শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১

তালেবান সরকারে মতবিরোধ তুঙ্গে বারাদারসহ কয়েক নেতা নিখোঁজ

কান্দাহারে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
তালেবান সরকারে মতবিরোধ তুঙ্গে বারাদারসহ কয়েক নেতা নিখোঁজ

আফগানিস্তানে ক্ষমতা দখলকারী তালেবানের মধ্যে অন্তর্বিরোধ বেড়েই চলেছে। এ বিরোধ শীর্ষ পর্যায়েও দেখা দিয়েছে। এমনকি প্রেসিডেন্ট প্রাসাদেও তুমুল বাগ্বিতন্ডার খবর পাওয়া গেছে। জানা গেছে, এর পর থেকেই তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা মুহাম্মদ ওমরের জামাই মোল্লা আবদুল গনি বারাদার, শীর্ষ নেতা মোল্লা আখুন্দজাদাসহ বেশ কয়েকজন গুরুত্বপূর্ণ নেতার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। এরই মধ্যে আবদুল গনি বারাদার নিহত হয়েছেন বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে, তবে তালেবান এ খবর মিথ্যা দাবি করেছে। সূত্র : বিবিসি, রয়টার্স, আলজাজিরা। আফগানিস্তান থেকে মার্কিন বাহিনী চলে যাওয়ার পর ১৫ আগস্ট তালেবান বিনা যুদ্ধে ক্ষমতা দখল করে। এরপর সরকার গঠনে জোর চেষ্টা চালালেও নিজেদের মধ্যে বিরোধে তা বিলম্বিত হতে থাকে। এ অবস্থায় তিন সপ্তাহ পর একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের ঘোষণা দেওয়া হলেও এ পর্যন্ত শপথ গ্রহণ করতে পারেনি। এরই মধ্যে প্রকাশ্যে এসেছে তালেবান সরকারে মতবিরোধ তুঙ্গে ওঠার কথা। প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী মূলত নতুন সরকারের পদপদবি নিয়ে তালেবানের সহপ্রতিষ্ঠাতা মোল্লা আবদুল গানি বারাদার ও মন্ত্রিসভার এক সদস্যের মধ্যে তুমুল বাগ্বিতন্ডা হয়। এ খবর গোপন করার চেষ্টা হলেও তালেবানের এক সূত্র জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট প্যালেসে বারাদারের সঙ্গে হাক্কানি নেটওয়ার্কের প্রভাবশালী নেতা খলিলুর রহমান হাক্কানির বাগ্বিতন্ডা হয়। খলিল তালেবান সরকারের শরণার্থীবিষয়ক মন্ত্রী। কাতারে অবস্থানরত তালেবানের এক জ্যেষ্ঠ নেতা জানিয়েছেন, গত সপ্তায় এ ঘটনা ঘটে। তালেবানের বিভিন্ন সূত্র বলছেন, দ্ব›েদ্বর অন্যতম কারণ সরকারের কাঠামো নিয়ে বারাদার অসন্তুষ্ট। এ ছাড়া তালেবানের আবার ক্ষমতা ফিরে পাওয়ার পেছনে কার ভূমিকা সবচেয়ে বেশি তা নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে। বারাদার মনে করেন তার মতো ব্যক্তিরা, যারা কূটনৈতিক তৎপরতা অব্যাহত রেখেছিলেন তাদের কারণেই তালেবানের ‘জয়’ হয়েছে। অন্যদিকে হাক্কানি নেটওয়ার্কের সদস্যরা মনে করেন যুদ্ধ ক্ষেত্রে লড়াইয়ের মাধ্যমে তালেবানের জয় নিশ্চিত হয়।

তালেবানের এক কর্মকর্তা বিবিসি পশতুকে বলেছেন, মোল্লা বারাদার ও খলিলুর রহমান হাক্কানির মধ্যে তীব্র বাদানুবাদ হয়েছে। ওই সময় কাছেই তাদের সমর্থকদের মধ্যেও ঝগড়া শুরু হয়ে যায়। একপর্যায়ে মোল্লা বারাদার প্রাসাদ থেকে বেরিয়ে যান। এ ঘটনার পরপরই বারাদারকে হত্যা করা হয়েছে বলে খবর ছড়িয়ে পড়ে। বলা হয়, তিনি কান্দাহারে যাওয়ার পর দুর্ধর্ষ হাক্কানি গোষ্ঠীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত হন। তবে তালেবানের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে বারাদার নিহত হওয়ার খবর স্রেফ গুজব। তিনি জীবিত এবং সুস্থ আছেন। তার পরও সন্দেহ দূর হয়নি। কারণ এর আগে মোল্লা ওমর নিহত হওয়ার খবরও দুই বছরের বেশি সময় গোপন রেখেছিল তালেবান।

তিনি নিহত হলেও পুরো সময় তারা ওমরের নাম ব্যবহার করে একের পর এক মিথ্যা বিবৃতি প্রকাশ করেছে।

এ অবস্থায় মোল্লা বারাদার আসলে কোথায়, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেই চলেছে। বিশেষ করে ১০ দিন ধরে তার কোনো খোঁজ নেই।

গোয়েন্দাদের তথ্যানুযায়ী কোনো কোনো সূত্র বলছেন, হাক্কানি গোষ্ঠীর সঙ্গে বারাদার শিবিরের সংঘর্ষের সময় গুরুতর জখম হন বারাদার। এরপর বেঁচে আছেন না মারা গেছেন তা নিশ্চিত নয়। বিশেষ করে বেঁচে থাকলে তিনি দেখা দিতে পারতেন, কিন্তু তা দিচ্ছেন না। এতে মৃত্যুর গুজব ডালপালা মেলেছে। তবে আফগানিস্তানের বিভিন্ন রাজনৈতিক মহলের কাছে আসা রিপোর্ট অনুযায়ী বারাদারের মৃত্যু হয়েছে। যদিও তালেবান সোমবার বারাদারের নামে একটি অডিও প্রকাশ করেছে। তাতে তিনি বেঁচে আছেন বলে উল্লেখ করা হয়। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে, বেঁচে থাকলে ভিডিওর বদলে অডিও কেন? তিনি কেন নিজেই প্রকাশ্যে সংবাদ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন না? তার কোনো ভিডিওবার্তাও কেন প্রকাশ করা হচ্ছে না? অন্য এক সূত্র জানান, দোহায় আমেরিকা ও অন্য রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে আলোচনায় থাকা তালেবান গোষ্ঠীর সঙ্গে যখন আলোচনা চলছে তখন পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা এমন কিছু তৎপরতা চালাচ্ছে যে কারণে ১০ দিন ধরে তালেবান সরকার নিয়ে ঠান্ডা যুদ্ধ চলছে। বিশেষ করে পাকিস্তানপন্থি আর পাকিস্তানবিরোধী অংশের মধ্যে দ্ধন্ধ চরম আকার নিয়েছে।

এদিকে বারাদারের মতো শীর্ষ নেতা মোল্লা আখুন্দজাদাকেও প্রকাশ্যে দেখা যাচ্ছে না। তালেবানের রাজনৈতিক, সামরিক ও ধর্মীয় বিষয়ক এই সর্বোচ্চ নেতাকে নিয়েও বিভিন্ন ধরনের গুজব ছড়িয়ে পড়ছে। আরও কয়েকজন নেতারও নিখোঁজ সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। সব মিলিয়ে তালেবানের ভিতরে বিরোধ বড় আকার ধারণ করে চলেছে, যা সংঘাতে রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।

কান্দাহারে তালেবানবিরোধী বিক্ষোভ : আফগানিস্তানের দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর কান্দাহারে তালেবানবিরোধী বিক্ষোভ করেছেন হাজার হাজার বাসিন্দা। বিক্ষোভকারীরা বলছেন, তালেবান তিন দিনের মধ্যে বাড়ি ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে। আর তারই প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিক্ষোভ করেন বাসিন্দারা।

জানা গেছে, সরকারি মালিকানাধীন একটি আবাসিক এলাকা থেকে বাসিন্দাদের সরে যেতে তিন দিন সময় বেঁধে দেন তালেবান কর্তৃপক্ষ। এরই প্রতিবাদে কান্দাহারের গভর্নর কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন সাড়ে ৩ হাজার বাসিন্দা। বিক্ষোভে অংশ নেওয়া এক নারী মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে বলেন, ‘আমার অন্য কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। সাম্প্রতিক সংঘাতে পরিবারের বহু সদস্য হারিয়ে অসহায় হয়ে পড়েছি আমি।’ তিনি আরও জানান, ওই আবাসিক এলাকায় বসবাসরত সবাই নিজেদের শেষ সম্পদ ব্যয় করে বাড়ি বানিয়ে নিয়েছেন। এখন অন্য কোথাও যাওয়ার উপায় তাদের নেই। স্থানীয় টেলিভিশনে প্রচারিত ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, বিক্ষোভকারীরা একটি সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন। কান্দাহারের অ্যাকটিভিস্ট মুহাম্মদ ইবরাহিম জানিয়েছেন, ফেরকাহ-ই কোহনা আবাসিক এলাকাটি প্রাদেশিক রাজধানীর এক প্রান্তে অবস্থিত। সরকারি মালিকানাধীন জায়গাটি সরকারি কর্মীদের মধ্যে বিতরণ করে দেয় আগের সরকার। তবে বণ্টনের সময় দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে সরকারি কর্মী ছাড়াও অন্যরা জমি বরাদ্দ নিতে সক্ষম হন। কোনো কোনো বাসিন্দা ২০ বছরের বেশি সময় ধরে সেখানে বসবাস করছেন। বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়ার বিষয়ে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য করেননি তালেবান মুখপাত্র।

অর্থনৈতিক সংকট চোখ রাঙাচ্ছে তালেবানকে : কাবুল দখলের এক মাস পর দ্রুতগতিতে অর্জিত তাদের সামরিক সাফল্যকে দীর্ঘস্থায়ী একটি শান্তিকালীন সরকারে রূপান্তর করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হচ্ছে তালেবানকে। খরা ও দুর্ভিক্ষ দেশটির হাজার হাজার মানুষকে শহরে এসে আশ্রয় নিতে বাধ্য করেছে। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির আশঙ্কা, চলতি মাসের শেষ দিকে মজুদ খাদ্য ফুরিয়ে যেতে পারে। তেমনটা হলে ১ কোটি ৪০ লাখ আফগান অনাহারের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে যেতে পারে বলেও অনুমান তাদের। নতুন তালেবান সরকার নারী অধিকার সুরক্ষিত রাখার প্রতিশ্রতি পূরণ করছে কি না বা আল-কায়েদার মতো জঙ্গিগোষ্ঠীকে আশ্রয় দিচ্ছে কি না পশ্চিমা দেশগুলো এসব দিকে বেশি মনোযোগ দিলেও বেশির ভাগ আফগানের কাছে এখন কোনোমতে টিকে থাকাই প্রধান অগ্রাধিকার।

কাবুলের বাসিন্দা আবদুল্লাহ গণমাধ্যমকে বলেন, সব নারী, পুরুষ, শিশু ক্ষুধার্ত। তাদের কাছে এক ব্যাগ ময়দা বা রান্নার তেলও নেই। ব্যাংকগুলোর বাইরে এখনো অপেক্ষমাণের দীর্ঘ সারি, কাউন্টার পর্যন্ত পৌঁছাতে পারলে এক সপ্তার জন্য তুলতে পারছেন সর্বোচ্চ ২০০ ডলার বা ২০ হাজার আফগানি, ক্ষীণ হতে থাকা রিজার্ভের সুরক্ষায় এ সীমা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। কাবুলজুড়ে এখন অসংখ্য ছোটখাট অস্থায়ী বাজার, যেখানে মানুষজন অর্থের জন্য ঘরের জিনিসপত্র বিক্রি করতে নেমেছেন, যদিও ক্রেতার সংখ্যা সীমিত। বিভিন্ন সূত্রের তথ্যানুযায়ী শত শত কোটি ডলারের বিদেশি সাহায্যের পরও আফগানিস্তানের অর্থনীতি দীর্ঘদিন ধরেই ধুঁকছিল; জনসংখ্যার ক্রমাগত বৃদ্ধির সঙ্গে প্রবৃদ্ধি তাল মেলাতে ব্যর্থ হয়। চাকরি দুষ্প্রাপ্য। সরকারি কর্মীদের অনেকে জুলাই থেকে বেতনও পাননি। ফলে এক ভয়াবহ পরিস্থিতির মুখে এসে পড়েছে দেশটির জনগণ।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩৭ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
কৃষকের কামড়ে প্রাণ গেল সাপের!
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
বিনিয়োগের ফাঁদে ৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ, গ্রেপ্তার ২
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে গিয়ে গোপালগঞ্জের যুবক নিহত
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
বেরোবিতে বিপন্ন ধূপগাছ ছড়াচ্ছে সুগন্ধি
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
কক্সবাজারে আবারও উড়োজাহাজের সঙ্গে কুকুরের ধাক্কা
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ছয় নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
পূর্বশত্রুতার জেরে খুন হন বিদেশফেরত যুবক
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাক চাপায় কৃষক দলের দুই নেতার মৃত্যু
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
ভারতের নতুন সেনাঘাঁটি বাংলাদেশ সীমান্তের কাছে
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সবজিতে স্বস্তি পিঁয়াজে হাহাকার
সর্বশেষ খবর
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন
কুলাউড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দের উদ্বোধন

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত
গাজীপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় যুবক নিহত

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের
গামিনীকে সংবর্ধনা মাঠকর্মীদের

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত
উন্নয়ন ভাবনা নিয়ে ‘তারুণ্যের চোখে ডোমার’ সেমিনার অনুষ্ঠিত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত
উখিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় রোহিঙ্গা যুবক নিহত

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক
বরিশালে অস্ত্র, মাদক ও টাকাসহ নারী গ্রেপ্তার, স্বামী পলাতক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট
বরিশালে মৎস্য দপ্তরের জব্দ করা জাটকা লুট

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
২০ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
এশিয়ান আরচারির সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২
জি-মেইল হ্যাক করে ব্যাংক হিসাব থেকে ১৭ লাখ টাকা স্থানান্তর, গ্রেপ্তার ২

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ
মাদারীপুরের ডাসারে সেলুনে বই পড়ার নতুন উদ্যোগ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
গাইবান্ধায় বাস টার্মিনালে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ কোটি ৬৫ লাখ টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার
কালকিনি তাঁতী লীগের সম্পাদক গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য
বুয়েটের অপূর্বের নেতৃত্বে ‘নিউরাল নিনজাস’ দলের আন্তর্জাতিক সাফল্য

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী ওয়াটসন মারা গেছেন
নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী ওয়াটসন মারা গেছেন

৫১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা
কাস্তে প্রতীকের সমর্থনে গাইবান্ধায় সিপিবির কর্মীসভা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি
ফ্যাসিবাদী গোষ্ঠী নৈরাজ্য সৃষ্টির করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে : আইজিপি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ৩ নেতা গ্রেপ্তার

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা
যমুনামুখী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে পুলিশের বাধা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন
গণতন্ত্রকে ধ্বংস ও যুক্তরাষ্ট্রকে বিব্রত করছেন ট্রাম্প: বাইডেন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অলিম্পিক ২০২৮-এ ক্রিকেট ফিরলেও ধোঁয়াশায় বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির
ভোট ব্যবস্থাপনায় প্রযুক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিতের উদ্যোগ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন
প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি
মাগুরায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা
বিনামূল্যে সবার জন্য উন্মুক্ত হচ্ছে গুগল ম্যাপসের এআই সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে চলতি মাসে ফিরলেন ৯২৮ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু
বন্যপ্রাণী ও বন রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক নিবন্ধন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার
কক্সবাজারে ডাকাত দলের চার সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক
মহাবিশ্বের ভবিষ্যৎ নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে নতুন বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স
মনে হচ্ছে নির্বাচন বানচাল করা গণহত্যাকারীদের একমাত্র লক্ষ্য : প্রিন্স

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম