শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সবই শেষ পদ্মায়

ভাঙনে আশ্রয়হীন হয়ে এখন কিস্তির দুশ্চিন্তা
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
সবই শেষ পদ্মায়

শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় সর্বনাশা পদ্মা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। অনবরত ভাঙছে দুকূল। ভাঙনে একের পর এক হারিয়ে যাচ্ছে মানুষের সাজানো-গোছানো ঘর-বাড়ি-ফসলি জমিসহ তাবৎ কিছু। তিল তিল করে গড়ে তোলা সহায়-সম্পদ বেপরোয়াভাবে গিলে খাচ্ছে নদী। ভাঙন প্রতিরোধে এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় অসহায় মানুষের দুর্দশা বেড়েই চলেছে। যদিও গতকাল ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শনের পর পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) সচিব কবির বিন আনোয়ার  সেখানে বাঁধ নির্মাণের আশ্বাস দিয়েছেন। তবে শুধু পদ্মা নয়, বিভিন্ন নদীর ভাঙনে আশ্রয়হীন হয়ে চলেছেন মানুষ। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো বিবরণ— শরীয়তপুর : শরীয়তপুরের নড়িয়ায় পদ্মা নদীর ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। শনিবার ও গতকালের ভাঙনে শুভগ্রাম, বাঁশতলা, পূর্বনড়িয়া ও উত্তর কেদারপুর গ্রামের বিভিন্ন এলাকা নদীগর্ভে চলে গেছে। এতে ৭০টি পরিবার গৃহহীন হয়ে খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছে। এ নিয়ে গত তিন মাসে পদ্মার ভাঙনে নড়িয়ার তিনটি ইউনিয়নে ও পৌরসভার দুটি ওয়ার্ডে ৬ হাজার ২০০ পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়ল। ভাঙন কবলিত এলাকায় এখন চলছে দুর্গত মানুষের আহাজারি। এদিকে গতকাল সকালে নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর, মূলফত্গঞ্জ, বাঁশতলা ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন শেষে দুপুরে নড়িয়া উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) সচিব কবির বিন আনোয়ার বলেন, ভাঙন ঠেকাতে নড়িয়া-জাজিরা ভাঙন কবলিত এলাকায় বাঁধের কাজ শুরু করবে সরকার। ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু করতে এরই মধ্যে একটি ড্রেজার এসে পৌঁছেছে। আজ (সোমবার) থেকে ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু হবে। তিনি বলেন, নড়িয়া-জাজিরা উপজেলায় ৯ কিলোমিটার ভাঙনের কবলে পড়েছে। তার মধ্যে চার কিলোমিটার বেশি ভাঙছে। আর এই চার কিলোমিটার ভাঙন রোধে সাময়িকভাবে কাজ শুরু করা হবে। তিনি বলেন, নড়িয়া জাজিরা অংশে ৯ দশমিক ৭৯ কিলোমিটার ড্রেজিংয়ের কাজ করা হবে। আর ৯ দশমিক ৯০ কিলোমিটার ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণ করা হবে। বাগেরহাট :  বাগেরহাটের চিতলমারীতে মধুমতি নদীর তীব্র আকার ধারণ করছে। নদীতে তীব্র স্রোত ও ঢেউয়ের আঘাতে প্রতিদিন ভাঙনে চিতলমারী উপজেলার শৈলদাহ বাজারের অসংখ্য দোকানপাট, বসতবাড়ি, ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তীব্র নদী ভাঙনের কবলে পড়েছে ঢাকা-পিরোজপুর মহাসড়ক। ফলে চরম ঝুঁকিতে রয়েছে এ মহাসড়ক। যে কোনো মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে যান চলাচল। ভাঙনকবলিতদের অনেকেই জানান, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে চিতলমারী উপজেলার কলাতলা ইউনিয়নের শৈলদাহ বাজার ও বড়বাড়িয়া ইউনিয়নের পরানপুর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া মধুমতি নদীর ভাঙন শুরু হয়। কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে নদী ভাঙনে সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের প্রায় ১০০ একর আবাদি জমি ও ২৫টি বসতবাড়ি ধরলা নদীগর্ভে চলে গেছে। ভাঙনের তীব্রতা এতই বেশি যে ঘড়বাড়িগুলো সরিয়ে নেওয়ার সময়ও  মেলেনি। হাতিয়া ইউপি চেয়ারম্যান বিএম আবুল হোসেন জানান, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডকে সবকিছু অবহিত করা হয়েছে। তবে ভাঙন রোধে এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বগুড়া : বগুড়ায় যমুনা নদী রুদ্রমূর্তি ধারণ করছে। পানি বেড়েই চলেছে। এ অবস্থায় নদীর কাছাকাছি ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে বহু পরিবার আশ্রয় নিচ্ছে। বগুড়ার সারিয়াকান্দি ও ধুনট উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, এখন পর্যন্ত ৬২২ হেক্টর জমিতে পানি প্রবেশ করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সারিয়াকান্দি উপজেলার পাশাপাশি সোনাতলা ও ধুনট উপজেলা যমুনা নদী পয়েন্টেও পানি বাড়ছে। চরাঞ্চলে নিম্নাঞ্চলের ফসলি জমিতে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। ধুনটের বন্যা পরিস্থিতিও অপরিবর্তিত রয়েছে। গাইবান্ধা : গাইবান্ধা জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ঘাঘট, ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও করতোয়ার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার দুই সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় তিস্তা, ঘাঘট, ব্রহ্মপুত্রের চর ও নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। তলিয়ে গেছে কৃষি জমি। এ পর্যন্ত জেলায় মোট ১ হাজার ১০০ হেক্টর কৃষি জমি তলিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। মেঘলা বেগমদের  ঠিকানা কোথায়? : খোলা আকাশের নিচে চোখের পানি ফেলছিলেন, আর ছাই দিয়ে থালাবাসন মাজছিলেন নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের চরজুজিরা গ্রামের মেঘলা বেগম। কারণ জানতে চাইলে তিনি ডুকরে কান্না শুরু করেন। বলেন, একদিকে পদ্মার ভাঙন, আরেকদিকে এনজিওর কিস্তি হাঙ্গরের মতো হামলে পড়ছে। মেঘলা বেগম জানান, স্বামী শহীদুল ইসলাম, সন্তান, ভাই ও মাসহ এক খণ্ড জমি নিয়ে সুখেই কাটছিল সংসার। স্বামী কৃষিকাজ করতেন। আর ভাই রিকশা চালাত। সেই আয় দিয়ে সংসার চলত তার। হঠাৎ একদিন সেই জমিটুকু পদ্মার নদীগর্ভে চলে যায়। তারপর এক বুক হাহাকার নিয়ে সেখান থেকে প্রথমে কেদারপুর লস্কর বাড়ির বাগানে আশ্রয় নেওয়া হয়। সেই বাগানও নদীগর্ভে চলে যায়। এখন পরিবার নিয়ে কেদারপুর মিয়াবাড়ির মাঠে খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই নিয়েছেন তিনি। মেঘলা বেগম বলেন, ‘একটি এলাকায় আমরা অনেকেই বাস করতাম। সবার বাড়িঘর যা ছিল তা নদীতে ভেঙে নিয়ে গেছে। দুবার ভাঙার পর এখানে এসে আশ্রয় নিয়েছি আমরা। অনেক কষ্ট হয় খোলা আকাশের নিচে থাকতে। আগে তিন বেলা খেতাম, এখন এক বেলা খেয়ে আছি। দিন হলে রোদে পুুরি, বৃষ্টিতে ভিজি। আর রাতে পোকার কামড় খাই। কোনো বিদ্যুতের আলো নেই। চোরের ভয়ে রাত জেগে থাকতে হয়। আমার দুই বছরের একটি সন্তান আছে। এখানে কোনো বিছানা নেই। রাতে অন্ধকারে ছেলেকে নিয়ে মাটিতে থাকতে হয়।’ তিনি জানান, স্বামী কৃষিকাজ করত, ভাই রিকশা চালাত। এখন রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় এবং ফসলি জমি নদীতে চলে যাওয়ায় কাজও বন্ধ। তিনি বলেন, ‘নদী ভেঙে যাওয়ায় অনেক গরিব হয়ে গেছি। এত কষ্ট তার ওপর আবার কিস্তি। এই বিপদের দিনেও প্রতিদিন স্যারেরা আসেন কিস্তির জন্য। কিস্তি না দিলে খুব খারাপ আচরণ করেন। আর কিছু দিন পরে যদি কিস্তিগুলো নিত, তাহলে ভালো হতো। আর সরকার যদি সাহায্য করত, আমরা তাহলে বাঁচতে পারতাম।’ মিয়াবাড়ির মাঠে খোলা আকাশের নিচে মেঘলা বেগমের পরিবারের মতো বসবাস করছে অন্তত ১০টি ভাগ্যাহত পরিবার। বসতভিটা হারানোয় মানুষগুলোর বুকজুড়ে শুধুই কান্না, শুধুই হাহাকার। দুই সপ্তাহ আগেও বাপ-দাদার বসতবাড়িতে বাস করতেন তারা। ৬ সেপ্টেম্বর পদ্মার প্রবল ভাঙন শুরু হয়। সেই ভাঙনে কপাল ভাঙে সবার। ভাঙনে বাপ-দাদার ঘরবাড়ি পদ্মা নদীতে বিলীন হয়ে যায়। কোনো রকমে কেবল ঘরের আসবাবপত্র সরানো গেছে। কিন্তু চিরতরে হারিয়ে গেছে ভিটেমাটি আশ্রয়। সব হারিয়ে এখন তারা পরের জমিতে খোলা আকাশের নিচে। তারা জানান, বৃষ্টি থেকে বাঁচতে মাথার ওপর ছাপড়া দিয়ে সন্তান, বৃদ্ধ মা-বাবাকে নিয়ে কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। গত ১০ দিনে সরকারের পক্ষ থেকে প্রতি পারিবারকে ৩০ কেজি চাল দেওয়া হয়েছে। ৩০ কেজি করে চালে তাদের এত বড় সংসার চলছে না।

তারা বাঁচতে চান, একটু আশ্রয় চান। তারা আরও জানান, পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন রোগে ভুগছে। তারা বিভিন্ন বেসরকারি এনজিও থেকে ঋণ নিয়েছিল। এই দুর্ভোগেও কিস্তির সাহেবরা পিছু ছাড়েননি। হায়েনার মতো তারা হামলে পড়ছেন। ভুক্তভোগী রাশ মনি দাস জানান, তার স্বামী মূলফত্গঞ্জ বাজারে মাঠার দোকান করতেন। এক মাস সাত দিন হলো আমাদের ঘরবাড়ি, দোকানপাট নদীতে চলে গেছে। সব হারিয়ে কেদারপুর মিয়াবাড়ির মাঠের রাস্তার পাশে কোনো রকম মাথা গুঁজেছেন। জীবন বাঁচাতে স্বামী বাজারে বাজারে গিয়ে বাদাম বিক্রি করছেন। এতে সংসার চলে না। তার ওপর কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমরা খাইতে পাই না, কিস্তি দিমু কেমনে? প্রত্যেক দিন কিস্তির স্যারেরা আসে, গলা চেপে ধরার মতো চেপে ধরে।’ রাশ মনির কথা, ‘এই সময়টা যদি কিস্তিটা বন্ধ রাখা যেত, কত না ভালো হতো।’ তিনি জানান, এক বছর ধরে প্যারালাইসিসে ভুগছেন। চিকিৎসার জন্যই স্বামী কিস্তি তুলেছিলেন। কিন্তু এখন সেই কিস্তি গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এ ভাঙন কবলিতরা যখন খোলা আকাশের নিচে জীবন কাটাচ্ছেন, তখন কিস্তি আর সুদের টাকা নিয়ে তাদের দুশ্চিন্তা মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চড়া সুদে টাকা এনে অনেকেই কৃষিকাজ ও ব্যবসা করছিলেন। কিন্তু নদী ভাঙন সব কেড়ে নিয়েছে। এখন কিস্তির টাকা নিয়ে তারা মহাবিপাকে। জানা গেছে, এরকম বিপাকে রয়েছে কয়েকশ পরিবার। খোঁজ নিয়ে আরও জানা গেছে, জীবন বাজি রেখে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন ভাঙন কবলিতরা। তাদের খাবার নেই, নেই শিশুদের ওষুধ খাওয়ানোর টাকা। এমনকি যুবতী মেয়েদেরও নেই কোনো নিরাপত্তা। যদিও পুলিশ প্রশাসন দাবি করছে, সব রকম নিরাপত্তা দিতে কাজ করছে পুলিশ। নড়িয়া থানার ওসি আসলাম উদ্দিন বলেন, ভাঙন কবলিতদের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে আরও পুলিশ মোতায়েন করা হবে। এদিকে জেলা প্রশাসন বলছে, আগামী পাঁচ মাস ভাঙন কবলিত এলাকায় ঋণ দেওয়া কোনো সংস্থা, ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিস্তি আদায় বন্ধ রাখবে। কিন্তু ব্যুরো বাংলা, আশা, গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন এনজিও, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানি ঠিকই ভাঙন কবলিতদের কিস্তির টাকার জন্য প্রতিদিন চাপ দিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২৮ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৪৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা