শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ধ্বংস হচ্ছে সিলেটের সাদা সোনা

উৎপাদন আশঙ্কাজনক কমেছে নেই সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা
জিন্নাতুন নূর, শ্রীমঙ্গল থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ধ্বংস হচ্ছে সিলেটের সাদা সোনা

বাংলাদেশে ১ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি পণ্য তৈরিতে রাবার প্রয়োজন হয়। আর এই হিসাবে দেশে রাবারের যথেষ্ট চাহিদা থাকার কথা। আশির দশকে রাবারের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করেই একে ‘সাদা সোনা’ নামে অভিহিত করা হয়। এমনকি রাবারের চাহিদা ও জোগানের সমতা, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও উদ্যোক্তাদের আগ্রহের কারণে রাবার চাষ বেশ জনপ্রিয়তাও পেয়েছিল। অথচ রাবারশিল্প নিয়ে সরকারের উদাসীনতা, পুরনো চাষ পদ্ধতি এবং শিল্পোদ্যোক্তাদের অনাগ্রহের কারণে দেশের অন্যান্য এলাকার মতো সিলেটের রাবারশিল্পও ধ্বংসের মুখে চলে যাচ্ছে।সংশ্লিষ্টরা বলেন, দেশের চাহিদা পূরণের পর বিদেশে রাবার রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সুযোগ তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারতে রাবার রপ্তানি করা হচ্ছে। অথচ সিলেটের চারটি বাগানে এখন যেসব রাবার গাছ আছে তার অধিকাংশেরই আয়ুষ্কাল ফুরিয়েছে। সরকার বিদেশ থেকে উন্নত প্রজাতির রাবার গাছ আমদানিতে যেমন অনাগ্রহী, তেমনি বন বিভাগও নতুন রাবারবাগানের জন্য জমি দিতে রাজি নয়। গুরুত্বপূর্ণ এ খাত নিয়ে নেই আলাদা গবেষণা প্রতিষ্ঠানও। এ অবস্থায় দেশের ‘সাদা সোনা’র ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন রাবার বিভাগের কর্মকর্তা ও বেসরকারি রাবারবাগানের মালিকরা। চট্টগ্রাম, সিলেট ও টাঙ্গাইলে মোট ১৭টি রাবারবাগান আছে। এর মধ্যে সিলেটে ৮ হাজার ৪৪২.২২ একর জমিতে মোট ৪টি রাবারবাগান আছে। এগুলো হলো ভাটেরা, সাতগাঁও, শাহজী বাজার ও রূপাইছড়া রাবারবাগান। সম্প্রতি শ্রীমঙ্গলের সাতগাঁও রাবারবাগানে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, আয়ুষ্কাল পেরিয়ে যাওয়া গাছগুলো ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। এর মধ্যে অল্প কিছু গাছ থেকে রাবার সংগ্রহ করা হচ্ছে। সিলেট অঞ্চলের রাবার বিভাগ সূত্রে জানা যায়, সাতগাঁও বাগানের শুরুতে মোট ১ লাখ ৫২ হাজার গাছ লাগানো হয়েছিল। এক যুগ আগেই এ গাছগুলোর আয়ুষ্কাল শেষ হয়। এখন এই বাগানের মাত্র ৩২ হাজার গাছ থেকে রাবার উৎপাদন হচ্ছে। আবার উৎপাদনে থাকা গাছগুলোর মধ্যে কিছু গাছ থেকে বিকল্প পদ্ধতিতে রাবার উৎপাদন করা হচ্ছে। যদিও এই সময়ের মধ্যে নার্সারি থেকে নতুন গাছ উৎপাদন করেছেন সাতগাঁও রাবারবাগানের শ্রমিকরা। কিন্তু এর মান আগের গাছগুলোর মতো হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে। উৎপাদনে থাকা গাছ থেকে এখন মোট ২ হাজার ৮০৫ কেজি রাবার পাওয়া যাচ্ছে; যার বাজারমূল্য ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। জানা যায়, বন বিভাগের উদ্যোগে ১৯৬০ সালে প্রথম সাতগাঁও রাবারবাগানে রাবার গাছ লাগানো হয়। পরে তা বাংলাদেশ

বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আশির দশকে এডিবির ঋণে মালয়েশিয়া থেকে রাবার গাছের চারা এনে লাগানো হয়। সাধারণত এসব গাছের মেয়াদ ৭ থেকে ২৫ বছর। তবে গাছগুলো থেকে ৩২ বছর পর্যন্ত রাবার উৎপাদন সম্ভব হয়। মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশ যে রাবার চারা আমদানি করে তা ছিল আরআরআইএস-৬০০ প্রজাতির। অথচ বর্তমানে মালয়েশিয়ায় আরও উন্নত আরআরআইএস-৩৪০০ প্রজাতির চারা লাগানো হচ্ছে। আর বাংলাদেশে লাগানো এই প্রজাতির গাছগুলো থেকে অন্তত সাত গুণ বেশি রাবার উৎপাদন সম্ভব। সরকার চাইলে বাংলাদেশেও উন্নত প্রজাতির গাছ আমদানি করে আরও বেশি রাবার উৎপাদন করা সম্ভব। কিন্তু সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ব্যয়বহুল হওয়ায় এ ব্যাপারে সরকারের তেমন আগ্রহ নেই।সূত্র আরও জানায়, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত আলাদা রাবার গবেষণা কেন্দ্রও প্রতিষ্ঠা হয়নি। এ ছাড়া নতুন বাগান করার ব্যাপারেও বন বিভাগ কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। নতুন বাগানের জন্য বন বিভাগের কাছে জমি চাইলেও রাবার বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে বন বিভাগ এ ব্যাপারে অনাগ্রহ প্রকাশ করে। অথচ দেশে উৎপন্ন রাবার দিয়ে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে দেশের বাইরেও রপ্তানি করা সম্ভব। বর্তমানে নিজস্ব চাহিদা মিটিয়ে পাশের দেশ ভারতে রাবার রপ্তানি করা হচ্ছে। আর এর মাধ্যমে বছরে কয়েক লাখ মার্কিন ডলার আয়ের সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। এমনকি চাহিদার কারণে ভারতে রাবার পাচার হচ্ছে আর এর বিনিময়ে বাংলাদেশে আসছে ফেনসিডিল। উল্লেখ্য, রাবার দিয়ে গাড়ির টায়ার, টিউব, জুতার সোল, ফোম, রেক্সিন, হোসপাইপ, গাম, খেলনা এবং কারখানার পণ্যসামগ্রী তৈরি হচ্ছে।

এমনকি সরকারি এই বিভাগে আছে জনবলস্বল্পতাও। সাতগাঁও রাবারবাগানটিতে ২০৭ জন কর্মকর্ত-কর্মচারীর প্রয়োজন হলেও বর্তমানে এখানে আছেন মাত্র ১০৮ জন। এ ছাড়া শ্রমিকদের বেতনের ২০ শতাংশ মহার্ঘ্য ভাতা থেকেও বঞ্চিত করা হচ্ছে। এতে তাদের মধ্যে অসন্তোষ দানা বাঁধছে। দীর্ঘদিন কাজ করে এই বাগানের মোট ১৭০ জন শ্রমিকের মধ্যে মাত্র ৪০ জন নিবন্ধিত বা চাকরিতে নিয়মিত হয়েছেন। বাকিরা এখনো চুক্তি ভিত্তিতে কাজ করছেন। এ বাগানের শ্রমিক অজিৎ ব্যানার্জি বলেন, ‘১৩-১৪ বছর ধরে আমি এ বাগানে অনিশ্চয়তা নিয়ে কাজ করছি। কিন্তু কবে নিয়মিত হব তা জানি না।’ সাতগাঁও রাবার শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. আরজদ আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শ্রমিকরা মহার্ঘ্য ভাতা ঘোষণার পর থেকেই এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। এর ফলে তারা নিজেদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।’ তবে সম্ভবনার এ খাতকে নতুন করে সাজাতে বেশকিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সিলেট রাবার বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার মো. জামিল আক্তার বাকল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আয়ুষ্কাল হারানো গাছগুলোর কাঠ আহরণের জন্য ৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে রাবার কাট প্রেসার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বানানো হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে আগামী মার্চ-এপ্রিলেই এটি চালু হবে। এ ছাড়া জীবনচক্র হারানো গাছগুলোয় রাসায়নিক পদার্থ প্রয়োগে এর ভঙ্গুরতা বন্ধ করার চেষ্টা চলছে। আগে এ গাছগুলো থেকে যে কাঠ পাওয়া যেত তা জ্বালানি হিসেবে ৩০ টাকা সিএফটিএতে বিক্রি করা হতো। কিন্তু ভঙ্গুরতা বন্ধের উদ্যোগ নেওয়ায় এ গাছগুলোর কাঠ এখন ১২০০ থেকে ১৬০০ সিএফটিএতে বিক্রি করা যাবে।’ বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশন সূত্র বলছে, দেশে রাবারশিল্পের ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। বর্তমানে দেশে রাবারের চাহিদা আছে ২৫ হাজার টন। আর দেশে উৎপাদন হয় ২০ হাজর টনের বেশি। দেশ থেকে রপ্তানি হচ্ছে ৯ হাজার ৫০০ টন রাবার। আর প্রতি বছর এ চাহিদা বাড়ে ৩ শতাংশ হারে। দেশে উৎপাদিত রাবারের ৬০ শতাংশ দেশি উদ্যোক্তারা কিনছেন, বাকি ৪০ শতাংশ বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। তবে সরকারি রাবারবাগানের তুলনায় সিলেটের ব্যক্তিমালিকানাধীন রাবারবাগানগুলোর অবস্থা আরও করুণ। টানা কয়েক বছর লাভের মুখ না দেখায় ব্যক্তিমালিকানাধীন রাবারবাগানগুলা একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। শিল্পপণ্য হিসেবে রাবারের জন্য বাজারে ভ্যাট দিতে হচ্ছে ১৫ শতাংশ। আর আমদানিকৃত রাবারের তুলনায় দেশি রাবারের করহার বেশি হওয়ায় উদ্যোক্তারাও কম দামে বিদেশি রাবার কিনতে আগ্রহী। পাঁচ বছর আগেও বেসরকারি বাগান মালিকরা যেখানে প্রতি কেজি রাবার ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি করতেন বর্তমানে তা ৭০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর রাবার উৎপাদনের পর তা প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে বিক্রির উপযোগী করতে খরচ হয় প্রায় ১৬০ টাকা। সব মিলিয়ে লোকসান সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন বেসরকারি বাগানের মালিকরা।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৩৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৪৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ