শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ মার্চ, ২০২২ আপডেট:

ঋণ করেও চলছে না সংসার

নাগালের বাইরে পণ্যমূল্য, রোজায় ভোগান্তি আরও বাড়ার শঙ্কা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ঋণ করেও চলছে না সংসার

ঘটনা-১ : জসিম মন্ডল (৫৫)। পেশায় রিকশাচালক। পাঁচ সদস্যের পরিবার নিয়ে রাজধানীর রামপুরার বউবাজার এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকেন। বড় ছেলের জন্য স্কুলের ইউনিফর্ম কিনতে পারছেন না। তাই স্কুল খুললেও ছেলে স্কুলে যেতে পারছে না। মাস তিনেক আগে একটি এনজিও থেকে ঋণ নিয়েছিলেন ১০ হাজার টাকা। সাপ্তাহিক কিস্তি পরিশোধের পর সপ্তাহ শেষে তেমন কিছু থাকে না। তাই মাছ-মাংস কিনতে পারছেন না সপ্তাহ এমনকি মাস শেষেও। ঋণটা পরিশোধ হলেই গ্রামের বাড়ি চলে যাবেন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অন্তত বাসা ভাড়ার চাপ তো কমবে! জেলা শহরে রিকশা চালিয়ে কোনোরকমে চালিয়ে নেবেন জানান জসিম মন্ডল।

ঘটনা-২ : হালিমা খাতুন। স্কুলশিক্ষক। খিলগাঁওয়ে থাকেন ভাড়া বাসায়। চারজনের সংসারে গত এক যুগেও কোনো টানাপোড়েন ছিল না। কিন্তু করোনা মহামারির কারণে গত প্রায় দেড় বছর অর্ধেক বেতন পেয়েছেন। স্কুলে ফুল বেতন দেওয়া শুরু হয়েছে কয়েক মাস হলো। জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় করোনা মহামারির এ দুই বছরে পরিবারের চাহিদা মেটাতে ১ লাখ টাকার বেশি ধার করেছেন কয়েকজনের থেকে। তা পরিশোধও করতে পারছেন না। তাই কম ভাড়ার বাসা খুঁজছেন ছয় মাসের বেশি সময়। কিন্তু বাজেটের মধ্যে বাসা পাচ্ছেন না। আবার উচ্চ ভাড়া দিয়ে পুরনো বাসাতেই থাকতে পারছেন না। পড়েছেন উভয় সংকটে। তিনি বলেন, ‘ভাই, নিরুপায়। আমরা দুজন মিলে আয় করি এর পরও সামলাতে পারছি না। মাছ-মাংস খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি। ছেলেদের খেলনা কেনা বন্ধ করে দিয়েছি। আর কোন দিক দিয়ে খরচ কমাব বুঝতে পারছি না।’

এমন লাখ লাখ পরিবার ঋণ করে কোনোরকমে চলার চেষ্টা করছে। অনেকের ধার-কর্জ আর ঋণের জায়গাও বন্ধ হয়ে গেছে। দৈনন্দিন বাজেট কমাতে কমাতে খাওয়া খরচ কমিয়ে দিয়েছেন অনেকেই। এর পরও সংসার চালানো কঠিন হয়ে পড়েছে। এদিকে চাল, ডাল, তেল, শাকসবজি, মাছ-মাংসসহ সব ধরনের জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে হুহু করে। তাই ডাল-ভাত খেয়ে জীবন ধারণ করাও এখন মানুষের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। দাঁতে দাঁত চেপে ঋণ করে সংসার চালাতেও হিমশিম খাচ্ছেন অনেকে। এদিকে রোজা শুরুর আগেই ডাল, পিঁয়াজ, রসুন, চালসহ অন্য অনেক পণ্যের দাম বেড়েছে আরেক দফা। নিত্যপণ্যের বাজারে যেন আগুন লেগে গেছে। আর সে আগুনে পুড়ছে সাধারণ ক্রেতা। ৫০০ টাকা নিয়ে বাজারে গেলেও ছোট একটি পরিবারের দু-তিন দিনের প্রয়োজনীয় বাজার করা সম্ভব হয় না। সয়াবিন তেলের দাম তো রীতিমতো আকাশচুম্বী। ভালো মানের চিকন চাল, যেটা তিন মাস আগেও ছিল ৬৮ টাকা, সে চাল গতকাল ৭৮ টাকায় বিক্রি হয়েছে। ২ কেজি আটার প্যাকেটের দাম এখন ৯০ টাকা, যা ছয় মাস আগে ছিল ৬৫-৭০ টাকা। গরুর মাংসের কেজি এক লাফে উঠেছে ৬৫০ টাকায়। গরিবের মাছ হিসেবে পরিচিত চাষের কই, মাগুর, শিং, পাঙ্গাশ ও নলার কেজি গড়ে ছিল ১২০-১৫০ টাকা। এখন তা ২০০-২২০ টাকা। রোজার মাসে ছোলার ব্যবহার বাড়ে। সব শ্রেণির মানুষ ইফতারিতে ছোলা খায়। এ ছোলার বাজারেও আগুন লেগেছে। মুগ ডালের কেজিও ঠেকেছে ১৪০ টাকায়। সরকারের পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে মানুষের আয় বেড়েছে, ক্রয়ক্ষমতা বেড়েছে। কিন্তু বিশ্লেষকদের প্রশ্ন হলো, যাদের আয় বেড়েছে তাদের সংখ্যা কত। আর যাদের আয় কমেছে বা আগের মতোই আয় করছে অথচ ব্যয় অনেক বেড়েছে তাদের সংখ্যা কত। ৫ বা ১০ শতাংশ মানুষের আয় বেড়েছে অস্বাভাবিক হারে। সেটাই মাথাপিছু আয়টাকে বাড়িয়ে দিয়েছে। এজন্য বাস্তব চিত্রের সঙ্গে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) পরিসংখ্যানের মিল খুঁজে পাওয়া যায় না বলে মনে করেন তত্ত্বাবধায়ক সকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম। তিনি বলেন, উন্নয়ন হচ্ছে, কিছু মানুষের আয় বেড়েছে এটা সঠিক। কিন্তু এর চেয়ে বড় কথা হলো জিনিসপত্রের দামের ঊর্ধ্বগতি ঠেকাতে পারছে না সরকার। এ ছাড়া মানুষের আয় যাদের কমেছে তাদের প্রয়োজনমতো সহায়তা দেওয়া হচ্ছে না। ফলে সমাজে প্রকটভাবে বেড়েছে বৈষম্য। নিম্ন ও মধ্য আয়ের মানুষ জীবন বাঁচাতে রীতিমতো যুদ্ধ করছে বলে মনে করেন তিনি। এদিকে নিত্যপণ্যের বাজারে সরকারের তেমন কোনো তদারকিই নেই। সারা বছর দু-একটি ভেজালবিরোধী অভিযান চোখে পড়ে। কিন্তু পণ্যের দাম অস্বাভাবিক হারে কেন বাড়ছে, কারা বাড়াচ্ছে, অধিক মুনাফা কারা করছে, কারসাজির সঙ্গে কারা জড়িত, কৃত্রিম সংকট তৈরির পেছনে কারা দায়ী- এসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে কখনই কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায় না। এমনকি বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যকর কোনো পদক্ষেপও চোখে পড়ে না সারা বছর। সরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান টিসিবির হিসাবে সব ধরনের গুঁড়া দুধের দাম এক বছরের ব্যবধানে কেজিতে প্রায় ১০০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। গতকালের বাজারদর অনুযায়ী ১ কেজি ডানো গুঁড়া দুধ ৬৯০ টাকায় বিক্রি হয়েছে, যা এক বছর আগের এই দিনে ছিল ৬০০ থেকে ৬১০ টাকা। ডিপ্লোমা ব্র্যান্ডের (নিউজিল্যান্ড) গুঁড়া দুধ প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ৬৮০ টাকা, যা এক বছর আগে ছিল ৬১০-৬৩০ টাকা। অনলাইন শপ চালডালের ওয়েবসাইটে এটার মূল্য ৭২০ টাকা। দেশি ব্র্যান্ডের গুঁড়া দুধ মার্কসেরও দাম বেড়েছে। এ দুধ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৫৮৫-৬২০ টাকায়, যা গত বছর এই দিনে বিক্রি হয়েছিল ৫৪০-৫৭০ টাকায়। ড্যানিশ ব্র্যান্ডের ১ কেজি গুঁড়া দুধের দাম ৬৯০ টাকা, যা এক বছর আগে ছিল ৬০০-৬৩০ টাকা। মিল্কভিটার ১ লিটার দুধের দাম ৫৭০ টাকা। এ ছাড়া ল্যাকটোজেন, বায়োমিল, সেরেলাকসহ অন্যান্য শিশুখাদ্যের বাজারও ঊর্ধ্বমুখী। আমদানিকারকরা বলছেন, আমদানি ব্যয় বাড়ার কারণে আমদানি-পণ্যের দাম বাড়ছে। টাকার বিপরীতে ডলারের দামও বাড়ছে অব্যাহতভাবে। এক বছরের ব্যবধানে প্রতি ডলারের দাম টাকার বিনিময়ে বেড়েছে প্রায় ২ টাকা। গতকালও বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোয় ডলার বিক্রি হয়েছে ৮৮ টাকা ৫০ পয়সা পর্যন্ত। যদিও খোলাবাজারে ডলারের দাম ৯০-৯১ টাকা পর্যন্ত উঠেছে বলে জানা গেছে। অবশ্য গতকাল বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ডলারের রেট ছিল ৮৬ টাকা। আমদানি-রপ্তানি কার্যকম জোরালো হওয়ায় বিশ্বব্যাপী ডলারের চাহিদা বেড়েছে। ফলে ডলারের দাম বাড়ছে। এতে পণ্যমূল্য বাড়ছে বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা।

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক
ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন