শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ডলারনির্ভরতা কমাতে চায় সরকার

বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা নিয়ে আলোচনা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ডলারনির্ভরতা কমাতে চায় সরকার

আমদানি বাণিজ্যে ডলারনির্ভরতা কমাতে চায় সরকার। চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে বিশ্বব্যাপী মার্কিন ডলারের আধিপত্য চলছে। বাংলাদেশের ব্যাংক ও অব্যাংক খাতে প্রায় প্রতিদিনই হুহু করে ডলারের দাম বাড়ছে। ইতিহাসের পাতায় রেকর্ড হয়ে টাকার বিপরীতে ডলার ১১৫ টাকায় উঠেছে। একই সঙ্গে ইউরোর দামও বাড়ছে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে। ডলার সংকটের কারণে আমদানির এলসি খুলতে হিমশিম খাচ্ছে ব্যাংকগুলো। অবশ্য পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিদেশ ভ্রমণ, বিলাসী পণ্য আমদানিসহ ডলার খরচ কমাতে নানা ধরনের উদ্যোগ নিলেও সংকট কমছে না। বরং প্রতিদিনই এই সংকট তীব্র হচ্ছে। রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের তুলনায় আমদানি ব্যয়ের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে অন্তত ২ বিলিয়ন ডলার ঘাটতি সৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে ডলারের আধিপত্য আরও বাড়ছে। তাই বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বাড়ানোর পাশাপাশি আমদানি বাণিজ্যে ডলারের ঘাটতি কমাতে ভিন্ন পথ খুঁজছে সরকার। এ জন্য ডলারের প্রতি নির্ভরতা কমিয়ে চৈনিক মুদ্রা ইউয়ান, ভারতীয় রুপি এবং রাশিয়ার মুদ্রা রুবলসহ আরও বিভিন্ন দেশের মুদ্রাকে বিকল্প হিসেবে ব্যবহারের জন্য চিন্তা-ভাবনার পথ খোঁজা হচ্ছে। এমনকি সরকারের ভিতরে ও বাইরে এ নিয়ে জোরালো আলোচনা হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে ডলারের আধিপত্য কমাতে অনেক দেশই চেষ্টা করছে। আমরাও চীনের সঙ্গে এক ধরনের আলাপ-আলোচনা করছি। তবে এটা একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তিনি বলেন, এর কৌশল কী হবে, কোন প্রক্রিয়ায় আমরা এগোব এখনো সেসব নিয়েই আলোচনা হচ্ছে। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ইপিবি বলছে, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে কিছু মুদ্রা নিজেদের উপস্থিতি জোরালো করতে সচেষ্ট। বৈশ্বিক বাণিজ্যে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও লেনদেনে মুদ্রাগুলো নিজেদের ভূমিকা বিস্তৃত করছে। এর মধ্যে আছে ইউরোপের মুদ্রা ইউরো, জাপানের ইয়েন ও ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিং। চীনের ইউয়ান এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আসছে, রাশিয়ার রুবলও প্রভাব বিস্তার করছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্যমতে, গত ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি অনেক বেড়েছে। এক বছরে রপ্তানি আয়ের তুলনায় আমদানি ব্যয় বেশি হয়েছে ৩ হাজার ৩২৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরের (২০২০-২১) চেয়ে প্রায় ৯১৪ কোটি ডলার বেশি এবং এযাবৎকালের সর্বোচ্চ। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ৯৪ টাকা ৭০ পয়সা ধরে) এ ঘাটতির পরিমাণ ৩ লাখ ১৪ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা। গত অর্থবছর এ ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৩৭৭ কোটি ডলার। এ ছাড়া বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের একটা বড় অংশই হয়ে থাকে চীনের সঙ্গে। দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে অব্যাহতভাবে। এ ছাড়া আরেক প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গেও বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। এর বাইরে রাশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। এসব দেশের সঙ্গে আন্তবাণিজ্যে লেনদেনের ক্ষেত্রে একক মুদ্রা হিসেবে ডলারের আধিপত্য কমাতে চায় সরকার। এসব দেশের মুদ্রায় লেনদেন করতে পারলে একদিকে ডলারের প্রতি নির্ভরতা কমবে, অন্যদিকে বাণিজ্য ঘাটতিও কমে আসবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।  এ প্রসঙ্গে বাংলা-চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিসিসিসিআই) ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ও মুখপাত্র আল মামুন মৃধা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৈশ্বিক এই সংকটে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংকট হলো ডলার সংকট। আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি প্রতিদিনই বাড়ছে। চলমান এই সংকট নিরসনে সরকার অনেক উদ্যোগ নিলেও তা কাজে আসছে না। চীনসহ বিশ্বের অন্যান্য যেসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি অনেক বেশি সেসব দেশের সঙ্গে তাদের মুদ্রায় লেনদেন করতে পারলে তা ঘাটতি কমিয়ে আনার সহায়ক হবে। একই সঙ্গে মার্কিন ডলারের আধিপত্যও কমে আসবে, যা সামগ্রিকভাবে চলমান বৈশ্বিক সংকট নিরসনে বাংলাদেশ অনেকটা স্বস্তিদায়ক পথের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে বলে তিনি মনে করেন। এর জন্য বাংলাদেশ সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংককে উদ্যোগ নিতে হবে। ফেডারেল ব্যাংক অব রিজার্ভ (ফেড)-এর সঙ্গে যোগাযোগ ও আলোচনা করে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। বৈদেশিক বাণিজ্যের জন্য আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অর্থ পরিশোধ ও প্রাপ্তির ক্ষেত্রে নস্ট্র, ভস্ট্র ব্যাংক হিসাব ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন নিষ্পত্তি করা হয়। এক্ষেত্রে সে কাজই করতে হবে সবার আগে। আর এ প্রক্রিয়া দ্রুত করা উচিত বলে তিনি মনে করেন। এদিকে অর্থবিভাগের একটি সূত্র জানায়, গত সপ্তাহে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই ঢাকা সফর করে গেছেন। এ সময় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। সে সময় উপরোক্ত ইস্যুতেও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। চীনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের জানানো হয়েছে বাংলাদেশ সরকার চীনা মুদ্রায় আন্তর্জাতিক লেনদেন নিষ্পত্তির উদ্যোগ নিলে তারা তাদের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহায়তা করবেন।  এদিকে সম্প্রতি বিসিসিসিআইর এক অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, চীন আমাদের জন্য একটি বড় বাজার। বাংলাদেশের জন্য প্রচুর সম্ভাবনাময়। কিন্তু সে দেশ থেকে শুধু আমদানি বাড়ছে। বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে রপ্তানি বৃদ্ধির বিকল্প নেই। সেখানে আমাদের অনেক পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে, সেটা কাজে লাগাতে হবে। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ যেসব দেশে আমরা পোশাক রপ্তানি করছি, চীন তার চেয়েও কয়েক গুণ বড় বাজার। আমাদের শিল্পের যন্ত্রপাতি ও কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্য চীন থেকে আমদানি করতে হয়। কিন্তু রপ্তানি করতে পারি না। সে জন্য চীনের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক বেশি। এ ঘাটতি কমাতে হলে চীনে আমাদের রপ্তানি বাড়াতে হবে। একই অনুষ্ঠানে অন্য বক্তারা বলেন, চীন বা অন্য কোনো দেশের মুদ্রায় আন্তর্জাতিক লেনদেনগুলো করতে পারলে আমাদের ডলারনির্ভরতা কমে আসবে। এতে টাকার মানও শক্তিশালী অবস্থান ধরে রাখতে পারবে। এতে বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) সূত্র জানায়, বিগত ২০২০-২১ অর্থবছরে চীনে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৬৮০ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। যেখানে ওই বছর আমদানি হয়েছে প্রায় ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। এ বিশাল বাণিজ্য ব্যবধান কমিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করছে সরকার। এদিকে আরেক প্রতিবেশী দেশ ভারতে পণ্য রপ্তানিতে নতুন আশা জাগিয়েছে বাংলাদেশ। প্রথমবারের মতো দেশটিতে বাংলাদেশের রপ্তানি দেড় বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছে। গত অর্থবছরের ২০২১-২২ অর্থবছর আগের বছরের তুলনায় ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে। একক দেশ হিসেবে ভারত এখন বাংলাদেশের সপ্তম রপ্তানি বাজারের তালিকায় উঠে এসেছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের শীর্ষ ১০ বাজারের একটি এখন ভারত। অথচ গত অর্থবছরেও বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ রপ্তানি বাজারের তালিকায় ভারতের স্থান ছিল না। আগের বছরগুলোতে ভারতের অবস্থান ছিল ১৪-১৫তম স্থানে। সবার ওপরে বরাবরের মতোই যুক্তরাষ্ট্র অবস্থান করছে। দ্বিতীয় স্থানে জার্মানি। তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে যথাক্রমে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, স্পেন ও পোল্যান্ড। এদিকে সোমবার (১ আগস্ট) ২০২১-২২ অর্থবছরের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যের (ব্যালেন্স অব পেমেন্ট) ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের তথ্যমতে, চলতি হিসাব ভারসাম্যে (কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স) বড় ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। বিদায়ী অর্থবছরের ঘাটতির (ঋণাত্মক) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৬৯ কোটি ডলার। আগের ২০২০-২১ অর্থবছরে একই সময়ে ঘাটতি ছিল ৪৫৭ কোটি ডলার। এ ছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরের সামগ্রিক লেনদেনে (ওভার অল ব্যালেন্স) ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৩৮ কোটি ডলার। অথচ ২০২০-২১ অর্থবছরের একই সময়ে এই সূচকে ৯২৭ কোটি ডলারের উদ্বৃত্ত ছিল। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছর দেশে ২ হাজার ১০৩ কোটি ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে এসেছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৫ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে এসেছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার। একই সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪ হাজার ৯২৪ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৩৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ। একই সময় আমদানি ব্যয় হয়েছে ৮ হাজার ২৪৯ কোটি ডলার। আমদানি বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রপ্তানির চেয়ে আমদানি বৃদ্ধির হার বেশি হওয়ায় বাণিজ্য ঘাটতিও বেড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ স্থায়ী কমিটির বৈঠকে
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
এক দিনে মূলধন কমল ৮ হাজার কোটি টাকা
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ব্রিটিশ উন্নয়নমন্ত্রী
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আলী রীয়াজ
গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
পঞ্চদশ সংশোধনীর রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
ভোটের পরিবেশ নিয়ে ইসিতে শঙ্কা জানাল দলগুলো
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ
মেঘনায় ট্রলার ডুবে দুই যুবক নিখোঁজ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ
বিমানবন্দর এলাকার দুই জায়গায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস
ইমাম প্রশিক্ষণে সৌদি সরকারের সহায়তার আশ্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা
শাকসু নির্বাচন বানচালের অভিযোগে প্রশাসনিক ভবনে তালা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল আরও ৭ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর
প্রশাসন নিশ্চুপ থাকলে বিপদ আরও বাড়বে : গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া
ব্যাচেলর পয়েন্টের নতুন চমক স্পর্শিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস
বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করল বিশ্ববিখ্যাত আইসক্রিম ব্র্যান্ড বাসকিন-রবিনস

নগর জীবন

সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার
সালাউদ্দিন টুকুর ছাতা উপহার

দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে এবার হত্যাচেষ্টা মামলা

নগর জীবন

ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি
ইকোনমিক জোন হবে আশাশুনি

দেশগ্রাম

নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক
নির্বাচন হতে হবে নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক

নগর জীবন

নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি
নূরুল কবীর সম্পাদক পরিষদ সভাপতি

নগর জীবন

স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট
স্বাগত জানিয়েছে ১২ দলীয় জোট

নগর জীবন

চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে
চলতি মাসেই সাংবাদিক সুরক্ষা আইন পাস হবে

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন