শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:০২, রবিবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: স্মৃতিচারণায় পঙ্কজ সাহা

দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: স্মৃতিচারণায় পঙ্কজ সাহা

আজ ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস। পাকিস্তানের বন্দীদশা থেকে মুক্তি পেয়ে ১৯৭২ সালের এই দিনেই স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন বঙ্গবন্ধু। 
আর এই দিনটিতেই বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করলেন মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে ভারতের ‘অল ইন্ডিয়া রেডিও’ (আকাশবাণী) এর প্রখ্যাত সাংবাদিক এবং কলকাতার দুরদর্শন কেন্দ্রে প্রতিষ্ঠাতা-পরিচালক পঙ্কজ সাহা।
 
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময়ে পঙ্কজ সাহাই ছিলেন আকাশবাণী কলকাতার সাংবাদিক। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পক্ষে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আকাশবাণীর সংবাদ সংগ্রহ এবং বঙ্গবন্ধু-মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক বিভিন্ন রেডিও অনুষ্ঠান করে মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন তিনি। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে ২০১২ সালে বাংলাদেশ সরকারের তরফে পঙ্কজ সাহাকে ‘বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননা’ পদক দেওয়া হয়। 

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন নিয়ে কলকাতায় বসে এদিন পঙ্কজ সাহা বলেন, ‘১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন। এই দিনটার কথা কোন বাঙালিই ভুলতে পারবে না। এই দিনটির সাথে আমার নিজের স্মৃতিও জড়িয়ে আছে। বাংলাদেশে ফেরার জন্য ওই বছরের ৯ জানুয়ারি ভোর ছয়টায় তিনি লন্ডনের হিথরো বিমানবন্দরে এসে পৌঁছান। সেখান থেকে দিল্লি হয়ে ঢাকা। হিথরো বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে তার সাথে দেখা করেন ভারতের উর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তারা ও ব্রিটিশ সরকারের প্রতিনিধিরা। সেখানেই বঙ্গবন্ধুর সাথে টেলিফোনে আধা ঘণ্টা কথা হয় ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর। মাঝে কিছু বিরতির পর ফের এক ঘণ্টা তাদের উভয়ের মধ্যে টেলিফোনে কথা বার্তা হয়। এরপর বঙ্গবন্ধু দিল্লি হয়ে ঢাকায় ফেরেন। এই যাত্রাপথে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গী হয়েছিলেন ভারতীয় কূটনীতিক শশাঙ্ক শেখর ব্যানার্জি, ভারতীয় হাইকমিশনের ফার্স্ট সেক্রেটারি, স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কামাল হোসেন ও তার স্ত্রী।’ 
‘ঢাকায় ফেরার আগে দিল্লিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ জনসভা হয়। সেখানে একই মঞ্চ থেকে ইন্দিরা ও বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা করেন। ভারতের তরফে বিশেষ করে ইন্দিরা গান্ধী সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধু কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।’ 
‘যাই হোক স্বাভাবিক ভাবেই বঙ্গবন্ধু দেশের ফেরার ব্যাপারে খুবই উৎফুল্ল ছিলেন। তিনি অস্থির হয়ে উঠেছিলেন যে কত তাড়াতাড়ি তিনি দেশের মাটিতে পা রাখবেন। তিনি মাঝে মধ্যেই বলছিলেন যে, স্বাধীন বাংলা আমার বাংলা।’ 

‘একটা সময় বঙ্গবন্ধু উঠে দাঁড়িয়ে ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালবাসি’ এই গানটা গাইতে শুরু করেন। সেখানে তার সাথে যেকজন বাঙালি ছিলেন তাদেরকেও সেই গানটি গাইতে অনুরোধ করেন বঙ্গবন্ধু। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি ওই বিমান যাত্রাপথেই এই গানটা হওয়ার পর বিমানে দাঁড়িয়ে ঘোষণা দেন এই গানটিই হবে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত। যেটা আমার কাছে খুব উল্লেখযোগ্য ঘটনা বলে মনে হয়।’

‘পশ্চিমবঙ্গের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্ধার্থ শঙ্কর রায় ওই বিমান যাত্রা পথেই বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেন যে কলকাতার মানুষ আপনাকে দেখতে চাইছে। তারা সকলেই অস্থির হয়ে আছে। আপনি কলকাতায় একবারটি পা রাখুন। সেইমাত্রই আমাদের সংবাদমাধ্যমের কাছে খবর এল যে তিনি কলকাতায় নামতে চলেছেন। দমদম বিমানবন্দরেও প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। বিমানবন্দরেই মঞ্চ বাধা হল যে তিনি সেখানে বক্তৃতা রাখবেন। আমি তখন আকাশবাণীর তরুণতম প্রযোজক। আমি বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে নিবিড় ভাবে যুক্ত হয়ে আছি। যেহেতু আমার পরিবারও তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান থেকে। সেক্ষেত্রে আমিও জন্মভূমি হিসাবে বাংলাদেশকে দেখি। তাই আমার আবেগটাও একটু অন্যরকম ছিল। শুধু পেশাদারী নয়, তার সঙ্গে আমার ব্যক্তিগত আবেগও জড়িয়ে গিয়েছিল। যাইহোক আমাকে যখন বলা হলো যে বঙ্গবন্ধু আসবেন এবং বিমানবন্দরে নামবেন। আমিও সেখানে চলে যাই অনুষ্ঠান কভার করতে। আমি তখন টেপ রেকর্ডার নিয়ে বিমান বন্দরের দিকে ছুটলাম। সেখানে দেখলাম মঞ্চ বাধা হয়েছে এবং ধীরে ধীরে জনতা বাড়ছে। ক্রমেই বিপুল জনসমাগমে পরিণত হল বিমানবন্দর চত্বর। তারা সকলেই ধ্বনি দিতে লাগলো ‘শেখ মুজিব ফিরে এসো, শেখ মুজিব ফিরে এসো। জয় বাংলা, জয় শেখ মুজিবুর রহমান।’ তখনও আমাদের এখানে বঙ্গবন্ধু বলে সম্মোধন করাটা চালু হয়নি। তখন শেখ মুজিব বা শেখ মুজিবুর রহমান বলে ডাকা হতো। আমি সেখানে পৌঁছে সাধারণ মানুষের ইন্টারভিউ করতে লাগলাম। তাদেরকে জিজ্ঞাসা করলাম যে আপনারা কে কোথা থেকে এসেছেন, আপনাদের কেন এসেছেন, আপনাদের কি প্রত্যাশ্যা। লোকেরাও তাদের নানা মতামত জানালো। আমি যখন রেকর্ড করছি ঠিক সেইসময়ই বিমাবন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে এক ব্যক্তি আমাকে আমার পরিচয় জানতে চাইলো যে আমি আকাশবাণীর প্রতিনিধি কি না। এরপরই তিনি বললেন এক্ষুনি আপনাকে যেতে হবে। একটা বার্তা আসবে এবং সেটা রেকর্ড করতে হবে। কিন্তু কার বার্তা আসবে তা পরিস্কার ছিল না। আমিও টেপ রেকর্ডার নিয়ে গ্রাউন্ড কন্ট্রোলে পৌঁছালাম। আমি টেপ রেকর্ডার অন করলাম এরপরই আকাশ থেকে বঙ্গবন্ধুর সেই কন্ঠস্বর ভেসে আসলো। সেখানে তিনি বললেন আমি আপনাদের অপেক্ষার কথা জেনেছি। আপনারা আমার জন্য দীর্ঘক্ষণ ধরে অপেক্ষা করছেন। আপনাদের সবাইকে আমার অসীম কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা। মায়েরা, বন্ধুরা, আপনাদের কলকাতার মানুষ, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ, ভারতের  মানুষ... আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামে যে সাহায্য, ত্যাগ স্বীকার করেছেন সেই জন্য আমাদের তরফ থেকে কৃতজ্ঞতা। তবে কলকাতার আকাশে এসে আজকে আমার ভীষণ ইচ্ছা করছে যে সবার আগে স্বাধীন বাংলাদেশের মাটি স্পর্শ করি। আপনাদের আমি নিরাশ করলাম কিন্তু আমি প্রথম সুযোগেই আসবো। এরপর আমি সেই রেকর্ডিংটি মাইক্রোফোনের সামনে সমস্ত মানুষকে শোনালাম। বঙ্গবন্ধুর এই বার্তা শুনে মানুষ খুব হতাশ হলেন। তখন আমার মনে হলো আগে যে সাক্ষাৎকারটি নেওয়া হয়েছিল সেটা কি বিফলে যাবে? তাই আমি পরে আরও বেশ কিছু মানুষকে জিজ্ঞাসা করলাম। তারা তাদের হতাশার কথা তুলে ধরলো। এরপর সন্ধ্যাবেলায় আমরা আকাশবাণীতে ‘প্রত্যাশা এবং হতাশা’ নামে একটি অনুষ্ঠান করেছিলাম।’
 
‘...এরপর অবশ্য ১৯৭২ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু এলেন, তিনি কথা রাখলেন। দুদিনের জন্য তিনি কলকাতায় আসেন। ওইদিন তাকে কলকাতায় স্বাগত জানান ইন্দিরা গান্ধী। পরে ব্রিগেড প্যারেড ময়দানে বিশাল জনসভা হয়। একই মঞ্চ থেকে ইন্দিরা গান্ধী ও বঙ্গবন্ধু দুজনেই বক্তব্য রাখলেন। আমার সৌভাগ্য যে আমাকে ওই অনুষ্ঠানের রানিং কমেন্ট্রি (চলমান ধারাভাষ্যকার) করতে বলা হয়েছিল। আমার সাথেই ছিলেন দুই শ্রদ্ধেয় এবং প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্র ও দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে একটা মঞ্চ করা হয়েছিল যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন ভাষার সাংবাদিকরা তাদের বিবরণী দিচ্ছিলেন। এবং ওইদিনই জীবনের প্রথম এতগুলো ভাষা একসাথে শুনতে পেলাম। আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো তখনও আমাদের ভারতে টেলিভিশন আসেনি কিন্তু বাংলাদেশে এসেছে। ফলে তাদের টেলিভিশনের সাদা রঙের একটি আউটডোর ব্রডকাস্টিং (ওভি) ভ্যান আসে। সেটা আমরা দেখতে পাই। এবং বঙ্গবন্ধুর বক্তব্য ভাষণ শুরু হওয়ার আগে টেলিভিশন এর কাজ কিভাবে হয় সে ব্যাপারে আমার প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা হয়।’ 
‘বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা চলাকালীন মাঝেমধ্যেই তিনি রবীন্দ্রনাথের কবিতা নিজের স্মৃতি থেকে উদার কণ্ঠে আবৃত্তি করছিলেন। আর সেটি মানুষের এতো ভালো লাগছিল যে শেখ মুজিবকে অনুরোধ করা হচ্ছিল আরও কয়েকটি কবিতা বলার জন্য এবং তিনিও তাঁর স্মৃতি থেকে আরেকটি কবিতা বলতে লাগেন। কবিতায় তার দখল ও মুখস্ত দেখে একটা বিষয় পরিষ্কার হয়েছিল যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর কাছে কতটা প্রেরণা ছিলেন।’ 

‘...এরইমধ্যে আমার অফিস থেকে ফোন করে ফিরে আসতে বলা হলো এবং আমাকে বলা হলো আজ একটা বিশেষ অনুষ্ঠান করতে হবে- যেটা একইসঙ্গে বাংলাদেশ বেতার এবং আকাশবাণী থেকে সম্প্রচারিত হবে। এর জন্য খুব অল্প সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। আমিও ঠিক করলাম যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা যেমন পরিচালক মৃণাল সেন, নাট্যকার শম্ভু মিত্র, সঙ্গীতশিল্পী পঙ্কজ কুমার মল্লিক, ইতিহাসবিদ রমেশচন্দ্র  মজুমদার এবং বিজ্ঞানী সত্যেন্দ্রনাথ বসু-দের নিয়ে ওই অনুষ্ঠান করা হবে। আমি তাদের ইন্টারভিউ নিলাম। তারাও যে যার মতো করে বললেন। কিন্তু এদের সত্যেন্দ্রনাথ বসু বলেছিলেন ‘আমি বাংলাদেশের পড়িয়েছি। আমি জানি এবার ভাইয়ে-ভাইয়ে বিবাদ শুরু হবে। আমার বলতে খারাপ লাগছে কিন্তু এটাই সত্য হবে।’ 

আর অন্যদিকে ইতিহাসবিদ রমেশচন্দ্র মজুমদার বলেছিলেন ‘আমি দীর্ঘদিন বাংলাদেশে ছিলাম। ওখানকার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য ছিলাম। আমি যদি ইতিহাস কিছুটা জানি তাহলে বলব এই যে শুভবোধ, ভাতৃত্ববোধ, মাতৃত্ববোধ- এগুলো থাকবে না। নিজেদের মধ্যে অশুভ শক্তি মাথা তুলবে এবং বাংলাদেশের মাটি রক্তাক্ত হবে। শেখ মুজিবর এর জীবন সংশয় হতে পারে।’ 

তার এ কথা শুনে আমি তখন চমকে উঠি। আমি তখন আমাদের স্টেশন ডিরেক্টর-কে বিষয়টা জানাই। তিনি আমাকে জানান, অতিথিরা যে বক্তব্য রেখেছেন সেটাই আমাদের সম্প্রচারিত করতে হবে। এতে আমার চাকরি থাকতেও পারে, আবার যেতেও পারে। যাইহোক আমি সেটা সম্প্রচার করেছিলাম এবং পরে চাকরিটাও বজায় ছিল। মানুষেরও সেটি খুব ভাল লেগেছিল। এমনকি বঙ্গবন্ধু সেটি শুনেছিলেন। 
‘...বঙ্গবন্ধুকে রাজভবনে খবর পাঠানো হয়েছিল। পরের দিন আমি বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করার সুযোগ পাই। তাকে প্রণাম করি এবং ওই অনুষ্ঠানের ব্যাপারে তার কাছে জানতে চাই। তিনি ওই অনুষ্ঠানের প্রশংসা করেন। 
পরের দিন নজরুল ইসলামের দুই পুত্র কাজী সব্যসাচী এবং কাজী অনিরুদ্ধ রাজভবনে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করেন। বঙ্গবন্ধু তাদের পিতা কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশে যাওয়ার আমন্ত্রণ জানান। পরে সে বছরই কাজী নজরুল ইসলাম বাংলাদেশ যান। এবং ২৪ মে কাজী নজরুলকে জাতীয় কবি হিসেবে ঘোষণা করেন বঙ্গবন্ধু। যদিও পরে বাংলাদেশের মাটিতেই প্রয়াত হন।’  

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত
পিরোজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় অটোরিকশা আরোহী নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত
মে দিবসের কর্মসূচি শেষে বাসচাপায় শ্রমিক দল নেতা নিহত

৪৮ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির
পলকের প্রেমে পাগল সাইফপুত্র ইব্রাহিম? স্ক্রিনিংয়ে একসঙ্গে হাজির

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল
বিএনপির শ্রমিক সমাবেশে নেতা-কর্মীদের ঢল

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন
ছাদে খেলাই কেড়ে নিল মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ইমনের জীবন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন
রাঙামাটিতে মহান মে দিবস পালন

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু
মহেশপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক শিশুর মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান
মে দিবসে শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিতের আহ্বান

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত
হবিগঞ্জে মহান মে দিবস পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ
কুয়েটে অন্তর্বর্তীকালীন ভিসি নিয়োগ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭
রাশিয়া অধিকৃত খেরসনে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৭

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি
অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ডিন হতে পারবেন না শাবি অধ্যাপক হিমাদ্রি

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
ভারত-পাকিস্তানকে উত্তেজনা হ্রাসের আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু
মশার কয়েল থেকে অগ্নিকাণ্ড, পুড়ে অঙ্গার কৃষকের ৪ গরু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’
শ্রমিক দিবসে রিকশাচালকদের পাশে নারায়ণগঞ্জ ‘বসুন্ধরা শুভসংঘ’

৫৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা
কেনিয়ায় চলন্ত গাড়িতে গুলি করে এমপিকে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০
ইউক্রেন যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার ১৫ হাজার সেনা, হতাহত ৪,৭০০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'
'ইসলামী শ্রমনীতি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমেই শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায় হবে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'
'শ্রমিকের অধিকার ও মর্যাদা  নিশ্চিত করতে হবে'

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত
শরীয়তপুরে মহান মে দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা
২০২৬ নারী বিশ্বকাপের সময়সূচি ও ভেন্যুর নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ