শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হেফাজতসহ উগ্রপন্থিদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হেফাজতসহ উগ্রপন্থিদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়

হেফাজতসহ সব উগ্র সংগঠনকে এখনই কঠোর হাতে দমন করতে হবে। সব উগ্রপন্থি আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। জামায়াত এদের পেছনে অর্থ ও সমর্থন দিচ্ছে। ক্ষমতার বাইরে থাকা হতাশাগ্রস্ত বিএনপি ও তার জোট শরিকরাও সমর্থনে, ইন্ধনে পিছিয়ে নেই। এমনকি অতি ডানের সঙ্গে রাজপথে এতিম, অতি বামদের মহামিলনও দেখা যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার যখন দেশকে উন্নয়নের স্বর্ণযুগে নিয়ে উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করিয়েছেন ঠিক তখনই এই উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি হেফাজতে ইসলামকে সামনে এনে আঘাত করা হয়েছে। তান্ডবের মহাপ্রলয় সৃষ্টি করা হয়েছে। নিরীহ মানুষের লাশ ফেলা হয়েছে হঠকারী উগ্র সহিংসতার পথে ঠেলে দিয়ে। এরা রক্তের হোলি খেলতে চায় ধর্মের নামে। পেছনে তাদের কুৎসিত রাজনীতি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে দিয়ে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আজ হেফাজতকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে। হেফাজত তার পেছনের শক্তি নিয়ে এখন রাষ্ট্রের মূল আদর্শকে নির্মূল করতে চায়। উন্নয়নের চাকা স্তব্ধ করতে চায়। দেশকে একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। সরকারবিরোধী সব দৃশ্যমান ও অদৃশ্য শক্তি আজ হেফাজতের সঙ্গে এক মোহনায় মিলিত হয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে ১৩ দফা দাবির নামে হেফাজত সারা দেশের কওমি মাদরাসার গরিব রাস্তাঘাট না চেনা ছেলেদের এনে অবস্থান নিয়েছিল। সেদিন তারা তাদের সহিংস তান্ডব দেখিয়েছে বাণিজ্যপাড়ায়। সেদিন তারা অবস্থান নিয়েছিল। রাতে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াও তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছিলেন। সেদিনও জামায়াতের অদৃশ্য সহায়তা ছিল। সরকার ও প্রশাসন দক্ষতার সঙ্গে সেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিল। হেফাজত সেদিন মোনাজাত করে চলে যাওয়ার মিথ্যাচার করে শাপলা চত্বরে যাওয়ার পুলিশি অনুমতি নিয়ে অবস্থান নেয়। পরে রাতে পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবির তাড়া খেয়ে পালায়। সে রাতে শাপলা চত্বরে হেফাজতের আমির আহমদ শফী আসার কথা থাকলেও নিরাপত্তা ও শারীরিক অসুস্থতার দোহাই দিয়ে আর আসেননি। দীর্ঘদিন এই হেফাজতকে দুধ-কলা দিয়ে পুষে রাখায় আহমদ শফীর মৃত্যুর পর উগ্র হেফাজত নেতা জুনায়েদ আহমেদ বাবুনগরী আমির হন। মামুনুল হকের মতো উগ্রপন্থিরা সামনে আসে। মাথায় সাপের বিষ নিয়ে ছোবল দেয়। ওদের হাতে জাতীয় পতাকা থাকলেও চেতনায় এর কোনো আবেদন নেই। তাই এরা এবার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে পবিত্র বায়তুল মোকাররম থেকে সহিংসতা ছড়িয়েছে দিকে দিকে। এরা স্বাধীনতা মানে না। এরা বিশ্ব সন্ত্রাসী সাগরে ভাসিয়ে দেওয়া লাদেনকে হৃদয়ে লালন করে। এরা ধর্মের নামে জঙ্গিবাদী তালেবানি শাসন চায়। এরা জাতীয় পতাকা খেয়ে ফেলতে চায়। জাতীয় সংগীত মানে না। মুক্তিযুদ্ধের গৌরবকে ওরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসরদের মতো পরাজয়ের গ্লানি ও লজ্জা মনে করে। ওরা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বীরত্ব মুছে দিতে চায়। এরা চিন্তা-চেতনায় চরম রাষ্ট্রদ্রোহী। তাদের সাম্প্রতিক তান্ডব হাটহাজারী থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভয়ংকর রুদ্রমূর্তিতে আতঙ্কের জনপদে পরিণত করেছে। ওরা জাতির পিতার ম্যুরাল শাবল দিয়ে ভেঙেছে। ওরা শিল্প-সাহিত্য সংস্কৃতির কবর দিতে চায়। তারা তালেবানি মোল্লা ওমরের আদর্শের অনুসারী। এরা আইন মানে না, সংবিধান মানে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মানে না। আইনকে নিজের হাতে যখন-তখন তুলে নেওয়ার ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে। এমন উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নিয়ে যারা বৃহত্তর ঐক্য গড়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন করে ক্ষমতায় যেতে চায় তারা গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও প্রগতিতে বিশ্বাস করে না। যেনতেন উপায়ে ক্ষমতায় যেতে চায়। ন্যূনতম আদর্শ তাদের নেই। জেএমবির ভারপ্রাপ্ত আমিরও সম্প্রতি গ্রেফতার হয়েছে। নিষিদ্ধ সংগঠন। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনগুলোও হেফাজতের আড়ালে তৎপর হয়েছে। সুনামগঞ্জের শাল্লায় সংখ্যালঘু গরিব হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা থেকে সোনারগাঁর ঘটনার উসকানিদাতা মামুনুল হক এখনো গ্রেফতার হয়নি। হেফাজতের নেতারা এখনো মাদরাসা বন্ধ করেনি। এদের বেআইনি কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। সেই ৫ মে ২০১৩’র শাপলা চত্বরের তান্ডবের জন্য দায়ীদের এখনো শাস্তি হয়নি। শেখ হাসিনার শাসনামলে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ নির্মূল হয়েছে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে কখনো কোনো আপস হয়নি। এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানব হেফাজতকেও আজ কঠোর হাতে দমনের সময়।

এ দেশ আন্দোলনের নামে নৃশংসতা দেখেছে। জঙ্গিবাদীদের বর্বরতা নৃশংসতা হত্যাকান্ড দেখেছে। হরতাল-অবরোধের নামে আগুন সন্ত্রাসের মুখে চলন্ত বাসে আগুনে পোড়া জীবন্ত মানুষের বীভৎস লাশ দেখেছে। সেই ভয়ংকর দৃশ্য আর এ দেশ দেখতে চায় না। এদের এখনই কঠোর হাতে দমন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সাহস নিয়ে এই জঙ্গি হেফাজতের উগ্র নেতা-কর্মীদের দমন করতে হবে। রাষ্ট্রের সব ধর্মের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে রাষ্ট্র। সংবিধান সে সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে। সেখানে হেফাজত আবার কীসের। এদের মতলব মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী জঙ্গি সন্ত্রাসের রাজনীতি চলতে পারে না। প্রয়োজনে হেফাজত আরও নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের মতো নিষিদ্ধ হবে। তবু দেশের শান্তি উন্নয়ন স্থিতিশীলতা এদের হাতে নস্যাৎ হতে পারে না। সব রাজনৈতিক শক্তি, জনগণকেও এই অশুভ শক্তিকে মোকাবিলায় এগিয়ে আসতে হবে। হেফাজতকে আইনের ঊর্ধ্বে থাকতে দেওয়া যায় না। এমন বর্বরতার পর এদের আইনের আওতায় এনে কঠোর হাতেই দমন করতে হবে। উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ও সন্ত্রাসবাদের স্থান এ দেশে হতে দেওয়া যায় না। যখনই দেশে উগ্র সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদের তৎপরতা বাড়ে তখনই ’৭১-এর পরাজিত শক্তির গোয়েন্দা সংস্থার হাতও প্রসারিত হয়। এই শক্তি ’৭১-এর প্রতিশোধ নিতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী শক্তিকে সব সময় ইন্ধন সহায়তা ও অর্থায়ন দিয়ে থাকে। যারা ’৭১-এর বিজয় মানে না তারাই এদের হাতের পুতুল হয়। তারাই একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের অর্থে কথা বলে। এখনই এদের রুখে দাঁড়ানোর, কঠোর হাতে দমন করার সময়। গোটা দেশ যখন করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে, জীবন বাঁচানোর লড়াইয়ে দেশ, জীবন-জীবিকা যখন কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে তখন এই বর্বর উগ্র জঙ্গিরা তাদের তান্ডব করছে। এদের দমন করতেই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ব্রাজিল সফরে প্রধান বিচারপতি
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
সরকারে সন্তুষ্ট আড়াই শতাংশ
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
তখন মানবাধিকার রক্ষার চেয়ে লঙ্ঘন বেশি
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
গোপালগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন
পরিবেশ দূষণ আর না, নদী দূষণ আর না— পঞ্চগড়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনার স্পিডবোটডুবি: দুই শিশুসহ তিনজনের মরদেহ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী
কুয়েতে ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত পারমিতা ত্রিপাঠী

৩২ মিনিট আগে | পরবাস

ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড
ডাবের পানি থেকে পংসাকর্নের ৭০ কোটি ডলারের ব্র্যান্ড

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাস্তা অবরোধ বরদাশত করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার
জিম্মি মুক্তিতে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু, ভুক্তভোগীদের পরিবার

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’
বাংকার থেকে জেল, বিচ্ছেদ পেরিয়ে এবার রাষ্ট্রক্ষমতার দৌড়ে ‘লৌহমানবী’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন
চুয়াডাঙ্গায় নতুন পুলিশ সুপার বাতিলের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার
মেয়েকে কলেজে দিয়ে ফেরার পথে প্রাণ গেল বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন
ফরিদপুরে রেল-সড়কপথ অবরোধ, আটকে গেছে ঢাকাগামী ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের
সরকার পরিবর্তনের ডাক দিয়ে যুক্তরাজ্যে নতুন ভোটের আহ্বান মাস্কের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানি বাহিনীর অভিযান, টিটিপির ৩৫ সদস্য নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার
সৌদিতে এক সপ্তাহে ২১ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
মেক্সিকোয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি
রাজধানীতে বৃষ্টিতে যানজটে ভোগান্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
পিকেএসএফ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি
নেপালের পর্যটন খাত বিপর্যস্ত, ২ দিনে ক্ষতি ২৫০০ কোটি রুপি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা
কক্সবাজারে ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় স্ত্রীর সামনে স্বামীকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত
জনবল সংকটে আরডিএ'র প্রশিক্ষণ সেবা ব্যাহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা
টরন্টোতে শিশুদের নিয়ে কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি
বিশ্বনাথে মিলাদুন্নবী’র বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার
২৯ মিনিট পানির নিচে শ্বাস ধরে বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্রোয়েশিয়ান ডাইভার

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা
ভারতের আগে দেশের মানুষ ইলিশ খাবে: মৎস্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান
৫২ দিন পর বাড়ি ফিরল হাফসা ও রাইয়ান

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখা জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা