শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ধ্বংস হচ্ছে সিলেটের সাদা সোনা

উৎপাদন আশঙ্কাজনক কমেছে নেই সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা
জিন্নাতুন নূর, শ্রীমঙ্গল থেকে ফিরে
প্রিন্ট ভার্সন
ধ্বংস হচ্ছে সিলেটের সাদা সোনা

বাংলাদেশে ১ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি পণ্য তৈরিতে রাবার প্রয়োজন হয়। আর এই হিসাবে দেশে রাবারের যথেষ্ট চাহিদা থাকার কথা। আশির দশকে রাবারের অর্থনৈতিক সম্ভাবনার কথা বিবেচনা করেই একে ‘সাদা সোনা’ নামে অভিহিত করা হয়। এমনকি রাবারের চাহিদা ও জোগানের সমতা, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ও উদ্যোক্তাদের আগ্রহের কারণে রাবার চাষ বেশ জনপ্রিয়তাও পেয়েছিল। অথচ রাবারশিল্প নিয়ে সরকারের উদাসীনতা, পুরনো চাষ পদ্ধতি এবং শিল্পোদ্যোক্তাদের অনাগ্রহের কারণে দেশের অন্যান্য এলাকার মতো সিলেটের রাবারশিল্পও ধ্বংসের মুখে চলে যাচ্ছে।সংশ্লিষ্টরা বলেন, দেশের চাহিদা পূরণের পর বিদেশে রাবার রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের সুযোগ তৈরি হয়েছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ভারতে রাবার রপ্তানি করা হচ্ছে। অথচ সিলেটের চারটি বাগানে এখন যেসব রাবার গাছ আছে তার অধিকাংশেরই আয়ুষ্কাল ফুরিয়েছে। সরকার বিদেশ থেকে উন্নত প্রজাতির রাবার গাছ আমদানিতে যেমন অনাগ্রহী, তেমনি বন বিভাগও নতুন রাবারবাগানের জন্য জমি দিতে রাজি নয়। গুরুত্বপূর্ণ এ খাত নিয়ে নেই আলাদা গবেষণা প্রতিষ্ঠানও। এ অবস্থায় দেশের ‘সাদা সোনা’র ভবিষ্যৎ নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন রাবার বিভাগের কর্মকর্তা ও বেসরকারি রাবারবাগানের মালিকরা। চট্টগ্রাম, সিলেট ও টাঙ্গাইলে মোট ১৭টি রাবারবাগান আছে। এর মধ্যে সিলেটে ৮ হাজার ৪৪২.২২ একর জমিতে মোট ৪টি রাবারবাগান আছে। এগুলো হলো ভাটেরা, সাতগাঁও, শাহজী বাজার ও রূপাইছড়া রাবারবাগান। সম্প্রতি শ্রীমঙ্গলের সাতগাঁও রাবারবাগানে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, আয়ুষ্কাল পেরিয়ে যাওয়া গাছগুলো ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। এর মধ্যে অল্প কিছু গাছ থেকে রাবার সংগ্রহ করা হচ্ছে। সিলেট অঞ্চলের রাবার বিভাগ সূত্রে জানা যায়, সাতগাঁও বাগানের শুরুতে মোট ১ লাখ ৫২ হাজার গাছ লাগানো হয়েছিল। এক যুগ আগেই এ গাছগুলোর আয়ুষ্কাল শেষ হয়। এখন এই বাগানের মাত্র ৩২ হাজার গাছ থেকে রাবার উৎপাদন হচ্ছে। আবার উৎপাদনে থাকা গাছগুলোর মধ্যে কিছু গাছ থেকে বিকল্প পদ্ধতিতে রাবার উৎপাদন করা হচ্ছে। যদিও এই সময়ের মধ্যে নার্সারি থেকে নতুন গাছ উৎপাদন করেছেন সাতগাঁও রাবারবাগানের শ্রমিকরা। কিন্তু এর মান আগের গাছগুলোর মতো হবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ আছে। উৎপাদনে থাকা গাছ থেকে এখন মোট ২ হাজার ৮০৫ কেজি রাবার পাওয়া যাচ্ছে; যার বাজারমূল্য ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। জানা যায়, বন বিভাগের উদ্যোগে ১৯৬০ সালে প্রথম সাতগাঁও রাবারবাগানে রাবার গাছ লাগানো হয়। পরে তা বাংলাদেশ

বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। আশির দশকে এডিবির ঋণে মালয়েশিয়া থেকে রাবার গাছের চারা এনে লাগানো হয়। সাধারণত এসব গাছের মেয়াদ ৭ থেকে ২৫ বছর। তবে গাছগুলো থেকে ৩২ বছর পর্যন্ত রাবার উৎপাদন সম্ভব হয়। মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশ যে রাবার চারা আমদানি করে তা ছিল আরআরআইএস-৬০০ প্রজাতির। অথচ বর্তমানে মালয়েশিয়ায় আরও উন্নত আরআরআইএস-৩৪০০ প্রজাতির চারা লাগানো হচ্ছে। আর বাংলাদেশে লাগানো এই প্রজাতির গাছগুলো থেকে অন্তত সাত গুণ বেশি রাবার উৎপাদন সম্ভব। সরকার চাইলে বাংলাদেশেও উন্নত প্রজাতির গাছ আমদানি করে আরও বেশি রাবার উৎপাদন করা সম্ভব। কিন্তু সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ব্যয়বহুল হওয়ায় এ ব্যাপারে সরকারের তেমন আগ্রহ নেই।সূত্র আরও জানায়, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত আলাদা রাবার গবেষণা কেন্দ্রও প্রতিষ্ঠা হয়নি। এ ছাড়া নতুন বাগান করার ব্যাপারেও বন বিভাগ কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। নতুন বাগানের জন্য বন বিভাগের কাছে জমি চাইলেও রাবার বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে বন বিভাগ এ ব্যাপারে অনাগ্রহ প্রকাশ করে। অথচ দেশে উৎপন্ন রাবার দিয়ে অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে দেশের বাইরেও রপ্তানি করা সম্ভব। বর্তমানে নিজস্ব চাহিদা মিটিয়ে পাশের দেশ ভারতে রাবার রপ্তানি করা হচ্ছে। আর এর মাধ্যমে বছরে কয়েক লাখ মার্কিন ডলার আয়ের সম্ভাবনাও তৈরি হয়েছে। এমনকি চাহিদার কারণে ভারতে রাবার পাচার হচ্ছে আর এর বিনিময়ে বাংলাদেশে আসছে ফেনসিডিল। উল্লেখ্য, রাবার দিয়ে গাড়ির টায়ার, টিউব, জুতার সোল, ফোম, রেক্সিন, হোসপাইপ, গাম, খেলনা এবং কারখানার পণ্যসামগ্রী তৈরি হচ্ছে।

এমনকি সরকারি এই বিভাগে আছে জনবলস্বল্পতাও। সাতগাঁও রাবারবাগানটিতে ২০৭ জন কর্মকর্ত-কর্মচারীর প্রয়োজন হলেও বর্তমানে এখানে আছেন মাত্র ১০৮ জন। এ ছাড়া শ্রমিকদের বেতনের ২০ শতাংশ মহার্ঘ্য ভাতা থেকেও বঞ্চিত করা হচ্ছে। এতে তাদের মধ্যে অসন্তোষ দানা বাঁধছে। দীর্ঘদিন কাজ করে এই বাগানের মোট ১৭০ জন শ্রমিকের মধ্যে মাত্র ৪০ জন নিবন্ধিত বা চাকরিতে নিয়মিত হয়েছেন। বাকিরা এখনো চুক্তি ভিত্তিতে কাজ করছেন। এ বাগানের শ্রমিক অজিৎ ব্যানার্জি বলেন, ‘১৩-১৪ বছর ধরে আমি এ বাগানে অনিশ্চয়তা নিয়ে কাজ করছি। কিন্তু কবে নিয়মিত হব তা জানি না।’ সাতগাঁও রাবার শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. আরজদ আলী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘শ্রমিকরা মহার্ঘ্য ভাতা ঘোষণার পর থেকেই এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। এর ফলে তারা নিজেদের ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।’ তবে সম্ভবনার এ খাতকে নতুন করে সাজাতে বেশকিছু উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সিলেট রাবার বিভাগের জেনারেল ম্যানেজার মো. জামিল আক্তার বাকল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আয়ুষ্কাল হারানো গাছগুলোর কাঠ আহরণের জন্য ৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে রাবার কাট প্রেসার ট্রিটমেন্ট প্লান্ট বানানো হচ্ছে। আশা করা হচ্ছে আগামী মার্চ-এপ্রিলেই এটি চালু হবে। এ ছাড়া জীবনচক্র হারানো গাছগুলোয় রাসায়নিক পদার্থ প্রয়োগে এর ভঙ্গুরতা বন্ধ করার চেষ্টা চলছে। আগে এ গাছগুলো থেকে যে কাঠ পাওয়া যেত তা জ্বালানি হিসেবে ৩০ টাকা সিএফটিএতে বিক্রি করা হতো। কিন্তু ভঙ্গুরতা বন্ধের উদ্যোগ নেওয়ায় এ গাছগুলোর কাঠ এখন ১২০০ থেকে ১৬০০ সিএফটিএতে বিক্রি করা যাবে।’ বনশিল্প উন্নয়ন করপোরেশন সূত্র বলছে, দেশে রাবারশিল্পের ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। বর্তমানে দেশে রাবারের চাহিদা আছে ২৫ হাজার টন। আর দেশে উৎপাদন হয় ২০ হাজর টনের বেশি। দেশ থেকে রপ্তানি হচ্ছে ৯ হাজার ৫০০ টন রাবার। আর প্রতি বছর এ চাহিদা বাড়ে ৩ শতাংশ হারে। দেশে উৎপাদিত রাবারের ৬০ শতাংশ দেশি উদ্যোক্তারা কিনছেন, বাকি ৪০ শতাংশ বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে। তবে সরকারি রাবারবাগানের তুলনায় সিলেটের ব্যক্তিমালিকানাধীন রাবারবাগানগুলোর অবস্থা আরও করুণ। টানা কয়েক বছর লাভের মুখ না দেখায় ব্যক্তিমালিকানাধীন রাবারবাগানগুলা একে একে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। শিল্পপণ্য হিসেবে রাবারের জন্য বাজারে ভ্যাট দিতে হচ্ছে ১৫ শতাংশ। আর আমদানিকৃত রাবারের তুলনায় দেশি রাবারের করহার বেশি হওয়ায় উদ্যোক্তারাও কম দামে বিদেশি রাবার কিনতে আগ্রহী। পাঁচ বছর আগেও বেসরকারি বাগান মালিকরা যেখানে প্রতি কেজি রাবার ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি করতেন বর্তমানে তা ৭০ থেকে ৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর রাবার উৎপাদনের পর তা প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে বিক্রির উপযোগী করতে খরচ হয় প্রায় ১৬০ টাকা। সব মিলিয়ে লোকসান সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন বেসরকারি বাগানের মালিকরা।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে জোরালো হচ্ছে আন্দোলন
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
থাপ্পড় মারায় অবরুদ্ধ পুলিশ
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
জাল ভিসা ও টিকিটে কোটি টাকা প্রতারণা, গ্রেপ্তার ১
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
রক্তচোষা গ্রুপের মূলহোতা জনি গ্রেপ্তার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের লাইন থেকে দুটি ককটেল উদ্ধার
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রোল ঢেলে আগুন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন