শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

তিনটি ঘটনা যুদ্ধের গতিপথ বদলে দেয়

মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
তিনটি ঘটনা যুদ্ধের গতিপথ বদলে দেয়

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান বাহিনী নিরস্ত্র বাঙালির ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে আগেই আঁচ করেছিলাম। তাই ২৪ মার্চেই আমরা চট্টগ্রাম সীমান্ত এলাকার সব অবাঙালি সেনা সদস্য ও অফিসারদের বন্দী করে সীমান্ত দখল করি। পরিকল্পনাটা আমি আগেই করে রেখেছিলাম। ২৫ তারিখ তারা আক্রমণ করার আগেই আক্রমণ করে চট্টগ্রাম শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেই এবং ২৬ তারিখে কুমিল্লায় সফল অ্যামবুশ করে চট্টগ্রাম অভিমুখী ইকবাল শফির পুরো ব্রিগেডকে তছনছ করে দেই। ইকবাল শফি দিশাহারা হয়ে জিপ থেকে লাফ দিয়ে পাহাড়ে ঢুকে জীবন বাঁচায়। মারা যায় পাকিস্তানি বেশ কয়েকজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। এই তিনটা ঘটনা পুরো যুদ্ধটিকে একটি বিশেষ ধারায় নিয়ে গেছে। তা না হলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধটা হয়তো অন্য ধরনের হতো। ২৪ ও ২৫ তারিখের অ্যাকশন দুটো না নিলে হয়তো চট্টগ্রামে রেডিও স্টেশনে গিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করাও সম্ভব হতো না।

১৯৭১ সালের ৩ মার্চ পাকিস্তানের ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি সেশন ঢাকায় বসার কথা ছিল। সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে বিজয়ী দলের নেতা হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সরকার গঠন করবেন। ১ মার্চ দুপুরে হঠাৎ পাকিস্তানের তৎকালীন শাসক জেনারেল ইয়াহিয়া খান অধিবেশন স্থগিতের ঘোষণা দিলেন। সমস্ত বাংলার মানুষ বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। বঙ্গবন্ধু ২ তারিখ ঢাকায় ও ৩ তারিখ সারা দেশে হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করলেন। আরও বললেন, ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ভাষণে তিনি বাঙালি জাতির জন্য পরবর্তী করণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেবেন। আমি তখন সেনাবাহিনী থেকে ডেপুটেশনে ইপিআর’র চট্টগ্রাম সেক্টরে অ্যাডজুট্যান্ট হিসেবে নিযুক্ত। ২৮ ফেব্রুয়ারি সোয়াত নামের একটি জাহাজ ১০ হাজার টন অস্ত্র-গোলাবারুদ নিয়ে চট্টগ্রামের বহির্নোঙরে আসে। এই অস্ত্র যে ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ করতে নয়, বাঙালির আন্দোলন দমন করতে আনা হয়েছে এটা বুঝে গিয়েছিলাম। কারণ, সীমান্তে তখন কোনো উত্তেজনা ছিল না। বঙ্গবন্ধুর দেওয়া কর্মসূচির পরিপ্রেক্ষিতে আমিও যুদ্ধের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করি। তখন ইপিআরে শতকরা ৮০ ভাগ সৈনিক ও জেসিও ছিল বাঙালি। ২০ ভাগ ছিল অবাঙালি। সিদ্ধান্ত নিলাম ওরা আক্রমণ করার আগে আমি আক্রমণ করব। না হলে আমাদের জয়ের সম্ভাবনা কম। আমার কাছে স্পষ্ট ছিল যে, পাকিস্তান আক্রমণ করলে তাদের প্রথম লক্ষ্য হবে বাঙালির রাজনৈতিক নেতৃত্ব, অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর সহকর্মীরা। এরপর লক্ষ্য হবে সামরিক বাহিনীর বাঙালি অফিসাররা যারা পাকিস্তানের বিপক্ষে যুদ্ধে জনগণকে ও সৈনিকদেরকে নেতৃত্ব দিতে পারবে। ইপিআর’র বাঙালি অফিসারদের সঙ্গে গোপনে পরামর্শ করি।

তখন সীমান্তসহ চট্টগ্রাম ইপিআরে ১ হাজার ২০০ বাঙালি ও পাঁচ-ছয় শ অবাঙালি সৈন্য ছিল। পরিকল্পনা ছিল, শুরুতে সীমান্তে সব অবাঙালি সৈন্যদের নিষ্ক্রিয় করে বাঙালি সৈন্যরা শহরে এসে আমার নির্ধারিত জায়গাগুলোতে অবস্থান নেবে, যাতে কোনো পাকিস্তানি সৈন্য ক্যান্টনমেন্ট বা নেভাল বেস থেকে বের হতে না পারে। ঢাকা থেকে পাকিস্তানি সৈন্য আসা আটকাতে প্রয়োজন ফেনী নদীর পাড়ে শুভপুর ব্রিজ এলাকা এবং মহুরি নদীর ওখানে ধুমঘাট রেলওয়ে ব্রিজ এলাকায় ডিফেন্স নেওয়া। দরকার অতিরিক্ত সৈন্য। এ জন্য দুইটা সোর্স আছে। একটা হলো চট্টগ্রাম ষোলো শহরে অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্ট। এখানে আড়াইশর মতো বাঙালি সৈন্য ছিল। আর চট্টগ্রাম ক্যান্টনমেন্টে ১ হাজার ৮০০-এর মতো বাঙালি সৈন্য। অষ্টম বেঙ্গল রেজিমেন্টের বাঙালি অফিসাররা যদি ক্যান্টনমেন্ট থেকে অল্প একটু দূরে গিয়ে পাহাড় থেকে বেলুচ রেজিমেন্ট নামের অবাঙালি রেজিমেন্টের সৈন্যদের বন্দী করতে পারে, তাহলে ক্যান্টনমেন্টের ১ হাজার ৮০০ বাঙালি সৈন্যও আমাদের সঙ্গে যোগ দিতে পারবে। এ জন্য মেজর জিয়াউর রহমান ও কর্নেল চৌধুরী সাহেবের সঙ্গে যোগাযোগ করে পরিকল্পনা জানাই। ইপিআরের বিশ্বস্ত কয়েকজনকে নিয়ে তিনটি প্রাথমিক লক্ষ্য নির্ধারণ করলাম। পাকিস্তানিরা হামলা করার আগেই অবাঙালি সৈন্য যারা ইপিআর-এ আছে, তাদেরকে বন্দী বা ধ্বংস করা; পুরো চট্টগ্রামের নিয়ন্ত্রণ নেওয়া এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের রক্ষা করা। ৭ মার্চের ভাষণে বড় ধরনের ঘোষণা আসতে পারে ভেবে ৬ মার্চ ইয়াহিয়া খান ঘোষণা দিলেন যে, ২৫ মার্চ জাতীয় সংসদের অধিবেশন আবার বসবে। অন্যদিকে অব্যাহত থাকল পাকিস্তানি সৈন্য আসা। সোয়াত জাহাজ থেকে অস্ত্র নামাতে ২৪ মার্চ সেখানকার বাঙালি ব্রিগেট কমান্ডারকে সরিয়ে আনসারি নামের এক অবাঙালি অফিসারকে দেওয়া হলো। দায়িত্ব নিয়েই আনসারি অস্ত্র নামাতে অস্বীকৃতি জানানো বাঙালি শ্রমিকদের হত্যা শুরু করল। ধারণা করলাম, রাতেই পাকিস্তানিরা হামলা চালাতে পারে। ওয়্যারলেসে সাংকেতিক যোগাযোগের জন্য আমি দুটো কোড ওয়ার্ড সিলেক্ট করেছিলাম। এক. ‘অ্যারেঞ্জ সাম উড ফর মি’ অর্থাৎ আমার জন্য কিছু কাঠের ব্যবস্থা কর। আরেকটি ছিল ‘ব্রিং সাম উড ফর মি’ অর্থাৎ, আমার জন্য কিছু কাঠ নিয়ে শহরে আস। প্রথম বার্তাটির পেছনের অর্থ ছিল আধা ঘণ্টার মধ্যে যুদ্ধ শুরু করতে হবে, তৈরি হয়ে নাও। দ্বিতীয় বার্তাটির গোপন অর্থ ছিল যুদ্ধ শুরু কর, পাকিস্তানিদেরকে নিরস্ত্র, বন্দী, ধ্বংস কর, শহরে এসে তোমার জন্য নির্ধারিত স্থানে অবস্থান নাও, শহরকে দখলে রাখতে হবে। দুটো বার্তাই পাঠিয়ে দিলাম। বার্তা পাঠানোর ঘণ্টাখানেক পর বেবিটেক্সিতে করে মেজর জিয়া ও কর্নেল চৌধুরী সাহেব আসেন। আলোচনা চলছে এমন কথা বলে তারা আমার সঙ্গে যুদ্ধে যোগ দিতে রাজি হলেন না। বাধ্য হয়ে ফোনে দ্বিতীয় বার্তাটি স্থগিত করতে বললাম। ততক্ষণে দুই ঘণ্টা পেরিয়ে গেছে। অবাঙালি সৈন্যদের নিরস্ত্র করে শহরের দিকে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে বাঙালি সৈন্যরা। পরদিন ২৫ মার্চ রাতে আমি খাবার টেবিলে। এমন সময় আওয়ামী লীগ নেতা ডা. জাফর আসলেন। বললেন, ইয়াহিয়া খান রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে গোপনে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে সেখান থেকে বিমানে পাকিস্তান চলে গেছে। আলোচনা ব্যর্থ। ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে পশ্চিমা সৈন্যরা রাতের খাবার তাড়াতাড়ি খেয়ে ফেলেছে। গাড়িতে অস্ত্রপাতি বসানো হচ্ছে। ট্যাংকগুলো প্রস্তুত হচ্ছে। আমি স্থগিত করা বার্তাটি আবার পাঠিয়ে দিলাম। শুরু হয়ে যায় যুদ্ধ। ৮টা ৪০ মিনিটে ঘর থেকে বেরিয়ে ওয়্যারলেস কলোনি এলাকায় ইপিআরের অবাঙালি অফিসার ক্যাপ্টেন হায়াতকে বন্দী করি। দুই ঘণ্টার মধ্যে হালিশহরের সব অবাঙালি সৈন্য ও অফিসারকে বন্দী করে হাত বেঁধে রুমে আটকে ফেলি। সব গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে ডিফেন্স নেই। শহরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেই। জিয়াউর রহমান তার সৈন্যদের নিয়ে কক্সবাজারের দিকে চলে যান। তিনি ক্যান্টনমেন্টে না যাওয়ায় ক্যান্টনমেন্টের অবাঙালি বেলুচ রেজিমেন্ট বাঙালিদের আক্রমণ করে। সবার আগে কর্নেল চৌধুরী সাহেবকে হত্যা করে।

লেখক : মুক্তিযুদ্ধে ১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার, সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য।

অনুলেখক : শামীম আহমেদ।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম