শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

তিনটি ঘটনা যুদ্ধের গতিপথ বদলে দেয়

মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তিনটি ঘটনা যুদ্ধের গতিপথ বদলে দেয়

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে আগেই আঁচ করেছিলাম। তাই ২৪ মার্চেই আমরা চট্টগ্রাম সীমান্ত এলাকার সব অবাঙালি সেনা সদস্য ও অফিসারদের বন্দী করে সীমান্ত দখল করি। পরিকল্পনাটা আমি আগেই করে রেখেছিলাম। ২৫ তারিখ তারা আক্রমণ করার আগেই আক্রমণ করে চট্টগ্রাম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেই এবং ২৬ তারিখে কুমিল্লায় সফল অ্যামবুশ করে চট্টগ্রাম অভিমুখী ইকবাল শফির পুরো ব্রিগেডকে তছনছ করে দেই। ইকবাল শফি দিশাহারা হয়ে জিপ থেকে লাফ দিয়ে পাহাড়ে ঢুকে জীবন বাঁচায়। মারা যায় পাকিস্তানি বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। এই তিনটা ঘটনা পুরো যুদ্ধটিকে একটি বিশেষ ধারায় নিয়ে গেছে। তা না হলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধটা হয়তো অন্য ধরনের হতো। ২৪ ও ২৫ তারিখের অ্যাকশন দুটো না নিলে হয়তো চট্টগ্রামে রেডিও স্টেশনে গিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করাও সম্ভব হতো না।

১৯৭১ সালের ৩ মার্চ পাকিস্তানের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি সেশন ঢাকায় বসার কথা ছিল। সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বিজয়ী দলের নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকার গঠন করবেন। ১ মার্চ দুপুরে হঠাৎ পাকিস্তানের তৎকালীন শাসক জেনারেল ইয়াহিয়া খান অধিবেশন স্থগিতের ঘোষণা দিলেন। সমস্ত বাংলার মানুষ বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। বঙ্গবন্ধু ২ তারিখ ঢাকায় ও ৩ তারিখ সারা দেশে হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করলেন। আরও বললেন, ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ভাষণে তিনি বাঙালি জাতির জন্য পরবর্তী করণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেবেন। আমি তখন সেনাবাহিনী থেকে ডেপুটেশনে ইপিআর’র চট্টগ্রাম সেক্টরে অ্যাডজুট্যান্ট হিসেবে নিযুক্ত। ২৮ ফেব্রুয়ারি সোয়াত নামের একটি জাহাজ ১০ হাজার টন অস্ত্র-গোলাবারুদ নিয়ে চট্টগ্রামের বহির্নোঙরে আসে। এই অস্ত্র যে ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করতে নয়, বাঙালির আন্দোলন দমন করতে আনা হয়েছে এটা বুঝে গিয়েছিলাম। কারণ, সীমান্তে তখন কোনো উত্তেজনা ছিল না। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া কর্মসূচির পরিপ্রেক্ষিতে আমিও যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। তখন ইপিআরে শতকরা ৮০ ভাগ সৈনিক ও জেসিও ছিল বাঙালি। ২০ ভাগ ছিল অবাঙালি। সিদ্ধান্ত নিলাম ওরা আক্রমণ করার আগে আমি আক্রমণ করব। না হলে আমাদের জয়ের সম্ভাবনা কম। আমার কাছে স্পষ্ট ছিল যে, পাকিস্তান আক্রমণ করলে তাদের প্রথম লক্ষ্য হবে বাঙালির রাজনৈতিক নেতৃত্ব, অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহকর্মীরা। এরপর লক্ষ্য হবে সামরিক বাহিনীর বাঙালি অফিসাররা যারা পাকিস্তানের বিপক্ষে যুদ্ধে জনগণকে ও সৈনিকদেরকে নেতৃত্ব দিতে পারবে। ইপিআর’র বাঙালি অফিসারদের সঙ্গে গোপনে পরামর্শ করি।

তখন সীমান্তসহ চট্টগ্রাম ইপিআরে ১ হাজার ২০০ বাঙালি ও পাঁচ-ছয় শ অবাঙালি সৈন্য ছিল। পরিকল্পনা ছিল, শুরুতে সীমান্তে সব অবাঙালি সৈন্যদের নিষ্ক্রিয় করে বাঙালি সৈন্যরা শহরে এসে আমার নির্ধারিত জায়গাগুলোতে অবস্থান নেবে, যাতে কোনো পাকিস্তানি সৈন্য ক্যান্টনমেন্ট বা নেভাল বেস থেকে বের হতে না পারে। ঢাকা থেকে পাকিস্তানি সৈন্য আসা আটকাতে প্রয়োজন ফেনী নদীর পাড়ে শুভপুর ব্রিজ এলাকা এবং মহুরি নদীর ওখানে ধুমঘাট রেলওয়ে ব্রিজ এলাকায় ডিফেন্স নেওয়া। দরকার অতিরিক্ত সৈন্য। এ জন্য দুইটা সোর্স আছে। একটা হলো চট্টগ্রাম ষোলো শহরে অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্ট। এখানে আড়াইশর মতো বাঙালি সৈন্য ছিল। আর চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে ১ হাজার ৮০০-এর মতো বাঙালি সৈন্য। অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্টের বাঙালি অফিসাররা যদি ক্যান্টনমেন্ট থেকে অল্প একটু দূরে গিয়ে পাহাড় থেকে বেলুচ রেজিমেন্ট নামের অবাঙালি রেজিমেন্টের সৈন্যদের বন্দী করতে পারে, তাহলে ক্যান্টনমেন্টের ১ হাজার ৮০০ বাঙালি সৈন্যও আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে পারবে। এ জন্য মেজর জিয়াউর রহমান ও কর্নেল চৌধুরী সাহেবের সঙ্গে যোগাযোগ করে পরিকল্পনা জানাই। ইপিআরের বিশ্বস্ত কয়েকজনকে নিয়ে তিনটি প্রাথমিক লক্ষ্য নির্ধারণ করলাম। পাকিস্তানিরা হামলা করার আগেই অবাঙালি সৈন্য যারা ইপিআর-এ আছে, তাদেরকে বন্দী বা ধ্বংস করা; পুরো চট্টগ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের রক্ষা করা। ৭ মার্চের ভাষণে বড় ধরনের ঘোষণা আসতে পারে ভেবে ৬ মার্চ ইয়াহিয়া খান ঘোষণা দিলেন যে, ২৫ মার্চ জাতীয় সংসদের অধিবেশন আবার বসবে। অন্যদিকে অব্যাহত থাকল পাকিস্তানি সৈন্য আসা। সোয়াত জাহাজ থেকে অস্ত্র নামাতে ২৪ মার্চ সেখানকার বাঙালি ব্রিগেট কমান্ডারকে সরিয়ে আনসারি নামের এক অবাঙালি অফিসারকে দেওয়া হলো। দায়িত্ব নিয়েই আনসারি অস্ত্র নামাতে অস্বীকৃতি জানানো বাঙালি শ্রমিকদের হত্যা শুরু করল। ধারণা করলাম, রাতেই পাকিস্তানিরা হামলা চালাতে পারে। ওয়্যারলেসে সাংকেতিক যোগাযোগের জন্য আমি দুটো কোড ওয়ার্ড সিলেক্ট করেছিলাম। এক. ‘অ্যারেঞ্জ সাম উড ফর মি’ অর্থাৎ আমার জন্য কিছু কাঠের ব্যবস্থা কর। আরেকটি ছিল ‘ব্রিং সাম উড ফর মি’ অর্থাৎ, আমার জন্য কিছু কাঠ নিয়ে শহরে আস। প্রথম বার্তাটির পেছনের অর্থ ছিল আধা ঘণ্টার মধ্যে যুদ্ধ শুরু করতে হবে, তৈরি হয়ে নাও। দ্বিতীয় বার্তাটির গোপন অর্থ ছিল যুদ্ধ শুরু কর, পাকিস্তানিদেরকে নিরস্ত্র, বন্দী, ধ্বংস কর, শহরে এসে তোমার জন্য নির্ধারিত স্থানে অবস্থান নাও, শহরকে দখলে রাখতে হবে। দুটো বার্তাই পাঠিয়ে দিলাম। বার্তা পাঠানোর ঘণ্টাখানেক পর বেবিটেক্সিতে করে মেজর জিয়া ও কর্নেল চৌধুরী সাহেব আসেন। আলোচনা চলছে এমন কথা বলে তারা আমার সঙ্গে যুদ্ধে যোগ দিতে রাজি হলেন না। বাধ্য হয়ে ফোনে দ্বিতীয় বার্তাটি স্থগিত করতে বললাম। ততক্ষণে দুই ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে। অবাঙালি সৈন্যদের নিরস্ত্র করে শহরের দিকে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাঙালি সৈন্যরা। পরদিন ২৫ মার্চ রাতে আমি খাবার টেবিলে। এমন সময় আওয়ামী লীগ নেতা ডা. জাফর আসলেন। বললেন, ইয়াহিয়া খান রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে গোপনে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে সেখান থেকে বিমানে পাকিস্তান চলে গেছে। আলোচনা ব্যর্থ। ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পশ্চিমা সৈন্যরা রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খেয়ে ফেলেছে। গাড়িতে অস্ত্রপাতি বসানো হচ্ছে। ট্যাংকগুলো প্রস্তুত হচ্ছে। আমি স্থগিত করা বার্তাটি আবার পাঠিয়ে দিলাম। শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ। ৮টা ৪০ মিনিটে ঘর থেকে বেরিয়ে ওয়্যারলেস কলোনি এলাকায় ইপিআরের অবাঙালি অফিসার ক্যাপ্টেন হায়াতকে বন্দী করি। দুই ঘণ্টার মধ্যে হালিশহরের সব অবাঙালি সৈন্য ও অফিসারকে বন্দী করে হাত বেঁধে রুমে আটকে ফেলি। সব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ডিফেন্স নেই। শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেই। জিয়াউর রহমান তার সৈন্যদের নিয়ে কক্সবাজারের দিকে চলে যান। তিনি ক্যান্টনমেন্টে না যাওয়ায় ক্যান্টনমেন্টের অবাঙালি বেলুচ রেজিমেন্ট বাঙালিদের আক্রমণ করে। সবার আগে কর্নেল চৌধুরী সাহেবকে হত্যা করে।

লেখক : মুক্তিযুদ্ধে ১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার, সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য।

অনুলেখক : শামীম আহমেদ।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার
টুঙ্গিপাড়ায় যুব মহিলা লীগের দুই নেত্রী গ্রেপ্তার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি
আসিফের মন্তব্যে বাফুফের চিঠির জবাবে যা বলল বিসিবি

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
বিচারকের ছেলে হত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার
নবীনগরে কার্যত্রম নিষিদ্ধ আ.লীগের তিন নেতা গ্রেপ্তার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি
একযুগের বেশি পদোন্নতি বঞ্চিত শিক্ষকদের কর্মবিরতি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
আর্মি অর্ডন্যান্স কোরের ৪৫তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত
বিইউবিটিতে ‘জব হান্টিং ২.০’ শীর্ষক সেশন অনুষ্ঠিত

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা