শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

পোস্ট অফিসের ভূমিকায় ইউজিসি

নেই কোনো প্রভাব । পরিণত হয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার সব থেকে দুর্বল প্রতিষ্ঠানে
আকতারুজ্জামান
প্রিন্ট ভার্সন
পোস্ট অফিসের ভূমিকায় ইউজিসি

উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সুশাসন ও ব্যবস্থাপনা উন্নয়নে সার্বিক সুবিধা দিতে প্রতিষ্ঠা করা হয় বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। কিন্তু সুশাসন ও ব্যবস্থাপনা উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় তেমন কোনো প্রভাব রাখতে পারছে না এ কমিশন। আইনে প্রয়োজনীয় ক্ষমতা না থাকা, জনবল সংকট, বিভিন্ন মহলের প্রভাব বিস্তারের কারণে অনিয়ম করা বিশ্ববিদ্যালয় বা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তাব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থাই নিতে পারে না ইউজিসি। ইউজিসি চেয়ারম্যানও বলছেন, ইউজিসি শুধু সরকার বা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে ব্যবস্থা নিতে চিঠি পাঠাতে পারে, কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না। শিক্ষাবিদসহ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, উচ্চশিক্ষার পীঠস্থান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিয়ন্ত্রক এ সংস্থা এখন শুধু পোস্ট অফিস বা চিঠি চালাচালির প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের বার্ষিক প্রতিবেদনেও বলা হয়েছে, এখন দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে দুর্বল বাংলাদেশের ইউজিসি।

সূত্র জানান, এখনো ১৯৭৩ সালের আইন দিয়েই চলছে মঞ্জুরি কমিশন। ১৯৭৩ সালে সারা দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ছিল মাত্র ছয়টি। ছাত্রছাত্রী ছিলেন প্রায় ৩০ হাজার। তখন অস্তিত্বই ছিল না বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের। এখন সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় ১৫৮টি। ছাত্রছাত্রী প্রায় ৪০ লাখ। কিন্তু ইউজিসির ক্ষমতায় কোনো পরিবর্তন আসেনি। কমিশনটির নির্বাহী কোনো ক্ষমতা নেই বললেই চলে। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতি, অনিয়ম, অস্বচ্ছতা, জালিয়াতির প্রমাণ পেয়েও কোনো ব্যবস্থা নিতে পারে না কমিশন। দীর্ঘ সময় ধরে ইউজিসিকে উচ্চশিক্ষা কমিশনে রূপ দেওয়ার দাবিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দফায় দফায় প্রস্তাব-আবেদন জানানো হলেও কোনো অগ্রগতি দৃশ্যমান নয়।

তথ্যমতে, ইউজিসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরী ইউজিসিকে উচ্চ কমিশনে রূপ দিতে ২০১৪ সালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে লিখিত প্রস্তাব পাঠান। এরপর সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নানও ইউজিসিকে কমিশনে রূপ দিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আবেদন জমা দেন। ২০১৮ সালে সরকার উচ্চশিক্ষা কমিশন গঠনের প্রক্রিয়া শুরু করে। সে সময় উচ্চশিক্ষা কমিশন আইন প্রণয়নের জন্য সচিব কমিটি একটি খসড়া প্রস্তাব তৈরি করে। প্রস্তাবে বলা হয়েছিল- উচ্চশিক্ষা কমিশন গঠন হলে বিদ্যমান ইউজিসি বিলুপ্ত হবে। তখন দেশের সরকারি-বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সহ উচ্চশিক্ষার বিভিন্ন বিষয় দেখভাল করবে উচ্চশিক্ষা কমিশন তথা হায়ার এডুকেশন কমিশন (এইচইসি)। কিন্তু অভিযোগ ওঠে, সচিব কমিটির সুপারিশের প্রস্তাবে খোদ উচ্চশিক্ষা কমিশনের স্বায়ত্তশাসন নিয়েই শঙ্কা তৈরি হয়েছে। কারণ, সুপারিশে গবেষক বা প্রশাসককেও কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগের প্রস্তাব রাখা হয়েছিল। উচ্চশিক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান পদে প্রশাসক বসানোর সুযোগ রাখায় এ প্রস্তাব নিয়ে তীব্র সমালোচনা হয় শিক্ষাবিদদের মধ্যে। পরে বন্ধ হয়ে যায় সেই কমিশন গঠন প্রক্রিয়াও।

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান বলেন, ‘ইউজিসিকে কার্যকর প্রতিষ্ঠানে রূপ দিতে হলে সম্পূর্ণ পৃথক একটি সচিবালয় থাকতে হবে।

তাদের নির্বাহী ক্ষমতা দিতে হবে। শুধু মন্ত্রণালয়ের পোস্ট অফিস হিসেবে কাজ করলে ইউজিসি কোনো দিন কিছু করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অতীতে দেখেছি- কোনো বিশ্ববিদ্যালয় অনিয়ম করলে ব্যবস্থা নিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছি কিন্তু সে চিঠি মন্ত্রণালয়ে গিয়ে হারিয়ে গেছে। পরে কোনো ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। অনিয়ম করা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইউজিসিকে সব ধরনের ক্ষমতা দিতে হবে। সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে ইউজিসির এ ক্ষেত্রে তেমন কোনো সক্ষমতা নেই। এর আগে কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে একটি আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছিল সরকার। কিন্তু দেখা গেল শিক্ষাবিদদের বাদ দিয়ে তা আমলা পুনর্বাসন কেন্দ্র করার একটি পরিকল্পনা। পরে প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করে সে প্রক্রিয়া বন্ধ করিয়েছিলাম।’ ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর প্রতিবেদককে বলেন, ‘মঞ্জুরি কমিশনের সক্ষমতার অনেক অভাব রয়েছে। বিভিন্ন সময় নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ইউজিসির পক্ষ থেকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠানো হয়। কিন্তু ব্যবস্থা নিতে দীর্ঘসূত্রতা লক্ষ্য করা গেছে। এ কারণে অনেক অনিয়মের বিরুদ্ধেই কোনো ব্যবস্থা নেওয়া সম্ভব হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অনিয়ম ঠেকানো কঠিন নয়। কিন্তু সরকারকে মনেপ্রাণে তা চাইতে হবে। সরকার না চাইলে ইউজিসিকে দিয়ে তদন্ত বা সুপারিশ করিয়ে কোনো লাভ হবে না।’ তিনি বলেন, ‘অনিয়ম করলে আইন অনুযায়ী ইউজিসি তো বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট বন্ধ রাখার ক্ষমতা রাখে। কিন্তু সরকার পাশে না থাকলে আমরা কি তা করতে পারব?’

ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ প্রতিবেদককে বলেন, ‘ইউজিসির নিজস্ব ক্ষমতা কম। অনিয়মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আমরা শুধু মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ করতে পারি, কোনো ব্যবস্থা নিতে পারি না। ব্যবস্থা নেওয়ার কথা তো সরকারের। আমরা আমাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি।’ চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে সরকারের কাছে সুপারিশ পাঠানো হয়, কিন্তু মন্ত্রণালয়ে গিয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এ সুপারিশের কোনো অগ্রগতি দেখা যায় না।’

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
খুলনায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকা লুট
খুলনায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকা লুট
ইরানে হামলার তীব্র নিন্দা জামায়াতের
ইরানে হামলার তীব্র নিন্দা জামায়াতের
এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে এবার বোমাতঙ্ক
এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে এবার বোমাতঙ্ক
ডেঙ্গুতে এক দিনে পাঁচ মৃত্যু হাসপাতালে ১৫৯
ডেঙ্গুতে এক দিনে পাঁচ মৃত্যু হাসপাতালে ১৫৯
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
সর্বশেষ খবর
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু
সাপের কামড়ে একজনের মৃত্যু

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯

১১ সেকেন্ড আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইরাক-সিরিয়া বাণিজ্যিক ক্রসিং চালু, নতুন অর্থনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা
ইরাক-সিরিয়া বাণিজ্যিক ক্রসিং চালু, নতুন অর্থনৈতিক অধ্যায়ের সূচনা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় পথচারী নিহত
অ্যাম্বুলেন্সের ধাক্কায় পথচারী নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মহাসড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা
গাইবান্ধায় মহাসড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালতের জরিমানা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা
কালিয়ায় জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তরবঙ্গে দুর্ভোগ নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ
উত্তরবঙ্গে দুর্ভোগ নিয়েই কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেইউসির সভাপতি হেলালী, সাধারণ সম্পাদক জাফর
জেইউসির সভাপতি হেলালী, সাধারণ সম্পাদক জাফর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে স্কুলছাত্র নিহত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগের জেরে ভিডিও ফাঁস, বাদীর সাবেক স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগের জেরে ভিডিও ফাঁস, বাদীর সাবেক স্ত্রী গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১৬৯ জন

৩২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে নিহত যুবকের
লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ
বগুড়ায় ছুরিকাঘাতে নিহত যুবকের লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা
সোমবার থেকে সারাদেশে ভারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মাছ চুরি ঠেকাতে পুকুরপাড়ে বিদ্যুৎ, প্রাণ গেল পাহারাদারের
মাছ চুরি ঠেকাতে পুকুরপাড়ে বিদ্যুৎ, প্রাণ গেল পাহারাদারের

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু
বগুড়ায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে একজনের মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ৬
মিয়ানমারে পাচারকালে ইউরিয়া সারসহ আটক ৬

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫৮ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ফিরল মাছধরা ট্রলার
৫৮ দিনের অবরোধ শেষে সাগরে ফিরল মাছধরা ট্রলার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের নয় পরমাণু বিজ্ঞানী নিহতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের নয় পরমাণু বিজ্ঞানী নিহতের দাবি ইসরায়েলের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাট সীমান্তে পুশইন ৩, শূন্যরেখায় ৯
লালমনিরহাট সীমান্তে পুশইন ৩, শূন্যরেখায় ৯

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রুট
টানা দ্বিতীয়বার টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রুট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৪ পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাতিরঝিল এলাকা পরিদর্শন রাজউক চেয়ারম্যানের
হাতিরঝিল এলাকা পরিদর্শন রাজউক চেয়ারম্যানের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগুনের ঝুঁকি, ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নিচ্ছে অ্যাংকার
আগুনের ঝুঁকি, ১১ লাখ পাওয়ার ব্যাংক ফেরত নিচ্ছে অ্যাংকার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত
দেশে আরও ৭ জনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকামুখী মহাসড়কে ভোগান্তি, যমুনা সেতুর দুই পাড়ে দীর্ঘ যানজট
ঢাকামুখী মহাসড়কে ভোগান্তি, যমুনা সেতুর দুই পাড়ে দীর্ঘ যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার
চাঁদপুরে কিশোর গ্যাংয়ের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ১৭ কি.মি ধীরগতির যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ১৭ কি.মি ধীরগতির যানজট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত
সিএনজিতে বাসের ধাক্কা, যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা