শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হেফাজতসহ উগ্রপন্থিদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হেফাজতসহ উগ্রপন্থিদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়

হেফাজতসহ সব উগ্র সংগঠনকে এখনই কঠোর হাতে দমন করতে হবে। সব উগ্রপন্থি আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। জামায়াত এদের পেছনে অর্থ ও সমর্থন দিচ্ছে। ক্ষমতার বাইরে থাকা হতাশাগ্রস্ত বিএনপি ও তার জোট শরিকরাও সমর্থনে, ইন্ধনে পিছিয়ে নেই। এমনকি অতি ডানের সঙ্গে রাজপথে এতিম, অতি বামদের মহামিলনও দেখা যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার যখন দেশকে উন্নয়নের স্বর্ণযুগে নিয়ে উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করিয়েছেন ঠিক তখনই এই উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি হেফাজতে ইসলামকে সামনে এনে আঘাত করা হয়েছে। তান্ডবের মহাপ্রলয় সৃষ্টি করা হয়েছে। নিরীহ মানুষের লাশ ফেলা হয়েছে হঠকারী উগ্র সহিংসতার পথে ঠেলে দিয়ে। এরা রক্তের হোলি খেলতে চায় ধর্মের নামে। পেছনে তাদের কুৎসিত রাজনীতি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে দিয়ে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আজ হেফাজতকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে। হেফাজত তার পেছনের শক্তি নিয়ে এখন রাষ্ট্রের মূল আদর্শকে নির্মূল করতে চায়। উন্নয়নের চাকা স্তব্ধ করতে চায়। দেশকে একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। সরকারবিরোধী সব দৃশ্যমান ও অদৃশ্য শক্তি আজ হেফাজতের সঙ্গে এক মোহনায় মিলিত হয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে ১৩ দফা দাবির নামে হেফাজত সারা দেশের কওমি মাদরাসার গরিব রাস্তাঘাট না চেনা ছেলেদের এনে অবস্থান নিয়েছিল। সেদিন তারা তাদের সহিংস তান্ডব দেখিয়েছে বাণিজ্যপাড়ায়। সেদিন তারা অবস্থান নিয়েছিল। রাতে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াও তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছিলেন। সেদিনও জামায়াতের অদৃশ্য সহায়তা ছিল। সরকার ও প্রশাসন দক্ষতার সঙ্গে সেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিল। হেফাজত সেদিন মোনাজাত করে চলে যাওয়ার মিথ্যাচার করে শাপলা চত্বরে যাওয়ার পুলিশি অনুমতি নিয়ে অবস্থান নেয়। পরে রাতে পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবির তাড়া খেয়ে পালায়। সে রাতে শাপলা চত্বরে হেফাজতের আমির আহমদ শফী আসার কথা থাকলেও নিরাপত্তা ও শারীরিক অসুস্থতার দোহাই দিয়ে আর আসেননি। দীর্ঘদিন এই হেফাজতকে দুধ-কলা দিয়ে পুষে রাখায় আহমদ শফীর মৃত্যুর পর উগ্র হেফাজত নেতা জুনায়েদ আহমেদ বাবুনগরী আমির হন। মামুনুল হকের মতো উগ্রপন্থিরা সামনে আসে। মাথায় সাপের বিষ নিয়ে ছোবল দেয়। ওদের হাতে জাতীয় পতাকা থাকলেও চেতনায় এর কোনো আবেদন নেই। তাই এরা এবার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে পবিত্র বায়তুল মোকাররম থেকে সহিংসতা ছড়িয়েছে দিকে দিকে। এরা স্বাধীনতা মানে না। এরা বিশ্ব সন্ত্রাসী সাগরে ভাসিয়ে দেওয়া লাদেনকে হৃদয়ে লালন করে। এরা ধর্মের নামে জঙ্গিবাদী তালেবানি শাসন চায়। এরা জাতীয় পতাকা খেয়ে ফেলতে চায়। জাতীয় সংগীত মানে না। মুক্তিযুদ্ধের গৌরবকে ওরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসরদের মতো পরাজয়ের গ্লানি ও লজ্জা মনে করে। ওরা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বীরত্ব মুছে দিতে চায়। এরা চিন্তা-চেতনায় চরম রাষ্ট্রদ্রোহী। তাদের সাম্প্রতিক তান্ডব হাটহাজারী থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভয়ংকর রুদ্রমূর্তিতে আতঙ্কের জনপদে পরিণত করেছে। ওরা জাতির পিতার ম্যুরাল শাবল দিয়ে ভেঙেছে। ওরা শিল্প-সাহিত্য সংস্কৃতির কবর দিতে চায়। তারা তালেবানি মোল্লা ওমরের আদর্শের অনুসারী। এরা আইন মানে না, সংবিধান মানে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মানে না। আইনকে নিজের হাতে যখন-তখন তুলে নেওয়ার ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে। এমন উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নিয়ে যারা বৃহত্তর ঐক্য গড়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন করে ক্ষমতায় যেতে চায় তারা গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও প্রগতিতে বিশ্বাস করে না। যেনতেন উপায়ে ক্ষমতায় যেতে চায়। ন্যূনতম আদর্শ তাদের নেই। জেএমবির ভারপ্রাপ্ত আমিরও সম্প্রতি গ্রেফতার হয়েছে। নিষিদ্ধ সংগঠন। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনগুলোও হেফাজতের আড়ালে তৎপর হয়েছে। সুনামগঞ্জের শাল্লায় সংখ্যালঘু গরিব হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা থেকে সোনারগাঁর ঘটনার উসকানিদাতা মামুনুল হক এখনো গ্রেফতার হয়নি। হেফাজতের নেতারা এখনো মাদরাসা বন্ধ করেনি। এদের বেআইনি কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। সেই ৫ মে ২০১৩’র শাপলা চত্বরের তান্ডবের জন্য দায়ীদের এখনো শাস্তি হয়নি। শেখ হাসিনার শাসনামলে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ নির্মূল হয়েছে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে কখনো কোনো আপস হয়নি। এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানব হেফাজতকেও আজ কঠোর হাতে দমনের সময়।

এ দেশ আন্দোলনের নামে নৃশংসতা দেখেছে। জঙ্গিবাদীদের বর্বরতা নৃশংসতা হত্যাকান্ড দেখেছে। হরতাল-অবরোধের নামে আগুন সন্ত্রাসের মুখে চলন্ত বাসে আগুনে পোড়া জীবন্ত মানুষের বীভৎস লাশ দেখেছে। সেই ভয়ংকর দৃশ্য আর এ দেশ দেখতে চায় না। এদের এখনই কঠোর হাতে দমন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সাহস নিয়ে এই জঙ্গি হেফাজতের উগ্র নেতা-কর্মীদের দমন করতে হবে। রাষ্ট্রের সব ধর্মের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে রাষ্ট্র। সংবিধান সে সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে। সেখানে হেফাজত আবার কীসের। এদের মতলব মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী জঙ্গি সন্ত্রাসের রাজনীতি চলতে পারে না। প্রয়োজনে হেফাজত আরও নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের মতো নিষিদ্ধ হবে। তবু দেশের শান্তি উন্নয়ন স্থিতিশীলতা এদের হাতে নস্যাৎ হতে পারে না। সব রাজনৈতিক শক্তি, জনগণকেও এই অশুভ শক্তিকে মোকাবিলায় এগিয়ে আসতে হবে। হেফাজতকে আইনের ঊর্ধ্বে থাকতে দেওয়া যায় না। এমন বর্বরতার পর এদের আইনের আওতায় এনে কঠোর হাতেই দমন করতে হবে। উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ও সন্ত্রাসবাদের স্থান এ দেশে হতে দেওয়া যায় না। যখনই দেশে উগ্র সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদের তৎপরতা বাড়ে তখনই ’৭১-এর পরাজিত শক্তির গোয়েন্দা সংস্থার হাতও প্রসারিত হয়। এই শক্তি ’৭১-এর প্রতিশোধ নিতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী শক্তিকে সব সময় ইন্ধন সহায়তা ও অর্থায়ন দিয়ে থাকে। যারা ’৭১-এর বিজয় মানে না তারাই এদের হাতের পুতুল হয়। তারাই একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের অর্থে কথা বলে। এখনই এদের রুখে দাঁড়ানোর, কঠোর হাতে দমন করার সময়। গোটা দেশ যখন করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে, জীবন বাঁচানোর লড়াইয়ে দেশ, জীবন-জীবিকা যখন কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে তখন এই বর্বর উগ্র জঙ্গিরা তাদের তান্ডব করছে। এদের দমন করতেই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদা পাখি
সাদা পাখি

ডাংগুলি

নবান্নের পিঠা
নবান্নের পিঠা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান

সাহিত্য

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

মায়ের ছবি
মায়ের ছবি

ডাংগুলি

স্বপ্ন ভেলা
স্বপ্ন ভেলা

ডাংগুলি

বিহারে নির্বাচনে চ্যালেঞ্জে মোদির দল
বিহারে নির্বাচনে চ্যালেঞ্জে মোদির দল

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি
নাফ নদ থেকে ছয় রোহিঙ্গা জেলেকে ধরে নিল আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিউলি ফুল
শিউলি ফুল

ডাংগুলি

‘জলের ভালুক’ ও তার সুপার পাওয়ার
‘জলের ভালুক’ ও তার সুপার পাওয়ার

ডাংগুলি

ধুত্তুরি
ধুত্তুরি

ডাংগুলি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করেছে ট্রাম্প প্রশাসন

পূর্ব-পশ্চিম

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের
ভোটে ধর্মের ব্যবহার বন্ধসহ সাত দাবি হিন্দু মহাজোটের

পেছনের পৃষ্ঠা

কচুর পাতায় মুক্তদানা
কচুর পাতায় মুক্তদানা

ডাংগুলি

শোকাহত স্বজনরা
শোকাহত স্বজনরা

পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ
রাজশাহীতে ১২ টন রং মেশানো মুগডাল জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা