শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

সবই শেষ পদ্মায়

ভাঙনে আশ্রয়হীন হয়ে এখন কিস্তির দুশ্চিন্তা
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
সবই শেষ পদ্মায়

শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলায় সর্বনাশা পদ্মা ভয়ঙ্কর রূপ নিয়েছে। অনবরত ভাঙছে দুকূল। ভাঙনে একের পর এক হারিয়ে যাচ্ছে মানুষের সাজানো-গোছানো ঘর-বাড়ি-ফসলি জমিসহ তাবৎ কিছু। তিল তিল করে গড়ে তোলা সহায়-সম্পদ বেপরোয়াভাবে গিলে খাচ্ছে নদী। ভাঙন প্রতিরোধে এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় অসহায় মানুষের দুর্দশা বেড়েই চলেছে। যদিও গতকাল ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শনের পর পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) সচিব কবির বিন আনোয়ার  সেখানে বাঁধ নির্মাণের আশ্বাস দিয়েছেন। তবে শুধু পদ্মা নয়, বিভিন্ন নদীর ভাঙনে আশ্রয়হীন হয়ে চলেছেন মানুষ। আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো বিবরণ— শরীয়তপুর : শরীয়তপুরের নড়িয়ায় পদ্মা নদীর ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। শনিবার ও গতকালের ভাঙনে শুভগ্রাম, বাঁশতলা, পূর্বনড়িয়া ও উত্তর কেদারপুর গ্রামের বিভিন্ন এলাকা নদীগর্ভে চলে গেছে। এতে ৭০টি পরিবার গৃহহীন হয়ে খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিয়েছে। এ নিয়ে গত তিন মাসে পদ্মার ভাঙনে নড়িয়ার তিনটি ইউনিয়নে ও পৌরসভার দুটি ওয়ার্ডে ৬ হাজার ২০০ পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়ল। ভাঙন কবলিত এলাকায় এখন চলছে দুর্গত মানুষের আহাজারি। এদিকে গতকাল সকালে নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর, মূলফত্গঞ্জ, বাঁশতলা ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন শেষে দুপুরে নড়িয়া উপজেলা পরিষদ সভাকক্ষে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের (ভারপ্রাপ্ত) সচিব কবির বিন আনোয়ার বলেন, ভাঙন ঠেকাতে নড়িয়া-জাজিরা ভাঙন কবলিত এলাকায় বাঁধের কাজ শুরু করবে সরকার। ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু করতে এরই মধ্যে একটি ড্রেজার এসে পৌঁছেছে। আজ (সোমবার) থেকে ড্রেজিংয়ের কাজ শুরু হবে। তিনি বলেন, নড়িয়া-জাজিরা উপজেলায় ৯ কিলোমিটার ভাঙনের কবলে পড়েছে। তার মধ্যে চার কিলোমিটার বেশি ভাঙছে। আর এই চার কিলোমিটার ভাঙন রোধে সাময়িকভাবে কাজ শুরু করা হবে। তিনি বলেন, নড়িয়া জাজিরা অংশে ৯ দশমিক ৭৯ কিলোমিটার ড্রেজিংয়ের কাজ করা হবে। আর ৯ দশমিক ৯০ কিলোমিটার ভাঙন রোধে বাঁধ নির্মাণ করা হবে। বাগেরহাট :  বাগেরহাটের চিতলমারীতে মধুমতি নদীর তীব্র আকার ধারণ করছে। নদীতে তীব্র স্রোত ও ঢেউয়ের আঘাতে প্রতিদিন ভাঙনে চিতলমারী উপজেলার শৈলদাহ বাজারের অসংখ্য দোকানপাট, বসতবাড়ি, ফসলি জমি নদীতে বিলীন হচ্ছে। তীব্র নদী ভাঙনের কবলে পড়েছে ঢাকা-পিরোজপুর মহাসড়ক। ফলে চরম ঝুঁকিতে রয়েছে এ মহাসড়ক। যে কোনো মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে যান চলাচল। ভাঙনকবলিতদের অনেকেই জানান, প্রতিবছর বর্ষা মৌসুমে চিতলমারী উপজেলার কলাতলা ইউনিয়নের শৈলদাহ বাজার ও বড়বাড়িয়া ইউনিয়নের পরানপুর গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া মধুমতি নদীর ভাঙন শুরু হয়। কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে নদী ভাঙনে সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের প্রায় ১০০ একর আবাদি জমি ও ২৫টি বসতবাড়ি ধরলা নদীগর্ভে চলে গেছে। ভাঙনের তীব্রতা এতই বেশি যে ঘড়বাড়িগুলো সরিয়ে নেওয়ার সময়ও  মেলেনি। হাতিয়া ইউপি চেয়ারম্যান বিএম আবুল হোসেন জানান, স্থানীয় সংসদ সদস্য ও কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডকে সবকিছু অবহিত করা হয়েছে। তবে ভাঙন রোধে এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বগুড়া : বগুড়ায় যমুনা নদী রুদ্রমূর্তি ধারণ করছে। পানি বেড়েই চলেছে। এ অবস্থায় নদীর কাছাকাছি ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে বহু পরিবার আশ্রয় নিচ্ছে। বগুড়ার সারিয়াকান্দি ও ধুনট উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, এখন পর্যন্ত ৬২২ হেক্টর জমিতে পানি প্রবেশ করেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সারিয়াকান্দি উপজেলার পাশাপাশি সোনাতলা ও ধুনট উপজেলা যমুনা নদী পয়েন্টেও পানি বাড়ছে। চরাঞ্চলে নিম্নাঞ্চলের ফসলি জমিতে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। ধুনটের বন্যা পরিস্থিতিও অপরিবর্তিত রয়েছে। গাইবান্ধা : গাইবান্ধা জেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত ঘাঘট, ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা ও করতোয়ার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। গতকাল ব্রহ্মপুত্রের পানি বিপদসীমার দুই সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় তিস্তা, ঘাঘট, ব্রহ্মপুত্রের চর ও নিম্নাঞ্চল ডুবে গেছে। তলিয়ে গেছে কৃষি জমি। এ পর্যন্ত জেলায় মোট ১ হাজার ১০০ হেক্টর কৃষি জমি তলিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। মেঘলা বেগমদের  ঠিকানা কোথায়? : খোলা আকাশের নিচে চোখের পানি ফেলছিলেন, আর ছাই দিয়ে থালাবাসন মাজছিলেন নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের চরজুজিরা গ্রামের মেঘলা বেগম। কারণ জানতে চাইলে তিনি ডুকরে কান্না শুরু করেন। বলেন, একদিকে পদ্মার ভাঙন, আরেকদিকে এনজিওর কিস্তি হাঙ্গরের মতো হামলে পড়ছে। মেঘলা বেগম জানান, স্বামী শহীদুল ইসলাম, সন্তান, ভাই ও মাসহ এক খণ্ড জমি নিয়ে সুখেই কাটছিল সংসার। স্বামী কৃষিকাজ করতেন। আর ভাই রিকশা চালাত। সেই আয় দিয়ে সংসার চলত তার। হঠাৎ একদিন সেই জমিটুকু পদ্মার নদীগর্ভে চলে যায়। তারপর এক বুক হাহাকার নিয়ে সেখান থেকে প্রথমে কেদারপুর লস্কর বাড়ির বাগানে আশ্রয় নেওয়া হয়। সেই বাগানও নদীগর্ভে চলে যায়। এখন পরিবার নিয়ে কেদারপুর মিয়াবাড়ির মাঠে খোলা আকাশের নিচে ঠাঁই নিয়েছেন তিনি। মেঘলা বেগম বলেন, ‘একটি এলাকায় আমরা অনেকেই বাস করতাম। সবার বাড়িঘর যা ছিল তা নদীতে ভেঙে নিয়ে গেছে। দুবার ভাঙার পর এখানে এসে আশ্রয় নিয়েছি আমরা। অনেক কষ্ট হয় খোলা আকাশের নিচে থাকতে। আগে তিন বেলা খেতাম, এখন এক বেলা খেয়ে আছি। দিন হলে রোদে পুুরি, বৃষ্টিতে ভিজি। আর রাতে পোকার কামড় খাই। কোনো বিদ্যুতের আলো নেই। চোরের ভয়ে রাত জেগে থাকতে হয়। আমার দুই বছরের একটি সন্তান আছে। এখানে কোনো বিছানা নেই। রাতে অন্ধকারে ছেলেকে নিয়ে মাটিতে থাকতে হয়।’ তিনি জানান, স্বামী কৃষিকাজ করত, ভাই রিকশা চালাত। এখন রাস্তা ভেঙে যাওয়ায় এবং ফসলি জমি নদীতে চলে যাওয়ায় কাজও বন্ধ। তিনি বলেন, ‘নদী ভেঙে যাওয়ায় অনেক গরিব হয়ে গেছি। এত কষ্ট তার ওপর আবার কিস্তি। এই বিপদের দিনেও প্রতিদিন স্যারেরা আসেন কিস্তির জন্য। কিস্তি না দিলে খুব খারাপ আচরণ করেন। আর কিছু দিন পরে যদি কিস্তিগুলো নিত, তাহলে ভালো হতো। আর সরকার যদি সাহায্য করত, আমরা তাহলে বাঁচতে পারতাম।’ মিয়াবাড়ির মাঠে খোলা আকাশের নিচে মেঘলা বেগমের পরিবারের মতো বসবাস করছে অন্তত ১০টি ভাগ্যাহত পরিবার। বসতভিটা হারানোয় মানুষগুলোর বুকজুড়ে শুধুই কান্না, শুধুই হাহাকার। দুই সপ্তাহ আগেও বাপ-দাদার বসতবাড়িতে বাস করতেন তারা। ৬ সেপ্টেম্বর পদ্মার প্রবল ভাঙন শুরু হয়। সেই ভাঙনে কপাল ভাঙে সবার। ভাঙনে বাপ-দাদার ঘরবাড়ি পদ্মা নদীতে বিলীন হয়ে যায়। কোনো রকমে কেবল ঘরের আসবাবপত্র সরানো গেছে। কিন্তু চিরতরে হারিয়ে গেছে ভিটেমাটি আশ্রয়। সব হারিয়ে এখন তারা পরের জমিতে খোলা আকাশের নিচে। তারা জানান, বৃষ্টি থেকে বাঁচতে মাথার ওপর ছাপড়া দিয়ে সন্তান, বৃদ্ধ মা-বাবাকে নিয়ে কষ্টে দিন কাটাচ্ছেন। গত ১০ দিনে সরকারের পক্ষ থেকে প্রতি পারিবারকে ৩০ কেজি চাল দেওয়া হয়েছে। ৩০ কেজি করে চালে তাদের এত বড় সংসার চলছে না।

তারা বাঁচতে চান, একটু আশ্রয় চান। তারা আরও জানান, পরিবারের সদস্যরা বিভিন্ন রোগে ভুগছে। তারা বিভিন্ন বেসরকারি এনজিও থেকে ঋণ নিয়েছিল। এই দুর্ভোগেও কিস্তির সাহেবরা পিছু ছাড়েননি। হায়েনার মতো তারা হামলে পড়ছেন। ভুক্তভোগী রাশ মনি দাস জানান, তার স্বামী মূলফত্গঞ্জ বাজারে মাঠার দোকান করতেন। এক মাস সাত দিন হলো আমাদের ঘরবাড়ি, দোকানপাট নদীতে চলে গেছে। সব হারিয়ে কেদারপুর মিয়াবাড়ির মাঠের রাস্তার পাশে কোনো রকম মাথা গুঁজেছেন। জীবন বাঁচাতে স্বামী বাজারে বাজারে গিয়ে বাদাম বিক্রি করছেন। এতে সংসার চলে না। তার ওপর কিস্তির টাকা পরিশোধ করতে হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমরা খাইতে পাই না, কিস্তি দিমু কেমনে? প্রত্যেক দিন কিস্তির স্যারেরা আসে, গলা চেপে ধরার মতো চেপে ধরে।’ রাশ মনির কথা, ‘এই সময়টা যদি কিস্তিটা বন্ধ রাখা যেত, কত না ভালো হতো।’ তিনি জানান, এক বছর ধরে প্যারালাইসিসে ভুগছেন। চিকিৎসার জন্যই স্বামী কিস্তি তুলেছিলেন। কিন্তু এখন সেই কিস্তি গলার ফাঁস হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, এ ভাঙন কবলিতরা যখন খোলা আকাশের নিচে জীবন কাটাচ্ছেন, তখন কিস্তি আর সুদের টাকা নিয়ে তাদের দুশ্চিন্তা মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চড়া সুদে টাকা এনে অনেকেই কৃষিকাজ ও ব্যবসা করছিলেন। কিন্তু নদী ভাঙন সব কেড়ে নিয়েছে। এখন কিস্তির টাকা নিয়ে তারা মহাবিপাকে। জানা গেছে, এরকম বিপাকে রয়েছে কয়েকশ পরিবার। খোঁজ নিয়ে আরও জানা গেছে, জীবন বাজি রেখে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন ভাঙন কবলিতরা। তাদের খাবার নেই, নেই শিশুদের ওষুধ খাওয়ানোর টাকা। এমনকি যুবতী মেয়েদেরও নেই কোনো নিরাপত্তা। যদিও পুলিশ প্রশাসন দাবি করছে, সব রকম নিরাপত্তা দিতে কাজ করছে পুলিশ। নড়িয়া থানার ওসি আসলাম উদ্দিন বলেন, ভাঙন কবলিতদের জন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে আরও পুলিশ মোতায়েন করা হবে। এদিকে জেলা প্রশাসন বলছে, আগামী পাঁচ মাস ভাঙন কবলিত এলাকায় ঋণ দেওয়া কোনো সংস্থা, ব্যাংক কর্তৃপক্ষ কিস্তি আদায় বন্ধ রাখবে। কিন্তু ব্যুরো বাংলা, আশা, গ্রামীণ ব্যাংকসহ বিভিন্ন এনজিও, ব্যাংক ও বীমা কোম্পানি ঠিকই ভাঙন কবলিতদের কিস্তির টাকার জন্য প্রতিদিন চাপ দিচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা