শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

ডলারনির্ভরতা কমাতে চায় সরকার

বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন দেশের মুদ্রা নিয়ে আলোচনা
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
ডলারনির্ভরতা কমাতে চায় সরকার

আমদানি বাণিজ্যে ডলারনির্ভরতা কমাতে চায় সরকার। চলমান বৈশ্বিক অর্থনৈতিক সংকটে বিশ্বব্যাপী মার্কিন ডলারের আধিপত্য চলছে। বাংলাদেশের ব্যাংক ও অব্যাংক খাতে প্রায় প্রতিদিনই হুহু করে ডলারের দাম বাড়ছে। ইতিহাসের পাতায় রেকর্ড হয়ে টাকার বিপরীতে ডলার ১১৫ টাকায় উঠেছে। একই সঙ্গে ইউরোর দামও বাড়ছে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে। ডলার সংকটের কারণে আমদানির এলসি খুলতে হিমশিম খাচ্ছে ব্যাংকগুলো। অবশ্য পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিদেশ ভ্রমণ, বিলাসী পণ্য আমদানিসহ ডলার খরচ কমাতে নানা ধরনের উদ্যোগ নিলেও সংকট কমছে না। বরং প্রতিদিনই এই সংকট তীব্র হচ্ছে। রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের তুলনায় আমদানি ব্যয়ের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে অন্তত ২ বিলিয়ন ডলার ঘাটতি সৃষ্টি হচ্ছে। এর ফলে ডলারের আধিপত্য আরও বাড়ছে। তাই বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় রপ্তানি ও রেমিট্যান্স বাড়ানোর পাশাপাশি আমদানি বাণিজ্যে ডলারের ঘাটতি কমাতে ভিন্ন পথ খুঁজছে সরকার। এ জন্য ডলারের প্রতি নির্ভরতা কমিয়ে চৈনিক মুদ্রা ইউয়ান, ভারতীয় রুপি এবং রাশিয়ার মুদ্রা রুবলসহ আরও বিভিন্ন দেশের মুদ্রাকে বিকল্প হিসেবে ব্যবহারের জন্য চিন্তা-ভাবনার পথ খোঁজা হচ্ছে। এমনকি সরকারের ভিতরে ও বাইরে এ নিয়ে জোরালো আলোচনা হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে ডলারের আধিপত্য কমাতে অনেক দেশই চেষ্টা করছে। আমরাও চীনের সঙ্গে এক ধরনের আলাপ-আলোচনা করছি। তবে এটা একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। তিনি বলেন, এর কৌশল কী হবে, কোন প্রক্রিয়ায় আমরা এগোব এখনো সেসব নিয়েই আলোচনা হচ্ছে। এদিকে বাংলাদেশ ব্যাংক ও ইপিবি বলছে, আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে কিছু মুদ্রা নিজেদের উপস্থিতি জোরালো করতে সচেষ্ট। বৈশ্বিক বাণিজ্যে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ও লেনদেনে মুদ্রাগুলো নিজেদের ভূমিকা বিস্তৃত করছে। এর মধ্যে আছে ইউরোপের মুদ্রা ইউরো, জাপানের ইয়েন ও ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিং। চীনের ইউয়ান এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আসছে, রাশিয়ার রুবলও প্রভাব বিস্তার করছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর তথ্যমতে, গত ২০২১-২২ অর্থবছরে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি অনেক বেড়েছে। এক বছরে রপ্তানি আয়ের তুলনায় আমদানি ব্যয় বেশি হয়েছে ৩ হাজার ৩২৪ কোটি ৯০ লাখ ডলার, যা আগের অর্থবছরের (২০২০-২১) চেয়ে প্রায় ৯১৪ কোটি ডলার বেশি এবং এযাবৎকালের সর্বোচ্চ। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ৯৪ টাকা ৭০ পয়সা ধরে) এ ঘাটতির পরিমাণ ৩ লাখ ১৪ হাজার ৭৮২ কোটি টাকা। গত অর্থবছর এ ঘাটতির পরিমাণ ছিল ২ হাজার ৩৭৭ কোটি ডলার। এ ছাড়া বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের একটা বড় অংশই হয়ে থাকে চীনের সঙ্গে। দেশটির সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে অব্যাহতভাবে। এ ছাড়া আরেক প্রতিবেশী দেশ ভারতের সঙ্গেও বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। এর বাইরে রাশিয়া এবং ইউরোপের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি বাড়ছে। এসব দেশের সঙ্গে আন্তবাণিজ্যে লেনদেনের ক্ষেত্রে একক মুদ্রা হিসেবে ডলারের আধিপত্য কমাতে চায় সরকার। এসব দেশের মুদ্রায় লেনদেন করতে পারলে একদিকে ডলারের প্রতি নির্ভরতা কমবে, অন্যদিকে বাণিজ্য ঘাটতিও কমে আসবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।  এ প্রসঙ্গে বাংলা-চায়না চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিসিসিসিআই) ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ও মুখপাত্র আল মামুন মৃধা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৈশ্বিক এই সংকটে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সংকট হলো ডলার সংকট। আমাদের বাণিজ্য ঘাটতি প্রতিদিনই বাড়ছে। চলমান এই সংকট নিরসনে সরকার অনেক উদ্যোগ নিলেও তা কাজে আসছে না। চীনসহ বিশ্বের অন্যান্য যেসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য ঘাটতি অনেক বেশি সেসব দেশের সঙ্গে তাদের মুদ্রায় লেনদেন করতে পারলে তা ঘাটতি কমিয়ে আনার সহায়ক হবে। একই সঙ্গে মার্কিন ডলারের আধিপত্যও কমে আসবে, যা সামগ্রিকভাবে চলমান বৈশ্বিক সংকট নিরসনে বাংলাদেশ অনেকটা স্বস্তিদায়ক পথের দিকে এগিয়ে যেতে পারবে বলে তিনি মনে করেন। এর জন্য বাংলাদেশ সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংককে উদ্যোগ নিতে হবে। ফেডারেল ব্যাংক অব রিজার্ভ (ফেড)-এর সঙ্গে যোগাযোগ ও আলোচনা করে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। বৈদেশিক বাণিজ্যের জন্য আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অর্থ পরিশোধ ও প্রাপ্তির ক্ষেত্রে নস্ট্র, ভস্ট্র ব্যাংক হিসাব ব্যবহারের মাধ্যমে লেনদেন নিষ্পত্তি করা হয়। এক্ষেত্রে সে কাজই করতে হবে সবার আগে। আর এ প্রক্রিয়া দ্রুত করা উচিত বলে তিনি মনে করেন। এদিকে অর্থবিভাগের একটি সূত্র জানায়, গত সপ্তাহে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই ঢাকা সফর করে গেছেন। এ সময় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। সে সময় উপরোক্ত ইস্যুতেও গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। চীনের পক্ষ থেকে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের জানানো হয়েছে বাংলাদেশ সরকার চীনা মুদ্রায় আন্তর্জাতিক লেনদেন নিষ্পত্তির উদ্যোগ নিলে তারা তাদের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহায়তা করবেন।  এদিকে সম্প্রতি বিসিসিসিআইর এক অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, চীন আমাদের জন্য একটি বড় বাজার। বাংলাদেশের জন্য প্রচুর সম্ভাবনাময়। কিন্তু সে দেশ থেকে শুধু আমদানি বাড়ছে। বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে রপ্তানি বৃদ্ধির বিকল্প নেই। সেখানে আমাদের অনেক পণ্য রপ্তানির সুযোগ রয়েছে, সেটা কাজে লাগাতে হবে। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ যেসব দেশে আমরা পোশাক রপ্তানি করছি, চীন তার চেয়েও কয়েক গুণ বড় বাজার। আমাদের শিল্পের যন্ত্রপাতি ও কাঁচামালসহ বিভিন্ন পণ্য চীন থেকে আমদানি করতে হয়। কিন্তু রপ্তানি করতে পারি না। সে জন্য চীনের সঙ্গে আমাদের বাণিজ্য ব্যবধান অনেক বেশি। এ ঘাটতি কমাতে হলে চীনে আমাদের রপ্তানি বাড়াতে হবে। একই অনুষ্ঠানে অন্য বক্তারা বলেন, চীন বা অন্য কোনো দেশের মুদ্রায় আন্তর্জাতিক লেনদেনগুলো করতে পারলে আমাদের ডলারনির্ভরতা কমে আসবে। এতে টাকার মানও শক্তিশালী অবস্থান ধরে রাখতে পারবে। এতে বাণিজ্য ঘাটতি কমে আসবে বলে আশা প্রকাশ করা হয়। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি) সূত্র জানায়, বিগত ২০২০-২১ অর্থবছরে চীনে পণ্য রপ্তানি হয়েছে ৬৮০ দশমিক ৬৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। যেখানে ওই বছর আমদানি হয়েছে প্রায় ১৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য। এ বিশাল বাণিজ্য ব্যবধান কমিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করছে সরকার। এদিকে আরেক প্রতিবেশী দেশ ভারতে পণ্য রপ্তানিতে নতুন আশা জাগিয়েছে বাংলাদেশ। প্রথমবারের মতো দেশটিতে বাংলাদেশের রপ্তানি দেড় বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করেছে। গত অর্থবছরের ২০২১-২২ অর্থবছর আগের বছরের তুলনায় ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি বেড়েছে। একক দেশ হিসেবে ভারত এখন বাংলাদেশের সপ্তম রপ্তানি বাজারের তালিকায় উঠে এসেছে। অর্থাৎ বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের শীর্ষ ১০ বাজারের একটি এখন ভারত। অথচ গত অর্থবছরেও বাংলাদেশের শীর্ষ ১০ রপ্তানি বাজারের তালিকায় ভারতের স্থান ছিল না। আগের বছরগুলোতে ভারতের অবস্থান ছিল ১৪-১৫তম স্থানে। সবার ওপরে বরাবরের মতোই যুক্তরাষ্ট্র অবস্থান করছে। দ্বিতীয় স্থানে জার্মানি। তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম ও ষষ্ঠ স্থানে যথাক্রমে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, স্পেন ও পোল্যান্ড। এদিকে সোমবার (১ আগস্ট) ২০২১-২২ অর্থবছরের বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্যের (ব্যালেন্স অব পেমেন্ট) ওপর বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের তথ্যমতে, চলতি হিসাব ভারসাম্যে (কারেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যালেন্স) বড় ঘাটতিতে পড়েছে বাংলাদেশ। বিদায়ী অর্থবছরের ঘাটতির (ঋণাত্মক) পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৮৬৯ কোটি ডলার। আগের ২০২০-২১ অর্থবছরে একই সময়ে ঘাটতি ছিল ৪৫৭ কোটি ডলার। এ ছাড়া ২০২১-২২ অর্থবছরের সামগ্রিক লেনদেনে (ওভার অল ব্যালেন্স) ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৩৮ কোটি ডলার। অথচ ২০২০-২১ অর্থবছরের একই সময়ে এই সূচকে ৯২৭ কোটি ডলারের উদ্বৃত্ত ছিল। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, গত অর্থবছর দেশে ২ হাজার ১০৩ কোটি ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে এসেছে, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১৫ শতাংশ কম। ২০২০-২১ অর্থবছরে এসেছিল ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার। একই সময়ে রপ্তানি আয় হয়েছে ৪ হাজার ৯২৪ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের চেয়ে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৩৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ। একই সময় আমদানি ব্যয় হয়েছে ৮ হাজার ২৪৯ কোটি ডলার। আমদানি বেড়েছে ৩৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। রপ্তানির চেয়ে আমদানি বৃদ্ধির হার বেশি হওয়ায় বাণিজ্য ঘাটতিও বেড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
আজ ঢাকার বাতাস যাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর

এই মাত্র | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন আজ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ
বগুড়া-৬ আসনে তারেক রহমানের পক্ষে গণসংযোগ

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন
১০ বছর পূর্ণ করল দীপ্ত টেলিভিশন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অনুমোদন

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ
মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন
জবির কলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার তারিখ পরিবর্তন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা