শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

বিমানের ১০ খাতে ২৭ অনিয়ম

প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না, সমাধানে ১০ সুপারিশ
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
বিমানের ১০ খাতে ২৭ অনিয়ম

নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে প্রতিযোগিতায় টিকতে পারছে না রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী উড়োজাহাজ সংস্থা ‘বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস’। কারিগরি সমস্যায় পড়ে প্রায়ই ফ্লাইট বাতিল, কর্মীদের দায়িত্বে অবহেলা, রাজনীতিক ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের প্রভাবে অদক্ষ জনবল নিয়োগ, পর্যাপ্ত মনিটরিং ও তদারকির অভাবে আর্থিকভাবে লোকসানের সম্মুখীন হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। ভুগছে চরম যাত্রী সংকটে। সম্প্রতি বিমানের ১০টি খাতে ২৭টি সমস্যা চিহ্নিত করেছে একটি প্রভাবশালী গোয়েন্দা সংস্থা। একইসঙ্গে সুনির্দিষ্ট ১১টি বিশেষ পর্যবেক্ষণসহ সমস্যা সমাধানে ১০টি সুপারিশসহ একটি প্রতিবেদন সরকারের উচ্চপর্যায়ে জমা দিয়েছে সংস্থাটি।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৯৭২ সালে বিমান তার ডানা মেলার পর থেকে প্রায় প্রতি অর্থবছরেই লোকসান দিয়েছে। মুনাফার নজির কম। বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. যাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কোনো সংস্থার রিপোর্টের ওপর আমি কোনো মন্তব্য করব না। সরেজমিনেও এ প্রতিবেদক কাজ করেছে জানালে তিনি বলেন, আপনি যা পেয়েছেন তাই লিখেন। আমরা বিষয়টি খতিয়ে দেখব।

বিমানের ১০টি খাত নিয়ে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আন্তর্জাতিক বহির্গমন ও আগমনী এলাকায় অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনা, স্পর্শকাতর র‌্যাম্প বা বে- এলাকা নিয়ে চরম উদাসীনতা, বিমান ফ্লাইট ক্যাটারিং সেন্টারের (বিএফসিসি) নিম্নমানের খাবার সরবরাহ ও অব্যবস্থাপনা, বিমান হ্যাংগারের অব্যবস্থাপনা ও যথাযথ মনিটরিংয়ের অভাব, আমদানি ও রপ্তানি কার্গো কমপ্লেক্সে বিমান কার্গোর হেলপারদের ডিউটি রোস্টারে অনিয়ম, পাইলট নিয়োগকে কেন্দ্র করে কর্মরত পাইলটদের মধ্যে অসন্তোষ, নতুন সফট্ওয়্যার ‘সাব্রি’-র কারণে যাত্রী ভোগান্তি, লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ডে যাত্রী হয়রানি, পদ্মা ওয়েল কোম্পানির বকেয়া পাওনা ও অভ্যন্তরীণ টার্মিনালের অনিয়ম ও যাত্রী হয়রানি।

সরেজমিনে বিমানের বিভিন্ন বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্যের সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনে উল্লেখিত পর্যবেক্ষণ ও বিদ্যমান সমস্যার অনেকাংশেরই মিল পাওয়া যায়। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নিয়মিত পরিদর্শন বা তদারকি না করায় বিমানের বিভিন্ন পদে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দায়বদ্ধতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হচ্ছে না। এতে সংস্থাটি লোকসানের পাশাপাশি দেশ-বিদেশে ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হচ্ছে। গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংসহ সামগ্রিক অব্যবস্থাপনার কারণে বিমানবন্দরে কাক্সিক্ষত যাত্রীসেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে না।

বিমানবন্দরের টিকিট সেলস কাউন্টারসহ চেকইন কাউন্টারে হয়রানি ও ভালো ব্যবহার না পাওয়ায় যাত্রীরা অন্য এয়ারলাইনসে যাতায়াতে ঝুঁকছেন। বয়স্ক ও শারীরিকভাবে অক্ষম যাত্রীদের এয়ারপোর্টের ভিতরে প্রবেশ করানোর পরে চেক ইনকালে দীর্ঘ সময় হুইল চেয়ারে বসিয়ে রাখা হয়। অনেক সময় বয়স্ক যাত্রীদের একা বসিয়ে রেখে তারা নিজেদের মধ্যে খোশগল্প, যাত্রীদের কাছ থেকে বকশিশ অথবা অতিরিক্ত টাকা দাবিসহ তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য ও অশোভন আচরণ করে থাকে।

পাইলটদের নির্ধারিত মালামালের চেয়ে লোডকৃত মালামাল অনেক বেশি থাকে। এতে সরকার একদিকে রাজস্ব আয় থেকে বঞ্চিত হচ্ছে অন্যদিকে উড়োজাহাজ ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে বহির্গমন করে। ট্রাফিক হেলপাররা যাত্রীদের লাগেজ বেল্ট থেকে বিমানে এবং বিমান থেকে বেল্টে দেওয়ার সময় এলোপাতাড়িভাবে নিক্ষেপ করে। ফলে যাত্রীদের লাগেজ ও মালামাল নষ্ট হওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায়।

‘ক’-শ্রেণির স্পর্শকাতর কেপিআই হিসেবে বিমানবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্গো এলাকায় বিমানের হেলপাররা  মেয়াদোত্তীর্ণ পাস ব্যবহার করার ফলে যে কোনো দুষ্কৃতকারী অবৈধ অনুপ্রবেশপূর্বক নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড করতে পারে কিংবা কোনো কর্মচারী যে কোনো এলাকায় গিয়ে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়তে পারে। বিমান হ্যাঙ্গারে লাইন  মেইনটেন্যান্স, বেস মেইনটেন্যান্স, মেইনটেন্যান্স কন্ট্রোল সেন্টারের কাজে সমন্বয়ের অভাব রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে একটি শাখার কাজ শেষ হলে অন্য শাখাকে লিখিতভাবে বুঝিয়ে দেওয়া হয় না, সঠিকভাবে লগ বইতে উল্লেখ থাকে না। এই দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে দুষ্কৃতকারীরা নাশকতা ঘটাতে পারে। বিমান বহরে বোয়িং ৭৮৭ ড্রিমলাইনার যুক্ত হওয়ার ফলে প্রায়ই একসঙ্গে একাধিক বৃহদাকার উড়োজাহাজ রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করার প্রয়োজন হয় যা বর্তমানে একমাত্র হ্যাঙ্গার দিয়ে সম্ভব হয় না। গত ১০ এপ্রিল শাহজালাল বিমানবন্দরের হ্যাঙ্গারে ডক ইন করার সময় বোয়িং ৭৭৭ এর সম্মুখভাগের র‌্যাডমের সঙ্গে বোয়িং ৭৩৭ এর পেছনের পাখার হরিজন্টাল স্ট্যাবিলাইজার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া হ্যাঙ্গার ও পার্শ্ববর্তী বে/এপ্রোন এলাকায় পুশকার্টসহ অন্যান্য ট্রলি ও গাড়িসমূহ বেপরোয়াভাবে চলাচল করার কারণে যে কোনো সময় পার্কিং করা বিমানের সঙ্গে সংঘর্ষের আশঙ্কা থেকে দেয়। 

বিমানের ক্যাটারিং সার্ভিস, কার্গো হ্যান্ডেলিং, লাগেজ হ্যান্ডেলিংসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের বিরাজমান অব্যবস্থাপনার সঙ্গে বিমানের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের অভ্যস্ততা ও গাছাড়া ভাব লক্ষ্য করা যায়। কার্গো ইউনিটে দুর্নীতিগ্রস্ত হেলপাররা বিভিন্ন এয়ারলাইনসের কাছ থেকে টিপস নিয়ে তাদের পণ্য আগে লোড, লাগেজ লোড-আনলোডের সঙ্গে জড়িত।

সম্প্রতি বিমানে কর্মরত পাইলটদের মধ্যে যথেষ্ট যোগ্যতা এবং উপযুক্ততা থাকা সত্ত্বেও বোয়িং ৭৭৭-এর জন্য চুক্তিভিত্তিক ক্যাপ্টেন নিয়োগ এবং ৭৩৭ এর কো-পাইলট নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সব স্তরের পাইলটের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, নতুন নিয়োগকৃত পাইলটদের অধিকাংশই একসময় বিমানের চাকরি ছেড়ে বিদেশি এয়ারলাইনসে চাকরি নিয়েছিলেন। এ প্রক্রিয়ায় সাবেক পরিচালক ফ্লাইট অপারেশন্স পাইলট সাজিদ এবং বর্তমান পরিচালক ফ্লাইট অপারেশন্স ক্যাপ্টেন এ বি এম ইসমাইল জড়িত। এ ছাড়া বাংলাদেশ এয়ারলাইনস পাইলট অ্যাসোসিয়েশন (বাপা)-এর সভাপতি পাইলট মাহবুবকে চাকরিচ্যুত করা এবং বেতন ভাতা নিয়ে পাইলটদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ রয়েছে। যা যে কোনো সময় বড় ধরনের অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করতে পারে।

বিদেশি এয়ারলাইনসের যোগসাজশে বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সি ভুয়া বুকিং দিয়ে সিট ব্লক করে রাখে। ফলে যাত্রীরা বিমানের টিকিট না পেয়ে বিদেশি এয়ারলাইনসের টিকিট কাটতে বাধ্য হয়। বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে নির্দিষ্ট কিছু সিট রেখে বাকিগুলো কর্মকর্তারা উন্মুক্ত করে দেয়। দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু বিমান কর্মকর্তা নির্দিষ্ট কিছু সময়ে ধাপে ধাপে টিকিট উন্মুক্ত করে। ফলে বিমানের সব টিকিট বিক্রি হয় না। গত ১৬ মে আবুধাবিগামী বিজি-৩২৭ উড়োজাহাজটি ২৯৮ জন ধারণক্ষমতা থাকার পরও মাত্র ৯২ জন যাত্রী নিয়ে যায়। গত ১৪ মে দুবাইগামী বিজি-১৪৭ উড়োজাহাজটি ৪১৯ জন ধারণক্ষমতা থাকার পরও ২২১ জন যাত্রী নিয়ে যায়। এই দুটি কেস স্টাডিসহ আরও তিনটি কেস স্টাডি উল্লেখ করা হয়েছে।

বিভিন্ন সময় বিমানের কার্গো হেলপার, ক্লিনার, সিকিউরিটি, ক্যাটারিং স্টাফদের সোনা চোরাচালানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়া গেছে। শুধু তাই নয়, ২০১৭ সালে সোনা চোরাচালানের দায়ে বিমানএয়ারলাইনসকে ২০ লাখ টাকা জরিমানা করে কাস্টমস হাউস। একইসঙ্গে বিমানের বোয়িং ৭৩৭ উড়োজাহাজ ‘ময়ূরপঙ্খী’-কে বাজেয়াপ্ত করে কাস্টমস হাউস। পরবর্তীতে ৫ লাখ টাকা অর্থদণ্ড দিয়ে অবমুক্ত করা হয়। আন্তর্জাতিক উড়োজাহাজ অ্যাসোসিয়েশন-আইএটা’ এর নিয়মানুযায়ী অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট ল্যান্ড করার ২৪ মিনিটের মধ্যে (প্রথম থেকে  শেষ ব্যাগেজ) নির্ধারিত বেল্ট এ পাঠানোর নিয়ম থাকলেও র‌্যাম্প এলাকার অব্যবস্থাপনার কারণে বেল্টে ব্যাগেজ আসতে প্রায়ই দেরি হয়। 

১০ সুপারিশ :

১. বিমানের রাজস্ব বৃদ্ধির লক্ষ্যে দক্ষ ও যোগ্য জনবলকে সঠিক দায়িত্বে নিয়োজিত করার পাশাপাশি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও ঝটিকা তদারকি করা। সেই সঙ্গে উদ্যমী ও কর্মঠ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পুরস্কৃত করার পাশাপাশি দায়িত্বে অবহেলা ও অলস কর্মীদের কঠোর শাস্তি নিশ্চিত করা।

২. অনলাইনের মাধ্যমে টিকিট বুকিং ও রিফান্ডিংয়ের ব্যবস্থা সহজীকরণ করা। অনিয়ম ও দায়িত্ব অবহেলার সঙ্গে জড়িত বিমানের সেলস বিভাগ ও এজেন্টের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ।

৩. ট্রাফিক হেলপারদের স্ব স্ব এলাকায় যথাযথ দায়িত্ব এবং তাদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা।

৪. সফটওয়্যার ‘সাব্রি’ সম্পর্কে স্টাফদের যথাযথ প্রশিক্ষণের পাশাপাশি এর গতি বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া।

৫. জিএসই সেকশনের ইকুইপমেন্টের সংখ্যা বৃদ্ধির ও জিএসই অপারেটরদের দায়িত্বশীল হওয়া, র‌্যাম্প এলাকায় গ্রাউন্ড সার্ভিস ইকুইপমেন্টের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করা এবং এই ইউনিটের জনবলের সংকট দূর করা।

৬. ব্যাগেজ এরিয়াতে ট্রাফিক হেলপারদের গুরুত্বপূর্ণ লাগেজ ও সাধারণ যাত্রীদের লাগেজ হ্যান্ডেলিং সম্পর্কে দক্ষ করে তোলা।

৭. গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের স্টাফদের মধ্যে সমন্বয়হীনতা, অসহযোগিতা এবং যাত্রীসেবার প্রতি উদাসীনতা নিরসনে নিয়মিত মনিটরিং ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।

৮. কার্যকর মনিটরিং ও নিয়মিত পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বিএফসিসির খাবারের গুণগত মান উন্নয়নসহ বিজনেস ক্লাসের যাত্রীদের জন্য উন্নতমানের খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা করা।

৯. পাইলটদের মধ্যে বিরাজমান চাপা ক্ষোভ নিরসনে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

১০. বলাকার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংসহ যাত্রীসেবার মান উন্নয়নে বিমানবন্দরের সব অংশে নিয়মিত পরিদর্শনপূর্বক কাজের তদারকি ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা।

এভিয়েশন বিশেষজ্ঞ বিমানের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক  এম এ মোমেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, অন্যান্য দেশি বিদেশি এয়ারলাইনস লাভ করলে বিমান কেন পিছিয়ে থাকবে? কেনই বা সিট ফাঁকা যাবে? শুধু বাংলাদেশের যে যাত্রী আছে তা দিয়েই তিনটি এয়ারলাইনস চালানো সম্ভব। আসলে প্রফেশনাল স্ট্যান্ডার্ডের কথা শুধু মুখে বললে হবে না, বাস্তবে প্রয়োগ করে তা দেখাতে হবে।

প্রসঙ্গত, বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বহরে মোট ২১টি উড়োজাহাজ রয়েছে। এর মধ্যে ১৭টি আন্তর্জাতিক রুটে ১১টি দেশে এবং ৭টি অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রি করতে পারে বার্সা, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

৫২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি