শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হেফাজতসহ উগ্রপন্থিদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হেফাজতসহ উগ্রপন্থিদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়

হেফাজতসহ সব উগ্র সংগঠনকে এখনই কঠোর হাতে দমন করতে হবে। সব উগ্রপন্থি আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। জামায়াত এদের পেছনে অর্থ ও সমর্থন দিচ্ছে। ক্ষমতার বাইরে থাকা হতাশাগ্রস্ত বিএনপি ও তার জোট শরিকরাও সমর্থনে, ইন্ধনে পিছিয়ে নেই। এমনকি অতি ডানের সঙ্গে রাজপথে এতিম, অতি বামদের মহামিলনও দেখা যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার যখন দেশকে উন্নয়নের স্বর্ণযুগে নিয়ে উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করিয়েছেন ঠিক তখনই এই উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি হেফাজতে ইসলামকে সামনে এনে আঘাত করা হয়েছে। তান্ডবের মহাপ্রলয় সৃষ্টি করা হয়েছে। নিরীহ মানুষের লাশ ফেলা হয়েছে হঠকারী উগ্র সহিংসতার পথে ঠেলে দিয়ে। এরা রক্তের হোলি খেলতে চায় ধর্মের নামে। পেছনে তাদের কুৎসিত রাজনীতি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে দিয়ে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আজ হেফাজতকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে। হেফাজত তার পেছনের শক্তি নিয়ে এখন রাষ্ট্রের মূল আদর্শকে নির্মূল করতে চায়। উন্নয়নের চাকা স্তব্ধ করতে চায়। দেশকে একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। সরকারবিরোধী সব দৃশ্যমান ও অদৃশ্য শক্তি আজ হেফাজতের সঙ্গে এক মোহনায় মিলিত হয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে ১৩ দফা দাবির নামে হেফাজত সারা দেশের কওমি মাদরাসার গরিব রাস্তাঘাট না চেনা ছেলেদের এনে অবস্থান নিয়েছিল। সেদিন তারা তাদের সহিংস তান্ডব দেখিয়েছে বাণিজ্যপাড়ায়। সেদিন তারা অবস্থান নিয়েছিল। রাতে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াও তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছিলেন। সেদিনও জামায়াতের অদৃশ্য সহায়তা ছিল। সরকার ও প্রশাসন দক্ষতার সঙ্গে সেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিল। হেফাজত সেদিন মোনাজাত করে চলে যাওয়ার মিথ্যাচার করে শাপলা চত্বরে যাওয়ার পুলিশি অনুমতি নিয়ে অবস্থান নেয়। পরে রাতে পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবির তাড়া খেয়ে পালায়। সে রাতে শাপলা চত্বরে হেফাজতের আমির আহমদ শফী আসার কথা থাকলেও নিরাপত্তা ও শারীরিক অসুস্থতার দোহাই দিয়ে আর আসেননি। দীর্ঘদিন এই হেফাজতকে দুধ-কলা দিয়ে পুষে রাখায় আহমদ শফীর মৃত্যুর পর উগ্র হেফাজত নেতা জুনায়েদ আহমেদ বাবুনগরী আমির হন। মামুনুল হকের মতো উগ্রপন্থিরা সামনে আসে। মাথায় সাপের বিষ নিয়ে ছোবল দেয়। ওদের হাতে জাতীয় পতাকা থাকলেও চেতনায় এর কোনো আবেদন নেই। তাই এরা এবার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে পবিত্র বায়তুল মোকাররম থেকে সহিংসতা ছড়িয়েছে দিকে দিকে। এরা স্বাধীনতা মানে না। এরা বিশ্ব সন্ত্রাসী সাগরে ভাসিয়ে দেওয়া লাদেনকে হৃদয়ে লালন করে। এরা ধর্মের নামে জঙ্গিবাদী তালেবানি শাসন চায়। এরা জাতীয় পতাকা খেয়ে ফেলতে চায়। জাতীয় সংগীত মানে না। মুক্তিযুদ্ধের গৌরবকে ওরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসরদের মতো পরাজয়ের গ্লানি ও লজ্জা মনে করে। ওরা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বীরত্ব মুছে দিতে চায়। এরা চিন্তা-চেতনায় চরম রাষ্ট্রদ্রোহী। তাদের সাম্প্রতিক তান্ডব হাটহাজারী থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভয়ংকর রুদ্রমূর্তিতে আতঙ্কের জনপদে পরিণত করেছে। ওরা জাতির পিতার ম্যুরাল শাবল দিয়ে ভেঙেছে। ওরা শিল্প-সাহিত্য সংস্কৃতির কবর দিতে চায়। তারা তালেবানি মোল্লা ওমরের আদর্শের অনুসারী। এরা আইন মানে না, সংবিধান মানে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মানে না। আইনকে নিজের হাতে যখন-তখন তুলে নেওয়ার ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে। এমন উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নিয়ে যারা বৃহত্তর ঐক্য গড়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন করে ক্ষমতায় যেতে চায় তারা গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও প্রগতিতে বিশ্বাস করে না। যেনতেন উপায়ে ক্ষমতায় যেতে চায়। ন্যূনতম আদর্শ তাদের নেই। জেএমবির ভারপ্রাপ্ত আমিরও সম্প্রতি গ্রেফতার হয়েছে। নিষিদ্ধ সংগঠন। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনগুলোও হেফাজতের আড়ালে তৎপর হয়েছে। সুনামগঞ্জের শাল্লায় সংখ্যালঘু গরিব হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা থেকে সোনারগাঁর ঘটনার উসকানিদাতা মামুনুল হক এখনো গ্রেফতার হয়নি। হেফাজতের নেতারা এখনো মাদরাসা বন্ধ করেনি। এদের বেআইনি কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। সেই ৫ মে ২০১৩’র শাপলা চত্বরের তান্ডবের জন্য দায়ীদের এখনো শাস্তি হয়নি। শেখ হাসিনার শাসনামলে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ নির্মূল হয়েছে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে কখনো কোনো আপস হয়নি। এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানব হেফাজতকেও আজ কঠোর হাতে দমনের সময়।

এ দেশ আন্দোলনের নামে নৃশংসতা দেখেছে। জঙ্গিবাদীদের বর্বরতা নৃশংসতা হত্যাকান্ড দেখেছে। হরতাল-অবরোধের নামে আগুন সন্ত্রাসের মুখে চলন্ত বাসে আগুনে পোড়া জীবন্ত মানুষের বীভৎস লাশ দেখেছে। সেই ভয়ংকর দৃশ্য আর এ দেশ দেখতে চায় না। এদের এখনই কঠোর হাতে দমন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সাহস নিয়ে এই জঙ্গি হেফাজতের উগ্র নেতা-কর্মীদের দমন করতে হবে। রাষ্ট্রের সব ধর্মের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে রাষ্ট্র। সংবিধান সে সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে। সেখানে হেফাজত আবার কীসের। এদের মতলব মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী জঙ্গি সন্ত্রাসের রাজনীতি চলতে পারে না। প্রয়োজনে হেফাজত আরও নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের মতো নিষিদ্ধ হবে। তবু দেশের শান্তি উন্নয়ন স্থিতিশীলতা এদের হাতে নস্যাৎ হতে পারে না। সব রাজনৈতিক শক্তি, জনগণকেও এই অশুভ শক্তিকে মোকাবিলায় এগিয়ে আসতে হবে। হেফাজতকে আইনের ঊর্ধ্বে থাকতে দেওয়া যায় না। এমন বর্বরতার পর এদের আইনের আওতায় এনে কঠোর হাতেই দমন করতে হবে। উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ও সন্ত্রাসবাদের স্থান এ দেশে হতে দেওয়া যায় না। যখনই দেশে উগ্র সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদের তৎপরতা বাড়ে তখনই ’৭১-এর পরাজিত শক্তির গোয়েন্দা সংস্থার হাতও প্রসারিত হয়। এই শক্তি ’৭১-এর প্রতিশোধ নিতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী শক্তিকে সব সময় ইন্ধন সহায়তা ও অর্থায়ন দিয়ে থাকে। যারা ’৭১-এর বিজয় মানে না তারাই এদের হাতের পুতুল হয়। তারাই একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের অর্থে কথা বলে। এখনই এদের রুখে দাঁড়ানোর, কঠোর হাতে দমন করার সময়। গোটা দেশ যখন করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে, জীবন বাঁচানোর লড়াইয়ে দেশ, জীবন-জীবিকা যখন কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে তখন এই বর্বর উগ্র জঙ্গিরা তাদের তান্ডব করছে। এদের দমন করতেই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম