শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

তালেবান সরকারে মতবিরোধ তুঙ্গে বারাদারসহ কয়েক নেতা নিখোঁজ

কান্দাহারে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবান সরকারে মতবিরোধ তুঙ্গে বারাদারসহ কয়েক নেতা নিখোঁজ

আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলকারী তালেবানের মধ্যে অন্তর্বিরোধ বেড়েই চলেছে। এ বিরোধ শীর্ষ পর্যায়েও দেখা দিয়েছে। এমনকি প্রেসিডেন্ট প্রাসাদেও তুমুল বাগ্বিতন্ডার খবর পাওয়া গেছে। জানা গেছে, এর পর থেকেই তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা মুহাম্মদ ওমরের জামাই মোল্লা আবদুল গনি বারাদার, শীর্ষ নেতা মোল্লা আখুন্দজাদাসহ বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এরই মধ্যে আবদুল গনি বারাদার নিহত হয়েছেন বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে, তবে তালেবান এ খবর মিথ্যা দাবি করেছে। সূত্র : বিবিসি, রয়টার্স, আলজাজিরা। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন বাহিনী চলে যাওয়ার পর ১৫ আগস্ট তালেবান বিনা যুদ্ধে ক্ষমতা দখল করে। এরপর সরকার গঠনে জোর চেষ্টা চালালেও নিজেদের মধ্যে বিরোধে তা বিলম্বিত হতে থাকে। এ অবস্থায় তিন সপ্তাহ পর একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের ঘোষণা দেওয়া হলেও এ পর্যন্ত শপথ গ্রহণ করতে পারেনি। এরই মধ্যে প্রকাশ্যে এসেছে তালেবান সরকারে মতবিরোধ তুঙ্গে ওঠার কথা। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী মূলত নতুন সরকারের পদপদবি নিয়ে তালেবানের সহপ্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আবদুল গানি বারাদার ও মন্ত্রিসভার এক সদস্যের মধ্যে তুমুল বাগ্বিতন্ডা হয়। এ খবর গোপন করার চেষ্টা হলেও তালেবানের এক সূত্র জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট প্যালেসে বারাদারের সঙ্গে হাক্কানি নেটওয়ার্কের প্রভাবশালী নেতা খলিলুর রহমান হাক্কানির বাগ্বিতন্ডা হয়। খলিল তালেবান সরকারের শরণার্থীবিষয়ক মন্ত্রী। কাতারে অবস্থানরত তালেবানের এক জ্যেষ্ঠ নেতা জানিয়েছেন, গত সপ্তায় এ ঘটনা ঘটে। তালেবানের বিভিন্ন সূত্র বলছেন, দ্ব›েদ্বর অন্যতম কারণ সরকারের কাঠামো নিয়ে বারাদার অসন্তুষ্ট। এ ছাড়া তালেবানের আবার ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার পেছনে কার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি তা নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে। বারাদার মনে করেন তার মতো ব্যক্তিরা, যারা কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রেখেছিলেন তাদের কারণেই তালেবানের ‘জয়’ হয়েছে। অন্যদিকে হাক্কানি নেটওয়ার্কের সদস্যরা মনে করেন যুদ্ধ ক্ষেত্রে লড়াইয়ের মাধ্যমে তালেবানের জয় নিশ্চিত হয়।

তালেবানের এক কর্মকর্তা বিবিসি পশতুকে বলেছেন, মোল্লা বারাদার ও খলিলুর রহমান হাক্কানির মধ্যে তীব্র বাদানুবাদ হয়েছে। ওই সময় কাছেই তাদের সমর্থকদের মধ্যেও ঝগড়া শুরু হয়ে যায়। একপর্যায়ে মোল্লা বারাদার প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে যান। এ ঘটনার পরপরই বারাদারকে হত্যা করা হয়েছে বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে। বলা হয়, তিনি কান্দাহারে যাওয়ার পর দুর্ধর্ষ হাক্কানি গোষ্ঠীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হন। তবে তালেবানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে বারাদার নিহত হওয়ার খবর স্রেফ গুজব। তিনি জীবিত এবং সুস্থ আছেন। তার পরও সন্দেহ দূর হয়নি। কারণ এর আগে মোল্লা ওমর নিহত হওয়ার খবরও দুই বছরের বেশি সময় গোপন রেখেছিল তালেবান।

তিনি নিহত হলেও পুরো সময় তারা ওমরের নাম ব্যবহার করে একের পর এক মিথ্যা বিবৃতি প্রকাশ করেছে।

এ অবস্থায় মোল্লা বারাদার আসলে কোথায়, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেই চলেছে। বিশেষ করে ১০ দিন ধরে তার কোনো খোঁজ নেই।

গোয়েন্দাদের তথ্যানুযায়ী কোনো কোনো সূত্র বলছেন, হাক্কানি গোষ্ঠীর সঙ্গে বারাদার শিবিরের সংঘর্ষের সময় গুরুতর জখম হন বারাদার। এরপর বেঁচে আছেন না মারা গেছেন তা নিশ্চিত নয়। বিশেষ করে বেঁচে থাকলে তিনি দেখা দিতে পারতেন, কিন্তু তা দিচ্ছেন না। এতে মৃত্যুর গুজব ডালপালা মেলেছে। তবে আফগানিস্তানের বিভিন্ন রাজনৈতিক মহলের কাছে আসা রিপোর্ট অনুযায়ী বারাদারের মৃত্যু হয়েছে। যদিও তালেবান সোমবার বারাদারের নামে একটি অডিও প্রকাশ করেছে। তাতে তিনি বেঁচে আছেন বলে উল্লেখ করা হয়। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, বেঁচে থাকলে ভিডিওর বদলে অডিও কেন? তিনি কেন নিজেই প্রকাশ্যে সংবাদ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন না? তার কোনো ভিডিওবার্তাও কেন প্রকাশ করা হচ্ছে না? অন্য এক সূত্র জানান, দোহায় আমেরিকা ও অন্য রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে আলোচনায় থাকা তালেবান গোষ্ঠীর সঙ্গে যখন আলোচনা চলছে তখন পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা এমন কিছু তৎপরতা চালাচ্ছে যে কারণে ১০ দিন ধরে তালেবান সরকার নিয়ে ঠান্ডা যুদ্ধ চলছে। বিশেষ করে পাকিস্তানপন্থি আর পাকিস্তানবিরোধী অংশের মধ্যে দ্ধন্ধ চরম আকার নিয়েছে।

এদিকে বারাদারের মতো শীর্ষ নেতা মোল্লা আখুন্দজাদাকেও প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে না। তালেবানের রাজনৈতিক, সামরিক ও ধর্মীয় বিষয়ক এই সর্বোচ্চ নেতাকে নিয়েও বিভিন্ন ধরনের গুজব ছড়িয়ে পড়ছে। আরও কয়েকজন নেতারও নিখোঁজ সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। সব মিলিয়ে তালেবানের ভিতরে বিরোধ বড় আকার ধারণ করে চলেছে, যা সংঘাতে রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।

কান্দাহারে তালেবানবিরোধী বিক্ষোভ : আফগানিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর কান্দাহারে তালেবানবিরোধী বিক্ষোভ করেছেন হাজার হাজার বাসিন্দা। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, তালেবান তিন দিনের মধ্যে বাড়ি ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে। আর তারই প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিক্ষোভ করেন বাসিন্দারা।

জানা গেছে, সরকারি মালিকানাধীন একটি আবাসিক এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরে যেতে তিন দিন সময় বেঁধে দেন তালেবান কর্তৃপক্ষ। এরই প্রতিবাদে কান্দাহারের গভর্নর কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন সাড়ে ৩ হাজার বাসিন্দা। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া এক নারী মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে বলেন, ‘আমার অন্য কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। সাম্প্রতিক সংঘাতে পরিবারের বহু সদস্য হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছি আমি।’ তিনি আরও জানান, ওই আবাসিক এলাকায় বসবাসরত সবাই নিজেদের শেষ সম্পদ ব্যয় করে বাড়ি বানিয়ে নিয়েছেন। এখন অন্য কোথাও যাওয়ার উপায় তাদের নেই। স্থানীয় টেলিভিশনে প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, বিক্ষোভকারীরা একটি সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। কান্দাহারের অ্যাকটিভিস্ট মুহাম্মদ ইবরাহিম জানিয়েছেন, ফেরকাহ-ই কোহনা আবাসিক এলাকাটি প্রাদেশিক রাজধানীর এক প্রান্তে অবস্থিত। সরকারি মালিকানাধীন জায়গাটি সরকারি কর্মীদের মধ্যে বিতরণ করে দেয় আগের সরকার। তবে বণ্টনের সময় দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে সরকারি কর্মী ছাড়াও অন্যরা জমি বরাদ্দ নিতে সক্ষম হন। কোনো কোনো বাসিন্দা ২০ বছরের বেশি সময় ধরে সেখানে বসবাস করছেন। বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়ার বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেননি তালেবান মুখপাত্র।

অর্থনৈতিক সংকট চোখ রাঙাচ্ছে তালেবানকে : কাবুল দখলের এক মাস পর দ্রুতগতিতে অর্জিত তাদের সামরিক সাফল্যকে দীর্ঘস্থায়ী একটি শান্তিকালীন সরকারে রূপান্তর করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে তালেবানকে। খরা ও দুর্ভিক্ষ দেশটির হাজার হাজার মানুষকে শহরে এসে আশ্রয় নিতে বাধ্য করেছে। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আশঙ্কা, চলতি মাসের শেষ দিকে মজুদ খাদ্য ফুরিয়ে যেতে পারে। তেমনটা হলে ১ কোটি ৪০ লাখ আফগান অনাহারের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যেতে পারে বলেও অনুমান তাদের। নতুন তালেবান সরকার নারী অধিকার সুরক্ষিত রাখার প্রতিশ্রতি পূরণ করছে কি না বা আল-কায়েদার মতো জঙ্গিগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিচ্ছে কি না পশ্চিমা দেশগুলো এসব দিকে বেশি মনোযোগ দিলেও বেশির ভাগ আফগানের কাছে এখন কোনোমতে টিকে থাকাই প্রধান অগ্রাধিকার।

কাবুলের বাসিন্দা আবদুল্লাহ গণমাধ্যমকে বলেন, সব নারী, পুরুষ, শিশু ক্ষুধার্ত। তাদের কাছে এক ব্যাগ ময়দা বা রান্নার তেলও নেই। ব্যাংকগুলোর বাইরে এখনো অপেক্ষমাণের দীর্ঘ সারি, কাউন্টার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারলে এক সপ্তার জন্য তুলতে পারছেন সর্বোচ্চ ২০০ ডলার বা ২০ হাজার আফগানি, ক্ষীণ হতে থাকা রিজার্ভের সুরক্ষায় এ সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। কাবুলজুড়ে এখন অসংখ্য ছোটখাট অস্থায়ী বাজার, যেখানে মানুষজন অর্থের জন্য ঘরের জিনিসপত্র বিক্রি করতে নেমেছেন, যদিও ক্রেতার সংখ্যা সীমিত। বিভিন্ন সূত্রের তথ্যানুযায়ী শত শত কোটি ডলারের বিদেশি সাহায্যের পরও আফগানিস্তানের অর্থনীতি দীর্ঘদিন ধরেই ধুঁকছিল; জনসংখ্যার ক্রমাগত বৃদ্ধির সঙ্গে প্রবৃদ্ধি তাল মেলাতে ব্যর্থ হয়। চাকরি দুষ্প্রাপ্য। সরকারি কর্মীদের অনেকে জুলাই থেকে বেতনও পাননি। ফলে এক ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে এসে পড়েছে দেশটির জনগণ।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা