শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

ইসির অবস্থানে সাবেকদের সমর্থন

মাঠ প্রশাসন নিয়ন্ত্রণে রাখার তাগিদ, ইভিএম নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে অভিমত, এনআইডি ইসিতে রাখার পক্ষে সবাই গাইবান্ধা ভোট বন্ধ সাংবিধানিকভাবে সঠিক : সিইসি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ইসির অবস্থানে সাবেকদের সমর্থন

অনিয়মের কারণে মাঝপথে গাইবান্ধা-৫ আসন উপনির্বাচন বন্ধ করার সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সাবেক সিইসি, নির্বাচন কমিশনার ও ইসি সচিবরা। এ নির্বাচনের অনিয়মের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিয়ে কমিশনের শক্ত অবস্থানের বার্তা দেওয়ার পরামর্শও দেন তারা। বলেছেন, দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে বর্তমান নির্বাচন কমিশন ভোট বন্ধ নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়বে।

এদিকে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহারের পক্ষে-বিপক্ষে কথা বলেছেন সাবেক ইসিরা। এ ছাড়া রাজনৈতিক সরকারের অধীনে নির্বাচনে ডিসি-এসপিরা সরকারের কথাই শুনবেন, নির্বাচন কমিশনের নয়। তাই সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মাঠপ্রশাসনের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা এবং সংসদ নির্বাচনের আগেই ডিসি-এসপিদের সঙ্গে দূরত্ব দূর করার পরামর্শ দিয়েছেন তারা। অন্যদিকে জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) সঙ্গে ইভিএম ও ভোটার তালিকার ডাটাবেজ সম্পর্কিত। তাই এনআইডি কার্যক্রম অন্য সংস্থার হাতে গেলে ম্যানিপুলেট হতে পারে; এ ক্ষেত্রে ভোটার তালিকার শুদ্ধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে, রাজনৈতিকভাবে এটি ব্যবহার হবে; ইসি সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধার মুখে পড়বে এবং নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা ক্ষুণœ হবে বলে মনে করছেন সাবেক সিইসি, ইসি ও সচিবরা।

গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাবেক সিইসি, নির্বাচন কমিশনার ও সচিবদের পরামর্শ অভিজ্ঞতা শোনেন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা। তিন ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, ‘গাইবান্ধায় আমরা যে অ্যাকশনটা নিয়েছি, উনারা বলেছেন এটা সঠিক হয়েছে। আইনগতভাবে ও সাংবিধানেকভাবে ঠিক হয়েছে।’

এদিকে এনআইডি সেবা ইসি থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে স্থানান্তরের বিরোধিতা করেছেন সাবেকরা। এ বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘এনআইডিটা এখানেই থাকা প্রয়োজন-এক বাক্যে সবাই এ কথাটা বলেছেন। উনাদের যে নলেজ রয়েছে আমার সেটা নেই।’ তিনি জানান, ইভিএম নিয়েও পক্ষে-বিপক্ষে কথা হয়েছে। অধিকাংশই পক্ষে বলেছেন। এটা নিয়ে জনমনে একটা নেগেটিভ পারসেপশন রয়েছে। এ পারসেপশনটা দূর করতে হবে। সেই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের দিকে নজর দেওয়ার বিষয়টিও তুলে ধরেন আলোচকরা।

১২ অক্টোবর সিসি ক্যামেরায় ব্যাপক অনিয়ম ধরা পড়ার পর নির্বাচন কমিশন ভোটের মাঝপথে বন্ধ করে দেয় উপনির্বাচন। গতকাল সাবেকদের বৈঠকে কমিশন নিজেদের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য না দিলেও গাইবান্ধা নির্বাচন বন্ধের সার্বিক বিষয়টি তুলে ধরা হয়। সিইসির মতে, এটা ক্রিটিক্যাল ছিল। প্রথমবারের মতো বড় ধরনের কোনো পদক্ষেপ নির্বাচন কমিশন নিয়েছে এবং এটা যথেষ্ট সেনসেশন ক্রিয়েট করেছে সব মহলে। এটা নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য হয়েছে।

গাইবান্ধায় দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা না নিলে আপনাদের উদ্দেশ্য প্রশ্নবিদ্ধ হবে- সাবেক একজন সহকর্মীর এমন পরামর্শের  বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সিইসি বলেন, ‘অপেক্ষা করেন। আমরা তদন্ত কমিটি করেছি; রিপোর্টটা আসুক। তারপর আপনারা দেখেন আমরা কোনো পদক্ষেপ নিই কি না। ওয়েট অ্যান্ড সি। কাজেই একটু অপেক্ষা করতে হবে।’

এ সভায় সাবেক সিইসি আবদুর রউফ, কাজী রকিবউদ্দীন আহমেদ, কে এম নূরুল হুদা; সাবেক নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন, মো. শাহনেওয়াজ, রফিকুল ইসলাম, কবিতা খানম; সাবেক ইসি সচিব এম এম রেজা, ড. মোহাম্মদ সাদিক, সিরাজুল ইসলাম, মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, হেলালউদ্দীন আহমেদ এবং ইসির সাবেক অতিরিক্ত সচিব জেসমিন টুলী ও মোখলেছুর রহমান অংশ নেন। এদিন মোট ২৮ জনকে আমন্ত্রণ জানালেও উপস্থিত হয়েছেন ১৪ জন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা, আনিছুর রহমান ও মো. আলমগীর উপস্থিত ছিলেন বৈঠকে। অপর নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে রয়েছেন।

এনআইডি ইসিতে রাখার পক্ষে সবাই, ইভিএমের পক্ষে-বিপক্ষে মত : অনিয়মের কারণে গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচন বন্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সাবেক নির্বাচন কমিশনাররা। বর্তমান কমিশনের সিদ্ধান্তকে সঠিক উল্লেখ করে তারা বলেন, কমিশন যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঠিকই নিয়েছে। আইনের মধ্যে থেকেই তারা এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা নির্বাচন কমিশন থেকে সরকারের হাতে স্থানান্তরের বিরোধিতা করেছেন সাবেক সিইসি, ইসি ও সচিবরা।

সরকার এনআইডি সেবা ইসি থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে স্থানান্তরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এর সর্বশেষ পদক্ষেপ হিসেবে জাতীয় পরিচয়পত্র আইন সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। ইতিমধ্যে আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

এনআইডি সরকারের হাতে স্থানান্তর প্রশ্নে সাবেক সিইসি আবদুর রউফ সাংবাদিকদের বলেন, ‘জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য বিভিন্ন অফিসে থাকতে পারে। এতে অসুবিধা নেই। কিন্তু নির্বাচন কমিশন যেহেতু এর প্যারেন্ট, মূলটা তারাই ইনিশিয়েট করবে। এটা তাদের কাছে না থাকলে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে যদি দেখেন এনআইডিতে একটি ভোটার লিস্টে অন্যটা, তখন আরেকটা গ-গোল লাগবে। আমার কথা হলো বেইজটা ইসির হাতে থাকবে। অন্যদের লাগলে সেটা নেবে।’

সাবেক এই সিইসি বলেন, ‘যখন ভোটাররা ভোট দিতে পারেন না, একজনের ভোট আরেকজন দেন, তখন নির্বাচন কমিশন বসে থাকবে কেন। স্বাধীন নির্বাচন কমিশনের এই অধিকার আছে। তাদের চোখের সামনে ধরা পড়ছে। ভোট দিতে পারছে না। কারচুপি হচ্ছে। তারা নির্বাচন বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা বলেছি দরকার হলে বারে বারে বন্ধ করবেন। জাতিকে উদ্ধার করার চেষ্টা করেন।’ ইভিএম প্রশ্নে তিনি বলেন, কমিশন চেষ্টা করতে থাকুক। মানুষ যদি শিক্ষিত হয় তাহলে হবে।

সাবেক সিইসি কাজী রকিব উদ্দীন আহমেদ ইভিএম প্রসঙ্গে জনগণকে সচেতন করা ও ব্যাপক প্রচার করার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, ভোটার তালিকা থেকেই এনআইডি এসেছে। এটা এখানে থাকা উচিত। এনআইডি ইসির কাছে না থাকলে লোকজন ভোটার হতে চাইবে না। মানুষের ভোটার হওয়ার অতটা আগ্রহ নেই। এখন এনআইডির জন্যই আগ্রহ বেশি। এই অ্যাডভানটেজটা এখান থেকে সরানো উচিত নয়। এতে গ-গোল হতে পারে।

সাবেক সিইসি কে এম নূরুল হুদা বলেন, গাইবান্ধার বিষয়ে ইসি তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার এই ক্ষমতা আছে। সাবেক এই সিইসি বলেন, ‘যেসব জায়গায় ইভিএমে ভোট হয়েছে, সেখানে ৬০-৮০ শতাংশ পর্যন্ত ভোট পড়েছে। সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে। আমাদের এখানে ভোটের পরিবেশ ভালো থাকে না। কেন্দ্র দখল হয়। ভোট ডাকাতি হয়। এখানে ১০০ পার্সেন্ট ভোট হয়। কাজেই এখানে ব্যালটে নির্বাচনের চেয়ে ইভিএম ব্যবহারের মাধ্যমে নির্বাচনী সংস্কৃতি পরিবর্তন করতে হবে।’

তিনি বলেন, এনআইডি নির্বাচন কমিশনের তৈরি একটি জিনিস। এটা নির্বাচন কমিশনের হাতে থাকলে সরকারের কোনো অসুবিধা হয় না। এনআইডির সঙ্গে জাতীয় নির্বাচন, ভোটার তালিকার পুরোপুরি সম্পর্ক রয়েছে। এটাকে মাঝখান থেকে নিয়ে গেলে নির্বাচন কমিশনের কাজ করতে অসুবিধা হবে।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) সূক্ষ্ম কারচুপি সম্ভব, ব্যালটে যেটা সম্ভব নয়। কারণ কেন্দ্র দখল করতে গেলে হইচই হয়। সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সিসি ক্যামেরা নিয়ে বিতর্ক আছে। সেটা ভালো হোক মন্দ হোক, ইভিএম যেখানে ব্যবহার হচ্ছে, ব্যবহার করুন। ব্যালট পেপার নিয়ে গেলেও সেটা ফাইন্ড আউট করা সম্ভব। কিন্তু ইভিএমে সূক্ষ্ম কারচুপি সম্ভব। বাইরে কোনো হইচই নাই, কিছু নাই, অথচ ভেতরে কী হচ্ছে, গাইবান্ধায় যেটা আমরা দেখলাম। অন্য সিস্টেমে হলে (ব্যালট পেপারে কারচুপি) বাইরেও হইচই হতো। সেটা আরও ভালো করে দেখতে পারতেন। কারণ কেন্দ্র ক্যাপচার করতে তো লোকবল লাগবে।’ আগামী সংসদ নির্বাচনে ইভিএমের বরাদ্দ দিয়ে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার বাড়ানোর পরামর্শ দেন তিনি।

তিনি বলেন, ‘গাইবান্ধা-৫ উপনির্বাচনে যে পদক্ষেপ নিয়েছে কমিশন, আমি তাদের স্বাগত জানিয়েছি। এ পর্যন্ত ঠিক আছে। পরের ধাপগুলোতে যেন স্লিপ না করেন। যদি করেন, তাহলে জাতির কাছে অন্য রকম একটা মেসেজ যাবে, যে আপনারা এইটুকু দেখানোর জন্য করলেন। বাকিটুকু করলেন না।’

তিনি বলেন, ‘এনআইডি সরকার কেন নিতে চাইছে সেটা পরিষ্কার নয়। এতগুলো বছরে একটা সিস্টেম ডেভেলপমেন্ট করেছে। এটা যদি আলাদা হয় ভবিষ্যতে ভোটার তালিকা নিয়ে কথা উঠবে। প্রশ্ন আসবে কোনটি ঠিক। ভোটার তালিকা ঠিক, না এনআইডি ঠিক? আপনি এনআইডির নাম পরিবর্তন করলেন, বয়স পরিবর্তন করলেন, তখন ভোটার লিস্টের কী হবে? আল্টিমেটলি এটা নিয়ে একটি গ-গোল হবে।’

মাঠপ্রশাসনের নিয়ন্ত্রণ জরুরি : সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে মাঠপ্রশানের সঙ্গে দূরত্ব কমানোর পরামর্শ দিয়েছেন সাবেকরা। এ ছাড়া সংসদ নির্বাচনে রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব ডিসি ছাড়া অন্য কাউকে দিলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হবে। তাই মাঠপ্রশাসনের নিয়ন্ত্রণের পরামর্শ দিয়েছেন তারা।

বৈঠকে উপস্থিত একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সাবেক সিইসি, ইসি ও সচিবরা মাঠপ্রশাসন নিয়ে কথা বলেছেন। এর মধ্যে বৈঠকে সাবেক সিইসি আবদুর রউফ সভায় বলেছেন, ডিসি-এসপিরা রাজনৈতিবিদদের সহযোগী। রাজনৈতিক সরকারের অধীনে ভোট হলে ডিসি-এসপিদের হাতজোড় করলেও তারা সরকারের কথাই শুনবেন, ইসির কথা শুনবেন না। সাবেক সিইসি নূরুল হুদা বলেন, ডিসি-এসপিদের সঙ্গে দূরত্ব দূর করতে হবে। সাবেক ইসি এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, এনআইডি অন্য দফতরে গেলে ভোটার তালিকার শুদ্ধতা নিয়ে সমস্যা হবে। রাজনৈতিকভাবে এটা ব্যবহার হবে। নির্বাচনী অনিয়মে জড়িতদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে। সাবেক ইসি মো. শাহনেওয়াজ বলেন, এনআইডি ইসি থেকে চলে গেলে ইভিএমে ভোট গ্রহণে সমস্যা হবে। সম্প্রতি ইসির সঙ্গে একটি বৈঠকে ডিসিরা যে আচরণ করেছেন তা কাম্য নয়।

সাবেক ইসি রফিকুল ইসলাম বলেছেন, ইভিএম ও ভোটার তালিকা দুটিই এনআইডি ডাটাবেজের সঙ্গে সম্পর্কিত। এটি অন্যের কাছে চলে গেছে ইসি সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধার মুখে পড়বে। সাবেক ইসি কবিতা খানম বলেন, মাঠের সমন্বয় না থাকলে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।

সূত্র জানিয়েছে, বৈঠকে সাবেক সচিব এম এম রেজা বলেন, রাজনীতিতে মেরুকরণ ঘটেছে। বরিশালে জেলা পরিষদ নির্বাচনে একজন জনপ্রতিনিধি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে যে আচরণ করেছেন তা নিয়ে ইসির পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। সাবেক সচিব ড. মোহাম্মদ সাদিক বলেন, রিটার্নিং কর্মকর্তাসহ সবাই ইসির দলের সদস্য। এখানে কোনো দূরত্ব কাম্য নয়। কর্মকর্তাদের ওপর ইসির আস্থা রাখতে হবে। সাবেক সচিব সিরাজুল ইসলাম বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচনের আগে থেকেই কাজ করতে হবে। গাইবান্ধায় যারা দায়িত্বে অবহেলা করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। সাবেক সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ বলেন, মাঠপ্রশাসনের সঙ্গে ইসির দূরত্ব কমাতে হবে। জাতীয় সংসদে ডিসিদের বদলে আর কাউকে রিটার্নিং কর্মকর্তা করা হলে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া কঠিন হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি