শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:২৬, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১৬:৩৯, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

ক্রিপ্টো রিজার্ভ গড়বেন ট্রাম্প?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ক্রিপ্টো রিজার্ভ গড়বেন ট্রাম্প?

এবার স্বর্ণ বিক্রি করে বিটকয়েন কিনতে চলেছে যুক্তরাষ্ট্র? যুক্তরাষ্ট্রের হবু প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কথায় মিলেছে সেই ইঙ্গিত। জনপ্রিয় এই ক্রিপ্টো মুদ্রার ‘কৌশলগত ভান্ডার’ (স্ট্র্যাটেজিক রিজার্ভ) গড়ে তুলতে চাইছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত ওয়াশিংটন এই পদক্ষেপ নিলে বিশ্ব অর্থনীতিতে যে বড় বদল আসবে তা বলার আপেক্ষা রাখে না।

ক্রিপ্টো মুদ্রার প্রবল সমর্থক ট্রাম্প তাঁর ভোট প্রচারেও বিটকয়েন রিজার্ভের কথা বলেছিলেন। নভেম্বরে দ্বিতীয় বারের জন্য তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর বিশেষ এই ডিজিটাল মুদ্রাটির দর হু হু করে বাড়তে থাকে। বড়দিনের মুখে ফের এক বার ‘কৌশলগত পুঁজি’ হিসাবে বিটকয়েনের কথা বলতে শোনা গেছে তাঁকে।

ট্রাম্পের ওই ঘোষণার পর রেকর্ড উচ্চতায় ওঠে বিটকয়েনের দর। গত ১৬ ডিসেম্বর এই ক্রিপ্টো মুদ্রার এক একটির দাম ছিল ১ লক্ষ ৭ হাজার ডলার। আগামী বছরের ২০ জানুয়ারি শপথ নেবেন ট্রাম্প। ফলে আপাতত বিটকয়েনের সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকবে বলেই মনে করছেন আর্থিক বিশ্লেষকেরা।

কিন্তু ইতিমধ্যেই বর্যীয়ান রিপাবলিকান নেতার সিদ্ধান্ত ঘিরে তাঁর নিজের দল এব‌ং দেশের মধ্যেই রয়েছে একাধিক প্রশ্ন। অনেকেই জানতে চাইছেন, ‘কৌশলগত পুঁজি’ বলতে ঠিক কী বোঝাতে চাইছেন ট্রাম্প? কী ভাবেই বা বিটকয়েনে সেই ভান্ডার ভরিয়ে তুলবেন তিনি? এর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের স্বর্ণ কোষাগার ভেঙে ‘হলুদ ধাতু’ বিক্রি করা কতটা যুক্তিযুক্ত?

খরা-বন্যা-ভূমিকম্প হোক বা অন্য কোনও সঙ্কট, আপৎকালীন পরিস্থিতিতে দেশকে রক্ষা করতে সরকারের কাছে থাকে বিশেষ একটি তহবিল। অর্থনীতির পরিভাষায় একেই বলে ‘কৌশলগত রিজার্ভ’। বিপদের সময়ে এই তহবিলের সঞ্চিত অর্থই রাষ্ট্রের একমাত্র আশা-ভরসা। আর তাই ‘কৌশলগত পুঁজি’ বৃদ্ধির দিকে নজর রাখে বিশ্বের প্রতিটি দেশ।

উদাহরণ হিসাবে আমেরিকার কৌশলগত পেট্রলিয়াম রিজার্ভের কথা বলা যেতে পারে। ১৯৭৩-’৭৪ সালে পশ্চিম এশিয়ার আরব দেশগুলি ওয়াশিংটনকে অপরিশোধিত তেল বিক্রি বন্ধ করেছিল। ‘তরল সোনা’র অভাবে আমেরিকার অর্থনীতি ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। এর পরই ১৯৭৫ সালে কৌশলগত কাঁচা তেলের রিজার্ভ তৈরির জন্য বিশেষ আইন পাশ করে আমেরিকার পার্লামেন্ট।

বিগত কয়েক দশকে বহু বার তেলের দামের আঁচ লাগা থেকে দেশের অর্থনীতিকে বাঁচাতে ওই ‘কৌশলগত রিজার্ভ’-এর যথেচ্ছ ব্যবহার করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টরা। সাধারণত যুদ্ধ বা মেক্সিকো উপসাগরে ঘূর্ণিঝড় ‘হ্যারিকেন’-এর দরুন বিশ্ব বাজারে কাচা তেলের দর হু হু করে বাড়তে থাকে। আর তখনই ঘরোয়া বাজারে পেট্রোপণ্যের দর কম রাখতে কৌশলগত রিজার্ভ ব্যবহার করে থাকে ওয়াশিংটন।

মেক্সিকো উপসাগর থেকে খনিজ তেল উত্তোলন করে যুক্তরাষ্ট্র। ঘূর্ণিঝড় ‘হ্যারিকেন’-এর দাপটে বেশ কয়েক বার ওয়াশিংটনের সেই পরিকাঠামো মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে ঘরোয়া বাজারে ‘তরল সোনা’র দর বৃদ্ধি ছিল অবশ্যম্ভাবী। কিন্তু ‘কৌশলগত রিজার্ভ’ থেকে পেট্রোপণ্য খোলা বাজারে নিয়ে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে আমেরিকা। এর জেরে মুদ্রাস্ফীতির হারকেও নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছেন ‘স্ট্যাচু অফ লিবার্টি’র দেশ।

‘কৌশলগত পুঁজি’ একমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের যা রয়েছে, তা কিন্তু নয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন সামগ্রীর কৌশলগত রিজার্ভ জমা করে থাকে। যেমন দুনিয়ার একমাত্র ম্যাপল সিরাপ ভান্ডার রয়েছে কানাডার হাতে। চিনের কৌশলগত রিজার্ভের আওতায় রয়েছে শস্য, দামি সংকর ধাতু এবং শূকরের মাংস।

ট্রাম্প অবশ্য বিটকয়েনের ‘কৌশলগত রিজার্ভ’ কীভাবে তৈরি করবেন, তা স্পষ্ট করেননি। এ ক্ষেত্রে মার্কিন পার্লামেন্টে নতুন আইন পাস করতে হতে পারে। আমেরিকার প্রেসিডেন্ট দেশের আইনসভার অঙ্গ নন। ফলে এই বিল পাস করতে হলে রিপাবলিকানদের পক্ষ থেকে আনতে হবে বিল।

আর এখানেই বাধার সম্মুখীন হতে পারেন ট্রাম্প। কারণ, তার নিজের দল রিপাবলিকান পার্টির সমস্ত প্রার্থী যে বিটকয়েনের সমর্থক, এমনটা নয়। দ্বিতীয়ত, ক্রিপ্টো সমর্থকদের একাংশ আবার স্বর্ণ বিক্রি করে বিটকয়েন কেনার ঘোর বিরোধী।

ফলে ক্রিপ্টো রিজার্ভ তৈরির জন্য নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্টকে দ্বিতীয় রাস্তা ধরতে হতে পারে। দেশের ‘ট্রেজারির এক্সচেঞ্জ স্টেবিলাইজেশন তহবিল’-এর আধিকারিকদের বিটকয়েন কেনার নির্দেশ দিতে পারেন ট্রাম্প। বিদেশি মুদ্রা কেনা বা বিক্রি করার চূড়ান্ত ক্ষমতা রয়েছে এই তহবিলের হাতে।

বিশেষজ্ঞদের দাবি, ‘কৌশলগত সংরক্ষণ’ বাড়াতে বেআইনি লেনদেনে অভিযুক্তদের থেকে বাজেয়াপ্ত হওয়া বিটকয়েনও ওই তহবিলে যুক্ত করার নির্দেশ দিতে পারেন আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট। বর্তমানে ওয়াশিংটনের হাতে এই ধরনের প্রায় দু’লক্ষ ক্রিপ্টো মুদ্রা রয়েছে। এর আনুমানিক বাজারমূল্য ২,১০০ কোটি ডলার।

সূত্রের খবর, আগামী বছর জুলাই মাস থেকে বিটকয়েন জমানোর কাজ শুরু করবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রশাসন। এর জন্য খোলা বাজার থেকে ওই ক্রিপ্টো মুদ্রা কেনা হবে কি না, তা অবশ্য স্পষ্ট করেননি বর্ষীয়ান রিপাবলিকান নেতা। বিটকয়েনের বিপরীত ঋণ দেওয়ার নীতি চালু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।

ট্রাম্পের যুক্তি, ‘‘চিনের সঙ্গে ক্রমশ কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে পড়তে হচ্ছে আমাদের। আর তাই বিটকয়েনের রিজার্ভ তৈরি করা খুবই জরুরি। এতে আগামী দিনে ক্রিপ্টো বাজারে একাধিপত্য তৈরি করতে সক্ষম হবে আমেরিকা।’’

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচিত প্রেসিডেন্টের এই সিদ্ধান্তকে একরকম ‘গেম চেঞ্জার’ বলে মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা। এর ফলে বিশ্ব বাজারে আরও শক্তিশালী হবে ডলার। ফলে কোনও রকমের কর বৃদ্ধি না করেই দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করার সুযোগ পাবেন ট্রাম্প।

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞেরা মনে করেন, ডলার শক্তিশালী হলে চিন এবং রাশিয়ার মতো শত্রু দেশকে মোকাবিলা করা ওয়াশিংটনের পক্ষে অনেকটা সহজ হবে। দেশের আর্থিক ঘাটতি মেটানোও ট্রাম্পের পক্ষে খুব কঠিন হবে না।

 
বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে কাতারে আরব-মুসলিম নেতাদের বৈঠক
ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে কাতারে আরব-মুসলিম নেতাদের বৈঠক
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৫০ ফিলিস্তিনি
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মিয়ানমারে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিমান হামলায় ১৯ শিক্ষার্থী নিহত
মিয়ানমারে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিমান হামলায় ১৯ শিক্ষার্থী নিহত
পাকিস্তানে তালেবানের হামলায় ১২ সেনা নিহত
পাকিস্তানে তালেবানের হামলায় ১২ সেনা নিহত
ভারতে গণেশ বিসর্জনের শোভাযাত্রায় ঢুকে পড়ল ট্রাক, নিহত ৯
ভারতে গণেশ বিসর্জনের শোভাযাত্রায় ঢুকে পড়ল ট্রাক, নিহত ৯
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে যা বললেন ইয়াহিয়া সারি
ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা নিয়ে যা বললেন ইয়াহিয়া সারি
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
চার্লি কার্কের সন্দেহভাজন হত্যাকারীকে যেভাবে আটক করা হয়
সর্বশেষ খবর
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা