শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৪ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

উন্নয়ন সহযোগীদের পাশে চায় সরকার

আইএমএফকে চিঠি দেওয়ার পর এবার বিশ্বব্যাংক, জাইকা, এডিবি, ইউএসএইড ইউকেএইড থেকে ঋণ ও সহায়তা পেতে চেষ্টা। অর্থবছরের শুরুতে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স কিছুটা বেড়েছে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়ন সহযোগীদের পাশে চায় সরকার

প্রতি মাসে রপ্তানি ও রেমিট্যান্স থেকে দেশে যে পরিমাণ আয় আসছে তা প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে আমদানি ব্যয় হচ্ছে ৮ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি। প্রতি মাসে বৈদেশিক বাণিজ্যে ঘাটতি থাকছে ২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। এদিকে ডলারের সংকট বাড়ায় টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বাড়ছে প্রতিনিয়ত। গতকালও খোলাবাজারে প্রতি ডলার রেকর্ড ১০৮-১০৯ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এর এক সপ্তাহ আগে তা ১১২ টাকায়ও উঠেছিল। এমন পরিস্থিতিতে বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে স্থিতিশীলতা আনতে এবং সংকটে পড়া অর্থনীতিকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফেরাতে বৈদেশিক ঋণ ও সহায়তাই একমাত্র ভরসা, যার পরিপ্রেক্ষিতে উন্নয়ন-সহযোগীদের ঋণ ও সহায়তা পেতে সক্রিয় সরকার। আইএমএফকে আনুষ্ঠানিক চিঠি দেওয়ার পরপরই বাংলাদেশ সরকারের আমন্ত্রণে ঢাকা সফর করেন জাইকার প্রেসিডেন্ট। তার সঙ্গে বৈঠক করে ৫০ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা চেয়েছেন অর্থমন্ত্রী। এ ছাড়া জাইকার অর্থায়নে চলমান প্রকল্পগুলোর অর্থায়ন স্বাভাবিক রাখারও অনুরোধ জানান তিনি।

এ প্রসঙ্গে প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. এম এম আকাশ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ মুুহূর্তে আমরা একটি জটিল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের সব ধরনের অপচয় কমাতে হবে। টাকা পাচার রোধ করতে হবে। রিজার্ভের সাশ্রয় ও সর্বোচ্চ সদ্ব্যবহার করতে হবে। আমরা যে কোনো সংকটের বোঝা ধনীদের ওপর না চাপিয়ে গরিবদের ওপর চাপাই। এতে বৈষম্য বাড়ে। এ জন্য বড়লোকদের ভর্তুকি না দিয়ে গরিবদের ভর্তুকি দিতে হবে।’ তিনি বলেন, যে সংস্থার কাছ থেকেই ঋণ নেওয়া হোক না কেন, তা ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে নিতে হবে। একইভাবে ডলারের খরচে লাগামটা আরও শক্ত করে ধরতে হবে।

এদিকে সামষ্টিক অর্থনীতির অবস্থা যে ভালো নেই এটা বুঝতে খুব বেশি গবেষণার প্রয়োজন নেই বলে মনে করেন অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা। প্রতিদিনই আমরা ঝুঁকির দিকেই এগিয়ে যাচ্ছি। করোনা মহামারির ধাক্কা প্রশমিত হওয়ার সঙ্গে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দামামা বৈশ্বিক অর্থনীতিতে নতুন এক অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করেছে। মূল্যস্ফীতির চাপ ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে চলে গেছে। বাণিজ্য ঘাটতি ৫০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে। উচ্চ আমদানি ব্যয়, ঊর্ধ্বমুখী মূল্যস্ফীতি, রেমিট্যান্সে নিম্নগতি, কমছে রিজার্ভ, রাজস্ব আয়ে নেমে এসেছে স্থবিরতা। সব ধরনের ব্যয় কমিয়েও পরিস্থিতি সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে সরকার। এমন পরিস্থিতিতে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকা) ঋণ চেয়েছে সরকার। বাজেট সহায়তার অংশ হিসেবে এ ঋণ হবে স্বল্প সুদের এবং সহজ শর্তের এমনটাই মনে করে বাংলাদেশ। গত মাসের শেষ দিকে আইএমএফের কাছে ঋণ চেয়ে চিঠি দেওয়ার পর এবার বিশ্বব্যাংক, জাপান ইন্টারন্যাশনাল কোঅপারেটিভ এজেন্সি (জাইকা), এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য সংস্থা ইউএসএইড ও যুক্তরাজ্যের সাহায্য সংস্থা ইউকেএইড থেকে ঋণ পেতে যোগাযোগ শুরু করেছে সরকার। সংকট মোকাবিলায় ঋণ ও সহায়তা পেতে এসব সংস্থাকেও আনুষ্ঠানিকভাবে চিঠি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে অর্থ বিভাগের একাধিক সূত্র।

তবে ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম মাসে (জুলাই) রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয় বেড়েছে। জুলাই মাসে রেকর্ড পরিমাণ ২ দশমিক শূন্য ৯ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা, যা গত ১৫ মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। আগের অর্থবছরের (২০২১-২২) একই মাসের চেয়ে এটি প্রায় ১১ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরের একই মাসে এসেছিল ১৮৭ কোটি ডলার। এ ছাড়া গতকাল প্রকাশিত ইপিবির প্রতিবেদন মতে, চলতি অর্থবছরের প্রথম মাসে প্রায় ১৫ শতাংশ রপ্তানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এ অর্থবছরের জুলাই মাসে পণ্য খাতে মোট রপ্তানি আয় হয়েছে ৩৯৮ কোটি ডলার, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৫১ কোটি ডলার বেশি।

এদিকে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যমতে, জুনে সার্বিক মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৭ শতাংশ অতিক্রম করেছে। খাদ্যে মূল্যস্ফীতি প্রায় সাড়ে ৮ শতাংশ। এক বছরে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার কমেছে। প্রতি মাসে বাণিজ্য ঘাটতি থাকছে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি। অর্থাৎ প্রতি মাসে যে পরিমাণ রপ্তানি ও রেমিট্যান্স আয় আসছে, এর চেয়ে আমদানি ব্যয় অন্তত ২ বিলিয়ন ডলার বেশি হচ্ছে। ফলে এক বছরের ব্যবধানে প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ কমেছে। ২১ জুলাই ২০২২ পর্যন্ত বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩৯ দশমিক ৬৭ বিলিয়ন ডলার। এক বছর আগে ২১ জুলাই ২০২১ ছিল ৪১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার। এদিকে ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমছে প্রতিদিনই। প্রতি এক ডলার খোলাবাজারে ১০৯ টাকা অতিক্রম করেছে। ব্যাংকিং চ্যানেলেও ১০৩ টাকায় উঠেছে প্রতি ডলার। এর প্রভাবে কেবল চলতি বছরই টাকার অবমূল্যায়ন করতে হয়েছে ১০ শতাংশের বেশি। অর্থ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ তিন বছরের জন্য ৪ দশমিক ৫০ বিলিয়ন ডলার চেয়েছে আইএমএফের কাছে। জরুরি ভিত্তিতে লেনদেনের ভারসাম্য বজায় রাখা ও বাজেট সহায়তা বাবদ বাংলাদেশ সংস্থাটির কাছে এ পরিমাণ অর্থ চেয়েছে। এর আগে ১২ থেকে ২১ জুলাই পর্যন্ত আইএমএফের একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল ঢাকা সফর করেছে। এ ঋণের প্রস্তাব যাচাই-বাছাই হচ্ছে। ঋণপ্রস্তাব চূড়ান্ত হওয়ার আগে নিয়ম অনুযায়ী আবারও ঢাকা সফর করবে আইএমএফ। সূত্রগুলো বলছে, বিশ্ববাজারে হু হু করে বাড়ছে জ্বালানি, খাদ্য ও নিত্যপণ্যের দাম। ব্যাহত হচ্ছে সরবরাহ ব্যবস্থা। কভিডের ক্ষতি থেকে অর্থনীতি পুনরুদ্ধার পেতে পেতে নতুন বিপদ হিসেবে আসে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এ ঘটনায় আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেল, গ্যাস, সার ও ভোজ্য তেলের বাজার এখনো অস্থির। ফলে কেবল নয়টি পণ্যেই, অর্থাৎ পরিশোধিত ও অপরিশোধিত জ্বালানি তেল, তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি), কয়লা, চাল, গম, ভুট্টা, সার, পাম ও সয়াবিন তেল আমদানিতে বাড়তি গুনতে হয়েছে ৭৬০ কোটি ডলার। প্রতি ডলার ৯৪ দশমিক ৭০ টাকা দরে হিসাব করলে বাংলাদেশি মুদ্রায় তা দাঁড়ায় ৭১ হাজার ৯৭২ কোটি টাকা। অর্থনীতির এ খারাপ সময়ে সহায়তা চেয়ে চিঠি পাঠানোটা যৌক্তিক ও সময়োপযোগী মনে করা হচ্ছে। এখন দরকার আলোচনা শুরু করা। আইএমএফের একটি মিশন দ্রুত ঢাকায় আসার প্রত্যাশা করছে অর্থ বিভাগ। অর্থ বিভাগ বলছে, ঋণের জন্য শুধু আইএমএফ নয়, বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), জাইকার কাছ থেকেও ৫০ কোটি ডলার বাজেট সহায়তা চাওয়া হয়েছে। এ নিয়ে গত সপ্তাহে জাইকার সভাপতি আকিহিকো তানাকার সঙ্গে বৈঠক করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এডিবির সঙ্গে ১০০ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তা নিয়ে আলোচনা চলছে। অন্যদিকে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে ৭০ কোটি ডলারের বাজেট সহায়তা নিয়েও চিঠি চালাচালি করছে সরকার। এ ছাড়া ইউকেএইড, ইউএসএইডসহ সব উন্নয়ন-সহযোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে। এরই মধ্যে উন্নয়ন-সহযোগী অনেক দেশ ও সংস্থার সঙ্গে অনলাইনেও যোগাযোগ করেছেন অর্থমন্ত্রী।

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
ভারতীয় জলসীমায় গ্রেপ্তার ১৩ বাংলাদেশি
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
বিমানের যান্ত্রিক ত্রুটি নিরসনে কঠোর হওয়ার নির্দেশ
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
ভুলে মায়ের পাসপোর্টে জেদ্দায় পাইলট, তুলকালাম
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
১৭ বিয়ে করা বন কর্মকর্তা রংপুরে তোলপাড়
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
পূজার ছুটি স্কুলে ৭, কলেজে ১০ ও মাদরাসায় ২ দিন
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
মামলাজট কমাতে পারে গ্রাম আদালত
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
সাজেকে গাড়ি খাদে পড়ে খুবি শিক্ষার্থী নিহত, আহত ১১
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
চট্টগ্রামে সিলিন্ডার গুদামে বিস্ফোরণ দগ্ধ ১০
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
ইইউ প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
যৌথ মহড়ায় অংশ নিতে চট্টগ্রামে মার্কিন সেনারা
সর্বশেষ খবর
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক