শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

দাপট শুধু বেসরকারি বাসের

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
দাপট শুধু বেসরকারি বাসের

প্রায় ২ কোটি মানুষের মেগাসিটি ঢাকায় সরকারের হাতে গণপরিবহনের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। সাধারণ মানুষের প্রতিদিনের যাতায়াতে রাষ্ট্রায়ত্ত পরিবহন সংস্থা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের ভূমিকা খুবই নগণ্য। ফলে বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা রাজধানীর গণপরিবহন ব্যবস্থার ক্রীড়নক হয়ে উঠেছে। সরকারি বাসের সেবা ক্রমেই সীমিত হয়ে পড়েছে। নিত্যদিনের যাতায়াতে সাধারণ মানুষ নির্ভরতার বদলে জিম্মি হয়ে আছে বেসরকারি খাতের কাছে। ফলে, চরম স্বেচ্ছাচারিতা চলছে সিটি বাস সার্ভিসে। ভাড়ার নামে বাড়তি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে গণপরিবহন। সরকার যাত্রী স্বার্থ রক্ষায় কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না। উপরন্তু পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, বেসরকারি খাতের বাস মালিক-শ্রমিকরা সরকারি বিআরটিসির বাস বন্ধের জন্য আন্দোলন করছে। অনেক স্থানে বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দিচ্ছে তারা। অথচ সারা দেশে বিআরটিসির বাসের সংখ্যা রাস্তায় চলাচলকারী মোট বাসের তুলনায় ১ শতাংশেরও কম। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিটি সার্ভিসে শৃঙ্খলা ফেরাতে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন। কঠোর তদারকির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় সড়ক পরিবহন সংস্থা বিআরটিসিকে কার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করে এর মাধ্যমে যাত্রীসেবা বিস্তৃত করা প্রয়োজন। বর্তমানে বিআরটিসির বহরে ১ হাজার ৬০০ বাসের সংখ্যা থাকলেও কাজীর গরুর মতো গোয়ালে পাওয়া যায় না সব বাস। প্রায় এক চতুর্থাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গ্যারেজবন্দি হয়ে আছে। সারা দেশে ১ হাজার ১০০-এর কিছু বেশি বাস নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় রাস্তায় চলাচল করে। এর মধ্যে ঢাকায় চলছে প্রায় ৪০০ বাস। তার মধ্যেও প্রায় ১৫০ বাস দীর্ঘমেয়াদি লিজে দেওয়া হয়েছে শিক্ষাঙ্গনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। বিআরটিসি যেন এখন ভাড়া খাটা কোম্পানি। রাস্তায় তাদের যে বাস চলছে সেগুলো বেসরকারি বাসের তুলনায় ভগ্নাংশ মাত্র। ফলে যাত্রী সেবায় উল্লেখযোগ্য কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না সরকারি সংস্থা বিআরটিসি। বিশ্বের উন্নত সমৃদ্ধ সব রাষ্ট্রেই নগর পরিবহন সেবা থাকে সরকারি সংস্থার নিয়ন্ত্রণে। যাত্রীরা সাশ্রয়ী    মূল্যে সরকারি গণপরিবহনের সেবা নিতে পারেন। কিন্তু অর্ধশত বছর আগে স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশে তার ঠিক উল্টো চিত্র। ভাড়া নির্ধারণ থেকে সড়ক পথ নিয়ন্ত্রণ সবকিছুতেই বেসরকারি খাতের দাপট। ফলে যাত্রী চাহিদার নিরিখে রাজধানীতে সিটিং সার্ভিস, কাউন্টার সার্ভিস, ওয়েবিল প্রথাসহ নানা পদ্ধতি চালু করেছে বাস কোম্পানিগুলো। ঢাকা সড়ক পরিবহন সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্ল্যাহ সিটিং সার্ভিস, ওয়েবিল প্রথা বাতিলে একাধিকবার উদ্যোগ নেন। কিন্তু মালিক সমিতির বিরোধিতা এবং বিআরটিএর অভিযানের মধ্যেও সিটিং সার্ভিস, ওয়েবিল প্রথা চলছে। সরকারি রেটের তোয়াক্কা না করে ভাড়া আদায় করা হচ্ছে নিজেদের রেটে। রাজধানীর সড়কে সরকারি পরিবহনের কার্যকর উপস্থিতি থাকলে বেসরকারি খাতের এমন দৌরাত্ম্যের অবসান হতো। এদিকে সরকারি সংস্থা বিআরটিসিকে চলতে দিচ্ছে না বেসরকারি পরিবহন মালিকরা। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় পরিবহন মালিক নেতারা রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় দেশের বিভিন্ন রুটে বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দেওয়া হচ্ছে। বাসে যাত্রী ওঠানামা করতে দিচ্ছে না। এমনকি প্রশাসনের সামনেই বাস আটকে রাখছেন। ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে যুক্ত থাকায় তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। সেই সুযোগে কমছে বিআরটিসি বাসের সংখ্যা। অন্যদিকে বেড়েই চলছে পরিবহন খাতের নৈরাজ্য।

গত ২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পরই দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২৩ রুটে বাস চালুর চাহিদা বেড়ে যায়। এই বাড়তি চাহিদার কথা বিবেচনা করে বিআরটিসি তাদের ১১টি ডিপো থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে এসি/ননএসি মিলিয়ে ৫৩টি বাস চালু করে। এসব বাস বিভিন্ন স্থানে স্থানীয় মালিক সমিতি এবং পরিবহন কর্মীদের বাধায় পড়ছে। তারা বিভিন্ন স্থানে বিআরটিসির গাড়ি আটকে রাখছে। চলাচলে বাধা দিচ্ছে। বাস্তবতা হচ্ছে, দেশের সর্বত্র চলাচলের অনুমতি থাকলেও সরকারি সংস্থা বিআরটিসির বাস চালাতে প্রয়োজন হচ্ছে বেসরকারি পরিবহন মালিক সমিতির অনুমতি। নইলে যাত্রীসহ বাস আটকে দিচ্ছেন তারা। প্রতিনিয়ত এমন ঘটনা ঘটছে। শুধু দক্ষিণাঞ্চলই নয়, দীর্ঘদিন ধরেই বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দিচ্ছেন বেসরকারি পরিবহন মালিকরা। বিআরটিসি বাস, ডিপো ভাঙচুরসহ স্টাফদের মারধরের ঘটনা ঘটছে অহরহ। ৯ আগস্ট রাজধানীর গুলিস্তান থেকে ফরিদপুরের বোয়ালমারী রুটে চালু হয় বিআরটিসি বাস। বাসটি পদ্মা সেতু হয়ে নিয়মিত চলাচলের কথা। একদিন পর বাসটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ফরিদপুরের বোয়ালমারী থেকে ছেড়ে এলে ভাঙ্গা এলাকায় বাধা দেন ফরিদপুর বাস মালিক সমিতির নেতারা। এ সময় বাসের স্টাফ ও চালককে মারধরের হুমকি এবং যাত্রীদের সঙ্গে অসদাচরণ করে তাদেরকে বাস থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়। এতে বন্ধ হয়ে যায় বোয়ালমারী-ঢাকা রুটে শুরু হওয়া বিআরটিসি বাস চলাচল।

রাজধানীর সড়কে বেসরকারি বাসের ছড়াছড়ি

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন কর্তৃপক্ষ অবশ্য বলছে, বিআরটিসির বাস বন্ধ করার কারও কোনো এখতিয়ার নেই। সংস্থাটির ১৯৬১ সালের আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের যে কোনো সড়কে বিআরটিসি বাস চলতে পারবে। এ জন্য রুট পারমিট কিংবা অন্য কোনো কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে না।

এদিকে গণপরিবহন হিসেবে সাধারণ যাত্রীদের সেবা চেয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টাফ বাসের সার্ভিসেই বেশি মনোযোগী বিআরটিসি। ঢাকায় ৪১৩টি বাসের মধ্যে ১৬০টির বেশি বাস চলছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘমেয়াদি লিজে। সংস্থাটির রন্ধ্রে রন্ধ্রে অনিয়ম দুর্নীতি বাসা বেঁধে একটি অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে বিআরটিসি। রাজধানীর গণপরিবহন নৈরাজ্যের মধ্যে যাত্রীদের ভরসা হতে পারত রাষ্ট্রায়ত্ত এই পরিবহন সংস্থা। কিন্তু অভ্যন্তরীণ দুর্বলতা এবং অনিয়মের কারণে বিআরটিসি সেই ভূমিকা রাখতে পারেনি। অবহেলা আর কার্যকর রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অধিকাংশ বাসই প্রত্যাশিত মেয়াদ পর্যন্ত সেবা দিতে পারছে না। সরকারি এ সংস্থার মোট বাসের প্রায় এক-চতুর্থাংশের বেশি অচল পড়ে আছে। যাতে বিআরটিসির অধিকাংশ ডিপোই পরিণত হয়েছে নষ্ট গাড়ির ভাগাড়ে। লুটপাটের আখড়ায় পরিণত হওয়া বিআরটিসির বর্তমান চেয়ারম্যান সরকারের অতিরিক্ত সচিব মো. তাজুল ইসলাম সংস্থাটিতে কিছু পদ্ধতিগত পরিবর্তন এনে খাদের কিনার থেকে টেনে তোলার চেষ্টা করছেন। এদিকে সিটি পরিবহনে বেসরকারি পরিবহন কোম্পানিগুলোর দৌরাত্ম্য বন্ধ করার উদ্যোগ হিসেবে প্রায় ৯ মাস আগে ২০২১ সালের ২৬ ডিসেম্বর ৫০টি বাস নিয়ে চালু হয় ঢাকা নগর পরিবহন। বাস রুট রেশনালাইজেশন নামের এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজধানীর বিশৃঙ্খল গণপরিবহন খাত শৃঙ্খলায় আনতে কেরানীগঞ্জের ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর রুটে ৫০টি বাস নিয়ে চালু হওয়া এই সার্ভিস নয় মাস পরও সাফল্যের মুখ দেখতে পারেনি। ব্যাপক চাহিদা থাকলেও নানা অব্যবস্থাপনায় এই রুটে যাত্রীদের স্বস্তির বদলে দুর্ভোগ বেড়েছে। ৫০টি বাস নিয়ে চালু হওয়া এই রুটে এখন বাস চলছে ৪০টির মতো। বাসের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে ১০০ হওয়ার কথা থাকলেও উল্টো কমেছে। একই রুটে চলা অন্য পরিবহনগুলো অভিযানে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। এতে যাত্রীসেবার বদলে বেড়েছে দুর্ভোগ। এমন পরিস্থিতিতে আরও তিনটি রুটে নগর পরিবহনের বাস চালুর কথা থাকলেও সেটি এখনই হচ্ছে না।

গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ও বিআরটিসির সাবেক পরিচালক (কারিগরি) ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, বিআরটিসি সরকারের সংস্থা। এই বাস দেশের যে কোনো সড়কে যখন তখন চলতে পারে। কোনো রুট পারমিটের প্রয়োজন নেই। বর্তমানে আমাদের দেশে বিআরটিসি বাসের সংখ্যা ১ শতাংশের চেয়ে কম। মালিক সমিতির বাসের সংখ্যাই বেশি। এ জন্য বিআরটিসি বাসগুলোকে চলতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। জনগণ বিআরটিসি বাসে অল্প খরচে চলতে চায়। সরকারের উচিত দ্রুত সময়ে এই বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি করা। তাহলে জনগণ যাতায়াত সুবিধা পাবে। মালিক সমিতির লোকজন সরকারি বাস কিংবা বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দিতে পারে না। যে করছে সেটি বেআইনি। বিআরটিসির বাস বাড়ানো এখন সময়ের দাবি।

এই বিভাগের আরও খবর
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
৯০ শতাংশ আমলা আওয়ামী ফ্যাসিস্টের দোসর
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
বিএনপির দুই গ্রুপে দ্বন্দ্বে শিক্ষকের কক্ষে তালা
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হাসিনার ব্যক্তিগত কর্মকর্তা মিজান তিন দিনের রিমান্ডে
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশনা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
তৃতীয় টার্মিনাল পরিদর্শন করলেন তিন উপদেষ্টা
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
মৃত্যুদণ্ড তিনজনের যাবজ্জীবন ৫
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
প্রকল্প এলাকা থেকে ৬ কোটি টাকার মালামাল চুরি
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
আজহারের আপিল শুনানি শেষ, রায় ২৭ মে
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
হজে গিয়ে চারজনের মৃত্যু, সৌদি পৌঁছেছেন ৩৪৭৭৬ জন
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
ফের বাড়ল সশস্ত্র বাহিনীর ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতার মেয়াদ
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
নিজ বাড়ি থেকে গলিত লাশ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা