শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৯, শুক্রবার, ২২ এপ্রিল, ২০২২

বাংলাদেশি পর্যটকদের অপেক্ষায় কলকাতার নিউমার্কেট

পথ চেয়ে নামিদামি বেসরকারি হাসপাতালগুলিও
দীপক দেবনাথ, কলকাতা
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশি পর্যটকদের অপেক্ষায় কলকাতার নিউমার্কেট
‘তোমার দেখা নাইরে, তোমার দেখা নেই...’। নিউমার্কেটের রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে ফুটপাতের এক পোশাক বিক্রেতার গলায় বাংলা ব্যান্ডের এই জনপ্রিয় গানের কয়েকটি কলি শুনতেই থামতে হল। তবে তার গলায় এই গান আনন্দের নয়, হতাশার! যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। 
করোনার কারণে গত প্রয় দুই বছর স্তব্ধ হয়ে পড়েছিল ব্যবসা-বাণিজ্য। জমানো টাকায় হাত পড়ায় মানুষের আয়ও ধীরে ধীরে সীমিত হয়ে পড়ে। মানুষের সাধারণ জীবন যাপনে দম বন্ধকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। ফলে মানুষের মনে আনন্দ, উল্লাস বা উৎসব- সবকিছুই কর্পূরের মতো উড়ে যায়। ধীরে ধীরে অতিমারি পরিস্থিতি কাটিয়ে একটু স্বাভাবিকের দিকে হাঁটা শুরু হয়েছে বটে, তবে ক্রেতা-বিক্রেতা কারোর মনেই নেই সেই স্ফূর্তি, নেই কেনাকাটার সেই আনন্দ। 
 
কলকাতায় বাংলাদেশি পর্যটকদের সবচেয়ে বড় জমায়েত হয় নিউ মার্কেট চত্বরে। তার কারণ একটাই- পিন থেকে এলিফ্যান্ট- সবকিছুই পাওয়া যায় এক ছাতার তলায়। আর সেই কারণেই বাংলাদেশিদের সেরা ডেস্টিনেশন নিউ মার্কেট। বছর ভরই পর্যটকদের আনাগোনা লেগেই থাকে। যদিও ঈদের সময় চিত্রটা একটু আলাদা। ফ্রি স্কুল স্ট্রীট, লিন্ডসে স্ট্রীট, মির্জা গালিব স্ট্রীট, মারক্যুইস স্ট্রীট, সদর স্ট্রীট- সর্বত্রই বাংলাদেশি পর্যটকদের ভিড়ে গমগম করে। সে অর্থে এবছর নিউ মার্কেট চত্বর কার্যত খাঁ খাঁ চেহারা নিয়েছে। পরিসংখ্যান বলছে করোনার আগে যে পরিমাণ বাংলাদেশি পর্যটকের উপস্থিতি ছিল, এবার তার ‘চার ভাগের এক ভাগ’ (১/৪) এসে ঠেকেছে। স্থানীয় হোটেল, গেস্ট হাউজ ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে পোশাক বিক্রেতা, চুড়িমালা সকলেই কার্যত হাপিত্যেশ করে বসে আছেন ক্রেতার আশায়। 
দেখতে দেখতে ২০ রোজা পার হয়ে গেছে, কিন্তু বাকি রোজায় বাংলাদেশিরা এসে ভরিয়ে দেবেন- এমন ভরসা কেউই করতে পারছে না। যদিও উপরআলার উপরে কারও কারও এখনো ভরসা এখনও অটুট!  
 
‘মেজর ইন্টারন্যাশনাল গেস্ট হাউস’ এর মালিক সাঈদ রায়নাদি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, 'এবারে বাংলাদেশি পর্যটক অনেক কম। অন্যান্যবার প্রথম রোজা থেকে কুড়ি রোজা পর্যন্ত অনেক ভিড় থাকে। সে তুলনায় অনেক কম ভিড়।' তবে যেহেতু টুরিস্ট ভিসা চালু হয়ে গেছে সেক্ষেত্রে ধীরে ধীরে পর্যটকরা আসতে শুরু করেছেন এবং আগামী দিনে বাজারও স্বাভাবিক হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।  
 
নিউমার্কেটের পোশাক বিক্রেতা মো. ইশতেখার আলী জানান ‘আমাদের কেনাবেচা মূলত  বাংলাদেশি পর্যটকদের উপরই নির্ভরশীল। ওরা এখানে আসলে প্রচুর পরিমাণে জিনিসপত্র কিনে নিয়ে যান। ফলে তখন মনে হত যে ঈদের বাজার সত্যিই শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু এবছর বিক্রি-বাট্টা একেবারেই নেই। বাংলাদেশি পর্যটকরা এখনো সেভাবে আসছে না। আগামী দিনেও পরিস্থিতি ফিরবে বলে মনে করেন না তিনি। 
 
আরেক পোশাক বিক্রেতা মোহাম্মদ আফ্রিদি বলেন, ‘বাজার অনেক খারাপ আছে। প্রথমত বাংলাদেশ থেকে পর্যটকরা আসছেন না, দ্বিতীয়তঃ স্থানীয়রাও করোনার ভয়ে ভিড় এড়াচ্ছেন। গত দুই বছর করোনা ও লকডাউনের কারণে বাজার একেবারেই শেষ। আর চলতি বছরও অবস্থাটা খুব ঢিলে ঢালা। যে রকম থাকার কথা সেরকম নেই।’ যদিও হাতে এখনো প্রায় দশটি রোজা বাকি আছে, কিন্তু এই সময়ের মধ্যে কোন মিরাক্যাল তিনিও আশা করছেন না। 
 
নিউমার্কেট এলাকায় ফুটপাতে চুড়ি-মালার ব্যবসা করে আসছেন আক্তার হোসেন নামে এক বয়স্ক ব্যাক্তি। তিনিও বলেন, ‘ব্যবসা একেবারই ভালো নয়। দুই বছর আগেও ঈদের সময় বাংলাদেশি পর্যটকের যে ঢল থাকতো, তা একেবারেই নেই। ফলে আমাদের ব্যবসাতেও ক্ষতি হচ্ছে। ভারত সরকার টুরিস্ট ভিসা চালু করায় বাংলাদেশ থেকে পর্যটকরা আসলে ব্যবসা কিছুটা লাভের মুখ দেখতে পারে। কিন্তু তা না হলে সমস্যা থেকেই যাবে।’ 
 
চুড়িমালা ব্যবসায়ী শাহনাজও বলেন, ‘স্থানীয় মানুষের হাতে অর্থ নেই, ফলে আমাদের তাকিয়ে থাকতে হয় বিদেশি পর্যটকদের দিকে। কিন্তু বাইরের লোক আসছে না, বাংলাদেশ থেকেও পর্যটকরা আসছেন না। ফলে ঈদের বাজারও মন্দার দিকে।’  
 
একে পর্যটকদের খরা, তার ওপর অন্যবারের তুলনায় জিনিসপত্রের দাম এবার বেশ খানিকটা বেশি হওয়ার কারণে অসুবিধায় ব্যবসায়ীরা। দাম বৃদ্ধি পাওয়ায় বাংলাদেশ থেকে আসাও পর্যটকরাও অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
  
নিউমার্কেটের হোটেলে অবস্থান করা ঢাকার বাসিন্দা এস.এম. সাইদুল ইসলাম নামে এক পর্যটক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগে যে দামে জিনিসপত্র কিনেছি, এখন সেই জিনিসের দাম প্রায় তিনগুণ বেশি। কোনো কিছুতেই হাত দেওয়া যাচ্ছে না। বাংলাদেশে যে জিনিস দশ টাকা এখানে তার দাম বিশ রুপি। আসলে ঈদের আগে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর মানুষ এখানে আসেন, মূলত শপিং করতে। কারণ তাদের আশা থেকে এখানে কম দামে ভাল পণ্য পাওয়া যাবে। কিন্তু এখানে এসে দেখা যায় জিনিসের মান খারাপ, দামও বেশি।’  
 
একই অভিযোগের সুর বাংলাদেশি পর্যটক ঝুমার গলাতেও। তিনি বলেন, ‘আসলে বাংলাদেশের তুলনায় এখানকার পণ্যের গুণগত মান ভাল থাকায় এখানে কেনাকাটা করতে আসা। কিন্তু গত বছরের তুলনায় এবার পণ্যের দাম অনেক বেশি। এর জন্য দায়ী হয়তো আমরাই। কারণ আমরা বিদেশ থেকে আসি, তাই আমাদের কে লক্ষ্য করেই জিনিসপত্রের দাম বাড়ানো হয়ে থাকে। তবে এরপরেও বাংলাদেশ থেকে পর্যটকরা আসছে, আগামী দিনেও আসবে। 
 
তবে শুধু পোশাক, সাজগোজের আইটেমই নয়, এমনকি দাম বেড়েছে পাতিলেবুরও। ধর্মপ্রাণ মুসলিমরা সাধারণত সরবত খেয়েই দিনের উপবাস ভাঙেন। কিন্তু পাতি লেবুর দাম ধরাছোঁয়ার বাইরে নিউমার্কেট এলাকায় সরবতের দোকানগুলিতেও সেই চেনা ভিড় উধাউ। পাতিলেবুর শরবত খেতেও দশবার ভাবতে হচ্ছে ক্রেতাদের।  
 
এদিকে বাংলাদেশি গ্রাহকদের দিকে কার্যত পথ চেয়ে বসে আছে কলকাতার নামী বেসরকারি হাসপাতালগুলিও। এখানকার ১০-১৫ শতাংশ রোগীই বাংলাদেশি, ফলে ওই হাসপাতালগুলির আয়েরও একটা বড় উৎস তারা। কিন্তু করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর গত তিন মাস ধরে কলকাতার ইস্টার্ন মেট্রোপলিটান বাইপাস সংলগ্ন বেসরকারি হাসপাতালগুলি পরিষেবা প্রদান স্বাভাবিক হওয়া শুরু করলেও বাংলাদেশি রোগীদের তেমন একটা ভিড় নেই। অতিমারি শুরুর আগে যে সংখ্যায় বাংলাদেশি রোগীরা এখানে আসতেন, দুই বছর পরেও বর্তমানে সেই সংখ্যাটা এখনও প্রায় অর্ধেক। 
 
হাসপাতালগুলির অভিমত, ১ এপ্রিল পর্যন্ত মেডিকেল ভিসাধারী ব্যক্তিদের সড়ক পথে আসার অনুমতি না দেওয়া, বিমানের তুলনামূলক বেশি ভাড়া ও পর্যাপ্ত পরিমাণ বিমান না চলাচল করা, সর্বোপরি ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে আসা ব্যক্তিদের চিকিৎসার সুযোগ না মেলার কারণেই প্রতিবেশি দেশের রোগীদের চাপ কম।  
 
পিয়ারলেস হাসপাতালের সিইও সুদীপ্ত মিত্র বলেন, ‘বর্তমানে বর্হিবিভাগে গড়ে ৪০-৪৫ জন রোগী এবং ২৫ জন রোগী ভর্তি হচ্ছে। কিন্তু আমরা আশা করছি ধীরে ধীরে এই সংখ্যাটা আরও বাড়বে।’ 
 
এএমআরআই (আমরি) হাসপাতালের সিইও রূপক বড়ুয়া বলেন, ‘মেডিকেল ভিসাধারীদের সড়ক পথে আসার অনুমতি দিলে, আমাদের আশা কলকাতার তিনটি ইউনিট মিলিয়ে বর্হিবিভাগে গড়ে ১৫০০-১৬০০ রোগীর উপস্থিতি থাকবে এবং ১০০ জন রোগী ভর্তি হবেন। কিন্তু যারা ট্যুরিস্ট ভিসা নিয়ে আসছেন তাদেরকে এখনও পর্যন্ত চিকিৎসার কোন অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। না হলে রোগীর সংখ্যা আরও বেড়ে যাবে।’  
 
করোনার আগে মেডিকা হাসপাতালেও বাংলাদেশি রোগীর সংখ্যা ছিল শতকরা প্রায় ৫০ ভাগ। ২০২০ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে ১৫০ জন রোগী দেখা হতো। এখন সেই সংখ্যাটা নেমে ৮০ হয়েছে। এই কথা জানিয়েছেন হাসপাতালের চেয়ারপার্সন অলোক রায়। 
‘রবীন্দ্রনাথ টেগোর ইন্টারন্যাশনাল ইন্সিটিউট অব কার্ডিয়াক সায়েন্সেস’ (আরটিআইআইসিএস বা যা দেবী শেঠি হাসপাতাল নামে পরিচিত) হাসপাতালের আঞ্চলিক প্রধান আর. ভেঙ্কটেশ বলেন, ‘গত মার্চে বর্হিবিভাগে আনুমানিক ১৫০০ রোগী ছিল এবং ৬০ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন এবং তারা সকলেই বাংলাদেশের। যদিও এই সংখ্যাটা করোনার আগে বাংলাদেশি রোগীদের উপস্থিতির শতকরা মাত্র ৪০ ভাগ।’ 
 
বিডি প্রতিদিন/হিমেল
এই বিভাগের আরও খবর
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
অপ্রাপ্তবয়স্ক নারীসহ ভারতের গুজরাটে আটক ৫১ বাংলাদেশি
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কোটি টাকার স্বর্ণ জব্দ করেছে বিএসএফ
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর সম্পত্তি প্রায় ১২ কোটি রুপি, স্বামীর ৬৫ কোটি
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
সীমান্ত পেরোনোর আগেই ভারতের পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার ৪১ বাংলাদেশী
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হচ্ছে না বাংলাদেশ বইমেলা, কলকাতা বইমেলায় অংশগ্রহণ নিয়েও অনিশ্চয়তা
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হাসপাতালে একদিনে ১৮টি যমজ সন্তানের জন্ম!
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিলেন সাইনি
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে 
উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
মনে শোক নিয়েই দুর্গাপূজায় মেতে উঠেছে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
দাম চড়া, বাংলাদেশি ইলিশ বিক্রিতে মন্দা হাওড়া পাইকারি বাজারে
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গে বন্যার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়ী করলেন মমতা
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
অবশেষে আরজি কর মেডিকেলের সেই অধ্যক্ষ ও ওসি গ্রেফতার
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ভারত বিরোধী পোস্ট করে বিপাকে বিশ্বভারতীর বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
সর্বশেষ খবর
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ
রবিবার পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল
একটি গোষ্ঠী ‘ঘৃণার বিষবাষ্প’ ছড়ানোর চেষ্টা করছে: ঢাবি ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’
‘ক্লিন ইমেজের নেতা ছাড়া কোন চাঁদাবাজদের বিএনপি মনোনয়ন দেবে না’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা
ভোলায় ইসলামি বক্তাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!
২০ হাজার কোটি রুপি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অর্থাগারে!

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
ধুনটে নানাবাড়িতে বেড়াতে এসে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
বগুড়ায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের
জাকসুতে ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর
৩১ দফায় সকল মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে: এস এ জিন্নাহ কবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল
জাকসুতে ভিপি প্রার্থী ছাত্র ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি অমর্ত্য রায়ের প্রার্থিতা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার
মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী নাহিদা নূর সুইটি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক
পর্দায় প্রেমিকাকে দেখে আবেগপ্রবণ হৃতিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬
গুজরাটে রোপওয়ে ছিঁড়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান
যে কারণে অনুতপ্ত শাহরুখ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী
দেশের জনগণ ভোট উৎসবের জন্য মুখিয়ে আছে : নবীউল্লাহ নবী

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন
বিবিসির সাবেক সদর দফতরে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ
শরীয়তপুরে এক ব্যক্তির চোখ উপড়ে ফেলার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি
শহরের সৌন্দর্য রক্ষায় ব্যানার-ফেস্টুন অপসারণ করেছে ডিএনসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা
চার পা-ওয়ালা কানি বক দেখতে ভিড় জমাচ্ছে জনতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক
দুয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন বানচাল করার ষড়যন্ত্র করছে : আমিনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১
পাবনায় অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের
অনির্দিষ্টকালের গণছুটিতে যাওয়ার ঘোষণা পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা
ঢাকাকে বাঁচাতে জলাধার পুনরুদ্ধারের বিকল্প নেই : সৈয়দা রিজওয়ানা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ
২০২৬ বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল যে ১৭ দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক