শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বে ১২ ধরনের ভ্যাকসিন নিয়েছে ২৪ কোটি মানুষ

মানবদেহে ট্রায়াল চলছে ৭১ ভ্যাকসিনের, ট্রায়ালের শেষ পর্যায়ে ২০ ভ্যাকসিন, পরীক্ষাগারে গবেষণায় আরও ৭৮ ভ্যাকসিন
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বে ১২ ধরনের ভ্যাকসিন নিয়েছে ২৪ কোটি মানুষ

করোনাভাইরাস মহামারী প্রতিরোধের জন্য বিশ্বে বর্তমানে ৭১টি ভ্যাকসিনের মানবদেহে ট্রায়াল চলছে। এর মধ্যে ২০টি ইতিমধ্যেই ট্রায়ালের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এর বাইরে ভ্যাকসিন প্রি-ক্লিনিক্যাল স্তরে থাকা ৭৮টি এখনো পশুপাখির শরীরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে বিশ্বে করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রে এখন ১২টি ভ্যাকসিন নেতৃত্ব দিচ্ছে। বিশ্বে কমপক্ষে ২৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষের ওপর প্রয়োগ হয়েছে এসব ভ্যাকসিন। এর মধ্যে ৫ কোটি ৩৫ লাখ মানুষকে পূর্ণাঙ্গ ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হয়েছে।

নিউইয়র্ক টাইমসের ভ্যাকসিন ট্রাকারের তথ্যানুসারে ব্যবহার হওয়া ভ্যাকসিনের মধ্যে ছয়টি অনুমোদিত হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। দুটি ভ্যাকসিন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বাকি চারটি বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা, দেশ বা সরকার তাদের জনগণের ওপর প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে। এ ভ্যাকসিনগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির যৌথ উদ্যোগে তৈরি ফাইজার বায়োএনটেক, যুক্তরাষ্ট্রের মডার্না, চীনের সিনোভ্যাক, রাশিয়ার স্পুটনিক ফাইভ, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও জনসন অ্যান্ড জনসন। বাংলাদেশে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনটি প্রয়োগ করা হচ্ছে। বাকিগুলোর জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন নিয়ে প্রয়োগ হচ্ছে। ভ্যাকসিন ট্রাকারের তথ্যানুসারে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির যৌথ উদ্যোগে তৈরি ফাইজার বায়োএনটেক ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, চিলি, কলম্বিয়া, কোস্টারিকা, ইকুয়েডর, হংকং, আইসল্যান্ড, ইরাক, ইসরাইল, জাপান, জর্ডান, কুয়েত, লেবানন, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, মলদোভা, মঙ্গোলিয়া, নরওয়ে, ওমান, পানামা, পেরু, ফিলিপাইন, কাতার, সার্বিয়া, সিঙ্গাপুর, তিউনিসিয়া, আরব আমিরাত। অবশ্য ইতিমধ্যে পুরোপুরি অনুমোদন দিয়েছে সুইজারল্যান্ড, ব্রাজিল, নিউজিল্যান্ড, সৌদি আরব ও বাহরাইন। যুক্তরাষ্ট্রের মডার্নার ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আইসল্যান্ড, ইসরাইল, মঙ্গোলিয়া, নরওয়ে, কাতার ও সিঙ্গাপুর। পুরোপুরি ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে সুইজারল্যান্ডে। এ ভ্যাকসিন পেতে বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, কানাডা, জাপান, কাতার ও দক্ষিণ কোরিয়া। রাশিয়ার গ্যামালিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউটের স্পুটনিক ফাইভ ভ্যাকসিন শুরুতেই অনুমোদন দিয়ে প্রয়োগ শুরু করে রাশিয়া। এরপর এ ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আলজেরিয়া, আর্জেন্টিনা, আর্মেনিয়া, বাহরাইন, বেলারুশ, বলিভিয়া, বসনিয়া, মিসর, হন্ডুরাস, গ্যাবন, ঘানা, গুয়েতেমালা, গিনি, গুয়েনা, হাঙ্গেরি, ইরান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, লেবানন, মেক্সিকো, মলদোভা, মঙ্গোলিয়া, মন্টেনিগ্রো, মিয়ানমার, নিকারাগুয়া, পাকিস্তান, ফিলিস্তিন, প্যারাগুয়ে, সানমেরিনো, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড গ্রেনাডিস, সার্বিয়া, সিরিয়া, তিউনিসিয়া, তুর্কমেনিস্তান, আরব আমিরাত, উজবেকিস্তান, ভেনেজুয়েলা। রাশিয়ার চমাকভ সেন্টার ও রাশিয়ান একাডেমি অব সায়েন্সের উদ্ভাবিত আরও একটি ভ্যাকসিন রাশিয়ায় ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। রাশিয়ার ভেক্টর ইনস্টিটিউটের ইপিভ্যাকরোনা প্রাথমিকভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে রাশিয়া। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, কানাডা, আলজেরিয়া, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রাজিল, চিলি, কলম্বিয়া, ডমিনিক রিপাবলিক, মিসর, এল সালভেদর, আইসল্যান্ড, ভারত, ইরাক, কুয়েত, মালদ্বীপ, মেক্সিকো, মলদোভা, মঙ্গোলিয়া, মরক্কো, নেপাল, নাইজেরিয়া, নরওয়ে, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, সৌদি আরব, সিসিলি, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ইত্যাদি দেশ। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে রাশিয়ার স্পুটনিক ফাইভের সঙ্গে যৌথ ট্রায়াল শুরু করেছে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা। শিশুদের ভ্যাকসিন দেওয়ার বিষয়েও ট্রায়াল চালাচ্ছে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা। চীনা কোম্পানি ক্যানসিনো বায়োলজিকস ও একাডেমি অব মিলিটারি মেডিক্যাল সায়েন্সের যৌভভাবে উদ্ভাভিত কোনভিডেসিয়া ইতিমধ্যে চীনে ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে মেক্সিকো ও পাকিস্তানে। চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানি সিনোফার্মা বেইজিং ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্টসের ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে বাহরাইন, চীন ও আরব আমিরাত। জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আর্জেন্টিনা, কম্বোডিয়া, মিসর, গুয়েনা, হাঙ্গেরি, ইরাক, জর্ডান, নেপাল, পাকিস্তান ও পেরু। নিয়ন্ত্রিতভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে সার্বিয়া ও সিসিলিস। চীনের অন্য কোম্পানি সিনোভ্যাকের ভ্যাকসিন ইতিমধ্যে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে চীন। জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আজারবাইজান, ব্রাজিল, চিলি, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মেক্সিকো, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, তুরস্ক, উরুগুয়ে। চীনের উহান ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্টসের আরেকটি ভ্যাকসিন চীনে ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে। এটির নিয়ন্ত্রিতভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আরব আমিরাত। জনসন অ্যান্ড জনসনের এক ডোজের ভ্যাকসিন ইতিমধ্যে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও বাহরাইন। ভারত বায়োটেক, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চ ও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির আবিষ্কার কোভ্যাক্সিনের জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়ে প্রয়োগ করছে ভারত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কয়েক দিন আগেই ঘোষণা দিয়েছে কোনো ভ্যাকসিন মানবদেহে যদি ৫০ শতাংশের বেশি কার্যকর হয় তবে তা অনুমোদন পাওয়ার যোগ্য। একটি ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা বলতে বোঝায় ভ্যাকসিনটি মানবদেহকে কতটা সুরক্ষা দিতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) মতে মানবদেহে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন কয়েকটি স্তরে সুরক্ষা দেয়; বিশেষ করে টিকা দেওয়ার পর মানবদেহে টি-লিম্ফোসাইট ও বি-লিম্ফোসাইট বাড়াতে সাহায্য করে। লিম্ফোসাইটের কাজ হলো শরীরে পর্যাপ্ত অ্যান্টিবডি তৈরি আর এ অ্যান্টিবডি করোনাভাইরাসের জীবাণুর সঙ্গে লড়তে মানবদেহকে ঢাল হিসেবে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে প্রতিটি মেডিসিনের কোনো না কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইটেও করোনা ভ্যাকসিনের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা বলা হয়েছে, যা খুবই সামান্য। সংখ্যার বিচারে যা প্রতি ১০ জনের একজন বলে প্রমাণিত হয়েছে। সাধারণত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো হলো শরীরের যে স্থানে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয় সে স্থান একটু ফুলে যাওয়া বা লাল হওয়া বা সামান্য ব্যথা অনুভূত হওয়া, মাংসপেশি বা অস্থিসন্ধিতে ব্যথা অথবা জ্বর আসা, মাথাব্যথা বা শীতল অনুভূতি। শরীরে ভ্যাকসিন কার্যকর হতে মোটামুটি এক সপ্তাহ লাগে।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ
পুলিশের সহায়তায় চুরি হওয়া ভ্যান ফিরে পেলেন হাফিজ শেখ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩
দৌলতপুরে জমি সংক্রান্ত বিরোধে যুবক খুন, আহত ৩

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু
বুধ ও শুক্রের মাঝখানে ঘুরছে রহস্যময় গ্রহাণু

১৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক
পিআর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের শামিল: এম এ মালিক

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’
‘ক্ষতিপূরণ দাও, নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে বিনিয়োগ বাড়াও’

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং
ঘরে তৈরি করুন বানানা পুডিং

৩৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই
জলপাই হাটে কেনা বেচা হয় কোটি টাকার জলপাই

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা
গোপালগঞ্জে সংবাদ সম্মেলন করে আ.লীগ নেতার পদত্যাগ ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের আঘাত
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পের আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প
বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত
ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম
রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি
শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫
ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক
এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা

২ ঘণ্টা আগে | টক শো

ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা
ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”
ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনের উদাহরণ সৃষ্টি করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে: মঈন খান
সুষ্ঠু নির্বাচনের উদাহরণ সৃষ্টি করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে: মঈন খান

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে