শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হেফাজতসহ উগ্রপন্থিদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হেফাজতসহ উগ্রপন্থিদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়

হেফাজতসহ সব উগ্র সংগঠনকে এখনই কঠোর হাতে দমন করতে হবে। সব উগ্রপন্থি আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। জামায়াত এদের পেছনে অর্থ ও সমর্থন দিচ্ছে। ক্ষমতার বাইরে থাকা হতাশাগ্রস্ত বিএনপি ও তার জোট শরিকরাও সমর্থনে, ইন্ধনে পিছিয়ে নেই। এমনকি অতি ডানের সঙ্গে রাজপথে এতিম, অতি বামদের মহামিলনও দেখা যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার যখন দেশকে উন্নয়নের স্বর্ণযুগে নিয়ে উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করিয়েছেন ঠিক তখনই এই উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি হেফাজতে ইসলামকে সামনে এনে আঘাত করা হয়েছে। তান্ডবের মহাপ্রলয় সৃষ্টি করা হয়েছে। নিরীহ মানুষের লাশ ফেলা হয়েছে হঠকারী উগ্র সহিংসতার পথে ঠেলে দিয়ে। এরা রক্তের হোলি খেলতে চায় ধর্মের নামে। পেছনে তাদের কুৎসিত রাজনীতি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে দিয়ে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আজ হেফাজতকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে। হেফাজত তার পেছনের শক্তি নিয়ে এখন রাষ্ট্রের মূল আদর্শকে নির্মূল করতে চায়। উন্নয়নের চাকা স্তব্ধ করতে চায়। দেশকে একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। সরকারবিরোধী সব দৃশ্যমান ও অদৃশ্য শক্তি আজ হেফাজতের সঙ্গে এক মোহনায় মিলিত হয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে ১৩ দফা দাবির নামে হেফাজত সারা দেশের কওমি মাদরাসার গরিব রাস্তাঘাট না চেনা ছেলেদের এনে অবস্থান নিয়েছিল। সেদিন তারা তাদের সহিংস তান্ডব দেখিয়েছে বাণিজ্যপাড়ায়। সেদিন তারা অবস্থান নিয়েছিল। রাতে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াও তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছিলেন। সেদিনও জামায়াতের অদৃশ্য সহায়তা ছিল। সরকার ও প্রশাসন দক্ষতার সঙ্গে সেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিল। হেফাজত সেদিন মোনাজাত করে চলে যাওয়ার মিথ্যাচার করে শাপলা চত্বরে যাওয়ার পুলিশি অনুমতি নিয়ে অবস্থান নেয়। পরে রাতে পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবির তাড়া খেয়ে পালায়। সে রাতে শাপলা চত্বরে হেফাজতের আমির আহমদ শফী আসার কথা থাকলেও নিরাপত্তা ও শারীরিক অসুস্থতার দোহাই দিয়ে আর আসেননি। দীর্ঘদিন এই হেফাজতকে দুধ-কলা দিয়ে পুষে রাখায় আহমদ শফীর মৃত্যুর পর উগ্র হেফাজত নেতা জুনায়েদ আহমেদ বাবুনগরী আমির হন। মামুনুল হকের মতো উগ্রপন্থিরা সামনে আসে। মাথায় সাপের বিষ নিয়ে ছোবল দেয়। ওদের হাতে জাতীয় পতাকা থাকলেও চেতনায় এর কোনো আবেদন নেই। তাই এরা এবার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে পবিত্র বায়তুল মোকাররম থেকে সহিংসতা ছড়িয়েছে দিকে দিকে। এরা স্বাধীনতা মানে না। এরা বিশ্ব সন্ত্রাসী সাগরে ভাসিয়ে দেওয়া লাদেনকে হৃদয়ে লালন করে। এরা ধর্মের নামে জঙ্গিবাদী তালেবানি শাসন চায়। এরা জাতীয় পতাকা খেয়ে ফেলতে চায়। জাতীয় সংগীত মানে না। মুক্তিযুদ্ধের গৌরবকে ওরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসরদের মতো পরাজয়ের গ্লানি ও লজ্জা মনে করে। ওরা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বীরত্ব মুছে দিতে চায়। এরা চিন্তা-চেতনায় চরম রাষ্ট্রদ্রোহী। তাদের সাম্প্রতিক তান্ডব হাটহাজারী থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভয়ংকর রুদ্রমূর্তিতে আতঙ্কের জনপদে পরিণত করেছে। ওরা জাতির পিতার ম্যুরাল শাবল দিয়ে ভেঙেছে। ওরা শিল্প-সাহিত্য সংস্কৃতির কবর দিতে চায়। তারা তালেবানি মোল্লা ওমরের আদর্শের অনুসারী। এরা আইন মানে না, সংবিধান মানে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মানে না। আইনকে নিজের হাতে যখন-তখন তুলে নেওয়ার ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে। এমন উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নিয়ে যারা বৃহত্তর ঐক্য গড়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন করে ক্ষমতায় যেতে চায় তারা গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও প্রগতিতে বিশ্বাস করে না। যেনতেন উপায়ে ক্ষমতায় যেতে চায়। ন্যূনতম আদর্শ তাদের নেই। জেএমবির ভারপ্রাপ্ত আমিরও সম্প্রতি গ্রেফতার হয়েছে। নিষিদ্ধ সংগঠন। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনগুলোও হেফাজতের আড়ালে তৎপর হয়েছে। সুনামগঞ্জের শাল্লায় সংখ্যালঘু গরিব হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা থেকে সোনারগাঁর ঘটনার উসকানিদাতা মামুনুল হক এখনো গ্রেফতার হয়নি। হেফাজতের নেতারা এখনো মাদরাসা বন্ধ করেনি। এদের বেআইনি কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। সেই ৫ মে ২০১৩’র শাপলা চত্বরের তান্ডবের জন্য দায়ীদের এখনো শাস্তি হয়নি। শেখ হাসিনার শাসনামলে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ নির্মূল হয়েছে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে কখনো কোনো আপস হয়নি। এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানব হেফাজতকেও আজ কঠোর হাতে দমনের সময়।

এ দেশ আন্দোলনের নামে নৃশংসতা দেখেছে। জঙ্গিবাদীদের বর্বরতা নৃশংসতা হত্যাকান্ড দেখেছে। হরতাল-অবরোধের নামে আগুন সন্ত্রাসের মুখে চলন্ত বাসে আগুনে পোড়া জীবন্ত মানুষের বীভৎস লাশ দেখেছে। সেই ভয়ংকর দৃশ্য আর এ দেশ দেখতে চায় না। এদের এখনই কঠোর হাতে দমন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সাহস নিয়ে এই জঙ্গি হেফাজতের উগ্র নেতা-কর্মীদের দমন করতে হবে। রাষ্ট্রের সব ধর্মের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে রাষ্ট্র। সংবিধান সে সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে। সেখানে হেফাজত আবার কীসের। এদের মতলব মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী জঙ্গি সন্ত্রাসের রাজনীতি চলতে পারে না। প্রয়োজনে হেফাজত আরও নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের মতো নিষিদ্ধ হবে। তবু দেশের শান্তি উন্নয়ন স্থিতিশীলতা এদের হাতে নস্যাৎ হতে পারে না। সব রাজনৈতিক শক্তি, জনগণকেও এই অশুভ শক্তিকে মোকাবিলায় এগিয়ে আসতে হবে। হেফাজতকে আইনের ঊর্ধ্বে থাকতে দেওয়া যায় না। এমন বর্বরতার পর এদের আইনের আওতায় এনে কঠোর হাতেই দমন করতে হবে। উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ও সন্ত্রাসবাদের স্থান এ দেশে হতে দেওয়া যায় না। যখনই দেশে উগ্র সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদের তৎপরতা বাড়ে তখনই ’৭১-এর পরাজিত শক্তির গোয়েন্দা সংস্থার হাতও প্রসারিত হয়। এই শক্তি ’৭১-এর প্রতিশোধ নিতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী শক্তিকে সব সময় ইন্ধন সহায়তা ও অর্থায়ন দিয়ে থাকে। যারা ’৭১-এর বিজয় মানে না তারাই এদের হাতের পুতুল হয়। তারাই একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের অর্থে কথা বলে। এখনই এদের রুখে দাঁড়ানোর, কঠোর হাতে দমন করার সময়। গোটা দেশ যখন করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে, জীবন বাঁচানোর লড়াইয়ে দেশ, জীবন-জীবিকা যখন কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে তখন এই বর্বর উগ্র জঙ্গিরা তাদের তান্ডব করছে। এদের দমন করতেই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা
চমক রেখে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের দল ঘোষণা

৫৪ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ
রাবির দুই শিক্ষককে সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভারতীয় ৬ টন আলু জব্দ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ১৫ মামলার আসামি গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫
মুন্সীগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযানে আটক ৫

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা