শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রূপগঞ্জ এখন গাজীগঞ্জ!

মন্ত্রী গাজীর বিরুদ্ধে অন্তহীন অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রূপগঞ্জ এখন গাজীগঞ্জ!

ঢাকার কাছেই রূপগঞ্জ। এখানকার প্রতিটি গ্রামের সবুজ শ্যামল পরিবেশ আকৃষ্ট করত যে কাউকে। অথচ মাত্র ১৫ বছরের ব্যবধানে ধূসর মরুভূমি আর জবরদখলে বিলুপ্ত হতে চলেছে রূপগঞ্জের প্রাকৃতিক রূপবৈচিত্র্য। মাত্র একটি পরিবারের কারণে রূপ হারাতে বসেছে স্বর্গরূপের রূপগঞ্জ। বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী গোটা রূপগঞ্জকে এমনভাবে গিলে খেয়েছেন, সেখানে আর কিছু চোখে পড়ে না। গাজী নামের নামকরণের শেষ নেই। রূপগঞ্জে সরকারি অর্থায়নে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগে, কিন্তু সাইনবোর্ড উঠে গাজীর নাম। আবাদি ও বসতভিটা দখল করে গড়ে উঠেছে গাজীর কলকারখানাসহ নানা প্রকল্প। চোখ মেললেই চারপাশ জুড়ে শুধু গাজী আর গাজী। এ অবস্থায় রূপগঞ্জ এখন গাজীগঞ্জ।

স্থানীয়রা বলছেন, এখানে গাজীর কথাই শেষ কথা। তার কারণেই রূপগঞ্জ এখন সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত হয়েছে। তার ইশারায় চলছে মাদক ব্যবসা। সন্ত্রাস, হত্যা, খুন, গুম, জবরদখল সবই হচ্ছে তার ইশারায়। এমনকি রূপগঞ্জের প্রতিটি বালুর দানার হিসাবও হয় গাজীর বাড়িতে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, অত্যাচার, নিপীড়ন, দখলবাজিতে এতটাই বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। মন্ত্রী গাজীর অন্যায়ের প্রতিবাদ করার দুঃসাহস দেখালে ভাগ্যে জোটে মামলা, হামলা আর শারীরিক নির্যাতন। জমি দখল ও সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে খুন-গুমের মতো স্পর্শকাতর অভিযোগ উঠে আসছে তার বিরুদ্ধে। অনুসন্ধান বলছে, সাধারণ নিরীহ মানুষের আবাদি জমিতে গাজী স্টেডিয়ামের সাইনবোর্ড বসিয়ে বালু ভরাট করে বিভিন্ন কোম্পানির কাছে বিক্রি করা হয়েছে। কোথাও আবার আবাদি জমি ও বসতভিটা দখল করে গাজী গ্রুপের বিভিন্ন কারখানা নির্মাণ করা হয়েছে। তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এলাকা ছাড়তে হয়েছে অনেক মুসলিম ও সংখ্যালঘু পরিবারকে। গাজীর অত্যাচার থেকে বাদ পড়েনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, রূপগঞ্জের কেয়ারিয়া, পর্শি, বাড়িয়াছনি, কুমারপাড়া এলাকায় শত শত হিন্দু পরিবারের বসবাস। সেখানকার শতকরা ৮০ শতাংশ হিন্দু মানুষের জমি জিপার্ক (গাজীপার্ক) নামে সীমানা প্রাচীর দিয়ে ঘেড়াও করে রেখেছেন। জিপার্কের জরবদখলের দায়িত্বে রয়েছেন বাঘবেড় সিটি মার্কেট এলাকার ইমান আলীর ছেলে ভূমিদস্যু ইমন হাসান খোকন।

স্থানীয়রা জানান, খোকন হলো মন্ত্রী গাজীর বিশ্বস্ত ভূমিদস্যুদের একজন। নামমাত্র মূল্যে জমি বিক্রি করতে সাধারণ মানুষকে বাধ্য করে থাকে। অন্যথায় ভুয়া দাতা বানিয়ে কমিশন রেজিস্ট্রির মাধ্যমে জাল দলিল সৃজন করে। তারা সর্বোচ্চ দেড় শ বিঘা জমি কিনে প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ বিঘা জমি দখল করে রেখেছে। যার প্রতি শতাংশ জমির মূল্য প্রায় ২০ লাখ টাকা। প্রতিবাদ করলে পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে ভুক্তভোগীদের বাড়ি ঘরে হামলা ভাঙচুর করে উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন। খোকনের বাবা একসময় এলাকায় মানুষের বাড়িতে মাটি কাটার কাজ করতেন। অথচ মন্ত্রীর ক্ষমতা প্রয়োগ করে জবরদখলের মাধ্যমে মাত্র ৭ থেকে ৮ বছরের ব্যবধানে বিকাশ এজেন্ট থেকে শত শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন খোকন।

রক্ষক হয়ে ভক্ষকের ভূমিকায় মন্ত্রী গাজী, অর্থায়নে সরকার নামকরণে গাজী, দলীয় পদপদবিও তার দখলে, আবাদি জমি ও বসতভিটায় গাজী স্টেডিয়ামের সাইনবোর্ড বসিয়ে দখল করে কলকারখানা আবাসন প্রকল্প, বসতভিটা হারিয়ে এলাকাছাড়া বহু মুসলিম ও সংখ্যালঘু পরিবার, প্রতিটি ইউনিয়নে বেতনভুক সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী, রূপগঞ্জে অপরাধজগৎ নিয়ন্ত্রণ করেন মন্ত্রীপুত্র পাপ্পা ও এপিএস দাদা এমদাদ ওরফে বড় হুজুর, মন্ত্রীর অনুমোদন ছাড়া রেজিস্ট্রি হয় না ১০-১২ মৌজায়

স্থানীয়রা আরও জানান, রূপগঞ্জের খাদুন এলাকায় বড় জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে গাজী টায়ার ফ্যাক্টরি। এখানকার অবস্থা কর্ণগোপের চেয়েও ভয়াবহ। ফ্যাক্টরির প্রায় ৮০ ভাগ জমিই জোরপূর্বক দখল করা হয়েছে। আয়েত আলী ভুঁইয়ার পুত্র হাজী আমজাদ আলী ভুঁঁইয়ার ১৯ বিঘা ৮ শতাংশ, হাজী আবদুল হাইয়ের ৪ বিঘা, মোবারক হোসেনের দেড় বিঘা, আবদুল বারী ভুঁইয়ার ২ বিঘা, নূর মোহাম্মদের ১ বিঘা, ইসমাইল খাঁর ৪ বিঘা, সিরাজ খাঁর ৪ থেকে ৫ বিঘা, শাহ আলমের প্রায় ৭০ শতাংশ, জুলহাস ভুঁইয়ার ৭১ শতাংশ ও আপেল মাহমুদের আড়াই বিঘা জমি জোরপূর্বক দখল করে খাদুনে গাজী টায়ার ফ্যাক্টরি তৈরি করা হয়েছে।

পাশা গ্রুপের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ অভিযোগ করে বলেন, এই ফ্যাক্টরির স্টাফ কোয়ার্টার বানিয়েছেন পাশা গ্রুপের ১৩৯ শতাংশ জমি ওপর। পাশা গ্রুপের ৫ তলা ভবনসহ জমি দখলের অভিযোগে গাজীর বিরুদ্ধে মামলাও করে পাশা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানের জমি রক্ষা করতে গিয়ে নির্মম হামলার শিকার হন খোরশেদ আলম। তিনি আয়েত আলী টেক্সটাইলের কেয়ারটেকার। জমি দখলের প্রতিবাদ করায় কুপিয়ে জখম করা হয় তাকে। মাথায় ২৬টি সেলাই করতে হয়েছিল তার। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের পদ এবং মন্ত্রিত্বের প্রভাব খাটিয়ে উপজেলার বিরাব, কাঞ্চন, ভালুকাব, টেংরারটেক, পোনাব, আমলাব, কেশরাব, আধুরিয়া, পূর্বগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার প্রায় দেড় হাজার বিঘা হিন্দু-মুসলিমদের মালিকানা জমি ও খাস জমি দখলে নিয়েছেন গোলাম দস্তগীর গাজী ও তার ছেলে পাপ্পা।

শুধু জমি দখলই নয়, ধর্ষণ এবং খুনের পেছনেও রয়েছে এই মন্ত্রীর ইন্ধন। গণমাধ্যমের সামনে আতঙ্কে কেউ না মুখ খুললেও এই গল্প ঘুরছে স্থানীয়দের মুখে মুখে। অনুসন্ধান বলছে, মন্ত্রীর করাল থাবায় পুরো রূপগঞ্জ উপজেলা এখন বৈধ-অবৈধ অস্ত্র আর মাদকের ডিপোতে পরিণত হয়েছে। আর এসব নিয়ন্ত্রণ করেন মন্ত্রীপুত্র পাপ্পা ও মন্ত্রীর এপিএস দাদা এমদাদ।

অর্থায়নে সরকার, নামে গাজী : সরকারি অর্থায়নে নির্মিত হয় বিভিন্ন স্থাপনা বা অবকাঠামো। অথচ চারদিকে তাকালে গাজী ছাড়া আর কোনো নাম দেখা যায় না। সরকারি অর্থে নির্মিত স্থাপনা গাজীর নামকরণের মধ্য দিয়ে তিনি রেকর্ড গড়েছেন। রূপগঞ্জের প্রায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরকারি অর্থায়নে অডিটোরিয়াম নির্মাণ হলেও নামকরণ হয়েছে মন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে। এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দাতা সদস্যদের বাদ দিয়ে হয়েছেন প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির সভাপতি। শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই নয়, সরকারি অর্থায়নে শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সেতু, সড়ক, কালভার্টকে স্কুল, হাইস্কুলসহ সবকিছুর নামকরণে গাজীর নাম করা হয়েছে। এ ছাড়া পূর্বাচল উপশহরের মুক্তিযোদ্ধা চত্বরকে গাজী চত্বর, ন্যাংটা মাজার এলাকাকে গাজী এভিনিউ, গাজী স্টেডিয়ামসহ বিভিন্ন স্থানে শুধু মন্ত্রীর নামে নামকরণ করা হয়েছে।

দলীয় পদ-পদবি বাগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রেও কম যায়নি গাজী পরিবার। মন্ত্রিত্বের প্রভাব খাটিয়ে একই পরিবারে বাবা মন্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, ছেলে সিনিয়র সহসভাপতি, মা উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌরসভার মেয়র পদ দখল করে আছেন। মন্ত্রীর সঙ্গে না থাকায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা থাকেন ভাড়া বাসায়। অথচ মন্ত্রীর জবরদখল বাহিনীর সদস্য হওয়ায় মাত্র ৫২ বছর বয়সেই কাঞ্চন পৌর এলাকার ইঞ্জিনিয়ার শেখ সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা সনদ।

গাজীর যত সন্ত্রাসী বাহিনী : সরেজমিন অনুসন্ধানে উঠে এসেছে গাজীর সন্ত্রাসী বাহিনীর নানান তথ্য। রূপগঞ্জকে তিনি পরিণত করেছেন গাজীগঞ্জে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, রূপগঞ্জে এখন আর কোনো আওয়ামী লীগ নেতার অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। পাওয়া যাবে সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে গঠিত এমপির গাজীলীগ বাহিনী।

অনুসন্ধানের তথ্য অনুযায়ী, গাজীর সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে রয়েছে কালাদি গ্রামের মোজাম্মেলের ছেলে শাহীন ওরফে লোহা শাহীন। সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও ইয়াবা ব্যবসার জন্য এক নামে চেনে তাকে। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা রয়েছে। একই গ্রামের আলফাজের ছেলে আনিসুর রহমান খোকন সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে রূপগঞ্জ থানায় দুটি মামলা রয়েছে। মাছিমপুর গ্রামের মৃত নজরুল্লাহ মুন্সির ছেলে মো. নোমান। সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে। একই গ্রামের শামসুল হকের ছেলে রাকিব ওরফে গুই রাকিব। তার বিরুদ্ধে আছে চারটি মামলা এবং একটি সাধারণ ডায়েরি। মাছিমপুরের আরেক সন্ত্রাসী লাল মিয়ার ছেলে হামিদ। তার বিরুদ্ধেও রয়েছে একটি মামলা। কেন্দুয়াটেক এলাকার আবদুল লতিফের ছেলে মতিউরের বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় পাঁচটি মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও মাদক ব্যবসার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। মাছিমপুরের আরেক সন্ত্রাসী রনি। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় চারটি মামলা রয়েছে। চরপাড়ার শুকুর আলীর ছেলে মতিনের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা রয়েছে। মাছিমপুরের আরজুর ছেলে মামুনের নামে আছে চারটি মামলা। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং ইয়াবা ব্যবসার তথ্য জানা গেছে। নছুরুল্লাহর ছেলে আলমাছের বিরুদ্ধেও মাদক বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে।

কালাদি গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে আলী বান্দার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও জুয়ার অভিযোগে একটি মামলা রয়েছে। মাছিমপুরের জাহাঙ্গীরের ছেলে ফরিদের বিরুদ্ধে আছে চারটি মামলা। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে বহু অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। আফসার উদ্দিনের ছেলে তাওলাদ মেম্বারের নামে আছে অসংখ্য অভিযোগ। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় সাতটি মামলা, একটি জিডি এবং সোনারগাঁ থানায় একটি মামলা রয়েছে।

চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র ও কায়েতপাড়া ইউনিয়নের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা : বহুল আলোচিত চনপাড়ায় মন্ত্রী গাজীর শীর্ষ সন্ত্রাসী হলো শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের। হাসমত আলী ওরফে হাসমত দয়ালের ছেলে ডাকু শমসেরের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। মাদক ব্যবসা, অস্ত্র, অপহরণ, খুন, ছিনতাই, লুটপাটসহ বিস্তর অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। রূপগঞ্জ থানায় রয়েছে ১৫টি মামলা। এ এলাকায় মন্ত্রী গাজীর অন্য সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে রয়েছে রফিকের ছেলে শাহাবুদ্দিন। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া ডাকু শমসেরের নেতৃত্বে এখানে বিশাল একটি সন্ত্রাসী বাহিনী রয়েছে। স্থানীয় গোলাকান্দাইল ইউনিয়নেও রয়েছে মন্ত্রী গাজীর বিশাল একটি সন্ত্রাসী বাহিনী। এদের মধ্যে আছেন গোলাকান্দাইল দক্ষিণপাড়ার আবদুল আউয়ালের ছেলে নুর আলম ওরফে ডাক্তার নুর আলম, নিজামুদ্দিন মোল্লার ছেলে মোহাম্মদ শফিউল্লাহ মোল্লা, গোলাকান্দাইল নাগেরবাগের মনসুরের ছেলে মোহাম্মদ বিদ্যুৎ, ফজলের ছেলে আকাশ নিলয়, গোলাকান্দাইল নতুন বাজারের মৃত মামুদালীর ছেলে হানিফ মিয়া, জাহার আলীর ছেলে পনির মিয়া, আনোয়ারের ছেলে তানভীর, কুদর আলীর ছেলে মাসুদ মিয়া, নজরুলের ছেলে রাজু, গোলাকান্দাইল কবরস্থান এলাকার মাসুম বিল্লাহ, গোলাকান্দাইল উত্তরপাড়ার হাবি চৌধুরীর ছেলে সৌরভ চৌধুরী ও সিয়াম চৌধুরী, সিংলাবোর ইমরান হোসেন, কামাল হোসেন, বলাইঘার আলামিন, ফয়সাল।

রূপগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মান্নান মুন্সী বলেন, ‘গোলাম দস্তগীর গাজী শুক্র-শুক্র ৮ দিন ধরে আওয়ামী লীগ করেন। উনাকে তো আমরা পদ দিয়ে সংসদ সদস্য বানিয়ে আওয়ামী লীগে এনেছি। এর আগে আওয়ামী লীগে উনার কোনো পরিচয় ছিল না।’

দখলবাজির প্রসঙ্গে এ নেতা বলেন, ‘আমার একটা জমির মধ্যে সাড়ে ৫ শতাংশ জায়গা উনার কাছে বিক্রি করেছি। পুরো জমিটা হলো সাড়ে ৩৯ শতাংশ। আমি উনাকে একদিন বললাম আপনি এখানে যে পুরো সম্পত্তির মধ্যে সাইনবোর্ড লাগাইলেন, আমি তো আপনার কাছে বিক্রি করছি সাড়ে ৫ শতাংশ। জবাবে উনি পুরো জমি তাকে দিয়ে দিতে বলেন। তিনি বলেন, এখন ওখানে এক মুঠ বালুও কেউ ফেলাইতে পারে না ওই তিনটা মৌজার মধ্যে। কেউ ঘরবাড়ি করতে পারে না। করলেই গাজীর ব্যক্তিগত বাহিনী ভয় দেখায়। অত্যাচার করে।

রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য গবেষণা সম্পাদক মোহাম্মদ কামাল হোসেন কমল বলেন, ‘অনেক নেতা-কর্মীকে এই ১৫ বছরে অনেক হামলা মামলার শিকার হতে হয়েছে। আজকে আমি আওয়ামী লীগের লোক হয়েও আমাকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘অনেক স্কুলে উনার ছেলে সভাপতি, এক স্কুলে উনি সভাপতি, একই স্কুলে উনার স্ত্রী সভাপতি। এক স্কুলে ওনার ছেলের শাশুড়ি সভাপতি। এগুলো আমাদের রূপগঞ্জের নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। দেখেন আজকে যে গাজী সেতু আমরা পার হয়ে আসি। আমরা রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ মন থেকে চেয়েছিলাম, এই সেতুটার নাম শেখ রাসেল সেতু দেওয়ার জন্য। কিন্তু আমরা ব্যর্থ হয়েছি। আমরা পারিনি উনার সঙ্গে।’

তারাব পৌর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলতাফ হোসেন বলেন, ‘২০০৮ সালে গোলাম দস্তগীর গাজী যখন এমপি নির্বাচিত হলেন, এর পরে আওয়ামী লীগের সাবেক এবং প্রকৃত নেতা-কর্মীরা এখন আর নেই। তাদের নাম নিশানা নাই। উনার অত্যাচারে রূপগঞ্জবাসী অতিষ্ঠ।’ গাজীর অত্যাচার-নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমের কাছে এসব কথা বলতেও নাকি জীবনের নিরাপত্তার ঝুঁকি আছে। এমন আশঙ্কা প্রকাশ করে আলতাফ বলেন, ‘আজকে আমি আপনার সামনে সাক্ষাৎকার দিছি। দুই দিন পরে আমাকে হাসপাতালেও দেখতে পারেন, কবরস্থানে দেখতে পারেন, ঠিক নাই।’

মুড়াপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মোজাম্মেল সরকার বলেন, ‘আমরা রূপগঞ্জবাসী একটা বাহিনীর কাছে জিম্মি। সে বাহিনীটার নাম হলো গাজী বাহিনী। আমার একটা কথা বলে রাখি যদি কখনো মারা যাই দেশবাসীর কাছে অনুরোধ সন্ত্রাসীর হাতে মৃত্যুবরণ করলে আপনাদের সাংবাদিকদের মাধ্যমে মিডিয়ার মাধ্যমে বলতে চাই এটার বিচার যেন আমি পাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়