শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৩ জুলাই, ২০২২

ফেরিঘাটে সুনসান নীরবতা

নেই গাড়ি নেই ভিড়, গোটানো হচ্ছে দোকানপাট
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ফেরিঘাটে সুনসান নীরবতা

পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর পাল্টে গেছে ফেরিঘাটের চিত্র। এখন আর কোনো ঘাটেই পারাপারের জন্য যানবাহনের চাপ নেই। এমনকি লোকজনেরও ভিড় নেই। ফলে মাথায় হাত পড়েছে ঘাটসংলগ্ন দোকান ব্যবসায়ীদের। বেচা-বিক্রি না থাকায় তাদের অনেকেই দোকানপাট, ব্যবসা-প্রতিষ্ঠান গুটিয়ে নেওয়া শুরু করেছেন।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর অনুযায়ী, ঘাটপাড়ে এখন আর পারাপারের জন্য গাড়ি বা যানবাহনের কোনো অপেক্ষা নেই। তার বদলে ফেরিগুলোই যানবাহনের জন্য অপেক্ষা করছে। এ চিত্র দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার প্রবেশদ্বার হিসেবে খ্যাত সবকটি ফেরিঘাটের। মাদারীপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় মাদারীপুরের শিবচরের বাংলাবাজার ফেরিঘাট এখন যাত্রীশূন্য হয়ে পড়েছে। ঘাটসংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ অবস্থা চলতে থাকলে তিন দশক ধরে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের কাছে যাতায়াতের সবচেয়ে জনপ্রিয় বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌপথটি অচিরেই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। নৌপথকে ঘিরে লঞ্চ ও স্পিডবোটসহ ঘাটের কয়েক হাজার শ্রমিক ও ব্যবসায়ী বেকার হয়ে পড়েছেন।

গতকাল সকালে বাংলাবাজার লঞ্চঘাটে গিয়ে দেখা গেছে, কোনো ভিড় নেই। নেই যাত্রীদের হইচই। দূর-দূরান্ত থেকে যাত্রীবাহী পরিবহন বাসগুলোও এসে থামছে না। ৩ নম্বর লঞ্চঘাটের গলিতে গিয়ে দেখা গেল, একটি খাবারের হোটেল ও একটি চায়ের দোকান খোলা রয়েছে। বাকি সব দোকান বন্ধ। একটু এগিয়ে লঞ্চঘাটের পন্টুনে গিয়ে দেখা গেল, ঘাটে সারি সারি করে বেঁধে রাখা হয়েছে প্রায় ৪০টি লঞ্চ। কারও চোখেমুখে কোনো ব্যস্ততার ছাপ নেই। মুখগুলো সবার মলিন, ধূসর। একটি লঞ্চে স্থানীয় কিছু লোকজনকে পদ্মা পাড়ি দিতে উঠতে দেখা গেল। শিবচরের মাদবরচরের বাসিন্দা বশির মাদবর। তিনি ঝালমুড়ি বিক্রি করতেন ঘাটে। বললেন, সেতু চালু হয়েছে। এখন এই ঘাটের তেমন গুরুত্ব নেই। মানুষ নেই, ঘাটের জৌলুসও নেই। এই নৌপথের হাজী শরীয়তউল্লাহ লঞ্চের মাস্টার হানিফ হাওলাদার বলেন, ‘সারা দিন এই রুটের বাংলাবাজার ঘাট থেকে মাত্র ৩-৪টি লঞ্চ  ছাড়ে। আগে ১৫ মিনিটেই একটি লঞ্চ যাত্রীতে ভরে যেত। আজ সেখানে দুই ঘণ্টায়ও ১০০ জন যাত্রী হয় না।’

এমভি শুভ অ্যান্ড রোদেলা লঞ্চের কর্মী সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আমরা এখন বেকার হয়ে গেলাম। কীভাবে সংসার চালাব, কিস্তি চালাব-তা বুঝতে পারছি না।’

আরেকটি লঞ্চের চালক আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘এই নদীর সঙ্গে ৩০ বছর ধরে যুদ্ধ করে বেঁচে ছিলাম। এখন এই যুদ্ধ শেষ হয়ে গেল। কিন্তু বেকার জীবন নিয়ে কীভাবে বেঁচে থাকব- বুঝতে পারছি না। সরকারের কাছে আমাদের পুনর্বাসনের দাবি করছি।

এদিকে একই চিত্র স্পিডবোট ঘাটেও। সেখানেও নেই যাত্রী। আর ফেরিঘাট একেবারেই শূন্য। গত বছর পদ্মা সেতুর সঙ্গে ফেরির একাধিকবার ধাক্কা লাগে। এরপর থেকেই বাংলাবাজার ঘাট থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ফেরি চলাচলের নতুন ঘাট ঠিক করা হয় শরীয়তপুরের মাঝির ঘাট। কিন্তু সেখানেও যাত্রীর চাপ নেই। তবে গাড়ির বদলে কিছু মোটরসাইকেল পারাপার হচ্ছিল ফেরিতে।

বাংলাবাজার ঘাটের বিআইডব্লিউটিএর ট্রাফিক ইন্সপেক্টর আখতার হোসেন বলেন, ‘১৯৯৬ সাল থেকে শিবচরের এ ঘাটটি চালু হয়। এরপর থেকে টানা দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষকে এ ঘাট দিয়ে সেবা দেওয়া হয়েছে। এখন পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় এই ঘাটের প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে আসছে। তাই এখন যাত্রীদের চাপ আর থাকবে না। প্রতিদিন এই রুটে ৮৭টি লঞ্চ, ১৭টি ফেরি ও দেড় শতাধিক স্পিডবোট চলাচল করত। সময়ের দাবি অনুযায়ী এখন সব নৌযানই সরিয়ে ফেলা হচ্ছে।’ বাংলাবাজার ঘাটের লঞ্চ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনির বলেন, ‘আমরা নতুন নৌপথ পাওয়ার জন্য মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেছি। তারা আমাদের আশ্বাস দিয়েছে, কিন্তু এখনো কোনো পারমিশন পাইনি।’ এ বিষয়ে মাদারীপুর জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন বলেন, পদ্মা সেতু চালু হওয়ায় কেউ কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না। এই নৌপথের চালক শ্রমিকদের জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে, যাতে তারা কেউ বেকার না থাকেন।’ শরীয়তপুর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, শরীয়তপুরের মাঝিকান্দি ঘাটটি পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের আগে থেকেই বন্ধ রয়েছে। ফলে আগের যে ব্যস্ত ফেরিঘাট ছিল, এখন তা নেই, রয়েছে কেবলই সুনসান নীরবতা। ব্যবসায়ীরা পড়েছেন বিপাকে। দোকান ভাড়াসহ কর্মচারীর বেতন দিতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। দেখা গেছে, মাঝিকান্দি ফেরিঘাটে সুনসান নীরবতা বিরাজ করছে। নেই গাড়ির কোনো শব্দ। তবে ফেরিঘাট দখল করে রেখেছে সিএনজি। ঘাটের মাঠে করা হয়েছে বাসস্ট্যান্ড। অনেকে দোকানই খোলেননি। আবার কেউ দোকান সরিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন অন্য কোথাও।

আনোয়ার হোসেন নামের এক ব্যবসায়ী বলেন, দুই দিন ধরে এই এলাকায় ফেরি আসে না। শুধু লঞ্চের যাত্রীদের ওপর ভিত্তি করে ব্যবসা করা যায় না। আগে যে পরিমাণ মানুষ লঞ্চে আসত এখন তাও আসে না। পদ্মা সেতু হওয়ার পর যাত্রীরা আসা-যাওয়া করছেন না।

আরেক ব্যবসায়ী হালিম মিয়া বলেন, এখানে আর ব্যবসা করা যাবে না। যেমন দোকান রয়েছে তেমন ক্রেতা নেই। এতে ফেরিঘাটে আর ব্যবসা করা যাবে না। পদ্মা সেতু হওয়াতে ফেরি বন্ধ হয়ে গেছে। এ এলাকায় আর যানবাহন আসবে না। তাই আমি এখান থেকে এ চলে যাচ্ছি।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের মাওয়া বন্দর কর্মকর্তা শাহাদাৎ হোসেন বলেন, এ নৌরুটে আর গাড়ি আসছে না। ২৭ জুন একটি ফেরি চালু রেখেছিলাম মোটরসাইকেল পারাপারের জন্য। এখন ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়েছে। গাড়ি থাকলে তবেই ফেরি চলাচল শুরু করব।

মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি জানান, মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে এখন আর আগের মতো ভোগান্তি নেই। কয়েক মাইলজুড়ে আটকে থাকা যানবাহনের দীর্ঘ লাইনও নেই। ফেরিতে আগে ওঠার প্রতিযোগিতা চলত, এখন তা নেই। এ কারণে নেই অতিরিক্ত টাকা আদায়ের অভিযোগও। ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে যানবাহনের চাপও কমেছে। কোথাও যানজট হচ্ছে না। যানবাহনগুলো মহাসড়কসহ নৌপথ দিয়ে নির্বিঘ্নে পার হচ্ছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর পুরো শৃঙ্খলা ফিরে এসেছে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে।

রাজবাড়ীর জাহাঙ্গীর ও দেলোয়ার হোসেন বলেন, আমাদের বাসা  ঢাকার মিরপুরে। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুট দিয়ে যাতায়াত করে থাকি। সারা জীবন ভোগান্তি নিয়ে আসা-যাওয়া করেছি, এখন সড়ক ও নৌপথে কোনো সমস্যা নেই।

ট্রাকচালক ইউসুফ আলী ও নান্নু মিয়া বলেন, ঘাট পার হতে কোনো সমস্যা নেই। আগে ঘাটে তিন চার দিন অপেক্ষা করতে হতো। এখন আর সমস্যা নেই। পদ্মা সেতু হওয়ার কারণে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া  নৌরুটে স্বাচ্ছন্দ্যে পারাপার হচ্ছে যানবাহন। বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ডিজিএম খালেদ নেওয়াজ জানান, গাড়ির সংখ্যা কিছুটা বেড়েছে তবে ঘাটে কোনো গাড়ি আটকে থাকছে না। ঘাটে যানবাহন আসার সঙ্গে সঙ্গে ফেরিতে পার হয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে বহরে ২০টি ফেরি যুক্ত রয়েছে।  রাজবাড়ী প্রতিনিধি জানান, পদ্মা সেতু চালুর প্রভাব পড়েছে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে। ফেরি পাড়ের জন্য যানবাহনের সংখ্যা কমে আসছে। এক সময় এই নৌরুট দিয়ে গড়ে ৭ হাজার যানবাহন পারাপার হয়েছে। বর্তমানে সেই সংখ্যা অর্ধেকেরও কম। যাত্রী ও যানবাহনের চাপ কম থাকায় এখন ফেরিগুলোই যানবাহনের অপেক্ষায় থাকছে। এ ছাড়া এক সময় দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কের রাজবাড়ী অংশে লেগেই থাকত যানজট। সেই মহাসড়কও এখন ফাঁকা, সুনসান।

বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ফেরিঘাট সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে ১৬টি ফেরি দিয়ে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার করা হচ্ছে। রোস্টার পদ্ধতিতে ফেরিগুলো চলাচল করছে।  পদ্মা সেতু চালুর পর সর্বশেষ পাঁচ দিনে যানবাহনের সংখ্যা কমেছে প্রায় ৮ হাজার। 

গতকাল দৌলতদিয়া ফেরিঘাট এলাকায় দেখা গেছে, ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে যানবাহনের কোনো সিরিয়াল নেই। অনেক দোকানপাটই বন্ধ। দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে আসা যানবাহনগুলো সোজা ফেরিতে চলে যাচ্ছে। এগুলোর জন্যই অপেক্ষা করছিল ফেরিগুলো। রোস্টার পদ্ধতিতে দৌলতদিয়া প্রান্ত থেকে ফেরিগুলো ছেড়ে যাচ্ছে। দৌলতদিয়া থেকে ছেড়ে যাওয়া ফেরিগুলোর মধ্যে বেশির ভাগ কোরবানির পশুবোঝাই ট্রাক ও ছোট গাড়ি রয়েছে। যাত্রীবাহী বাসের সংখ্যাও কম। সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত ৩ ঘণ্টায় মাত্র ১৫টি বাস দৌলতদিয়া প্রান্ত থেকে পাটুরিয়ার উদ্দেশে ছেড়ে যেতে দেখা গেছে। 

যাত্রীদের অনেকেই বলেন, ‘অভিশপ্ত ফেরিঘাট হচ্ছে দৌলতদিয়া। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ভোগান্তি থেকে মুক্তি পেতে মানুষ এখন পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকায় যাচ্ছেন। দিন দিন জনপ্রিয় হচ্ছে পদ্মা সেতু দিয়ে যানবাহন পারাপার।’

গরুবোঝাই ট্রাকচালক মো. আমিন ব্যাপারী বলেন, প্রায় দুই যুগ গরু নিয়ে দৌলতদিয়া ফেরিঘাট দিয়ে ঢাকায় যাওয়া-আসা করি। ঈদের ৮-১০ দিন আগের থেকে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হতো। ভোগান্তি অতিরিক্ত ভাড়া, বখরা সবই ছিল এই ঘাটে। কিন্তু এখন সরাসরি ফেরিতে যেতে পারছি। কোনো ভোগান্তি নেই।

বিআইডব্লিউটিসির দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. শিহাব উদ্দীন বলেন, ফেরিঘাটে বর্তমানে কোনো ভোগান্তি নেই। দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে বর্তমানে স্বস্তির যাত্রা শুরু হয়েছে। তবে যানবাহন পারাপারের সংখ্যা অনেক হ্রাস পেয়েছে। বর্তমানে এ রুটে ১৬টি ফেরি চলাচল করছে।

জানা গেছে, বর্তমানে যেসব যানবাহন নদী পারের জন্য আসছে সেগুলো সরাসরি ফেরিতে উঠতে পারছে। অধিকাংশ ফেরিই এখন যানবাহনের জন্য প্রায় ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করে ঘাট ছেড়ে যাচ্ছে। আবার কোনো কোনো সময় যানবাহন না পেয়ে অর্ধেক জায়গা ফাঁকা রেখেই ঘাট ছাড়ছে ফেরিগুলো।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন (বিআইডব্লিউটিসি) দৌলতদিয়া ঘাট শাখার ব্যবস্থাপক প্রফুল্ল চৌহান বলেন, ২৫ জুন পদ্মা সেতু চালুর পর থেকে দৌলতদিয়া নৌরুটে পাঁচ দিনে যানবাহন কমেছে ৭ হাজার ৬৮৮টি। তবে আমরা আশা করছি আর কয়েক দিন পর কোরবানির ঈদ, সে সময় গরুর ট্রাকসহ যানবাহনের চাপ পড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
প্রসূতির মৃত্যুতে চিকিৎসকসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পে আতঙ্ক নয় জরুরি সচেতনতা
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ভূমিকম্পের পর এবার ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড়
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ঘোষিত সময়ে ক্লাস শুরু না হওয়ায় সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
৩০ দলের মতামতের ভিত্তিতে কাঠামোগত সংস্কার সূচনা সম্ভব
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
অধ্যাদেশ বাতিল চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ব্যবসায়ীদের স্মারকলিপি
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
এএসআইয়ের লাশ থানার শৌচাগারে
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার সিলেট সীমান্তে
গুলিবিদ্ধ লাশ উদ্ধার সিলেট সীমান্তে
কৃষককে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা
কৃষককে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা
নিখোঁজের তিন দিন পর গর্তে মিলল লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর গর্তে মিলল লাশ
সর্বশেষ খবর
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম