শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১২ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

হেফাজতসহ উগ্রপন্থিদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়

পীর হাবিবুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হেফাজতসহ উগ্রপন্থিদের কঠোর হাতে দমনের এখনই সময়

হেফাজতসহ সব উগ্র সংগঠনকে এখনই কঠোর হাতে দমন করতে হবে। সব উগ্রপন্থি আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। জামায়াত এদের পেছনে অর্থ ও সমর্থন দিচ্ছে। ক্ষমতার বাইরে থাকা হতাশাগ্রস্ত বিএনপি ও তার জোট শরিকরাও সমর্থনে, ইন্ধনে পিছিয়ে নেই। এমনকি অতি ডানের সঙ্গে রাজপথে এতিম, অতি বামদের মহামিলনও দেখা যাচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকার যখন দেশকে উন্নয়নের স্বর্ণযুগে নিয়ে উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করিয়েছেন ঠিক তখনই এই উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তি হেফাজতে ইসলামকে সামনে এনে আঘাত করা হয়েছে। তান্ডবের মহাপ্রলয় সৃষ্টি করা হয়েছে। নিরীহ মানুষের লাশ ফেলা হয়েছে হঠকারী উগ্র সহিংসতার পথে ঠেলে দিয়ে। এরা রক্তের হোলি খেলতে চায় ধর্মের নামে। পেছনে তাদের কুৎসিত রাজনীতি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভেঙে দিয়ে দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়। আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও আজ হেফাজতকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে। হেফাজত তার পেছনের শক্তি নিয়ে এখন রাষ্ট্রের মূল আদর্শকে নির্মূল করতে চায়। উন্নয়নের চাকা স্তব্ধ করতে চায়। দেশকে একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রে পরিণত করতে চায়। সরকারবিরোধী সব দৃশ্যমান ও অদৃশ্য শক্তি আজ হেফাজতের সঙ্গে এক মোহনায় মিলিত হয়েছে। ২০১৩ সালের ৫ মে ঢাকার শাপলা চত্বরে ১৩ দফা দাবির নামে হেফাজত সারা দেশের কওমি মাদরাসার গরিব রাস্তাঘাট না চেনা ছেলেদের এনে অবস্থান নিয়েছিল। সেদিন তারা তাদের সহিংস তান্ডব দেখিয়েছে বাণিজ্যপাড়ায়। সেদিন তারা অবস্থান নিয়েছিল। রাতে বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াও তাদের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছিলেন। সেদিনও জামায়াতের অদৃশ্য সহায়তা ছিল। সরকার ও প্রশাসন দক্ষতার সঙ্গে সেই পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিল। হেফাজত সেদিন মোনাজাত করে চলে যাওয়ার মিথ্যাচার করে শাপলা চত্বরে যাওয়ার পুলিশি অনুমতি নিয়ে অবস্থান নেয়। পরে রাতে পুলিশ-র‌্যাব-বিজিবির তাড়া খেয়ে পালায়। সে রাতে শাপলা চত্বরে হেফাজতের আমির আহমদ শফী আসার কথা থাকলেও নিরাপত্তা ও শারীরিক অসুস্থতার দোহাই দিয়ে আর আসেননি। দীর্ঘদিন এই হেফাজতকে দুধ-কলা দিয়ে পুষে রাখায় আহমদ শফীর মৃত্যুর পর উগ্র হেফাজত নেতা জুনায়েদ আহমেদ বাবুনগরী আমির হন। মামুনুল হকের মতো উগ্রপন্থিরা সামনে আসে। মাথায় সাপের বিষ নিয়ে ছোবল দেয়। ওদের হাতে জাতীয় পতাকা থাকলেও চেতনায় এর কোনো আবেদন নেই। তাই এরা এবার স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে পবিত্র বায়তুল মোকাররম থেকে সহিংসতা ছড়িয়েছে দিকে দিকে। এরা স্বাধীনতা মানে না। এরা বিশ্ব সন্ত্রাসী সাগরে ভাসিয়ে দেওয়া লাদেনকে হৃদয়ে লালন করে। এরা ধর্মের নামে জঙ্গিবাদী তালেবানি শাসন চায়। এরা জাতীয় পতাকা খেয়ে ফেলতে চায়। জাতীয় সংগীত মানে না। মুক্তিযুদ্ধের গৌরবকে ওরা পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর দোসরদের মতো পরাজয়ের গ্লানি ও লজ্জা মনে করে। ওরা মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বীরত্ব মুছে দিতে চায়। এরা চিন্তা-চেতনায় চরম রাষ্ট্রদ্রোহী। তাদের সাম্প্রতিক তান্ডব হাটহাজারী থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ভয়ংকর রুদ্রমূর্তিতে আতঙ্কের জনপদে পরিণত করেছে। ওরা জাতির পিতার ম্যুরাল শাবল দিয়ে ভেঙেছে। ওরা শিল্প-সাহিত্য সংস্কৃতির কবর দিতে চায়। তারা তালেবানি মোল্লা ওমরের আদর্শের অনুসারী। এরা আইন মানে না, সংবিধান মানে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মানে না। আইনকে নিজের হাতে যখন-তখন তুলে নেওয়ার ঔদ্ধত্য দেখাচ্ছে। এমন উগ্র সাম্প্রদায়িক শক্তিকে নিয়ে যারা বৃহত্তর ঐক্য গড়ে সরকারবিরোধী আন্দোলন করে ক্ষমতায় যেতে চায় তারা গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও প্রগতিতে বিশ্বাস করে না। যেনতেন উপায়ে ক্ষমতায় যেতে চায়। ন্যূনতম আদর্শ তাদের নেই। জেএমবির ভারপ্রাপ্ত আমিরও সম্প্রতি গ্রেফতার হয়েছে। নিষিদ্ধ সংগঠন। নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনগুলোও হেফাজতের আড়ালে তৎপর হয়েছে। সুনামগঞ্জের শাল্লায় সংখ্যালঘু গরিব হিন্দুদের বাড়িঘরে হামলা থেকে সোনারগাঁর ঘটনার উসকানিদাতা মামুনুল হক এখনো গ্রেফতার হয়নি। হেফাজতের নেতারা এখনো মাদরাসা বন্ধ করেনি। এদের বেআইনি কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। সেই ৫ মে ২০১৩’র শাপলা চত্বরের তান্ডবের জন্য দায়ীদের এখনো শাস্তি হয়নি। শেখ হাসিনার শাসনামলে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ নির্মূল হয়েছে। জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ প্রশ্নে কখনো কোনো আপস হয়নি। এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দানব হেফাজতকেও আজ কঠোর হাতে দমনের সময়।

এ দেশ আন্দোলনের নামে নৃশংসতা দেখেছে। জঙ্গিবাদীদের বর্বরতা নৃশংসতা হত্যাকান্ড দেখেছে। হরতাল-অবরোধের নামে আগুন সন্ত্রাসের মুখে চলন্ত বাসে আগুনে পোড়া জীবন্ত মানুষের বীভৎস লাশ দেখেছে। সেই ভয়ংকর দৃশ্য আর এ দেশ দেখতে চায় না। এদের এখনই কঠোর হাতে দমন করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সাহস নিয়ে এই জঙ্গি হেফাজতের উগ্র নেতা-কর্মীদের দমন করতে হবে। রাষ্ট্রের সব ধর্মের নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে রাষ্ট্র। সংবিধান সে সুরক্ষা নিশ্চিত করেছে। সেখানে হেফাজত আবার কীসের। এদের মতলব মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী রাজনীতি। মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী, গণতন্ত্রবিরোধী জঙ্গি সন্ত্রাসের রাজনীতি চলতে পারে না। প্রয়োজনে হেফাজত আরও নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠনের মতো নিষিদ্ধ হবে। তবু দেশের শান্তি উন্নয়ন স্থিতিশীলতা এদের হাতে নস্যাৎ হতে পারে না। সব রাজনৈতিক শক্তি, জনগণকেও এই অশুভ শক্তিকে মোকাবিলায় এগিয়ে আসতে হবে। হেফাজতকে আইনের ঊর্ধ্বে থাকতে দেওয়া যায় না। এমন বর্বরতার পর এদের আইনের আওতায় এনে কঠোর হাতেই দমন করতে হবে। উগ্র সাম্প্রদায়িকতা ও সন্ত্রাসবাদের স্থান এ দেশে হতে দেওয়া যায় না। যখনই দেশে উগ্র সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদের তৎপরতা বাড়ে তখনই ’৭১-এর পরাজিত শক্তির গোয়েন্দা সংস্থার হাতও প্রসারিত হয়। এই শক্তি ’৭১-এর প্রতিশোধ নিতে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শবিরোধী শক্তিকে সব সময় ইন্ধন সহায়তা ও অর্থায়ন দিয়ে থাকে। যারা ’৭১-এর বিজয় মানে না তারাই এদের হাতের পুতুল হয়। তারাই একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী জামায়াতের অর্থে কথা বলে। এখনই এদের রুখে দাঁড়ানোর, কঠোর হাতে দমন করার সময়। গোটা দেশ যখন করোনার ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে, জীবন বাঁচানোর লড়াইয়ে দেশ, জীবন-জীবিকা যখন কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে তখন এই বর্বর উগ্র জঙ্গিরা তাদের তান্ডব করছে। এদের দমন করতেই হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
দেশে অ্যান্টিভেনম তৈরিতে সাফল্য
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আন্তর্জাতিক আদালতে এস আলম গ্রুপ
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
আগে গণভোটের বাস্তবতা নেই
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
কর্মীদের বিরত রাখতে বিএনপির প্রতি আহ্বান জামায়াতের
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সচিবদের সঙ্গে ইসির বৈঠকে দুই ডজন ইস্যু
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
সুপারিশ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিএনপি
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
বিতর্ক নির্বাহী আদেশ ও অধ্যাদেশ নিয়ে
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ষড়যন্ত্র হচ্ছে নির্বাচন বানচালের
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
ইসি পুনর্গঠন করতে হবে
পক্ষপাত আশা করি না
পক্ষপাত আশা করি না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ বাদ দেওয়ায় উদ্বেগ
সর্বশেষ খবর
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?
তিন দিনে দেড় হাজার লোককে হত্যা, কি ঘটছে সুদানে?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান
ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ছোট বেত বাগান

২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়
লিগ কাপের শেষ আটে ম্যানসিটি, টটেনহ্যামের বিদায়

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপ হিউজের মতোই বলের আঘাতে মারা গেলেন আরেক অজি ক্রিকেটার!
ফিলিপ হিউজের মতোই বলের আঘাতে মারা গেলেন আরেক অজি ক্রিকেটার!

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাঠে ফেরার অপেক্ষায় পগবা
মাঠে ফেরার অপেক্ষায় পগবা

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
দুপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধানক্ষেতে পড়ে ছিল কৃষকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ
ধানক্ষেতে পড়ে ছিল কৃষকের হাত-পা বাঁধা মরদেহ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাক্টর-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
বীরগঞ্জে ট্রাক্টর-মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও যা জানা গেলো
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি, আরও যা জানা গেলো

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনই অবসরে যাচ্ছেন না সুনীল ছেত্রী
এখনই অবসরে যাচ্ছেন না সুনীল ছেত্রী

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৫২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০
মেলিসার তাণ্ডবে লন্ডভন্ড ক্যারিবীয় অঞ্চল, নিহত ৩০

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর
শাবিতে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প ৫ নভেম্বর

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা
ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে প্রথমবার ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়
প্যালেসের কাছে হেরে লিগ কাপ থেকে লিভারপুলের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস
ক্ষমা চাইলেন ভিনিসিয়ুস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
জাতীয় নারী বেসবল চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান
‘আমি সুন্দর হবো’ কনসার্টে গাইবেন সায়ান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার
আশুলিয়ায় শ্রীলঙ্কান নাগরিকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৩৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু
দক্ষিণ কোরিয়ায় ট্রাম্প-জিনপিং বৈঠক শুরু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের
বাংলাদেশকে হোয়াইটওয়াশ করার লক্ষ্য ক্যারিবীয়দের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল
সাময়িক বন্ধের পর স্বাভাবিক মেট্রোরেল চলাচল

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে
দেশজুড়ে পাঁচ দিন ভারী বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমবে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি
মথ ডালকে মুগ হিসেবে বিক্রি, স্বাস্থ্যগত ঝুঁকি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান
যেভাবে নিজের ক্যারিয়ার কবর দিলেন সাকিব আল হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের
জাতীয় নির্বাচন নাও হতে পারে, সবার আগে জুলাই সনদ হতে হবে: তাহের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান
১৫ বছরের চেষ্টায় নিজস্ব প্রযুক্তির কার্গো বিমান তৈরি করল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা
স্বর্ণের দাম ভরিতে বাড়লো ৮ হাজার ৯০০ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ
ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা, প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ
মেট্রো রেলে ঝাঁকুনি, কারওয়ান বাজার-আগারগাঁও রুটে চলাচল বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী
এ কে আজাদরা আমার স্বামীর মৃত্যুর জন্য দায়ী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!
১০০ বিলিয়ন ডলারের নগরী এখন ভূতুড়ে; জনশূন্য আকাশচুম্বী অট্টালিকা, জল ভরা কুমিরে!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও
স্কুলে ভর্তিতে লটারি পদ্ধতি বহাল থাকছে আগামী শিক্ষাবর্ষেও

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের
সম্পত্তি ফেরত পেতে আন্তর্জাতিক সালিশি আদালতে মামলা এস আলমের

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?
কি আছে ইরানের সিমোর্গে, কেন এই নামকরণ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের পর নির্বাচনের ব্যত্যয় হলে দায় এই সরকারের : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
এবার সামিরার মা লুসির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ
পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধ, আবারও মোদির বিরুদ্ধে ট্রাম্পের নতুন কটাক্ষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে
পল্লীকবির জমি দখলের অভিযোগ এ কে আজাদ ও তার ভাইয়ের বিরুদ্ধে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
নিয়মিত খালি পেটে খেজুর খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে নতুন সুযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ
বেতন কমিশনের সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী উন্নয়ন পরিষদের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহিতা ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: মাসুদ সাঈদী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া
এবার পারমাণবিক সুপার টর্পেডোর পরীক্ষা চালালো রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়
মতিঝিল-কমলাপুর অংশে ইলেকট্রো-মেকানিক্যাল কাজে ১৮৫ কোটি টাকা সাশ্রয়

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের
রাজধানীর বাস সেবার মানোন্নয়নে টিএফএল মডেল প্রস্তাব ব্রিটিশ বিশেষজ্ঞদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী
সন্ত্রাস ও চাঁদাবাজির সাথে জড়িতরা বিএনপি সদস্য হতে পারবে না : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব
সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ
৪৮তম বিশেষ বিসিএসে বাড়ছে না চিকিৎসকের পদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ
অন্তর্বর্তী সরকারের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ : সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন
প্রতারণা করেছে ঐক্য কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন নিয়ে সংকট
নির্বাচন নিয়ে সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়
রেলের টিকিট নিয়ে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা
মোবাইল অ্যাপে ঋণের নামে প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব
৩৭২ টন কোরবানির পশুর গোশত অনুদান দিল সৌদি আরব

নগর জীবন

জাগো বাহে, কোনঠে সবায়
জাগো বাহে, কোনঠে সবায়

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে একটি দল

নগর জীবন

বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা
বিশেষ চরিত্রে বড় শিল্পীরা

শোবিজ

ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ
ফাতেমা রানীর তীর্থ উৎসব শুরু আজ

দেশগ্রাম

এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!
এভাবে আর কত দিন শুয়ে থাকব, মা!

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?
জুলাই সনদ কি নির্বাচন বানচালে সুশীলদের অস্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির
ছয় আসন চেয়ে বিএনপির কাছে চিঠি বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির

নগর জীবন

খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি
খুলনায় অবৈধ অস্ত্রের ছড়াছড়ি

নগর জীবন

ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ
ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি ডেকে আনছে বিপদ

নগর জীবন

উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২
উদ্ধার গুলির পেছনে ইংরেজিতে লেখা ৭.৬২

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশমিকার গোপন বাগদান
রাশমিকার গোপন বাগদান

শোবিজ

টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য
টাকা পাচারের নতুন গন্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ওটিটিতে পপি-রাজু
ওটিটিতে পপি-রাজু

শোবিজ

প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম
প্রেক্ষাপট উপস্থাপনায় জাকিয়া বারী মম

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না
বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক কী হবে, তৃতীয় কেউ ঠিক করবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে
মাঠ চষছেন বিএনপির সম্ভাব্য পাঁচ প্রার্থী, অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা
শক্ত অবস্থানে বিএনপি আত্মবিশ্বাসী অন্যরা

নগর জীবন

চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন
চট্টগ্রামে আবুল খায়ের স্টিলের রিবার রোলিং মিল উদ্বোধন

নগর জীবন

স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান
স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের উৎসাহিত করতে সম্মাননা প্রদান

নগর জীবন

গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
গণতন্ত্র, সুশাসন ও জবাবদিহি ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

নগর জীবন

জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল
জামায়াতের এজেন্ডা বাস্তবায়নে ব্যস্ত ঐকমত্য কমিশন : আমজনতার দল

নগর জীবন

ডেসকো পরিচালনা সভা
ডেসকো পরিচালনা সভা

নগর জীবন

দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু
দীর্ঘ লাইনের ভোগান্তি এড়াতে বিএমইউতে অনলাইন সেবা চালু

নগর জীবন

বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন
বেতন বন্ধ ১১ মাস মানবেতর জীবনযাপন

দেশগ্রাম

তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের
তিস্তা, হাহাকার লাখো মানুষের

দেশগ্রাম