শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০২, রবিবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: স্মৃতিচারণায় পঙ্কজ সাহা

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: স্মৃতিচারণায় পঙ্কজ সাহা

আজ ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। পাকিস্তানের বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের এই দিনেই স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন বঙ্গবন্ধু। 
আর এই দিনটিতেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ভারতের ‘অল ইন্ডিয়া রেডিও’ (আকাশবাণী) এর প্রখ্যাত সাংবাদিক এবং কলকাতার দুরদর্শন কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক পঙ্কজ সাহা।
 
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পঙ্কজ সাহাই ছিলেন আকাশবাণী কলকাতার সাংবাদিক। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পক্ষে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আকাশবাণীর সংবাদ সংগ্রহ এবং বঙ্গবন্ধু-মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন রেডিও অনুষ্ঠান করে মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন তিনি। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে ২০১২ সালে বাংলাদেশ সরকারের তরফে পঙ্কজ সাহাকে ‘বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা’ পদক দেওয়া হয়। 

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নিয়ে কলকাতায় বসে এদিন পঙ্কজ সাহা বলেন, ‘১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন। এই দিনটার কথা কোন বাঙালিই ভুলতে পারবে না। এই দিনটির সাথে আমার নিজের স্মৃতিও জড়িয়ে আছে। বাংলাদেশে ফেরার জন্য ওই বছরের ৯ জানুয়ারি ভোর ছয়টায় তিনি লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। সেখান থেকে দিল্লি হয়ে ঢাকা। হিথরো বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে তার সাথে দেখা করেন ভারতের উর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা ও ব্রিটিশ সরকারের প্রতিনিধিরা। সেখানেই বঙ্গবন্ধুর সাথে টেলিফোনে আধা ঘণ্টা কথা হয় ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর। মাঝে কিছু বিরতির পর ফের এক ঘণ্টা তাদের উভয়ের মধ্যে টেলিফোনে কথা বার্তা হয়। এরপর বঙ্গবন্ধু দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফেরেন। এই যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গী হয়েছিলেন ভারতীয় কূটনীতিক শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জি, ভারতীয় হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি, স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল হোসেন ও তার স্ত্রী।’ 
‘ঢাকায় ফেরার আগে দিল্লিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ জনসভা হয়। সেখানে একই মঞ্চ থেকে ইন্দিরা ও বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা করেন। ভারতের তরফে বিশেষ করে ইন্দিরা গান্ধী সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।’ 
‘যাই হোক স্বাভাবিক ভাবেই বঙ্গবন্ধু দেশের ফেরার ব্যাপারে খুবই উৎফুল্ল ছিলেন। তিনি অস্থির হয়ে উঠেছিলেন যে কত তাড়াতাড়ি তিনি দেশের মাটিতে পা রাখবেন। তিনি মাঝে মধ্যেই বলছিলেন যে, স্বাধীন বাংলা আমার বাংলা।’ 

‘একটা সময় বঙ্গবন্ধু উঠে দাঁড়িয়ে ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি’ এই গানটা গাইতে শুরু করেন। সেখানে তার সাথে যেকজন বাঙালি ছিলেন তাদেরকেও সেই গানটি গাইতে অনুরোধ করেন বঙ্গবন্ধু। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি ওই বিমান যাত্রাপথেই এই গানটা হওয়ার পর বিমানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা দেন এই গানটিই হবে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। যেটা আমার কাছে খুব উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলে মনে হয়।’

‘পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় ওই বিমান যাত্রা পথেই বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেন যে কলকাতার মানুষ আপনাকে দেখতে চাইছে। তারা সকলেই অস্থির হয়ে আছে। আপনি কলকাতায় একবারটি পা রাখুন। সেইমাত্রই আমাদের সংবাদমাধ্যমের কাছে খবর এল যে তিনি কলকাতায় নামতে চলেছেন। দমদম বিমানবন্দরেও প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। বিমানবন্দরেই মঞ্চ বাধা হল যে তিনি সেখানে বক্তৃতা রাখবেন। আমি তখন আকাশবাণীর তরুণতম প্রযোজক। আমি বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিবিড় ভাবে যুক্ত হয়ে আছি। যেহেতু আমার পরিবারও তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে। সেক্ষেত্রে আমিও জন্মভূমি হিসাবে বাংলাদেশকে দেখি। তাই আমার আবেগটাও একটু অন্যরকম ছিল। শুধু পেশাদারী নয়, তার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত আবেগও জড়িয়ে গিয়েছিল। যাইহোক আমাকে যখন বলা হলো যে বঙ্গবন্ধু আসবেন এবং বিমানবন্দরে নামবেন। আমিও সেখানে চলে যাই অনুষ্ঠান কভার করতে। আমি তখন টেপ রেকর্ডার নিয়ে বিমান বন্দরের দিকে ছুটলাম। সেখানে দেখলাম মঞ্চ বাধা হয়েছে এবং ধীরে ধীরে জনতা বাড়ছে। ক্রমেই বিপুল জনসমাগমে পরিণত হল বিমানবন্দর চত্বর। তারা সকলেই ধ্বনি দিতে লাগলো ‘শেখ মুজিব ফিরে এসো, শেখ মুজিব ফিরে এসো। জয় বাংলা, জয় শেখ মুজিবুর রহমান।’ তখনও আমাদের এখানে বঙ্গবন্ধু বলে সম্মোধন করাটা চালু হয়নি। তখন শেখ মুজিব বা শেখ মুজিবুর রহমান বলে ডাকা হতো। আমি সেখানে পৌঁছে সাধারণ মানুষের ইন্টারভিউ করতে লাগলাম। তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলাম যে আপনারা কে কোথা থেকে এসেছেন, আপনাদের কেন এসেছেন, আপনাদের কি প্রত্যাশ্যা। লোকেরাও তাদের নানা মতামত জানালো। আমি যখন রেকর্ড করছি ঠিক সেইসময়ই বিমাবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে এক ব্যক্তি আমাকে আমার পরিচয় জানতে চাইলো যে আমি আকাশবাণীর প্রতিনিধি কি না। এরপরই তিনি বললেন এক্ষুনি আপনাকে যেতে হবে। একটা বার্তা আসবে এবং সেটা রেকর্ড করতে হবে। কিন্তু কার বার্তা আসবে তা পরিস্কার ছিল না। আমিও টেপ রেকর্ডার নিয়ে গ্রাউন্ড কন্ট্রোলে পৌঁছালাম। আমি টেপ রেকর্ডার অন করলাম এরপরই আকাশ থেকে বঙ্গবন্ধুর সেই কন্ঠস্বর ভেসে আসলো। সেখানে তিনি বললেন আমি আপনাদের অপেক্ষার কথা জেনেছি। আপনারা আমার জন্য দীর্ঘক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছেন। আপনাদের সবাইকে আমার অসীম কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা। মায়েরা, বন্ধুরা, আপনাদের কলকাতার মানুষ, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ, ভারতের  মানুষ... আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে যে সাহায্য, ত্যাগ স্বীকার করেছেন সেই জন্য আমাদের তরফ থেকে কৃতজ্ঞতা। তবে কলকাতার আকাশে এসে আজকে আমার ভীষণ ইচ্ছা করছে যে সবার আগে স্বাধীন বাংলাদেশের মাটি স্পর্শ করি। আপনাদের আমি নিরাশ করলাম কিন্তু আমি প্রথম সুযোগেই আসবো। এরপর আমি সেই রেকর্ডিংটি মাইক্রোফোনের সামনে সমস্ত মানুষকে শোনালাম। বঙ্গবন্ধুর এই বার্তা শুনে মানুষ খুব হতাশ হলেন। তখন আমার মনে হলো আগে যে সাক্ষাৎকারটি নেওয়া হয়েছিল সেটা কি বিফলে যাবে? তাই আমি পরে আরও বেশ কিছু মানুষকে জিজ্ঞাসা করলাম। তারা তাদের হতাশার কথা তুলে ধরলো। এরপর সন্ধ্যাবেলায় আমরা আকাশবাণীতে ‘প্রত্যাশা এবং হতাশা’ নামে একটি অনুষ্ঠান করেছিলাম।’
 
‘...এরপর অবশ্য ১৯৭২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু এলেন, তিনি কথা রাখলেন। দুদিনের জন্য তিনি কলকাতায় আসেন। ওইদিন তাকে কলকাতায় স্বাগত জানান ইন্দিরা গান্ধী। পরে ব্রিগেড প্যারেড ময়দানে বিশাল জনসভা হয়। একই মঞ্চ থেকে ইন্দিরা গান্ধী ও বঙ্গবন্ধু দুজনেই বক্তব্য রাখলেন। আমার সৌভাগ্য যে আমাকে ওই অনুষ্ঠানের রানিং কমেন্ট্রি (চলমান ধারাভাষ্যকার) করতে বলা হয়েছিল। আমার সাথেই ছিলেন দুই শ্রদ্ধেয় এবং প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র ও দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে একটা মঞ্চ করা হয়েছিল যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষার সাংবাদিকরা তাদের বিবরণী দিচ্ছিলেন। এবং ওইদিনই জীবনের প্রথম এতগুলো ভাষা একসাথে শুনতে পেলাম। আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো তখনও আমাদের ভারতে টেলিভিশন আসেনি কিন্তু বাংলাদেশে এসেছে। ফলে তাদের টেলিভিশনের সাদা রঙের একটি আউটডোর ব্রডকাস্টিং (ওভি) ভ্যান আসে। সেটা আমরা দেখতে পাই। এবং বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য ভাষণ শুরু হওয়ার আগে টেলিভিশন এর কাজ কিভাবে হয় সে ব্যাপারে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা হয়।’ 
‘বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা চলাকালীন মাঝেমধ্যেই তিনি রবীন্দ্রনাথের কবিতা নিজের স্মৃতি থেকে উদার কণ্ঠে আবৃত্তি করছিলেন। আর সেটি মানুষের এতো ভালো লাগছিল যে শেখ মুজিবকে অনুরোধ করা হচ্ছিল আরও কয়েকটি কবিতা বলার জন্য এবং তিনিও তাঁর স্মৃতি থেকে আরেকটি কবিতা বলতে লাগেন। কবিতায় তার দখল ও মুখস্ত দেখে একটা বিষয় পরিষ্কার হয়েছিল যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কাছে কতটা প্রেরণা ছিলেন।’ 

‘...এরইমধ্যে আমার অফিস থেকে ফোন করে ফিরে আসতে বলা হলো এবং আমাকে বলা হলো আজ একটা বিশেষ অনুষ্ঠান করতে হবে- যেটা একইসঙ্গে বাংলাদেশ বেতার এবং আকাশবাণী থেকে সম্প্রচারিত হবে। এর জন্য খুব অল্প সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। আমিও ঠিক করলাম যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা যেমন পরিচালক মৃণাল সেন, নাট্যকার শম্ভু মিত্র, সঙ্গীতশিল্পী পঙ্কজ কুমার মল্লিক, ইতিহাসবিদ রমেশচন্দ্র  মজুমদার এবং বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু-দের নিয়ে ওই অনুষ্ঠান করা হবে। আমি তাদের ইন্টারভিউ নিলাম। তারাও যে যার মতো করে বললেন। কিন্তু এদের সত্যেন্দ্রনাথ বসু বলেছিলেন ‘আমি বাংলাদেশের পড়িয়েছি। আমি জানি এবার ভাইয়ে-ভাইয়ে বিবাদ শুরু হবে। আমার বলতে খারাপ লাগছে কিন্তু এটাই সত্য হবে।’ 

আর অন্যদিকে ইতিহাসবিদ রমেশচন্দ্র মজুমদার বলেছিলেন ‘আমি দীর্ঘদিন বাংলাদেশে ছিলাম। ওখানকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য ছিলাম। আমি যদি ইতিহাস কিছুটা জানি তাহলে বলব এই যে শুভবোধ, ভাতৃত্ববোধ, মাতৃত্ববোধ- এগুলো থাকবে না। নিজেদের মধ্যে অশুভ শক্তি মাথা তুলবে এবং বাংলাদেশের মাটি রক্তাক্ত হবে। শেখ মুজিবর এর জীবন সংশয় হতে পারে।’ 

তার এ কথা শুনে আমি তখন চমকে উঠি। আমি তখন আমাদের স্টেশন ডিরেক্টর-কে বিষয়টা জানাই। তিনি আমাকে জানান, অতিথিরা যে বক্তব্য রেখেছেন সেটাই আমাদের সম্প্রচারিত করতে হবে। এতে আমার চাকরি থাকতেও পারে, আবার যেতেও পারে। যাইহোক আমি সেটা সম্প্রচার করেছিলাম এবং পরে চাকরিটাও বজায় ছিল। মানুষেরও সেটি খুব ভাল লেগেছিল। এমনকি বঙ্গবন্ধু সেটি শুনেছিলেন। 
‘...বঙ্গবন্ধুকে রাজভবনে খবর পাঠানো হয়েছিল। পরের দিন আমি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাই। তাকে প্রণাম করি এবং ওই অনুষ্ঠানের ব্যাপারে তার কাছে জানতে চাই। তিনি ওই অনুষ্ঠানের প্রশংসা করেন। 
পরের দিন নজরুল ইসলামের দুই পুত্র কাজী সব্যসাচী এবং কাজী অনিরুদ্ধ রাজভবনে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করেন। বঙ্গবন্ধু তাদের পিতা কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানান। পরে সে বছরই কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ যান। এবং ২৪ মে কাজী নজরুলকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু। যদিও পরে বাংলাদেশের মাটিতেই প্রয়াত হন।’  

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৫১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
সোনারগাঁয়ে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক
ধানের শীষের পক্ষে জনমত বাড়াতে মোংলায় বিএনপির উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!
হঠাৎ মাঝ আকাশে পোড়া গন্ধ, আতঙ্কে উড়োজাহাজের যাত্রীরা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি
চাঁদপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বর্ণাঢ্য র‌্যালি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে : আমান

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি
জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামিদের বিচার দাবি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন
বগুড়ায় যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক: মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল
শহীদ জিয়াই জাতির মহানায়ক : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩
কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে অনুপ্রবেশের দায়ে আটক ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান
বরিশালে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপি নেতাদের ঐক্যের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা