শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ মে, ২০২৩ আপডেট:

গাজীপুর সিটি নির্বাচন

চমকের জয়ে জায়েদার ইতিহাস

ইভিএমের ভোটেও ধীরগতি, ভোট পড়েছে ৪৮.৭৫ ভাগ
শামীম আহমেদ, শরিফুল ইসলাম সীমান্ত, খায়রুল ইসলাম, আফজাল, গাজীপুর থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
চমকের জয়ে জায়েদার ইতিহাস

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে চমক দেখালেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন। বৃহত্তম এ সিটির মেয়র নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. আজমত উল্লা খানকে ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয় ঘরে তুলেছেন তিনি। টেবিলঘড়ি প্রতীক নিয়ে জায়েদা খাতুন পেয়েছেন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট। নৌকা প্রতীক নিয়ে আজমত উল্লা খান পেয়েছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট। জায়েদা খাতুন সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা। রাত দেড়টায় নগরীর বঙ্গতাজ মিলনায়তনে স্থাপিত ফলাফল সংগ্রহ ও পরিবেশন কেন্দ্র থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুনকে মেয়র পদে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং অফিসার মো. ফরিদুল ইসলাম। ফলাফল ঘোষণার সময় মিলনায়তনে উপস্থিত ছিলেন জায়েদা খাতুনের নির্বাচনী কার্যক্রমের প্রধান সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর আলম। মায়ের বিজয়ের পর তিনি তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, এই বিজয় কেবল তার নয়, নগরবাসীর।

গাজীপুরের নগরপিতা ও কাউন্সিলর নির্বাচন করতে গতকাল সকাল ৮টায় একযোগে ৪৮০ কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন আটজন। ভোটের ব্যবধানে তৃতীয় স্থানে থাকা ইসলামী আন্দোলনের গাজী আতাউর রহমান হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৩৫২ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী সরকার শাহনূর ইসলাম রনি হাতি প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৬৫ ভোট। গণফ্রন্টের মাছ প্রতীক নিয়ে আতিকুল ইসলাম পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৭৪ ভোট। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে এম এম নিয়াজ উদ্দিন পেয়েছেন ১৬ হাজার ৩৬২ ভোট। জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীক নিয়ে মো. রাজু আহাম্মেদ পেয়েছেন ৭ হাজার ২০৬ ভোট। ঘোড়া প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হারুন-অর-রশীদ পেয়েছেন ২ হাজার ৪২৬ ভোট। এবারের নির্বাচনে ভোট কাস্ট হয় ৪৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সর্বশেষ ২০১৩ সালে ৬৮ শতাংশ ও ২০১৮ সালে ৫৮ শতাংশ ভোট পড়ে গাজীপুরে। সকাল ১০টার পর কানাইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন জায়েদা খাতুন। এর আগে ৯টায় নিজ বাড়ির পাশে টঙ্গী দারুস সালাম মাদরাসা কেন্দ্রে ভোট দেন আজমত উল্লা খান। গত দুই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির লড়াই হলেও এবার মাঠে ছিল না বিএনপি। দুয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয়। ভোট শেষে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে হওয়ায় নির্বাচন কমিশন, প্রার্থী, ভোটার ও জনগণ অত্যন্ত সন্তুষ্ট। নির্বাচনে ৫৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ২৪৫ ও ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৭৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। গাজীপুর সিটিতে ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন ভোটারের মধ্যে পুরুষ ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২, নারী ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ ও হিজড়া ১৮ জন।

সরেজমিন গাজীপুর নির্বাচন : দুয়েকটি জায়গায় বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষ ছাড়া শান্তিপূর্ণভাবেই সম্পন্ন হয়েছে গাজীপুর সিটি নির্বাচন। কিছু কেন্দ্রে সকাল থেকেই ছিল ভিড়। কিছু কেন্দ্রে ভোটার অনুপস্থিতির কারণে দিনভর অলস সময় পার করতে দেখা গেছে নির্বাচন কর্মকর্তাদের। অনেক দৃষ্টিহীন ও সত্তরোর্ধ্ব বৃদ্ধ-বৃদ্ধাকেও অন্যের সহযোগিতা নিয়ে কেন্দ্রে আসতে দেখা গেছে। কেন্দ্রগুলোয় নৌকার প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের সরব উপস্থিতি থাকলেও অন্য মেয়র প্রার্থীদের এজেন্ট ও কর্মী তেমন চোখে পড়েনি। তবে প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটের আমেজ তৈরি হয়েছিল কাউন্সিলর প্রার্থীদের সরব উপস্থিতিতে। ইভিএম নিয়ে তরুণ ভোটারদের মধ্যে উচ্ছ্বাস দেখা গেলেও নিয়ম না জানায় অনেক বয়স্ক মানুষ বিপাকে পড়েন। আঙুলের ছাপ না মেলায়ও ঝামেলায় পড়েন অনেক ভোটার। কয়েকটি কেন্দ্রে ইভিএমে ত্রুটি দেখা দেয়। টঙ্গী দারুস সালাম মাদরাসা কেন্দ্রে ভোট শুরুর পরপরই দুটি বুথের ইভিএমে সমস্যা দেখা দেয়। ইভিএমে ত্রুটির কারণে আজিমুদ্দিন কলেজ কেন্দ্রের একটি বুথে এক ঘণ্টা ভোট বন্ধ থাকে।

আমরা অত্যন্ত সন্তুষ্ট- ইসি : নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে হওয়ায় নির্বাচন কমিশন, প্রার্থী, ভোটার ও জনগণ অত্যন্ত সন্তুষ্ট। ভোটের পরিবেশ নিয়ে প্রার্থীরা গণমাধ্যমে সন্তুষ্টির কথা বলেছেন, যে ফলাফলই আসুক তারা মেনে নেবেন বলেছেন। সবাই অত্যন্ত সন্তুষ্ট। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বিকাল সাড়ে ৫টায় এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ চার নির্বাচন কমিশনারের দিনভর সিসি ক্যামেরায় ভোট পর্যবেক্ষণ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন এ নির্বাচন কমিশনার। এ সময় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা ও মো. আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। বিকাল ৪টার পরও অর্ধশত ভোট কেন্দ্রে ভোটার থাকায় ভোট গ্রহণ শেষ হয় ৬টা ৫০ মিনিটে।

জাতীয় নির্বাচনের আট মাস বাকি থাকতে শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয়েছে গাজীপুর সিটির ভোট। তবে ভোটের ফলাফল দিতে দেরি হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন প্রার্থীরা। আগামী মাসে আরও চার সিটি নির্বাচন রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সবার নজর ছিল গাজীপুর সিটির ভোটের পরিবেশের দিকে। বড় ধরনের গোলযোগ-অভিযোগ ছাড়াই নির্বাচন হওয়ায় ব্রিফিংকালে ইসির সবার মধ্যে এক ধরনের স্বস্তি পরিলক্ষিত হয়। মো. আলমগীর বলেন, প্রায় ১২ লাখ ভোটারের এ নির্বাচনে দিনভর ভালো ভোটার উপস্থিতি ছিল। বিকালেও অনেককে কেন্দ্রের চৌহদ্দির মধ্যে দেখা গেছে। নির্বাচনের শেষ সময়ে কেন্দ্রের বেষ্টনীর মধ্যে ভোটার থাকলে আইন অনুযায়ী তার ভোট শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন অব্যাহত রাখার বিধান রয়েছে। তাই সময় শেষেও ভোট গ্রহণ করা হয়।’ মো. আলমগীর জানান, ভোট দিতে লাইনে অপেক্ষা, আগে এলে আগে ভোট দেওয়া ও দু-একটি কেন্দ্রে এজেন্ট প্রভাবিত করার চেষ্টা করার বিষয়ে কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। দুটি কেন্দ্রে এজেন্টরা ভোটারকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিলেন। তাদের আটক করা হয়েছে।

ভিসানীতি আন্তরাষ্ট্রীয় ব্যাপার- ইসি : বাংলাদেশে সুষ্ঠু ভোটে বাধা দিলে দায়ী ব্যক্তিদের ভিসা না দেওয়ার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষণা নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি নয় নির্বাচন আয়োজনে দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন। তবে একজন কমিশনার বলেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা প্রয়োজন তা তারা করবেন। যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান স্পষ্ট করার পরদিন গতকাল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, ‘এটা আন্তরাষ্ট্রীয় বিষয়, নির্বাচন কমিশনের বিষয় নয়। তাদের কাজ হচ্ছে সুষ্ঠু নির্বাচন করা এবং এ জন্য সবকিছুই করবেন তারা। সে বিষয়ে কোনো রাষ্ট্র বা সরকারের সঙ্গে তাদের বোঝাপড়া আছে কি না সেটা তারা বলতে পারবেন। এ বিষয়ে আমার কিছুই বলার নেই।’

সিসি ক্যামেরায় দেখে দুজন আটক : গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে গোপন কক্ষে প্রবেশ ও ভোটদানে প্রভাবিত করায় দুজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবন থেকে গাজীপুর সিটির ভোট সিসিটিভিতে মনিটরিং করে দুজনকে আটকের নির্দেশনা দেয় ইসি। আটকরা হলেন- ১০১ নম্বর কেন্দ্রে রিয়াদুল ইসলাম রিয়াজ এবং ১০৩ নম্বর কেন্দ্রে আবু তাহের। এর মধ্যে আবু তাহের নৌকা প্রতীকের এজেন্ট ছিলেন।

অনেক কেন্দ্রে ভিড় থাকলেও ভোটার ছিল কম : বেলা ১১টায় গাজীপুর সদরের পশ্চিম চান্দনা প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, ভোট কেন্দ্রের মাঠভর্তি মানুষ। কেউ দলবেঁধে গল্প করছিলেন, কেউ তুলছিলেন সেলফি। অন্যদিকে ভোট গ্রহণের প্রতিটা কক্ষে ভোটারের জন্য অপেক্ষা করছিলেন পোলিং এজেন্ট ছাড়াও ছয়জন করে কর্মকর্তা। ছিল না ভোটারের লাইন।

কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার ডা. আল মামুন বলেন, ‘ভোট শুরুর এক ঘণ্টা পর একবার গুনেছিলাম। ৫ শতাংশের মতো কাস্ট হয়েছিল। এরপর আর গণনা করিনি। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়ছে। একই স্থানে চান্দনা উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ শাখা ভোট কেন্দ্রে দেখা যায়, একটি বুথে ৩৫৯ ভোটারের মধ্যে তিন ঘণ্টায় ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ৬৪ জন। আরেকটি বুথে ৩৬৬ ভোটের মধ্যে তিন ঘণ্টায় কাস্ট হয়েছে ৪০ ভোট।’

ছেলের কাঁধে ভর করে ভোট কেন্দ্রে ক্যান্সার আক্রান্ত বৃদ্ধা : গাজীপুর সিটি নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে গতকাল সত্তরোর্ধ্ব বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী অনেককে ভোট কেন্দ্রে আসতে দেখা গেছে। বেলা সোয়া ১১টার দিকে গাজীপুর সদরের আলেকজান বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন ৭৩ বছর বয়স্ক সাহারা খাতুন। লাঠিতে ভর দিয়েও হাঁটতে না পারা মানুষটি দুজনের কাঁধে ভর দিয়ে ভোটকেন্দ্রে আসেন। সঙ্গে থাকা বৃদ্ধার ছেলে জহুরুল ইসলাম বলেন, সাত বছর ধরে ক্যান্সারে ভুগছেন মা। আগের রাতেই ভোট দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। প্রার্থীরা বয়স্ক ভোটারদের যাতায়াতে গাড়ি দিয়েছেন। তবে আমি নিজেই আমার মাকে নিয়ে এসেছি। আলেকজান স্কুলের নারী ও পুরুষ উভয় কেন্দ্রেই ভোটারদের দীর্ঘ সারি দেখা যায়। একইভাবে দুই ছেলের হাত ধরে ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের ধীরাশ্রম জি কে উচ্চ বিদ্যালয়ের পুরুষ ভোট কেন্দ্রে এসে ভোট দেন সত্তরোর্ধ্ব মাহাম্মদ আলী। লাইনে না দাঁড়িয়েই ভোট দেওয়ার সুযোগ পান তিনি। একই কেন্দ্রে ভোট দিতে দেখা যায় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী এক বৃদ্ধকে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের ভোট দেওয়ার প্রক্রিয়া জানতে চাইলে ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার আমিনুল ইসলাম বলেন, অল্প কিছু ভোটার দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী। ব্রেইল পদ্ধতি নেই। এমন ভোটার যারা আছেন তারা কোনো স্বজনকে নিয়ে ভোট দিতে পারেন।

কোথাও ভোটারের চাপ, কোথাও ফাঁকা : ধীরাশ্রম জি কে উচ্চবিদ্যালয়ের ২২৭ নম্বর পুরুষ কেন্দ্রের ২ হাজার ৯২৯ ভোটারের মধ্যে বেলা ২টা নাগাদ ভোট দেন ১ হাজার ৭০৩ জন (৫৮ শতাংশ)। পাশেই ২২৮ নম্বর নারী কেন্দ্রে তখন পর্যন্ত ভোট প্রদান করেন ৪৩ শতাংশ। অন্যদিকে বেলা ৩টার দিকে ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের তিনটি কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, ভোটারের উপস্থিতি নেই বললে চলে। ৩৫৩ নম্বর পুরুষ কেন্দ্রের অধিকাংশ বুথেই ছিল না কোনো ভোটার। ওই কেন্দ্রের ১ হাজার ৮২৯ ভোটের মধ্যে বেলা ৩টা পর্যন্ত কাস্ট হয় ৭৫৯ ভোট (৪১ শতাংশ)। পাশেই ৩৫৫ নম্বর নারী ভোট কেন্দ্রের ১ হাজার ৭১৫ ভোটের মধ্যে ৩টা পর্যন্ত কাস্ট হয় ৬৭১ ভোট (৩৯ শতাংশ)। কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার আবদুল হালিম বলেন, ‘আশা ছিল বিকালের দিকে ভোটার বাড়বে। তবে লোকজন নেই।’ সাড়ে ৩টার দিকে পার্শ্ববর্তী সিলমুন আবদুল হাকিম মাস্টার উচ্চবিদ্যালয়ের দুটি কেন্দ্রে গিয়েও ভোটারের দেখা মেলেনি। ৩৫৯ নম্বর কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার বলেন, ‘ভোটের হিসাব করা হয়নি। তবে অন্তত ৬২ শতাংশ ভোট কাস্ট হবে।’

বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষ : সালনার নাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে আওয়ামী লীগপন্থি দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একজনকে রক্তাক্ত আহত অবস্থায় দেখা যায়। এদিকে কাজী আজিমুদ্দিন কলেজ কেন্দ্রে বিকাল ৩টা ৫৫ মিনিটের দিকে একদল তরুণের সঙ্গে র‌্যাব ও পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। উপস্থিত ভোটাররা জানান, একদল তরুণ এক প্রার্থীর পক্ষে কেন্দ্রে ঢুকতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে তারা উত্তেজিত হয়ে পড়লে পুলিশ ও র?্যাবের যৌথ দল লাঠিপেটা করে তাদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়। ক্ষিপ্ত হয়ে ওই তরুণরা পুলিশ-র‌্যাবের দিকে ইট ছুড়তে শুরু করে। দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে মিনিট দশেক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

৩২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শ্রীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন