শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০২, রবিবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: স্মৃতিচারণায় পঙ্কজ সাহা

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: স্মৃতিচারণায় পঙ্কজ সাহা

আজ ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। পাকিস্তানের বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের এই দিনেই স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন বঙ্গবন্ধু। 
আর এই দিনটিতেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ভারতের ‘অল ইন্ডিয়া রেডিও’ (আকাশবাণী) এর প্রখ্যাত সাংবাদিক এবং কলকাতার দুরদর্শন কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক পঙ্কজ সাহা।
 
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পঙ্কজ সাহাই ছিলেন আকাশবাণী কলকাতার সাংবাদিক। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পক্ষে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আকাশবাণীর সংবাদ সংগ্রহ এবং বঙ্গবন্ধু-মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন রেডিও অনুষ্ঠান করে মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন তিনি। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে ২০১২ সালে বাংলাদেশ সরকারের তরফে পঙ্কজ সাহাকে ‘বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা’ পদক দেওয়া হয়। 

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নিয়ে কলকাতায় বসে এদিন পঙ্কজ সাহা বলেন, ‘১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন। এই দিনটার কথা কোন বাঙালিই ভুলতে পারবে না। এই দিনটির সাথে আমার নিজের স্মৃতিও জড়িয়ে আছে। বাংলাদেশে ফেরার জন্য ওই বছরের ৯ জানুয়ারি ভোর ছয়টায় তিনি লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। সেখান থেকে দিল্লি হয়ে ঢাকা। হিথরো বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে তার সাথে দেখা করেন ভারতের উর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা ও ব্রিটিশ সরকারের প্রতিনিধিরা। সেখানেই বঙ্গবন্ধুর সাথে টেলিফোনে আধা ঘণ্টা কথা হয় ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর। মাঝে কিছু বিরতির পর ফের এক ঘণ্টা তাদের উভয়ের মধ্যে টেলিফোনে কথা বার্তা হয়। এরপর বঙ্গবন্ধু দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফেরেন। এই যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গী হয়েছিলেন ভারতীয় কূটনীতিক শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জি, ভারতীয় হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি, স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল হোসেন ও তার স্ত্রী।’ 
‘ঢাকায় ফেরার আগে দিল্লিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ জনসভা হয়। সেখানে একই মঞ্চ থেকে ইন্দিরা ও বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা করেন। ভারতের তরফে বিশেষ করে ইন্দিরা গান্ধী সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।’ 
‘যাই হোক স্বাভাবিক ভাবেই বঙ্গবন্ধু দেশের ফেরার ব্যাপারে খুবই উৎফুল্ল ছিলেন। তিনি অস্থির হয়ে উঠেছিলেন যে কত তাড়াতাড়ি তিনি দেশের মাটিতে পা রাখবেন। তিনি মাঝে মধ্যেই বলছিলেন যে, স্বাধীন বাংলা আমার বাংলা।’ 

‘একটা সময় বঙ্গবন্ধু উঠে দাঁড়িয়ে ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি’ এই গানটা গাইতে শুরু করেন। সেখানে তার সাথে যেকজন বাঙালি ছিলেন তাদেরকেও সেই গানটি গাইতে অনুরোধ করেন বঙ্গবন্ধু। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি ওই বিমান যাত্রাপথেই এই গানটা হওয়ার পর বিমানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা দেন এই গানটিই হবে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। যেটা আমার কাছে খুব উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলে মনে হয়।’

‘পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় ওই বিমান যাত্রা পথেই বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেন যে কলকাতার মানুষ আপনাকে দেখতে চাইছে। তারা সকলেই অস্থির হয়ে আছে। আপনি কলকাতায় একবারটি পা রাখুন। সেইমাত্রই আমাদের সংবাদমাধ্যমের কাছে খবর এল যে তিনি কলকাতায় নামতে চলেছেন। দমদম বিমানবন্দরেও প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। বিমানবন্দরেই মঞ্চ বাধা হল যে তিনি সেখানে বক্তৃতা রাখবেন। আমি তখন আকাশবাণীর তরুণতম প্রযোজক। আমি বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিবিড় ভাবে যুক্ত হয়ে আছি। যেহেতু আমার পরিবারও তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে। সেক্ষেত্রে আমিও জন্মভূমি হিসাবে বাংলাদেশকে দেখি। তাই আমার আবেগটাও একটু অন্যরকম ছিল। শুধু পেশাদারী নয়, তার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত আবেগও জড়িয়ে গিয়েছিল। যাইহোক আমাকে যখন বলা হলো যে বঙ্গবন্ধু আসবেন এবং বিমানবন্দরে নামবেন। আমিও সেখানে চলে যাই অনুষ্ঠান কভার করতে। আমি তখন টেপ রেকর্ডার নিয়ে বিমান বন্দরের দিকে ছুটলাম। সেখানে দেখলাম মঞ্চ বাধা হয়েছে এবং ধীরে ধীরে জনতা বাড়ছে। ক্রমেই বিপুল জনসমাগমে পরিণত হল বিমানবন্দর চত্বর। তারা সকলেই ধ্বনি দিতে লাগলো ‘শেখ মুজিব ফিরে এসো, শেখ মুজিব ফিরে এসো। জয় বাংলা, জয় শেখ মুজিবুর রহমান।’ তখনও আমাদের এখানে বঙ্গবন্ধু বলে সম্মোধন করাটা চালু হয়নি। তখন শেখ মুজিব বা শেখ মুজিবুর রহমান বলে ডাকা হতো। আমি সেখানে পৌঁছে সাধারণ মানুষের ইন্টারভিউ করতে লাগলাম। তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলাম যে আপনারা কে কোথা থেকে এসেছেন, আপনাদের কেন এসেছেন, আপনাদের কি প্রত্যাশ্যা। লোকেরাও তাদের নানা মতামত জানালো। আমি যখন রেকর্ড করছি ঠিক সেইসময়ই বিমাবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে এক ব্যক্তি আমাকে আমার পরিচয় জানতে চাইলো যে আমি আকাশবাণীর প্রতিনিধি কি না। এরপরই তিনি বললেন এক্ষুনি আপনাকে যেতে হবে। একটা বার্তা আসবে এবং সেটা রেকর্ড করতে হবে। কিন্তু কার বার্তা আসবে তা পরিস্কার ছিল না। আমিও টেপ রেকর্ডার নিয়ে গ্রাউন্ড কন্ট্রোলে পৌঁছালাম। আমি টেপ রেকর্ডার অন করলাম এরপরই আকাশ থেকে বঙ্গবন্ধুর সেই কন্ঠস্বর ভেসে আসলো। সেখানে তিনি বললেন আমি আপনাদের অপেক্ষার কথা জেনেছি। আপনারা আমার জন্য দীর্ঘক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছেন। আপনাদের সবাইকে আমার অসীম কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা। মায়েরা, বন্ধুরা, আপনাদের কলকাতার মানুষ, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ, ভারতের  মানুষ... আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে যে সাহায্য, ত্যাগ স্বীকার করেছেন সেই জন্য আমাদের তরফ থেকে কৃতজ্ঞতা। তবে কলকাতার আকাশে এসে আজকে আমার ভীষণ ইচ্ছা করছে যে সবার আগে স্বাধীন বাংলাদেশের মাটি স্পর্শ করি। আপনাদের আমি নিরাশ করলাম কিন্তু আমি প্রথম সুযোগেই আসবো। এরপর আমি সেই রেকর্ডিংটি মাইক্রোফোনের সামনে সমস্ত মানুষকে শোনালাম। বঙ্গবন্ধুর এই বার্তা শুনে মানুষ খুব হতাশ হলেন। তখন আমার মনে হলো আগে যে সাক্ষাৎকারটি নেওয়া হয়েছিল সেটা কি বিফলে যাবে? তাই আমি পরে আরও বেশ কিছু মানুষকে জিজ্ঞাসা করলাম। তারা তাদের হতাশার কথা তুলে ধরলো। এরপর সন্ধ্যাবেলায় আমরা আকাশবাণীতে ‘প্রত্যাশা এবং হতাশা’ নামে একটি অনুষ্ঠান করেছিলাম।’
 
‘...এরপর অবশ্য ১৯৭২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু এলেন, তিনি কথা রাখলেন। দুদিনের জন্য তিনি কলকাতায় আসেন। ওইদিন তাকে কলকাতায় স্বাগত জানান ইন্দিরা গান্ধী। পরে ব্রিগেড প্যারেড ময়দানে বিশাল জনসভা হয়। একই মঞ্চ থেকে ইন্দিরা গান্ধী ও বঙ্গবন্ধু দুজনেই বক্তব্য রাখলেন। আমার সৌভাগ্য যে আমাকে ওই অনুষ্ঠানের রানিং কমেন্ট্রি (চলমান ধারাভাষ্যকার) করতে বলা হয়েছিল। আমার সাথেই ছিলেন দুই শ্রদ্ধেয় এবং প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র ও দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে একটা মঞ্চ করা হয়েছিল যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষার সাংবাদিকরা তাদের বিবরণী দিচ্ছিলেন। এবং ওইদিনই জীবনের প্রথম এতগুলো ভাষা একসাথে শুনতে পেলাম। আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো তখনও আমাদের ভারতে টেলিভিশন আসেনি কিন্তু বাংলাদেশে এসেছে। ফলে তাদের টেলিভিশনের সাদা রঙের একটি আউটডোর ব্রডকাস্টিং (ওভি) ভ্যান আসে। সেটা আমরা দেখতে পাই। এবং বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য ভাষণ শুরু হওয়ার আগে টেলিভিশন এর কাজ কিভাবে হয় সে ব্যাপারে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা হয়।’ 
‘বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা চলাকালীন মাঝেমধ্যেই তিনি রবীন্দ্রনাথের কবিতা নিজের স্মৃতি থেকে উদার কণ্ঠে আবৃত্তি করছিলেন। আর সেটি মানুষের এতো ভালো লাগছিল যে শেখ মুজিবকে অনুরোধ করা হচ্ছিল আরও কয়েকটি কবিতা বলার জন্য এবং তিনিও তাঁর স্মৃতি থেকে আরেকটি কবিতা বলতে লাগেন। কবিতায় তার দখল ও মুখস্ত দেখে একটা বিষয় পরিষ্কার হয়েছিল যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কাছে কতটা প্রেরণা ছিলেন।’ 

‘...এরইমধ্যে আমার অফিস থেকে ফোন করে ফিরে আসতে বলা হলো এবং আমাকে বলা হলো আজ একটা বিশেষ অনুষ্ঠান করতে হবে- যেটা একইসঙ্গে বাংলাদেশ বেতার এবং আকাশবাণী থেকে সম্প্রচারিত হবে। এর জন্য খুব অল্প সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। আমিও ঠিক করলাম যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা যেমন পরিচালক মৃণাল সেন, নাট্যকার শম্ভু মিত্র, সঙ্গীতশিল্পী পঙ্কজ কুমার মল্লিক, ইতিহাসবিদ রমেশচন্দ্র  মজুমদার এবং বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু-দের নিয়ে ওই অনুষ্ঠান করা হবে। আমি তাদের ইন্টারভিউ নিলাম। তারাও যে যার মতো করে বললেন। কিন্তু এদের সত্যেন্দ্রনাথ বসু বলেছিলেন ‘আমি বাংলাদেশের পড়িয়েছি। আমি জানি এবার ভাইয়ে-ভাইয়ে বিবাদ শুরু হবে। আমার বলতে খারাপ লাগছে কিন্তু এটাই সত্য হবে।’ 

আর অন্যদিকে ইতিহাসবিদ রমেশচন্দ্র মজুমদার বলেছিলেন ‘আমি দীর্ঘদিন বাংলাদেশে ছিলাম। ওখানকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য ছিলাম। আমি যদি ইতিহাস কিছুটা জানি তাহলে বলব এই যে শুভবোধ, ভাতৃত্ববোধ, মাতৃত্ববোধ- এগুলো থাকবে না। নিজেদের মধ্যে অশুভ শক্তি মাথা তুলবে এবং বাংলাদেশের মাটি রক্তাক্ত হবে। শেখ মুজিবর এর জীবন সংশয় হতে পারে।’ 

তার এ কথা শুনে আমি তখন চমকে উঠি। আমি তখন আমাদের স্টেশন ডিরেক্টর-কে বিষয়টা জানাই। তিনি আমাকে জানান, অতিথিরা যে বক্তব্য রেখেছেন সেটাই আমাদের সম্প্রচারিত করতে হবে। এতে আমার চাকরি থাকতেও পারে, আবার যেতেও পারে। যাইহোক আমি সেটা সম্প্রচার করেছিলাম এবং পরে চাকরিটাও বজায় ছিল। মানুষেরও সেটি খুব ভাল লেগেছিল। এমনকি বঙ্গবন্ধু সেটি শুনেছিলেন। 
‘...বঙ্গবন্ধুকে রাজভবনে খবর পাঠানো হয়েছিল। পরের দিন আমি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাই। তাকে প্রণাম করি এবং ওই অনুষ্ঠানের ব্যাপারে তার কাছে জানতে চাই। তিনি ওই অনুষ্ঠানের প্রশংসা করেন। 
পরের দিন নজরুল ইসলামের দুই পুত্র কাজী সব্যসাচী এবং কাজী অনিরুদ্ধ রাজভবনে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করেন। বঙ্গবন্ধু তাদের পিতা কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানান। পরে সে বছরই কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ যান। এবং ২৪ মে কাজী নজরুলকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু। যদিও পরে বাংলাদেশের মাটিতেই প্রয়াত হন।’  

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা
লক্ষ্মীপুরে মাদক ও বাল্যবিয়ের বিরুদ্ধে লালকার্ড দেখাল শুভসংঘের শিক্ষার্থীরা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩
চাঁদপুরে অটোরিকশা চালককে হত্যা, আটক ৩

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ২২০০

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি
ফ্রান্সের জাদুঘর থেকে ৯৫ লাখ ইউরোর চীনামাটির বাসন চুরি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন
উপদেষ্টা পরিষদের সভায় ৩ নীতিমালার খসড়া অনুমোদন

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের ফাঁসি, ১৭ জনের যাবজ্জীবন

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন
ফাইভ জি’র চেয়ে ১০ গুণ দ্রুত গতির চিপ উদ্ভাবন

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য
হবিগঞ্জে জব্দ ৭৪ লক্ষাধিক টাকার অবৈধ পণ্য

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিক্ষিকার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ
৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে ৪৭শ' ফলদ গাছের চারা রোপণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৬৩

৪১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩
গাইবান্ধায় ‘কষ্টি’ পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেপ্তার ৩

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েনের ব্যাপারে রাশিয়ার ‘ভেটো’ ক্ষমতা নেই: ন্যাটো প্রধান

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন
দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়িয়ে আইজিপি হওয়ায় অনাগ্রহ ছিল: জেরায় রাজসাক্ষী মামুন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ
নগর ভবন ৪০ দিন বন্ধ, তবু কোটি টাকার তেল খরচ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
আলীকদমে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী
স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে ফিরতে চাই না: ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'
'বিএনপি শুধু আন্দোলন নয়, জনকল্যাণ কাজেও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা
নারীকে নিয়ে কটুক্তি: রাবি ছাত্রদল নেতাকে বহিষ্কার, মামলা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য
যশোরে অভিযানে গিয়ে হামলার শিকার সিআইডির চার সদস্য

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের
চীনে বসেই ইউক্রেনকে নতুন হুমকি পুতিনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২
ট্রাক-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় কোটি টাকা মূল্যের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার, গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ৭৪ লক্ষাধিক টাকার মাদক ও ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে ৭৪ লক্ষাধিক টাকার মাদক ও ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ
আইপিএলের টিকিটে সর্বোচ্চ জিএসটি, গুনতে হবে বাড়তি অর্থ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা
হবিগঞ্জে রেলওয়ে পুলিশের চার সদস্যসহ সাতজনের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ
চারশ’ বছরের পুরনো চাঁদগাজী ভূঁঞা মসজিদ, নিয়মিত আদায় হয় নামাজ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের পরই কিমের ডিএনএ মুছে ফেলেছে কর্মীরা (ভিডিও)

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প
ভারত কোনো শুল্ক আরোপ না করার প্রস্তাব দিয়েছে: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু
সেনারা বিগড়ে গেছে, বিপদে নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত
পশ্চিম তীর নিয়ে ইসরায়েলকে ‘রেড লাইন’ টেনে দিল আরব আমিরাত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা
১৫০ বছর বেঁচে থাকা নিয়ে পুতিন ও শি জিনপিংয়ের আলোচনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম
মালিবাগে সোহাগ পরিবহনের অপারেশন ম্যানেজারকে কুপিয়ে জখম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলায় সব আসামির খালাসের রায় বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন
জাপানে পড়া পরমাণু বোমার চেয়ে ২০০ গুণ শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্র দেখাল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের
হার দিয়ে এশিয়া কাপ শুরু বাংলাদেশের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের
জেলেনস্কিকে মস্কোয় আমন্ত্রণ পুতিনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন
সামরিক কুচকাওয়াজে বিশ্বকে নতুন যেসব অস্ত্র দেখাল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৬ হাজার টাকায় বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস
১৬ ঘণ্টা পর ক্ষতিপূরণ দিয়ে জাবি ছাড়লো ২৮ বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের
সত্যিই কি সংসার ভাঙছে মোনালি ঠাকুরের

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’
‘আওয়ামী লীগ আমলে দুর্নীতির ভাগ যারা পেয়েছে তারা আজও চারপাশে ঘুরছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ
আবারও এক হলো স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দুই বিভাগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রকৃত অপরাধীদের বিচার শেখ হাসিনা চাননি: আসামিপক্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
জি এম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প
পুতিন, শি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক
ফেরারি আসামি নির্বাচনে অযোগ্য, ‘না ভোট’ বাধ্যতামূলক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল, নেতানিয়াহুর বাসভবনের কাছে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮
পর্তুগালে ভয়াবহ ক্যাবল রেল দুর্ঘটনায় নিহত ১৫, আহত ১৮

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো
বিশ্বের সেরা ফোন, যে চীনা মোবাইল আমেরিকাও হ্যাক করতে পারে না: মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন
অবস্থা সংকটাপন্ন, নিবিড় পরিচর্যায় ফরিদা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া
ভারতকে আরও এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা দিচ্ছে রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
এক লাখ শিক্ষার্থীকে ডিজিটাল স্কিলস প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা
মহেশখালী-মাতারবাড়ীতে নতুন শহরের জন্ম হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা
দুপুরের মধ্যে দেশের ৭ অঞ্চলে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট
কাটছেই না রাজনৈতিক সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মাঠে বিএনপির তিন হেভিওয়েট জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ
যাত্রী খরায় ভুগছে সদরঘাটের লঞ্চ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি
নানকের শতাধিক গোপন বাড়ি এবং জমি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের
সর্বাধিক হাফ সেঞ্চুরির রেকর্ড লিটনের

মাঠে ময়দানে

মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী
মেডিকেলে কমছে বিদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার জনগণের খেলার সময়
এবার জনগণের খেলার সময়

সম্পাদকীয়

বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে
বেপরোয়া মাদকচক্র : আসছে ১৮ জেলার ১০৫ পয়েন্ট দিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী হাফ ডজন, জামায়াতে একক প্রার্থী

নগর জীবন

দখলের কবলে ফ্লাইওভার
দখলের কবলে ফ্লাইওভার

রকমারি নগর পরিক্রমা

জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?
জাদুঘরটি কি রক্ষা পাবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম
প্রার্থীদের মাঝে ফিরেছে উদ্যম

প্রথম পৃষ্ঠা

মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে
মহেশখালীতে নতুন শহরের জন্ম হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য
দুই কারণে বাড়ছে দারিদ্র্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ
স্টোরেই মেয়াদোত্তীর্ণ আড়াই কোটির ওষুধ

দেশগ্রাম

একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ
একদল মুক্তিযুদ্ধ বিক্রি করেছে আরেক দল চব্বিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়
ফেরারি আসামি ভোটে নয় বাড়ছে জামানত ও ব্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১
মাদক নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিহত ১১

খবর

ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ক্রাইস্টেনসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ
টাকার বিনিময়ে বিএনপিতে আওয়ামী লীগ ও সন্ত্রাসী, প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির দাবিতে উত্তাল ইসরায়েল

পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন
তারেক রহমানের সহযোগিতায় নতুন ভবন

দেশগ্রাম

রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে
রুশ ড্রোন হামলায় ইউক্রেনে হাজারো মানুষ অন্ধকারে

পূর্ব-পশ্চিম

বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী
বেড়েছে ডায়রিয়া রোগী

দেশগ্রাম

বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে
বেপরোয়া মাদকচক্র : শতাধিক হটস্পট রোহিঙ্গা ক্যাম্পে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার
অস্ত্রসহ মহড়া দুই যুবক গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ
শিশুদের কাছে এনার্জি ড্রিংক বিক্রি নিষিদ্ধের উদ্যোগ

পূর্ব-পশ্চিম

করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ
করতোয়ায় স্কুল ছাত্রের লাশ

দেশগ্রাম