শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৩

ট্রাম্পের ১৩৬ বছর দণ্ড হতে পারে!

আদালত থেকে বেরিয়ে বললেন, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হতে পারে বাইডেনের অধীনে
লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
প্রিন্ট ভার্সন
ট্রাম্পের ১৩৬ বছর দণ্ড হতে পারে!

সাবেক পর্নো তারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলসকে ঘুষ প্রদানের মামলায় আদালতে হাজিরা দেওয়ার পর বাসায় পৌঁছে কড়া বক্তব্য দিয়েছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, ক্ষমতাসীনরা যুক্তরাষ্ট্রকে জাহান্নামে পাঠাচ্ছে। তারা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধানোর চেষ্টা করছে। ট্রাম্প গতকাল (যুক্তরাষ্ট্রের সময় মঙ্গলবার) নিজস্ব উড়োজাহাজে করে আদালতে হাজিরা দিতে আসেন। তিনি যথানিয়মে হাজিরা দেওয়ার আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন। ড্যানিয়েলসকে গোপনে অর্থ দেওয়ার পাশাপাশি ব্যবসায়িক রেকর্ড নিয়ে মিথ্যাচারসহ ৩৪টি অভিযোগে ম্যানহাটানের আদালতে হাজির হতে হয় যুক্তরাষ্ট্রের এই ৪৫তম প্রেসিডেন্টকে। আদালত ও গোয়েন্দা সংস্থার ডজনের বেশি কর্মকর্তা পরিবেষ্টিত অবস্থায় ট্রাম্প সব অভিযোগেই নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। ম্যানহাটানের আদালতে ট্রাম্পের মামলায় ঘণ্টাখানেকের মতো শুনানি হয়। সেখানে কৌঁসুলিরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্টের ‘হুমকি দিয়ে পোস্ট’ দেওয়ার কথাও উল্লেখ করেন। পরে বিচারক হুয়ান মারচেন মামলা খারিজ বা মামলা সংক্রান্ত অন্য যে কোনো আবেদন করতে ট্রাম্পের আইনজীবীদের ৮ আগস্ট পর্যন্ত সময় বেঁধে দেন।

ট্রাম্প আদালতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের কোনো জবাব দেননি। তাঁকে সে সময় বেশ বিষণ্ন এবং শান্ত থাকতে দেখা গেছে। হাজিরা শেষে আদালত থেকে বের হয়েই দ্রুত ফ্লোরিডায় ফিরে আসেন ট্রাম্প। এরপর মার-আ-লগোতে সমর্থকদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি আদালতের বিরুদ্ধে পক্ষপাতদুষ্টতার অভিযোগ আনেন। তিনি বলেন, ‘আমার মামলায় এখন ট্রাম্পবিদ্বেষী এক বিচারক আছেন, যিনি ট্রাম্পবিদ্বেষী পরিবার থেকে এসেছেন।’ ট্রাম্প তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘বিরোধীরা যুক্তরাষ্ট্রকে ধ্বংস করে দিতে চাইছে। জাহান্নামে যাচ্ছে আমাদের দেশ।’ তিনি ক্ষমতাসীনদের সতর্ক করে বলেন, ‘জো বাইডেন প্রশাসনের অধীনে সম্ভবত তৃতীয় পরমাণু বিশ্বযুদ্ধের মুখোমুখি হতে পারে বিশ্ব।’ তিনি উল্লেখ করেন, ‘বর্তমান মার্কিন সরকারের সময়ে বিভিন্ন দেশ প্রকাশ্যে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিচ্ছে, যা তাঁর প্রশাসনের সময় হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এখন ডেমোক্র্যাট প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের অধীনে একটি বিশৃঙ্খলার মধ্যে রয়েছে। আমাদের অর্থনীতি বিপর্যস্ত। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। রাশিয়া চীনের সঙ্গে যোগ দিয়েছে। আপনারা সেটা বিশ্বাস করতে পারেন? সৌদি আরবও ইরানের সঙ্গে যোগ দিয়েছে। চীন, রাশিয়া, ইরান এবং উত্তর কোরিয়া একত্রে একটি ভয়ংকর এবং ধ্বংসাত্মক জোট হিসেবে গঠিত হয়েছে, যা আমি নেতৃত্বে থাকার সময় কখনোই সম্ভব হয়নি।’ তিনি আরও বলেন, আমি যদি আপনাদের প্রেসিডেন্ট থাকতাম তবে এটা কখনোই ঘটত না। রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ করত না। অনেক জীবন রক্ষা পেত। সুন্দর সুন্দর শহর এখনো দাঁড়িয়ে থাকত।’ তিনি আরও অভিযোগ করেন যে, তাঁর উত্তরসূরি বাইডেন দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আপনি যদি যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে খারাপ পাঁচজন প্রেসিডেন্টের কথা বলেন এবং তাদের কর্মকাণ্ড একত্র করেন- তারপরও বাইডেন প্রশাসনের মতো এতটা ধ্বংসাত্মক আর কেউ হয়নি।’

বক্তব্যে ট্রাম্প ২০১৬ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারে নামার পর থেকে তাঁর ভাষায় তাঁর ওপর যেভাবে নির্যাতন নেমে এসেছে- সেগুলোও একে একে উল্লেখ করেন। দুই বছর পর হতে যাওয়া প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও দলীয় মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এ রাজনীতিক উল্লেখ করেন, তাঁর নির্বাচনী প্রচারকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে ডেমোক্র্যাটরা যে ষড়যন্ত্র করেছে, তার শিকার তিনি। এদিকে পর্যবেক্ষকরা বলছেন, ড্যানিয়েলসের অভিযোগ যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক ইতিহাসকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। যদিও যুক্তরাষ্ট্রের আইনে সাবেক ওই পর্নো তারকার সঙ্গে ট্রাম্পের সম্পর্ক থাকা নিয়ে কোনো বাধা নেই। কিন্তু গোল বেঁধেছে গোপনে অর্থ প্রদান নিয়ে। যদিও ট্রাম্প তাঁর বিরুদ্ধে আনা এ অভিযোগকে মিথ্যা বলেই দাবি করছেন।

দণ্ড হতে পারে ১৩৬ বছরের : সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ম্যানহাটান ক্রিমিনাল কোর্টে উত্থাপিত অভিযোগসমূহ প্রমাণিত হলে অর্থাৎ ট্রাম্প যদি দোষী সাব্যস্ত হন তাহলে তাঁকে ৩৪ কাউন্টে মোট ১৩৬ বছর কারাগারে থাকতে হবে। অর্থাৎ ৩৪টি অপরাধের প্রতিটির জন্য তাঁর সর্বোচ্চ চার বছর করে কারাদণ্ডের আশঙ্কা রয়েছে। অপরাধ নিয়ে কর্মরত আইনজীবীরা এ কথা বলেছেন।

তবে সবটাই নির্ভর করবে মাননীয় আদালতের ওপর। আদালত ইচ্ছা করলে সব অভিযোগের সাজা একইসঙ্গে ভোগের নির্দেশ দিতেও পারেন। সে ক্ষেত্রে ট্রাম্পকে সর্বোচ্চ চার বছর কারাগারে থাকতে হবে। অবশ্য ট্রাম্পের হাজিরার সময় প্রসিকিউটররা উল্লেখ করেছেন, উত্থাপিত অভিযোগসমূহ প্রমাণিত হলেও বাধ্যতামূলক কারাদণ্ডের বিধান নেই। কারণ, এর আগে আর কোনো অপরাধের জন্য ট্রাম্প কখনোই দোষী সাব্যস্ত হননি অথবা কারাবরণ করেননি। প্রথমবার অপরাধের জন্য ট্রাম্পকে হয়তো কারাগারে না-ও পাঠাতে হতে পারে। তবে প্রচলিত আইন অনুযায়ী ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট পদে পুনরায় প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতা হারাতে পারেন, যদি সামনের বছরের নভেম্বরের আগেই ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হয়ে উচ্চতর আদালতে আপিলের সুযোগও কাজে লাগাতে না পারেন। ট্রাম্পের অ্যাটর্নি জো টাকোপিনা এরই মধ্যে জানিয়েছেন যে, তার মক্কেলের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মামলা খারিজে সর্বাত্মক চেষ্টা চালাবেন। ট্রাম্প নিজেও অভিযোগ করেছেন যে, ২০২৪ সালের নির্বাচনে তাঁর নিশ্চিত বিজয় জেনেই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ডেমোক্র্যাটরা তাঁর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা সাজিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্রের মতো একটি দেশে এমন ঘটনা তিনি কখনো কল্পনাও করতে পারেননি বলে আদালত থেকে বেরিয়ে ফ্লোরিডায় নিজ বাসায় সমবেত দলীয় সমর্থকদের সমাবেশে মন্তব্য করেছেন। তিনি প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও ডেমোক্র্যাটদের প্রতি ইঙ্গিত করে অভিযোগ করেন, এভাবেই যুক্তরাষ্ট্রের আইন আদালতকে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করা হচ্ছে।

এদিকে, ট্রাম্পের আত্মসমর্পণ এবং ফ্লোরিডায় ফিরে দলীয় সমর্থকদের সমাবেশে বাইডেনের বিরুদ্ধে, বাইডেন পুত্র হান্টার এবং ট্রাম্পের প্রধান প্রতিপক্ষ হিলারি ক্লিনটনের বিরুদ্ধে বেশ কিছু অভিযোগ উত্থাপন করলেও বুধবার ভোর পর্যন্ত কোনো কথা শোনা যায়নি হোয়াইট হাউস অথবা হিলারির পক্ষ থেকে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ