শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানে মুখরিত ফেনীর আকাশ-বাতাস

কর্নেল (অব.) জাফর ইমাম বীরবিক্রম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু স্লোগানে মুখরিত ফেনীর আকাশ-বাতাস

আজ ৬ ডিসেম্বর। এদিন মুক্ত স্বাধীন ফেনীতে আমরা বিজয়ীর বেশে প্রবেশ করি। ফেনীর সড়ক ও জনপথে সর্বস্তরের আবালবৃদ্ধবনিতার ঢল নামে। ‘জয় বাংলা’ ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে ফেনীর আকাশ-বাতাস। সেদিন মা-বাবারা তাদের শিশুসন্তানদের কাঁধে নিয়ে রাজপথ প্রদক্ষিণ করতে থাকে। সবাই এক নজর দেখার জন্য, একটু স্পর্শ করার জন্য প্রচণ্ড ভিড় ঠেলে আমাদের কাছে এগিয়ে আসে। অনেকে ফুল নিয়ে আমাদের অভ্যর্থনা জানায়। এক আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয় সমগ্র ফেনীতে। সেদিন আমি দেখেছি অনেকের চোখে বিজয়ের আনন্দ অশ্রু। কারও চোখে স্বজন হারানো বেদনার অশ্রু- সব যেন একাকার হয়ে গেছে। ফেনীবাসী সেদিন দলমত সবকিছু ভুলে মুক্ত আকাশের দিকে তাকিয়ে দীর্ঘ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন এই প্রত্যাশায় এখন তারা নিজের দেশকে নিজের হাতে গড়ে তুলতে পারবেন, যেখানে থাকবে না কোনো হিংসা-বিদ্বেষ, হানাহানি, ভেদাভেদ। মুক্তিযুদ্ধের সেদিনের চেতনায় উদ্বুদ্ধ এবং উজ্জীবিত হয়ে আমরা বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে এগিয়ে নেব দেশকে- এই ছিল সেদিন সবার প্রত্যাশা। উল্লেখ্য, এই ৬ ডিসেম্বরই ভারত বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদান করে।

রক্তক্ষয়ী ফেনী-বিলোনিয়া সম্মুখযুদ্ধ ছিল সামরিক রণকৌশল ও নৈপুণ্যের দিক থেকে উভয় পক্ষের জন্য একটি উত্তপ্ত রণাঙ্গন তথা জয়-পরাজয়ের এক বড় চ্যালেঞ্জ। পৃথিবীর বহু সামরিক কলেজ ও স্কুলে এই যুদ্ধের রণকৌশল পড়ানো হয়। ১৯৭৪ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আমন্ত্রণে পৃথিবীর বিভিন্ন সামরিক কলেজ থেকে জেনারেল এবং পদস্থ সেনা কর্মকর্তাদের একটি বড় প্রতিনিধি দল ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধের রণকৌশল সম্পর্কে জানতে রণক্ষেত্রসমূহ পরিদর্শন করে। ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধের সফলতা ছিল সারা দেশের সমগ্র স্বাধীনতা যুদ্ধের তীব্রতা বৃদ্ধির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। তাই সেদিন সবার দৃষ্টি নিবদ্ধ ছিল এই তাৎপর্যপূর্ণ বিলোনিয়া যুদ্ধের ওপর।

ফেনীর বুক চিরে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথ ও সড়কপথ প্রসারিত এবং চট্টগ্রামের দিক থেকে ফেনীই হলো সারা দেশের প্রবেশদ্বার (Feni is the gateway to Bangladesh from Chittagong side)। মুক্তিযুদ্ধের প্রারম্ভ থেকে পাকবাহিনী ‘সোয়াত’ জাহাজে বাড়তি সৈন্য ও গোলাবারুদ নিয়ে আসছিল এবং চট্টগ্রাম বন্দরে সেগুলো খালাস হচ্ছিল। বাড়তি সৈন্য ও গোলাবারুদসহ আরও জাহাজ ছিল নোঙর এবং খালাসের অপেক্ষায়। এই বাড়তি সৈন্য এবং গোলাবারুদ রেল এবং সড়কে ফেনীর ওপর দিয়ে সারা দেশে পাচার করে তাদের ঘাঁটি এবং অবস্থানগুলো আরও শক্তিশালী করা এবং যুদ্ধের গতিবেগ তাদের অনুকূলে নিয়ে আসার এক বড় ধরনের পরিকল্পনা ছিল তাদের। মুক্তিযুদ্ধে বৃহত্তর নোয়াখালীর (ফেনী, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম ও লাকসামের অংশবিশেষ) রাজনগর সাব-সেক্টরের অধিনায়ক এবং নিউক্লিয়াস দশম ইস্ট বেঙ্গলের প্রতিষ্ঠাতা-অধিনায়ক হিসেবে আমার ওপর দায়িত্ব ছিল ‘ফেনীর ওপর দিয়ে যেন একটি পিপীলিকাও যেতে না পারে।’ তারা এই বাড়তি সৈন্য ও গোলাবারুদ ফেনী হয়ে সারা দেশে নিতে পারলে যুদ্ধের গতিবেগ তাদের অনুকূলে হতো তীব্র থেকে তীব্রতর। তাই আমরা চট্টগ্রাম-ঢাকা রেল ও সড়কপথে ফেনী থেকে লাকসামের মধ্যবর্তী অংশে শর্শদী, গুণবতী রেলসেতু এবং ফেনী-চৌদ্দগ্রাম মহাসড়কে বাজংকরা সড়ক সেতুসহ বেশকিছু সেতু এবং কালভার্ট এবং ফেনী-বিলোনিয়া পথে আরও কিছু রেলসেতু উচ্চক্ষমতাশালী বিস্ফোরক দিয়ে উড়িয়ে দিয়ে সমগ্র যোগাযোগব্যবস্থা বিপর্যস্ত করে দিই। ফেনীর অদূরে কালীরবাজারে পাকবাহিনীর শক্ত ঘাঁটি থেকে আমরা মাত্র ১ হাজার গজের মধ্যে মুন্সীরহাটে তিন মাইল দীর্ঘ প্রতিরক্ষা ব্যূহ গড়ে তুলি। নিউক্লিয়াস-দশম ইস্ট বেঙ্গল ও রাজনগর সাব-সেক্টরের মুন্সীরহাট ডিফেন্স এবং কালীরবাজারে শত্রুর প্রতিরক্ষার মাঝে আমরা প্রায় ৬০০-৭০০ গজ ঘন অ্যান্টি-ট্যাংক ও অ্যান্টি-পারসোনাল মাইনক্ষেত্র স্থাপন করি। শত্রু বাহিনীর ছিল ট্যাংক, কামান, হেলিকপ্টার, ছত্রী সেনা, জঙ্গি বিমান, মুহুরী নদীতে ছিল নেভাল গানবোট এবং ফেনীতে ছিল তাদের এক ব্রিগেডের অধিক সৈন্য। তাদের এই ক্ষমতার বিপক্ষে আমাদের ছিল অসীম মনোবল এবং শত্রু নিধন করে দেশ স্বাধীন করার দৃঢ় সংকল্প ও শপথ। এই সম্মুখযুদ্ধে শত্রু বাহিনী মে মাস থেকে ২১ জুন পর্যন্ত আমাদের ওপর অনেক আক্রমণ চালায় এবং একটি ব্রিগেড-আক্রমণসহ আমরা তাদের সবকটি আক্রমণ সাফল্যের সঙ্গে প্রতিহত করি। জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজি তার বই THE BETRAYAL OF EAST PAKISTAN (Page-207-209) এ স্বীকার করে বলেছেন, ‘A Brigade attack was launched which was repulsed by 10 East Bengal Regiment and Muktibahini jointly.’

শত্রু পক্ষের এই আক্রমণগুলোতে তারা যখন ৩০০-৪০০ গজ এগিয়ে আসত সঙ্গে সঙ্গে আমাদের পেতে রাখা মাইনগুলো খইয়ের মতো ফুটতে থাকত। তুমুল ও রক্তক্ষয়ী ‘কুরুক্ষেত্র’ সদৃশ এই সম্মুখযুদ্ধে শত্রু পক্ষের প্রায় ৩০০ সৈন্য হতাহত হয়। অন্যদিকে আমাদের হাবিলদার নুরুল ইসলাম বীরবিক্রম ও নায়েক লোকমানসহ জাস্মুরা ডিফেন্সের সহযোদ্ধা ও প্রায় ২৫ জন হতাহত হন। এ ছাড়া আমাদের ‘পাইওনিয়ার প্লাটুন’ এর অনেক সহযোদ্ধা যুদ্ধাহত হন। প্রায় দেড় মাস স্থায়ী এই যুদ্ধে প্রত্যেক দিন দিবারাত্র উভয় পক্ষের মধ্যে অবিরাম কামানের গোলা বর্ষণ চলত। আমরা এতে এতই অভ্যস্ত হয়ে পড়ি যে, আমাদের কাছে মনে হতো এটি যুদ্ধ-সংগীত। শত্রু পক্ষের অবিরাম গোলাবর্ষণে আমাদের ডিফেন্সের আশপাশের গ্রামগুলোর ঘরবাড়ি, স্কুল, গাছপালা বিধ্বস্ত হয়েছে এবং বহু গ্রামবাসী হতাহত হয়। এই যুদ্ধ চলাকালীন এবং আমরা ব্রিগেড-অ্যাটাকসহ তাদের সব হামলা প্রতিহত করার এক পর্যায়ে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়ার নির্দেশে পাকিস্তান আর্মির সিজিএস জেনারেল হামিদ ফেনী সার্কিট হাউস থেকে এই যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। সিজিএস জেনারেল হামিদের নেতৃত্ব দেওয়ার কারণ, পাকিস্তানে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়াকে প্রশ্ন করা হয়েছিল, ‘আপনি বলছেন পূর্ব পাকিস্তানে (বর্তমান বাংলাদেশ) কোনো মুক্ত এলাকা নেই। আমরা সম্প্রতি ফেনী-বিলোনিয়া ঘুরে দেখেছি, ফেনী-বিলোনিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকা সম্পূর্ণ মুক্ত। সেখানে পাকিস্তান-প্রশিক্ষিত একঝাঁক অফিসার, সৈনিক ও মুক্তিযোদ্ধা ক্যাপ্টেন জাফর ইমামের নেতৃত্বে এই মুক্ত অঞ্চল থেকে আপনাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে যাতে চট্টগ্রাম থেকে কোনো বাড়তি সৈনিক ও গোলাবারুদ ফেনীর ওপর দিয়ে দেশের অন্যান্য অঞ্চলে না যেতে পারে। আমরা এও শুনে এসেছি- মুক্তিবাহিনী যদি এ ১৭ মাইল ভূখণ্ড যার মধ্যে রয়েছে তিনটি থানা এবং তিন দিক থেকে ভারতীয় সীমান্ত বেষ্টিত, এটি যদি তারা ধরে রাখতে পারে তাহলে স্বাধীন বাংলার অস্থায়ী দফতর এখানে গড়ে উঠতে পারে। এ কথা শুনে ইয়াহিয়া খান বিব্রত বোধ করেন এবং জেনারেল হামিদকে শ্রীলঙ্কা হয়ে সরাসরি ফেনীতে পাঠান।

এই সম্মুখযুদ্ধের পাশাপাশি আমাদের মূল লক্ষ্য অর্থাৎ যোগাযোগব্যবস্থা বিপর্যস্ত করার উদ্দেশ্য থেকে আমরা এতটুকু বিচ্যুত না হয়ে চট্টগ্রাম থেকে যাতে বাড়তি শত্রু-সৈন্য ফেনী-চৌদ্দগ্রাম-কুমিল্লা পথে বা ফেনী-চৌমুহনী-লাকসাম-কুমিল্লা পথে সারা দেশে পৌঁছতে না পারে সে জন্য গোটা রেল ও সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা বিধ্বস্ত করতে থাকি যেন চট্টগ্রাম বন্দর থেকে সোয়াতসহ জাহাজগুলো যেগুলো নোঙরের অপেক্ষায় সেগুলো বাড়তি সৈন্য ও গোলাবারুদ বন্দরে খালাস করে ফেনীর ওপর দিয়ে রেল ও সড়কপথ ব্যবহার করে সমগ্র বাংলাদেশে সরবরাহ করে তাদের ঘাঁটিগুলোকে এই বাড়তি সৈন্য ও গোলাবারুদ সরবরাহ করে আরও শক্তিশালী করতে না পারে। ফেনী-বিলোনিয়ায় সম্মুখযুদ্ধ ও গেরিলা যুদ্ধের পাশাপাশি আমাদের মূল লক্ষ্য ছিল রেল ও সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত করে দেওয়া। ১ বেঙ্গল ও রাজনগর সাব-সেক্টর ফোর্সেস ও জনগণের সর্বাত্মক সহযোগিতায় এবং এই রণকৌশল অবলম্বন করে ফেনীর ওপর দিয়ে তাদের বাড়তি সৈন্য ও গোলাবারুদ নিতে দিইনি। এই রণকৌশল ও পরিকল্পনা বাস্তবায়নে আমাদের অপারেশনের মূল লক্ষ্য ছিল চট্টগ্রাম-ঢাকা রেলপথ ও সড়কে চট্টগ্রাম থেকে চৌদ্দগ্রাম, লাকসাম, কুমিল্লা পর্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ রেলসেতু, সড়ক সেতু, এমনকি রেল ও সড়কের কালভার্টগুলোও আমরা মাইন ও উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিস্ফোরক দিয়ে একের পর এক ধ্বংস করে যাচ্ছিলাম। শত্রু পক্ষও সমরে সমরে সেগুলো মেরামতের ব্যবস্থা নিচ্ছিল। আমরা তাদের ওপর রেইড ও অ্যামব্রুশ করে তাদের সেই উদ্যোগ বাস্তবায়ন করতে দিইনি। তাদের আমরা সার্বক্ষণিক হিট অ্যান্ড রানের ওপর রেখেছিলাম, এমনকি আমরা এই সেতু ও কালভার্টগুলো ছাড়াও রেল ও সড়কপথে বিভিন্ন ‘অ্যাপ্রোচ রুটে’ গোলাবারুদ ও মাইন পুঁতে রাখি। এলাকার জনগণ এ ব্যাপারে জীবনের ঝুঁকি নিয়েও আমাদের সক্রিয় ও স্বতঃস্ফূর্ত সহযোগিতা করেছেন। পুরো বাংলাদেশের মতো এই এলাকাতেও গণযুদ্ধের রূপ লাভ করেছিল। এই অপারেশনে আমরা সফল না হলে চট্টগ্রামে থেকে ফেনী-কুমিল্লা করিডর দিয়ে তাদের বাড়তি সৈন্য ও গোলাবারুদ পাচার করতে পারত। সেক্ষেত্রে তারা সারা দেশে তাদের অবস্থান আরও শক্তিশালী ও অপ্রতিরোধ্য করে তুলত এবং যুদ্ধের গতিবেগ তাদের পক্ষে আরও জোরদার হতো এবং এই যুদ্ধে সাধারণ জনগণের প্রাণহানি ও আমাদের ক্ষয়ক্ষতি আরও বৃদ্ধি পেত। রেল সড়ক ব্রিজগুলো একের পর এক ধ্বংস করতে গিয়ে তাদের অবস্থান ভেদ করে কমান্ডো স্টাইলে হামলায় ‘সুইসাইডাল’ মিশন হিসেবে চিহ্নিত ছিল। আমরা এগুলো ডিনামাইট ও মাইন দিয়ে সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত করতে সফল হই। যাতে চট্টগ্রাম থেকে ফেনীর ওপর দিয়ে কোনো রেল বা সড়কপথে শত্রুর গমনাগমন আমরা সম্পূর্ণ বিপর্যস্ত করতে সক্ষম হই। এই কমান্ডো স্টাইলের ‘সুইসাইডাল’ মিশনের মাধ্যমে আমরা যখন মাইন ও ভারী বিস্ফোরক দিয়ে সেতু ও কালভার্টগুলো গুঁড়িয়ে দিতাম তখন গভীর রাতে এসব বিস্ফোরণের বিকট শব্দ আশপাশে কয়েক কিলোমিটার এলাকায় ধ্বনিত-প্রতিধ্বনিত হতো এবং থর থর করে কেঁপে উঠত সমগ্র এলাকা। ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে ফেনীর কাছাকাছি শর্শদী ব্রিজ, লাকসামের অদূরে গুণবতী ব্রিজ, সড়কপথে চৌদ্দগ্রামের নিকটবর্তী বাজংকরা ব্রিজসহ আরও অসংখ্য ব্রিজ-কালভার্ট দশম বেঙ্গলের ‘পাইওনিয়ার’ প্লাটুন ও রাজনগর সাব-সেক্টরের সম্মুখযোদ্ধারা একের পর এক ধ্বংস করতে থাকি। এ জন্যই ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধ দেশের গোটা মুক্তিযুদ্ধের একটি অন্যতম অধ্যায় এবং মুক্তিযুদ্ধের সামগ্রিক সফলতার সঙ্গে সম্পৃক্ত। ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধ ইতিহাসে গৌরবময় ভূমিকার কথা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধের ওপর দেশে-বিদেশে অনেক সামগ্রিক বিশেষজ্ঞ এবং গবেষক তাদের স্মৃতিকথা ও গবেষণা গ্রন্থে উল্লেখ করেছেন। ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার (অব.) আর পি সিং ঢাকার ডেইলি স্টার-এ প্রকাশিত প্রবন্ধে লিখেছেন, ‘By the end of November 1971 the pakistan army’smorale  had gone to their toots due to mukti bahini operations (20.12.2021)

যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক তার বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের ওপর গবেষণা গ্রন্থে, ‘‘The forgotten Heroes’  এ ফেনীর নিকটবর্তী শর্শদী রেলসেতু ১০ বেঙ্গল ও রামনগর সাব-সেক্টর ফোর্সেস কর্তৃক ধ্বংসের ঘটনা উল্লেখ করে লিখেন, ‘The Mukti Bahini attacks over the nine months destroyed of damaged 231 bridges including the vital rail bridge near Feni connecting Dhaka and Chittagong-and 122railwar lines , disropting the pakistan army’s suppliy lines and mobility.....’’  

আমরা তাদের সরবরাহ রুটগুলো রুদ্ধ করে দিই। এতে তাদের ‘রিইনফোর্সমেন্ট’ ক্ষমতা অবশ হয়ে পড়ে এবং আমরা যুদ্ধের গতিবেগ আমাদের অনুকূলে রাখতে পারি। এ কারণেই ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধ ছিল সমগ্র দেশের মুক্তিযুদ্ধের সফলতা অর্জনের সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত। ২১ জুন শত্রু পক্ষ পূর্বের তুলনায় দ্বিগুণ শক্তি নিয়ে আমাদের ওপর সর্বগ্রাসী আক্রমণ শুরু করে এবং সেই অসম যুদ্ধে অহেতুক রক্তগঙ্গার পথ পরিহার করে আমরা ভারতীয় সেনাবাহিনীর জেনারেল আর ডি হীরাসহ ভারতীয় সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কমান্ডারদের সঙ্গে ওই দিনের, ওই মুহূর্তে বিরাজমান পরিস্থিতি ওয়্যারলেসে পর্যালোচনা ও মূল্যায়ন করে Tactical Withdrawal for Redeployment-এর সিদ্ধান্ত নিই এবং এক সপ্তাহের মধ্যে পূর্বনির্ধারিত স্থানে অর্থাৎ মুহুরী নদীর দক্ষিণ তীরে ফুলগাজী ও ফেনীকে মুখ করে Redeployment করি এবং এক ব্যাটালিয়ন প্লাস সাব- সেক্টর ফোর্সসহ চতুর্মুখী প্রতিরক্ষা ব্যূহ গড়ে তুলি। সেখান থেকে আমরা শত্রুর ওপর চতুর্মুখী হামলা চালাতে থাকি। আমাদের এই উপর্যুপরি অব্যাহত হামলার মুখে শত্রুর মনোবল সম্পূর্ণ এবং শক্তি লক্ষণীয় মাত্রায় কমে আসে। আমাদের অব্যাহত হামলায় এই সময় তাদের ১৫০ জন সৈন্য হতাহত হয় এবং প্রচুর অস্ত্র ও গোলাবারুদ আমাদের দখলে আসে। এ সময় দশম বেঙ্গল ও সাব-সেক্টরের সৈন্যদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক সমন্বয়ের মাধ্যমে এবং স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় গ্রামপর্যায়ে প্রায় ৮ হাজার গেরিলা যোদ্ধা সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের নেতৃত্বে সমগ্র এলাকায় শত্রুর ওপর আঘাত হানা অব্যাহত রাখে।

জুলাই থেকে অক্টোবর- এই তিন মাসের রক্তক্ষয়ী ফুলগাজী যুদ্ধে ফেনী-ফুলগাজী-পরশুরাম পর্যন্ত আমরা শত্রু ঘাঁটিগুলোকে একে অন্যের থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলি এবং শত্রু বাহিনীকে নিজ নিজ অবস্থানে ‘কনফাইন’ করে প্রচণ্ড হামলা চালাতে থাকে, যেখানে তাদের ২০০-এর মতো সৈন্য হতাহত হয়। সফল ফুলগাজী যুদ্ধের পর ৫ নভেম্বর থেকে পরশুরাম-চিথোলিয়া শত্রুর দুটি ঘাঁটির মধ্য দিয়ে ঢুকে তাদের বিধ্বস্ত করে ফেলি। এটিই ছিল ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধে সেই বিখ্যাত অভিযান ‘অপারেশন ইনফিলট্রেশন।’

৫ নভেম্বর অন্ধকার শীতের রাত। টিপ টিপ বৃষ্টি হচ্ছিল। মাঝে মাঝে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছিল। মনে হচ্ছিল পুরো রাতটা যেন কিছুর প্রতীক্ষায়। রাত ৯টায় অনুপ্রবেশের কাজ শুরু করি। এমন একটা এলাকা ঘেরাওয়ের অভিযানে নেমেছি যেখানে তিন পাশেই ভারতীয় সীমান্ত। ঘুটঘুটে অন্ধকার রাতে। পাশের লোকটিকেও দেখা যায় না। মুহুরী নদী ও সিলোনিয়া নদীর কোথাও বুক পানি, কোথাও পিচ্ছিল রাস্তার বাধা পেরিয়ে এগিয়ে চলছিল সবাই। নির্দেশ ছিল, সামান্যতম কোনো শব্দ যেন না হয়। এমনকি হাঁচি-কাশির শব্দও। বিদ্যুৎ চমকালে সবাই যেন মূর্তির মতো দাঁড়িয়ে যায়। এমনকি নদী পার হতে পানির শব্দও যেন শোনা না যায়। কারণ একজন সৈনিকের একটি সামান্য ভুলে গোটা অভিযান বানচাল হয়ে যেতে পারে। অধিনায়ক হিসেবে সবাইকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত করে গন্তব্যে পৌঁছানো সত্যিই কষ্টকর ব্যাপার ছিল। এই রক্তক্ষয়ী অপারেশনে শত্রু পক্ষের ২০০ সেনা হতাহত হয়। এই যুদ্ধে শত্রু বাহিনী আমাদের ওপর দু-দুবার বিমান হামলা চালায়। এই হামলায় আমাদের বেশ কয়েকজন যোদ্ধা হতাহত হন। ১০ নভেম্বর দ্বিতীয় বিমান হামলায় চারটি যুদ্ধবিমান প্রচণ্ড শব্দে খুব নিচ দিয়ে উড়ে এসে আমাদের এলাকায় বোম্বিং শুরু করল। চারদিকে দাউদাউ করে ঘরবাড়ি জ্বলছে। আমরা অপেক্ষায় কখন বিমানগুলো আমাদের মেশিনগানের আওতায় আসবে। দেরি হলো না। মেশিনগান থেকে ছোড়া শুরু হয় তপ্ত বুলেট। তিনটি বিমান উড়ে গেল তাদের সীমানায়। চতুর্থ বিমান যখন ফিরে যাচ্ছিল দেখলাম ধোঁয়া নির্গত হচ্ছে। নিশ্চিত হলাম আমাদের মেশিনগানের গুলিতে এটি আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। বিমানটি লাকসাম এলাকার অদূরে ভূপাতিত হয়। এ খবর জেনারেল হীরা ওয়্যারলেসে আমাকে জানান। আমি খবরটি সবাইকে জানানোর সঙ্গে সঙ্গে গোটা রণাঙ্গন বিজয়ের উল্লাসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে। ১০ নভেম্বর রাতেই আমরা পরশুরাম ও বিলোনিয়া দখল করতে সক্ষম হলাম। সকালে দেখতে পেলাম ধান খেতের পানি রক্তবর্ণ। চারদিকে বিক্ষিপ্তভাবে পড়ে আছে শত্রু সৈন্যদের লাশ আর লাশ। অনেকে জখম। কারও হাত নেই। কারও পা নেই। যারা আহত হয়ে পালাতে চেয়েছিল তারাও পালাতে পারেনি। আহতদের চিকিৎসা দেওয়া আমাদের কর্তব্য। তাড়াতাড়ি চিকিৎসার ব্যবস্থা করলাম। একজন অফিসারসহ ৭২ জন সৈনিক দশম বেঙ্গল তথা মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে আত্মসমর্পণ করল। এটা ছিল স্বাধীনতা যুদ্ধের ইতিহাসে ৩ ডিসেম্বর যুদ্ধ ঘোষণা এবং ‘মিত্রবাহিনী’ গঠনের আগে পাকিস্তানি হানাদারদের মুক্তিবাহিনীর কাছে প্রথম আত্মসমর্পণ।

১০ নভেম্বর পরশুরামে শত্রুর আত্মসমর্পণের পর আমরা ফেনী অভিযান শুরু করি। ৬ ডিসেম্বর ফেনী শত্রুমুক্ত হয়। ইতোমধ্যে আমরা ফেনী পর্যন্ত মাইনক্ষেত্রগুলো অপসারণ করতে করতে অগ্রসর হই। এর আগে ২১ নভেম্বর মুন্সীরহাটের অদূরে কালীরবাজারে আমার নেতৃত্বে এবং ভারতীয় বাহিনীর ক্যাপ্টেন কিট কোলি ও তার বাহিনীর কয়েকজন সদস্য সহকারে আমরা একযোগে গ্রেনেড নিক্ষেপ ও রেইডের মাধ্যমে শত্রুর একটি আর্টিলারি গান পজিশন সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত করি। ৩ ডিসেম্বর আমরা ফেনীর উপকণ্ঠে পৌঁছাই এবং ৩ থেকে ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত শত্রুর সঙ্গে আমাদের তিন দিন তুমুল যুদ্ধের পর শত্রু বাহিনী ৬ ডিসেম্বর ভোরের আগেই ফেনী থেকে পালিয়ে যায়। আমরা নোয়াখালী-সোনাইমুড়ী পর্যন্ত তাদের পিছু ধাওয়া করি। এ সময় তারা বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ ফেলে যায়। ৬ ডিসেম্বর ফেনী সম্পূর্ণ শত্রুমুক্ত হয়। ৭ ডিসেম্বর আমরা মুক্ত করি নোয়াখালী।

ফেনী-বিলোনিয়া যুদ্ধগুলোর বিভিন্ন পর্যায়ে বিভিন্ন অভিযানে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন ক্যাপ্টেন শহীদ, ক্যাপ্টেন হেলাল মোরশেদ, ক্যাপ্টেন মোখলেস, ক্যাপ্টেন ইমামুজ্জামান, লে. কাইউম, ২/লে. দিদার, ২/লে. মীজান, ২/লে. সেলিম কামরুল হাসান, ক্যাপ্টেন মুজিবুর রহমান, দশম বেঙ্গলের মেডিকেল অফিসার ডা. গফুর, ডা. হাসান ইমাম (যুদ্ধকালীন ভারতের মূর্তি থেকে এস এস-২ অফিসার্স কোর্স সমাপ্তকারী সম্মুখযোদ্ধা) ও ফ্লাইং ক্যাডেট অফিসার ওবায়দুল হক, মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান (পরবর্তীতে মেজর), মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন, স্টাফ অফিসার গোলাম মুস্তাফা, সুবেদার মেজর (অপস্) নজরুল, সুবেদার মেজর মাইজুর রহমান (হেডকোয়ার্টার্স কোং) প্রমুখ।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
প্রচারে পোস্টার নয় আচরণবিধি লঙ্ঘনে প্রার্থিতা বাতিল
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
ভারতীয় গণমাধ্যমে ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
দিল্লির পর এবার ইসলামাবাদে আত্মঘাতী হামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
বিএনসিসিতে মেয়েদের সমান অংশগ্রহণ জরুরি
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ
সর্বশেষ খবর
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

এই মাত্র | নগর জীবন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা
অস্ট্রেলিয়ায় মিলল ৫ কোটি ৫০ লাখ বছর প্রাচীন কুমিরের ডিমের খোসা

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলারের সাক্ষাৎ

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প
পর্যাপ্ত প্রতিভা নেই, সংবেদনশীল খাতে বিদেশি অপরিহার্য: ট্রাম্প

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?
কেন ফ্রান্সের ওপর চটেছেন ট্রাম্প?

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজের ৩ দিন পর নদী থেকে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে এক কিশোরের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি
বাজ অলড্রিনের ক্যামেরায় ধরা পড়ে মানবজাতির প্রথম মহাকাশ সেলফি

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা সীমান্তে বড় সেনা ঘাঁটি বানানোর পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন
বিজয়নগরে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৪৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা
৯৯৯-এ খবরে ডাকাত ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে আহত পুলিশ কর্মকর্তা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ
ইসরাইলের শীর্ষ মন্ত্রী রন ডারমারের পদত্যাগ

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা
পশ্চিম তীরে ইসলায়েলি পরিকল্পনা নিয়ে ফরাসি প্রেসিডেন্টের কড়া বার্তা

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র
বাড়ির পথে ধর্মেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
শিবচরে মহাসড়কে তল্লাশি, অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের
জয়-সাদমানের ব্যাটে দারুণ সূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের দুই নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে
সিলেটে গ্রেপ্তার আ.লীগ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে আবারও হামলার হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন
আশুলিয়ায় সড়কে পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'
'আফগানিস্তানে হাসপাতালে প্রবেশে বোরকা বাধ্যতামূলক'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি
জুলাই সনদের বাইরে যেকোনো সিদ্ধান্তের দায় সরকারের: বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন