শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

খুনির সঙ্গে বসবাস

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
খুনির সঙ্গে বসবাস

যুক্তরাষ্ট্রে রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী আবুল বাশার সপরিবারে দেশে এসেছেন। উদ্দেশ্য ছেলেকে বাংলাদেশে বিয়ে করাবেন। বিয়ে শেষ করে আবারো সবাই উড়াল দেবেন যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে। বিয়ের আয়োজন নিয়ে গাজীপুরের টঙ্গীর আরিচপুরে তাদের বাসায় বেশ আনন্দঘন পরিবেশ। দূর-দূরান্ত থেকে আত্মীয়স্বজন আসছেন, যাচ্ছেন। বিয়ের প্রস্তুতি পর্ব নিয়ে একটা হই হই রই রই অবস্থা। বাড়ির কেয়ারটেকার থেকে শুরু করে এলাকার ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশীরাও তাদের এই আনন্দে শামিল। এই আনন্দঘন পরিবেশের মধ্যেই একটি ঘটনা বাশার পরিবারের সব কিছু ওলট পালট করে দেয়। যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরেই আবুল বাশার তার স্ত্রী মনোয়ারা বেগমসহ পরিবারের সবাই তিন তলা ভবনের দোতলায় উঠেছেন। তিন তলার একটি ফ্ল্যাট ভাড়াটে নেই, খালি। একদিন দুপুরে সেই ফ্ল্যাট ভাড়া নিতে আসেন কয়েকজন ব্যক্তি। ফ্ল্যাট দেখানোর মতো বাসায় সেই সময় কেউ ছিলেন না। যে কারণে মনোয়ারা বেগম নিজেই ভাড়াটেদের ফ্ল্যাট দেখানোর জন্য তিন তলায় উঠেন। তিনি ফ্ল্যাট খুলে ভিতরে প্রবেশ করেন। তার পেছনে ঢুকেন ভাড়া নিতে আসা ব্যক্তিরা। মনোয়ারা বেগম কিছু বুঝে ওঠার আগেই অজ্ঞাত সেই ব্যক্তিরা তার ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে। ধারালো অস্ত্র দিয়ে মনোয়ারা বেগমকে কুপিয়ে ফেলে রেখে চম্পট দেয়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু ঘটে ৫৭ বছর বয়সী মনোয়ারা বেগমের। ঘটনাটি ২০১৭ সালের জুন মাসের।

নোয়াখালীর আবুল বাসার ৪৫ বছর আগে দেশ ছাড়েন। জাহাজে করে মার্কিন মুুল্লুকে পাড়ি জমিয়েছেন তিনি। সেখানে পরিশ্রম করে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। স্ত্রী মনোয়ারা বেগম ও পাঁচ ছেলেমেয়ে নিয়ে আবুল বাশার নিউইয়র্কে স্থায়ীভাবে বসবাস করছেন। সেখানে তার রেস্তোরাঁ রয়েছে। তিনি এবং তার স্ত্রী মনোয়ারা বেগম প্রতি দুই বছরে একবার করে বাংলাদেশে আসেন। এবার তারা এসেছেন ছেলের বিয়ে দিতে সপরিবারে। টঙ্গীর বাড়িতে তাদের পক্ষে ভাড়া উত্তোলনসহ কেয়ারটেকারের দায়িত্ব পালন করেন সোহেল। তার গ্রামের বাড়ি সোনাইমুরীর হীরাপুর।

নিজ বাসায় যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মনোয়ারা বেগম এমন নৃশংসভাবে খুন হওয়ায় গোটা গাজীপুরে তোলপাড় শুরু হয়। বাড়ির ছেলের বিয়ের আনন্দের পরিবর্তে শোক সাগরে ডুবে যায় পুরো পরিবার। তার স্বামী আবুল বাশার ও সন্তানেরা বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন। ভীষণ কষ্ট পেয়েছিলেন কেয়ারটেকার সোহেলও। লাশ জাপটে ধরে ‘খালাম্মা’ ‘খালাম্মা’ বলে আহাজারি করছিলেন। মনোয়ারা বেগম তাকে খুব আদর করতেন। সন্তানের মতোই ভালোবাসতেন। সোহেলের আহাজারিতে অনেকেই সেদিন চোখের পানি আটকে রাখতে পারেননি।

ভরদুপুরে এমন খুনের ঘটনাটি পুলিশ প্রশাসনকেও ভাবিয়ে তোলে। পুলিশ, র‌্যাব এই খুনের ঘটনাটি তদন্তে মাঠে নামে। আবুল বাশার পরিবারের সঙ্গে কারও কোনো শত্রুতা ছিল কি না, বা সম্প্রতি কোনো কিছু কারও সঙ্গে ঘটেছে কি না তা জানার চেষ্টা করে গোয়েন্দারা। তারা একপর্যায়ে জানতে পারে, এবার মনোয়ারা বেগমের সঙ্গে ভাড়ার টাকার হিসাব-নিকাশ নিয়ে মনোমালিন্য হয়েছে। ঠিক মতো হিসাব না দেওয়ায় মনোয়ারা বেগম গালাগাল করেছেন কেয়ারটেকার সোহেলকে। গোয়েন্দাদের সন্দেহের তীর এখন কেয়ারটেকার সোহেল। তারা সোহেলের খোঁজ করেন। কিন্তু সোহেল নেই। যে ছেলেটি মনোয়ারা বেগমের লাশ ধরে আহাজারি করছিলেন, ঘটনার পরদিন সকাল থেকেই লাপাত্তা! সন্দেহ আরও প্রকট হয় গোয়েন্দাদের। র‌্যাব গাজীপুর থেকেই গ্রেফতার করে কেয়ারটেকার সোহেলকে। কিন্তু সব প্রশ্নের জবাবেই সোহেলের এক জবাব, ‘আমার ফাঁসিতে যদি খালাম্মার খুনিরা ধরা পড়ে, তাহলে আমার ফাঁসি হোক। আমি চাই খুনিরা ধরা পড়ুক। খালাম্মা আমার মায়ের মতো। খালাম্মা নেই, আমারও বেঁচে থাকার দরকার নেই।’ ধন্দে পড়ে যায় র‌্যাব ও তদন্ত সংশ্লিষ্টরা। তবে কি তাদের কোথাও ভুল হচ্ছে? এমন ধন্দের মধ্যেই তদন্ত কাজে ধীরগতি হয়। খুনিরা ধরা পড়ে না। সোহেলকে পাঠানো হয় কারাগারে। মামলার তদন্ত সেখানেই থেমে থাকে। ধীরে ধীরে সব কিছুই স্বাভাবিক হতে থাকে। পেরিয়ে যায় এক বছর।

মামলার বাদী মনোয়ারা বেগমের স্বামী আবুল বাশারও হতাশ। তিনি আবেদন করেন মামলার তদন্তে ভার পিবিআইকে দেওয়ার জন্য। তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মামলার তদন্তের ভার দেওয়া হয় পিবিআইকে।

পিবিআইয়ের গাজীপুরের পরিদর্শক মোস্তফা খায়রুল বাশারকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়। তদন্তভার পাওয়ার পর প্রথমে হত্যাকান্ডের কোনো সূত্র খুঁজে পাচ্ছিল না পিবিআই। খুনের বিষয়ে তদন্ত করতে যেয়ে দুটি নাম ঘুরে ফিরে আসে তদন্তকারী কর্মকর্তার কাছে। স্থানীয় সন্ত্রাসী স্বপন মিয়া ও আরিফ খানকে সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেফতার করে পিবিআই। এরা সন্দেহের বাইরে ছিল প্রথম থেকেই। তাদের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। যে সন্দেহ প্রথম থেকে করা হচ্ছিল সেটাই প্রমাণিত হলো। জেরার মুখে তারা হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। তারা বলেছে এ ঘটনার মাস্টারমাইন্ড কেয়ারটেকার সোহেল। এরা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।

পিবিআই টিমের কাছে জেরার মুখে স্বপন বলেন, তার পেশা ছিল ‘তিন মিনিটে চুরি’ করা। তার একমাত্র ছেলের মৃত্যুর পর এ পেশা ছেড়ে দেন। এখন অন্য ব্যবসা করেন। যেহেতু তিনি আগে চুরি করতেন, সেহেতু কেউ ডাকলে তাকে যেতে হয়। এবার তাকে ডেকেছেন পাড়ার মাস্তান খান্ডে বাবু ওরফে সোহেল মাহমুদ। গিয়ে দেখেন খান্ডে বাবুর সঙ্গে আছেন স্বপন মিয়ার পূর্বপরিচিত আরও তিনজনসহ সোনাইমুরীর সোহেল।

স্বপন মিয়া পুলিশের জেরায় বলতে থাকেন বাড়ির ভাড়া তুলতে তুলতে তার ইচ্ছা বড় হতে থাকে। তার ইচ্ছা ছিল খালাম্মা মনোয়ারা বেগমের মেয়েকে বিয়ে করবেন। এ কারণে খালাম্মাকে তিনি খুব ভালোবাসেন। সোহেল পরে বুঝতে পারেন মার্কিন দেশে জন্ম ও বসবাসকারী খালাম্মার মেয়ে তাকে কখনো বিয়ে করবেন না। খালাম্মাও তাকে বিয়ের প্রস্তাব দেবেন না। সুতরাং খালাম্মাকে ভালোবাসাটা বৃথাই। তাই তার লোভ জন্মে বাড়ির ওপর। মনোয়ারা বেগমকে হত্যা করতে পারলেই অন্তত বাড়ির মালিক বনে যেতে পারবেন তিনি। কেয়ারটেকার সোহেল খান্ডে বাবু ওরফে সোহেল মাহমুদের সঙ্গে চুক্তি করেন পাঁচ লাখ টাকার। খান্ডে বাবু আবার তাদের ভাড়া করে খুন করতেন। নগদ ২ লাখ টাকা দেন এবং কীভাবে খুন হবে তার ছক দেন। কথা ছিল, বাকি টাকা হত্যাকান্ডের পর দেওয়া হবে। সেই টাকা সোহেল তাদের আর দেননি। 

যে ইচ্ছা পূরণে যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মনোয়ারা বেগমকে হত্যা করেছিলেন সোহেল, সেই ইচ্ছা পূরণ দূরের কথা তার জায়গা এখন কারাগার। অপেক্ষায় থাকতে হচ্ছে চূড়ান্ত বিচারের জন্য। এ ঘটনায় জড়িত কেয়ারটেকার সোহেল, ভাড়াটে খুনি স্বপন আর আরিফ রয়েছেন কারাগারে। অপর খুনি সোহেল মাহমুদ পলাতক।

এই বিভাগের আরও খবর
রাবিতে আবারও কর্মবিরতি, ক্যাম্পাস বন্ধের আশঙ্কা
রাবিতে আবারও কর্মবিরতি, ক্যাম্পাস বন্ধের আশঙ্কা
এইচএসসি পরীক্ষা মে-জুনে, হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে
এইচএসসি পরীক্ষা মে-জুনে, হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে
বুড়িগঙ্গায় হাত-পা বাঁধা মা-ছেলেসহ চার লাশ
বুড়িগঙ্গায় হাত-পা বাঁধা মা-ছেলেসহ চার লাশ
অসচেতনতা
অসচেতনতা
থাপ্পড় দেওয়ায় শ্বাসরোধে হত্যা শ্বশুরকে
থাপ্পড় দেওয়ায় শ্বাসরোধে হত্যা শ্বশুরকে
পোষ্য কোটা ইস্যুতে ফের তিন দিনের কর্মবিরতি
পোষ্য কোটা ইস্যুতে ফের তিন দিনের কর্মবিরতি
ভারতে নিষিদ্ধ হলো অনলাইন গেম
ভারতে নিষিদ্ধ হলো অনলাইন গেম
তিনবিঘা করিডর বিএসএফের হয়রানির অভিযোগে বিক্ষোভ
তিনবিঘা করিডর বিএসএফের হয়রানির অভিযোগে বিক্ষোভ
বিমানবন্দর স্টেশনের কাছে ট্রেন লাইনচ্যুত
বিমানবন্দর স্টেশনের কাছে ট্রেন লাইনচ্যুত
ময়নাতদন্তে শরীরে আঘাতের চিহ্ন মেলেনি
ময়নাতদন্তে শরীরে আঘাতের চিহ্ন মেলেনি
ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও চারজনের মৃত্যু
খুলনায় যুবদল নেতাকে গলা কেটে হত্যা
খুলনায় যুবদল নেতাকে গলা কেটে হত্যা
সর্বশেষ খবর
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী
প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স
নির্বাচনবিরোধী শক্তি প্রকাশ্যে তাদের মুখোশ উন্মোচন করছে : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ
তিন ঘণ্টা পর পৌঁছেছে ট্রেন, যাত্রীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা
শিক্ষা সামগ্রী বিতরণের মাধ্যমে নবযাত্রা করলো বসুন্ধরা শুভসংঘ রুমা উপজেলা শাখা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ
প্রথমবারের মতো ই-ফুটবল বিশ্বকাপে অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে : সাইফ আলী খান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী আগামী ৬ সেপ্টেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী
রাজবাড়ীতে মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের
নেপালকে উড়িয়ে দাপুটে জয় বাংলাদেশের মেয়েদের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি
গাইবান্ধায় কবরস্থান থেকে ১৮ কঙ্কাল চুরি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু
একাদশে ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের আবেদন শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী
কেন এলেন না ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান
একাত্তর ইস্যু সমাধানে প্রস্তুত পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনড় অবস্থানে দলগুলো
অনড় অবস্থানে দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়ের জটিল সমীকরণ
জয়ের জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর
হাত বাড়ালেই মিলছে লুটের পাথর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই
সংবিধানের বাইরে পিআর ভোটের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমাহীন বর্বরতা
সীমাহীন বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি
মার্কিন বাহিনীতে ব্রি. জেনারেল বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের
দাপট পিটিয়ে মারা চক্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া
বন্ধ্যত্ব কাটাতে চায় বিএনপি জামায়াতও মরিয়া

নগর জীবন

রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের
রাষ্ট্রের সিস্টেমটাই হয়ে গেছে দখলের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া কেন মেজাজ হারান
জয়া কেন মেজাজ হারান

শোবিজ

নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত
নির্বাচন হোক সংশয়মুক্ত

সম্পাদকীয়

সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু
সীমান্ত সম্মেলনে সাত ইস্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত
ইসরায়েলকে নিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় দ্রুত বদলে যাচ্ছে জনমত

পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত
নির্দেশের অপেক্ষায় বিএনপি প্রচারণায় জামায়াত

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতেই নির্বাচন দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে
হকিতে অস্থিরতা বাড়ছে

মাঠে ময়দানে

কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না
কোনো ষড়যন্ত্রই নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর
পাল্টে যাচ্ছে কর্ণফুলীর তীর

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়
দুর্ভিক্ষে দুর্বিষহ জীবন গাজায়

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ
মিসরে সমুদ্রতলে প্রাচীন শহরের খোঁজ

পূর্ব-পশ্চিম

মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট
মা-মেয়ে অপহরণ, মালামাল লুট

দেশগ্রাম

যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন
যারা পিআর চায় তাদের ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে : সালাহউদ্দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে

রকমারি

জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই
জনগণের আকাঙ্ক্ষা না বুঝলে ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে তেজগাঁওয়ে গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা