শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০২, রবিবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: স্মৃতিচারণায় পঙ্কজ সাহা

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: স্মৃতিচারণায় পঙ্কজ সাহা

আজ ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। পাকিস্তানের বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের এই দিনেই স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন বঙ্গবন্ধু। 
আর এই দিনটিতেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ভারতের ‘অল ইন্ডিয়া রেডিও’ (আকাশবাণী) এর প্রখ্যাত সাংবাদিক এবং কলকাতার দুরদর্শন কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক পঙ্কজ সাহা।
 
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পঙ্কজ সাহাই ছিলেন আকাশবাণী কলকাতার সাংবাদিক। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পক্ষে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আকাশবাণীর সংবাদ সংগ্রহ এবং বঙ্গবন্ধু-মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন রেডিও অনুষ্ঠান করে মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন তিনি। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে ২০১২ সালে বাংলাদেশ সরকারের তরফে পঙ্কজ সাহাকে ‘বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা’ পদক দেওয়া হয়। 

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নিয়ে কলকাতায় বসে এদিন পঙ্কজ সাহা বলেন, ‘১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন। এই দিনটার কথা কোন বাঙালিই ভুলতে পারবে না। এই দিনটির সাথে আমার নিজের স্মৃতিও জড়িয়ে আছে। বাংলাদেশে ফেরার জন্য ওই বছরের ৯ জানুয়ারি ভোর ছয়টায় তিনি লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। সেখান থেকে দিল্লি হয়ে ঢাকা। হিথরো বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে তার সাথে দেখা করেন ভারতের উর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা ও ব্রিটিশ সরকারের প্রতিনিধিরা। সেখানেই বঙ্গবন্ধুর সাথে টেলিফোনে আধা ঘণ্টা কথা হয় ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর। মাঝে কিছু বিরতির পর ফের এক ঘণ্টা তাদের উভয়ের মধ্যে টেলিফোনে কথা বার্তা হয়। এরপর বঙ্গবন্ধু দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফেরেন। এই যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গী হয়েছিলেন ভারতীয় কূটনীতিক শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জি, ভারতীয় হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি, স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল হোসেন ও তার স্ত্রী।’ 
‘ঢাকায় ফেরার আগে দিল্লিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ জনসভা হয়। সেখানে একই মঞ্চ থেকে ইন্দিরা ও বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা করেন। ভারতের তরফে বিশেষ করে ইন্দিরা গান্ধী সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।’ 
‘যাই হোক স্বাভাবিক ভাবেই বঙ্গবন্ধু দেশের ফেরার ব্যাপারে খুবই উৎফুল্ল ছিলেন। তিনি অস্থির হয়ে উঠেছিলেন যে কত তাড়াতাড়ি তিনি দেশের মাটিতে পা রাখবেন। তিনি মাঝে মধ্যেই বলছিলেন যে, স্বাধীন বাংলা আমার বাংলা।’ 

‘একটা সময় বঙ্গবন্ধু উঠে দাঁড়িয়ে ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি’ এই গানটা গাইতে শুরু করেন। সেখানে তার সাথে যেকজন বাঙালি ছিলেন তাদেরকেও সেই গানটি গাইতে অনুরোধ করেন বঙ্গবন্ধু। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি ওই বিমান যাত্রাপথেই এই গানটা হওয়ার পর বিমানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা দেন এই গানটিই হবে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। যেটা আমার কাছে খুব উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলে মনে হয়।’

‘পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় ওই বিমান যাত্রা পথেই বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেন যে কলকাতার মানুষ আপনাকে দেখতে চাইছে। তারা সকলেই অস্থির হয়ে আছে। আপনি কলকাতায় একবারটি পা রাখুন। সেইমাত্রই আমাদের সংবাদমাধ্যমের কাছে খবর এল যে তিনি কলকাতায় নামতে চলেছেন। দমদম বিমানবন্দরেও প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। বিমানবন্দরেই মঞ্চ বাধা হল যে তিনি সেখানে বক্তৃতা রাখবেন। আমি তখন আকাশবাণীর তরুণতম প্রযোজক। আমি বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিবিড় ভাবে যুক্ত হয়ে আছি। যেহেতু আমার পরিবারও তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে। সেক্ষেত্রে আমিও জন্মভূমি হিসাবে বাংলাদেশকে দেখি। তাই আমার আবেগটাও একটু অন্যরকম ছিল। শুধু পেশাদারী নয়, তার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত আবেগও জড়িয়ে গিয়েছিল। যাইহোক আমাকে যখন বলা হলো যে বঙ্গবন্ধু আসবেন এবং বিমানবন্দরে নামবেন। আমিও সেখানে চলে যাই অনুষ্ঠান কভার করতে। আমি তখন টেপ রেকর্ডার নিয়ে বিমান বন্দরের দিকে ছুটলাম। সেখানে দেখলাম মঞ্চ বাধা হয়েছে এবং ধীরে ধীরে জনতা বাড়ছে। ক্রমেই বিপুল জনসমাগমে পরিণত হল বিমানবন্দর চত্বর। তারা সকলেই ধ্বনি দিতে লাগলো ‘শেখ মুজিব ফিরে এসো, শেখ মুজিব ফিরে এসো। জয় বাংলা, জয় শেখ মুজিবুর রহমান।’ তখনও আমাদের এখানে বঙ্গবন্ধু বলে সম্মোধন করাটা চালু হয়নি। তখন শেখ মুজিব বা শেখ মুজিবুর রহমান বলে ডাকা হতো। আমি সেখানে পৌঁছে সাধারণ মানুষের ইন্টারভিউ করতে লাগলাম। তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলাম যে আপনারা কে কোথা থেকে এসেছেন, আপনাদের কেন এসেছেন, আপনাদের কি প্রত্যাশ্যা। লোকেরাও তাদের নানা মতামত জানালো। আমি যখন রেকর্ড করছি ঠিক সেইসময়ই বিমাবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে এক ব্যক্তি আমাকে আমার পরিচয় জানতে চাইলো যে আমি আকাশবাণীর প্রতিনিধি কি না। এরপরই তিনি বললেন এক্ষুনি আপনাকে যেতে হবে। একটা বার্তা আসবে এবং সেটা রেকর্ড করতে হবে। কিন্তু কার বার্তা আসবে তা পরিস্কার ছিল না। আমিও টেপ রেকর্ডার নিয়ে গ্রাউন্ড কন্ট্রোলে পৌঁছালাম। আমি টেপ রেকর্ডার অন করলাম এরপরই আকাশ থেকে বঙ্গবন্ধুর সেই কন্ঠস্বর ভেসে আসলো। সেখানে তিনি বললেন আমি আপনাদের অপেক্ষার কথা জেনেছি। আপনারা আমার জন্য দীর্ঘক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছেন। আপনাদের সবাইকে আমার অসীম কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা। মায়েরা, বন্ধুরা, আপনাদের কলকাতার মানুষ, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ, ভারতের  মানুষ... আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে যে সাহায্য, ত্যাগ স্বীকার করেছেন সেই জন্য আমাদের তরফ থেকে কৃতজ্ঞতা। তবে কলকাতার আকাশে এসে আজকে আমার ভীষণ ইচ্ছা করছে যে সবার আগে স্বাধীন বাংলাদেশের মাটি স্পর্শ করি। আপনাদের আমি নিরাশ করলাম কিন্তু আমি প্রথম সুযোগেই আসবো। এরপর আমি সেই রেকর্ডিংটি মাইক্রোফোনের সামনে সমস্ত মানুষকে শোনালাম। বঙ্গবন্ধুর এই বার্তা শুনে মানুষ খুব হতাশ হলেন। তখন আমার মনে হলো আগে যে সাক্ষাৎকারটি নেওয়া হয়েছিল সেটা কি বিফলে যাবে? তাই আমি পরে আরও বেশ কিছু মানুষকে জিজ্ঞাসা করলাম। তারা তাদের হতাশার কথা তুলে ধরলো। এরপর সন্ধ্যাবেলায় আমরা আকাশবাণীতে ‘প্রত্যাশা এবং হতাশা’ নামে একটি অনুষ্ঠান করেছিলাম।’
 
‘...এরপর অবশ্য ১৯৭২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু এলেন, তিনি কথা রাখলেন। দুদিনের জন্য তিনি কলকাতায় আসেন। ওইদিন তাকে কলকাতায় স্বাগত জানান ইন্দিরা গান্ধী। পরে ব্রিগেড প্যারেড ময়দানে বিশাল জনসভা হয়। একই মঞ্চ থেকে ইন্দিরা গান্ধী ও বঙ্গবন্ধু দুজনেই বক্তব্য রাখলেন। আমার সৌভাগ্য যে আমাকে ওই অনুষ্ঠানের রানিং কমেন্ট্রি (চলমান ধারাভাষ্যকার) করতে বলা হয়েছিল। আমার সাথেই ছিলেন দুই শ্রদ্ধেয় এবং প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র ও দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে একটা মঞ্চ করা হয়েছিল যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষার সাংবাদিকরা তাদের বিবরণী দিচ্ছিলেন। এবং ওইদিনই জীবনের প্রথম এতগুলো ভাষা একসাথে শুনতে পেলাম। আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো তখনও আমাদের ভারতে টেলিভিশন আসেনি কিন্তু বাংলাদেশে এসেছে। ফলে তাদের টেলিভিশনের সাদা রঙের একটি আউটডোর ব্রডকাস্টিং (ওভি) ভ্যান আসে। সেটা আমরা দেখতে পাই। এবং বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য ভাষণ শুরু হওয়ার আগে টেলিভিশন এর কাজ কিভাবে হয় সে ব্যাপারে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা হয়।’ 
‘বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা চলাকালীন মাঝেমধ্যেই তিনি রবীন্দ্রনাথের কবিতা নিজের স্মৃতি থেকে উদার কণ্ঠে আবৃত্তি করছিলেন। আর সেটি মানুষের এতো ভালো লাগছিল যে শেখ মুজিবকে অনুরোধ করা হচ্ছিল আরও কয়েকটি কবিতা বলার জন্য এবং তিনিও তাঁর স্মৃতি থেকে আরেকটি কবিতা বলতে লাগেন। কবিতায় তার দখল ও মুখস্ত দেখে একটা বিষয় পরিষ্কার হয়েছিল যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কাছে কতটা প্রেরণা ছিলেন।’ 

‘...এরইমধ্যে আমার অফিস থেকে ফোন করে ফিরে আসতে বলা হলো এবং আমাকে বলা হলো আজ একটা বিশেষ অনুষ্ঠান করতে হবে- যেটা একইসঙ্গে বাংলাদেশ বেতার এবং আকাশবাণী থেকে সম্প্রচারিত হবে। এর জন্য খুব অল্প সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। আমিও ঠিক করলাম যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা যেমন পরিচালক মৃণাল সেন, নাট্যকার শম্ভু মিত্র, সঙ্গীতশিল্পী পঙ্কজ কুমার মল্লিক, ইতিহাসবিদ রমেশচন্দ্র  মজুমদার এবং বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু-দের নিয়ে ওই অনুষ্ঠান করা হবে। আমি তাদের ইন্টারভিউ নিলাম। তারাও যে যার মতো করে বললেন। কিন্তু এদের সত্যেন্দ্রনাথ বসু বলেছিলেন ‘আমি বাংলাদেশের পড়িয়েছি। আমি জানি এবার ভাইয়ে-ভাইয়ে বিবাদ শুরু হবে। আমার বলতে খারাপ লাগছে কিন্তু এটাই সত্য হবে।’ 

আর অন্যদিকে ইতিহাসবিদ রমেশচন্দ্র মজুমদার বলেছিলেন ‘আমি দীর্ঘদিন বাংলাদেশে ছিলাম। ওখানকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য ছিলাম। আমি যদি ইতিহাস কিছুটা জানি তাহলে বলব এই যে শুভবোধ, ভাতৃত্ববোধ, মাতৃত্ববোধ- এগুলো থাকবে না। নিজেদের মধ্যে অশুভ শক্তি মাথা তুলবে এবং বাংলাদেশের মাটি রক্তাক্ত হবে। শেখ মুজিবর এর জীবন সংশয় হতে পারে।’ 

তার এ কথা শুনে আমি তখন চমকে উঠি। আমি তখন আমাদের স্টেশন ডিরেক্টর-কে বিষয়টা জানাই। তিনি আমাকে জানান, অতিথিরা যে বক্তব্য রেখেছেন সেটাই আমাদের সম্প্রচারিত করতে হবে। এতে আমার চাকরি থাকতেও পারে, আবার যেতেও পারে। যাইহোক আমি সেটা সম্প্রচার করেছিলাম এবং পরে চাকরিটাও বজায় ছিল। মানুষেরও সেটি খুব ভাল লেগেছিল। এমনকি বঙ্গবন্ধু সেটি শুনেছিলেন। 
‘...বঙ্গবন্ধুকে রাজভবনে খবর পাঠানো হয়েছিল। পরের দিন আমি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাই। তাকে প্রণাম করি এবং ওই অনুষ্ঠানের ব্যাপারে তার কাছে জানতে চাই। তিনি ওই অনুষ্ঠানের প্রশংসা করেন। 
পরের দিন নজরুল ইসলামের দুই পুত্র কাজী সব্যসাচী এবং কাজী অনিরুদ্ধ রাজভবনে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করেন। বঙ্গবন্ধু তাদের পিতা কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানান। পরে সে বছরই কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ যান। এবং ২৪ মে কাজী নজরুলকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু। যদিও পরে বাংলাদেশের মাটিতেই প্রয়াত হন।’  

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা
দুই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় মামলা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে অটোরিকশা চালক নিহত
জয়পুরহাটে অটোরিকশা চালক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দল না আইপিএল: হ্যাজলউডের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ জনসন
জাতীয় দল না আইপিএল: হ্যাজলউডের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ জনসন

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেল ৩৯০ জনের, আহত ১১৮২
ঈদের ১৫ দিনে সড়কে প্রাণ গেল ৩৯০ জনের, আহত ১১৮২

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাংনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির শুভযাত্রায় পাঠচক্র অনুষ্ঠিত
গাংনীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটির শুভযাত্রায় পাঠচক্র অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইডেন কলেজের পুকুরের পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ইডেন কলেজের পুকুরের পানিতে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কাপাসিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ
কাপাসিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘ পাঠাগারের উদ্যোগে বৃক্ষরোপণ

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি পিস্তল পাইপগান গুলিসহ যুবক গ্রেফতার
বিদেশি পিস্তল পাইপগান গুলিসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা
নগর ভবনের সামনে ফের অবস্থান নিলেন ইশরাকের সমর্থকরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে : আসিফ নজরুল
গুমবিষয়ক কমিশন গঠন করা হবে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নবায়নে বিপাকে পড়তে পারেন অনেক বাংলাদেশি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত থাকলে কোনো পারমাণবিক আলোচনা হবে না: ইরানের প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলে হামলায় হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে ইয়েমেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের
হঠাৎ উত্তপ্ত প্রেস ক্লাব, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ পুলিশের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়