শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৯, শুক্রবার, ২২ এপ্রিল, ২০২২

বাংলাদেশি পর্যটকদের অপেক্ষায় কলকাতার নিউমার্কেট

পথ চেয়ে নামিদামি বেসরকারি হাসপাতালগুলিও
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশি পর্যটকদের অপেক্ষায় কলকাতার নিউমার্কেট
‘তোমার দেখা নাইরে, তোমার দেখা নেই...’। নিউমার্কেটের রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে ফুটপাতের এক পোশাক বিক্রেতার গলায় বাংলা ব্যান্ডের এই জনপ্রিয় গানের কয়েকটি কলি শুনতেই থামতে হল। তবে তার গলায় এই গান আনন্দের নয়, হতাশার! যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। 
করোনার কারণে গত প্রয় দুই বছর স্তব্ধ হয়ে পড়েছিল ব্যবসা-বাণিজ্য। জমানো টাকায় হাত পড়ায় মানুষের আয়ও ধীরে ধীরে সীমিত হয়ে পড়ে। মানুষের সাধারণ জীবন যাপনে দম বন্ধকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। ফলে মানুষের মনে আনন্দ, উল্লাস বা উৎসব- সবকিছুই কর্পূরের মতো উড়ে যায়। ধীরে ধীরে অতিমারি পরিস্থিতি কাটিয়ে একটু স্বাভাবিকের দিকে হাঁটা শুরু হয়েছে বটে, তবে ক্রেতা-বিক্রেতা কারোর মনেই নেই সেই স্ফূর্তি, নেই কেনাকাটার সেই আনন্দ। 
 
কলকাতায় বাংলাদেশি পর্যটকদের সবচেয়ে বড় জমায়েত হয় নিউ মার্কেট চত্বরে। তার কারণ একটাই- পিন থেকে এলিফ্যান্ট- সবকিছুই পাওয়া যায় এক ছাতার তলায়। আর সেই কারণেই বাংলাদেশিদের সেরা ডেস্টিনেশন নিউ মার্কেট। বছর ভরই পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। যদিও ঈদের সময় চিত্রটা একটু আলাদা। ফ্রি স্কুল স্ট্রীট, লিন্ডসে স্ট্রীট, মির্জা গালিব স্ট্রীট, মারক্যুইস স্ট্রীট, সদর স্ট্রীট- সর্বত্রই বাংলাদেশি পর্যটকদের ভিড়ে গমগম করে। সে অর্থে এবছর নিউ মার্কেট চত্বর কার্যত খাঁ খাঁ চেহারা নিয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে করোনার আগে যে পরিমাণ বাংলাদেশি পর্যটকের উপস্থিতি ছিল, এবার তার ‘চার ভাগের এক ভাগ’ (১/৪) এসে ঠেকেছে। স্থানীয় হোটেল, গেস্ট হাউজ ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে পোশাক বিক্রেতা, চুড়িমালা সকলেই কার্যত হাপিত্যেশ করে বসে আছেন ক্রেতার আশায়। 
দেখতে দেখতে ২০ রোজা পার হয়ে গেছে, কিন্তু বাকি রোজায় বাংলাদেশিরা এসে ভরিয়ে দেবেন- এমন ভরসা কেউই করতে পারছে না। যদিও উপরআলার উপরে কারও কারও এখনো ভরসা এখনও অটুট!  
 
‘মেজর ইন্টারন্যাশনাল গেস্ট হাউস’ এর মালিক সাঈদ রায়নাদি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'এবারে বাংলাদেশি পর্যটক অনেক কম। অন্যান্যবার প্রথম রোজা থেকে কুড়ি রোজা পর্যন্ত অনেক ভিড় থাকে। সে তুলনায় অনেক কম ভিড়।' তবে যেহেতু টুরিস্ট ভিসা চালু হয়ে গেছে সেক্ষেত্রে ধীরে ধীরে পর্যটকরা আসতে শুরু করেছেন এবং আগামী দিনে বাজারও স্বাভাবিক হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।  
 
নিউমার্কেটের পোশাক বিক্রেতা মো. ইশতেখার আলী জানান ‘আমাদের কেনাবেচা মূলত  বাংলাদেশি পর্যটকদের উপরই নির্ভরশীল। ওরা এখানে আসলে প্রচুর পরিমাণে জিনিসপত্র কিনে নিয়ে যান। ফলে তখন মনে হত যে ঈদের বাজার সত্যিই শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু এবছর বিক্রি-বাট্টা একেবারেই নেই। বাংলাদেশি পর্যটকরা এখনো সেভাবে আসছে না। আগামী দিনেও পরিস্থিতি ফিরবে বলে মনে করেন না তিনি। 
 
আরেক পোশাক বিক্রেতা মোহাম্মদ আফ্রিদি বলেন, ‘বাজার অনেক খারাপ আছে। প্রথমত বাংলাদেশ থেকে পর্যটকরা আসছেন না, দ্বিতীয়তঃ স্থানীয়রাও করোনার ভয়ে ভিড় এড়াচ্ছেন। গত দুই বছর করোনা ও লকডাউনের কারণে বাজার একেবারেই শেষ। আর চলতি বছরও অবস্থাটা খুব ঢিলে ঢালা। যে রকম থাকার কথা সেরকম নেই।’ যদিও হাতে এখনো প্রায় দশটি রোজা বাকি আছে, কিন্তু এই সময়ের মধ্যে কোন মিরাক্যাল তিনিও আশা করছেন না। 
 
নিউমার্কেট এলাকায় ফুটপাতে চুড়ি-মালার ব্যবসা করে আসছেন আক্তার হোসেন নামে এক বয়স্ক ব্যাক্তি। তিনিও বলেন, ‘ব্যবসা একেবারই ভালো নয়। দুই বছর আগেও ঈদের সময় বাংলাদেশি পর্যটকের যে ঢল থাকতো, তা একেবারেই নেই। ফলে আমাদের ব্যবসাতেও ক্ষতি হচ্ছে। ভারত সরকার টুরিস্ট ভিসা চালু করায় বাংলাদেশ থেকে পর্যটকরা আসলে ব্যবসা কিছুটা লাভের মুখ দেখতে পারে। কিন্তু তা না হলে সমস্যা থেকেই যাবে।’ 
 
চুড়িমালা ব্যবসায়ী শাহনাজও বলেন, ‘স্থানীয় মানুষের হাতে অর্থ নেই, ফলে আমাদের তাকিয়ে থাকতে হয় বিদেশি পর্যটকদের দিকে। কিন্তু বাইরের লোক আসছে না, বাংলাদেশ থেকেও পর্যটকরা আসছেন না। ফলে ঈদের বাজারও মন্দার দিকে।’  
 
একে পর্যটকদের খরা, তার ওপর অন্যবারের তুলনায় জিনিসপত্রের দাম এবার বেশ খানিকটা বেশি হওয়ার কারণে অসুবিধায় ব্যবসায়ীরা। দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশ থেকে আসাও পর্যটকরাও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
  
নিউমার্কেটের হোটেলে অবস্থান করা ঢাকার বাসিন্দা এস.এম. সাইদুল ইসলাম নামে এক পর্যটক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগে যে দামে জিনিসপত্র কিনেছি, এখন সেই জিনিসের দাম প্রায় তিনগুণ বেশি। কোনো কিছুতেই হাত দেওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশে যে জিনিস দশ টাকা এখানে তার দাম বিশ রুপি। আসলে ঈদের আগে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর মানুষ এখানে আসেন, মূলত শপিং করতে। কারণ তাদের আশা থেকে এখানে কম দামে ভাল পণ্য পাওয়া যাবে। কিন্তু এখানে এসে দেখা যায় জিনিসের মান খারাপ, দামও বেশি।’  
 
একই অভিযোগের সুর বাংলাদেশি পর্যটক ঝুমার গলাতেও। তিনি বলেন, ‘আসলে বাংলাদেশের তুলনায় এখানকার পণ্যের গুণগত মান ভাল থাকায় এখানে কেনাকাটা করতে আসা। কিন্তু গত বছরের তুলনায় এবার পণ্যের দাম অনেক বেশি। এর জন্য দায়ী হয়তো আমরাই। কারণ আমরা বিদেশ থেকে আসি, তাই আমাদের কে লক্ষ্য করেই জিনিসপত্রের দাম বাড়ানো হয়ে থাকে। তবে এরপরেও বাংলাদেশ থেকে পর্যটকরা আসছে, আগামী দিনেও আসবে। 
 
তবে শুধু পোশাক, সাজগোজের আইটেমই নয়, এমনকি দাম বেড়েছে পাতিলেবুরও। ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা সাধারণত সরবত খেয়েই দিনের উপবাস ভাঙেন। কিন্তু পাতি লেবুর দাম ধরাছোঁয়ার বাইরে নিউমার্কেট এলাকায় সরবতের দোকানগুলিতেও সেই চেনা ভিড় উধাউ। পাতিলেবুর শরবত খেতেও দশবার ভাবতে হচ্ছে ক্রেতাদের।  
 
এদিকে বাংলাদেশি গ্রাহকদের দিকে কার্যত পথ চেয়ে বসে আছে কলকাতার নামী বেসরকারি হাসপাতালগুলিও। এখানকার ১০-১৫ শতাংশ রোগীই বাংলাদেশি, ফলে ওই হাসপাতালগুলির আয়েরও একটা বড় উৎস তারা। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর গত তিন মাস ধরে কলকাতার ইস্টার্ন মেট্রোপলিটান বাইপাস সংলগ্ন বেসরকারি হাসপাতালগুলি পরিষেবা প্রদান স্বাভাবিক হওয়া শুরু করলেও বাংলাদেশি রোগীদের তেমন একটা ভিড় নেই। অতিমারি শুরুর আগে যে সংখ্যায় বাংলাদেশি রোগীরা এখানে আসতেন, দুই বছর পরেও বর্তমানে সেই সংখ্যাটা এখনও প্রায় অর্ধেক। 
 
হাসপাতালগুলির অভিমত, ১ এপ্রিল পর্যন্ত মেডিকেল ভিসাধারী ব্যক্তিদের সড়ক পথে আসার অনুমতি না দেওয়া, বিমানের তুলনামূলক বেশি ভাড়া ও পর্যাপ্ত পরিমাণ বিমান না চলাচল করা, সর্বোপরি ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে আসা ব্যক্তিদের চিকিৎসার সুযোগ না মেলার কারণেই প্রতিবেশি দেশের রোগীদের চাপ কম।  
 
পিয়ারলেস হাসপাতালের সিইও সুদীপ্ত মিত্র বলেন, ‘বর্তমানে বর্হিবিভাগে গড়ে ৪০-৪৫ জন রোগী এবং ২৫ জন রোগী ভর্তি হচ্ছে। কিন্তু আমরা আশা করছি ধীরে ধীরে এই সংখ্যাটা আরও বাড়বে।’ 
 
এএমআরআই (আমরি) হাসপাতালের সিইও রূপক বড়ুয়া বলেন, ‘মেডিকেল ভিসাধারীদের সড়ক পথে আসার অনুমতি দিলে, আমাদের আশা কলকাতার তিনটি ইউনিট মিলিয়ে বর্হিবিভাগে গড়ে ১৫০০-১৬০০ রোগীর উপস্থিতি থাকবে এবং ১০০ জন রোগী ভর্তি হবেন। কিন্তু যারা ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে আসছেন তাদেরকে এখনও পর্যন্ত চিকিৎসার কোন অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। না হলে রোগীর সংখ্যা আরও বেড়ে যাবে।’  
 
করোনার আগে মেডিকা হাসপাতালেও বাংলাদেশি রোগীর সংখ্যা ছিল শতকরা প্রায় ৫০ ভাগ। ২০২০ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে ১৫০ জন রোগী দেখা হতো। এখন সেই সংখ্যাটা নেমে ৮০ হয়েছে। এই কথা জানিয়েছেন হাসপাতালের চেয়ারপার্সন অলোক রায়। 
‘রবীন্দ্রনাথ টেগোর ইন্টারন্যাশনাল ইন্সিটিউট অব কার্ডিয়াক সায়েন্সেস’ (আরটিআইআইসিএস বা যা দেবী শেঠি হাসপাতাল নামে পরিচিত) হাসপাতালের আঞ্চলিক প্রধান আর. ভেঙ্কটেশ বলেন, ‘গত মার্চে বর্হিবিভাগে আনুমানিক ১৫০০ রোগী ছিল এবং ৬০ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন এবং তারা সকলেই বাংলাদেশের। যদিও এই সংখ্যাটা করোনার আগে বাংলাদেশি রোগীদের উপস্থিতির শতকরা মাত্র ৪০ ভাগ।’ 
 
বিডি প্রতিদিন/হিমেল
এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর
বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র আর গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র একই : গয়েশ্বর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু
শ্রমিকদের ন্যায্য আদায়ের লড়াইয়ে পাশে আছে বিএনপি : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু
নদীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স
মানবিক ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে শপথ নিতে হবে : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা
ডায়রিয়া নিয়ে কিছু কথা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের অধিকার নিশ্চিতে কাজ করে চলেছে সরকার : শ্রম উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা
টেসলার সিইও হিসেবে ইলন মাস্ককে পরিবর্তনের খবর মিথ্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন
নোয়াখালীতে শ্রমিক দলের উদ্যোগে মহান মে দিবস পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!
মেসেঞ্জারে ভুল মেসেজ পাঠিয়ে ফেলেছেন? মাত্র ১৫ মিনিটে বাঁচার উপায়!

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ
সোনারগাঁয়ে হেফাজতে ইসলামের লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ
চ্যাটজিপিটির পরামর্শে মামলায় জিতলেন তরুণ

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা
মালাইকার বিরুদ্ধে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!
পাকিস্তানি তারকাদের ইনস্টাগ্রামে ভারতীয়দের প্রবেশ নিষেধ!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী
আমরা শ্রমিকবান্ধব একটি সরকার চাই : মাসুদ সাঈদী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা
ফেনীতে শ্রমিক দিবসে শ্রমিক কর্মচারী ঐক্য পরিষদের আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার
রাবনাবাদ নদী থেকে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন
নানা আয়োজনে মহান মে দিবস পালন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১১৩৭

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!
মৃত্যুকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে কুমির ভর্তি লেকে ঝাঁপ দিলেন নওয়াজ!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন
শ্রমিকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দ ক্রীড়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি
ভয়ংকরতম দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, জরুরি অবস্থা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে
ফরিদপুর জেলা এনসিপির কমিটি গঠনের দায়িত্বে মহিলা আওয়ামী লীগ সভাপতির মেয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি
টানা সপ্তম দিনেও কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তান গোলাগুলি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার
পাকিস্তানি সেলিব্রেটিদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট বন্ধ করল ভারত সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নির্যাতনে ইমামের মৃত্যুর প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা