শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বে ১২ ধরনের ভ্যাকসিন নিয়েছে ২৪ কোটি মানুষ

মানবদেহে ট্রায়াল চলছে ৭১ ভ্যাকসিনের, ট্রায়ালের শেষ পর্যায়ে ২০ ভ্যাকসিন, পরীক্ষাগারে গবেষণায় আরও ৭৮ ভ্যাকসিন
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বে ১২ ধরনের ভ্যাকসিন নিয়েছে ২৪ কোটি মানুষ

করোনাভাইরাস মহামারী প্রতিরোধের জন্য বিশ্বে বর্তমানে ৭১টি ভ্যাকসিনের মানবদেহে ট্রায়াল চলছে। এর মধ্যে ২০টি ইতিমধ্যেই ট্রায়ালের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এর বাইরে ভ্যাকসিন প্রি-ক্লিনিক্যাল স্তরে থাকা ৭৮টি এখনো পশুপাখির শরীরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে বিশ্বে করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রে এখন ১২টি ভ্যাকসিন নেতৃত্ব দিচ্ছে। বিশ্বে কমপক্ষে ২৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষের ওপর প্রয়োগ হয়েছে এসব ভ্যাকসিন। এর মধ্যে ৫ কোটি ৩৫ লাখ মানুষকে পূর্ণাঙ্গ ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হয়েছে।

নিউইয়র্ক টাইমসের ভ্যাকসিন ট্রাকারের তথ্যানুসারে ব্যবহার হওয়া ভ্যাকসিনের মধ্যে ছয়টি অনুমোদিত হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। দুটি ভ্যাকসিন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বাকি চারটি বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা, দেশ বা সরকার তাদের জনগণের ওপর প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে। এ ভ্যাকসিনগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির যৌথ উদ্যোগে তৈরি ফাইজার বায়োএনটেক, যুক্তরাষ্ট্রের মডার্না, চীনের সিনোভ্যাক, রাশিয়ার স্পুটনিক ফাইভ, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও জনসন অ্যান্ড জনসন। বাংলাদেশে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনটি প্রয়োগ করা হচ্ছে। বাকিগুলোর জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন নিয়ে প্রয়োগ হচ্ছে। ভ্যাকসিন ট্রাকারের তথ্যানুসারে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির যৌথ উদ্যোগে তৈরি ফাইজার বায়োএনটেক ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, চিলি, কলম্বিয়া, কোস্টারিকা, ইকুয়েডর, হংকং, আইসল্যান্ড, ইরাক, ইসরাইল, জাপান, জর্ডান, কুয়েত, লেবানন, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, মলদোভা, মঙ্গোলিয়া, নরওয়ে, ওমান, পানামা, পেরু, ফিলিপাইন, কাতার, সার্বিয়া, সিঙ্গাপুর, তিউনিসিয়া, আরব আমিরাত। অবশ্য ইতিমধ্যে পুরোপুরি অনুমোদন দিয়েছে সুইজারল্যান্ড, ব্রাজিল, নিউজিল্যান্ড, সৌদি আরব ও বাহরাইন। যুক্তরাষ্ট্রের মডার্নার ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আইসল্যান্ড, ইসরাইল, মঙ্গোলিয়া, নরওয়ে, কাতার ও সিঙ্গাপুর। পুরোপুরি ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে সুইজারল্যান্ডে। এ ভ্যাকসিন পেতে বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, কানাডা, জাপান, কাতার ও দক্ষিণ কোরিয়া। রাশিয়ার গ্যামালিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউটের স্পুটনিক ফাইভ ভ্যাকসিন শুরুতেই অনুমোদন দিয়ে প্রয়োগ শুরু করে রাশিয়া। এরপর এ ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আলজেরিয়া, আর্জেন্টিনা, আর্মেনিয়া, বাহরাইন, বেলারুশ, বলিভিয়া, বসনিয়া, মিসর, হন্ডুরাস, গ্যাবন, ঘানা, গুয়েতেমালা, গিনি, গুয়েনা, হাঙ্গেরি, ইরান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, লেবানন, মেক্সিকো, মলদোভা, মঙ্গোলিয়া, মন্টেনিগ্রো, মিয়ানমার, নিকারাগুয়া, পাকিস্তান, ফিলিস্তিন, প্যারাগুয়ে, সানমেরিনো, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড গ্রেনাডিস, সার্বিয়া, সিরিয়া, তিউনিসিয়া, তুর্কমেনিস্তান, আরব আমিরাত, উজবেকিস্তান, ভেনেজুয়েলা। রাশিয়ার চমাকভ সেন্টার ও রাশিয়ান একাডেমি অব সায়েন্সের উদ্ভাবিত আরও একটি ভ্যাকসিন রাশিয়ায় ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। রাশিয়ার ভেক্টর ইনস্টিটিউটের ইপিভ্যাকরোনা প্রাথমিকভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে রাশিয়া। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, কানাডা, আলজেরিয়া, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রাজিল, চিলি, কলম্বিয়া, ডমিনিক রিপাবলিক, মিসর, এল সালভেদর, আইসল্যান্ড, ভারত, ইরাক, কুয়েত, মালদ্বীপ, মেক্সিকো, মলদোভা, মঙ্গোলিয়া, মরক্কো, নেপাল, নাইজেরিয়া, নরওয়ে, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, সৌদি আরব, সিসিলি, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ইত্যাদি দেশ। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে রাশিয়ার স্পুটনিক ফাইভের সঙ্গে যৌথ ট্রায়াল শুরু করেছে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা। শিশুদের ভ্যাকসিন দেওয়ার বিষয়েও ট্রায়াল চালাচ্ছে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা। চীনা কোম্পানি ক্যানসিনো বায়োলজিকস ও একাডেমি অব মিলিটারি মেডিক্যাল সায়েন্সের যৌভভাবে উদ্ভাভিত কোনভিডেসিয়া ইতিমধ্যে চীনে ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে মেক্সিকো ও পাকিস্তানে। চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানি সিনোফার্মা বেইজিং ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্টসের ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে বাহরাইন, চীন ও আরব আমিরাত। জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আর্জেন্টিনা, কম্বোডিয়া, মিসর, গুয়েনা, হাঙ্গেরি, ইরাক, জর্ডান, নেপাল, পাকিস্তান ও পেরু। নিয়ন্ত্রিতভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে সার্বিয়া ও সিসিলিস। চীনের অন্য কোম্পানি সিনোভ্যাকের ভ্যাকসিন ইতিমধ্যে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে চীন। জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আজারবাইজান, ব্রাজিল, চিলি, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মেক্সিকো, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, তুরস্ক, উরুগুয়ে। চীনের উহান ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্টসের আরেকটি ভ্যাকসিন চীনে ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে। এটির নিয়ন্ত্রিতভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আরব আমিরাত। জনসন অ্যান্ড জনসনের এক ডোজের ভ্যাকসিন ইতিমধ্যে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও বাহরাইন। ভারত বায়োটেক, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চ ও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির আবিষ্কার কোভ্যাক্সিনের জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়ে প্রয়োগ করছে ভারত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কয়েক দিন আগেই ঘোষণা দিয়েছে কোনো ভ্যাকসিন মানবদেহে যদি ৫০ শতাংশের বেশি কার্যকর হয় তবে তা অনুমোদন পাওয়ার যোগ্য। একটি ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা বলতে বোঝায় ভ্যাকসিনটি মানবদেহকে কতটা সুরক্ষা দিতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) মতে মানবদেহে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন কয়েকটি স্তরে সুরক্ষা দেয়; বিশেষ করে টিকা দেওয়ার পর মানবদেহে টি-লিম্ফোসাইট ও বি-লিম্ফোসাইট বাড়াতে সাহায্য করে। লিম্ফোসাইটের কাজ হলো শরীরে পর্যাপ্ত অ্যান্টিবডি তৈরি আর এ অ্যান্টিবডি করোনাভাইরাসের জীবাণুর সঙ্গে লড়তে মানবদেহকে ঢাল হিসেবে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে প্রতিটি মেডিসিনের কোনো না কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইটেও করোনা ভ্যাকসিনের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা বলা হয়েছে, যা খুবই সামান্য। সংখ্যার বিচারে যা প্রতি ১০ জনের একজন বলে প্রমাণিত হয়েছে। সাধারণত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো হলো শরীরের যে স্থানে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয় সে স্থান একটু ফুলে যাওয়া বা লাল হওয়া বা সামান্য ব্যথা অনুভূত হওয়া, মাংসপেশি বা অস্থিসন্ধিতে ব্যথা অথবা জ্বর আসা, মাথাব্যথা বা শীতল অনুভূতি। শরীরে ভ্যাকসিন কার্যকর হতে মোটামুটি এক সপ্তাহ লাগে।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার
রাবিতে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু বৃহস্পতিবার

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ
৩১ দফা ও ধানের শীষের প্রচারণায় তারাকান্দায় গণমিছিল-সমাবেশ

৩৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ
কুড়িগ্রাম পৌরবাজারে অর্ধশতাধিক দোকান উচ্ছেদ, ব্যবসায়ীদের ক্ষোভ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণায় উৎকর্ষতার জন্য সুষ্ঠু বাজেট ব্যবস্থাপনা অপরিহার্য: ডুয়েট উপাচার্য

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা
বরিশালে ছাত্রদল নেতা হত্যায় ৩০ জনের নামে মামলা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়
সাংবাদিকদের সঙ্গে কুমিল্লার নতুন ডিসির মতবিনিময়

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন