শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বিশ্বে ১২ ধরনের ভ্যাকসিন নিয়েছে ২৪ কোটি মানুষ

মানবদেহে ট্রায়াল চলছে ৭১ ভ্যাকসিনের, ট্রায়ালের শেষ পর্যায়ে ২০ ভ্যাকসিন, পরীক্ষাগারে গবেষণায় আরও ৭৮ ভ্যাকসিন
জুলকার নাইন
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বে ১২ ধরনের ভ্যাকসিন নিয়েছে ২৪ কোটি মানুষ

করোনাভাইরাস মহামারী প্রতিরোধের জন্য বিশ্বে বর্তমানে ৭১টি ভ্যাকসিনের মানবদেহে ট্রায়াল চলছে। এর মধ্যে ২০টি ইতিমধ্যেই ট্রায়ালের শেষ পর্যায়ে পৌঁছে গেছে। এর বাইরে ভ্যাকসিন প্রি-ক্লিনিক্যাল স্তরে থাকা ৭৮টি এখনো পশুপাখির শরীরে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে সবকিছু ছাপিয়ে বিশ্বে করোনা মোকাবিলার ক্ষেত্রে এখন ১২টি ভ্যাকসিন নেতৃত্ব দিচ্ছে। বিশ্বে কমপক্ষে ২৪ কোটি ৪০ লাখ মানুষের ওপর প্রয়োগ হয়েছে এসব ভ্যাকসিন। এর মধ্যে ৫ কোটি ৩৫ লাখ মানুষকে পূর্ণাঙ্গ ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়া সম্ভব হয়েছে।

নিউইয়র্ক টাইমসের ভ্যাকসিন ট্রাকারের তথ্যানুসারে ব্যবহার হওয়া ভ্যাকসিনের মধ্যে ছয়টি অনুমোদিত হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। দুটি ভ্যাকসিন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এবং বাকি চারটি বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা, দেশ বা সরকার তাদের জনগণের ওপর প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছে। এ ভ্যাকসিনগুলো হলো যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির যৌথ উদ্যোগে তৈরি ফাইজার বায়োএনটেক, যুক্তরাষ্ট্রের মডার্না, চীনের সিনোভ্যাক, রাশিয়ার স্পুটনিক ফাইভ, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও জনসন অ্যান্ড জনসন। বাংলাদেশে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনটি প্রয়োগ করা হচ্ছে। বাকিগুলোর জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন নিয়ে প্রয়োগ হচ্ছে। ভ্যাকসিন ট্রাকারের তথ্যানুসারে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানির যৌথ উদ্যোগে তৈরি ফাইজার বায়োএনটেক ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, চিলি, কলম্বিয়া, কোস্টারিকা, ইকুয়েডর, হংকং, আইসল্যান্ড, ইরাক, ইসরাইল, জাপান, জর্ডান, কুয়েত, লেবানন, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, মলদোভা, মঙ্গোলিয়া, নরওয়ে, ওমান, পানামা, পেরু, ফিলিপাইন, কাতার, সার্বিয়া, সিঙ্গাপুর, তিউনিসিয়া, আরব আমিরাত। অবশ্য ইতিমধ্যে পুরোপুরি অনুমোদন দিয়েছে সুইজারল্যান্ড, ব্রাজিল, নিউজিল্যান্ড, সৌদি আরব ও বাহরাইন। যুক্তরাষ্ট্রের মডার্নার ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, আইসল্যান্ড, ইসরাইল, মঙ্গোলিয়া, নরওয়ে, কাতার ও সিঙ্গাপুর। পুরোপুরি ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে সুইজারল্যান্ডে। এ ভ্যাকসিন পেতে বিলিয়ন ডলারের চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, কানাডা, জাপান, কাতার ও দক্ষিণ কোরিয়া। রাশিয়ার গ্যামালিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউটের স্পুটনিক ফাইভ ভ্যাকসিন শুরুতেই অনুমোদন দিয়ে প্রয়োগ শুরু করে রাশিয়া। এরপর এ ভ্যাকসিনটি জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আলজেরিয়া, আর্জেন্টিনা, আর্মেনিয়া, বাহরাইন, বেলারুশ, বলিভিয়া, বসনিয়া, মিসর, হন্ডুরাস, গ্যাবন, ঘানা, গুয়েতেমালা, গিনি, গুয়েনা, হাঙ্গেরি, ইরান, কাজাখস্তান, কিরগিজস্তান, লেবানন, মেক্সিকো, মলদোভা, মঙ্গোলিয়া, মন্টেনিগ্রো, মিয়ানমার, নিকারাগুয়া, পাকিস্তান, ফিলিস্তিন, প্যারাগুয়ে, সানমেরিনো, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড গ্রেনাডিস, সার্বিয়া, সিরিয়া, তিউনিসিয়া, তুর্কমেনিস্তান, আরব আমিরাত, উজবেকিস্তান, ভেনেজুয়েলা। রাশিয়ার চমাকভ সেন্টার ও রাশিয়ান একাডেমি অব সায়েন্সের উদ্ভাবিত আরও একটি ভ্যাকসিন রাশিয়ায় ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। রাশিয়ার ভেক্টর ইনস্টিটিউটের ইপিভ্যাকরোনা প্রাথমিকভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে রাশিয়া। যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, যুক্তরাজ্য, কানাডা, আলজেরিয়া, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, ভুটান, ব্রাজিল, চিলি, কলম্বিয়া, ডমিনিক রিপাবলিক, মিসর, এল সালভেদর, আইসল্যান্ড, ভারত, ইরাক, কুয়েত, মালদ্বীপ, মেক্সিকো, মলদোভা, মঙ্গোলিয়া, মরক্কো, নেপাল, নাইজেরিয়া, নরওয়ে, পাকিস্তান, ফিলিপাইন, সৌদি আরব, সিসিলি, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম ইত্যাদি দেশ। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে রাশিয়ার স্পুটনিক ফাইভের সঙ্গে যৌথ ট্রায়াল শুরু করেছে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা। শিশুদের ভ্যাকসিন দেওয়ার বিষয়েও ট্রায়াল চালাচ্ছে অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকা। চীনা কোম্পানি ক্যানসিনো বায়োলজিকস ও একাডেমি অব মিলিটারি মেডিক্যাল সায়েন্সের যৌভভাবে উদ্ভাভিত কোনভিডেসিয়া ইতিমধ্যে চীনে ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে মেক্সিকো ও পাকিস্তানে। চীনের রাষ্ট্রীয় কোম্পানি সিনোফার্মা বেইজিং ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্টসের ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে বাহরাইন, চীন ও আরব আমিরাত। জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আর্জেন্টিনা, কম্বোডিয়া, মিসর, গুয়েনা, হাঙ্গেরি, ইরাক, জর্ডান, নেপাল, পাকিস্তান ও পেরু। নিয়ন্ত্রিতভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে সার্বিয়া ও সিসিলিস। চীনের অন্য কোম্পানি সিনোভ্যাকের ভ্যাকসিন ইতিমধ্যে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে চীন। জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আজারবাইজান, ব্রাজিল, চিলি, কলম্বিয়া, ইকুয়েডর, হংকং, ইন্দোনেশিয়া, লাওস, মেক্সিকো, ফিলিপাইন, থাইল্যান্ড, তুরস্ক, উরুগুয়ে। চীনের উহান ইনস্টিটিউট অব বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্টসের আরেকটি ভ্যাকসিন চীনে ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছে। এটির নিয়ন্ত্রিতভাবে ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে আরব আমিরাত। জনসন অ্যান্ড জনসনের এক ডোজের ভ্যাকসিন ইতিমধ্যে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও বাহরাইন। ভারত বায়োটেক, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিকেল রিসার্চ ও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ভাইরোলজির আবিষ্কার কোভ্যাক্সিনের জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়ে প্রয়োগ করছে ভারত। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা কয়েক দিন আগেই ঘোষণা দিয়েছে কোনো ভ্যাকসিন মানবদেহে যদি ৫০ শতাংশের বেশি কার্যকর হয় তবে তা অনুমোদন পাওয়ার যোগ্য। একটি ভ্যাকসিনের কার্যকারিতা বলতে বোঝায় ভ্যাকসিনটি মানবদেহকে কতটা সুরক্ষা দিতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) মতে মানবদেহে করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন কয়েকটি স্তরে সুরক্ষা দেয়; বিশেষ করে টিকা দেওয়ার পর মানবদেহে টি-লিম্ফোসাইট ও বি-লিম্ফোসাইট বাড়াতে সাহায্য করে। লিম্ফোসাইটের কাজ হলো শরীরে পর্যাপ্ত অ্যান্টিবডি তৈরি আর এ অ্যান্টিবডি করোনাভাইরাসের জীবাণুর সঙ্গে লড়তে মানবদেহকে ঢাল হিসেবে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে প্রতিটি মেডিসিনের কোনো না কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইটেও করোনা ভ্যাকসিনের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কথা বলা হয়েছে, যা খুবই সামান্য। সংখ্যার বিচারে যা প্রতি ১০ জনের একজন বলে প্রমাণিত হয়েছে। সাধারণত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো হলো শরীরের যে স্থানে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয় সে স্থান একটু ফুলে যাওয়া বা লাল হওয়া বা সামান্য ব্যথা অনুভূত হওয়া, মাংসপেশি বা অস্থিসন্ধিতে ব্যথা অথবা জ্বর আসা, মাথাব্যথা বা শীতল অনুভূতি। শরীরে ভ্যাকসিন কার্যকর হতে মোটামুটি এক সপ্তাহ লাগে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম