শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বাড়ছে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার
শিমুল মাহমুদ ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ছে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি

দেশে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের ব্যবহার ও অপব্যবহারে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। চিকিৎসকরা বলছেন, অপব্যবহারের কারণে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা থাকছে না এবং সাময়িকভাবে রোগ সেরে গেলেও রোগীকে পরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগতে হচ্ছে দীর্ঘ সময়। সঠিক মাত্রায় নির্দিষ্ট সময় ধরে ব্যবহার না করার কারণে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ওষুধের মাত্রা বাড়িয়েও রোগ সারছে না। উপরন্তু স্বাস্থ্যগত জটিলতায় পড়ছেন রোগীরা। আক্রান্ত হচ্ছেন নতুন রোগে। এদিকে অ্যান্টিবায়োটিক শুধু ওষুধের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে না; প্রোটিনযুক্ত খাবারের মধ্যেও ঢুকে পড়ছে। গবাদিপশুর রোগ প্রতিরোধ ও দ্রুত বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিক প্রোটিন হিসেবে ঢুকছে মানুষের শরীরে। অথচ এ সম্পর্কে কার্যকর সচেতনতা গড়ে উঠছে না। সূত্র জানায়, দেশের মানুষের একটি সাধারণ প্রবণতা হচ্ছে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই ফার্মেসিতে গিয়ে দোকানির পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা সংস্থার (আইসিডিআরবি) এক গবেষণায় দেখা যায়, বাংলাদেশে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের অপব্যবহার উদ্বেগজনকহারে বাড়ছে। সংস্থাটির গবেষক ডা. মোহাম্মদ ইকবাল বলেছেন, ‘পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। গ্রামের ডাক্তার ও ফার্মেসির বিক্রেতারা রোগীদের চাহিদামাফিক অবাধে অ্যান্টিবায়োটিক দিচ্ছেন। এর শতকরা ৭৫ ভাগই সঠিকভাবে ব্যবহার হচ্ছে না।’ সাধারণত সর্দি, জ্বর বা ছোটখাটো অসুস্থতায়ও রোগীদের মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের প্রবণতা দেখা যায়। নিজেদের পূর্বধারণা বা ফার্মেসি কর্মীদের পরামর্শেই অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করেন অধিকাংশ রোগী। তাদের মতে, ডাক্তার দেখালে ৫০০-৬০০ টাকা ফি গুনতে হয়। উপরন্তু অপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন টেস্ট ধরিয়ে দেওয়া হয়। তাতে কয়েক হাজার টাকা ব্যয় হয়। এই অতিরিক্ত ব্যয়কে বাহুল্য মনে করেন অধিকাংশ রোগী। সূত্র জানায়, বাংলাদেশের প্রচলিত চিকিৎসাব্যবস্থায় আস্থাহীনতার কারণেই রোগীরা সামান্য অসুখে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে চান না। বিশেষজ্ঞরা জানান, ২০১৬ সালের ওষুধনীতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের তত্ত্বাবধানে একটি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে। এই নির্দেশিকা যত দ্রুত সম্ভব তৈরি করা দরকার। কারণ, দেশে যে হারে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার হচ্ছে তাতে আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যে এ দেশের মানুষ অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী হয়ে যাবে। তখন সাধারণ সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে। চিকিৎসকরা জানান, অ্যান্টিবায়োটিক একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সেবন করতে হয়। নির্দিষ্ট মাত্রার চেয়ে কম মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করলে রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু ওই ওষুধের বিপরীতে ধ্বংস না হয়ে কৌশলী আচরণে বেঁচে থাকে। ফলে এ চিকিৎসা কোনো কাজে আসে না, পরবর্তীতে ওই জীবাণুকে ওষুধসহনশীল করে তোলে। নিম্নমানের বা ভেজাল ওষুধে পরিমাণের তুলনায় কম মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক থাকায় জীবাণুরা প্রতিরোধী হয়ে ওঠে অর্থাৎ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স তৈরি করে। এ কারণে অতি সাধারণ রোগ নির্মূলে অনেক উচ্চমাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এজন্য কোনো রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কোনো ওষুধ বিক্রি বন্ধ করতে হবে। অ্যান্টিবায়োটিক-জাতীয় কোনো ওষুধ চাইলেও যাতে কেউ সহজে কিনতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষজ্ঞরা জানান, বর্তমানে প্রোটিনযুক্ত খাবারের মধ্যে মাছ, মুরগি ও গরুর মাংস মানুষের খাদ্য তালিকায় বেশ জনপ্রিয়। ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে বিভিন্ন রেস্তোরাঁয়ও ফ্রাইড চিকেন, মাংস ও মাছ খেতেই বেশি পছন্দ করে সবাই। এসব খাবারের প্রতি তরুণ সমাজের আগ্রহ অন্যদের চেয়ে বেশি। কিন্তু এসব পছন্দনীয় খাবারের মধ্যে থাকা অ্যান্টিবায়োটিক মানুষকে কিডনি, হার্ট, লিভারের রোগ এমনকি ক্যান্সারের ঝুঁকিতে ফেলে দিচ্ছে। প্রাণিসম্পদের ওপর দীর্ঘদিন ধরে গবেষণারত চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক এস কে এম আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘দুধ, ডিম, মাংস মানুষের নিত্যদিনের খাবার। এগুলো মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। এজন্য খামারিরা এগুলোর উৎপাদন বাড়াতে বিভিন্ন কৌশল নিচ্ছেন। এর মধ্যে রয়েছে প্রাণীদের রোগবালাই দমন ও দ্রুত বৃদ্ধির জন্য ওষুধের ব্যবহার।’ তিনি বলেন, ‘প্রাণীর ওপর অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ প্রয়োগ করা হলে তাদের শরীর থেকে এর প্রভাব বের হতে সময় লাগে তিন থেকে সাত দিন। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে এ সময়টা মানা হয় না। সময় পূরণ হওয়ার আগেই প্রাণী বাজারে নিয়ে আসা হয়। যার কারণে প্রাণীর শরীরে এর প্রভাব থেকে যায়। আবার প্রাণীর দ্রুত বৃদ্ধির জন্যও খামারিরা অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার করেন। যেমন, গরু মোটাতাজাকরণ পদ্ধতি। রান্না করলে প্রাণিদেহের অ্যান্টিবায়োটিকের মাত্রা শতকরা ৮০ ভাগ হ্রাস পায়। বাসাবাড়িতে বিভিন্ন মসলা ও তেল দিয়ে রান্নার প্রভাবে অ্যান্টিবায়োটিক হ্রাস পায়। কিন্তু ফাস্টফুডের দোকানে কাবাব-জাতীয় খাবারে অ্যান্টিবায়োটিকের উপাদানগুলো নষ্ট হয় না বরং থেকে যায়। কারণ, সেখানে কেবল তাপ প্রয়োগ করে মাংসগুলো সিদ্ধ করা হয়। এতে মাংসের ভিতরে পানি ও অন্যান্য উপকরণ ঢুকতে পারে না। এতে প্রাণীর শরীরে থাকা অ্যান্টিবায়োটিকের পরিমাণ ৮০ শতাংশ রয়ে যায় অর্থাৎ বাসায় রান্না করা খাবারের ঠিক উল্টো। এসব অ্যান্টিবায়োটিকযুক্ত খাবার মানবদেহে প্রবেশ করায় কিডনি, হার্ট ও ডায়াবেটিসের মতো রোগ বেড়ে যাচ্ছে। এসব প্রেক্ষাপটেই গত বছর ভোক্তা অধিকার দিবসের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘অ্যান্টিবায়োটিকযুক্ত খাবারকে না বলুন’।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, অ্যান্টিবায়োটিক-সন্ত্রাস থেকে রোগীদের বাঁচাতে হলে এর পরিমিত ও বিজ্ঞানসম্মত ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। যেমন, অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহারের প্রয়োজন পড়লে কমপক্ষে পাঁচ থেকে সাত দিন সেবন করতে হয়। কিন্তু যেহেতু এ দেশে অ্যান্টিবায়োটিকের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই তাই যথেচ্ছভাবে ব্যক্তিপর্যায়ে অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার বেশি হয়। এ ছাড়া ব্রঙ্ককাইটিস, ঠাণ্ডা, ফ্লু, কাশি, কানের-গলার ইনফেকশনসহ কিছু কিছু ইনফেকশন ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়। এসব ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকর কোনো ভূমিকা নেই। তবুও বেশির ভাগ রোগী হয় নিজেরা অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করেন অথবা অনেক ডাক্তারও না বুঝেই অ্যান্টিবায়োটিক দেন। তাই কোনো অবস্থাতেই অপ্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা উচিত নয়। পাশাপাশি ওষুধের দোকানগুলো থেকেও প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি করা উচিত নয়। স্বাস্থ্য বিভাগেরও দায়িত্ব ওষুধের দোকানে ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া যেন অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি না হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি বা জাতীয় কোনো পর্যায়েই সচেতনতা গড়ে ওঠেনি। উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক ডা. রাকিবুল ইসলাম লিটু বলেন, ‘অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের কারণে সেটা এখন আর কাজে আসছে না। মানুষের শরীর ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স হয়ে পড়েছে।’

 তিনি বলেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহারের কারণে মানুষের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে। কিডনি রোগ বাড়ছে। মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাচ্ছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
সেই ফারিয়াসহ কারাগারে তিনজন
সেই ফারিয়াসহ কারাগারে তিনজন
হাই কোর্টের চার বিচারপতির বিষয়ে তদন্ত চলছে
হাই কোর্টের চার বিচারপতির বিষয়ে তদন্ত চলছে
টিসিবির পণ্যের ওপর নির্ভরশীল নিম্ন আয়ের মানুষ
টিসিবির পণ্যের ওপর নির্ভরশীল নিম্ন আয়ের মানুষ
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি
প্রেসক্রিপশনের ছবি তুলতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধি
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
বাংলায় নামফলক না লিখলেই বাতিল হবে ট্রেড লাইসেন্স
বাংলায় নামফলক না লিখলেই বাতিল হবে ট্রেড লাইসেন্স
স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ তিনজনের সন্ধান মেলেনি
স্পিডবোট ডুবে নিখোঁজ তিনজনের সন্ধান মেলেনি
ইসলামি বক্তা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
ইসলামি বক্তা হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
রাজশাহীতে দুই মাসে সাপের ছোবলে ছয় জনের মৃত্যু
রাজশাহীতে দুই মাসে সাপের ছোবলে ছয় জনের মৃত্যু
ফরিদপুরে তর্ক থেকে খুন
ফরিদপুরে তর্ক থেকে খুন
সর্বশেষ খবর
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের
সুপার ফোরে যাওয়ার আশা আছে, ট্রফি জিততেই এসেছি: জাকের

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’
ভারতে মুক্তি পাচ্ছে না ফাওয়াদ খান-বাণীর ‘আবীর গুলাল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব
ভারত নয়, এশিয়া কাপ জয়ে চোখ পাকিস্তানের: সাইম আইয়ুব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ
গ্রিসে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় অংশ নিয়েছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে
জাকের-শামিমের লড়াকু ইনিংসও রক্ষা করতে পারলো না বাংলাদেশকে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে বড় ব্যবধানে হারল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্যানেলের জিতু, জিএস শিবিরের মাজহারুল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়
এমবাপের জোড়া গোল, রিয়াল মাদ্রিদের চতুর্থ টানা জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই
বরেণ্য লোকসংগীত শিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু
ওমানে দেওয়াল ধসে ফটিকছড়ির ঠিকাদারের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ
১৩৯ রানে থামল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য
নিজের দেশে ফিরে যাও: যুক্তরাজ্যে শিখ নারীকে ধর্ষণের পর বর্ণবাদী মন্তব্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল
যারা নির্বাচিত হননি তাদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই: জিএস মাজহারুল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ
হকারমুক্ত হলো ঐতিহ্যবাহী কিনব্রিজ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ
কিং সিনেমার শুটিং থামিয়ে যেকারণে দেশে ফিরছেন শাহরুখ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের
‘কুলি’তে ক্যামিও নিয়ে সমালোচনার অভিযোগ অস্বীকার আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু
গোসলে নেমে কলেজছাত্রের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদকে শিকড় গাড়তে দেওয়া হবে না: মামুনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল
সুশীলা কার্কি দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনে শান্ত হতে শুরু করেছে নেপাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় কলেজছাত্র নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় গাড়ি চালকদের প্রশিক্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু
নাইক্ষ্যংছড়িতে এসিড নিক্ষেপ: গৃহবধূর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন
কুষ্টিয়ায় গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ঝাপান খেলার আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের সাফল্যের প্রধান নিয়ামক হলো জনসম্পৃক্ততা : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি
জেলা প্রশাসনের সহকারীরা সূর্যের মতো কাজ করে: চট্টগ্রাম ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন
সাংবাদিক জাকারিয়া চৌধুরীর পিতার দাফন সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র
সুন্দরবনে নদীর স্রোতে ভেসে গেল মাদরাসা ছাত্র

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন
সরকারি চাকরিজীবীরা টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস
জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল ও এজিএস ফেরদৌস

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ
জাকসু নির্বাচন কমিশনের আরেক সদস্য অধ্যাপক স্নিগ্ধার পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিবে বেজে উঠল সাইরেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা
জাবির হল সংসদগুলোতে নির্বাচিত হলেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের
উপদেষ্টা মাহফুজের পূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি লন্ডন হাইকমিশনের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে
এবার মিসরে হামলার পরিকল্পনা ইসরায়েলের, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি
দুর্গাপূজায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১২ দিন ছুটি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা
জাকসু নির্বাচনে ২৫ পদে জয়ী হলেন যারা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?
জাকসুর নবনির্বাচিত ভিপি কে এই জিতু?

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড
উত্তর কোরিয়ায় বিদেশি সিনেমা ও টিভি সিরিজ দেখার অপরাধে দেয়া হচ্ছে মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী
ছেলের হাতেই খুন হন ইসলামি বক্তা আমিনুল হক নোমানী

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!
বিমান ছিনতাই করেছিলেন নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী সুশীলার স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার
জাকসু নির্বাচনের ফলাফল দুপুরে ঘোষণা: নির্বাচন কমিশনার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার
ভোট কারচুপি প্রমাণ করতে পারলে পদত্যাগ করবো: জাকসু প্রধান নির্বাচন কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন, এ নিয়ে উপদেষ্টা পরিষদের কোনো সংশয় নেই’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার
পুলিশের সাবেক ডিআইজি নাহিদুল ইসলাম গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড
টি-টোয়েন্টিতে ৩০৪ রান করে যে ১৫ রেকর্ড গড়লো ইংল্যান্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার
গেরিলা প্রশিক্ষণ নেওয়ার কথা স্বীকার করে জবানবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা
জাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা শেষ, এবার ফলাফলের অপেক্ষা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর
এমপি-মন্ত্রী হওয়ার জন্য পাগল হবেন না : গয়েশ্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি
মণিপুর গিয়ে যে বার্তা দিলেন মোদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
সহকারী শিক্ষকদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে
চীন-ভারতের হারানো পোশাকের ক্রয়াদেশ আসছে বাংলাদেশে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে
ঐক্য চেষ্টা ব্যর্থ, শঙ্কা নির্বাচনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকসুও শিবিরের দখলে
জাকসুও শিবিরের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব
শাবানা বললেন শিগগিরই দেশে আসব

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ
ভারত-পাকিস্তান ক্রিকেট ‘মহারণ’ আজ

মাঠে ময়দানে

বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক
বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থী পাঁচ জামায়াত-এনসিপির একক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর
ট্রাম্পের সঙ্গে নৈশভোজ কাতার প্রধানমন্ত্রীর

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা
দায়িত্ব নিয়েই ভোটের তারিখ দিলেন সুশীলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের
আকাশছোঁয়া দাম শিশুখাদ্যের

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে
বসুন্ধরা কিংস মোহামেডান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির
ডাকসুতে ভরাডুবি নিয়ে হতাশা এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা
লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টার ওপর হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী
প্রেমে প্রতারিত হয়ে ভারতে ফিরে গেলেন তরুণী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ
বাগেরহাটে সব সরকারি অফিস ঘেরাও আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে
পিআর পদ্ধতির কারণে নেপাল বিপদে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে
অনিয়মের অভিযোগ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন
নেপালের প্রধানমন্ত্রীর স্বামী বিমান ছিনতাই করেছিলেন

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২
কানাডায় দৈনিক আত্মহত্যাকারীর সংখ্যা ১২

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস
ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতিতে শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?
৪৮ ঘণ্টার নাটকীয়তা কেন এ বিলম্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি
দুর্নীতিই ছিল সাধনের নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন
সাংবাদিক জাকারিয়ার পিতার দাফন

খবর

এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি
এলডিসি গ্র্যাজুয়েশন পেছানোর দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক
জুলাই সনদকে স্বীকৃতি দিয়েই নির্বাচন দিতে হবে : মামুনুল হক

খবর

সারসংকট
সারসংকট

সম্পাদকীয়

শরৎকাল নিয়ে যত গান
শরৎকাল নিয়ে যত গান

শোবিজ

পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়
পরিবর্তনের জন্য নির্বাচন প্রয়োজন কিন্তু যথেষ্ট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে
কী ঘটবে অন্য ছাত্র সংসদগুলোতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন
টেন্ডার ছাড়াই চলছে সাত ট্রেন

নগর জীবন