শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

ইসির অবস্থানে সাবেকদের সমর্থন

মাঠ প্রশাসন নিয়ন্ত্রণে রাখার তাগিদ, ইভিএম নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে অভিমত, এনআইডি ইসিতে রাখার পক্ষে সবাই গাইবান্ধা ভোট বন্ধ সাংবিধানিকভাবে সঠিক : সিইসি
নিজস্ব প্রতিবেদক
ইসির অবস্থানে সাবেকদের সমর্থন

অনিয়মের কারণে মাঝপথে গাইবান্ধা-৫ আসন উপনির্বাচন বন্ধ করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সাবেক সিইসি, নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিবরা। এ নির্বাচনের অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিয়ে কমিশনের শক্ত অবস্থানের বার্তা দেওয়ার পরামর্শও দেন তারা। বলেছেন, দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে বর্তমান নির্বাচন কমিশন ভোট বন্ধ নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়বে।

এদিকে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের পক্ষে-বিপক্ষে কথা বলেছেন সাবেক ইসিরা। এ ছাড়া রাজনৈতিক সরকারের অধীনে নির্বাচনে ডিসি-এসপিরা সরকারের কথাই শুনবেন, নির্বাচন কমিশনের নয়। তাই সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মাঠপ্রশাসনের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা এবং সংসদ নির্বাচনের আগেই ডিসি-এসপিদের সঙ্গে দূরত্ব দূর করার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। অন্যদিকে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সঙ্গে ইভিএম ও ভোটার তালিকার ডাটাবেজ সম্পর্কিত। তাই এনআইডি কার্যক্রম অন্য সংস্থার হাতে গেলে ম্যানিপুলেট হতে পারে; এ ক্ষেত্রে ভোটার তালিকার শুদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে, রাজনৈতিকভাবে এটি ব্যবহার হবে; ইসি সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধার মুখে পড়বে এবং নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা ক্ষুণœ হবে বলে মনে করছেন সাবেক সিইসি, ইসি ও সচিবরা।

গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাবেক সিইসি, নির্বাচন কমিশনার ও সচিবদের পরামর্শ অভিজ্ঞতা শোনেন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা। তিন ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘গাইবান্ধায় আমরা যে অ্যাকশনটা নিয়েছি, উনারা বলেছেন এটা সঠিক হয়েছে। আইনগতভাবে ও সাংবিধানেকভাবে ঠিক হয়েছে।’

এদিকে এনআইডি সেবা ইসি থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে স্থানান্তরের বিরোধিতা করেছেন সাবেকরা। এ বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘এনআইডিটা এখানেই থাকা প্রয়োজন-এক বাক্যে সবাই এ কথাটা বলেছেন। উনাদের যে নলেজ রয়েছে আমার সেটা নেই।’ তিনি জানান, ইভিএম নিয়েও পক্ষে-বিপক্ষে কথা হয়েছে। অধিকাংশই পক্ষে বলেছেন। এটা নিয়ে জনমনে একটা নেগেটিভ পারসেপশন রয়েছে। এ পারসেপশনটা দূর করতে হবে। সেই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের দিকে নজর দেওয়ার বিষয়টিও তুলে ধরেন আলোচকরা।

১২ অক্টোবর সিসি ক্যামেরায় ব্যাপক অনিয়ম ধরা পড়ার পর নির্বাচন কমিশন ভোটের মাঝপথে বন্ধ করে দেয় উপনির্বাচন। গতকাল সাবেকদের বৈঠকে কমিশন নিজেদের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য না দিলেও গাইবান্ধা নির্বাচন বন্ধের সার্বিক বিষয়টি তুলে ধরা হয়। সিইসির মতে, এটা ক্রিটিক্যাল ছিল। প্রথমবারের মতো বড় ধরনের কোনো পদক্ষেপ নির্বাচন কমিশন নিয়েছে এবং এটা যথেষ্ট সেনসেশন ক্রিয়েট করেছে সব মহলে। এটা নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য হয়েছে।

গাইবান্ধায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে আপনাদের উদ্দেশ্য প্রশ্নবিদ্ধ হবে- সাবেক একজন সহকর্মীর এমন পরামর্শের  বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সিইসি বলেন, ‘অপেক্ষা করেন। আমরা তদন্ত কমিটি করেছি; রিপোর্টটা আসুক। তারপর আপনারা দেখেন আমরা কোনো পদক্ষেপ নিই কি না। ওয়েট অ্যান্ড সি। কাজেই একটু অপেক্ষা করতে হবে।’

এ সভায় সাবেক সিইসি আবদুর রউফ, কাজী রকিবউদ্দীন আহমেদ, কে এম নূরুল হুদা; সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন, মো. শাহনেওয়াজ, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম; সাবেক ইসি সচিব এম এম রেজা, ড. মোহাম্মদ সাদিক, সিরাজুল ইসলাম, মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, হেলালউদ্দীন আহমেদ এবং ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী ও মোখলেছুর রহমান অংশ নেন। এদিন মোট ২৮ জনকে আমন্ত্রণ জানালেও উপস্থিত হয়েছেন ১৪ জন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা, আনিছুর রহমান ও মো. আলমগীর উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে। অপর নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে রয়েছেন।

এনআইডি ইসিতে রাখার পক্ষে সবাই, ইভিএমের পক্ষে-বিপক্ষে মত : অনিয়মের কারণে গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন বন্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনাররা। বর্তমান কমিশনের সিদ্ধান্তকে সঠিক উল্লেখ করে তারা বলেন, কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঠিকই নিয়েছে। আইনের মধ্যে থেকেই তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা নির্বাচন কমিশন থেকে সরকারের হাতে স্থানান্তরের বিরোধিতা করেছেন সাবেক সিইসি, ইসি ও সচিবরা।

সরকার এনআইডি সেবা ইসি থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর সর্বশেষ পদক্ষেপ হিসেবে জাতীয় পরিচয়পত্র আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এনআইডি সরকারের হাতে স্থানান্তর প্রশ্নে সাবেক সিইসি আবদুর রউফ সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য বিভিন্ন অফিসে থাকতে পারে। এতে অসুবিধা নেই। কিন্তু নির্বাচন কমিশন যেহেতু এর প্যারেন্ট, মূলটা তারাই ইনিশিয়েট করবে। এটা তাদের কাছে না থাকলে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে যদি দেখেন এনআইডিতে একটি ভোটার লিস্টে অন্যটা, তখন আরেকটা গ-গোল লাগবে। আমার কথা হলো বেইজটা ইসির হাতে থাকবে। অন্যদের লাগলে সেটা নেবে।’

সাবেক এই সিইসি বলেন, ‘যখন ভোটাররা ভোট দিতে পারেন না, একজনের ভোট আরেকজন দেন, তখন নির্বাচন কমিশন বসে থাকবে কেন। স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের এই অধিকার আছে। তাদের চোখের সামনে ধরা পড়ছে। ভোট দিতে পারছে না। কারচুপি হচ্ছে। তারা নির্বাচন বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা বলেছি দরকার হলে বারে বারে বন্ধ করবেন। জাতিকে উদ্ধার করার চেষ্টা করেন।’ ইভিএম প্রশ্নে তিনি বলেন, কমিশন চেষ্টা করতে থাকুক। মানুষ যদি শিক্ষিত হয় তাহলে হবে।

সাবেক সিইসি কাজী রকিব উদ্দীন আহমেদ ইভিএম প্রসঙ্গে জনগণকে সচেতন করা ও ব্যাপক প্রচার করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ভোটার তালিকা থেকেই এনআইডি এসেছে। এটা এখানে থাকা উচিত। এনআইডি ইসির কাছে না থাকলে লোকজন ভোটার হতে চাইবে না। মানুষের ভোটার হওয়ার অতটা আগ্রহ নেই। এখন এনআইডির জন্যই আগ্রহ বেশি। এই অ্যাডভানটেজটা এখান থেকে সরানো উচিত নয়। এতে গ-গোল হতে পারে।

সাবেক সিইসি কে এম নূরুল হুদা বলেন, গাইবান্ধার বিষয়ে ইসি তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার এই ক্ষমতা আছে। সাবেক এই সিইসি বলেন, ‘যেসব জায়গায় ইভিএমে ভোট হয়েছে, সেখানে ৬০-৮০ শতাংশ পর্যন্ত ভোট পড়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। আমাদের এখানে ভোটের পরিবেশ ভালো থাকে না। কেন্দ্র দখল হয়। ভোট ডাকাতি হয়। এখানে ১০০ পার্সেন্ট ভোট হয়। কাজেই এখানে ব্যালটে নির্বাচনের চেয়ে ইভিএম ব্যবহারের মাধ্যমে নির্বাচনী সংস্কৃতি পরিবর্তন করতে হবে।’

তিনি বলেন, এনআইডি নির্বাচন কমিশনের তৈরি একটি জিনিস। এটা নির্বাচন কমিশনের হাতে থাকলে সরকারের কোনো অসুবিধা হয় না। এনআইডির সঙ্গে জাতীয় নির্বাচন, ভোটার তালিকার পুরোপুরি সম্পর্ক রয়েছে। এটাকে মাঝখান থেকে নিয়ে গেলে নির্বাচন কমিশনের কাজ করতে অসুবিধা হবে।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) সূক্ষ্ম কারচুপি সম্ভব, ব্যালটে যেটা সম্ভব নয়। কারণ কেন্দ্র দখল করতে গেলে হইচই হয়। সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা নিয়ে বিতর্ক আছে। সেটা ভালো হোক মন্দ হোক, ইভিএম যেখানে ব্যবহার হচ্ছে, ব্যবহার করুন। ব্যালট পেপার নিয়ে গেলেও সেটা ফাইন্ড আউট করা সম্ভব। কিন্তু ইভিএমে সূক্ষ্ম কারচুপি সম্ভব। বাইরে কোনো হইচই নাই, কিছু নাই, অথচ ভেতরে কী হচ্ছে, গাইবান্ধায় যেটা আমরা দেখলাম। অন্য সিস্টেমে হলে (ব্যালট পেপারে কারচুপি) বাইরেও হইচই হতো। সেটা আরও ভালো করে দেখতে পারতেন। কারণ কেন্দ্র ক্যাপচার করতে তো লোকবল লাগবে।’ আগামী সংসদ নির্বাচনে ইভিএমের বরাদ্দ দিয়ে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে যে পদক্ষেপ নিয়েছে কমিশন, আমি তাদের স্বাগত জানিয়েছি। এ পর্যন্ত ঠিক আছে। পরের ধাপগুলোতে যেন স্লিপ না করেন। যদি করেন, তাহলে জাতির কাছে অন্য রকম একটা মেসেজ যাবে, যে আপনারা এইটুকু দেখানোর জন্য করলেন। বাকিটুকু করলেন না।’

তিনি বলেন, ‘এনআইডি সরকার কেন নিতে চাইছে সেটা পরিষ্কার নয়। এতগুলো বছরে একটা সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট করেছে। এটা যদি আলাদা হয় ভবিষ্যতে ভোটার তালিকা নিয়ে কথা উঠবে। প্রশ্ন আসবে কোনটি ঠিক। ভোটার তালিকা ঠিক, না এনআইডি ঠিক? আপনি এনআইডির নাম পরিবর্তন করলেন, বয়স পরিবর্তন করলেন, তখন ভোটার লিস্টের কী হবে? আল্টিমেটলি এটা নিয়ে একটি গ-গোল হবে।’

মাঠপ্রশাসনের নিয়ন্ত্রণ জরুরি : সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে মাঠপ্রশানের সঙ্গে দূরত্ব কমানোর পরামর্শ দিয়েছেন সাবেকরা। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব ডিসি ছাড়া অন্য কাউকে দিলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হবে। তাই মাঠপ্রশাসনের নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সাবেক সিইসি, ইসি ও সচিবরা মাঠপ্রশাসন নিয়ে কথা বলেছেন। এর মধ্যে বৈঠকে সাবেক সিইসি আবদুর রউফ সভায় বলেছেন, ডিসি-এসপিরা রাজনৈতিবিদদের সহযোগী। রাজনৈতিক সরকারের অধীনে ভোট হলে ডিসি-এসপিদের হাতজোড় করলেও তারা সরকারের কথাই শুনবেন, ইসির কথা শুনবেন না। সাবেক সিইসি নূরুল হুদা বলেন, ডিসি-এসপিদের সঙ্গে দূরত্ব দূর করতে হবে। সাবেক ইসি এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, এনআইডি অন্য দফতরে গেলে ভোটার তালিকার শুদ্ধতা নিয়ে সমস্যা হবে। রাজনৈতিকভাবে এটা ব্যবহার হবে। নির্বাচনী অনিয়মে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। সাবেক ইসি মো. শাহনেওয়াজ বলেন, এনআইডি ইসি থেকে চলে গেলে ইভিএমে ভোট গ্রহণে সমস্যা হবে। সম্প্রতি ইসির সঙ্গে একটি বৈঠকে ডিসিরা যে আচরণ করেছেন তা কাম্য নয়।

সাবেক ইসি রফিকুল ইসলাম বলেছেন, ইভিএম ও ভোটার তালিকা দুটিই এনআইডি ডাটাবেজের সঙ্গে সম্পর্কিত। এটি অন্যের কাছে চলে গেছে ইসি সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধার মুখে পড়বে। সাবেক ইসি কবিতা খানম বলেন, মাঠের সমন্বয় না থাকলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।

সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে সাবেক সচিব এম এম রেজা বলেন, রাজনীতিতে মেরুকরণ ঘটেছে। বরিশালে জেলা পরিষদ নির্বাচনে একজন জনপ্রতিনিধি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে যে আচরণ করেছেন তা নিয়ে ইসির পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক বলেন, রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ সবাই ইসির দলের সদস্য। এখানে কোনো দূরত্ব কাম্য নয়। কর্মকর্তাদের ওপর ইসির আস্থা রাখতে হবে। সাবেক সচিব সিরাজুল ইসলাম বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচনের আগে থেকেই কাজ করতে হবে। গাইবান্ধায় যারা দায়িত্বে অবহেলা করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। সাবেক সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, মাঠপ্রশাসনের সঙ্গে ইসির দূরত্ব কমাতে হবে। জাতীয় সংসদে ডিসিদের বদলে আর কাউকে রিটার্নিং কর্মকর্তা করা হলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতকে হারাতে মরিয়া যুবারা
ভারতকে হারাতে মরিয়া যুবারা
আবারও প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে উঠল টেকনাফ সীমান্ত
আবারও প্রচণ্ড শব্দে কেঁপে উঠল টেকনাফ সীমান্ত
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
সংখ্যালঘু ইস্যু অন্যায্যভাবে উপস্থাপন
সংখ্যালঘু ইস্যু অন্যায্যভাবে উপস্থাপন
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর স্বার্থ জড়িত
স্বৈরাচারদের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে হবে
স্বৈরাচারদের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে হবে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
সর্বশেষ খবর
সন্ধ্যার পর ঢাবিতে মাইক বাজানো নিষিদ্ধ
সন্ধ্যার পর ঢাবিতে মাইক বাজানো নিষিদ্ধ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ওয়ার্ল্ড ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের রৌপ্যপদক অর্জন
ওয়ার্ল্ড ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের রৌপ্যপদক অর্জন

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসারে টিকটকের কর্মশালা
ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসারে টিকটকের কর্মশালা

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘আলটিমেট ব্যাটেল’ গেইম শো উদ্বোধন করলেন তাহসান
‘আলটিমেট ব্যাটেল’ গেইম শো উদ্বোধন করলেন তাহসান

৫৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাবেক এমপি ফারুক চৌধুরীসহ ৪০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
সাবেক এমপি ফারুক চৌধুরীসহ ৪০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল
আইনি জটিলতা শেষ করে তারেক রহমান দেশে ফিরবেন : মির্জা ফখরুল

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
ঢাবিতে ভিসির বাসভবনের সামনে গান বাজিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ক্রিস্টাল প্যালেসের মাঠে ফের ম্যানসিটির হোঁচট
ক্রিস্টাল প্যালেসের মাঠে ফের ম্যানসিটির হোঁচট

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
রাবিতে পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ৫ দোকান
শ্রীপুরে আগুনে পুড়ল ৫ দোকান

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানায় অভিযান
গাইবান্ধায় কাঠ পুড়িয়ে কয়লা তৈরির কারখানায় অভিযান

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন করতে চান মেয়র
জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন করতে চান মেয়র

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝালকাঠি হানাদার মুক্ত দিবস ৮ ডিসেম্বর
ঝালকাঠি হানাদার মুক্ত দিবস ৮ ডিসেম্বর

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে কার্টন কারখানায় আগুন
চট্টগ্রামে কার্টন কারখানায় আগুন

৪ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক সভা
ঝালকাঠিতে ‘ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশ, সাংবাদিকদের ভূমিকা’ শীর্ষক সভা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর-গাজীপুর রুটে চালু হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পের বাস
বিমানবন্দর-গাজীপুর রুটে চালু হচ্ছে বিআরটি প্রকল্পের বাস

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়
শনিবার স্কুল খোলা রাখার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি : শিক্ষা মন্ত্রণালয়

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত
মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যুবক নিহত

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বালুমহাল বন্ধের দাবিতে নদী তীরে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
বালুমহাল বন্ধের দাবিতে নদী তীরে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পদযাত্রা
রবিবার ভারতীয় দূতাবাস অভিমুখে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পদযাত্রা

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না
শেখ হাসিনা না পালালে তার হাড্ডি মাংস পাওয়া যেত না : মান্না

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘বছরে ৭ হাজার ৩০ কোটি টাকার মাদক সেবন করা হয়’
‘বছরে ৭ হাজার ৩০ কোটি টাকার মাদক সেবন করা হয়’

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিয়াকৈরে আগুনে পুড়ল বসতবাড়ি
কালিয়াকৈরে আগুনে পুড়ল বসতবাড়ি

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজনীতিতে নারীদের সম্পৃক্ত করতে কাজ করছে বিএনপি’
‘রাজনীতিতে নারীদের সম্পৃক্ত করতে কাজ করছে বিএনপি’

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নবীনগরে কৃষক সমাবেশ
নবীনগরে কৃষক সমাবেশ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সুখী দাম্পত্যের যে মন্ত্র শেখালেন শাহরুখ
সুখী দাম্পত্যের যে মন্ত্র শেখালেন শাহরুখ

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী

১৫ ঘন্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!
বাংলাদেশি রোগী কমে যাওয়ায় ভারতের হাসপাতাল ব্যবসায় বড় ধাক্কা!

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
ভারত সীমান্তে বাংলাদেশের ড্রোন মোতায়েনের খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা রংপুর রাইডার্সের
গ্লোবাল সুপার লিগের শিরোপা রংপুর রাইডার্সের

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে ‘অপছন্দ’ করেন ৪১.৩% বাংলাদেশি
ভারতকে ‘অপছন্দ’ করেন ৪১.৩% বাংলাদেশি

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের বিবৃতি
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের বিবৃতি

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা
যেকোনও ষড়যন্ত্র রুখে দিতে প্রস্তুত অবসরপ্রাপ্ত সেনারা

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস
‘পালিয়ে গেছেন’ গুঞ্জনে যা বলছে বাশার আল আসাদের অফিস

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের শ্যালিকা বিএনপি সভামঞ্চে, চাচা শ্বশুরকে শোকজ করল বিএনপি
পলকের শ্যালিকা বিএনপি সভামঞ্চে, চাচা শ্বশুরকে শোকজ করল বিএনপি

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

খেজুরের তৈরি কোমল পানীয় বাজারে আনলো সৌদি আরব
খেজুরের তৈরি কোমল পানীয় বাজারে আনলো সৌদি আরব

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২ ইউপি সদস্য নিহত
আওয়ামী লীগের দুই পক্ষের সংঘর্ষে ২ ইউপি সদস্য নিহত

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের শেষ ৬ বছরে ১৯ হাজারের বেশি খুন
আওয়ামী লীগের শেষ ৬ বছরে ১৯ হাজারের বেশি খুন

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
আসাদ সুযোগ হারিয়েছেন, বললেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে-বিদেশে জসিমের হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ
দেশে-বিদেশে জসিমের হাজার কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগ

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী দেশের সংসদে বাংলাদেশকে ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে’
‘আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম ও প্রভাবশালী দেশের সংসদে বাংলাদেশকে ভুলভাবে তুলে ধরা হয়েছে’

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা
দামেস্ক ঘিরে ফেলতে অভিযান শুরু করেছে সিরিয়ার বিদ্রোহীরা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টি হলো জাতীয় বেইমান : হাসনাত আবদুল্লাহ
জাতীয় পার্টি হলো জাতীয় বেইমান : হাসনাত আবদুল্লাহ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য, কর্ণাটকের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
বাংলাদেশ নিয়ে উসকানিমূলক বক্তব্য, কর্ণাটকের সাবেক উপ-মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েন, মার্কিন কর্মকর্তাদের দুষছে বিজেপি
ভারত-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে টানাপোড়েন, মার্কিন কর্মকর্তাদের দুষছে বিজেপি

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগা-শোভিতার বিয়ে, সামান্থার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন কে?
নাগা-শোভিতার বিয়ে, সামান্থার দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন কে?

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন এরদোয়ান
সিরিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন এরদোয়ান

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে সামরিক কমান্ডারদের সরিয়ে নিচ্ছে ইরান
সিরিয়া থেকে সামরিক কমান্ডারদের সরিয়ে নিচ্ছে ইরান

১১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোষ্য কোটা বাতিল চান সারজিস
পোষ্য কোটা বাতিল চান সারজিস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নেপাল প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে চিন্তায় ভারত
নেপাল প্রধানমন্ত্রীর চীন সফরে চিন্তায় ভারত

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর সুরক্ষা পেলে যুদ্ধের ইতি টানবেন জেলেনস্কি
ন্যাটোর সুরক্ষা পেলে যুদ্ধের ইতি টানবেন জেলেনস্কি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্টে রেকর্ড গড়লেন দর্শকরা
ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্টে রেকর্ড গড়লেন দর্শকরা

১৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার
যেভাবে বাংলাদেশের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক বলিউড অভিনেত্রী অনন্যার

১৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের বহিষ্কার-হুমকিতে 
লক্ষাধিক বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী
ট্রাম্পের বহিষ্কার-হুমকিতে  লক্ষাধিক বাংলাদেশিসহ ২০ লাখ অবৈধ অভিবাসী

১৫ ঘন্টা আগে | পরবাস

আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর
আ. লীগকে নিষিদ্ধের প্রশ্নে কোনো আপস নয় : নুর

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!
সংসদ নির্বাচন ২০২৫ সালেই!

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে আবাসন ব্যবসা
সংকটে আবাসন ব্যবসা

নগর জীবন

বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার
বিএনপির প্রতিশ্রুতি জাতীয় সরকার

সম্পাদকীয়

লংমার্চ করবে বিএনপি
লংমার্চ করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে
সৌদির সাম্মাম বাজিতপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও
টিসিবির লাইনে মধ্যবিত্তরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ
যুবাদের শিরোপা ধরে রাখার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে
আমাদের হিম্মত অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক
ষড়যন্ত্রকারীদের রাজনীতির অধিকার নেই : ইশরাক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি
রাস্তার পাশের খাবার খেয়ে শুটিং করেছি

শোবিজ

ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল
ভারতকে ব্যান্ডউইথ ট্রানজিট দেওয়ার প্রস্তাব বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি
বিয়ের জন্য মাত্র দেড় মাস সময় পেয়েছি

শোবিজ

১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি
১৫ বছরে ৫ শতাধিক সামরিক কর্মকর্তাকে পিএনজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম
ডিসি হওয়ার দৌড়ে ৬০০ নাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ
ফুটপাতে মাংস বিক্রি বন্ধ

নগর জীবন

প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের
প্রথম আলো নিষিদ্ধ চেয়ে বিবৃতি ৬ শতাধিক ওলামা-মাশায়েখের

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর
দলের প্রত্যেক নেতাই অ্যাম্বাসাডর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ
বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশির মৃত্যুতে জামায়াতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা উচিত হবে না

নগর জীবন

পরীমণির উচ্ছ্বাস
পরীমণির উচ্ছ্বাস

শোবিজ

সোনা কেন মূল্যবান?
সোনা কেন মূল্যবান?

সম্পাদকীয়

খাদ্য পরিবহন এখনো আওয়ামী লীগ নেতার নিয়ন্ত্রণে
খাদ্য পরিবহন এখনো আওয়ামী লীগ নেতার নিয়ন্ত্রণে

নগর জীবন

ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করলে ভারতেরই ক্ষতি বেশি
ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করলে ভারতেরই ক্ষতি বেশি

নগর জীবন

দোসররা নতুন রূপে ফিরে আসতে চাইছে
দোসররা নতুন রূপে ফিরে আসতে চাইছে

নগর জীবন

দেশের অর্থনীতির অবস্থা অনেক ভালো
দেশের অর্থনীতির অবস্থা অনেক ভালো

নগর জীবন

চীনের কাছে ১৯ গোল খেল নারী হকি দল
চীনের কাছে ১৯ গোল খেল নারী হকি দল

মাঠে ময়দানে

কূটনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে ভারত : দুলু
কূটনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে গেছে ভারত : দুলু

নগর জীবন

প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষকের পদ সৃষ্টি না করা ফ্যাসিবাদের অনুসরণ
প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষকের পদ সৃষ্টি না করা ফ্যাসিবাদের অনুসরণ

নগর জীবন

বন্ধের ৯ দিন পর খুলল কারখানা
বন্ধের ৯ দিন পর খুলল কারখানা

নগর জীবন