শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বিমানের ১০ খাতে ২৭ অনিয়ম

প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না, সমাধানে ১০ সুপারিশ
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানের ১০ খাতে ২৭ অনিয়ম

নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী উড়োজাহাজ সংস্থা ‘বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস’। কারিগরি সমস্যায় পড়ে প্রায়ই ফ্লাইট বাতিল, কর্মীদের দায়িত্বে অবহেলা, রাজনীতিক ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের প্রভাবে অদক্ষ জনবল নিয়োগ, পর্যাপ্ত মনিটরিং ও তদারকির অভাবে আর্থিকভাবে লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ভুগছে চরম যাত্রী সংকটে। সম্প্রতি বিমানের ১০টি খাতে ২৭টি সমস্যা চিহ্নিত করেছে একটি প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থা। একইসঙ্গে সুনির্দিষ্ট ১১টি বিশেষ পর্যবেক্ষণসহ সমস্যা সমাধানে ১০টি সুপারিশসহ একটি প্রতিবেদন সরকারের উচ্চপর্যায়ে জমা দিয়েছে সংস্থাটি।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৯৭২ সালে বিমান তার ডানা মেলার পর থেকে প্রায় প্রতি অর্থবছরেই লোকসান দিয়েছে। মুনাফার নজির কম। বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. যাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোনো সংস্থার রিপোর্টের ওপর আমি কোনো মন্তব্য করব না। সরেজমিনেও এ প্রতিবেদক কাজ করেছে জানালে তিনি বলেন, আপনি যা পেয়েছেন তাই লিখেন। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।

বিমানের ১০টি খাত নিয়ে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বহির্গমন ও আগমনী এলাকায় অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা, স্পর্শকাতর র‌্যাম্প বা বে- এলাকা নিয়ে চরম উদাসীনতা, বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টারের (বিএফসিসি) নিম্নমানের খাবার সরবরাহ ও অব্যবস্থাপনা, বিমান হ্যাংগারের অব্যবস্থাপনা ও যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব, আমদানি ও রপ্তানি কার্গো কমপ্লেক্সে বিমান কার্গোর হেলপারদের ডিউটি রোস্টারে অনিয়ম, পাইলট নিয়োগকে কেন্দ্র করে কর্মরত পাইলটদের মধ্যে অসন্তোষ, নতুন সফট্ওয়্যার ‘সাব্রি’-র কারণে যাত্রী ভোগান্তি, লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ডে যাত্রী হয়রানি, পদ্মা ওয়েল কোম্পানির বকেয়া পাওনা ও অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের অনিয়ম ও যাত্রী হয়রানি।

সরেজমিনে বিমানের বিভিন্ন বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্যের সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে উল্লেখিত পর্যবেক্ষণ ও বিদ্যমান সমস্যার অনেকাংশেরই মিল পাওয়া যায়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নিয়মিত পরিদর্শন বা তদারকি না করায় বিমানের বিভিন্ন পদে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হচ্ছে না। এতে সংস্থাটি লোকসানের পাশাপাশি দেশ-বিদেশে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংসহ সামগ্রিক অব্যবস্থাপনার কারণে বিমানবন্দরে কাক্সিক্ষত যাত্রীসেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে না।

বিমানবন্দরের টিকিট সেলস কাউন্টারসহ চেকইন কাউন্টারে হয়রানি ও ভালো ব্যবহার না পাওয়ায় যাত্রীরা অন্য এয়ারলাইনসে যাতায়াতে ঝুঁকছেন। বয়স্ক ও শারীরিকভাবে অক্ষম যাত্রীদের এয়ারপোর্টের ভিতরে প্রবেশ করানোর পরে চেক ইনকালে দীর্ঘ সময় হুইল চেয়ারে বসিয়ে রাখা হয়। অনেক সময় বয়স্ক যাত্রীদের একা বসিয়ে রেখে তারা নিজেদের মধ্যে খোশগল্প, যাত্রীদের কাছ থেকে বকশিশ অথবা অতিরিক্ত টাকা দাবিসহ তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য ও অশোভন আচরণ করে থাকে।

পাইলটদের নির্ধারিত মালামালের চেয়ে লোডকৃত মালামাল অনেক বেশি থাকে। এতে সরকার একদিকে রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অন্যদিকে উড়োজাহাজ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে বহির্গমন করে। ট্রাফিক হেলপাররা যাত্রীদের লাগেজ বেল্ট থেকে বিমানে এবং বিমান থেকে বেল্টে দেওয়ার সময় এলোপাতাড়িভাবে নিক্ষেপ করে। ফলে যাত্রীদের লাগেজ ও মালামাল নষ্ট হওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়।

‘ক’-শ্রেণির স্পর্শকাতর কেপিআই হিসেবে বিমানবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্গো এলাকায় বিমানের হেলপাররা  মেয়াদোত্তীর্ণ পাস ব্যবহার করার ফলে যে কোনো দুষ্কৃতকারী অবৈধ অনুপ্রবেশপূর্বক নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করতে পারে কিংবা কোনো কর্মচারী যে কোনো এলাকায় গিয়ে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়তে পারে। বিমান হ্যাঙ্গারে লাইন  মেইনটেন্যান্স, বেস মেইনটেন্যান্স, মেইনটেন্যান্স কন্ট্রোল সেন্টারের কাজে সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে একটি শাখার কাজ শেষ হলে অন্য শাখাকে লিখিতভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয় না, সঠিকভাবে লগ বইতে উল্লেখ থাকে না। এই দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে দুষ্কৃতকারীরা নাশকতা ঘটাতে পারে। বিমান বহরে বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার যুক্ত হওয়ার ফলে প্রায়ই একসঙ্গে একাধিক বৃহদাকার উড়োজাহাজ রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করার প্রয়োজন হয় যা বর্তমানে একমাত্র হ্যাঙ্গার দিয়ে সম্ভব হয় না। গত ১০ এপ্রিল শাহজালাল বিমানবন্দরের হ্যাঙ্গারে ডক ইন করার সময় বোয়িং ৭৭৭ এর সম্মুখভাগের র‌্যাডমের সঙ্গে বোয়িং ৭৩৭ এর পেছনের পাখার হরিজন্টাল স্ট্যাবিলাইজার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া হ্যাঙ্গার ও পার্শ্ববর্তী বে/এপ্রোন এলাকায় পুশকার্টসহ অন্যান্য ট্রলি ও গাড়িসমূহ বেপরোয়াভাবে চলাচল করার কারণে যে কোনো সময় পার্কিং করা বিমানের সঙ্গে সংঘর্ষের আশঙ্কা থেকে দেয়। 

বিমানের ক্যাটারিং সার্ভিস, কার্গো হ্যান্ডেলিং, লাগেজ হ্যান্ডেলিংসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের বিরাজমান অব্যবস্থাপনার সঙ্গে বিমানের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের অভ্যস্ততা ও গাছাড়া ভাব লক্ষ্য করা যায়। কার্গো ইউনিটে দুর্নীতিগ্রস্ত হেলপাররা বিভিন্ন এয়ারলাইনসের কাছ থেকে টিপস নিয়ে তাদের পণ্য আগে লোড, লাগেজ লোড-আনলোডের সঙ্গে জড়িত।

সম্প্রতি বিমানে কর্মরত পাইলটদের মধ্যে যথেষ্ট যোগ্যতা এবং উপযুক্ততা থাকা সত্ত্বেও বোয়িং ৭৭৭-এর জন্য চুক্তিভিত্তিক ক্যাপ্টেন নিয়োগ এবং ৭৩৭ এর কো-পাইলট নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সব স্তরের পাইলটের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, নতুন নিয়োগকৃত পাইলটদের অধিকাংশই একসময় বিমানের চাকরি ছেড়ে বিদেশি এয়ারলাইনসে চাকরি নিয়েছিলেন। এ প্রক্রিয়ায় সাবেক পরিচালক ফ্লাইট অপারেশন্স পাইলট সাজিদ এবং বর্তমান পরিচালক ফ্লাইট অপারেশন্স ক্যাপ্টেন এ বি এম ইসমাইল জড়িত। এ ছাড়া বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পাইলট অ্যাসোসিয়েশন (বাপা)-এর সভাপতি পাইলট মাহবুবকে চাকরিচ্যুত করা এবং বেতন ভাতা নিয়ে পাইলটদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ রয়েছে। যা যে কোনো সময় বড় ধরনের অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে পারে।

বিদেশি এয়ারলাইনসের যোগসাজশে বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সি ভুয়া বুকিং দিয়ে সিট ব্লক করে রাখে। ফলে যাত্রীরা বিমানের টিকিট না পেয়ে বিদেশি এয়ারলাইনসের টিকিট কাটতে বাধ্য হয়। বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে নির্দিষ্ট কিছু সিট রেখে বাকিগুলো কর্মকর্তারা উন্মুক্ত করে দেয়। দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু বিমান কর্মকর্তা নির্দিষ্ট কিছু সময়ে ধাপে ধাপে টিকিট উন্মুক্ত করে। ফলে বিমানের সব টিকিট বিক্রি হয় না। গত ১৬ মে আবুধাবিগামী বিজি-৩২৭ উড়োজাহাজটি ২৯৮ জন ধারণক্ষমতা থাকার পরও মাত্র ৯২ জন যাত্রী নিয়ে যায়। গত ১৪ মে দুবাইগামী বিজি-১৪৭ উড়োজাহাজটি ৪১৯ জন ধারণক্ষমতা থাকার পরও ২২১ জন যাত্রী নিয়ে যায়। এই দুটি কেস স্টাডিসহ আরও তিনটি কেস স্টাডি উল্লেখ করা হয়েছে।

বিভিন্ন সময় বিমানের কার্গো হেলপার, ক্লিনার, সিকিউরিটি, ক্যাটারিং স্টাফদের সোনা চোরাচালানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। শুধু তাই নয়, ২০১৭ সালে সোনা চোরাচালানের দায়ে বিমানএয়ারলাইনসকে ২০ লাখ টাকা জরিমানা করে কাস্টমস হাউস। একইসঙ্গে বিমানের বোয়িং ৭৩৭ উড়োজাহাজ ‘ময়ূরপঙ্খী’-কে বাজেয়াপ্ত করে কাস্টমস হাউস। পরবর্তীতে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দিয়ে অবমুক্ত করা হয়। আন্তর্জাতিক উড়োজাহাজ অ্যাসোসিয়েশন-আইএটা’ এর নিয়মানুযায়ী অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ল্যান্ড করার ২৪ মিনিটের মধ্যে (প্রথম থেকে  শেষ ব্যাগেজ) নির্ধারিত বেল্ট এ পাঠানোর নিয়ম থাকলেও র‌্যাম্প এলাকার অব্যবস্থাপনার কারণে বেল্টে ব্যাগেজ আসতে প্রায়ই দেরি হয়। 

১০ সুপারিশ :

১. বিমানের রাজস্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে দক্ষ ও যোগ্য জনবলকে সঠিক দায়িত্বে নিয়োজিত করার পাশাপাশি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও ঝটিকা তদারকি করা। সেই সঙ্গে উদ্যমী ও কর্মঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুরস্কৃত করার পাশাপাশি দায়িত্বে অবহেলা ও অলস কর্মীদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা।

২. অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট বুকিং ও রিফান্ডিংয়ের ব্যবস্থা সহজীকরণ করা। অনিয়ম ও দায়িত্ব অবহেলার সঙ্গে জড়িত বিমানের সেলস বিভাগ ও এজেন্টের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ।

৩. ট্রাফিক হেলপারদের স্ব স্ব এলাকায় যথাযথ দায়িত্ব এবং তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা।

৪. সফটওয়্যার ‘সাব্রি’ সম্পর্কে স্টাফদের যথাযথ প্রশিক্ষণের পাশাপাশি এর গতি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া।

৫. জিএসই সেকশনের ইকুইপমেন্টের সংখ্যা বৃদ্ধির ও জিএসই অপারেটরদের দায়িত্বশীল হওয়া, র‌্যাম্প এলাকায় গ্রাউন্ড সার্ভিস ইকুইপমেন্টের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং এই ইউনিটের জনবলের সংকট দূর করা।

৬. ব্যাগেজ এরিয়াতে ট্রাফিক হেলপারদের গুরুত্বপূর্ণ লাগেজ ও সাধারণ যাত্রীদের লাগেজ হ্যান্ডেলিং সম্পর্কে দক্ষ করে তোলা।

৭. গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের স্টাফদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা, অসহযোগিতা এবং যাত্রীসেবার প্রতি উদাসীনতা নিরসনে নিয়মিত মনিটরিং ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।

৮. কার্যকর মনিটরিং ও নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বিএফসিসির খাবারের গুণগত মান উন্নয়নসহ বিজনেস ক্লাসের যাত্রীদের জন্য উন্নতমানের খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা করা।

৯. পাইলটদের মধ্যে বিরাজমান চাপা ক্ষোভ নিরসনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

১০. বলাকার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংসহ যাত্রীসেবার মান উন্নয়নে বিমানবন্দরের সব অংশে নিয়মিত পরিদর্শনপূর্বক কাজের তদারকি ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ বিমানের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক  এম এ মোমেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অন্যান্য দেশি বিদেশি এয়ারলাইনস লাভ করলে বিমান কেন পিছিয়ে থাকবে? কেনই বা সিট ফাঁকা যাবে? শুধু বাংলাদেশের যে যাত্রী আছে তা দিয়েই তিনটি এয়ারলাইনস চালানো সম্ভব। আসলে প্রফেশনাল স্ট্যান্ডার্ডের কথা শুধু মুখে বললে হবে না, বাস্তবে প্রয়োগ করে তা দেখাতে হবে।

প্রসঙ্গত, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে মোট ২১টি উড়োজাহাজ রয়েছে। এর মধ্যে ১৭টি আন্তর্জাতিক রুটে ১১টি দেশে এবং ৭টি অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা