শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ মে, ২০২৩ আপডেট:

গাজীপুর সিটি নির্বাচন

চমকের জয়ে জায়েদার ইতিহাস

ইভিএমের ভোটেও ধীরগতি, ভোট পড়েছে ৪৮.৭৫ ভাগ
শামীম আহমেদ, শরিফুল ইসলাম সীমান্ত, খায়রুল ইসলাম, আফজাল, গাজীপুর থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
চমকের জয়ে জায়েদার ইতিহাস

গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে চমক দেখালেন স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী জায়েদা খাতুন। বৃহত্তম এ সিটির মেয়র নির্বাচনে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থী অ্যাডভোকেট মো. আজমত উল্লা খানকে ১৬ হাজার ১৯৭ ভোটের ব্যবধানে হারিয়ে জয় ঘরে তুলেছেন তিনি। টেবিলঘড়ি প্রতীক নিয়ে জায়েদা খাতুন পেয়েছেন ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৩৪ ভোট। নৌকা প্রতীক নিয়ে আজমত উল্লা খান পেয়েছেন ২ লাখ ২২ হাজার ৭৩৭ ভোট। জায়েদা খাতুন সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলমের মা। রাত দেড়টায় নগরীর বঙ্গতাজ মিলনায়তনে স্থাপিত ফলাফল সংগ্রহ ও পরিবেশন কেন্দ্র থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী জায়েদা খাতুনকে মেয়র পদে বেসরকারিভাবে বিজয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং অফিসার মো. ফরিদুল ইসলাম। ফলাফল ঘোষণার সময় মিলনায়তনে উপস্থিত ছিলেন জায়েদা খাতুনের নির্বাচনী কার্যক্রমের প্রধান সমন্বয়কারী জাহাঙ্গীর আলম। মায়ের বিজয়ের পর তিনি তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, এই বিজয় কেবল তার নয়, নগরবাসীর।

গাজীপুরের নগরপিতা ও কাউন্সিলর নির্বাচন করতে গতকাল সকাল ৮টায় একযোগে ৪৮০ কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন আটজন। ভোটের ব্যবধানে তৃতীয় স্থানে থাকা ইসলামী আন্দোলনের গাজী আতাউর রহমান হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৩৫২ ভোট। স্বতন্ত্র প্রার্থী সরকার শাহনূর ইসলাম রনি হাতি প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৬৫ ভোট। গণফ্রন্টের মাছ প্রতীক নিয়ে আতিকুল ইসলাম পেয়েছেন ১৬ হাজার ৯৭৪ ভোট। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে এম এম নিয়াজ উদ্দিন পেয়েছেন ১৬ হাজার ৩৬২ ভোট। জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীক নিয়ে মো. রাজু আহাম্মেদ পেয়েছেন ৭ হাজার ২০৬ ভোট। ঘোড়া প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. হারুন-অর-রশীদ পেয়েছেন ২ হাজার ৪২৬ ভোট। এবারের নির্বাচনে ভোট কাস্ট হয় ৪৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ। সর্বশেষ ২০১৩ সালে ৬৮ শতাংশ ও ২০১৮ সালে ৫৮ শতাংশ ভোট পড়ে গাজীপুরে। সকাল ১০টার পর কানাইয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন জায়েদা খাতুন। এর আগে ৯টায় নিজ বাড়ির পাশে টঙ্গী দারুস সালাম মাদরাসা কেন্দ্রে ভোট দেন আজমত উল্লা খান। গত দুই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির লড়াই হলেও এবার মাঠে ছিল না বিএনপি। দুয়েকটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয়। ভোট শেষে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে হওয়ায় নির্বাচন কমিশন, প্রার্থী, ভোটার ও জনগণ অত্যন্ত সন্তুষ্ট। নির্বাচনে ৫৭টি সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে ২৪৫ ও ১৯টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৭৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। গাজীপুর সিটিতে ১১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৭৬ জন ভোটারের মধ্যে পুরুষ ৫ লাখ ৯২ হাজার ৭৬২, নারী ৫ লাখ ৮৬ হাজার ৬৯৬ ও হিজড়া ১৮ জন।

সরেজমিন গাজীপুর নির্বাচন : দুয়েকটি জায়গায় বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষ ছাড়া শান্তিপূর্ণভাবেই সম্পন্ন হয়েছে গাজীপুর সিটি নির্বাচন। কিছু কেন্দ্রে সকাল থেকেই ছিল ভিড়। কিছু কেন্দ্রে ভোটার অনুপস্থিতির কারণে দিনভর অলস সময় পার করতে দেখা গেছে নির্বাচন কর্মকর্তাদের। অনেক দৃষ্টিহীন ও সত্তরোর্ধ্ব বৃদ্ধ-বৃদ্ধাকেও অন্যের সহযোগিতা নিয়ে কেন্দ্রে আসতে দেখা গেছে। কেন্দ্রগুলোয় নৌকার প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের সরব উপস্থিতি থাকলেও অন্য মেয়র প্রার্থীদের এজেন্ট ও কর্মী তেমন চোখে পড়েনি। তবে প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটের আমেজ তৈরি হয়েছিল কাউন্সিলর প্রার্থীদের সরব উপস্থিতিতে। ইভিএম নিয়ে তরুণ ভোটারদের মধ্যে উচ্ছ্বাস দেখা গেলেও নিয়ম না জানায় অনেক বয়স্ক মানুষ বিপাকে পড়েন। আঙুলের ছাপ না মেলায়ও ঝামেলায় পড়েন অনেক ভোটার। কয়েকটি কেন্দ্রে ইভিএমে ত্রুটি দেখা দেয়। টঙ্গী দারুস সালাম মাদরাসা কেন্দ্রে ভোট শুরুর পরপরই দুটি বুথের ইভিএমে সমস্যা দেখা দেয়। ইভিএমে ত্রুটির কারণে আজিমুদ্দিন কলেজ কেন্দ্রের একটি বুথে এক ঘণ্টা ভোট বন্ধ থাকে।

আমরা অত্যন্ত সন্তুষ্ট- ইসি : নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেছেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন শান্তিপূর্ণ, অবাধ ও নিরপেক্ষভাবে হওয়ায় নির্বাচন কমিশন, প্রার্থী, ভোটার ও জনগণ অত্যন্ত সন্তুষ্ট। ভোটের পরিবেশ নিয়ে প্রার্থীরা গণমাধ্যমে সন্তুষ্টির কথা বলেছেন, যে ফলাফলই আসুক তারা মেনে নেবেন বলেছেন। সবাই অত্যন্ত সন্তুষ্ট। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে বিকাল সাড়ে ৫টায় এক ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালসহ চার নির্বাচন কমিশনারের দিনভর সিসি ক্যামেরায় ভোট পর্যবেক্ষণ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন এ নির্বাচন কমিশনার। এ সময় নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, রাশেদা সুলতানা ও মো. আনিছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। বিকাল ৪টার পরও অর্ধশত ভোট কেন্দ্রে ভোটার থাকায় ভোট গ্রহণ শেষ হয় ৬টা ৫০ মিনিটে।

জাতীয় নির্বাচনের আট মাস বাকি থাকতে শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয়েছে গাজীপুর সিটির ভোট। তবে ভোটের ফলাফল দিতে দেরি হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন প্রার্থীরা। আগামী মাসে আরও চার সিটি নির্বাচন রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সবার নজর ছিল গাজীপুর সিটির ভোটের পরিবেশের দিকে। বড় ধরনের গোলযোগ-অভিযোগ ছাড়াই নির্বাচন হওয়ায় ব্রিফিংকালে ইসির সবার মধ্যে এক ধরনের স্বস্তি পরিলক্ষিত হয়। মো. আলমগীর বলেন, প্রায় ১২ লাখ ভোটারের এ নির্বাচনে দিনভর ভালো ভোটার উপস্থিতি ছিল। বিকালেও অনেককে কেন্দ্রের চৌহদ্দির মধ্যে দেখা গেছে। নির্বাচনের শেষ সময়ে কেন্দ্রের বেষ্টনীর মধ্যে ভোটার থাকলে আইন অনুযায়ী তার ভোট শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন অব্যাহত রাখার বিধান রয়েছে। তাই সময় শেষেও ভোট গ্রহণ করা হয়।’ মো. আলমগীর জানান, ভোট দিতে লাইনে অপেক্ষা, আগে এলে আগে ভোট দেওয়া ও দু-একটি কেন্দ্রে এজেন্ট প্রভাবিত করার চেষ্টা করার বিষয়ে কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। দুটি কেন্দ্রে এজেন্টরা ভোটারকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করেছিলেন। তাদের আটক করা হয়েছে।

ভিসানীতি আন্তরাষ্ট্রীয় ব্যাপার- ইসি : বাংলাদেশে সুষ্ঠু ভোটে বাধা দিলে দায়ী ব্যক্তিদের ভিসা না দেওয়ার বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষণা নিয়ে মন্তব্য করতে রাজি নয় নির্বাচন আয়োজনে দায়িত্বপ্রাপ্ত সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশন। তবে একজন কমিশনার বলেছেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা প্রয়োজন তা তারা করবেন। যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান স্পষ্ট করার পরদিন গতকাল সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, ‘এটা আন্তরাষ্ট্রীয় বিষয়, নির্বাচন কমিশনের বিষয় নয়। তাদের কাজ হচ্ছে সুষ্ঠু নির্বাচন করা এবং এ জন্য সবকিছুই করবেন তারা। সে বিষয়ে কোনো রাষ্ট্র বা সরকারের সঙ্গে তাদের বোঝাপড়া আছে কি না সেটা তারা বলতে পারবেন। এ বিষয়ে আমার কিছুই বলার নেই।’

সিসি ক্যামেরায় দেখে দুজন আটক : গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে গোপন কক্ষে প্রবেশ ও ভোটদানে প্রভাবিত করায় দুজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবন থেকে গাজীপুর সিটির ভোট সিসিটিভিতে মনিটরিং করে দুজনকে আটকের নির্দেশনা দেয় ইসি। আটকরা হলেন- ১০১ নম্বর কেন্দ্রে রিয়াদুল ইসলাম রিয়াজ এবং ১০৩ নম্বর কেন্দ্রে আবু তাহের। এর মধ্যে আবু তাহের নৌকা প্রতীকের এজেন্ট ছিলেন।

অনেক কেন্দ্রে ভিড় থাকলেও ভোটার ছিল কম : বেলা ১১টায় গাজীপুর সদরের পশ্চিম চান্দনা প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, ভোট কেন্দ্রের মাঠভর্তি মানুষ। কেউ দলবেঁধে গল্প করছিলেন, কেউ তুলছিলেন সেলফি। অন্যদিকে ভোট গ্রহণের প্রতিটা কক্ষে ভোটারের জন্য অপেক্ষা করছিলেন পোলিং এজেন্ট ছাড়াও ছয়জন করে কর্মকর্তা। ছিল না ভোটারের লাইন।

কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার ডা. আল মামুন বলেন, ‘ভোট শুরুর এক ঘণ্টা পর একবার গুনেছিলাম। ৫ শতাংশের মতো কাস্ট হয়েছিল। এরপর আর গণনা করিনি। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভোটার উপস্থিতি বাড়ছে। একই স্থানে চান্দনা উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ শাখা ভোট কেন্দ্রে দেখা যায়, একটি বুথে ৩৫৯ ভোটারের মধ্যে তিন ঘণ্টায় ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন ৬৪ জন। আরেকটি বুথে ৩৬৬ ভোটের মধ্যে তিন ঘণ্টায় কাস্ট হয়েছে ৪০ ভোট।’

ছেলের কাঁধে ভর করে ভোট কেন্দ্রে ক্যান্সার আক্রান্ত বৃদ্ধা : গাজীপুর সিটি নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে গতকাল সত্তরোর্ধ্ব বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী, দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী অনেককে ভোট কেন্দ্রে আসতে দেখা গেছে। বেলা সোয়া ১১টার দিকে গাজীপুর সদরের আলেকজান বালিকা উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন ৭৩ বছর বয়স্ক সাহারা খাতুন। লাঠিতে ভর দিয়েও হাঁটতে না পারা মানুষটি দুজনের কাঁধে ভর দিয়ে ভোটকেন্দ্রে আসেন। সঙ্গে থাকা বৃদ্ধার ছেলে জহুরুল ইসলাম বলেন, সাত বছর ধরে ক্যান্সারে ভুগছেন মা। আগের রাতেই ভোট দেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। প্রার্থীরা বয়স্ক ভোটারদের যাতায়াতে গাড়ি দিয়েছেন। তবে আমি নিজেই আমার মাকে নিয়ে এসেছি। আলেকজান স্কুলের নারী ও পুরুষ উভয় কেন্দ্রেই ভোটারদের দীর্ঘ সারি দেখা যায়। একইভাবে দুই ছেলের হাত ধরে ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের ধীরাশ্রম জি কে উচ্চ বিদ্যালয়ের পুরুষ ভোট কেন্দ্রে এসে ভোট দেন সত্তরোর্ধ্ব মাহাম্মদ আলী। লাইনে না দাঁড়িয়েই ভোট দেওয়ার সুযোগ পান তিনি। একই কেন্দ্রে ভোট দিতে দেখা যায় দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী এক বৃদ্ধকে। দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের ভোট দেওয়ার প্রক্রিয়া জানতে চাইলে ওই কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার আমিনুল ইসলাম বলেন, অল্প কিছু ভোটার দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী। ব্রেইল পদ্ধতি নেই। এমন ভোটার যারা আছেন তারা কোনো স্বজনকে নিয়ে ভোট দিতে পারেন।

কোথাও ভোটারের চাপ, কোথাও ফাঁকা : ধীরাশ্রম জি কে উচ্চবিদ্যালয়ের ২২৭ নম্বর পুরুষ কেন্দ্রের ২ হাজার ৯২৯ ভোটারের মধ্যে বেলা ২টা নাগাদ ভোট দেন ১ হাজার ৭০৩ জন (৫৮ শতাংশ)। পাশেই ২২৮ নম্বর নারী কেন্দ্রে তখন পর্যন্ত ভোট প্রদান করেন ৪৩ শতাংশ। অন্যদিকে বেলা ৩টার দিকে ৪৬ নম্বর ওয়ার্ডের নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের তিনটি কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, ভোটারের উপস্থিতি নেই বললে চলে। ৩৫৩ নম্বর পুরুষ কেন্দ্রের অধিকাংশ বুথেই ছিল না কোনো ভোটার। ওই কেন্দ্রের ১ হাজার ৮২৯ ভোটের মধ্যে বেলা ৩টা পর্যন্ত কাস্ট হয় ৭৫৯ ভোট (৪১ শতাংশ)। পাশেই ৩৫৫ নম্বর নারী ভোট কেন্দ্রের ১ হাজার ৭১৫ ভোটের মধ্যে ৩টা পর্যন্ত কাস্ট হয় ৬৭১ ভোট (৩৯ শতাংশ)। কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার আবদুল হালিম বলেন, ‘আশা ছিল বিকালের দিকে ভোটার বাড়বে। তবে লোকজন নেই।’ সাড়ে ৩টার দিকে পার্শ্ববর্তী সিলমুন আবদুল হাকিম মাস্টার উচ্চবিদ্যালয়ের দুটি কেন্দ্রে গিয়েও ভোটারের দেখা মেলেনি। ৩৫৯ নম্বর কেন্দ্রের প্রিসাইডিং অফিসার বলেন, ‘ভোটের হিসাব করা হয়নি। তবে অন্তত ৬২ শতাংশ ভোট কাস্ট হবে।’

বিচ্ছিন্ন সংঘর্ষ : সালনার নাগা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে আওয়ামী লীগপন্থি দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একজনকে রক্তাক্ত আহত অবস্থায় দেখা যায়। এদিকে কাজী আজিমুদ্দিন কলেজ কেন্দ্রে বিকাল ৩টা ৫৫ মিনিটের দিকে একদল তরুণের সঙ্গে র‌্যাব ও পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। উপস্থিত ভোটাররা জানান, একদল তরুণ এক প্রার্থীর পক্ষে কেন্দ্রে ঢুকতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে তারা উত্তেজিত হয়ে পড়লে পুলিশ ও র?্যাবের যৌথ দল লাঠিপেটা করে তাদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেয়। ক্ষিপ্ত হয়ে ওই তরুণরা পুলিশ-র‌্যাবের দিকে ইট ছুড়তে শুরু করে। দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া চলে মিনিট দশেক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
শাপলা পাচ্ছে না এনসিপি, চলতি সপ্তাহে নিবন্ধন
আইএমএফ দল আসছে কাল
আইএমএফ দল আসছে কাল
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
আমন্ত্রণ জানালে নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবে কমনওয়েলথ
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
বাংলাদেশ পাকিস্তান সম্পর্কে নতুন মাত্রার প্রত্যাশা
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
নির্বাচনি প্রস্তুতি শেষের পথে
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
ছেলের মাথা ভেদ করে গুলি লাগে মায়ের পেটে
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পুলিশ প্রস্তুত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফ্যাসিবাদবিরোধী দল নিয়ে বৃহৎ জোট
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন
শেরপুরে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন

৪৯ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী
অটো ছিনতাইয়ের সময় ধরা পড়লেন দুই নারীসহ চার ছিনতাইকারী

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান
সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার মাঝেই সিরিয়ায় নামলো অস্ত্র বোঝাই মার্কিন কার্গো বিমান

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
খুলনায় ‘ডাবল মার্ডার’ মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি পুলিশের গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখছে ঢাকা : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ
পদ্মা নদীতে ভাসছিল যুবকের মরদেহ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন
ফোলটি টাওয়ার্স তারকা প্রুনেলা স্কেলস মারা গেছেন

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট
সিলেটে এখনো চলছে পাথর লুট

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭০

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন
ব্রাদার্স ইউনিয়ন চট্টগ্রাম ফুটবল টিমের জার্সি উন্মোচন

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
এস আলমের ১৪২২ বিঘা জমি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর
টি-টোয়েন্টিতে বিশ্ব রেকর্ডের সামনে দাড়িয়ে বাবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল
চাকরির প্রলোভনে টাকা আত্মসাৎ, ব্যাংক কর্মকর্তার জেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি
বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র
মিথ্যা তথ্যে পাওয়া গ্রিন কার্ড বাতিল করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা
জলবায়ু প্রতিরোধে বৈশ্বিক অর্থায়ন প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে হবে: রিজওয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে রক্তদান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’
‘জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের আদর্শের পরিবর্তন জরুরি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক
আইয়ারের শারীরিক অবস্থার খবর জানালেন অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য
ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে নতুন তথ্য

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান
পাথর খনি শ্রমিকদের শিক্ষা উপবৃত্তি প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ
রাবি শিক্ষকের বির্তকিত মন্তব্য, ছাত্রদলের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ
ইনানী নয়, কক্সবাজার শহর থেকেই সেন্টমার্টিন যাবে জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা
নাফিসা কামালের অরবিটালসসহ ৮ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং আইনে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস
পাকিস্তানের সঙ্গে ফের চালু হচ্ছে ইরান ও তুরস্কের সরাসরি ট্রেন সার্ভিস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’-এর প্রভাবে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় তুর্কি বাহিনীকে মেনে নেওয়া হবে না, মুখ খুললেন ইসরায়েলি পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?
ইউক্রেনের রণাঙ্গনে কেন ব্যর্থ পশ্চিমা ড্রোন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার
হুতি কারাগার থেকে পাঁচ বছর পর মুক্তি পেলেন ইয়েমেনি মডেল ইনতিসার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচল সীমান্তে চীনের ৩৬ এয়ারক্রাফ্ট শেল্টার, চিন্তায় ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী
বন্ধুত্ব নয়, অনির্বাণের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে ছিলেন সোহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প
পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা না করে যুদ্ধ শেষ করুন, পুতিনকে ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরও হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা
‘কাঠগোলাপ’ প্রদর্শিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া
সীমান্ত থেকে পাঠানো চোরাচালানের বেলুন গুলি করে নামাবে লিথুয়ানিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা
জ্যামাইকা-কিউবার দিকে ধেয়ে যাচ্ছে হারিকেন মেলিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম
গাজায় ঢুকছে মিশরের ভারি উদ্ধার সরঞ্জাম

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট
ভারতের অন্ধ্র উপকূলে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা, রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক
মাত্রাতিরিক্ত খরচে বিরক্ত পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি
বিদ্রোহী ঠেকাতে কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস
‘একাধিক বিয়ে’ লজ্জা নয় সাহস

শোবিজ

মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী
মৎস্য খামারি যখন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা
বেগম খালেদা জিয়া অথবা তারেক রহমানকে প্রার্থী চান নেতা-কর্মীরা

নগর জীবন

চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে
চোখের জলে শেষ বিদায় আজাদকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত
আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম
বিনিময়ের বদলে আসছে নতুন প্ল্যাটফর্ম

শিল্প বাণিজ্য

মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ
মেয়েটিকে মনে মনে পছন্দ করতাম : মাহফুজ

শোবিজ

মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা
মিঠুনের মেয়ে বিদ্যা

শোবিজ

বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি
বিষেই শেষ সুন্দরবনের প্রাণপ্রকৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস
দুই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষে রণক্ষেত্র ক্যাম্পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় মনোনয়নপ্রত্যাশী ময়দানে : জামায়াতের একক

নগর জীবন

ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার
ব্যয়ের লাগাম টানতে পারছে না সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
১৬ মাস পর ঢাকায় আসছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

হারে সিরিজ শুরু লিটনদের
হারে সিরিজ শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি
শাপলা প্রতীকেই নির্বাচন করবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’

সম্পাদকীয়

ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ
ভুয়া ওয়ার্ক পারমিটে শ্রমবাজারের সর্বনাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত
খড় কাটা নিয়ে গোলাগুলি, যুবক নিহত

দেশগ্রাম

জেনে রাখা ভালো
জেনে রাখা ভালো

স্বাস্থ্য

সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে
সালিশের নামে প্রকাশ্যে ন্যাড়া পাঁচ তরুণকে

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো
ঢাকায় এসবার ব্যাংকের অফিস খুলতে চায় মস্কো

শিল্প বাণিজ্য

চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল
চট্টগ্রামে নির্ভরতার প্রতীক পার্কভিউ হসপিটাল

শিল্প বাণিজ্য

গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী
গৃহবধূকে তুলে নেওয়ার বিচার দাবিতে থানায় গ্রামবাসী

দেশগ্রাম

অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক

সম্পাদকীয়

নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের
নির্যাতনে মৃত্যু কলেজছাত্রের

দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড
আউটসোর্সিং স্টাফসহ ১১ জনের কারাদণ্ড

দেশগ্রাম

কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য
কেটেছে জটিলতা, গভীর রাত পর্যন্ত আসবে পণ্য

দেশগ্রাম