শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৬, মঙ্গলবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

গাজার তীব্র আতঙ্কের ৩৪ ঘণ্টা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গাজার তীব্র আতঙ্কের ৩৪ ঘণ্টা

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় স্থলঅভিযান চালাচ্ছে ইসরায়েল। নির্বিচার বোমা হামলার মধ্যেই এই স্থল আক্রমণ শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। এ সময় গাজায় যেন কোনোভাবেই ইন্টারনেট, মুঠোফোন নেটওয়ার্কের সংযোগ না থাকে, তা নিশ্চিত করেছে ইসরায়েল। ফলে অমানবিক আগ্রাসনের নির্যাতনে দিন কাটানো ২০ লাখের বেশি ফিলিস্তিনিরা নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করতে পারেননি। রবিবার আংশিক সংযোগ ফেরার আগে ৩৪ ঘণ্টা গাজাবাসীরা তাদের নিত্য ট্রাজেডিগুলো সম্পর্কে জানাতে পারেননি। বহির্বিশ্ব সেখানকার নৃশংস ঘটনার বিষয়ে ছিল অন্ধকারে।

জনবহুল আর বসতিপূর্ণ সরু এক চিলতে ভূখণ্ড গাজা উপত্যকা। এরমধ্যে উপর্যুপরি বোমাবর্ষণ, চারদিকে ধবংসস্তূপ। বোমায় নির্বিচারে প্রাণ যাচ্ছে হাজার হাজার মানুষের। এর মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। ধ্বংসস্তূপের নিপে চাপা পড়ে আছে বহু সংখ্যক লাশ। অবরুদ্ধ উপত্যকায় নেই খাদ্য, পানি বা বিদ্যুৎ। এত ভেঙে পড়েছে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। বিভৎস, নিরুপায় এক বাস্তবতার মুখোমুখি গাজার প্রায় ২৩ লাখ বাসিন্দা।

এই সংকটকালে আপনজনদের খোঁজ-খবর যথাসম্ভব রাখতে চায় মানুষ। কিন্তু, ইসরায়েল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করায় গাজাবাসী ৩৪ ঘণ্টা জানতে পারেননি তাদের প্রিয়জনেরা বেঁচে আছেন নাকি এরমধ্যেই নিহত হয়েছেন। এমনকি জরুরি সেবাগুলোর ফোন লাইনও বন্ধ হয়ে যায়। এই অবস্থায়, বিস্ফোরণের শব্দ শুনে শুনে অকূস্থলে গাড়িতে করে ছুটেছেন প্যারামেডিকরা। চেষ্টা করেছেন এভাবেই জীবন বাঁচাতে। তবুও রাস্তার পাশে সাহায্যের অপেক্ষায় থেকে গুরুতর আহত অনেকেই মারা গেছেন। 

টানা তিন সপ্তাহ ধরে গাজায় বোমা ফেলার পর শুক্রবার সন্ধ্যায় সেলফোন ও ইন্টারনেট সংযোগ হঠাৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। গাজায় সেলফোন ও ইন্টারসেট সেবা দুর্বল, যুদ্ধকালে যা আরও ক্ষীণ হয়ে পড়ে। তবু মানুষ কোনোরকমে যোগাযোগের সুযোগ পেয়েছে। কিন্তু, শুক্রবার সে উপায়ও স্তব্ধ হয়ে পড়ে। এমন সময়ে তা হয়, যখন গাজাবাসী তাদের ওপর ইসরায়েলি স্থল অভিযান যেকোনো মুহূর্তে শুরু হওয়ার আশঙ্কায়, আতঙ্কে দিনাতিপাত করছিল। পুরো বিশ্বও অভিযানের বিবরণ জানতে চাইছিল।  

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের কারণে এ বিষয়ে মন্তব্য করা স্পর্শকাতর হওয়ায়, নাম না প্রকাশের শর্তে দেশটির দুজন কর্মকর্তা দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসকে জানান, যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্বাস যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার নেপথ্যে ছিল ইসরায়েল।   

রাতের আঁধার ঘনিয়ে আসার মুহূর্তে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার এ ঘটনায় পুরো উপত্যকাজুড়ে নিয়ন্ত্রণহীন আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। 

রবিবার গাজায় ইন্টারনেট ও সেলফোন নেওয়ার্ক কিছুটা ফিরে আসে। এদিন তার ফেসবুক পোস্টে গাজা-নিবাসী সাংবাদিক ফাথি সাব্বাহ লেখেন, “আমার মনে হয়েছিল, অন্ধ ও কালা হয়ে হয়ে গেছি, কিছু দেখতে বা শুনতে পাচ্ছি না।”

গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলের অভ্যন্তরে ঢুকে ১,৪০০ মানুষকে হত্যা করে এবং ২২৯ জনেরও বেশি মানুষকে জিম্মি হিসেবে নিয়ে যায়। সেদিন থেকে প্রচণ্ড বোমাবর্ষণ শুরু হয়। 

চরম প্রতিশোধ নিতে মধ্যযুগীয় পন্থা নিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। জনবহুল গাজায় তারা বিদ্যুৎ, পানি সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। এমনকি চিকিৎসা সরঞ্জাম, খাদ্যও আসতে দেয়নি। একইসময়ে অবিশ্রান্ত গোলা ও বোমা ফেলছে। 

রবিবার ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানায়, গাজায় শনিবার রাত থেকেই অভিযান শুরু করেছে তারা। এবং সেখানে তাদের সেনাসংখ্যা বাড়াচ্ছে। এসময় গাজার উত্তর অংশ থেকে বাসিন্দাদের অবিলম্বে দক্ষিণাঞ্চলে সরে যাওয়ার বিষয়ে আবারো হুঁশিয়ারি দেয়। কিন্তু, এর আগেও ইসরায়েলের হুমকির মুখে ঘরবাড়ি ছেড়ে দক্ষিণে পালানো মানুষের ওপর হামলা হয়েছে। বিমান হামলায় উদ্বাস্তুদের অনেককে হত্যা করা হচ্ছে। 

হামাসের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের এই যুদ্ধ আঞ্চলিক উত্তেজনার বারুদের স্তূপে আগুন দিতে পারে। এরমধ্যেই লেবাননের হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর সাথে ইসরায়েলের গোলাগুলি বিনিময় হচ্ছে সীমান্তে। সম্প্রতি লেবানন থেকে একযোগে ১৬টি রকেট ইসরায়েলে নিক্ষেপ করা হয়। এ প্রেক্ষাপটে, দক্ষিণ লেবাননে বিমান হামলা চালানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী।     

আঞ্চলিক নিরাপত্তা পরিস্থিতি নাজুক তাতে সন্দেহ নেই, কিন্তু মানবিক বিপর্যয় তার থেকেও গুরুতর। 

গাজার একজন বাসিন্দা ও ৪৫ বছর বয়সী সরকারি চাকরিজীবী দেইর এল বালাহ বলেন, “ভেবেছিলাম, বিদ্যুৎ ও পানি সরবরাহ বন্ধ হয়ে যাওয়াটাই সবচেয়ে ভয়াবহ, এর চেয়ে খারাপ আর কি হতে পারে!”

এই পৌঢ়ের মন্তব্য, “কিন্তু, যোগাযোগের সুযোগ হারানোটা দেখি তার চেয়েও ভয়াবহ।”

যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় কেবল যে আত্মীয়-পরিজন, বন্ধুবান্ধবদের খোঁজ নিতে পারেননি টানা ৩৪ ঘণ্টা, শুধু তাই-ই নয়, এমনকি পানি বিক্রেতার সাথেও যোগাযোগ করতে পারেননি। রুটি বিক্রেতার সাথেও নয়। ফলে এই সময়টা পরিবার নিয়ে সম্পূর্ণ অনাহারে কাটান বালাহ।   

প্রথমে তিনি ভেবেছিলেন, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন সাময়িক। অচিরেই সেই ভুল ভাঙে তার। বাড়ির ছাদে লাগানো সোলার প্যানেল থেকে পাওয়া বিদ্যুৎ ব্যবহার করে কাতার-ভিত্তিক গণমাধ্যম আল জাজিরা দেখে বালাহ জানতে পারেন, গাজা সব ধরনের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।   

ফিলিস্তিনের প্রধান টেলিযোগাযোগ কোম্পানি– প্যালটেল এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আব্দুলমাজিদ মেলহেম জানান, রবিবার ভোররাত ৪টা থেকে তাদের সংযোগ আপনাআপনি ফিরতে শুরু করে। 

কোম্পানিটি যুদ্ধকালে কোনো রক্ষণাবেক্ষণ বা মেরামতের কাজ করেনি, ফলে কীভাবে তা বিচ্ছিন্ন হয়েছিল বা কীভাবেই তা আংশিকভাবে ফিরে আসে সে সম্পর্কে কিছুই বুঝতে পারেনি।  

আব্দুলমাজিদ বলেন, তার ধারণা এর পেছনে ইসরায়েলি সরকারই দায়ী। অবশ্য সাম্প্রতিক যুদ্ধের শুরুর দিকেই কোম্পানির একটি টেলিযোগাযোগ টাওয়ারে ইসরায়েলি বিমান হামলার পর থেকে বেশ সীমিতই হয়ে পড়েছিল তাদের সেবা প্রদান। 

ইচ্ছাকৃতভাবে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার অভিযোগ সম্পর্কে এ পর্যন্ত কোনো মন্তব্য করতে চাননি ইসরায়েলি কর্মকর্তারা। 

তবে দুজন মার্কিন কর্মকর্তা জানান, তারা তাদের ইসরায়েলি সমকক্ষদের যোগাযোগ নেটওয়ার্ক সচল করার তাগিদ দিয়েছিলেন।

যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনায় গাজা উপত্যকাজুড়ে জনমানুষের মধ্যে আতঙ্কের পাশাপাশি ক্ষোভও ছড়িয়ে পড়ে।  

ব্রিটিশ-ফিলিস্তিনি নাগরিক ডা.ঘাসসান আবু সিত্তাহ লন্ডনে তার প্রাকটিস ছেড়ে গাজার একটি হাসপাতালে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে যোগ দিয়েছেন। তিনি সামাজিক মাধ্যম ‘এক্স’- এ লেখেন, “ফিলিস্তিনিরা নির্বিচার হত্যাকাণ্ডের শিকার হওয়ার সময় মনে হয় খুব বেশি হইচই করেছেন। যেটা ইসরায়েলের সমর্থনদাতা পশ্চিমাদের একচোখা স্পর্শকাতরতায় আঘাত করেছে। তাই তারা আমাদের সমস্ত যোগাযোগের উপায় বন্ধ করে, স্তব্ধ করতে চেয়েছে।”

এভাবে বহির্বিশ্ব– এবং একে অপরের থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে – গাজার মানুষ যেন এক মহাদুর্যোগের চলচ্চিত্রের দৃশ্যগুলোর মতো দুর্বিষহ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যায়। 

গাজার সিভিল ডিফেন্সের এক কর্মকর্তা মাহমুদ বাসেল বলেন, দূরে বিস্ফোরণের ধোঁয়া বা অগ্নিকুণ্ড দেখে দিক আন্দাজ করে ছুটতে হয়েছে উদ্ধারকর্মীদের। কিছুক্ষেত্রে স্বেচ্ছাসেবকরা আহত মানুষকে গাড়িতে উঠিয়ে নিয়ে হাসপাতালে আনেন এবং সেখানে আসার পর হাসপাতালের মেডিক ও অ্যাম্বুলেন্স কর্মীদের দুর্গত স্থান সম্পর্কে জানান, যাতে তারা গিয়ে বাদবাকি আহতদের বাঁচানোর চেষ্টা করতে পারেন।

গাজার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন চিকিৎসা সেবা সংস্থার পরিচালক ইউসুফ আল লোহ জানান, কোনো কোনো আহত মানুষকে এক মাইলের বেশি পথ সাহায্যের জন্য ছুটতে হয়েছে, পুরোটা সময় তারা যন্ত্রণায় আর্ত-চিৎকার করেছে। উদ্ধারকারীরা যখন তাদের কাছে পৌঁছান, তখন রাগে-ক্ষোভে তারা উদ্ধারকারীদেরই গালমন্দ করেছেন। মানুষের মধ্যে ‘মানসিকভাবে’ চরম দুর্যোগের ধারণা তীব্র হওয়ারই লক্ষ্মণ এটি।   

ইউসুফ এই যোগাযোগের ব্ল্যাকআউটকে ‘যুদ্ধাপরাধ’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, এরজন্য দায়ীদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি করা উচিত।

তিনি বলেন, “এফ-১৬ জঙ্গিবিমানগুলো এত ঘন ঘন উড়ে এসে বোমা ফেলেছে, আমার মনে হচ্ছিল তারা যেন গাজাকে পৃথিবীর মানচিত্র থেকেই মুছে ফেলতে চাইছে।”

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র আশরাফ আল-কিদরা জানান, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ৮ হাজারের বেশি গাজাবাসীকে হত্যা করা হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ হাজার জনের বেশি হলো শিশু। 

টেলিযোগাযোগ কিছুটা ফিরে আসার পরে বিভিন্ন দুর্গত স্থানে গিয়ে শত শত আহত ও নিহতকে পরে থাকতে দেখেন অ্যাম্বুলেন্স ও সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা। ধবংস হওয়া ভবনগুলোর মধ্যেও আটকা পড়া মানুষদের আর্তচিৎকার তারা শুনেছেন। রবিবারের এক সংবাদ সম্মেলনে এমন মর্মস্পর্শী বর্ণনা দেন মুখপাত্র।

রবিবার ফিলিস্তিনে ত্রাণ সহায়তা দেওয়া– জাতিসংঘের ত্রাণ ও কর্ম সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) জানায়, হাজার হাজার ফিলিস্তিনি তাদের গুদামগুলোতে অনুপ্রবেশ করে আটা-ময়দা ও অন্যান্য নিত্যপণ্য নিয়ে গেছে।

ইউএনআরডব্লিউএ’র গাজা উপত্যকা বিষয়ক পরিচালক থমাস হোয়াইট বলেন, “কয়েক সপ্তাহ ধরে যুদ্ধ ও কঠোর অবরোধ চলার পরিপ্রেক্ষিতে গাজায় সামাজিক শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ার উদ্বেগজনক লক্ষণ হলো এ ঘটনা।”

তিনি বলেন, “ইন্টারনেট ও মুঠোফোনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ঘটনায় মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ও উত্তেজনা চরম রূপ নেয়। গাজায় নিজদের পরিবারবর্গ ও বহির্বিশ্বের সাথে যোগাযোগ করতে পারছিলেন না কেউ। তাদের সবারই মনে হয়েছে, তারা পরিত্যক্ত। নিজদের রক্ষার চেষ্টা নিজদেরই করতে হবে।”

শনিবারের ব্যাপক যোগাযোগ ব্ল্যাকআউটের মধ্যে হেলমি মৌসার মতো কতিপয় ব্যক্তির ইন্টারনেট সংযোগ ছিল। কিন্তু, এতে তার উদ্বেগ কোনো অংশেই কমেনি। কারণ, মাত্র এক মাইল দূরে থাকা আত্মীয়, বন্ধুবান্ধবদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেননি।  

৭০ বছর বয়সী অবসরপ্রাপ্ত লেখক মৌসা এবং তার স্ত্রী বাসমা আতিয়া দুশ্চিন্তা ভারাক্রান্ত হয়েছিলেন তাদের অ্যাপার্টমেন্টের নয়তলার ফ্ল্যাটে। ছেলেমেয়ে, নাতিনাতনীদের কথাই তাদের মনে হয়েছে বারবার। বয়স্ক এই দম্পত্তি সন্ত্রস্ত ছিলেন পুরোটা সময়।

মৌসা বলেন, “চারদিকে একের পর এক প্রচণ্ড বিস্ফোরণ ঘটছিল– ডানে, বায়ে– সবদিকে। মনে হচ্ছিল, যেন ১০০ বিমান একসাথে গাজায় হামলা করছে– যেন এই উন্মাদনার আর কোনো সীমা-পরিসীমা নেই– যেন তা কল্পনাকেও হার মানায়।”

এভাবেই ব্ল্যাকআউটের অন্ধকার জীবনের সাক্ষী হলো গাজাবাসী। তাদের দুর্ভোগের কাছে পরাজিত হলো বিশ্ব মানবতা। সূত্র: নিউ ইয়র্ক টাইমস

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’
‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
অবিলম্বে ইরান ছাড়ার নির্দেশ, বিপাকে লাখো আফগান অভিবাসী
অবিলম্বে ইরান ছাড়ার নির্দেশ, বিপাকে লাখো আফগান অভিবাসী
গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
গাজায় চলছে যুদ্ধ, তেলআবিবে ক্ষোভ ও প্রতিবাদ
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
আবারও ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় বন্ধ ইসরায়েলি বিমানবন্দর
সর্বশেষ খবর
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৩৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত
দিনাজপুরে বাস উল্টে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী
বাংলাদেশের সর্বস্তরের মানুষের দাবি ইসলামপন্থীদের ঐক্য : মাসুদ সাঈদী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
উখিয়ায় এক লাখ ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩
ছাত্রলীগের কর্মীসহ গ্রেফতার ৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা
কসবায় তথ্য ও প্রযুক্তি সচিবকে সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’
‘আমরা অস্ত্র ছাড়ব না, যতক্ষণ না ইসরায়েল আগ্রাসন বন্ধ করে’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালের নাশতায় করা এই ভুলগুলোর জন্যই কি ওজন বেড়ে যাচ্ছে?
সকালের নাশতায় করা এই ভুলগুলোর জন্যই কি ওজন বেড়ে যাচ্ছে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
নান্দাইলে বজ্রপাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন
উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ
বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো
আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন