শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বিমানের ১০ খাতে ২৭ অনিয়ম

প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না, সমাধানে ১০ সুপারিশ
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানের ১০ খাতে ২৭ অনিয়ম

নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী উড়োজাহাজ সংস্থা ‘বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস’। কারিগরি সমস্যায় পড়ে প্রায়ই ফ্লাইট বাতিল, কর্মীদের দায়িত্বে অবহেলা, রাজনীতিক ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের প্রভাবে অদক্ষ জনবল নিয়োগ, পর্যাপ্ত মনিটরিং ও তদারকির অভাবে আর্থিকভাবে লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ভুগছে চরম যাত্রী সংকটে। সম্প্রতি বিমানের ১০টি খাতে ২৭টি সমস্যা চিহ্নিত করেছে একটি প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থা। একইসঙ্গে সুনির্দিষ্ট ১১টি বিশেষ পর্যবেক্ষণসহ সমস্যা সমাধানে ১০টি সুপারিশসহ একটি প্রতিবেদন সরকারের উচ্চপর্যায়ে জমা দিয়েছে সংস্থাটি।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৯৭২ সালে বিমান তার ডানা মেলার পর থেকে প্রায় প্রতি অর্থবছরেই লোকসান দিয়েছে। মুনাফার নজির কম। বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. যাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোনো সংস্থার রিপোর্টের ওপর আমি কোনো মন্তব্য করব না। সরেজমিনেও এ প্রতিবেদক কাজ করেছে জানালে তিনি বলেন, আপনি যা পেয়েছেন তাই লিখেন। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।

বিমানের ১০টি খাত নিয়ে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বহির্গমন ও আগমনী এলাকায় অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা, স্পর্শকাতর র‌্যাম্প বা বে- এলাকা নিয়ে চরম উদাসীনতা, বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টারের (বিএফসিসি) নিম্নমানের খাবার সরবরাহ ও অব্যবস্থাপনা, বিমান হ্যাংগারের অব্যবস্থাপনা ও যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব, আমদানি ও রপ্তানি কার্গো কমপ্লেক্সে বিমান কার্গোর হেলপারদের ডিউটি রোস্টারে অনিয়ম, পাইলট নিয়োগকে কেন্দ্র করে কর্মরত পাইলটদের মধ্যে অসন্তোষ, নতুন সফট্ওয়্যার ‘সাব্রি’-র কারণে যাত্রী ভোগান্তি, লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ডে যাত্রী হয়রানি, পদ্মা ওয়েল কোম্পানির বকেয়া পাওনা ও অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের অনিয়ম ও যাত্রী হয়রানি।

সরেজমিনে বিমানের বিভিন্ন বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্যের সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে উল্লেখিত পর্যবেক্ষণ ও বিদ্যমান সমস্যার অনেকাংশেরই মিল পাওয়া যায়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নিয়মিত পরিদর্শন বা তদারকি না করায় বিমানের বিভিন্ন পদে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হচ্ছে না। এতে সংস্থাটি লোকসানের পাশাপাশি দেশ-বিদেশে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংসহ সামগ্রিক অব্যবস্থাপনার কারণে বিমানবন্দরে কাক্সিক্ষত যাত্রীসেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে না।

বিমানবন্দরের টিকিট সেলস কাউন্টারসহ চেকইন কাউন্টারে হয়রানি ও ভালো ব্যবহার না পাওয়ায় যাত্রীরা অন্য এয়ারলাইনসে যাতায়াতে ঝুঁকছেন। বয়স্ক ও শারীরিকভাবে অক্ষম যাত্রীদের এয়ারপোর্টের ভিতরে প্রবেশ করানোর পরে চেক ইনকালে দীর্ঘ সময় হুইল চেয়ারে বসিয়ে রাখা হয়। অনেক সময় বয়স্ক যাত্রীদের একা বসিয়ে রেখে তারা নিজেদের মধ্যে খোশগল্প, যাত্রীদের কাছ থেকে বকশিশ অথবা অতিরিক্ত টাকা দাবিসহ তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য ও অশোভন আচরণ করে থাকে।

পাইলটদের নির্ধারিত মালামালের চেয়ে লোডকৃত মালামাল অনেক বেশি থাকে। এতে সরকার একদিকে রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অন্যদিকে উড়োজাহাজ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে বহির্গমন করে। ট্রাফিক হেলপাররা যাত্রীদের লাগেজ বেল্ট থেকে বিমানে এবং বিমান থেকে বেল্টে দেওয়ার সময় এলোপাতাড়িভাবে নিক্ষেপ করে। ফলে যাত্রীদের লাগেজ ও মালামাল নষ্ট হওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়।

‘ক’-শ্রেণির স্পর্শকাতর কেপিআই হিসেবে বিমানবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্গো এলাকায় বিমানের হেলপাররা  মেয়াদোত্তীর্ণ পাস ব্যবহার করার ফলে যে কোনো দুষ্কৃতকারী অবৈধ অনুপ্রবেশপূর্বক নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করতে পারে কিংবা কোনো কর্মচারী যে কোনো এলাকায় গিয়ে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়তে পারে। বিমান হ্যাঙ্গারে লাইন  মেইনটেন্যান্স, বেস মেইনটেন্যান্স, মেইনটেন্যান্স কন্ট্রোল সেন্টারের কাজে সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে একটি শাখার কাজ শেষ হলে অন্য শাখাকে লিখিতভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয় না, সঠিকভাবে লগ বইতে উল্লেখ থাকে না। এই দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে দুষ্কৃতকারীরা নাশকতা ঘটাতে পারে। বিমান বহরে বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার যুক্ত হওয়ার ফলে প্রায়ই একসঙ্গে একাধিক বৃহদাকার উড়োজাহাজ রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করার প্রয়োজন হয় যা বর্তমানে একমাত্র হ্যাঙ্গার দিয়ে সম্ভব হয় না। গত ১০ এপ্রিল শাহজালাল বিমানবন্দরের হ্যাঙ্গারে ডক ইন করার সময় বোয়িং ৭৭৭ এর সম্মুখভাগের র‌্যাডমের সঙ্গে বোয়িং ৭৩৭ এর পেছনের পাখার হরিজন্টাল স্ট্যাবিলাইজার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া হ্যাঙ্গার ও পার্শ্ববর্তী বে/এপ্রোন এলাকায় পুশকার্টসহ অন্যান্য ট্রলি ও গাড়িসমূহ বেপরোয়াভাবে চলাচল করার কারণে যে কোনো সময় পার্কিং করা বিমানের সঙ্গে সংঘর্ষের আশঙ্কা থেকে দেয়। 

বিমানের ক্যাটারিং সার্ভিস, কার্গো হ্যান্ডেলিং, লাগেজ হ্যান্ডেলিংসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের বিরাজমান অব্যবস্থাপনার সঙ্গে বিমানের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের অভ্যস্ততা ও গাছাড়া ভাব লক্ষ্য করা যায়। কার্গো ইউনিটে দুর্নীতিগ্রস্ত হেলপাররা বিভিন্ন এয়ারলাইনসের কাছ থেকে টিপস নিয়ে তাদের পণ্য আগে লোড, লাগেজ লোড-আনলোডের সঙ্গে জড়িত।

সম্প্রতি বিমানে কর্মরত পাইলটদের মধ্যে যথেষ্ট যোগ্যতা এবং উপযুক্ততা থাকা সত্ত্বেও বোয়িং ৭৭৭-এর জন্য চুক্তিভিত্তিক ক্যাপ্টেন নিয়োগ এবং ৭৩৭ এর কো-পাইলট নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সব স্তরের পাইলটের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, নতুন নিয়োগকৃত পাইলটদের অধিকাংশই একসময় বিমানের চাকরি ছেড়ে বিদেশি এয়ারলাইনসে চাকরি নিয়েছিলেন। এ প্রক্রিয়ায় সাবেক পরিচালক ফ্লাইট অপারেশন্স পাইলট সাজিদ এবং বর্তমান পরিচালক ফ্লাইট অপারেশন্স ক্যাপ্টেন এ বি এম ইসমাইল জড়িত। এ ছাড়া বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পাইলট অ্যাসোসিয়েশন (বাপা)-এর সভাপতি পাইলট মাহবুবকে চাকরিচ্যুত করা এবং বেতন ভাতা নিয়ে পাইলটদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ রয়েছে। যা যে কোনো সময় বড় ধরনের অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে পারে।

বিদেশি এয়ারলাইনসের যোগসাজশে বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সি ভুয়া বুকিং দিয়ে সিট ব্লক করে রাখে। ফলে যাত্রীরা বিমানের টিকিট না পেয়ে বিদেশি এয়ারলাইনসের টিকিট কাটতে বাধ্য হয়। বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে নির্দিষ্ট কিছু সিট রেখে বাকিগুলো কর্মকর্তারা উন্মুক্ত করে দেয়। দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু বিমান কর্মকর্তা নির্দিষ্ট কিছু সময়ে ধাপে ধাপে টিকিট উন্মুক্ত করে। ফলে বিমানের সব টিকিট বিক্রি হয় না। গত ১৬ মে আবুধাবিগামী বিজি-৩২৭ উড়োজাহাজটি ২৯৮ জন ধারণক্ষমতা থাকার পরও মাত্র ৯২ জন যাত্রী নিয়ে যায়। গত ১৪ মে দুবাইগামী বিজি-১৪৭ উড়োজাহাজটি ৪১৯ জন ধারণক্ষমতা থাকার পরও ২২১ জন যাত্রী নিয়ে যায়। এই দুটি কেস স্টাডিসহ আরও তিনটি কেস স্টাডি উল্লেখ করা হয়েছে।

বিভিন্ন সময় বিমানের কার্গো হেলপার, ক্লিনার, সিকিউরিটি, ক্যাটারিং স্টাফদের সোনা চোরাচালানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। শুধু তাই নয়, ২০১৭ সালে সোনা চোরাচালানের দায়ে বিমানএয়ারলাইনসকে ২০ লাখ টাকা জরিমানা করে কাস্টমস হাউস। একইসঙ্গে বিমানের বোয়িং ৭৩৭ উড়োজাহাজ ‘ময়ূরপঙ্খী’-কে বাজেয়াপ্ত করে কাস্টমস হাউস। পরবর্তীতে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দিয়ে অবমুক্ত করা হয়। আন্তর্জাতিক উড়োজাহাজ অ্যাসোসিয়েশন-আইএটা’ এর নিয়মানুযায়ী অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ল্যান্ড করার ২৪ মিনিটের মধ্যে (প্রথম থেকে  শেষ ব্যাগেজ) নির্ধারিত বেল্ট এ পাঠানোর নিয়ম থাকলেও র‌্যাম্প এলাকার অব্যবস্থাপনার কারণে বেল্টে ব্যাগেজ আসতে প্রায়ই দেরি হয়। 

১০ সুপারিশ :

১. বিমানের রাজস্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে দক্ষ ও যোগ্য জনবলকে সঠিক দায়িত্বে নিয়োজিত করার পাশাপাশি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও ঝটিকা তদারকি করা। সেই সঙ্গে উদ্যমী ও কর্মঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুরস্কৃত করার পাশাপাশি দায়িত্বে অবহেলা ও অলস কর্মীদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা।

২. অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট বুকিং ও রিফান্ডিংয়ের ব্যবস্থা সহজীকরণ করা। অনিয়ম ও দায়িত্ব অবহেলার সঙ্গে জড়িত বিমানের সেলস বিভাগ ও এজেন্টের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ।

৩. ট্রাফিক হেলপারদের স্ব স্ব এলাকায় যথাযথ দায়িত্ব এবং তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা।

৪. সফটওয়্যার ‘সাব্রি’ সম্পর্কে স্টাফদের যথাযথ প্রশিক্ষণের পাশাপাশি এর গতি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া।

৫. জিএসই সেকশনের ইকুইপমেন্টের সংখ্যা বৃদ্ধির ও জিএসই অপারেটরদের দায়িত্বশীল হওয়া, র‌্যাম্প এলাকায় গ্রাউন্ড সার্ভিস ইকুইপমেন্টের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং এই ইউনিটের জনবলের সংকট দূর করা।

৬. ব্যাগেজ এরিয়াতে ট্রাফিক হেলপারদের গুরুত্বপূর্ণ লাগেজ ও সাধারণ যাত্রীদের লাগেজ হ্যান্ডেলিং সম্পর্কে দক্ষ করে তোলা।

৭. গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের স্টাফদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা, অসহযোগিতা এবং যাত্রীসেবার প্রতি উদাসীনতা নিরসনে নিয়মিত মনিটরিং ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।

৮. কার্যকর মনিটরিং ও নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বিএফসিসির খাবারের গুণগত মান উন্নয়নসহ বিজনেস ক্লাসের যাত্রীদের জন্য উন্নতমানের খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা করা।

৯. পাইলটদের মধ্যে বিরাজমান চাপা ক্ষোভ নিরসনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

১০. বলাকার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংসহ যাত্রীসেবার মান উন্নয়নে বিমানবন্দরের সব অংশে নিয়মিত পরিদর্শনপূর্বক কাজের তদারকি ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ বিমানের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক  এম এ মোমেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অন্যান্য দেশি বিদেশি এয়ারলাইনস লাভ করলে বিমান কেন পিছিয়ে থাকবে? কেনই বা সিট ফাঁকা যাবে? শুধু বাংলাদেশের যে যাত্রী আছে তা দিয়েই তিনটি এয়ারলাইনস চালানো সম্ভব। আসলে প্রফেশনাল স্ট্যান্ডার্ডের কথা শুধু মুখে বললে হবে না, বাস্তবে প্রয়োগ করে তা দেখাতে হবে।

প্রসঙ্গত, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে মোট ২১টি উড়োজাহাজ রয়েছে। এর মধ্যে ১৭টি আন্তর্জাতিক রুটে ১১টি দেশে এবং ৭টি অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই
ভারতীয় নাগরিক সখিনার জামিন, কারামুক্তিতে বাধা নেই

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান
নর্দান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর নতুন ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা