শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

রূপগঞ্জ এখন গাজীগঞ্জ!

মন্ত্রী গাজীর বিরুদ্ধে অন্তহীন অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রূপগঞ্জ এখন গাজীগঞ্জ!

ঢাকার কাছেই রূপগঞ্জ। এখানকার প্রতিটি গ্রামের সবুজ শ্যামল পরিবেশ আকৃষ্ট করত যে কাউকে। অথচ মাত্র ১৫ বছরের ব্যবধানে ধূসর মরুভূমি আর জবরদখলে বিলুপ্ত হতে চলেছে রূপগঞ্জের প্রাকৃতিক রূপবৈচিত্র্য। মাত্র একটি পরিবারের কারণে রূপ হারাতে বসেছে স্বর্গরূপের রূপগঞ্জ। বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী গোটা রূপগঞ্জকে এমনভাবে গিলে খেয়েছেন, সেখানে আর কিছু চোখে পড়ে না। গাজী নামের নামকরণের শেষ নেই। রূপগঞ্জে সরকারি অর্থায়নে উন্নয়নের ছোঁয়া লাগে, কিন্তু সাইনবোর্ড উঠে গাজীর নাম। আবাদি ও বসতভিটা দখল করে গড়ে উঠেছে গাজীর কলকারখানাসহ নানা প্রকল্প। চোখ মেললেই চারপাশ জুড়ে শুধু গাজী আর গাজী। এ অবস্থায় রূপগঞ্জ এখন গাজীগঞ্জ।

স্থানীয়রা বলছেন, এখানে গাজীর কথাই শেষ কথা। তার কারণেই রূপগঞ্জ এখন সন্ত্রাসের জনপদে পরিণত হয়েছে। তার ইশারায় চলছে মাদক ব্যবসা। সন্ত্রাস, হত্যা, খুন, গুম, জবরদখল সবই হচ্ছে তার ইশারায়। এমনকি রূপগঞ্জের প্রতিটি বালুর দানার হিসাবও হয় গাজীর বাড়িতে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, অত্যাচার, নিপীড়ন, দখলবাজিতে এতটাই বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন। মন্ত্রী গাজীর অন্যায়ের প্রতিবাদ করার দুঃসাহস দেখালে ভাগ্যে জোটে মামলা, হামলা আর শারীরিক নির্যাতন। জমি দখল ও সন্ত্রাসী বাহিনী লেলিয়ে খুন-গুমের মতো স্পর্শকাতর অভিযোগ উঠে আসছে তার বিরুদ্ধে। অনুসন্ধান বলছে, সাধারণ নিরীহ মানুষের আবাদি জমিতে গাজী স্টেডিয়ামের সাইনবোর্ড বসিয়ে বালু ভরাট করে বিভিন্ন কোম্পানির কাছে বিক্রি করা হয়েছে। কোথাও আবার আবাদি জমি ও বসতভিটা দখল করে গাজী গ্রুপের বিভিন্ন কারখানা নির্মাণ করা হয়েছে। তার অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে এলাকা ছাড়তে হয়েছে অনেক মুসলিম ও সংখ্যালঘু পরিবারকে। গাজীর অত্যাচার থেকে বাদ পড়েনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও।

অনুসন্ধানে জানা গেছে, রূপগঞ্জের কেয়ারিয়া, পর্শি, বাড়িয়াছনি, কুমারপাড়া এলাকায় শত শত হিন্দু পরিবারের বসবাস। সেখানকার শতকরা ৮০ শতাংশ হিন্দু মানুষের জমি জিপার্ক (গাজীপার্ক) নামে সীমানা প্রাচীর দিয়ে ঘেড়াও করে রেখেছেন। জিপার্কের জরবদখলের দায়িত্বে রয়েছেন বাঘবেড় সিটি মার্কেট এলাকার ইমান আলীর ছেলে ভূমিদস্যু ইমন হাসান খোকন।

স্থানীয়রা জানান, খোকন হলো মন্ত্রী গাজীর বিশ্বস্ত ভূমিদস্যুদের একজন। নামমাত্র মূল্যে জমি বিক্রি করতে সাধারণ মানুষকে বাধ্য করে থাকে। অন্যথায় ভুয়া দাতা বানিয়ে কমিশন রেজিস্ট্রির মাধ্যমে জাল দলিল সৃজন করে। তারা সর্বোচ্চ দেড় শ বিঘা জমি কিনে প্রায় ৫০০ থেকে ৬০০ বিঘা জমি দখল করে রেখেছে। যার প্রতি শতাংশ জমির মূল্য প্রায় ২০ লাখ টাকা। প্রতিবাদ করলে পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে ভুক্তভোগীদের বাড়ি ঘরে হামলা ভাঙচুর করে উল্টো মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন। খোকনের বাবা একসময় এলাকায় মানুষের বাড়িতে মাটি কাটার কাজ করতেন। অথচ মন্ত্রীর ক্ষমতা প্রয়োগ করে জবরদখলের মাধ্যমে মাত্র ৭ থেকে ৮ বছরের ব্যবধানে বিকাশ এজেন্ট থেকে শত শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন খোকন।

রক্ষক হয়ে ভক্ষকের ভূমিকায় মন্ত্রী গাজী, অর্থায়নে সরকার নামকরণে গাজী, দলীয় পদপদবিও তার দখলে, আবাদি জমি ও বসতভিটায় গাজী স্টেডিয়ামের সাইনবোর্ড বসিয়ে দখল করে কলকারখানা আবাসন প্রকল্প, বসতভিটা হারিয়ে এলাকাছাড়া বহু মুসলিম ও সংখ্যালঘু পরিবার, প্রতিটি ইউনিয়নে বেতনভুক সশস্ত্র সন্ত্রাসী বাহিনী, রূপগঞ্জে অপরাধজগৎ নিয়ন্ত্রণ করেন মন্ত্রীপুত্র পাপ্পা ও এপিএস দাদা এমদাদ ওরফে বড় হুজুর, মন্ত্রীর অনুমোদন ছাড়া রেজিস্ট্রি হয় না ১০-১২ মৌজায়

স্থানীয়রা আরও জানান, রূপগঞ্জের খাদুন এলাকায় বড় জায়গা দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে গাজী টায়ার ফ্যাক্টরি। এখানকার অবস্থা কর্ণগোপের চেয়েও ভয়াবহ। ফ্যাক্টরির প্রায় ৮০ ভাগ জমিই জোরপূর্বক দখল করা হয়েছে। আয়েত আলী ভুঁইয়ার পুত্র হাজী আমজাদ আলী ভুঁঁইয়ার ১৯ বিঘা ৮ শতাংশ, হাজী আবদুল হাইয়ের ৪ বিঘা, মোবারক হোসেনের দেড় বিঘা, আবদুল বারী ভুঁইয়ার ২ বিঘা, নূর মোহাম্মদের ১ বিঘা, ইসমাইল খাঁর ৪ বিঘা, সিরাজ খাঁর ৪ থেকে ৫ বিঘা, শাহ আলমের প্রায় ৭০ শতাংশ, জুলহাস ভুঁইয়ার ৭১ শতাংশ ও আপেল মাহমুদের আড়াই বিঘা জমি জোরপূর্বক দখল করে খাদুনে গাজী টায়ার ফ্যাক্টরি তৈরি করা হয়েছে।

পাশা গ্রুপের ম্যানেজার আবুল কালাম আজাদ অভিযোগ করে বলেন, এই ফ্যাক্টরির স্টাফ কোয়ার্টার বানিয়েছেন পাশা গ্রুপের ১৩৯ শতাংশ জমি ওপর। পাশা গ্রুপের ৫ তলা ভবনসহ জমি দখলের অভিযোগে গাজীর বিরুদ্ধে মামলাও করে পাশা গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানের জমি রক্ষা করতে গিয়ে নির্মম হামলার শিকার হন খোরশেদ আলম। তিনি আয়েত আলী টেক্সটাইলের কেয়ারটেকার। জমি দখলের প্রতিবাদ করায় কুপিয়ে জখম করা হয় তাকে। মাথায় ২৬টি সেলাই করতে হয়েছিল তার। এ ছাড়াও আওয়ামী লীগের পদ এবং মন্ত্রিত্বের প্রভাব খাটিয়ে উপজেলার বিরাব, কাঞ্চন, ভালুকাব, টেংরারটেক, পোনাব, আমলাব, কেশরাব, আধুরিয়া, পূর্বগ্রামসহ বিভিন্ন এলাকার প্রায় দেড় হাজার বিঘা হিন্দু-মুসলিমদের মালিকানা জমি ও খাস জমি দখলে নিয়েছেন গোলাম দস্তগীর গাজী ও তার ছেলে পাপ্পা।

শুধু জমি দখলই নয়, ধর্ষণ এবং খুনের পেছনেও রয়েছে এই মন্ত্রীর ইন্ধন। গণমাধ্যমের সামনে আতঙ্কে কেউ না মুখ খুললেও এই গল্প ঘুরছে স্থানীয়দের মুখে মুখে। অনুসন্ধান বলছে, মন্ত্রীর করাল থাবায় পুরো রূপগঞ্জ উপজেলা এখন বৈধ-অবৈধ অস্ত্র আর মাদকের ডিপোতে পরিণত হয়েছে। আর এসব নিয়ন্ত্রণ করেন মন্ত্রীপুত্র পাপ্পা ও মন্ত্রীর এপিএস দাদা এমদাদ।

অর্থায়নে সরকার, নামে গাজী : সরকারি অর্থায়নে নির্মিত হয় বিভিন্ন স্থাপনা বা অবকাঠামো। অথচ চারদিকে তাকালে গাজী ছাড়া আর কোনো নাম দেখা যায় না। সরকারি অর্থে নির্মিত স্থাপনা গাজীর নামকরণের মধ্য দিয়ে তিনি রেকর্ড গড়েছেন। রূপগঞ্জের প্রায় প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সরকারি অর্থায়নে অডিটোরিয়াম নির্মাণ হলেও নামকরণ হয়েছে মন্ত্রী ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে। এমনকি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দাতা সদস্যদের বাদ দিয়ে হয়েছেন প্রতিষ্ঠান পরিচালনা কমিটির সভাপতি। শুধু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই নয়, সরকারি অর্থায়নে শত শত কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত সেতু, সড়ক, কালভার্টকে স্কুল, হাইস্কুলসহ সবকিছুর নামকরণে গাজীর নাম করা হয়েছে। এ ছাড়া পূর্বাচল উপশহরের মুক্তিযোদ্ধা চত্বরকে গাজী চত্বর, ন্যাংটা মাজার এলাকাকে গাজী এভিনিউ, গাজী স্টেডিয়ামসহ বিভিন্ন স্থানে শুধু মন্ত্রীর নামে নামকরণ করা হয়েছে।

দলীয় পদ-পদবি বাগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রেও কম যায়নি গাজী পরিবার। মন্ত্রিত্বের প্রভাব খাটিয়ে একই পরিবারে বাবা মন্ত্রী ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, ছেলে সিনিয়র সহসভাপতি, মা উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌরসভার মেয়র পদ দখল করে আছেন। মন্ত্রীর সঙ্গে না থাকায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা থাকেন ভাড়া বাসায়। অথচ মন্ত্রীর জবরদখল বাহিনীর সদস্য হওয়ায় মাত্র ৫২ বছর বয়সেই কাঞ্চন পৌর এলাকার ইঞ্জিনিয়ার শেখ সাইফুল ইসলাম পেয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা সনদ।

গাজীর যত সন্ত্রাসী বাহিনী : সরেজমিন অনুসন্ধানে উঠে এসেছে গাজীর সন্ত্রাসী বাহিনীর নানান তথ্য। রূপগঞ্জকে তিনি পরিণত করেছেন গাজীগঞ্জে। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা বলছেন, রূপগঞ্জে এখন আর কোনো আওয়ামী লীগ নেতার অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যাবে না। পাওয়া যাবে সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে গঠিত এমপির গাজীলীগ বাহিনী।

অনুসন্ধানের তথ্য অনুযায়ী, গাজীর সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে রয়েছে কালাদি গ্রামের মোজাম্মেলের ছেলে শাহীন ওরফে লোহা শাহীন। সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও ইয়াবা ব্যবসার জন্য এক নামে চেনে তাকে। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে দুটি মামলা রয়েছে। একই গ্রামের আলফাজের ছেলে আনিসুর রহমান খোকন সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে রূপগঞ্জ থানায় দুটি মামলা রয়েছে। মাছিমপুর গ্রামের মৃত নজরুল্লাহ মুন্সির ছেলে মো. নোমান। সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে তার বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে। একই গ্রামের শামসুল হকের ছেলে রাকিব ওরফে গুই রাকিব। তার বিরুদ্ধে আছে চারটি মামলা এবং একটি সাধারণ ডায়েরি। মাছিমপুরের আরেক সন্ত্রাসী লাল মিয়ার ছেলে হামিদ। তার বিরুদ্ধেও রয়েছে একটি মামলা। কেন্দুয়াটেক এলাকার আবদুল লতিফের ছেলে মতিউরের বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় পাঁচটি মামলা রয়েছে। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ও মাদক ব্যবসার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। মাছিমপুরের আরেক সন্ত্রাসী রনি। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় চারটি মামলা রয়েছে। চরপাড়ার শুকুর আলীর ছেলে মতিনের বিরুদ্ধে তিনটি মামলা রয়েছে। মাছিমপুরের আরজুর ছেলে মামুনের নামে আছে চারটি মামলা। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড এবং ইয়াবা ব্যবসার তথ্য জানা গেছে। নছুরুল্লাহর ছেলে আলমাছের বিরুদ্ধেও মাদক বাণিজ্যের অভিযোগ রয়েছে। রূপগঞ্জ থানায় তার বিরুদ্ধে একটি মামলা রয়েছে।

কালাদি গ্রামের সুরুজ মিয়ার ছেলে আলী বান্দার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ও জুয়ার অভিযোগে একটি মামলা রয়েছে। মাছিমপুরের জাহাঙ্গীরের ছেলে ফরিদের বিরুদ্ধে আছে চারটি মামলা। সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে বহু অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। আফসার উদ্দিনের ছেলে তাওলাদ মেম্বারের নামে আছে অসংখ্য অভিযোগ। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় সাতটি মামলা, একটি জিডি এবং সোনারগাঁ থানায় একটি মামলা রয়েছে।

চনপাড়া পুনর্বাসন কেন্দ্র ও কায়েতপাড়া ইউনিয়নের শীর্ষ সন্ত্রাসীরা : বহুল আলোচিত চনপাড়ায় মন্ত্রী গাজীর শীর্ষ সন্ত্রাসী হলো শমসের আলী খান ওরফে ডাকু শমসের। হাসমত আলী ওরফে হাসমত দয়ালের ছেলে ডাকু শমসেরের বিরুদ্ধে অভিযোগের অন্ত নেই। মাদক ব্যবসা, অস্ত্র, অপহরণ, খুন, ছিনতাই, লুটপাটসহ বিস্তর অভিযোগ তার বিরুদ্ধে। রূপগঞ্জ থানায় রয়েছে ১৫টি মামলা। এ এলাকায় মন্ত্রী গাজীর অন্য সন্ত্রাসী বাহিনীর মধ্যে রয়েছে রফিকের ছেলে শাহাবুদ্দিন। তার বিরুদ্ধে রূপগঞ্জ থানায় একটি মামলা রয়েছে। এ ছাড়া ডাকু শমসেরের নেতৃত্বে এখানে বিশাল একটি সন্ত্রাসী বাহিনী রয়েছে। স্থানীয় গোলাকান্দাইল ইউনিয়নেও রয়েছে মন্ত্রী গাজীর বিশাল একটি সন্ত্রাসী বাহিনী। এদের মধ্যে আছেন গোলাকান্দাইল দক্ষিণপাড়ার আবদুল আউয়ালের ছেলে নুর আলম ওরফে ডাক্তার নুর আলম, নিজামুদ্দিন মোল্লার ছেলে মোহাম্মদ শফিউল্লাহ মোল্লা, গোলাকান্দাইল নাগেরবাগের মনসুরের ছেলে মোহাম্মদ বিদ্যুৎ, ফজলের ছেলে আকাশ নিলয়, গোলাকান্দাইল নতুন বাজারের মৃত মামুদালীর ছেলে হানিফ মিয়া, জাহার আলীর ছেলে পনির মিয়া, আনোয়ারের ছেলে তানভীর, কুদর আলীর ছেলে মাসুদ মিয়া, নজরুলের ছেলে রাজু, গোলাকান্দাইল কবরস্থান এলাকার মাসুম বিল্লাহ, গোলাকান্দাইল উত্তরপাড়ার হাবি চৌধুরীর ছেলে সৌরভ চৌধুরী ও সিয়াম চৌধুরী, সিংলাবোর ইমরান হোসেন, কামাল হোসেন, বলাইঘার আলামিন, ফয়সাল।

রূপগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক আবদুল মান্নান মুন্সী বলেন, ‘গোলাম দস্তগীর গাজী শুক্র-শুক্র ৮ দিন ধরে আওয়ামী লীগ করেন। উনাকে তো আমরা পদ দিয়ে সংসদ সদস্য বানিয়ে আওয়ামী লীগে এনেছি। এর আগে আওয়ামী লীগে উনার কোনো পরিচয় ছিল না।’

দখলবাজির প্রসঙ্গে এ নেতা বলেন, ‘আমার একটা জমির মধ্যে সাড়ে ৫ শতাংশ জায়গা উনার কাছে বিক্রি করেছি। পুরো জমিটা হলো সাড়ে ৩৯ শতাংশ। আমি উনাকে একদিন বললাম আপনি এখানে যে পুরো সম্পত্তির মধ্যে সাইনবোর্ড লাগাইলেন, আমি তো আপনার কাছে বিক্রি করছি সাড়ে ৫ শতাংশ। জবাবে উনি পুরো জমি তাকে দিয়ে দিতে বলেন। তিনি বলেন, এখন ওখানে এক মুঠ বালুও কেউ ফেলাইতে পারে না ওই তিনটা মৌজার মধ্যে। কেউ ঘরবাড়ি করতে পারে না। করলেই গাজীর ব্যক্তিগত বাহিনী ভয় দেখায়। অত্যাচার করে।

রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের তথ্য গবেষণা সম্পাদক মোহাম্মদ কামাল হোসেন কমল বলেন, ‘অনেক নেতা-কর্মীকে এই ১৫ বছরে অনেক হামলা মামলার শিকার হতে হয়েছে। আজকে আমি আওয়ামী লীগের লোক হয়েও আমাকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছে। তিনি আরও বলেন, ‘অনেক স্কুলে উনার ছেলে সভাপতি, এক স্কুলে উনি সভাপতি, একই স্কুলে উনার স্ত্রী সভাপতি। এক স্কুলে ওনার ছেলের শাশুড়ি সভাপতি। এগুলো আমাদের রূপগঞ্জের নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার। দেখেন আজকে যে গাজী সেতু আমরা পার হয়ে আসি। আমরা রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ মন থেকে চেয়েছিলাম, এই সেতুটার নাম শেখ রাসেল সেতু দেওয়ার জন্য। কিন্তু আমরা ব্যর্থ হয়েছি। আমরা পারিনি উনার সঙ্গে।’

তারাব পৌর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলতাফ হোসেন বলেন, ‘২০০৮ সালে গোলাম দস্তগীর গাজী যখন এমপি নির্বাচিত হলেন, এর পরে আওয়ামী লীগের সাবেক এবং প্রকৃত নেতা-কর্মীরা এখন আর নেই। তাদের নাম নিশানা নাই। উনার অত্যাচারে রূপগঞ্জবাসী অতিষ্ঠ।’ গাজীর অত্যাচার-নিপীড়নের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমের কাছে এসব কথা বলতেও নাকি জীবনের নিরাপত্তার ঝুঁকি আছে। এমন আশঙ্কা প্রকাশ করে আলতাফ বলেন, ‘আজকে আমি আপনার সামনে সাক্ষাৎকার দিছি। দুই দিন পরে আমাকে হাসপাতালেও দেখতে পারেন, কবরস্থানে দেখতে পারেন, ঠিক নাই।’

মুড়াপাড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি মোজাম্মেল সরকার বলেন, ‘আমরা রূপগঞ্জবাসী একটা বাহিনীর কাছে জিম্মি। সে বাহিনীটার নাম হলো গাজী বাহিনী। আমার একটা কথা বলে রাখি যদি কখনো মারা যাই দেশবাসীর কাছে অনুরোধ সন্ত্রাসীর হাতে মৃত্যুবরণ করলে আপনাদের সাংবাদিকদের মাধ্যমে মিডিয়ার মাধ্যমে বলতে চাই এটার বিচার যেন আমি পাই।’

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা
সর্বশেষ খবর
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ
ভোলায় সাত কোটি টাকার অবৈধ পণ্য জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
তিন ম্যাচ জিতেই এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সেই চা দোকানির পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'
'রাজনৈতিক দলগুলো একমত হলে স্বৈরাচারের পুনঃপ্রবর্তন ঠেকানো যাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে
নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড করতে হবে

নগর জীবন

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই
পুলিশকে জনবান্ধব করতে সংস্কারের বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২
প্রবাসীর লাশ নিয়ে ফেরার পথে দুর্ঘটনায় ভাইসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল
শত শত কারখানায় নিষিদ্ধ জাল

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা