শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২০, রবিবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

কেমন ছিলেন মহানবী (সা.)

মুফতি মোহাম্মাদ এহছানুল হক মোজাদ্দেদী
অনলাইন ভার্সন
কেমন ছিলেন মহানবী (সা.)

আমাদের মুমিন হৃদয়ের একান্ত পরম আশা, যদি সবকিছুর বিনিময়ে হলেও প্রিয় নবীজি (সা.)-কে জীবনে একবার দেখতে পেতাম! তাঁর চেহারা তো পূর্ণিমারাতের চাঁদের মতো, তাঁর চেহারার জ্যোতি সর্বদা ঝলমল করত। তাঁকে শয়নে স্বপনে দেখার স্বপ্ন তো প্রত্যেক ইমানদার নরনারীর জীবনের পরম স্বপ্ন, পরম পাওয়া, তাঁকে দেখলে জাহান্নামের আগুন হারাম। যে নবীকে (ইমানের চোখে) একবার দেখবে তাকে জাহান্নামের আগুন স্পর্শ করবে না। (তিরমিজি-৫৫৪)।

প্রিয় রসুল (সা.)-এর আকার-আকৃতি কেমন ছিল, এ বিষয়ে সাহাবায়ে কিরাম থেকে বর্ণনা এসেছে। হজরত আলী (রা.) যখনই প্রিয় নবীর দেহের বর্ণনা দিতেন, তখন বলতেন, তিনি অত্যধিক লম্বাও ছিলেন না এবং একেবারে বেঁটেও ছিলেন না; ছিলেন মধ্যমাকৃতির। তাঁর মাথার চুল একেবারে কোঁকড়ানো ছিল না এবং সম্পূর্ণ সোজাও ছিল না; বরং মধ্যম ধরনের কোঁকড়ানো ছিল। তিনি অতি স্থূলদেহী ছিলেন না এবং তাঁর চেহারা একেবারে গোল ছিল না; বরং লম্বাটে গোল ছিল। গায়ের রং ছিল লাল-সাদা মিশ্রিত। চোখের বর্ণ ছিল কালো এবং পলক লম্বা লম্বা। হাড়ের জোড়াগুলো ছিল মোটা। পুরো দেহ ছিল পশমহীন, অবশ্য পশমের চিকন একটি রেখা বুক থেকে নাভি পর্যন্ত লম্বা ছিল। দুই হাত ও দুই পায়ের তালু ছিল গোশতে পরিপূর্ণ। যখন তিনি হাঁটতেন পা পূর্ণভাবে উঠিয়ে মাটিতে রাখতেন, যেন কোনো উঁচু জায়গা থেকে নিচের দিকে নামছেন। যখন তিনি কোনো দিকে তাকাতেন ঘাড় পুরোপুরি ফিরিয়ে তাকাতেন। তাঁর উভয় কাঁধের মাঝখানে ছিল মোহরে নবুয়ত বা নবী হওয়ার অলৌকিক নিদর্শন। তিনি হলেন সর্বশেষ নবী। তিনি ছিলেন মানুষের মধ্যে অধিক দানশীল, সবচেয়ে সত্যভাষী। তিনি ছিলেন সবচেয়ে কোমল স্বভাবের এবং বংশের দিক থেকে সম্ভ্রান্ত ও মর্যাদার অধিকারী। যে ব্যক্তি তাঁকে হঠাৎ দেখত, সে ভয় পেত (গুরুগম্ভীরতার কারণে)। পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি পরিচিত হয়ে তাঁর সঙ্গে মিশত, সে তাঁকে অনেক ভালোবেসে ফেলত। নবী (সা.)-এর গুণাবলি বর্ণনাকারী এ কথা বলতে বাধ্য হন যে, আমি তাঁর আগে ও পরে তাঁর মতো কাউকে কখনো দেখতে পাইনি। (শামায়েলে তিরমিজি)।

হজরত হাসান বিন আলী বলেন, আমার মামা হিন্দ বিন আবু হালা (রা.)-কে রসুল (সা.)-এর অবয়ব সম্পর্কে জিজ্ঞেস করি। তিনি নবীজির পুরো দেহের বর্ণনা দেন। একপর্যায়ে তিনি বলেন, নবীজির কপাল ছিল বেশ উন্নত। ভুরু সরু ও ঘন পাপড়িবিশিষ্ট। দুই ভুরু আলাদা ছিল। মাঝখানে একটি রগ ছিল। নবীজি (সা.) যখন রাগ হতেন, তখন তা ভেসে উঠত। নাক খাড়া ছিল। ভালোভাবে না দেখলে মনে হতো তিনি প্রকাণ্ড নাকবিশিষ্ট।

নাক থেকে এক ধরনের নুর চমকাত। (শামায়েলে তিরমিজি)। রসুল (সা.)-এর পেট সম্পর্কে হিন্দ বিন আবু হালা বলেন, তাঁর পেট ও বুক সমান ছিল। (তিরমিজি)।

রসুলে করিম (সা.)-এর আকৃতি সম্পর্কে হজরত জাবের ইবনে সামুরা (রা.) বলেন, একবার আমি চাঁদনি রাতে নবী (সা.)-কে দেখলাম। এরপর একবার তাঁর দিকে তাকালাম আর একবার চাঁদের দিকে তাকালাম। তখন তিনি লাল বর্ণের পোশাক পরিহিত অবস্থায় ছিলেন। তাঁকে আমার কাছে চাঁদের চেয়ে অনেক বেশি সুন্দর মনে হলো। (তিরমিজি, দারেমি)।

হজরত কা’ব ইবনে মালেক (রা.) বলেন, রসুল (সা.) যখন কোনো ব্যাপারে আনন্দিত হতেন তাঁর চেহারা উজ্জ্বল হয়ে উঠত। মনে হতো যেন তাঁর মুখমণ্ডল চাঁদের টুকরো। (বুখারি, মুসলিম)।

হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রসুল (সা.)-এর সামরে দাঁত দুটির মাঝে কিছুটা ফাঁকা ছিল। যখন তিনি কথা বলতেন, মনে হতো ওই দাঁত দুটির মধ্য দিয়ে যেন নুর বিচ্ছুরিত হচ্ছে। (দারেমি)।

মহান আল্লাহ আমাদের সবাইকে নবীপ্রেমী হিসেবে কবুল করুন, রসুল (সা.)-কে ভালোবেসে দিদারে রসুল জীবনে নসিব করুন।

লেখক : খতিব, মনিপুর বায়তুল আশরাফ (মাইকওয়ালা) জামে মসজিদ, মিরপুর-২, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
বয়সের বাধা পেরিয়ে ধর্মীয় জ্ঞান আহরণ
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
মহানবী (সা.)-এর প্রতি দরুদ পাঠের ১৫ ফজিলত
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
হজ পালন শেষে ফিরেছেন ৬৩ হাজার ১৮৮ হাজি
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
শরীরে ‘ইসলামিক’ ট্যাটু করা কি জায়েজ
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
সুস্থ জীবন লাভে নামাজের ভূমিকা
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
মহররম ও আশুরার তাৎপর্য-মর্যাদা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা
নফল ইবাদতের মাস মহররম
নফল ইবাদতের মাস মহররম
ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান
সর্বশেষ খবর
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫৮
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫৮

৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১০৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২১০৬ মামলা

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোকসায় গুলি করার পর যুবককে কোপালো সন্ত্রাসীরা
খোকসায় গুলি করার পর যুবককে কোপালো সন্ত্রাসীরা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুরাদনগরে ‘ধর্ষণ’ মামলা: চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
মুরাদনগরে ‘ধর্ষণ’ মামলা: চার আসামির তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেবিচকে নতুন চেয়ারম্যান মোস্তফা মাহমুদের যোগদান
বেবিচকে নতুন চেয়ারম্যান মোস্তফা মাহমুদের যোগদান

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির ফোকলোর বিভাগ সংস্কার দাবি
রাবির ফোকলোর বিভাগ সংস্কার দাবি

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'বিশ্রামে থাকো দিয়োগো এবং আন্দ্রে, তোমাদের মিস করবো'
'বিশ্রামে থাকো দিয়োগো এবং আন্দ্রে, তোমাদের মিস করবো'

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতি বাড়ছে, জুলাই ও আগস্টে তিনটি দিন হবে একটু ছোট
পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতি বাড়ছে, জুলাই ও আগস্টে তিনটি দিন হবে একটু ছোট

১৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় পরকীয়া প্রেমিকসহ স্ত্রীর যাবজ্জীবন
ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় পরকীয়া প্রেমিকসহ স্ত্রীর যাবজ্জীবন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ মাসেই মার্কিন অ্যাপাচে হেলিকপ্টার হাতে পাচ্ছে ভারত
এ মাসেই মার্কিন অ্যাপাচে হেলিকপ্টার হাতে পাচ্ছে ভারত

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মক্ষম সন্তানকে হারিয়ে অভাবে দিন পার করছেন শহীদ জুয়েলের মা-বাবা
কর্মক্ষম সন্তানকে হারিয়ে অভাবে দিন পার করছেন শহীদ জুয়েলের মা-বাবা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পাখি বন জলাভূমির প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে সমাবেশ
নেত্রকোনায় পাখি বন জলাভূমির প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে সমাবেশ

৩৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচনের মাধ্যমেই গণতন্ত্রের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: খোকন
নির্বাচনের মাধ্যমেই গণতন্ত্রের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: খোকন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় ৪ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় ৪ দিনের রিমান্ডে

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ এপ্রিল ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন
২ এপ্রিল ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘাড়ের ওপর বটি পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ঘাড়ের ওপর বটি পড়ে প্রাণ গেল শিশুর

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!
এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াইহাজারে ৪ দোকানিকে অর্থদণ্ড
আড়াইহাজারে ৪ দোকানিকে অর্থদণ্ড

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার সিনেপ্লেক্সে স্কারলেট বনাম জম্বিদের ভয়াল লড়াই
স্টার সিনেপ্লেক্সে স্কারলেট বনাম জম্বিদের ভয়াল লড়াই

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন