শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৫, মঙ্গলবার, ১৬ জুলাই, ২০২৪

কোরআনের আলোকে নবীজির হিজরত

মো. আবদুল মজিদ মোল্লা
অনলাইন ভার্সন
কোরআনের আলোকে নবীজির হিজরত

মক্কা থেকে মদিনায় নবীজি (সা.)-এর হিজরত ইসলামের ইতিহাসে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। কেননা এর মাধ্যমে ইসলামের নবযাত্রা শুরু হয়েছিল। মক্কার সংকটপূর্ণ পরিস্থিতি থেকে মুসলমানরা মুক্ত পরিবেশে স্বস্তির নিঃশ্বাস নেওয়ার সুযোগ লাভ করেছিল। ইসলামী সমাজ ও সভ্যতার গোড়াপত্তন হয়েছিল পবিত্র নগরী মদিনায়।

কোরআনের বর্ণনায় হিজরত

পবিত্র কোরআনের দুটি আয়াতে মহানবী (সা.)-এর মদিনায় হিজরতের বর্ণনা এসেছে। তবে মক্কা থেকে মদিনা পর্যন্ত সফরের ধারাবাহিক বর্ণনা সেখানে নেই, আছে হিজরতের খণ্ড চিত্র। কোনো ঘটনা বা ইতিহাসের ক্ষেত্রে কোরআনের রীতি হলো ইতিহাস গ্রন্থের মতো ধারাবাহিক বর্ণনা পরিহার করে ঘটনার সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ ও শিক্ষণীয় অংশ তুলে ধরা। হিজরতের ঐতিহাসিক ঘটনার ক্ষেত্রেও তেমনটি হয়েছে।

নিম্নে হিজরতের ব্যাপারে কোরআনের বর্ণনা তুলে ধরা হলো—
 
হিজরতের প্রেক্ষাপট

আল্লাহর পক্ষ থেকে হিজরতের নির্দেশনা আসার পর মহানবী (সা.) সাহাবিদের হিজরতের অনুমতি দেন। এর দুই মাস কয়েক দিনের মধ্যে মক্কায় নবীজি (সা.), আবু বকর (রা.), আলী (রা.) এবং কয়েকজন অসহায় মুসলিম ছাড়া অন্যরা হিজরত করে মদিনায় চলে যান। মুসলিমদের মদিনায় হিজরত করা নিয়ে মক্কার মুশরিকরা নানা কারণে শঙ্কিত হয়ে পড়ে। কেননা মদিনার উপকূল দিয়ে তাদের বাণিজ্যিক কাফেলা যাতায়াত করত।

মক্কার মুশরিকরা যখন কোনোভাবেই সাহাবিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে পারল না, তখন তারা নবীজি (সা.)-কে প্রতিহত করতে মক্কার ‘পরামর্শ কেন্দ্রে’ একত্র হলো। বৈঠকে আবু জাহাল নবীজি (সা.)-কে হত্যার পরামর্শ দেয়। নাউজুবিল্লাহ! সে বলে প্রত্যেক গোত্র থেকে একজন যুবক হত্যাকাণ্ডে অংশগ্রহণ করবে, যাতে বনু হাশিম ও বনু আবদে মানাফ প্রতিশোধ গ্রহণের চিন্তা করতে না পারে। সিদ্ধান্ত হয় রাতের আঁধারে তারা একযোগে নবীজির ওপর হামলা করবে। কিন্তু আল্লাহ সব ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে দিয়ে নবীজি (সা.)-কে নিরাপদে মক্কা থেকে বের করে আনেন।

(মুসলিম উম্মাহর ইতিহাস : ১/৩৮৫; আর-রাহিকুল মাখতুম, পৃষ্ঠা : ১৬৭-১৬৮)
পবিত্র কোরআনে এই ষড়যন্ত্র সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে, ‘স্মরণ করো, কাফিররা তোমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করে তোমাকে বন্দি করার জন্য, হত্যা করার জন্য অথবা নির্বাসিত করার জন্য এবং তারা ষড়যন্ত্র করে এবং আল্লাহও কৌশল অবলম্বন করেন। আল্লাহই সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলী।’ (সুরা : আনফাল, আয়াত : ৩০)
 
পথের সঙ্গী আল্লাহ স্বয়ং

মক্কা থেকে মদিনায় হিজরতের পথ ছিল অত্যন্ত দুর্গম এবং বিপত্সংকুল। একদিকে মক্কার মুশরিকরা মহানবী (সা.)-কে প্রতিহত করতে চতুর্দিকে ছড়িয়ে পড়েছিল, অন্যদিকে মুশরিকদের ভয়ে চেনা-জানা পথ ছেড়ে তাদের ভিন্ন পথ অবলম্বন করতে হয়েছিল। ভয় ও শঙ্কার এই পথে আল্লাহ প্রতিটি মুহূর্তে প্রিয় নবী (সা.)-কে সাহায্য করেছিলেন। নবীজি (সা.) ও আবু বকর (রা.) সুর পর্বতের গুহায় আশ্রয় নেওয়ার পর সেখানে উপস্থিত হয়েছিল কুরাইশের অনুসন্ধানী দল, যা ছিল এক ভয়ানক মুহূর্ত। কেননা গুহার ভেতর থেকে শত্রুদলের পা দেখ যাচ্ছিল, কথা বোঝা যাচ্ছি। পবিত্র কোরআনে সেই মুহূর্তটি এভাবে চিহ্নিত করা হয়েছে—‘যখন অবিশ্বাসীরা তাকে বহিষ্কার করেছিল এবং সে ছিল দুইজনের দ্বিতীয়জন, যখন তারা উভয়ে গুহার মধ্যে ছিল; সে তখন তার সঙ্গীকে বলেছিল, বিষণ্ন হয়ো না, আল্লাহ তো আমাদের সঙ্গে আছেন।’ (সুরা : তাওবা, আয়াত : ৪০)

ফেরেশতা দিয়ে পাহারা

কুরাইশ নেতারা নবীজি (সা.)-এর দেশত্যাগের সংবাদ পেয়ে ঘোষণা করে কেউ মুহাম্মদ (সা.)-কে জীবিত বা মৃত উপস্থিত করতে পারলে তাকে ১০০ উট উপহার দেওয়া হবে। ফলে বহু মানুষ তাঁর সন্ধানে বের হয়। এমন পরিস্থিতি আল্লাহ রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে ফেরেশতাদের মাধ্যমে তাঁর নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘অতঃপর আল্লাহ তাঁর ওপর প্রশান্তি বর্ষণ করেন এবং তাঁকে শক্তিশালী করেন এমন এক সৈন্যবাহিনী দ্বারা, যা তোমরা দেখনি, এবং তিনি অবিশ্বাসীদের কথা হেয় করেন। আল্লাহর কথাই সর্বোপরি এবং আল্লাহ পরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়।’(সুরা : তাওবা, আয়াত : ৪০)

ফেরেশতাদের মাধ্যমে নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি স্পষ্ট হয় সুরাকা বিন মালিক (রা.)-এর ঘটনা থেকে। কুরাইশের পুরস্কারের লোভে সুরাকা ইবনে মালিক, যিনি পরবর্তী সময়ে মুসলমান হন, রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অনুসরণ করে এগিয়ে আসেন। মহানবী (সা.)-এর নিকটবর্তী হওয়ার আগে দুইবার তাঁর ঘোড়া হোঁচট খেয়ে পড়ে যায়। কিন্তু তিনি কোনো দমে যাওয়ার পাত্র ছিলেন না। শেষ পর্যন্ত যখন তিনি খুব নিকটে পৌঁছে যান তখন মহানবী (সা.)-এর দোয়ায় তাঁর ঘোড়ার দুই পা মাটিতে দেবে যায়। এতে সুরাকার হুঁশ ফেরে। গোপনীয়তা রক্ষা করে ফিরে যেতে সম্মত হন। বিনিময়ে রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে পারস্য সম্রাট কিসরার হাতের কঙ্কন প্রদানের অঙ্গীকার করেন। ওমর (রা.)-এর যুগে মুসলমানের হাতে কিসরার পতন হলে এই অঙ্গীকার পূর্ণ করা হয়।(নবীয়ে রহমত, পৃষ্ঠা : ১৭৫-১৭৭)

মহানবী (সা.)-এর হিজরতের বিশেষত্ব

পবিত্র কোরআনে একাধিক নবী-রাসুলের হিজরতের বর্ণনা এসেছে। তবে তাদের মধ্যে নবীজি (সা.)-এর হিজরত বিশেষ মর্যাদা রাখে। আল্লামা ইউসুফ কারজাভি (রহ.) লেখেন, মুহাম্মদ (সা.) শুধু ফিতনা, যুদ্ধ, কষ্ট বা সংকট থেকে বাঁচতে হিজরত করেননি, তাঁর হিজরত ছিল নতুন সমাজ গঠনের জন্য, কালেমার দাবি সামনে রেখে ইসলামী সমাজ গঠনের জন্য; তিনি নতুন জাতি গঠন ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য হিজরত করেছিলেন। যার বৈশিষ্ট্য আল্লাহর সঙ্গে সম্পর্ক, মানবিকতা, নৈতিকতা ও বৈশ্বিকতা। এ জন্যই নবীজি (সা.)-এর হিজরত অন্য নবী-রাসুলের ওপর শ্রেষ্ঠত্বের দাবি রাখে। (আল কারজাভি ডটনেট)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
হজ এক প্রেমময় ইবাদতের নাম
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
যেভাবে সুখী ও সৌভাগ্যবান হওয়া যায়
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
কোরআন ও হাদিসে নারীর ন্যায্য অধিকার
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
অ্যান্ডোরায় মুসলমানদের উত্থান ও পতন
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
যেভাবে ইবাদতের স্বাদ পাওয়া যায়
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানসিক শক্তি বৃদ্ধির দোয়া
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
মানুষের যাবতীয় আমল শেষ অবস্থার ওপর নির্ভরশীল
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরআন পাঠে মনোযোগ ধরে রাখার উপায়
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরিয়ান ভাষায় কোরআন অনুবাদের ইতিহাস
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
কোরআনে নবীজির চারিত্রিক গুণাবলি
সর্বশেষ খবর
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা
রাজধানীতে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে শিক্ষার্থীকে ফেলে দিল ছিনতাইকারীরা

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু
দুর্গাপুরে সোনালী ব্যাংকের ডিজিটাল পেমেন্ট সিস্টেম চালু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা
বেরোবির শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় ৭১ জনের নামে মামলা

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে
ফাজিল পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ১৩ মে

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

টেস্ট থেকে অবসরের ঘোষণা রোহিত শর্মার
টেস্ট থেকে অবসরের ঘোষণা রোহিত শর্মার

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে প্রথমবারের মতো দুইটি ‘জলাভূমি নির্ভর প্রাণী অভয়ারণ্য’ ঘোষণা
দেশে প্রথমবারের মতো দুইটি ‘জলাভূমি নির্ভর প্রাণী অভয়ারণ্য’ ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক
পাকিস্তানে ভারতের হামলা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধের’ ঝুঁকি বাড়িয়েছে: তুরস্ক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আপাতত এক সপ্তাহের বকেয়া মজুরি পাচ্ছেন চা শ্রমিকরা
আপাতত এক সপ্তাহের বকেয়া মজুরি পাচ্ছেন চা শ্রমিকরা

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

পুলিশের ৯ অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি
পুলিশের ৯ অতিরিক্ত ডিআইজিকে বদলি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনার মধ্যেও চলবে পিএসএল
পাকিস্তান-ভারত উত্তেজনার মধ্যেও চলবে পিএসএল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রৌমারী-ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে ৩৬ রোহিঙ্গা ও ৮ বাংলাদেশিসহ আটক ৪৪
রৌমারী-ভূরুঙ্গামারী সীমান্তে ৩৬ রোহিঙ্গা ও ৮ বাংলাদেশিসহ আটক ৪৪

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে হতাহত বেড়ে ৫৮: ভারতীয় সেনাবাহিনী

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুনট মডেল প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন
ধুনট মডেল প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ ১০ মে
প্রাথমিক শিক্ষা পদক বিতরণ ১০ মে

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান
নারায়ণগঞ্জে বিআরটিএ অফিসে দুদকের অভিযান

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'শব্দদূষণ রোধে জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই'
'শব্দদূষণ রোধে জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই'

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
ঝিনাইদহে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানি সংকটে রাঙামাটি, বন্ধ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের চার ইউনিট
পানি সংকটে রাঙামাটি, বন্ধ জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের চার ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ডাকাতির চেষ্টা, ডাকাতদলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ডাকাতির চেষ্টা, ডাকাতদলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের মুক্তি দাবিতে মিছিল
পঞ্চগড়ে জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের মুক্তি দাবিতে মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় মামলা
কুষ্টিয়ায় নারী চিকিৎসককে মারধরের ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাফ অনূর্ধ্ব-১৯: ভারতে উত্তেজনার মাঝেও নির্ধারিত সূচিতেই মাঠে নামছে বাংলাদেশ
সাফ অনূর্ধ্ব-১৯: ভারতে উত্তেজনার মাঝেও নির্ধারিত সূচিতেই মাঠে নামছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই কার্গো এলএনজি আমদানিসহ ৮ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
দুই কার্গো এলএনজি আমদানিসহ ৮ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির
আন্তর্জাতিক সীমান্ত দিয়ে পানি প্রবাহ বন্ধের ঘোষণা মোদির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারের দেয়াল টপকে হাজতির পালানোর চেষ্টা, ভিডিও ভাইরাল
কারাগারের দেয়াল টপকে হাজতির পালানোর চেষ্টা, ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীর মরদেহ উদ্ধার
নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!
আকাশযুদ্ধে ধরাশায়ী রাফাল, আর্থিক ক্ষতির মুখে ফ্রান্স!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের
ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তর ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?
ভারত-পাকিস্তান হামলা-পাল্টা হামলা: কার কেমন ক্ষতি হয়েছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা
পাক-অধিকৃত কাশ্মীরসহ ৯ স্থানে ভারতের হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের
ভারতের হামলা ‘লজ্জাজনক’: মন্তব্য ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের
সীমান্তে ‘সাদা পতাকা’ উড়িয়ে পিছু হটল ভারতীয় সেনারা, দাবি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান
সেনাবাহিনীর জবাব ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে: পাকিস্তান আইএসপিআর প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তান প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান
সেনাবাহিনীকে ভারতে হামলা চালানোর সবুজ সংকেত দিলো পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট
ভারতের ভূপাতিত হওয়া ৫ যুদ্ধবিমানের ৩টিই রাফাল ফাইটার জেট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল
পাকিস্তানে ভারতের হামলার সমর্থন জানিয়ে যা বলল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
দুটি ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের
হামলায় অংশ নিয়েছিল ৭৫ থেকে ৮০টি ভারতীয় যুদ্ধবিমান, দাবি পাকিস্তানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত
‘অপারেশন সিঁদুর’, অভিযান নিয়ে যা জানাল ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান
ভারতে পাল্টা হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে
ভারত-পাকিস্তান পাল্টাপাল্টি হামলার পর যা বলা হলো ইমরান খানের ফেসবুকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি
ভারতের হামলায় মাসুদ আজহার পরিবারের ১০ সদস্য নিহত: বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার
র‍্যাব অফিস থেকে সিনিয়র এএসপি পলাশের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের খবর নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার লুকোচুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
জাতীয় নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক ডাকলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর
ভারতকে এ হামলার পরিণতি ভোগ করতে হবে, হুঁশিয়ারি হিনা রব্বানীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যে প্রতিক্রিয়া জানাল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন
পাকিস্তানে ভারতের হামলা, মাঝপথে ফিরে গেল বাংলাদেশগামী দুই প্লেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের
ইয়েমেনে বিমান হামলা বন্ধের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির
ভারত-পাকিস্তানের পাল্টাপাল্টি হামলা নিয়ে যা বললেন জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান
রণতরী থেকে সাগরে পড়ে ডুবল আরও একটি মার্কিন যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা
হামলার জেরে পাকিস্তানের পাঞ্জাবে জরুরি অবস্থা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক
ভারতের হামলার নিন্দা জানিয়ে পাকিস্তানের পাশে তুরস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০
পাকিস্তানের হামলায় ভারতে নিহত ১০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...
৬ বছর বয়সী ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর’ সেই মেয়ের বয়স এখন ২৪, তবে...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন
ভারতজুড়ে আজ বেজে উঠবে যুদ্ধের সাইরেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই
রেমিট্যান্স ছাড়া কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব
আমরা যার সঙ্গে ইচ্ছা দেখা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর
বেগম জিয়া যেন আদর্শের বাতিঘর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড
প্রশাসনে ওএসডির রেকর্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা
জনস্রোতে খালেদা জিয়াকে অভ্যর্থনা

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণ জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

কানাডার সামিতও বাংলাদেশের
কানাডার সামিতও বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংশোধনে গণভোট
সংবিধান সংশোধনে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট
স্বেচ্ছায় নিজ দেশে ফিরলে ১ হাজার ডলার, ফ্রি টিকিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়
আলোকিত সমাবর্তনের অপেক্ষায়

সম্পাদকীয়

কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী
কৃষ্ণচূড়ার রঙে রঙিন রাজধানী

পেছনের পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে উৎসবের আমেজ

নগর জীবন

গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা
গান গেয়ে পরিচয় হওয়ার ছবি ‘অবুঝ মন’ : শাবানা

শোবিজ

কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি
কোরবানির ঈদে ১০ দিনের ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার
চলমান সংকটের সমাধান দেবে নির্বাচিত সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের
দুই বক্তার শব্দচয়ন নিয়ে দুঃখ প্রকাশ হেফাজতের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন
শাপলা চত্বরে নিহতদের শহীদ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য
নাটক-গানের জনপ্রিয়তা নিয়ে চলছে ভিউবাণিজ্য

শোবিজ

না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার
না ফেরার দেশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা
ম্যাচ দেখার অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা

মাঠে ময়দানে

মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি
মেট গালায় কিয়ারা দ্যুতি

শোবিজ

কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন
কাশ্মীর : জিন্নাহ ও নেহরু কানেকশন

সম্পাদকীয়

মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’
মৌ’র ‘তুমি রবে নীরবে’

শোবিজ

ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!
ব্রাজিলের কোচ হচ্ছেন!

মাঠে ময়দানে

সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে
সাজাপ্রাপ্ত আসামি পালালেন তথ্য গোপন করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি
বেতন বাড়িয়ে বিদ্রোহীদের চুক্তি

মাঠে ময়দানে

খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা
খুরশীদ আলমের ভালো লাগার কথা

শোবিজ