শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বিমানের ১০ খাতে ২৭ অনিয়ম

প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না, সমাধানে ১০ সুপারিশ
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানের ১০ খাতে ২৭ অনিয়ম

নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী উড়োজাহাজ সংস্থা ‘বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস’। কারিগরি সমস্যায় পড়ে প্রায়ই ফ্লাইট বাতিল, কর্মীদের দায়িত্বে অবহেলা, রাজনীতিক ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের প্রভাবে অদক্ষ জনবল নিয়োগ, পর্যাপ্ত মনিটরিং ও তদারকির অভাবে আর্থিকভাবে লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ভুগছে চরম যাত্রী সংকটে। সম্প্রতি বিমানের ১০টি খাতে ২৭টি সমস্যা চিহ্নিত করেছে একটি প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থা। একইসঙ্গে সুনির্দিষ্ট ১১টি বিশেষ পর্যবেক্ষণসহ সমস্যা সমাধানে ১০টি সুপারিশসহ একটি প্রতিবেদন সরকারের উচ্চপর্যায়ে জমা দিয়েছে সংস্থাটি।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৯৭২ সালে বিমান তার ডানা মেলার পর থেকে প্রায় প্রতি অর্থবছরেই লোকসান দিয়েছে। মুনাফার নজির কম। বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. যাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোনো সংস্থার রিপোর্টের ওপর আমি কোনো মন্তব্য করব না। সরেজমিনেও এ প্রতিবেদক কাজ করেছে জানালে তিনি বলেন, আপনি যা পেয়েছেন তাই লিখেন। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।

বিমানের ১০টি খাত নিয়ে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বহির্গমন ও আগমনী এলাকায় অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা, স্পর্শকাতর র‌্যাম্প বা বে- এলাকা নিয়ে চরম উদাসীনতা, বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টারের (বিএফসিসি) নিম্নমানের খাবার সরবরাহ ও অব্যবস্থাপনা, বিমান হ্যাংগারের অব্যবস্থাপনা ও যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব, আমদানি ও রপ্তানি কার্গো কমপ্লেক্সে বিমান কার্গোর হেলপারদের ডিউটি রোস্টারে অনিয়ম, পাইলট নিয়োগকে কেন্দ্র করে কর্মরত পাইলটদের মধ্যে অসন্তোষ, নতুন সফট্ওয়্যার ‘সাব্রি’-র কারণে যাত্রী ভোগান্তি, লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ডে যাত্রী হয়রানি, পদ্মা ওয়েল কোম্পানির বকেয়া পাওনা ও অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের অনিয়ম ও যাত্রী হয়রানি।

সরেজমিনে বিমানের বিভিন্ন বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্যের সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে উল্লেখিত পর্যবেক্ষণ ও বিদ্যমান সমস্যার অনেকাংশেরই মিল পাওয়া যায়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নিয়মিত পরিদর্শন বা তদারকি না করায় বিমানের বিভিন্ন পদে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হচ্ছে না। এতে সংস্থাটি লোকসানের পাশাপাশি দেশ-বিদেশে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংসহ সামগ্রিক অব্যবস্থাপনার কারণে বিমানবন্দরে কাক্সিক্ষত যাত্রীসেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে না।

বিমানবন্দরের টিকিট সেলস কাউন্টারসহ চেকইন কাউন্টারে হয়রানি ও ভালো ব্যবহার না পাওয়ায় যাত্রীরা অন্য এয়ারলাইনসে যাতায়াতে ঝুঁকছেন। বয়স্ক ও শারীরিকভাবে অক্ষম যাত্রীদের এয়ারপোর্টের ভিতরে প্রবেশ করানোর পরে চেক ইনকালে দীর্ঘ সময় হুইল চেয়ারে বসিয়ে রাখা হয়। অনেক সময় বয়স্ক যাত্রীদের একা বসিয়ে রেখে তারা নিজেদের মধ্যে খোশগল্প, যাত্রীদের কাছ থেকে বকশিশ অথবা অতিরিক্ত টাকা দাবিসহ তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য ও অশোভন আচরণ করে থাকে।

পাইলটদের নির্ধারিত মালামালের চেয়ে লোডকৃত মালামাল অনেক বেশি থাকে। এতে সরকার একদিকে রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অন্যদিকে উড়োজাহাজ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে বহির্গমন করে। ট্রাফিক হেলপাররা যাত্রীদের লাগেজ বেল্ট থেকে বিমানে এবং বিমান থেকে বেল্টে দেওয়ার সময় এলোপাতাড়িভাবে নিক্ষেপ করে। ফলে যাত্রীদের লাগেজ ও মালামাল নষ্ট হওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়।

‘ক’-শ্রেণির স্পর্শকাতর কেপিআই হিসেবে বিমানবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্গো এলাকায় বিমানের হেলপাররা  মেয়াদোত্তীর্ণ পাস ব্যবহার করার ফলে যে কোনো দুষ্কৃতকারী অবৈধ অনুপ্রবেশপূর্বক নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করতে পারে কিংবা কোনো কর্মচারী যে কোনো এলাকায় গিয়ে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়তে পারে। বিমান হ্যাঙ্গারে লাইন  মেইনটেন্যান্স, বেস মেইনটেন্যান্স, মেইনটেন্যান্স কন্ট্রোল সেন্টারের কাজে সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে একটি শাখার কাজ শেষ হলে অন্য শাখাকে লিখিতভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয় না, সঠিকভাবে লগ বইতে উল্লেখ থাকে না। এই দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে দুষ্কৃতকারীরা নাশকতা ঘটাতে পারে। বিমান বহরে বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার যুক্ত হওয়ার ফলে প্রায়ই একসঙ্গে একাধিক বৃহদাকার উড়োজাহাজ রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করার প্রয়োজন হয় যা বর্তমানে একমাত্র হ্যাঙ্গার দিয়ে সম্ভব হয় না। গত ১০ এপ্রিল শাহজালাল বিমানবন্দরের হ্যাঙ্গারে ডক ইন করার সময় বোয়িং ৭৭৭ এর সম্মুখভাগের র‌্যাডমের সঙ্গে বোয়িং ৭৩৭ এর পেছনের পাখার হরিজন্টাল স্ট্যাবিলাইজার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া হ্যাঙ্গার ও পার্শ্ববর্তী বে/এপ্রোন এলাকায় পুশকার্টসহ অন্যান্য ট্রলি ও গাড়িসমূহ বেপরোয়াভাবে চলাচল করার কারণে যে কোনো সময় পার্কিং করা বিমানের সঙ্গে সংঘর্ষের আশঙ্কা থেকে দেয়। 

বিমানের ক্যাটারিং সার্ভিস, কার্গো হ্যান্ডেলিং, লাগেজ হ্যান্ডেলিংসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের বিরাজমান অব্যবস্থাপনার সঙ্গে বিমানের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের অভ্যস্ততা ও গাছাড়া ভাব লক্ষ্য করা যায়। কার্গো ইউনিটে দুর্নীতিগ্রস্ত হেলপাররা বিভিন্ন এয়ারলাইনসের কাছ থেকে টিপস নিয়ে তাদের পণ্য আগে লোড, লাগেজ লোড-আনলোডের সঙ্গে জড়িত।

সম্প্রতি বিমানে কর্মরত পাইলটদের মধ্যে যথেষ্ট যোগ্যতা এবং উপযুক্ততা থাকা সত্ত্বেও বোয়িং ৭৭৭-এর জন্য চুক্তিভিত্তিক ক্যাপ্টেন নিয়োগ এবং ৭৩৭ এর কো-পাইলট নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সব স্তরের পাইলটের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, নতুন নিয়োগকৃত পাইলটদের অধিকাংশই একসময় বিমানের চাকরি ছেড়ে বিদেশি এয়ারলাইনসে চাকরি নিয়েছিলেন। এ প্রক্রিয়ায় সাবেক পরিচালক ফ্লাইট অপারেশন্স পাইলট সাজিদ এবং বর্তমান পরিচালক ফ্লাইট অপারেশন্স ক্যাপ্টেন এ বি এম ইসমাইল জড়িত। এ ছাড়া বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পাইলট অ্যাসোসিয়েশন (বাপা)-এর সভাপতি পাইলট মাহবুবকে চাকরিচ্যুত করা এবং বেতন ভাতা নিয়ে পাইলটদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ রয়েছে। যা যে কোনো সময় বড় ধরনের অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে পারে।

বিদেশি এয়ারলাইনসের যোগসাজশে বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সি ভুয়া বুকিং দিয়ে সিট ব্লক করে রাখে। ফলে যাত্রীরা বিমানের টিকিট না পেয়ে বিদেশি এয়ারলাইনসের টিকিট কাটতে বাধ্য হয়। বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে নির্দিষ্ট কিছু সিট রেখে বাকিগুলো কর্মকর্তারা উন্মুক্ত করে দেয়। দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু বিমান কর্মকর্তা নির্দিষ্ট কিছু সময়ে ধাপে ধাপে টিকিট উন্মুক্ত করে। ফলে বিমানের সব টিকিট বিক্রি হয় না। গত ১৬ মে আবুধাবিগামী বিজি-৩২৭ উড়োজাহাজটি ২৯৮ জন ধারণক্ষমতা থাকার পরও মাত্র ৯২ জন যাত্রী নিয়ে যায়। গত ১৪ মে দুবাইগামী বিজি-১৪৭ উড়োজাহাজটি ৪১৯ জন ধারণক্ষমতা থাকার পরও ২২১ জন যাত্রী নিয়ে যায়। এই দুটি কেস স্টাডিসহ আরও তিনটি কেস স্টাডি উল্লেখ করা হয়েছে।

বিভিন্ন সময় বিমানের কার্গো হেলপার, ক্লিনার, সিকিউরিটি, ক্যাটারিং স্টাফদের সোনা চোরাচালানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। শুধু তাই নয়, ২০১৭ সালে সোনা চোরাচালানের দায়ে বিমানএয়ারলাইনসকে ২০ লাখ টাকা জরিমানা করে কাস্টমস হাউস। একইসঙ্গে বিমানের বোয়িং ৭৩৭ উড়োজাহাজ ‘ময়ূরপঙ্খী’-কে বাজেয়াপ্ত করে কাস্টমস হাউস। পরবর্তীতে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দিয়ে অবমুক্ত করা হয়। আন্তর্জাতিক উড়োজাহাজ অ্যাসোসিয়েশন-আইএটা’ এর নিয়মানুযায়ী অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ল্যান্ড করার ২৪ মিনিটের মধ্যে (প্রথম থেকে  শেষ ব্যাগেজ) নির্ধারিত বেল্ট এ পাঠানোর নিয়ম থাকলেও র‌্যাম্প এলাকার অব্যবস্থাপনার কারণে বেল্টে ব্যাগেজ আসতে প্রায়ই দেরি হয়। 

১০ সুপারিশ :

১. বিমানের রাজস্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে দক্ষ ও যোগ্য জনবলকে সঠিক দায়িত্বে নিয়োজিত করার পাশাপাশি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও ঝটিকা তদারকি করা। সেই সঙ্গে উদ্যমী ও কর্মঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুরস্কৃত করার পাশাপাশি দায়িত্বে অবহেলা ও অলস কর্মীদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা।

২. অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট বুকিং ও রিফান্ডিংয়ের ব্যবস্থা সহজীকরণ করা। অনিয়ম ও দায়িত্ব অবহেলার সঙ্গে জড়িত বিমানের সেলস বিভাগ ও এজেন্টের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ।

৩. ট্রাফিক হেলপারদের স্ব স্ব এলাকায় যথাযথ দায়িত্ব এবং তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা।

৪. সফটওয়্যার ‘সাব্রি’ সম্পর্কে স্টাফদের যথাযথ প্রশিক্ষণের পাশাপাশি এর গতি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া।

৫. জিএসই সেকশনের ইকুইপমেন্টের সংখ্যা বৃদ্ধির ও জিএসই অপারেটরদের দায়িত্বশীল হওয়া, র‌্যাম্প এলাকায় গ্রাউন্ড সার্ভিস ইকুইপমেন্টের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং এই ইউনিটের জনবলের সংকট দূর করা।

৬. ব্যাগেজ এরিয়াতে ট্রাফিক হেলপারদের গুরুত্বপূর্ণ লাগেজ ও সাধারণ যাত্রীদের লাগেজ হ্যান্ডেলিং সম্পর্কে দক্ষ করে তোলা।

৭. গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের স্টাফদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা, অসহযোগিতা এবং যাত্রীসেবার প্রতি উদাসীনতা নিরসনে নিয়মিত মনিটরিং ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।

৮. কার্যকর মনিটরিং ও নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বিএফসিসির খাবারের গুণগত মান উন্নয়নসহ বিজনেস ক্লাসের যাত্রীদের জন্য উন্নতমানের খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা করা।

৯. পাইলটদের মধ্যে বিরাজমান চাপা ক্ষোভ নিরসনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

১০. বলাকার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংসহ যাত্রীসেবার মান উন্নয়নে বিমানবন্দরের সব অংশে নিয়মিত পরিদর্শনপূর্বক কাজের তদারকি ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ বিমানের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক  এম এ মোমেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অন্যান্য দেশি বিদেশি এয়ারলাইনস লাভ করলে বিমান কেন পিছিয়ে থাকবে? কেনই বা সিট ফাঁকা যাবে? শুধু বাংলাদেশের যে যাত্রী আছে তা দিয়েই তিনটি এয়ারলাইনস চালানো সম্ভব। আসলে প্রফেশনাল স্ট্যান্ডার্ডের কথা শুধু মুখে বললে হবে না, বাস্তবে প্রয়োগ করে তা দেখাতে হবে।

প্রসঙ্গত, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে মোট ২১টি উড়োজাহাজ রয়েছে। এর মধ্যে ১৭টি আন্তর্জাতিক রুটে ১১টি দেশে এবং ৭টি অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংক লুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংক লুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুন সন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়