শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১৭ আপডেট:

বাড়ছে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার
শিমুল মাহমুদ ও জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
বাড়ছে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি

দেশে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের ব্যবহার ও অপব্যবহারে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। চিকিৎসকরা বলছেন, অপব্যবহারের কারণে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা থাকছে না এবং সাময়িকভাবে রোগ সেরে গেলেও রোগীকে পরে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগতে হচ্ছে দীর্ঘ সময়। সঠিক মাত্রায় নির্দিষ্ট সময় ধরে ব্যবহার না করার কারণে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকারিতা পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে ওষুধের মাত্রা বাড়িয়েও রোগ সারছে না। উপরন্তু স্বাস্থ্যগত জটিলতায় পড়ছেন রোগীরা। আক্রান্ত হচ্ছেন নতুন রোগে। এদিকে অ্যান্টিবায়োটিক শুধু ওষুধের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছে না; প্রোটিনযুক্ত খাবারের মধ্যেও ঢুকে পড়ছে। গবাদিপশুর রোগ প্রতিরোধ ও দ্রুত বৃদ্ধির জন্য ব্যবহৃত অ্যান্টিবায়োটিক প্রোটিন হিসেবে ঢুকছে মানুষের শরীরে। অথচ এ সম্পর্কে কার্যকর সচেতনতা গড়ে উঠছে না। সূত্র জানায়, দেশের মানুষের একটি সাধারণ প্রবণতা হচ্ছে রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াই ফার্মেসিতে গিয়ে দোকানির পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা। আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা সংস্থার (আইসিডিআরবি) এক গবেষণায় দেখা যায়, বাংলাদেশে অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের অপব্যবহার উদ্বেগজনকহারে বাড়ছে। সংস্থাটির গবেষক ডা. মোহাম্মদ ইকবাল বলেছেন, ‘পরিস্থিতি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। গ্রামের ডাক্তার ও ফার্মেসির বিক্রেতারা রোগীদের চাহিদামাফিক অবাধে অ্যান্টিবায়োটিক দিচ্ছেন। এর শতকরা ৭৫ ভাগই সঠিকভাবে ব্যবহার হচ্ছে না।’ সাধারণত সর্দি, জ্বর বা ছোটখাটো অসুস্থতায়ও রোগীদের মধ্যে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের প্রবণতা দেখা যায়। নিজেদের পূর্বধারণা বা ফার্মেসি কর্মীদের পরামর্শেই অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করেন অধিকাংশ রোগী। তাদের মতে, ডাক্তার দেখালে ৫০০-৬০০ টাকা ফি গুনতে হয়। উপরন্তু অপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন টেস্ট ধরিয়ে দেওয়া হয়। তাতে কয়েক হাজার টাকা ব্যয় হয়। এই অতিরিক্ত ব্যয়কে বাহুল্য মনে করেন অধিকাংশ রোগী। সূত্র জানায়, বাংলাদেশের প্রচলিত চিকিৎসাব্যবস্থায় আস্থাহীনতার কারণেই রোগীরা সামান্য অসুখে ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে চান না। বিশেষজ্ঞরা জানান, ২০১৬ সালের ওষুধনীতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের তত্ত্বাবধানে একটি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নির্দেশিকা প্রণয়ন করা হবে। এই নির্দেশিকা যত দ্রুত সম্ভব তৈরি করা দরকার। কারণ, দেশে যে হারে অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার হচ্ছে তাতে আগামী ১০-১৫ বছরের মধ্যে এ দেশের মানুষ অ্যান্টিবায়োটিক-প্রতিরোধী হয়ে যাবে। তখন সাধারণ সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেক বেড়ে যাবে। চিকিৎসকরা জানান, অ্যান্টিবায়োটিক একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সেবন করতে হয়। নির্দিষ্ট মাত্রার চেয়ে কম মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করলে রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু ওই ওষুধের বিপরীতে ধ্বংস না হয়ে কৌশলী আচরণে বেঁচে থাকে। ফলে এ চিকিৎসা কোনো কাজে আসে না, পরবর্তীতে ওই জীবাণুকে ওষুধসহনশীল করে তোলে। নিম্নমানের বা ভেজাল ওষুধে পরিমাণের তুলনায় কম মাত্রায় অ্যান্টিবায়োটিক থাকায় জীবাণুরা প্রতিরোধী হয়ে ওঠে অর্থাৎ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স তৈরি করে। এ কারণে অতি সাধারণ রোগ নির্মূলে অনেক উচ্চমাত্রার অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। এজন্য কোনো রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া কোনো ওষুধ বিক্রি বন্ধ করতে হবে। অ্যান্টিবায়োটিক-জাতীয় কোনো ওষুধ চাইলেও যাতে কেউ সহজে কিনতে না পারে তা নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষজ্ঞরা জানান, বর্তমানে প্রোটিনযুক্ত খাবারের মধ্যে মাছ, মুরগি ও গরুর মাংস মানুষের খাদ্য তালিকায় বেশ জনপ্রিয়। ক্রমবর্ধমান চাহিদার কারণে বিভিন্ন রেস্তোরাঁয়ও ফ্রাইড চিকেন, মাংস ও মাছ খেতেই বেশি পছন্দ করে সবাই। এসব খাবারের প্রতি তরুণ সমাজের আগ্রহ অন্যদের চেয়ে বেশি। কিন্তু এসব পছন্দনীয় খাবারের মধ্যে থাকা অ্যান্টিবায়োটিক মানুষকে কিডনি, হার্ট, লিভারের রোগ এমনকি ক্যান্সারের ঝুঁকিতে ফেলে দিচ্ছে। প্রাণিসম্পদের ওপর দীর্ঘদিন ধরে গবেষণারত চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক এস কে এম আজিজুল ইসলাম বলেন, ‘দুধ, ডিম, মাংস মানুষের নিত্যদিনের খাবার। এগুলো মানুষের পুষ্টির চাহিদা পূরণ করে। এজন্য খামারিরা এগুলোর উৎপাদন বাড়াতে বিভিন্ন কৌশল নিচ্ছেন। এর মধ্যে রয়েছে প্রাণীদের রোগবালাই দমন ও দ্রুত বৃদ্ধির জন্য ওষুধের ব্যবহার।’ তিনি বলেন, ‘প্রাণীর ওপর অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ প্রয়োগ করা হলে তাদের শরীর থেকে এর প্রভাব বের হতে সময় লাগে তিন থেকে সাত দিন। কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে এ সময়টা মানা হয় না। সময় পূরণ হওয়ার আগেই প্রাণী বাজারে নিয়ে আসা হয়। যার কারণে প্রাণীর শরীরে এর প্রভাব থেকে যায়। আবার প্রাণীর দ্রুত বৃদ্ধির জন্যও খামারিরা অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহার করেন। যেমন, গরু মোটাতাজাকরণ পদ্ধতি। রান্না করলে প্রাণিদেহের অ্যান্টিবায়োটিকের মাত্রা শতকরা ৮০ ভাগ হ্রাস পায়। বাসাবাড়িতে বিভিন্ন মসলা ও তেল দিয়ে রান্নার প্রভাবে অ্যান্টিবায়োটিক হ্রাস পায়। কিন্তু ফাস্টফুডের দোকানে কাবাব-জাতীয় খাবারে অ্যান্টিবায়োটিকের উপাদানগুলো নষ্ট হয় না বরং থেকে যায়। কারণ, সেখানে কেবল তাপ প্রয়োগ করে মাংসগুলো সিদ্ধ করা হয়। এতে মাংসের ভিতরে পানি ও অন্যান্য উপকরণ ঢুকতে পারে না। এতে প্রাণীর শরীরে থাকা অ্যান্টিবায়োটিকের পরিমাণ ৮০ শতাংশ রয়ে যায় অর্থাৎ বাসায় রান্না করা খাবারের ঠিক উল্টো। এসব অ্যান্টিবায়োটিকযুক্ত খাবার মানবদেহে প্রবেশ করায় কিডনি, হার্ট ও ডায়াবেটিসের মতো রোগ বেড়ে যাচ্ছে। এসব প্রেক্ষাপটেই গত বছর ভোক্তা অধিকার দিবসের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘অ্যান্টিবায়োটিকযুক্ত খাবারকে না বলুন’।

বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, অ্যান্টিবায়োটিক-সন্ত্রাস থেকে রোগীদের বাঁচাতে হলে এর পরিমিত ও বিজ্ঞানসম্মত ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। যেমন, অ্যান্টিবায়োটিকের ব্যবহারের প্রয়োজন পড়লে কমপক্ষে পাঁচ থেকে সাত দিন সেবন করতে হয়। কিন্তু যেহেতু এ দেশে অ্যান্টিবায়োটিকের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই তাই যথেচ্ছভাবে ব্যক্তিপর্যায়ে অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার বেশি হয়। এ ছাড়া ব্রঙ্ককাইটিস, ঠাণ্ডা, ফ্লু, কাশি, কানের-গলার ইনফেকশনসহ কিছু কিছু ইনফেকশন ভাইরাস দ্বারা সংক্রমিত হয়। এসব ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিকের কার্যকর কোনো ভূমিকা নেই। তবুও বেশির ভাগ রোগী হয় নিজেরা অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করেন অথবা অনেক ডাক্তারও না বুঝেই অ্যান্টিবায়োটিক দেন। তাই কোনো অবস্থাতেই অপ্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করা উচিত নয়। পাশাপাশি ওষুধের দোকানগুলো থেকেও প্রেসক্রিপশন ছাড়া অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি করা উচিত নয়। স্বাস্থ্য বিভাগেরও দায়িত্ব ওষুধের দোকানে ডাক্তারের ব্যবস্থাপত্র ছাড়া যেন অ্যান্টিবায়োটিক বিক্রি না হয়। কিন্তু এ ক্ষেত্রে ব্যক্তি বা জাতীয় কোনো পর্যায়েই সচেতনতা গড়ে ওঠেনি। উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক ডা. রাকিবুল ইসলাম লিটু বলেন, ‘অতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের কারণে সেটা এখন আর কাজে আসছে না। মানুষের শরীর ড্রাগ রেজিস্ট্যান্স হয়ে পড়েছে।’

 তিনি বলেন, ‘অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহারের কারণে মানুষের মধ্যে হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ছে। কিডনি রোগ বাড়ছে। মানুষের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাচ্ছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন