শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩১, রবিবার, ০২ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৯:২৫, রবিবার, ০২ মার্চ, ২০২৫

ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগবিতণ্ডা: এখন কোন দিকে যাবে ইউক্রেন সঙ্কট?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগবিতণ্ডা: এখন কোন দিকে যাবে ইউক্রেন সঙ্কট?

হাসি মুখেই হোয়াইট হাউসের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনান্ড ট্রাম্প। অপেক্ষায় ছিলেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির জন্য। তিনি এলেন, করমর্দন করে একসঙ্গে প্রবেশ করলেন আমেরিকার বিখ্যাত সেই সাদা বাড়ি তথা হোয়াইট হাউসে! তখন কে জানতেন, ওই হাসি কয়েক মিনিট পরেই উধাও হয়ে যাবে! দুই রাষ্ট্রনেতা জড়িয়ে পড়বেন নজিরবিহীন বাগবিতণ্ডায়! ওভাল অফিসে ট্রাম্প-জেলেনস্কির প্রকাশ্য বিতণ্ডার পর বিশ্ব রাজনীতিও ভাগাভাগি। তবে সকলের মুখেই শোনা গিয়েছে শান্তির কথা। পাশাপাশি, ইউক্রেনের পাশে থাকার বার্তাও এসেছে। ট্রাম্প-জেলেনস্কির বাগযুদ্ধ কি আদৌ ভাল হল ইউক্রেনের জন্য? ইউক্রেনপন্থী অনেকেই চিন্তিত সে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে!

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতি নিয়ে মার্কিন নীতিতে কিছুটা বদল দেখা যায়। ইউক্রেনকে দেওয়া সামরিক সাহায্য কাটছাঁট করে আমেরিকা। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের আপত্তি উড়িয়ে সৌদি আরবে যুদ্ধবিরতির জন্য রুশ প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন ট্রাম্প সরকারের কর্মকর্তারা। শুধু তা-ই নয়, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য একপ্রকার জেলেনস্কিকেই দায়ী করেন ট্রাম্প। এর মধ্যেই প্রকাশ্যে আসে ট্রাম্প এবং জেলেনস্কির বৈঠকের কথা। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, খনিজসম্পদ বণ্টন চুক্তি— এই দুটিই ছিল ট্রাম্প-জেলেনস্কির বৈঠকের মূল বিষয়।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজসম্পদ বণ্টন চুক্তি চূড়ান্ত করতে রাজি হয়েছে ইউক্রেন। চলতি মাসের গোড়ায় মার্কিন সামরিক সহায়তার বিনিময়ে ইউক্রেনের খনিজে আমেরিকার অগ্রাধিকারের চুক্তি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন জেলেনস্কি। পরে অবশ্য রাজি হয়ে যান চুক্তিপত্র চূড়ান্ত করতে। ট্রাম্প প্রশাসন তো বটেই, অনেকেই ভেবেছিলেন, হোয়াইট হাউসের বৈঠকেই ওই চুক্তিপত্রে সাক্ষর করবেন জেলেনস্কি বা সেই পথে এগোবেন। কিন্তু বাস্তবে তা হল না। ওভাল অফিসে দুই রাষ্ট্রনেতার ৪০ মিনিটের বৈঠক, পাল্টে দিল সব সমীকরণ। খনিজ বণ্টন চুক্তি নিয়ে আলোচনা তো এগোলই না, তার আগেই ভেস্তে গেল বৈঠক। নেপথ্যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ প্রসঙ্গ।

কী থেকে উত্তেজনার সূত্রপাত?

ট্রাম্প এবং জেলেনস্কির বাগবিতণ্ডা হয় প্রায় ৪০ মিনিট। তাতে বড় ভূমিকা ছিল ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের। মূলত তার একটি কথার উত্তর দিতে গিয়েই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। তারপর সংবাদমাধ্যমের সামনেই একে অপরকে দোষারোপ করেন ট্রাম্প, ভ্যান্স এবং জেলেনস্কি।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ইউক্রেন আক্রমণ এবং তারপর থেকে চলতে থাকা যুদ্ধপরিস্থিতির জন্য পরোক্ষভাবে যুক্তরাষ্ট্রের  সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকেই দায়ী করেন ভ্যান্স। বৈঠকের মাঝেই তিনি বলে ওঠেন, “চার বছর ধরে আমেরিকার একজন প্রেসিডেন্ট সংবাদমাধ্যমের সামনে দাঁড়িয়ে ভ্লাদিমির পুতিনকে নিয়ে কড়া কড়া কথা বলে গিয়েছেন। তারপর পুতিন ইউক্রেন আক্রমণ করলেন। দেশের একটা বড় অংশ ধ্বংস করলেন।” 

এরপরই ভ্যান্স জানান, বাইডেনের পথে হেঁটে কখনওই শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যায় না। 

ট্রাম্পের সমঝোতা-শর্ত

ট্রাম্প ক্ষমতায় এসে নীতি পরিবর্তন করাতেই ‘বিপাকে’ পড়ে ইউক্রেন। অনেকের মতে, হোয়াইট হাউসের বৈঠকে প্রথম থেকেই জেলেনস্কির উপর ‘চাপ’ সৃষ্টি করার চেষ্টা করেন ট্রাম্প। প্রথমেই মার্কিন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কিকে জানান, রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছনোর জন্য ইউক্রেনকে ‘সমঝোতা’ করতে হবে। যুদ্ধের অবসান করতে আমেরিকা সব রকম সাহায্য করবে বলেও আশ্বাস দেন ট্রাম্প। কিন্তু ‘সমঝোতা’তে নারাজ জেলেনস্কি। বৈঠকে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের উদ্দেশে ট্রাম্প বলেন, “আপনার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত! আমরা আপনাদের অনেক কিছুই দিয়েছি।” জেলেনেস্কির জবাব, “কৃতজ্ঞ? আমাদের মানুষ মারা যাচ্ছে। শহর জ্বলছে। আর আপনি আমাদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে বলছেন? আর আপনি আমাদের সমঝোতার কথা বলছেন?” জেলেনেস্কির দাবি, “আপনি (ট্রাম্প) আটকে রেখেছেন। সাহায্যে দেরি করছেন। আপনি পুতিনের মিথ্যারই পুনরাবৃত্তি করছেন। রাশিয়াকে সুযোগ করে দিচ্ছেন।” পুতিনের নাম করে জেলেনেস্কি বলেন, “খুনির সঙ্গে কোনও সমঝোতা নয়।”

সাংবাদিকদের সামনে বৈঠকের মাঝে ‘অনড়’ জেলেনেস্কিকে নিশানা করে ট্রাম্প বলেন, “তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ নিয়ে জুয়া খেলছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। শান্তি চুক্তির জন্য রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনকে চুক্তি করতেই হবে। তার জন্য কিছু ‘আপস’ও করতে হবে, তবে তা খুব বেশি নয়।”

তারপরেই যোগ করেন, “চুক্তিবদ্ধ না-হলে আপনার সঙ্গে থাকবে না আমেরিকা। আপনাকে একাই লড়াই চালিয়ে যেতে হবে।”

বৈঠক শেষে ট্রাম্পের বার্তা

ট্রাম্প, জেডি ভ্যান্স এবং জেলেনস্কির উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়ের জেরে শেষ পর্যন্ত বৈঠক থেকে কোনও সমাধান সূত্র বের হয়নি। বাতিল হয়ে যায় যৌথ সংবাদ সম্মেলন। হোয়াইট হাউস ছেড়ে বেরিয়ে যান জেলেনস্কি। 

ঘটনা শেষে সামাজিক যোগযোগমাধ্যমে ট্রাম্প লিখেছেন, “আজ হোয়াইট হাউসে আমাদের একটি অত্যন্ত অর্থবহ বৈঠক হয়েছে। এমন অনেক কিছু শিখেছি যা এমন অগ্নিগর্ভ ও চাপের পরিস্থিতির মধ্যে আলোচনা ছাড়া সম্ভব হত না। আবেগের মাধ্যমে যা বেরিয়ে এসেছে তা চমৎকার।”

এরপরই ইউক্রেনকে নিশানা করে ট্রাম্পের মন্তব্য, “আমি বুঝেছি, আমেরিকার কোনও ভূমিকা থাকলে প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি শান্তি প্রক্রিয়ায় শামিল হবেন না। কারণ, তিনি মনে করেন, আমাদের ভূমিকা তাকে আলোচনায় একটি বড় সুবিধা দেবে। আমি সুবিধা দিতে চাই না, শান্তি চাই।”

জেলেনস্কি ওভাল অফিসে বসে আমেরিকাকে অসম্মান করেছেন জানিয়ে ট্রাম্প লিখেছেন, “শান্তির জন্য সম্মত হলে তিনি (জেলেনস্কি) ফিরে আসতে পারেন।”

ক্ষমা চাইতে নারাজ জেলেনস্কি

হোয়াইট হাউসের কাণ্ডের পর কি দুই রাষ্ট্রনেতার মধ্যে সম্পর্কের উন্নতি সম্ভব? আদৌ মেরামত হবে সম্পর্কের? এমন নানা প্রশ্ন ঘুরছে বিশ্ব কূটনৈতিক মহলে। যদিও জেলেনস্কি আশাবাদী, ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামত করা সম্ভব। তবে তিনি স্পষ্ট জানান, ট্রাম্পের কাছে তিনি ক্ষমা চাইতে নারাজ। ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের পর আমেরিকার সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের কাছে জানতে চায়, তিনি ট্রাম্পের কাছে ক্ষমা চাইবেন কি না, নিজের আচরণের জন্য দুঃখপ্রকাশ করবেন কি না? জেলেনস্কি সাফ ‘না’ বলে দিয়েছেন। তবে তিনি এ-ও বলেন, “এই ধরনের বাদানুবাদ উভয়পক্ষের জন্যই খারাপ। ট্রাম্প যদি ইউক্রেনকে সাহায্য না করেন, তবে রাশিয়ার আক্রমণ ঠেকানো আমাদের পক্ষে মুশকিল হয়ে দাঁড়াবে। তবে আমি নিশ্চিত, এই সম্পর্ক মেরামত করা সম্ভব। কারণ, এটা শুধু দুই প্রেসিডেন্টের মধ্যে সম্পর্কের বিষয় নয়। এটি দুই দেশের মধ্যেকার ঐতিহাসিক সম্পর্ক। আমি সব সময় আমাদের দেশের মানুষের পক্ষ থেকে আপনাদের ধন্যবাদ জানাই।”

ভেস্তে গেল খনিজ চুক্তি

আমেরিকা এবং ইউক্রেনের মধ্যে বিশেষ খনিজ চুক্তি নিয়ে গত কয়েক দিন ধরেই কথাবার্তা চলছিল। ইউক্রেনে কিছু বিরল খনিজ পদার্থ পাওয়া যায়। সেই খনির দিকে আমেরিকার নজর রয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী, বিনা বাধায় সেই খনি ব্যবহারের অনুমতি পাওয়ার কথা ছিল আমেরিকার। ট্রাম্প সেই কারণেই এই চুক্তিতে আগ্রহ প্রকাশ করেন। আমেরিকাকে বিরল খনিজ ব্যবহারের অনুমতি দিয়ে তার বদলে ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চেয়েছিলেন জেলেনস্কি। রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধবিরতি বা ইউক্রেনের নিরাপত্তার বিষয়ে আপস না-করা নিয়ে জেলেনস্কি অনড় থাকায় তাই ট্রাম্পের সঙ্গে একমত হতে পারেননি। সেই কারণেই ভেস্তে গেল খনিজ চুক্তি।

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠকে কী বলছে ইউরোপ?

বৈঠকের পর ইউরোপের একাধিক দেশের রাষ্ট্রনেতা মুখ খুলেছেন। তারা জেলেনস্কি এবং ইউক্রেনের পাশে দাঁড়িয়ে বিবৃতি দিয়েছেন। আমেরিকার সঙ্গে ইউরোপের যে সমস্ত দেশের বন্ধুত্ব রয়েছে, মূলত তারাই জেলেনস্কিকে সমর্থন করেছেন। ট্রাম্প ক্ষমতার মসনদে বসার পর থেকে এই মিত্র দেশগুলো আতঙ্কিত। তাদের ধারণা, জেলেনস্কিকে চাপে রেখে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকেই জয়ী ঘোষণা করার পরিকল্পনা রয়েছে ট্রাম্পের। হোয়াইট হাউসে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের নজিরবিহীন বাদানুবাদের পর একযোগে তাই ইউরোপের রাষ্ট্রনেতারা মুখ খুলেছেন।

বৈঠকে ‘স্যুট’ বিতর্ক

হোয়াইট হাউসে পোশাক নিয়েও প্রশ্নের মুখে পড়তে হয় জেলেনস্কিকে। এক সাংবাদিক তাকে জিজ্ঞাসা করেন, “কেন আপনি স্যুট পরেননি? আমেরিকার সর্বোচ্চ প্রশাসনিক দফতরে এসেছেন স্যুট না পরে?”

ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকে খানিক ব্যঙ্গ করেই এরপর তিনি বলেন, “আপনার আদৌ স্যুট আছে তো?”

জেলেনস্কি তৎক্ষণাৎ জবাব দেন, “এই যুদ্ধ শেষ হলে আমি নিশ্চয়ই স্যুট পরব। হয়তো আপনার মতো, হয়তো তার চেয়েও ভাল কিছু অথবা সস্তা কিছু পরব।”

উল্লেখ্য, এর আগে জো বাইডেনের সঙ্গে দেখা করার সময়েও স্যুট পরেননি জেলেনস্কি।

মস্কোর ব্যঙ্গ

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বাদানুবাদ এবং বৈঠক ভেস্তে যাওয়ার ঘটনায় উল্লসিত মস্কো। রুশ প্রেসিডেন্টের সহযোগীরা হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে ওই ঘটনার জন্য দুষেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টকেই। পুতিনের নেতৃত্বাধীন রুশ নিরাপত্তা পরিষদের উপপ্রধান তথা সে দেশের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ জেলেনস্কিকে খোঁচা দিয়ে বলেছেন, “অহংকারী বরাহনন্দন ওভাল অফিসে সপাটে থাপ্পড় খেয়েছে।”

রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভাও কটাক্ষ করে বলেছেন, “আমি মনে করি সমস্ত মিথ্যার মধ্যে জেলেনস্কির সবচেয়ে বড় মিথ্যাটি হল, কিয়েভ ২০২২ সালে হোয়াইট হাউসের সমর্থন ছাড়াই লড়েছিল।”

ট্রাম্পের সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ: জেলেনস্কি

ট্রাম্পের সঙ্গে বাগযুদ্ধের পরের দিনই জেলেনস্কি জানান, মার্কিন প্রেসিডেন্টের সমর্থন গুরুত্বপূর্ণ। তবে যুদ্ধবিরতি নিয়ে নিজের অবস্থানে অনড় থাকারই ইঙ্গিত দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। জানিয়েছেন, নিরাপত্তার নিশ্চয়তা ছাড়া যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়া ইউক্রেনের জন্য বিপজ্জনক। শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্টে তিনি লেখেন, “আমরা সব ধরনের সাহায্যের জন্য আমেরিকার কাছে ভীষণভাবে কৃতজ্ঞ। আমি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে কৃতজ্ঞ। আমেরিকার সঙ্গে না-হওয়া খনিজ চুক্তি নিয়েও মুখ খুলেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট। তিনি লেখেন, “আমরা খনিজ চুক্তি করতে প্রস্তুত। এবং সেটাই হবে আমাদের নিরাপত্তা নিশ্চয়তা করার প্রথম ধাপ। কিন্তু সেটাই শুধু যথেষ্ট নয়। আমরা আরও একটু বেশি কিছু চাই।”

আপাতভাবে অনেকেই বিষয়টি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সুর নরমের চেষ্টা বলে মনে করছেন।

দুই রাষ্ট্রনেতার বাগযুদ্ধের পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কোন দিকে এগোবে? জেলেনস্কি কি ‘বিপদ’ ডেকে আনলেন ইউক্রেনের জন্যে? এমন নানা প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে। অনেকের মতে, ট্রাম্প অর্থাৎ আমেরিকার মতো দেশ যদি ইউক্রেনের বিপক্ষে চলে যায় তাতে চাপে পড়তে পারেন জেলেনস্কি! রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ চালাতে গেলে ইউক্রেনের প্রয়োজন সামরিক সাহায্য। যা তারা এত দিন পেয়ে এসেছে আমেরিকার কাছ থেকে। সেই সাহায্য বন্ধ হলে সমস্যায় পড়তে পারে ইউক্রেন। রুশ বাহিনীর সঙ্গে লড়াই অব্যাহত রাখা কঠিন হয়ে পড়তে পারে ইউক্রেনীয় বাহিনীর জন্য। আর সেই কথা ভেবেই কি যুদ্ধবিরতির শর্তে অনড় থেকেও আমেরিকার সমর্থন চাইলেন জেলেনস্কি? এখন দেখার ট্রাম্প বা মার্কিন প্রশাসনের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হয়? যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক জোড়া দিতে উদ্যোগী হন কি না জেলেনস্কি?

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদি আরব
১৪ হাজার প্রবাসীকে নিজ দেশে ফেরত পাঠাল সৌদি আরব
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
ভারতীয় জলসীমায় প্রবেশ, পশ্চিমবঙ্গে ২৯ বাংলাদেশি আটক
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান বিক্রির বিবেচনায় ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম