শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ধ্বংস হচ্ছে সিলেটের সাদা সোনা

উৎপাদন আশঙ্কাজনক কমেছে নেই সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা
জিন্নাতুন নূর, শ্রীমঙ্গল থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ধ্বংস হচ্ছে সিলেটের সাদা সোনা

বাংলাদেশে ১ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি পণ্য তৈরিতে রাবার প্রয়োজন হয়। আর এই হিসাবে দেশে রাবারের যথেষ্ট চাহিদা থাকার কথা। আশির দশকে রাবারের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করেই একে ‘সাদা সোনা’ নামে অভিহিত করা হয়। এমনকি রাবারের চাহিদা ও জোগানের সমতা, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও উদ্যোক্তাদের আগ্রহের কারণে রাবার চাষ বেশ জনপ্রিয়তাও পেয়েছিল। অথচ রাবারশিল্প নিয়ে সরকারের উদাসীনতা, পুরনো চাষ পদ্ধতি এবং শিল্পোদ্যোক্তাদের অনাগ্রহের কারণে দেশের অন্যান্য এলাকার মতো সিলেটের রাবারশিল্পও ধ্বংসের মুখে চলে যাচ্ছে।সংশ্লিষ্টরা বলেন, দেশের চাহিদা পূরণের পর বিদেশে রাবার রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সুযোগ তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারতে রাবার রপ্তানি করা হচ্ছে। অথচ সিলেটের চারটি বাগানে এখন যেসব রাবার গাছ আছে তার অধিকাংশেরই আয়ুষ্কাল ফুরিয়েছে। সরকার বিদেশ থেকে উন্নত প্রজাতির রাবার গাছ আমদানিতে যেমন অনাগ্রহী, তেমনি বন বিভাগও নতুন রাবারবাগানের জন্য জমি দিতে রাজি নয়। গুরুত্বপূর্ণ এ খাত নিয়ে নেই আলাদা গবেষণা প্রতিষ্ঠানও। এ অবস্থায় দেশের ‘সাদা সোনা’র ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন রাবার বিভাগের কর্মকর্তা ও বেসরকারি রাবারবাগানের মালিকরা। চট্টগ্রাম, সিলেট ও টাঙ্গাইলে মোট ১৭টি রাবারবাগান আছে। এর মধ্যে সিলেটে ৮ হাজার ৪৪২.২২ একর জমিতে মোট ৪টি রাবারবাগান আছে। এগুলো হলো ভাটেরা, সাতগাঁও, শাহজী বাজার ও রূপাইছড়া রাবারবাগান। সম্প্রতি শ্রীমঙ্গলের সাতগাঁও রাবারবাগানে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, আয়ুষ্কাল পেরিয়ে যাওয়া গাছগুলো ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। এর মধ্যে অল্প কিছু গাছ থেকে রাবার সংগ্রহ করা হচ্ছে। সিলেট অঞ্চলের রাবার বিভাগ সূত্রে জানা যায়, সাতগাঁও বাগানের শুরুতে মোট ১ লাখ ৫২ হাজার গাছ লাগানো হয়েছিল। এক যুগ আগেই এ গাছগুলোর আয়ুষ্কাল শেষ হয়। এখন এই বাগানের মাত্র ৩২ হাজার গাছ থেকে রাবার উৎপাদন হচ্ছে। আবার উৎপাদনে থাকা গাছগুলোর মধ্যে কিছু গাছ থেকে বিকল্প পদ্ধতিতে রাবার উৎপাদন করা হচ্ছে। যদিও এই সময়ের মধ্যে নার্সারি থেকে নতুন গাছ উৎপাদন করেছেন সাতগাঁও রাবারবাগানের শ্রমিকরা। কিন্তু এর মান আগের গাছগুলোর মতো হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে। উৎপাদনে থাকা গাছ থেকে এখন মোট ২ হাজার ৮০৫ কেজি রাবার পাওয়া যাচ্ছে; যার বাজারমূল্য ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। জানা যায়, বন বিভাগের উদ্যোগে ১৯৬০ সালে প্রথম সাতগাঁও রাবারবাগানে রাবার গাছ লাগানো হয়। পরে তা বাংলাদেশ

বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আশির দশকে এডিবির ঋণে মালয়েশিয়া থেকে রাবার গাছের চারা এনে লাগানো হয়। সাধারণত এসব গাছের মেয়াদ ৭ থেকে ২৫ বছর। তবে গাছগুলো থেকে ৩২ বছর পর্যন্ত রাবার উৎপাদন সম্ভব হয়। মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশ যে রাবার চারা আমদানি করে তা ছিল আরআরআইএস-৬০০ প্রজাতির। অথচ বর্তমানে মালয়েশিয়ায় আরও উন্নত আরআরআইএস-৩৪০০ প্রজাতির চারা লাগানো হচ্ছে। আর বাংলাদেশে লাগানো এই প্রজাতির গাছগুলো থেকে অন্তত সাত গুণ বেশি রাবার উৎপাদন সম্ভব। সরকার চাইলে বাংলাদেশেও উন্নত প্রজাতির গাছ আমদানি করে আরও বেশি রাবার উৎপাদন করা সম্ভব। কিন্তু সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ব্যয়বহুল হওয়ায় এ ব্যাপারে সরকারের তেমন আগ্রহ নেই।সূত্র আরও জানায়, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত আলাদা রাবার গবেষণা কেন্দ্রও প্রতিষ্ঠা হয়নি। এ ছাড়া নতুন বাগান করার ব্যাপারেও বন বিভাগ কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। নতুন বাগানের জন্য বন বিভাগের কাছে জমি চাইলেও রাবার বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে বন বিভাগ এ ব্যাপারে অনাগ্রহ প্রকাশ করে। অথচ দেশে উৎপন্ন রাবার দিয়ে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে দেশের বাইরেও রপ্তানি করা সম্ভব। বর্তমানে নিজস্ব চাহিদা মিটিয়ে পাশের দেশ ভারতে রাবার রপ্তানি করা হচ্ছে। আর এর মাধ্যমে বছরে কয়েক লাখ মার্কিন ডলার আয়ের সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। এমনকি চাহিদার কারণে ভারতে রাবার পাচার হচ্ছে আর এর বিনিময়ে বাংলাদেশে আসছে ফেনসিডিল। উল্লেখ্য, রাবার দিয়ে গাড়ির টায়ার, টিউব, জুতার সোল, ফোম, রেক্সিন, হোসপাইপ, গাম, খেলনা এবং কারখানার পণ্যসামগ্রী তৈরি হচ্ছে।

এমনকি সরকারি এই বিভাগে আছে জনবলস্বল্পতাও। সাতগাঁও রাবারবাগানটিতে ২০৭ জন কর্মকর্ত-কর্মচারীর প্রয়োজন হলেও বর্তমানে এখানে আছেন মাত্র ১০৮ জন। এ ছাড়া শ্রমিকদের বেতনের ২০ শতাংশ মহার্ঘ্য ভাতা থেকেও বঞ্চিত করা হচ্ছে। এতে তাদের মধ্যে অসন্তোষ দানা বাঁধছে। দীর্ঘদিন কাজ করে এই বাগানের মোট ১৭০ জন শ্রমিকের মধ্যে মাত্র ৪০ জন নিবন্ধিত বা চাকরিতে নিয়মিত হয়েছেন। বাকিরা এখনো চুক্তি ভিত্তিতে কাজ করছেন। এ বাগানের শ্রমিক অজিৎ ব্যানার্জি বলেন, ‘১৩-১৪ বছর ধরে আমি এ বাগানে অনিশ্চয়তা নিয়ে কাজ করছি। কিন্তু কবে নিয়মিত হব তা জানি না।’ সাতগাঁও রাবার শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. আরজদ আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শ্রমিকরা মহার্ঘ্য ভাতা ঘোষণার পর থেকেই এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। এর ফলে তারা নিজেদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।’ তবে সম্ভবনার এ খাতকে নতুন করে সাজাতে বেশকিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সিলেট রাবার বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার মো. জামিল আক্তার বাকল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আয়ুষ্কাল হারানো গাছগুলোর কাঠ আহরণের জন্য ৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে রাবার কাট প্রেসার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বানানো হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে আগামী মার্চ-এপ্রিলেই এটি চালু হবে। এ ছাড়া জীবনচক্র হারানো গাছগুলোয় রাসায়নিক পদার্থ প্রয়োগে এর ভঙ্গুরতা বন্ধ করার চেষ্টা চলছে। আগে এ গাছগুলো থেকে যে কাঠ পাওয়া যেত তা জ্বালানি হিসেবে ৩০ টাকা সিএফটিএতে বিক্রি করা হতো। কিন্তু ভঙ্গুরতা বন্ধের উদ্যোগ নেওয়ায় এ গাছগুলোর কাঠ এখন ১২০০ থেকে ১৬০০ সিএফটিএতে বিক্রি করা যাবে।’ বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশন সূত্র বলছে, দেশে রাবারশিল্পের ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। বর্তমানে দেশে রাবারের চাহিদা আছে ২৫ হাজার টন। আর দেশে উৎপাদন হয় ২০ হাজর টনের বেশি। দেশ থেকে রপ্তানি হচ্ছে ৯ হাজার ৫০০ টন রাবার। আর প্রতি বছর এ চাহিদা বাড়ে ৩ শতাংশ হারে। দেশে উৎপাদিত রাবারের ৬০ শতাংশ দেশি উদ্যোক্তারা কিনছেন, বাকি ৪০ শতাংশ বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। তবে সরকারি রাবারবাগানের তুলনায় সিলেটের ব্যক্তিমালিকানাধীন রাবারবাগানগুলোর অবস্থা আরও করুণ। টানা কয়েক বছর লাভের মুখ না দেখায় ব্যক্তিমালিকানাধীন রাবারবাগানগুলা একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। শিল্পপণ্য হিসেবে রাবারের জন্য বাজারে ভ্যাট দিতে হচ্ছে ১৫ শতাংশ। আর আমদানিকৃত রাবারের তুলনায় দেশি রাবারের করহার বেশি হওয়ায় উদ্যোক্তারাও কম দামে বিদেশি রাবার কিনতে আগ্রহী। পাঁচ বছর আগেও বেসরকারি বাগান মালিকরা যেখানে প্রতি কেজি রাবার ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি করতেন বর্তমানে তা ৭০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর রাবার উৎপাদনের পর তা প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে বিক্রির উপযোগী করতে খরচ হয় প্রায় ১৬০ টাকা। সব মিলিয়ে লোকসান সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন বেসরকারি বাগানের মালিকরা।

এই বিভাগের আরও খবর
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো
চট্টগ্রামে প্লাস্টিক বর্জ্যে সর্বনাশ ৫৭ খালের
চট্টগ্রামে প্লাস্টিক বর্জ্যে সর্বনাশ ৫৭ খালের
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম