শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রূপগঞ্জ এখন গাজীগঞ্জ!

মন্ত্রী গাজীর বিরুদ্ধে অন্তহীন অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রূপগঞ্জ এখন গাজীগঞ্জ!

ঢাকার কাছেই রূপগঞ্জ। এখানকার প্রতিটি গ্রামের সবুজ শ্যামল পরিবেশ আকৃষ্ট করত যে কাউকে। অথচ মাত্র ১৫ বছরের ব্যবধানে ধূসর মরুভূমি আর জবরদখলে বিলুপ্ত হতে চলেছে রূপগঞ্জের প্রাকৃতিক রূপবৈচিত্র্য। মাত্র একটি পরিবারের কারণে রূপ হারাতে বসেছে স্বর্গরূপের রূপগঞ্জ। বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী গোটা রূপগঞ্জকে এমনভাবে গিলে খেয়েছেন, সেখানে আর কিছু চোখে পড়ে না। গাজী নামের নামকরণের শেষ নেই। রূপগঞ্জে সরকারি অর্থায়নে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগে, কিন্তু সাইনবোর্ড উঠে গাজীর নাম। আবাদি ও বসতভিটা দখল করে গড়ে উঠেছে গাজীর কলকারখানাসহ নানা প্রকল্প। চোখ মেললেই চারপাশ জুড়ে শুধু গাজী আর গাজী। এ অবস্থায় রূপগঞ্জ এখন গাজীগঞ্জ।

স্থানীয়রা বলছেন, এখানে গাজীর কথাই শেষ কথা। তার কারণেই রূপগঞ্জ এখন সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত হয়েছে। তার ইশারায় চলছে মাদক ব্যবসা। সন্ত্রাস, হত্যা, খুন, গুম, জবরদখল সবই হচ্ছে তার ইশারায়। এমনকি রূপগঞ্জের প্রতিটি বালুর দানার হিসাবও হয় গাজীর বাড়িতে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, অত্যাচার, নিপীড়ন, দখলবাজিতে এতটাই বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। মন্ত্রী গাজীর অন্যায়ের প্রতিবাদ করার দুঃসাহস দেখালে ভাগ্যে জোটে মামলা, হামলা আর শারীরিক নির্যাতন। জমি দখল ও সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে খুন-গুমের মতো স্পর্শকাতর অভিযোগ উঠে আসছে তার বিরুদ্ধে। অনুসন্ধান বলছে, সাধারণ নিরীহ মানুষের আবাদি জমিতে গাজী স্টেডিয়ামের সাইনবোর্ড বসিয়ে বালু ভরাট করে বিভিন্ন কোম্পানির কাছে বিক্রি করা হয়েছে। কোথাও আবার আবাদি জমি ও বসতভিটা দখল করে গাজী গ্রুপের বিভিন্ন কারখানা নির্মাণ করা হয়েছে। তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এলাকা ছাড়তে হয়েছে অনেক মুসলিম ও সংখ্যালঘু পরিবারকে। গাজীর অত্যাচার থেকে বাদ পড়েনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, রূপগঞ্জের কেয়ারিয়া, পর্শি, বাড়িয়াছনি, কুমারপাড়া এলাকায় শত শত হিন্দু পরিবারের বসবাস। সেখানকার শতকরা ৮০ শতাংশ হিন্দু মানুষের জমি জিপার্ক (গাজীপার্ক) নামে সীমানা প্রাচীর দিয়ে ঘেড়াও করে রেখেছেন। জিপার্কের জরবদখলের দায়িত্বে রয়েছেন বাঘবেড় সিটি মার্কেট এলাকার ইমান আলীর ছেলে ভূমিদস্যু ইমন হাসান খোকন।

স্থানীয়রা জানান, খোকন হলো মন্ত্রী গাজীর বিশ্বস্ত ভূমিদস্যুদের একজন। নামমাত্র মূল্যে জমি বিক্রি করতে সাধারণ মানুষকে বাধ্য করে থাকে। অন্যথায় ভুয়া দাতা বানিয়ে কমিশন রেজিস্ট্রির মাধ্যমে জাল দলিল সৃজন করে। তারা সর্বোচ্চ দেড় শ বিঘা জমি কিনে প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ বিঘা জমি দখল করে রেখেছে। যার প্রতি শতাংশ জমির মূল্য প্রায় ২০ লাখ টাকা। প্রতিবাদ করলে পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে ভুক্তভোগীদের বাড়ি ঘরে হামলা ভাঙচুর করে উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন। খোকনের বাবা একসময় এলাকায় মানুষের বাড়িতে মাটি কাটার কাজ করতেন। অথচ মন্ত্রীর ক্ষমতা প্রয়োগ করে জবরদখলের মাধ্যমে মাত্র ৭ থেকে ৮ বছরের ব্যবধানে বিকাশ এজেন্ট থেকে শত শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন খোকন।

রক্ষক হয়ে ভক্ষকের ভূমিকায় মন্ত্রী গাজী, অর্থায়নে সরকার নামকরণে গাজী, দলীয় পদপদবিও তার দখলে, আবাদি জমি ও বসতভিটায় গাজী স্টেডিয়ামের সাইনবোর্ড বসিয়ে দখল করে কলকারখানা আবাসন প্রকল্প, বসতভিটা হারিয়ে এলাকাছাড়া বহু মুসলিম ও সংখ্যালঘু পরিবার, প্রতিটি ইউনিয়নে বেতনভুক সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী, রূপগঞ্জে অপরাধজগৎ নিয়ন্ত্রণ করেন মন্ত্রীপুত্র পাপ্পা ও এপিএস দাদা এমদাদ ওরফে বড় হুজুর, মন্ত্রীর অনুমোদন ছাড়া রেজিস্ট্রি হয় না ১০-১২ মৌজায়

স্থানীয়রা আরও জানান, রূপগঞ্জের খাদুন এলাকায় বড় জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে গাজী টায়ার ফ্যাক্টরি। এখানকার অবস্থা কর্ণগোপের চেয়েও ভয়াবহ। ফ্যাক্টরির প্রায় ৮০ ভাগ জমিই জোরপূর্বক দখল করা হয়েছে। আয়েত আলী ভুঁইয়ার পুত্র হাজী আমজাদ আলী ভুঁঁইয়ার ১৯ বিঘা ৮ শতাংশ, হাজী আবদুল হাইয়ের ৪ বিঘা, মোবারক হোসেনের দেড় বিঘা, আবদুল বারী ভুঁইয়ার ২ বিঘা, নূর মোহাম্মদের ১ বিঘা, ইসমাইল খাঁর ৪ বিঘা, সিরাজ খাঁর ৪ থেকে ৫ বিঘা, শাহ আলমের প্রায় ৭০ শতাংশ, জুলহাস ভুঁইয়ার ৭১ শতাংশ ও আপেল মাহমুদের আড়াই বিঘা জমি জোরপূর্বক দখল করে খাদুনে গাজী টায়ার ফ্যাক্টরি তৈরি করা হয়েছে।

পাশা গ্রুপের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ অভিযোগ করে বলেন, এই ফ্যাক্টরির স্টাফ কোয়ার্টার বানিয়েছেন পাশা গ্রুপের ১৩৯ শতাংশ জমি ওপর। পাশা গ্রুপের ৫ তলা ভবনসহ জমি দখলের অভিযোগে গাজীর বিরুদ্ধে মামলাও করে পাশা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানের জমি রক্ষা করতে গিয়ে নির্মম হামলার শিকার হন খোরশেদ আলম। তিনি আয়েত আলী টেক্সটাইলের কেয়ারটেকার। জমি দখলের প্রতিবাদ করায় কুপিয়ে জখম করা হয় তাকে। মাথায় ২৬টি সেলাই করতে হয়েছিল তার। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের পদ এবং মন্ত্রিত্বের প্রভাব খাটিয়ে উপজেলার বিরাব, কাঞ্চন, ভালুকাব, টেংরারটেক, পোনাব, আমলাব, কেশরাব, আধুরিয়া, পূর্বগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার প্রায় দেড় হাজার বিঘা হিন্দু-মুসলিমদের মালিকানা জমি ও খাস জমি দখলে নিয়েছেন গোলাম দস্তগীর গাজী ও তার ছেলে পাপ্পা।

শুধু জমি দখলই নয়, ধর্ষণ এবং খুনের পেছনেও রয়েছে এই মন্ত্রীর ইন্ধন। গণমাধ্যমের সামনে আতঙ্কে কেউ না মুখ খুললেও এই গল্প ঘুরছে স্থানীয়দের মুখে মুখে। অনুসন্ধান বলছে, মন্ত্রীর করাল থাবায় পুরো রূপগঞ্জ উপজেলা এখন বৈধ-অবৈধ অস্ত্র আর মাদকের ডিপোতে পরিণত হয়েছে। আর এসব নিয়ন্ত্রণ করেন মন্ত্রীপুত্র পাপ্পা ও মন্ত্রীর এপিএস দাদা এমদাদ।

অর্থায়নে সরকার, নামে গাজী : সরকারি অর্থায়নে নির্মিত হয় বিভিন্ন স্থাপনা বা অবকাঠামো। অথচ চারদিকে তাকালে গাজী ছাড়া আর কোনো নাম দেখা যায় না। সরকারি অর্থে নির্মিত স্থাপনা গাজীর নামকরণের মধ্য দিয়ে তিনি রেকর্ড গড়েছেন। রূপগঞ্জের প্রায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরকারি অর্থায়নে অডিটোরিয়াম নির্মাণ হলেও নামকরণ হয়েছে মন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে। এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দাতা সদস্যদের বাদ দিয়ে হয়েছেন প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির সভাপতি। শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই নয়, সরকারি অর্থায়নে শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সেতু, সড়ক, কালভার্টকে স্কুল, হাইস্কুলসহ সবকিছুর নামকরণে গাজীর নাম করা হয়েছে। এ ছাড়া পূর্বাচল উপশহরের মুক্তিযোদ্ধা চত্বরকে গাজী চত্বর, ন্যাংটা মাজার এলাকাকে গাজী এভিনিউ, গাজী স্টেডিয়ামসহ বিভিন্ন স্থানে শুধু মন্ত্রীর নামে নামকরণ করা হয়েছে।

দলীয় পদ-পদবি বাগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রেও কম যায়নি গাজী পরিবার। মন্ত্রিত্বের প্রভাব খাটিয়ে একই পরিবারে বাবা মন্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, ছেলে সিনিয়র সহসভাপতি, মা উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌরসভার মেয়র পদ দখল করে আছেন। মন্ত্রীর সঙ্গে না থাকায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা থাকেন ভাড়া বাসায়। অথচ মন্ত্রীর জবরদখল বাহিনীর সদস্য হওয়ায় মাত্র ৫২ বছর বয়সেই কাঞ্চন পৌর এলাকার ইঞ্জিনিয়ার শেখ সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা সনদ।

গাজীর যত সন্ত্রাসী বাহিনী : সরেজমিন অনুসন্ধানে উঠে এসেছে গাজীর সন্ত্রাসী বাহিনীর নানান তথ্য। রূপগঞ্জকে তিনি পরিণত করেছেন গাজীগঞ্জে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, রূপগঞ্জে এখন আর কোনো আওয়ামী লীগ নেতার অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। পাওয়া যাবে সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে গঠিত এমপির গাজীলীগ বাহিনী।

অনুসন্ধানের তথ্য অনুযায়ী, গাজীর সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে রয়েছে কালাদি গ্রামের মোজাম্মেলের ছেলে শাহীন ওরফে লোহা শাহীন। সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও ইয়াবা ব্যবসার জন্য এক নামে চেনে তাকে। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা রয়েছে। একই গ্রামের আলফাজের ছেলে আনিসুর রহমান খোকন সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে রূপগঞ্জ থানায় দুটি মামলা রয়েছে। মাছিমপুর গ্রামের মৃত নজরুল্লাহ মুন্সির ছেলে মো. নোমান। সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে। একই গ্রামের শামসুল হকের ছেলে রাকিব ওরফে গুই রাকিব। তার বিরুদ্ধে আছে চারটি মামলা এবং একটি সাধারণ ডায়েরি। মাছিমপুরের আরেক সন্ত্রাসী লাল মিয়ার ছেলে হামিদ। তার বিরুদ্ধেও রয়েছে একটি মামলা। কেন্দুয়াটেক এলাকার আবদুল লতিফের ছেলে মতিউরের বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় পাঁচটি মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও মাদক ব্যবসার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। মাছিমপুরের আরেক সন্ত্রাসী রনি। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় চারটি মামলা রয়েছে। চরপাড়ার শুকুর আলীর ছেলে মতিনের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা রয়েছে। মাছিমপুরের আরজুর ছেলে মামুনের নামে আছে চারটি মামলা। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং ইয়াবা ব্যবসার তথ্য জানা গেছে। নছুরুল্লাহর ছেলে আলমাছের বিরুদ্ধেও মাদক বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে।

কালাদি গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে আলী বান্দার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও জুয়ার অভিযোগে একটি মামলা রয়েছে। মাছিমপুরের জাহাঙ্গীরের ছেলে ফরিদের বিরুদ্ধে আছে চারটি মামলা। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে বহু অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। আফসার উদ্দিনের ছেলে তাওলাদ মেম্বারের নামে আছে অসংখ্য অভিযোগ। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় সাতটি মামলা, একটি জিডি এবং সোনারগাঁ থানায় একটি মামলা রয়েছে।

চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র ও কায়েতপাড়া ইউনিয়নের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা : বহুল আলোচিত চনপাড়ায় মন্ত্রী গাজীর শীর্ষ সন্ত্রাসী হলো শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের। হাসমত আলী ওরফে হাসমত দয়ালের ছেলে ডাকু শমসেরের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। মাদক ব্যবসা, অস্ত্র, অপহরণ, খুন, ছিনতাই, লুটপাটসহ বিস্তর অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। রূপগঞ্জ থানায় রয়েছে ১৫টি মামলা। এ এলাকায় মন্ত্রী গাজীর অন্য সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে রয়েছে রফিকের ছেলে শাহাবুদ্দিন। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া ডাকু শমসেরের নেতৃত্বে এখানে বিশাল একটি সন্ত্রাসী বাহিনী রয়েছে। স্থানীয় গোলাকান্দাইল ইউনিয়নেও রয়েছে মন্ত্রী গাজীর বিশাল একটি সন্ত্রাসী বাহিনী। এদের মধ্যে আছেন গোলাকান্দাইল দক্ষিণপাড়ার আবদুল আউয়ালের ছেলে নুর আলম ওরফে ডাক্তার নুর আলম, নিজামুদ্দিন মোল্লার ছেলে মোহাম্মদ শফিউল্লাহ মোল্লা, গোলাকান্দাইল নাগেরবাগের মনসুরের ছেলে মোহাম্মদ বিদ্যুৎ, ফজলের ছেলে আকাশ নিলয়, গোলাকান্দাইল নতুন বাজারের মৃত মামুদালীর ছেলে হানিফ মিয়া, জাহার আলীর ছেলে পনির মিয়া, আনোয়ারের ছেলে তানভীর, কুদর আলীর ছেলে মাসুদ মিয়া, নজরুলের ছেলে রাজু, গোলাকান্দাইল কবরস্থান এলাকার মাসুম বিল্লাহ, গোলাকান্দাইল উত্তরপাড়ার হাবি চৌধুরীর ছেলে সৌরভ চৌধুরী ও সিয়াম চৌধুরী, সিংলাবোর ইমরান হোসেন, কামাল হোসেন, বলাইঘার আলামিন, ফয়সাল।

রূপগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মান্নান মুন্সী বলেন, ‘গোলাম দস্তগীর গাজী শুক্র-শুক্র ৮ দিন ধরে আওয়ামী লীগ করেন। উনাকে তো আমরা পদ দিয়ে সংসদ সদস্য বানিয়ে আওয়ামী লীগে এনেছি। এর আগে আওয়ামী লীগে উনার কোনো পরিচয় ছিল না।’

দখলবাজির প্রসঙ্গে এ নেতা বলেন, ‘আমার একটা জমির মধ্যে সাড়ে ৫ শতাংশ জায়গা উনার কাছে বিক্রি করেছি। পুরো জমিটা হলো সাড়ে ৩৯ শতাংশ। আমি উনাকে একদিন বললাম আপনি এখানে যে পুরো সম্পত্তির মধ্যে সাইনবোর্ড লাগাইলেন, আমি তো আপনার কাছে বিক্রি করছি সাড়ে ৫ শতাংশ। জবাবে উনি পুরো জমি তাকে দিয়ে দিতে বলেন। তিনি বলেন, এখন ওখানে এক মুঠ বালুও কেউ ফেলাইতে পারে না ওই তিনটা মৌজার মধ্যে। কেউ ঘরবাড়ি করতে পারে না। করলেই গাজীর ব্যক্তিগত বাহিনী ভয় দেখায়। অত্যাচার করে।

রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য গবেষণা সম্পাদক মোহাম্মদ কামাল হোসেন কমল বলেন, ‘অনেক নেতা-কর্মীকে এই ১৫ বছরে অনেক হামলা মামলার শিকার হতে হয়েছে। আজকে আমি আওয়ামী লীগের লোক হয়েও আমাকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘অনেক স্কুলে উনার ছেলে সভাপতি, এক স্কুলে উনি সভাপতি, একই স্কুলে উনার স্ত্রী সভাপতি। এক স্কুলে ওনার ছেলের শাশুড়ি সভাপতি। এগুলো আমাদের রূপগঞ্জের নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। দেখেন আজকে যে গাজী সেতু আমরা পার হয়ে আসি। আমরা রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ মন থেকে চেয়েছিলাম, এই সেতুটার নাম শেখ রাসেল সেতু দেওয়ার জন্য। কিন্তু আমরা ব্যর্থ হয়েছি। আমরা পারিনি উনার সঙ্গে।’

তারাব পৌর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলতাফ হোসেন বলেন, ‘২০০৮ সালে গোলাম দস্তগীর গাজী যখন এমপি নির্বাচিত হলেন, এর পরে আওয়ামী লীগের সাবেক এবং প্রকৃত নেতা-কর্মীরা এখন আর নেই। তাদের নাম নিশানা নাই। উনার অত্যাচারে রূপগঞ্জবাসী অতিষ্ঠ।’ গাজীর অত্যাচার-নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমের কাছে এসব কথা বলতেও নাকি জীবনের নিরাপত্তার ঝুঁকি আছে। এমন আশঙ্কা প্রকাশ করে আলতাফ বলেন, ‘আজকে আমি আপনার সামনে সাক্ষাৎকার দিছি। দুই দিন পরে আমাকে হাসপাতালেও দেখতে পারেন, কবরস্থানে দেখতে পারেন, ঠিক নাই।’

মুড়াপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মোজাম্মেল সরকার বলেন, ‘আমরা রূপগঞ্জবাসী একটা বাহিনীর কাছে জিম্মি। সে বাহিনীটার নাম হলো গাজী বাহিনী। আমার একটা কথা বলে রাখি যদি কখনো মারা যাই দেশবাসীর কাছে অনুরোধ সন্ত্রাসীর হাতে মৃত্যুবরণ করলে আপনাদের সাংবাদিকদের মাধ্যমে মিডিয়ার মাধ্যমে বলতে চাই এটার বিচার যেন আমি পাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

৪৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন