শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

উন্নয়নের অপেক্ষায় বগুড়া

সরাসরি বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত রেললাইন সংযোগ, পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দর, অর্থনৈতিক জোন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কথা থাকলেও এখনো বাস্তবায়ন হয়নি
আবদুর রহমান টুলু, বগুড়া
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়নের অপেক্ষায় বগুড়া

সম্ভাবনাময় হওয়ার পরও সম্ভব হচ্ছে না বগুড়ার উন্নয়ন। বগুড়া থেকে সরাসরি বঙ্গবন্ধু সেতু পর্যন্ত রেললাইন সংযোগ, পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দর চালু, অর্থনৈতিক জোন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করার কথা থাকলেও এখনো বাস্তবায়ন হয়নি। এগুলোর মধ্যে রেললাইন সংযোগ ও অর্থনৈতিক জোনের কাজ ধীরে হলেও এগিয়েছে। পূর্ণাঙ্গ বিমানবন্দর চালু ও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে কোনো সুসংবাদ নেই বগুড়াবাসীর জন্য। কোনো এক জটিলতায় থেমে আছে উন্নয়ন কর্মসূচিগুলো। থমকে থাকায় বগুড়ার অগ্রগতিও থেমে আছে। অথচ জনজীবনে এখন উন্নয়নগুলো সময়ের দাবি।

বগুড়া থেকে সিরাজগঞ্জ পর্যন্ত রেলপথ নির্মাণের দাবি দীর্ঘদিনের। এ দুই জেলার মধ্যে সরাসরি রেলপথ না থাকায় উত্তরাঞ্চলের ট্রেনগুলোকে যাত্রী ও কৃষিপণ্য নিয়ে ঢাকায় পৌঁছাতে নানা ভোগান্তির শিকার হতে হয়। বগুড়া থেকে তিন জেলার সীমানা পেরিয়ে প্রায় ৪০৫ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকায় পৌঁছতে সময় লাগে ৮ থেকে ৯ ঘণ্টা। আর সড়কপথে ২০০ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে বাসে করে ঢাকা যেতে সময় লাগে ৬ ঘণ্টা। মহাসড়কে এখন যানজট থাকায় বাসে সময় কখনো কখনো ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা লেগে যায়। অথচ বগুড়া থেকে সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতুতে সরাসরি ট্রেনযোগে পৌঁছতে সময়ে লাগবে এক থেকে সোয়া ঘণ্টা। বগুড়া থেকে সরাসরি বঙ্গবন্ধু সেতুতে ট্রেন সার্ভিস চালু হলে বগুড়াসহ উত্তরের জেলার ট্রেনযাত্রীদের প্রায় ১৫০ কিলোমিটার পথ কমে আসবে। সেই সঙ্গে খরচ কমে গিয়ে উত্তরের ট্রেনযাত্রীদের অর্থ সাশ্রয় হবে। বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্প সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রকল্পের আওতায় দুটি রেলপথ নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে। একটি বেলাইল থেকে সিরাজগঞ্জের বঙ্গবন্ধু সেতুর এম মনসুর আলী স্টেশন পর্যন্ত ৭২ কিলোমিটার এবং অপরটি হলো বগুড়ার কাহালু স্টেশন থেকে রানীর হাট পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার রেলপথ। এ জন্য সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা। প্রকল্প মোতাবেক নতুন ওই রেলপথে আরও সাতটি স্টেশন স্থাপন করা হবে। এগুলো হলো- রানীর হাট, আড়িয়াবাজার, শেরপুর, চান্দাইকোনা, রায়গঞ্জ, কৃষাণদিয়া ও সদানন্দপুর। প্রস্তাবিত ৮৪ কিলোমিটার রেলপথের জন্য ৯৬০ একর জমি অধিগ্রহণের প্রস্তাব করা হয়েছে। এর মধ্যে বগুড়ার সীমানায় ৫২ কিলোমিটার রেলপথের জন্য ৫১০ একর এবং সিরাজগঞ্জ অংশের ৩২ কিলোমিটার অংশের জন্য প্রয়োজন আরও ৪৫০ একর জমি। বাংলাদেশ রেলওয়ের পরিচালক (প্রকৌশল) ও বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথের প্রকল্প পরিচালক মো. আবু জাফর মিয়া জানান, বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেলপথ নির্মাণ প্রকল্পটি ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর একনেকে অনুমোদন পায়। ভারতের ঋণে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হওয়ার কথা রয়েছে। পরামর্শক নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। আগামীকাল ২৭ সেপ্টেম্বর পরামর্শক নিয়োগ হওয়ার কথা রয়েছে। পরামর্শক নিয়োগ হলে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।

জানা যায়, বগুড়ায় বিমানবন্দর নির্মাণকাজ শুরুর ২৫ বছরেও তা পূর্ণতা পায়নি। ১৯৯১-১৯৯৬ সালে বগুড়া সদর উপজেলার এরুলিয়া নামক স্থানে বগুড়া স্টল বিমানবন্দর নির্মাণ প্রকল্প একনেক সভায় অনুমোদন পায়। সেই সময় বগুড়া সদরের এরুলিয়া মৌজায় ১০৯ দশমিক ৮১ একর ভূমি হুকুমদখল করে কাজ শুরু হয়। এ প্রকল্পে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয় ২২ কোটি টাকা। প্রকল্প বাস্তবায়নে ১৯৯৫ সালে জমি কিনতে ব্যয় ধরা হয় ২৮ লাখ টাকা। ৫ হাজার ফুট দৈর্ঘ্য ও ৬০০ ফুট প্রস্থ রানওয়ে, অফিস ভবন, মূল গ্রাউন্ড, কর্মকর্তাদের আবাসিক ভবন নির্মাণ, বিদ্যুৎ সরবরাহসহ প্রয়োজনীয় সবকিছুই এ প্রকল্পের আওতায় নিয়ে নির্মাণের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়। এরপর ১৯৯৬ সালে প্রথমে নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং ২০০০ সালে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের আশা করা হয়। সে হিসেবে ২০০১ সালের শুরুতে বগুড়ার আকাশে বিমান উড়বে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন জেলাবাসী। বিমান উড়বে উড়বে করেও আর ওড়েনি। বগুড়াবাসীর বহু আশার বিমানবন্দরও আর চালু হয়নি। শেষ পর্যন্ত লোকসানের আশঙ্কায় সরকারিভাবে বিমান সার্ভিস চালু করা হয়নি। সম্প্রতি বগুড়া বিমানবন্দর চালুর দাবি জোরালো হলে বাংলাদশ বিমানবাহিনী সম্ভাব্যতা যাচাই করে। এরপর এ-সংক্রান্ত একটি রিপোর্ট দেওয়া হয় সরকারকে। ওই রিপোর্টে কী বলা হয়েছে তা জানা না গেলেও বগুড়াবাসী বিমানবন্দরটি পূর্ণাঙ্গভাবে চালুর দাবি জানিয়েছেন। বগুড়া জেলা প্রশাসকের ভূমি অধিগ্রহণ শাখা সূত্রে জানা গেছে, বগুড়া বিমানবন্দরের বর্তমান রানওয়ের সঙ্গে আরও ৩ হাজার ফুট দীর্ঘ রানওয়ে নির্মাণ, তেলের রিজার্ভার নির্মাণ, যাত্রী ও মালামাল হ্যান্ডলিংসহ অন্যান্য সুবিধার জন্য আরও প্রায় ১০০ একর জমি দরকার। সরেজমিন সম্ভাব্যতা যাচাই শেষে সম্প্রতি একটি রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে।

এদিকে অর্থনৈতিক অঞ্চলের কাজ স্থাপনের মধ্য দিয়ে শিল্পনগরী খ্যাত বগুড়া তার হারানো গৌরব ফিরে পাবে। অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল শাজাহানপুর উপজেলায় প্রাথমিকভাবে ২৫১ একর জায়গা পছন্দ করে। সেখানেই অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপিত হচ্ছে। শাজাহানপুর উপজেলায় ২৫১ একর জমি অধিগ্রহণের কাজ শুরু হবে দ্রুতই। টাকা পাওয়ার পর বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) কাছে হস্তান্তর করা হবে। বগুড়ায় অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে ওঠার মধ্য দিয়ে শিল্পনগরীখ্যাত বগুড়া তার হারানো গৌরব ফিরে পাবে।

এ ছাড়া একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কথাও উঠেছিল। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের বিষয়ে বগুড়ার কোনো কর্মকর্তার কাছেই তথ্য নেই। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সব সম্ভাবনা রয়েছে বগুড়ায়। বিষয়টি নিয়ে আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। জাতীয় সংসদে উপস্থাপনের পর অনুমোদিত হলে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের কাজ শুরু হবে। বগুড়ার জেলা প্রশাসক জিয়াউর হক জানান, বগুড়ায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও বিমানবন্দর চালু করার বিষয়ে কোনো সুখবর এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। সুখবর পাওয়া গেলে তা জানানো হবে। বগুড়া-সিরাজগঞ্জ রেললাইন ও অর্থনৈতিক জোনের কাজ এগিয়ে চলছে।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

এই মাত্র | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা