শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

ঋণ করেও চলছে না সংসার

নাগালের বাইরে পণ্যমূল্য, রোজায় ভোগান্তি আরও বাড়ার শঙ্কা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণ করেও চলছে না সংসার

ঘটনা-১ : জসিম মন্ডল (৫৫)। পেশায় রিকশাচালক। পাঁচ সদস্যের পরিবার নিয়ে রাজধানীর রামপুরার বউবাজার এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। বড় ছেলের জন্য স্কুলের ইউনিফর্ম কিনতে পারছেন না। তাই স্কুল খুললেও ছেলে স্কুলে যেতে পারছে না। মাস তিনেক আগে একটি এনজিও থেকে ঋণ নিয়েছিলেন ১০ হাজার টাকা। সাপ্তাহিক কিস্তি পরিশোধের পর সপ্তাহ শেষে তেমন কিছু থাকে না। তাই মাছ-মাংস কিনতে পারছেন না সপ্তাহ এমনকি মাস শেষেও। ঋণটা পরিশোধ হলেই গ্রামের বাড়ি চলে যাবেন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অন্তত বাসা ভাড়ার চাপ তো কমবে! জেলা শহরে রিকশা চালিয়ে কোনোরকমে চালিয়ে নেবেন জানান জসিম মন্ডল।

ঘটনা-২ : হালিমা খাতুন। স্কুলশিক্ষক। খিলগাঁওয়ে থাকেন ভাড়া বাসায়। চারজনের সংসারে গত এক যুগেও কোনো টানাপোড়েন ছিল না। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে গত প্রায় দেড় বছর অর্ধেক বেতন পেয়েছেন। স্কুলে ফুল বেতন দেওয়া শুরু হয়েছে কয়েক মাস হলো। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় করোনা মহামারির এ দুই বছরে পরিবারের চাহিদা মেটাতে ১ লাখ টাকার বেশি ধার করেছেন কয়েকজনের থেকে। তা পরিশোধও করতে পারছেন না। তাই কম ভাড়ার বাসা খুঁজছেন ছয় মাসের বেশি সময়। কিন্তু বাজেটের মধ্যে বাসা পাচ্ছেন না। আবার উচ্চ ভাড়া দিয়ে পুরনো বাসাতেই থাকতে পারছেন না। পড়েছেন উভয় সংকটে। তিনি বলেন, ‘ভাই, নিরুপায়। আমরা দুজন মিলে আয় করি এর পরও সামলাতে পারছি না। মাছ-মাংস খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি। ছেলেদের খেলনা কেনা বন্ধ করে দিয়েছি। আর কোন দিক দিয়ে খরচ কমাব বুঝতে পারছি না।’

এমন লাখ লাখ পরিবার ঋণ করে কোনোরকমে চলার চেষ্টা করছে। অনেকের ধার-কর্জ আর ঋণের জায়গাও বন্ধ হয়ে গেছে। দৈনন্দিন বাজেট কমাতে কমাতে খাওয়া খরচ কমিয়ে দিয়েছেন অনেকেই। এর পরও সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। এদিকে চাল, ডাল, তেল, শাকসবজি, মাছ-মাংসসহ সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে হুহু করে। তাই ডাল-ভাত খেয়ে জীবন ধারণ করাও এখন মানুষের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। দাঁতে দাঁত চেপে ঋণ করে সংসার চালাতেও হিমশিম খাচ্ছেন অনেকে। এদিকে রোজা শুরুর আগেই ডাল, পিঁয়াজ, রসুন, চালসহ অন্য অনেক পণ্যের দাম বেড়েছে আরেক দফা। নিত্যপণ্যের বাজারে যেন আগুন লেগে গেছে। আর সে আগুনে পুড়ছে সাধারণ ক্রেতা। ৫০০ টাকা নিয়ে বাজারে গেলেও ছোট একটি পরিবারের দু-তিন দিনের প্রয়োজনীয় বাজার করা সম্ভব হয় না। সয়াবিন তেলের দাম তো রীতিমতো আকাশচুম্বী। ভালো মানের চিকন চাল, যেটা তিন মাস আগেও ছিল ৬৮ টাকা, সে চাল গতকাল ৭৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ২ কেজি আটার প্যাকেটের দাম এখন ৯০ টাকা, যা ছয় মাস আগে ছিল ৬৫-৭০ টাকা। গরুর মাংসের কেজি এক লাফে উঠেছে ৬৫০ টাকায়। গরিবের মাছ হিসেবে পরিচিত চাষের কই, মাগুর, শিং, পাঙ্গাশ ও নলার কেজি গড়ে ছিল ১২০-১৫০ টাকা। এখন তা ২০০-২২০ টাকা। রোজার মাসে ছোলার ব্যবহার বাড়ে। সব শ্রেণির মানুষ ইফতারিতে ছোলা খায়। এ ছোলার বাজারেও আগুন লেগেছে। মুগ ডালের কেজিও ঠেকেছে ১৪০ টাকায়। সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে মানুষের আয় বেড়েছে, ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। কিন্তু বিশ্লেষকদের প্রশ্ন হলো, যাদের আয় বেড়েছে তাদের সংখ্যা কত। আর যাদের আয় কমেছে বা আগের মতোই আয় করছে অথচ ব্যয় অনেক বেড়েছে তাদের সংখ্যা কত। ৫ বা ১০ শতাংশ মানুষের আয় বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। সেটাই মাথাপিছু আয়টাকে বাড়িয়ে দিয়েছে। এজন্য বাস্তব চিত্রের সঙ্গে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) পরিসংখ্যানের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না বলে মনে করেন তত্ত্বাবধায়ক সকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম। তিনি বলেন, উন্নয়ন হচ্ছে, কিছু মানুষের আয় বেড়েছে এটা সঠিক। কিন্তু এর চেয়ে বড় কথা হলো জিনিসপত্রের দামের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে পারছে না সরকার। এ ছাড়া মানুষের আয় যাদের কমেছে তাদের প্রয়োজনমতো সহায়তা দেওয়া হচ্ছে না। ফলে সমাজে প্রকটভাবে বেড়েছে বৈষম্য। নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ জীবন বাঁচাতে রীতিমতো যুদ্ধ করছে বলে মনে করেন তিনি। এদিকে নিত্যপণ্যের বাজারে সরকারের তেমন কোনো তদারকিই নেই। সারা বছর দু-একটি ভেজালবিরোধী অভিযান চোখে পড়ে। কিন্তু পণ্যের দাম অস্বাভাবিক হারে কেন বাড়ছে, কারা বাড়াচ্ছে, অধিক মুনাফা কারা করছে, কারসাজির সঙ্গে কারা জড়িত, কৃত্রিম সংকট তৈরির পেছনে কারা দায়ী- এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে কখনই কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। এমনকি বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যকর কোনো পদক্ষেপও চোখে পড়ে না সারা বছর। সরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান টিসিবির হিসাবে সব ধরনের গুঁড়া দুধের দাম এক বছরের ব্যবধানে কেজিতে প্রায় ১০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। গতকালের বাজারদর অনুযায়ী ১ কেজি ডানো গুঁড়া দুধ ৬৯০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, যা এক বছর আগের এই দিনে ছিল ৬০০ থেকে ৬১০ টাকা। ডিপ্লোমা ব্র্যান্ডের (নিউজিল্যান্ড) গুঁড়া দুধ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৬৮০ টাকা, যা এক বছর আগে ছিল ৬১০-৬৩০ টাকা। অনলাইন শপ চালডালের ওয়েবসাইটে এটার মূল্য ৭২০ টাকা। দেশি ব্র্যান্ডের গুঁড়া দুধ মার্কসেরও দাম বেড়েছে। এ দুধ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৮৫-৬২০ টাকায়, যা গত বছর এই দিনে বিক্রি হয়েছিল ৫৪০-৫৭০ টাকায়। ড্যানিশ ব্র্যান্ডের ১ কেজি গুঁড়া দুধের দাম ৬৯০ টাকা, যা এক বছর আগে ছিল ৬০০-৬৩০ টাকা। মিল্কভিটার ১ লিটার দুধের দাম ৫৭০ টাকা। এ ছাড়া ল্যাকটোজেন, বায়োমিল, সেরেলাকসহ অন্যান্য শিশুখাদ্যের বাজারও ঊর্ধ্বমুখী। আমদানিকারকরা বলছেন, আমদানি ব্যয় বাড়ার কারণে আমদানি-পণ্যের দাম বাড়ছে। টাকার বিপরীতে ডলারের দামও বাড়ছে অব্যাহতভাবে। এক বছরের ব্যবধানে প্রতি ডলারের দাম টাকার বিনিময়ে বেড়েছে প্রায় ২ টাকা। গতকালও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোয় ডলার বিক্রি হয়েছে ৮৮ টাকা ৫০ পয়সা পর্যন্ত। যদিও খোলাবাজারে ডলারের দাম ৯০-৯১ টাকা পর্যন্ত উঠেছে বলে জানা গেছে। অবশ্য গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ডলারের রেট ছিল ৮৬ টাকা। আমদানি-রপ্তানি কার্যকম জোরালো হওয়ায় বিশ্বব্যাপী ডলারের চাহিদা বেড়েছে। ফলে ডলারের দাম বাড়ছে। এতে পণ্যমূল্য বাড়ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

৫৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন
সাঈদ খোকন ও তার বোনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলার অনুমোদন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিবেশবান্ধব স্মার্ট প্যাকেজিং উন্নয়নে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক শুরু, ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল
বৈবাহিক সম্পর্কেরও মেয়াদ থাকা উচিত: কাজল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ওয়াদুদ ভূঁইয়ার নিবাচনী প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড
দাখিল ৯ম শ্রেণির রেজিস্ট্রেশনের সময় ফের বাড়াল মাদ্রাসা বোর্ড

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম
২৩ নভেম্বর বিপিএলের নিলাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি মিসে হতাশ মাহমুদুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের
দুরন্তের পৃষ্ঠপোষকতায় বাইসাইকেলে হিমালয়ের ৩ ট্রেইল জয় উজ্জলের

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপি সমর্থিত চিকিৎসকদের সংগঠন এনএইচএ’র আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী ডিকেবিএ’র ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ
কুড়িগ্রাম সীমান্তে বিপুল পরিমাণ ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির
ক্রীড়া ফেডারেশনে যৌন হয়রানি প্রতিরোধে কমিটি গঠনের নির্দেশ এনএসসির

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়