শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৭, বৃহস্পতিবার, ১১ নভেম্বর, ২০২১ আপডেট:

মানসিক স্বাস্থ্য

নিজের চেহারা সম্পর্কে বিরূপ মনোভাব

ডা. সজল আশফাক
অনলাইন ভার্সন
নিজের চেহারা সম্পর্কে বিরূপ মনোভাব

না না আমাকে দেখতে আজ ভালো লাগছে না, আমি তোমাদের তোমাদের সাথে বেড়াতে যাবো না। এতো গেলো বড় মেয়ে জেনির কথা।মেঝ মেয়ে এ্যানির অবস্থা ভিন্ন, সে একঘণ্টা ধরে নিজের রুমে ড্রেসের পর ড্রেস বদলাচ্ছে, জুয়েলারির পর জুয়েলারি পরছে আর খুলছে। কোনোকিছুতেই তাকে মানাচ্ছে না। হয়তো আরও ঘণ্টাখানেক লাগবে, তারপরও নিজেকে নিয়ে অস্বস্তির রেখাগুলো তার মুখশ্রী থেকে মুছবে না। 

এতো গেলো দুইমেয়ের কথা। একমাত্র ছেলে ড্যানি, সবার ছোট, বয়স মাত্র ১৫। সেও কারো চেয়ে কম নয়। সে মনে করে তার নাকটা থ্যাবড়া, এটা একটু চিকন, খাড়া হলে ভালো হতো। চোখদুটো নাকি কোটরাগত! দিনের বেশিরভাগ সময় কাটে তার আয়না দেখে। মুখে যদি সাথে একটা ব্রণ ওঠে তাহলে তো কথা নেই। দেখা যাবে- শোয়া, বসা, খাবার গ্রহণের সময়েও আয়না দেখছে আর ভাবছে, চেহারার এতসব সমস্যা দূর করার জন্য কী করা যায়!
আসলে জেনি, এ্যানি, ড্যানি এরা তিনজনেই দেখতে খুব ভাল। জেনি, এ্যানি খুব সুন্দরী, হাইট-ওয়েট সবই ঠিক আছে। ড্যানিও বেশ হ্যান্ডসাম। কিন্তু তিনজনের অই একই সমস্যা। সবসময়ই তারা ভাবে তাদের চেহারা, শরীর-স্বাস্থ্য সুন্দর নয়, তারা দেখতে একবারেই যাচ্ছেতাই। কোথাও বেড়াতে যাওয়ার কথা উঠলেই সমস্যাটা যেন আরও বেড়ে যায়। দীর্ঘদিন ধরে কারো যদি এই সমস্যা চলমান থাকে তাহলে বিষয়টি বডি ডিসমর্ফিক ডিসঅর্ডার বা বিডিডি কীনা তা দেখা উচিত। 

বডি ডিসমর্ফিক ডিসঅর্ডার, চিকিৎসা বিজ্ঞানে এরকম একটা পরিভাষার ব্যবহার আছে। এটিকে ঠিক কোন রোগ বলা যায় না। তবে এটি কখনো কখনো মানসিক সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। পরিভাষাটি যতটাই অপরিচিত হোক বিষয়টা কিন্তু ততটাই পরিচিত। 

বডি ডিসমর্ফিক ডিসঅর্ডার কি?
বডি ডিসমর্ফিক ডিসঅর্ডার (বিডিডি) মানুষকে বিশ্বাস করতে বাধ্য করে যে তাদের শরীরের কিছু অংশ কুৎসিত দেখায় বা দেখতে ভাল লাগছে না। এই নিয়ে তারা ঘণ্টার র পর ঘণ্টা ব্যয় করে, নিজেকে উল্টেপাল্টে দেখে। প্রতিদিনই অনেকবার, তারা নিজেদেরকে নানাভাবে সাজায়, শরীরের অনেক কিছু আড়াল করে। বেশিরভাগ মানুষই এসব নিয়ে ভাবে না কিন্তু কিছু মানুষ এই বিষয়টিকেই ত্রুটি বা দোষ হিসাবে গণ্য করে তার সমাধানে অনেক সময় ব্যয় করে থাকে। টিনেজারদের মাঝে এই প্রবণতা বেশ লক্ষণীয়। 
বডি ডিসমর্ফিক ডিসঅর্ডার বা বিডিডি এর লক্ষণগুলো হচ্ছে- 
১. চেহারার বিষয়ে চরম মনোযোগ
এরা চেহারার কিছু অপছন্দের অংশ নিয়ে চিন্তা করা কোনোভাবেই বন্ধ করতে পারে না। তারা নির্দিষ্ট একটি  বিষয়ের ওপর মনোনিবেশ করে - যেমন, তাদের ত্বকে কোন ফুসকুড়ি হয়েছে, তখন সেটাই তাদের মনযোগের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। কিংবা তাদের নাক, চোখ, ঠোঁট, কান বা হাতের আকৃতি নিয়ে অসন্তুষ্ট থাকলে সেটাই তাদের ভাবনায় সর্বক্ষণ জুড়ে থাকে। 
২. চেহারা সম্পর্কে বিরক্ত বোধ করে। চেহারা নিয়ে চিন্তিত, চাপগ্রস্ত এবং উদ্বিগ্ন বোধ করে। 
৩. চেহারা পরখ করতে থাকে এবং তা ঠিক করার চেষ্টা করতে থাকে। এরা বারবার আয়নায় নিজের চেহারা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখার প্রবল প্রয়োজন অনুভব করে। যেমন, এরা আয়নায় তাদের চেহারা দেখতে থাকে এবং অন্যদের কাছে জানতে চায় তাকে কেমন দেখাচ্ছে। এরা বারবার পোষাক আর মেকআপ পরিবর্তন করে স্বস্তি পাওয়ার চেষ্টা করে থাকে। 
৪. নিজেকে অন্যদের কাছ থেকে আড়াল করা। বিডিডি আক্রান্ত কিছু লোক তাদের চেহারা সম্পর্কে এত খারাপ অনুভব করে যে তারা পরিচিতজনদের সামনে নিজের চেহারা দেখাতে চায় না। তারা বাড়িতেই বেশি সময় অবস্থান করে, নির্জনে মেকাপ করে, টুপি পরে, মুখ ঢেকে রাখে। কেউ কেউ এতটাই চাপে থাকে যে আয়নায় মুখ দেখাও কমিয়ে দেয়। 
৫. নিজের চেহারা নিয়ে এরা একটি মিথ্যা ধারণা পোষণ করে আছে। তারা শরীরের এমন বিষয় নিয়ে চিন্তিত থাকে যেগুলো হয়তো অন্যরা কদাচিৎ লক্ষ্য করেছে। আর তারা নিশ্চিত থাকে যে তারা দেখতে কুৎসিত, যদিও এটি সত্য নয়। 

বডি ডিসমর্ফিক ডিসঅর্ডার (বিডিডি) কীভাবে নির্ণয় করা হয়?
একজন প্রশিক্ষিত মানসিক স্বাস্থ্য থেরাপিস্ট যিনি বিডিডি বোঝেন তিনি এটি নির্ণয় করতে পারবেন। কারো এই সমস্যা থাকলে কিছু প্রশ্ন-উত্তরের মাধ্যমে মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এটি নির্ণয় করে থাকেন।
 
এই সমস্যার তাহলে সমাধান কী?
এই রকম একটা মর্মবেদনা নিয়েই কি জীবন চালানো অবশ্যই কষ্টের ব্যাপার। 
বুদ্ধিবৃত্তিক আচরণগত থেরাপি:কগনিটিভ বিহেভিয়ারেল থেরাপি বা সিবিটি হলো এক ধরনের কথাথেরাপি। কথা বলার মাধ্যমে আক্রান্তদের অনুভূতি, চিন্তাকে বোঝার চেষ্টা করা হয়। আক্রান্তরা যাতে নিজের চিন্তাকে শনাক্ত করতে পারে এবং সেই চিন্তার বিরুদ্ধে নিজের যুক্তি দিয়ে জয়ী হতে পারে, সেই লক্ষেই এই কথা বলা। শরীরকে দেখার পদ্ধতি পরিবর্তন করার মাধ্যমে ধীরে ধীরে এই থেরাপি মানুষকে নিজের ত্রুটির প্রতি কম দৃষ্টিপাত করতে শেখায়। একপর্যায়ে তারা তাদের চেহারা বারবার চেক করা এবং তা ঠিক করা বন্ধ করতে শেখে। 
ওষুধের মধ্যে সেরোটোনিন বিডিডি এর চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। এগুলিকে কখনও কখনও এসএসআরআই ওষুধ বলা হয়। এসএসআরআই ওষুধ মানুষকে তাদের চেহারা সম্পর্কে আবেগ কমিয়ে কষ্টের অনুভূতি কমাতে সাহায্য করতে পারে। সাথে সিবিটি অবস্থার  উন্নতি করতে  সাহায্য করে। 

দৈহিক সৌন্দর্য নিয়ে অসন্তুষ্টি বা বিডিডি এর কারণ কী?
সঠিক কারণ সম্পর্কে এখনো তেমন কিছু জানা যায়নি। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বিশ্বাস করেন বিডিডি সৃষ্টির ক্ষেত্রে যে বিষয়গুলো ভূমিকা পালন করে সেগুলো হচ্ছে-
১. জিন বা বংশগত প্রভাব রয়েছে এমনটা মনে করেন অনেকে।
২. সেরোটোনিন মস্তিষ্কের একটি দরকারি রাসায়নিক পদার্থ। সেরোটোনিনের স্বল্পমাত্রা এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী হতে পারে।
৩. মস্তিষ্কের কিছু অঞ্চলের কার্যকারিতায় ভিন্নতাও একটি কারণ বলে মনে করা হয়। 
বিডিডি এর জন্য আক্রান্ত ব্যক্তি কিংবা তার মা-বাবাকে দোষারোপ করা যায় না। কারণ এটি এক ধরনের মানসিক অবস্থা, যার জন্য চিকিৎসা প্রয়োজন। 

বডি ডিসমর্ফিক ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত কারো জন্য বিষয়টি কেমন?
বিডিডিতে আক্রান্ত হলে চিন্তা ও উদ্বেগের কারণে  অনেক সময় এবং শক্তি তাকে খরচ করতে হয়। বিডিডিতে আক্রান্ত একজন ব্যক্তি, তার চেহারা কেমন তা নিয়ে কখনই সঠিক ধারণা রাখেন না। এই সমস্যার কারণে, বিডিডি আক্রান্ত ব্যক্তি প্রায়ই বন্ধুবান্ধবদের সাথে থাকা, স্কুলে যাওয়া বা কর্মস্থলে যাওয়া, বা স্বাভাবিক কাজকর্ম মিস করে। এটি তাদেরকে একা, দুঃখিত বা বিষণ্ণ করে তোলে। 
কেউ কেউ ত্রুটি ঠিক করার আশায় চিকিৎসা নেয় কিংবা অস্ত্রোপচারের কথা ভাবে। যদিও অনেক ক্ষেত্রেই ত্রুটি দূর করার জন্য এগুলোর কোনকিছুরই দরকার নেই।  

যদি কারো ডিসমর্ফিক ডিসঅর্ডার থাকে?
যদি কেউ মনে করে তার বিডিডি থাকতে পারে তাহলে-
১. পিতামাতা, থেরাপিস্ট, ডাক্তার, বা প্রাপ্তবয়স্ক যার ওপর বিশ্বাস করা যায় তার সাথে করেন তার সাথে কথা বলতে হবে। সেই সাথে মনের অবস্থা, চিন্তাভাবনা এবং চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে বলতে হবে।
২. সিবিটি নিতে থেরাপিস্ট খুঁজে পেতে হবে। 
আপনার BDD আছে কিনা তা জানতে CBT থেরাপিস্টের সাথে দেখা করতে হবে।
৩. নিজেকে দেখার পদ্ধতি পরিবর্তন করতে সময় এবং প্রচেষ্টা লাগে। থেরাপিস্টের সাথে সৎ এবং খোলামেলাভাবে সব বলতে হবে। বিষণ্ণ বোধ করলে সে বিষয়েও জানাতে হবে।
সমস্যাকে আমলে এনে তার নিরাময়ে ব্যবস্থা গ্রহণের মানসিকতা থাকতে হবে। নিজের সম্পর্কে ভ্রান্ত ধারণা দূর করে স্বাভাবিক সুস্থ মানসিক স্বাস্থ্য অর্জন করা কঠিন কোন বিষয় নয়। 

লেখক: বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবসে বাংলাদেশ ফার্মাসিস্টস ফোরামের আলোচনা সভা
বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবসে বাংলাদেশ ফার্মাসিস্টস ফোরামের আলোচনা সভা
বিশ্ব হার্ট দিবসে ইউনিভার্সেল মেডিকেলের ফ্রি ক্যাম্প
বিশ্ব হার্ট দিবসে ইউনিভার্সেল মেডিকেলের ফ্রি ক্যাম্প
যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা
যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা
দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম সিঙ্গেল রড গর্ভনিরোধক ইমপ্ল্যান্ট চালু করলো টেকনো ড্রাগস লিমিটেড
দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম সিঙ্গেল রড গর্ভনিরোধক ইমপ্ল্যান্ট চালু করলো টেকনো ড্রাগস লিমিটেড
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ : সময়মতো চিকিৎসাই বাঁচাতে পারে প্রাণ
হৃদরোগ : সময়মতো চিকিৎসাই বাঁচাতে পারে প্রাণ
ঢাবিতে INFS প্রাক্তনদের মিলনমেলা
ঢাবিতে INFS প্রাক্তনদের মিলনমেলা
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ইউনাইটেড হসপিটালে অধ্যাপক ডা. মোহসেনের যোগদান
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সর্বশেষ খবর
তামিলনাড়ুতে থালাপতির জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতির জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য
হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন
২৫ পদের জন্য বুলবুল-তামিমসহ মনোনয়ন নিলেন ৬০ জন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়া ৭ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ
বাঘের তাড়া খেয়ে লোকালয়ে দুই হরিণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪
শ্রীপুরে নারী মডেলকে রিসোর্টে আটকে গণধর্ষণের অভিযোগ, আটক ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত
প্রতিপক্ষের মারধরে কৃষক দলের নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ আটক ১
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা উপলক্ষে কুড়িগ্রামে র‌্যাবের টহল জোরদার
দুর্গাপূজা উপলক্ষে কুড়িগ্রামে র‌্যাবের টহল জোরদার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটন দিবসে কুয়াকাটায় পর্যটকদের ফুল দিয়ে বরণ
পর্যটন দিবসে কুয়াকাটায় পর্যটকদের ফুল দিয়ে বরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড্ডায় বাসে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে লাখ টাকা খোয়ালেন ব্যবসায়ী
বাড্ডায় বাসে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে লাখ টাকা খোয়ালেন ব্যবসায়ী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
১৪ অক্টোবর থেকে শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাটে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
লালমনিরহাটে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অলিম্পিক আয়োজনের সামর্থ্য আছে বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির : লালওয়ানি
অলিম্পিক আয়োজনের সামর্থ্য আছে বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির : লালওয়ানি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৫
দিনাজপুরে হত্যা মামলায় গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে ভবঘুরে উচ্ছেদ অভিযান ডাকসুর, ইয়াবাসহ একজন আটক
ঢাবিতে ভবঘুরে উচ্ছেদ অভিযান ডাকসুর, ইয়াবাসহ একজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা
পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত
সুপার ওভারের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে শ্রীলঙ্কাকে হারাল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেও বইমেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা
ডিসেম্বরেও বইমেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিকেন্দ্রীকরণে প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা
বিকেন্দ্রীকরণে প্রয়োজন রাজনৈতিক সদিচ্ছা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বড় সম্পদ বিশ্বাসযোগ্যতা
গণমাধ্যমের বড় সম্পদ বিশ্বাসযোগ্যতা

নগর জীবন

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

খালে শিক্ষার্থীর লাশ
খালে শিক্ষার্থীর লাশ

নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

জলাতঙ্ক নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে
জলাতঙ্ক নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে

নগর জীবন

হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ
হজ প্যাকেজ ঘোষণা আজ, কমবে খরচ

নগর জীবন

রাজধানীতে আজ প্রতীকী হরতাল মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও বস্তিবাসীর
রাজধানীতে আজ প্রতীকী হরতাল মুক্তিযোদ্ধা পরিবার ও বস্তিবাসীর

নগর জীবন

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পের ক্যানভাসে টিটুর মুনশিয়ানা
শিল্পের ক্যানভাসে টিটুর মুনশিয়ানা

নগর জীবন

ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

মুন্সিগঞ্জে গাড়ি থামিয়ে নববধূ ছিনতাই
মুন্সিগঞ্জে গাড়ি থামিয়ে নববধূ ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরে আগ্রহী ভুটান

প্রথম পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

প্রথম পৃষ্ঠা