শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সবই শেষ পদ্মায়

ভাঙনে আশ্রয়হীন হয়ে এখন কিস্তির দুশ্চিন্তা
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
সবই শেষ পদ্মায়

শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় সর্বনাশা পদ্মা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। অনবরত ভাঙছে দুকূল। ভাঙনে একের পর এক হারিয়ে যাচ্ছে মানুষের সাজানো-গোছানো ঘর-বাড়ি-ফসলি জমিসহ তাবৎ কিছু। তিল তিল করে গড়ে তোলা সহায়-সম্পদ বেপরোয়াভাবে গিলে খাচ্ছে নদী। ভাঙন প্রতিরোধে এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় অসহায় মানুষের দুর্দশা বেড়েই চলেছে। যদিও গতকাল ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শনের পর পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) সচিব কবির বিন আনোয়ার  সেখানে বাঁধ নির্মাণের আশ্বাস দিয়েছেন। তবে শুধু পদ্মা নয়, বিভিন্ন নদীর ভাঙনে আশ্রয়হীন হয়ে চলেছেন মানুষ। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো বিবরণ— শরীয়তপুর : শরীয়তপুরের নড়িয়ায় পদ্মা নদীর ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। শনিবার ও গতকালের ভাঙনে শুভগ্রাম, বাঁশতলা, পূর্বনড়িয়া ও উত্তর কেদারপুর গ্রামের বিভিন্ন এলাকা নদীগর্ভে চলে গেছে। এতে ৭০টি পরিবার গৃহহীন হয়ে খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছে। এ নিয়ে গত তিন মাসে পদ্মার ভাঙনে নড়িয়ার তিনটি ইউনিয়নে ও পৌরসভার দুটি ওয়ার্ডে ৬ হাজার ২০০ পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়ল। ভাঙন কবলিত এলাকায় এখন চলছে দুর্গত মানুষের আহাজারি। এদিকে গতকাল সকালে নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর, মূলফত্গঞ্জ, বাঁশতলা ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন শেষে দুপুরে নড়িয়া উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) সচিব কবির বিন আনোয়ার বলেন, ভাঙন ঠেকাতে নড়িয়া-জাজিরা ভাঙন কবলিত এলাকায় বাঁধের কাজ শুরু করবে সরকার। ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু করতে এরই মধ্যে একটি ড্রেজার এসে পৌঁছেছে। আজ (সোমবার) থেকে ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু হবে। তিনি বলেন, নড়িয়া-জাজিরা উপজেলায় ৯ কিলোমিটার ভাঙনের কবলে পড়েছে। তার মধ্যে চার কিলোমিটার বেশি ভাঙছে। আর এই চার কিলোমিটার ভাঙন রোধে সাময়িকভাবে কাজ শুরু করা হবে। তিনি বলেন, নড়িয়া জাজিরা অংশে ৯ দশমিক ৭৯ কিলোমিটার ড্রেজিংয়ের কাজ করা হবে। আর ৯ দশমিক ৯০ কিলোমিটার ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণ করা হবে। বাগেরহাট :  বাগেরহাটের চিতলমারীতে মধুমতি নদীর তীব্র আকার ধারণ করছে। নদীতে তীব্র স্রোত ও ঢেউয়ের আঘাতে প্রতিদিন ভাঙনে চিতলমারী উপজেলার শৈলদাহ বাজারের অসংখ্য দোকানপাট, বসতবাড়ি, ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তীব্র নদী ভাঙনের কবলে পড়েছে ঢাকা-পিরোজপুর মহাসড়ক। ফলে চরম ঝুঁকিতে রয়েছে এ মহাসড়ক। যে কোনো মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে যান চলাচল। ভাঙনকবলিতদের অনেকেই জানান, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে চিতলমারী উপজেলার কলাতলা ইউনিয়নের শৈলদাহ বাজার ও বড়বাড়িয়া ইউনিয়নের পরানপুর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া মধুমতি নদীর ভাঙন শুরু হয়। কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে নদী ভাঙনে সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের প্রায় ১০০ একর আবাদি জমি ও ২৫টি বসতবাড়ি ধরলা নদীগর্ভে চলে গেছে। ভাঙনের তীব্রতা এতই বেশি যে ঘড়বাড়িগুলো সরিয়ে নেওয়ার সময়ও  মেলেনি। হাতিয়া ইউপি চেয়ারম্যান বিএম আবুল হোসেন জানান, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডকে সবকিছু অবহিত করা হয়েছে। তবে ভাঙন রোধে এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বগুড়া : বগুড়ায় যমুনা নদী রুদ্রমূর্তি ধারণ করছে। পানি বেড়েই চলেছে। এ অবস্থায় নদীর কাছাকাছি ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে বহু পরিবার আশ্রয় নিচ্ছে। বগুড়ার সারিয়াকান্দি ও ধুনট উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, এখন পর্যন্ত ৬২২ হেক্টর জমিতে পানি প্রবেশ করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সারিয়াকান্দি উপজেলার পাশাপাশি সোনাতলা ও ধুনট উপজেলা যমুনা নদী পয়েন্টেও পানি বাড়ছে। চরাঞ্চলে নিম্নাঞ্চলের ফসলি জমিতে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। ধুনটের বন্যা পরিস্থিতিও অপরিবর্তিত রয়েছে। গাইবান্ধা : গাইবান্ধা জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ঘাঘট, ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও করতোয়ার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার দুই সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় তিস্তা, ঘাঘট, ব্রহ্মপুত্রের চর ও নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। তলিয়ে গেছে কৃষি জমি। এ পর্যন্ত জেলায় মোট ১ হাজার ১০০ হেক্টর কৃষি জমি তলিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। মেঘলা বেগমদের  ঠিকানা কোথায়? : খোলা আকাশের নিচে চোখের পানি ফেলছিলেন, আর ছাই দিয়ে থালাবাসন মাজছিলেন নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের চরজুজিরা গ্রামের মেঘলা বেগম। কারণ জানতে চাইলে তিনি ডুকরে কান্না শুরু করেন। বলেন, একদিকে পদ্মার ভাঙন, আরেকদিকে এনজিওর কিস্তি হাঙ্গরের মতো হামলে পড়ছে। মেঘলা বেগম জানান, স্বামী শহীদুল ইসলাম, সন্তান, ভাই ও মাসহ এক খণ্ড জমি নিয়ে সুখেই কাটছিল সংসার। স্বামী কৃষিকাজ করতেন। আর ভাই রিকশা চালাত। সেই আয় দিয়ে সংসার চলত তার। হঠাৎ একদিন সেই জমিটুকু পদ্মার নদীগর্ভে চলে যায়। তারপর এক বুক হাহাকার নিয়ে সেখান থেকে প্রথমে কেদারপুর লস্কর বাড়ির বাগানে আশ্রয় নেওয়া হয়। সেই বাগানও নদীগর্ভে চলে যায়। এখন পরিবার নিয়ে কেদারপুর মিয়াবাড়ির মাঠে খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই নিয়েছেন তিনি। মেঘলা বেগম বলেন, ‘একটি এলাকায় আমরা অনেকেই বাস করতাম। সবার বাড়িঘর যা ছিল তা নদীতে ভেঙে নিয়ে গেছে। দুবার ভাঙার পর এখানে এসে আশ্রয় নিয়েছি আমরা। অনেক কষ্ট হয় খোলা আকাশের নিচে থাকতে। আগে তিন বেলা খেতাম, এখন এক বেলা খেয়ে আছি। দিন হলে রোদে পুুরি, বৃষ্টিতে ভিজি। আর রাতে পোকার কামড় খাই। কোনো বিদ্যুতের আলো নেই। চোরের ভয়ে রাত জেগে থাকতে হয়। আমার দুই বছরের একটি সন্তান আছে। এখানে কোনো বিছানা নেই। রাতে অন্ধকারে ছেলেকে নিয়ে মাটিতে থাকতে হয়।’ তিনি জানান, স্বামী কৃষিকাজ করত, ভাই রিকশা চালাত। এখন রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় এবং ফসলি জমি নদীতে চলে যাওয়ায় কাজও বন্ধ। তিনি বলেন, ‘নদী ভেঙে যাওয়ায় অনেক গরিব হয়ে গেছি। এত কষ্ট তার ওপর আবার কিস্তি। এই বিপদের দিনেও প্রতিদিন স্যারেরা আসেন কিস্তির জন্য। কিস্তি না দিলে খুব খারাপ আচরণ করেন। আর কিছু দিন পরে যদি কিস্তিগুলো নিত, তাহলে ভালো হতো। আর সরকার যদি সাহায্য করত, আমরা তাহলে বাঁচতে পারতাম।’ মিয়াবাড়ির মাঠে খোলা আকাশের নিচে মেঘলা বেগমের পরিবারের মতো বসবাস করছে অন্তত ১০টি ভাগ্যাহত পরিবার। বসতভিটা হারানোয় মানুষগুলোর বুকজুড়ে শুধুই কান্না, শুধুই হাহাকার। দুই সপ্তাহ আগেও বাপ-দাদার বসতবাড়িতে বাস করতেন তারা। ৬ সেপ্টেম্বর পদ্মার প্রবল ভাঙন শুরু হয়। সেই ভাঙনে কপাল ভাঙে সবার। ভাঙনে বাপ-দাদার ঘরবাড়ি পদ্মা নদীতে বিলীন হয়ে যায়। কোনো রকমে কেবল ঘরের আসবাবপত্র সরানো গেছে। কিন্তু চিরতরে হারিয়ে গেছে ভিটেমাটি আশ্রয়। সব হারিয়ে এখন তারা পরের জমিতে খোলা আকাশের নিচে। তারা জানান, বৃষ্টি থেকে বাঁচতে মাথার ওপর ছাপড়া দিয়ে সন্তান, বৃদ্ধ মা-বাবাকে নিয়ে কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। গত ১০ দিনে সরকারের পক্ষ থেকে প্রতি পারিবারকে ৩০ কেজি চাল দেওয়া হয়েছে। ৩০ কেজি করে চালে তাদের এত বড় সংসার চলছে না।

তারা বাঁচতে চান, একটু আশ্রয় চান। তারা আরও জানান, পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন রোগে ভুগছে। তারা বিভিন্ন বেসরকারি এনজিও থেকে ঋণ নিয়েছিল। এই দুর্ভোগেও কিস্তির সাহেবরা পিছু ছাড়েননি। হায়েনার মতো তারা হামলে পড়ছেন। ভুক্তভোগী রাশ মনি দাস জানান, তার স্বামী মূলফত্গঞ্জ বাজারে মাঠার দোকান করতেন। এক মাস সাত দিন হলো আমাদের ঘরবাড়ি, দোকানপাট নদীতে চলে গেছে। সব হারিয়ে কেদারপুর মিয়াবাড়ির মাঠের রাস্তার পাশে কোনো রকম মাথা গুঁজেছেন। জীবন বাঁচাতে স্বামী বাজারে বাজারে গিয়ে বাদাম বিক্রি করছেন। এতে সংসার চলে না। তার ওপর কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমরা খাইতে পাই না, কিস্তি দিমু কেমনে? প্রত্যেক দিন কিস্তির স্যারেরা আসে, গলা চেপে ধরার মতো চেপে ধরে।’ রাশ মনির কথা, ‘এই সময়টা যদি কিস্তিটা বন্ধ রাখা যেত, কত না ভালো হতো।’ তিনি জানান, এক বছর ধরে প্যারালাইসিসে ভুগছেন। চিকিৎসার জন্যই স্বামী কিস্তি তুলেছিলেন। কিন্তু এখন সেই কিস্তি গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এ ভাঙন কবলিতরা যখন খোলা আকাশের নিচে জীবন কাটাচ্ছেন, তখন কিস্তি আর সুদের টাকা নিয়ে তাদের দুশ্চিন্তা মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চড়া সুদে টাকা এনে অনেকেই কৃষিকাজ ও ব্যবসা করছিলেন। কিন্তু নদী ভাঙন সব কেড়ে নিয়েছে। এখন কিস্তির টাকা নিয়ে তারা মহাবিপাকে। জানা গেছে, এরকম বিপাকে রয়েছে কয়েকশ পরিবার। খোঁজ নিয়ে আরও জানা গেছে, জীবন বাজি রেখে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন ভাঙন কবলিতরা। তাদের খাবার নেই, নেই শিশুদের ওষুধ খাওয়ানোর টাকা। এমনকি যুবতী মেয়েদেরও নেই কোনো নিরাপত্তা। যদিও পুলিশ প্রশাসন দাবি করছে, সব রকম নিরাপত্তা দিতে কাজ করছে পুলিশ। নড়িয়া থানার ওসি আসলাম উদ্দিন বলেন, ভাঙন কবলিতদের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে আরও পুলিশ মোতায়েন করা হবে। এদিকে জেলা প্রশাসন বলছে, আগামী পাঁচ মাস ভাঙন কবলিত এলাকায় ঋণ দেওয়া কোনো সংস্থা, ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিস্তি আদায় বন্ধ রাখবে। কিন্তু ব্যুরো বাংলা, আশা, গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন এনজিও, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানি ঠিকই ভাঙন কবলিতদের কিস্তির টাকার জন্য প্রতিদিন চাপ দিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৫৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা