শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জুলাই, ২০২০

সরকারি চাকুরেদের করোনার ক্ষতিপূরণ নিয়ে বিভ্রান্তি

মৃত সরকারি কর্মচারীর পরিবারই ক্ষতিপূরণ পাবেন, আবেদন পড়েছে ১৫টি
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারি চাকুরেদের করোনার ক্ষতিপূরণ নিয়ে বিভ্রান্তি

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে কিংবা সুস্থ হচ্ছেন এমন সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য সরকার যে ক্ষতিপূরণ ঘোষণা করেছে তা নিয়ে এক ধরনের বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে। চাকরিরত কিংবা সাধারণ মানুষ অনেকেই মনে করছেন, সরকারি কোনো চাকুরে আক্রান্ত হলেই লাখ লাখ টাকা পাবেন। এমনকি বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ কোনো কোনো টিভি টকশোতেও এ নিয়ে বিভিন্ন ধরনের বিভ্রান্তি ছড়িয়ে পড়েছে। সরকারের এ ঘোষণার পরপরই করোনাভাইরাস আক্রান্ত হওয়ার ভুয়া পজিটিভ সনদ বাণিজ্যও বেড়েছে। যা অর্থবিভাগের নজরে এসেছে। কিন্তু অর্থবিভাগ বলছে, সরকারি চাকুরেরা আক্রান্ত হলেই লাখ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবেন, এটা ঠিক নয়। গত ২৩ এপ্রিল জারি করা এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, যেসব সরকারি চাকুরে (ডাক্তার, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, মাঠ প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী এবং যদি প্রত্যক্ষভাবে (সরাসরি) নিয়োজিত প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য কর্মচারী দায়িত্ব পালনকালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে সরকার ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এদিকে গতকাল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, অর্থ ও স্বাস্থ্যসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এক বৈঠক করে বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায়  নিয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে আপাতত যারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন বা ভবিষ্যতে কেউ মারা গেলে শুধু তাদেরকেই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। আর আক্রান্ত হয়ে সুস্থ হচ্ছেন এমন কর্মকর্তারা পরবর্তীতে ক্ষতিপূরণ পাবেন। খুব শিগগিরই এ সংক্রান্ত নতুন নির্দেশনা জারি করবে অর্থবিভাগ। অর্থবিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, শুধু সরকারি চাকুরে হলেই হবে না বরং যদি কেউ করোনা নিয়ন্ত্রণ, করোনাভাইরাস সংক্রান্ত স্বাস্থ্য কিংবা অন্যান্য সেবা প্রদান কাজে সরাসরি নিযুক্ত থেকে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হন কিংবা আক্রান্ত হয়ে মারা যান কেবলমাত্র তারাই সে ক্ষতিপূরণ পাবেন। ধরুন, কোনো চিকিৎসক হাসপাতালে কর্মরত আছেন কিন্তু তিনি করোনভাইরাস ডেডিকেটেডের বাইরের কোনো ওয়ার্ডে চিকিৎসা দিচ্ছেন তিনি আক্রান্ত হলেও ক্ষতিপূরণ পাওয়ার যোগ্য হবেন না। অর্থবিভাগ সূত্র আরও জানায়, কভিড-১৯ মহামারী বাংলাদেশে শুরু হওয়ার পর প্রত্যক্ষভাবে দেশের জন্য প্রথম জীবন উৎসর্গকারী চিকিৎসক সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিনের সহকারী অধ্যাপক ডা. মঈন উদ্দিনের পরিবার সরকার ঘোষিত ক্ষতিপূরণের জন্য আবেদন করেছেন। এই আবেদনের দুই মাস পেরিয়ে গেলেও সে দাবিনামা এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। এর আগে গত ২৩ এপ্রিল অর্থ বিভাগ থেকে এক পরিপত্র জারি করা হয়। সেখানে বলা হয়, করোনাভাইরাস মোকাবিলায় যেসব চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসনসহ সরকারি কর্মচারীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মাঠপর্যায়ে দায়িত্ব পালন করছেন, তাঁদের কেউ আক্রান্ত হলে গ্রেড ভেদে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা করে দেবে সরকার। তাঁদের কেউ মারা গেলে উত্তরাধিকারী বা উত্তরাধিকারীদের দেওয়া হবে ২৫ থেকে ৫০ লাখ টাকা করে। জানা গেছে, করোনায় আক্রান্ত হয়ে গত ১৫ এপ্রিল কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে মারা যান এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিনের সহকারী অধ্যাপক ডা. মঈন উদ্দিন। এরপর গত ২৭ এপ্রিল করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া চিকিৎসক মঈন উদ্দীনের পরিবারের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণের আবেদন করা হয়েছে। স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে গত ২৭ এপ্রিল আবেদনটি করেন মঈন উদ্দীনের স্ত্রী চৌধুরী রিফাত জাহান। এরপর স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিভাগ আবেদন অনুযায়ী টাকা ছাড়ের জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠায়। গতকাল পর্যন্ত আড়াই মাস পার হয়েছে। কিন্তু এখনো ক্ষতিপূরণের টাকা পায়নি তার পরিবার। এ বিষয়ে ডা. মঈন উদ্দিনের ভায়রা সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক (মেডিসিন) ডা. তানভীর মোহিত গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আবেদনের দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো ক্ষতিপূরণ পায়নি। এটা দুঃখজনক। অর্থ বিভাগ সূত্র জানিয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ে ইতিমধ্যে ১২ থেকে ১৫টি ক্ষতিপূরণের আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে মৃত এবং আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন এমন আবেদন রয়েছে। কিন্তু এ সংক্রান্ত ফাইল ওপেন না হওয়ায় ক্ষতিপূরণের অর্থ ছাড় শুরু হয়নি। অর্থ বিভাগের যে শাখা থেকে এ সংক্রান্ত কাজ হওয়ার কথা সেই বিভাগের বেশ কয়েকজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। ফলে অর্থ ছাড় বিলম্বিত হচ্ছে। ওই পরিপত্রে আরও বলা হয়, ২০১৫ এর বেতন স্কেল অনুযায়ী, ১৫-২০তম গ্রেডের কেউ আক্রান্ত হলে তিনি ক্ষতিপূরণ পাবেন পাঁচ লাখ, মারা গেলে পাবেন ২৫ লাখ টাকা। ১০-১৪তম গ্রেডের কেউ আক্রান্ত হলে পাবেন সাড়ে সাত লাখ এবং মারা গেলে সাড়ে ৩৭ লাখ টাকা। এ ছাড়া প্রথম-নবম গ্রেডের কেউ আক্রান্ত হলে পাবেন ১০ লাখ এবং মারা গেলে ৫০ লাখ টাকা। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের পাশাপাশি প্রশাসনের মাঠপর্যায়ে নিয়োজিত কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ যারা প্রত্যক্ষভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তাদের সবার জন্য স্বাস্থ্যবীমার কথা বলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু বীমার ক্ষেত্রে সরকারকেই প্রিমিয়াম দিতে হবে। এ ছাড়া বীমার টাকা পেতে আইনি প্রক্রিয়া শেষ করতে অনেক সময় লেগে যায়। তাই মাঠপর্যায়ে যারা কাজ করছেন তাদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে সরাসরি আর্থিক সহায়তা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এদিকে গতকাল পর্যন্ত কভিড-১৯ নিয়ন্ত্রণ, স্বাস্থ্যসেবাসহ অন্যান্য সেবায় নিয়োজিত সরকারি বিভিন্ন সংস্থা, দফতরে কর্মরত চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী, পুলিশ, আর্মিসহ প্রশাসনের কর্মরতদের মধ্যে প্রায় ৩০ হাজার জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। আর মারা গেছেন অন্তত ২০৬ জন।

এর মধ্যে গতকাল পর্যন্ত স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে জড়িত চিকিৎসক, নার্স, স্বাস্থ্যকর্মী আক্রান্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৫৪৪ জন। মারা গেছেন ৬৫ জন। এর মধ্যে ৬৩ জনই চিকিৎসক। যাদের বেশিরভাগই বিভিন্ন হাসপাতালের আইসিইউতে কর্মরত ছিলেন। বাংলাদেশ পুলিশের ১২ হাজার ৫৮২ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ৪৮ জন। এর মধ্যে ডিএমপিরই আড়াই হাজার সদস্য আক্রান্ত। এ ছাড়া পুলিশ বাহিনীর প্রায় ১৩ হাজার ৫০০ জন সদস্য কোয়ারেন্টাইনে আছেন। এখনো আইসোলেশনে আছেন অন্তত ৫ হাজার জন। আর সুস্থ হয়েছেন প্রায় ৯ হাজার জন। প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ে কর্মরত প্রায় ৩০০ কর্মকর্তা আক্রান্ত হয়েছেন। সাবেক ও বর্তমান মিলিয়ে মারা গেছেন ১৫ জন। এদিকে গতকাল আন্তবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) এক বার্তায় জানানো হয়, অদ্যাবধি সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত বা অবসরপ্রাপ্ত ৬ হাজার ২০৫ জন সদস্য বা তাদের পরিবারের ব্যক্তি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এদের মধ্যে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়েছেন চার হাজার ৬৭৫ জন। মৃত্যুবরণ করেছেন ৭৮ জন। এর মধ্যে গত এক সপ্তাহেই আক্রান্ত হয়েছেন ৫০৮ জন এবং কর্মরত দুই সেনা সদস্যসহ মারা গেছেন ১২ জন।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ
সার্টিফিকেট জটিলতায় আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে মাছ রফতানি বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১
রুমায় পর্যটকবাহী চাঁদের গাড়ি উল্টে আহত ১১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৪

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অবৈধ বালুমহালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে জরিমানা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত
লামায় সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকচালক নিহত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!
দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন গিল!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা