শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০২২

উৎকণ্ঠা বেপরোয়া ডাকাতদের নিয়ে

♦ পুলিশ সদর দফতরের ১০ নির্দেশনা ♦ তালিকা করছে হাইওয়ে পুলিশ চলবে অভিযান ♦ যানবাহনে বসানো হচ্ছে ডেস্ক ক্যামেরা সংযুক্ত থাকবে ৯৯৯ এর সঙ্গে
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
উৎকণ্ঠা বেপরোয়া ডাকাতদের নিয়ে

হঠাৎ করেই অনিরাপদ হয়ে ওঠা মহাসড়কে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে কঠোর অবস্থানে পুলিশ। দেশের সব কটি জাতীয় ও আঞ্চলিক মহাসড়ক নিরাপদ করতে পুলিশ সদর দফতর থেকে এরই মধ্যে পুলিশের সব ইউনিটে পাঠানো হয়েছে ১০ দফা বিশেষ নির্দেশনা। অন্যদিকে মহাসড়কে সাঁড়াশি অভিযানে নামার সব আয়োজন সম্পন্ন করেছে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট ‘হাইওয়ে পুলিশ’। দেশব্যাপী হাইওয়ে পুলিশের ৭৩টি থানা এবং ফাঁড়ির মাধ্যমে প্রস্তুত করা হচ্ছে জেলা ও আন্তজেলা ডাকাতের তালিকা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ডাকাতি রোধে এবং মামলা মনিটরিংয়ের ক্ষেত্রে পুলিশ সদর দফতর থেকে পাঠানো বিশেষ নির্দেশনায় পুলিশের সব ইউনিট নড়েচড়ে বসেছে বলে জানা গেছে। ডাকাত গ্রেফতারে সাঁড়াশি অভিযানে নামছে হাইওয়ে পুলিশ। চলতি বছর মহাসড়কে ছয়টি চাঞ্চল্যকর ডাকাতির ঘটনায় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের বৈঠকে রীতিমতো বিব্রতকর অবস্থায় পড়েন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। বিশেষ করে গত ২ আগস্ট রাতে কুষ্টিয়া থেকে আসা ঈগল পরিবহনের এক নারী যাত্রীকে টাঙ্গাইলের মধুপুরে গণধর্ষণ ও যাত্রীদের মালামাল লুটের ঘটনা রীতিমতো তোলপাড় হয়। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনার রেশ না কাটতেই গাজীপুরের শ্রীপুরে গত ৬ আগস্ট তাকওয়া পরিবহনের চলন্ত বাসে ডাকাতি ও গণধর্ষণের ঘটনায় দেশজুড়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এর আগে গত ১১ মে আশুলিয়ায় হানিফ পরিবহন এবং ২৯ মে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানীতে স্টার লাইন পরিবহনে ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। গত ১৪ জানুয়ারি বগুড়া থেকে ছেড়ে আসা সোনার তরী পরিবহনের দুই তরুণীও ডাকাত দলের সদস্যদের দ্বারা গণধর্ষণের শিকার হন।

গতকাল এ বিষয়ে কথা হয় হাইওয়ে পুলিশের প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি মল্লিক ফখরুল ইসলামের সঙ্গে। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে আমরা বদ্ধপরিকর। হাইওয়ে পুলিশের প্রতিটি সদস্য এ বিষয়ে খুবই সতর্ক। ইউনিটের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সবগুলো বিষয় নিবিড়ভাবে তদারকি করতে বলা হয়েছে। তিনি আরও বলেন, এরই মধ্যে আমরা অনেক উদ্যোগ হাতে নিয়েছি। এর প্রতিফলন দেশবাসী খুব শিগগিরই দেখতে পারবে। সচেতনতা বাড়াতে জনসাধারণের মধ্যে ২ লাখ লিফলেট এবং হাইওয়ে পুলিশের মোবাইল নম্বর সংবলিত ১ লাখ কার্ড বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া বিপুলসংখ্যক অযান্ত্রিক যানবাহন আটক করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সাম্প্রতিক অভিযানে প্রায় ২২ কোটি টাকা জরিমানা আদায় করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দেওয়া হয়েছে।

হাইওয়ে পুলিশ সূত্র বলছে, দূরপাল্লার গাড়িতে ডেস্ক ক্যামেরা স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। ওই ক্যামেরায় থাকবে বিশেষায়িত ডিভাইস। এই ডিভাইসটি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এর সঙ্গে সংযুক্ত থাকবে। গাড়িটি কোনো বিপদে পড়লে ওই ডিভাইসে চাপ দিলেই সংকেত চলে যাবে ৯৯৯-এ। গাড়ির অবস্থান ঠিকের মাধ্যমে ৯৯৯ স্থানীয় থানার মাধ্যমে বিপদে পড়া গাড়ির বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে পারবে। এ ছাড়া ওই ডিভাইসের মাধ্যমে গাড়ির অবস্থানও নির্ণয় করা যাবে। ছিনতাই, দস্যুতা ও ডাকাতি প্রতিরোধে হাইওয়ে পুলিশের পাঁচটি রিজিয়নের ৫৪টি স্থানে পুলিশ সদস্যের মাধ্যমে যাত্রীবাহী বাসের ভিডিও ধারণ করা হচ্ছে। চালক ও হেলপারদের সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ ও মহাসড়কভিত্তিক শিক্ষার্থীদের মধ্যে সচেতনতামূলক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। কমিউনিটি পুলিশিং এবং ওপেন হাউস ডে কার্যক্রম অব্যাহত আছে। ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা উন্নত করার পাশাপাশি রাতে মহাসড়কগুলোতে কমপক্ষে ৮০টি বিশেষ টহলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। জেলা পুলিশের সঙ্গে সমন্বয় করে এরই মধ্যে যৌথ অভিযান শুরু করা হয়েছে।

সূত্র আরও বলছে, গত ৪ আগস্ট  হাইওয়ে সদর দফতর থেকে প্রতিটি রিজিয়নকে ডাকাত দলের সদস্যদের তালিকা প্রস্তুত করে জমা দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। পরবর্তীতে একটি সমন্বিত তালিকা করে পাঠানো হবে পুলিশ সদর দফতরে। তবে বড় ধরনের একটি অভিযানের জন্য ইনকোয়ারি স্লিপের মাধ্যমে ডাকাতদের বিষয়ে তথ্য জানার চেষ্টা চলছে। তারা কারাগারে নাকি বাইরে সে বিষয়টি এ ধরনের তদন্তে বেরিয়ে আসছে। এর বাইরেও ডাকাতি রোধে বাস মালিক ও শ্রমিকদের সহায়তা নেওয়া হচ্ছে। নির্ধারিত স্টপেজের বাইরে যাতে যাত্রী তোলা না হয় সে ব্যাপারে কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্ধারিত রুটের বাইরে যাতে কোনো বাস চলাচল না করে সে বিষয়টিকে কঠোর মনিটরিংয়ের আওতায় আনতে বলা হয়েছে। জানা গেছে, গত বুধবার ভিডিও কনফারেন্সে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় কথা বলেন হাইওয়ে পুলিশের প্রধান মল্লিক ফখরুল ইসলাম। তিনি মহাসড়কের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আনতে সারা দেশের থানা এবং ফাঁড়িতে হাইওয়ে পুলিশের সদর দফতর থেকে বৃহস্পতিবার বিশেষ নির্দেশনা দেন।

পুলিশ সদর দফতরের ১০টি নির্দেশনা : কোনো ডাকাতি বা দস্যুতার ঘটনা ঘটলে এজাহারকারীর বক্তব্যের আলোকে সংশ্লিষ্ট ধারায় মামলা করতে হবে। এজাহারকারীর দেওয়া তথ্যে কোনো অসামঞ্জস্যতা দেখা গেলে তথ্য যাচাই করে দ্রুত সময়ের মধ্যে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। ডাকাতির মামলায় পুলিশ সুপার বা মেট্রো ডিসি মামলা তদারকি করবেন। দস্যুতার মামলা হলে পুলিশ সুপার নিজে অথবা ন্যূনতম একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তা তদারকি করবেন। সাজা ভোগকারী ডাকাত ও ডাকাতি মামলার জামিনপ্রাপ্ত আসামিদের প্রয়োজনীয় তথ্যাদিসহ তালিকা করতে হবে এবং তাদের অবস্থান ও গতিবিধি সম্পর্কে নিয়মিত খোঁজখবর রাখতে হবে। ডাকাতি ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তার নিরিখে পার্শ্ববর্তী পুলিশ ইউনিটগুলোর সঙ্গে আন্তঃ যোগাযোগ ও সমন্বয় বৃদ্ধি এবং তথ্য বিনিময় করতে হবে। ঘটনার পরপরই সম্ভাব্য স্থানে আসামি গ্রেফতারে অভিযান পরিচালনা করতে হবে এবং দ্রুততম সময়ের মধ্যে আসামি গ্রেফতার করতে হবে। দস্যুতা, ডাকাতি, ছিনতাই ও মাদক মামলার কারণে বরখাস্ত হওয়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রাক্তন সদস্যদের তালিকা সংরক্ষণ করতে হবে এবং তাদের অবস্থান ও গতিবিধি সম্পর্কে নিয়মিত খোঁজখবর রাখতে হবে। ডাকাতি ও দস্যুতা প্রতিরোধে সময়ে সময়ে একাধিক ইউনিট সমন্বিতভাবে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করবে। মামলার তদন্ত কার্যক্রম যথাযথভাবে এবং যথাসম্ভব দ্রুততম সময়ে শেষ করে পুলিশ রিপোর্ট দাখিল করতে হবে। গণমাধ্যমে ডাকাতি বা দস্যুতার সংবাদ প্রকাশ হলে তা দৃষ্টিগোচর হওয়ামাত্র বিধি অনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদের সঙ্গে প্রাপ্ত তথ্যের গরমিল দেখা গেলে তা যথাযথভাবে যাচাই করে সংশ্লিষ্ট গণমাধ্যমকে ইউনিটের মিডিয়া ফোকাল পারসনের মাধ্যমে জানাতে হবে। পুলিশ সদর দফতর থেকে ২০২১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি পাঠানো ডাকাতি মামলা প্রতিরোধ সংক্রান্ত সাধারণ নির্দেশনাবলি যথাযথভাবে প্রতিপালন করতে হবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে