শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

দাপট শুধু বেসরকারি বাসের

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
দাপট শুধু বেসরকারি বাসের

প্রায় ২ কোটি মানুষের মেগাসিটি ঢাকায় সরকারের হাতে গণপরিবহনের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। সাধারণ মানুষের প্রতিদিনের যাতায়াতে রাষ্ট্রায়ত্ত পরিবহন সংস্থা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের ভূমিকা খুবই নগণ্য। ফলে বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা রাজধানীর গণপরিবহন ব্যবস্থার ক্রীড়নক হয়ে উঠেছে। সরকারি বাসের সেবা ক্রমেই সীমিত হয়ে পড়েছে। নিত্যদিনের যাতায়াতে সাধারণ মানুষ নির্ভরতার বদলে জিম্মি হয়ে আছে বেসরকারি খাতের কাছে। ফলে, চরম স্বেচ্ছাচারিতা চলছে সিটি বাস সার্ভিসে। ভাড়ার নামে বাড়তি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে গণপরিবহন। সরকার যাত্রী স্বার্থ রক্ষায় কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না। উপরন্তু পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, বেসরকারি খাতের বাস মালিক-শ্রমিকরা সরকারি বিআরটিসির বাস বন্ধের জন্য আন্দোলন করছে। অনেক স্থানে বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দিচ্ছে তারা। অথচ সারা দেশে বিআরটিসির বাসের সংখ্যা রাস্তায় চলাচলকারী মোট বাসের তুলনায় ১ শতাংশেরও কম। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিটি সার্ভিসে শৃঙ্খলা ফেরাতে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন। কঠোর তদারকির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় সড়ক পরিবহন সংস্থা বিআরটিসিকে কার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করে এর মাধ্যমে যাত্রীসেবা বিস্তৃত করা প্রয়োজন। বর্তমানে বিআরটিসির বহরে ১ হাজার ৬০০ বাসের সংখ্যা থাকলেও কাজীর গরুর মতো গোয়ালে পাওয়া যায় না সব বাস। প্রায় এক চতুর্থাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গ্যারেজবন্দি হয়ে আছে। সারা দেশে ১ হাজার ১০০-এর কিছু বেশি বাস নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় রাস্তায় চলাচল করে। এর মধ্যে ঢাকায় চলছে প্রায় ৪০০ বাস। তার মধ্যেও প্রায় ১৫০ বাস দীর্ঘমেয়াদি লিজে দেওয়া হয়েছে শিক্ষাঙ্গনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। বিআরটিসি যেন এখন ভাড়া খাটা কোম্পানি। রাস্তায় তাদের যে বাস চলছে সেগুলো বেসরকারি বাসের তুলনায় ভগ্নাংশ মাত্র। ফলে যাত্রী সেবায় উল্লেখযোগ্য কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না সরকারি সংস্থা বিআরটিসি। বিশ্বের উন্নত সমৃদ্ধ সব রাষ্ট্রেই নগর পরিবহন সেবা থাকে সরকারি সংস্থার নিয়ন্ত্রণে। যাত্রীরা সাশ্রয়ী    মূল্যে সরকারি গণপরিবহনের সেবা নিতে পারেন। কিন্তু অর্ধশত বছর আগে স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশে তার ঠিক উল্টো চিত্র। ভাড়া নির্ধারণ থেকে সড়ক পথ নিয়ন্ত্রণ সবকিছুতেই বেসরকারি খাতের দাপট। ফলে যাত্রী চাহিদার নিরিখে রাজধানীতে সিটিং সার্ভিস, কাউন্টার সার্ভিস, ওয়েবিল প্রথাসহ নানা পদ্ধতি চালু করেছে বাস কোম্পানিগুলো। ঢাকা সড়ক পরিবহন সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্ল্যাহ সিটিং সার্ভিস, ওয়েবিল প্রথা বাতিলে একাধিকবার উদ্যোগ নেন। কিন্তু মালিক সমিতির বিরোধিতা এবং বিআরটিএর অভিযানের মধ্যেও সিটিং সার্ভিস, ওয়েবিল প্রথা চলছে। সরকারি রেটের তোয়াক্কা না করে ভাড়া আদায় করা হচ্ছে নিজেদের রেটে। রাজধানীর সড়কে সরকারি পরিবহনের কার্যকর উপস্থিতি থাকলে বেসরকারি খাতের এমন দৌরাত্ম্যের অবসান হতো। এদিকে সরকারি সংস্থা বিআরটিসিকে চলতে দিচ্ছে না বেসরকারি পরিবহন মালিকরা। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় পরিবহন মালিক নেতারা রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় দেশের বিভিন্ন রুটে বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দেওয়া হচ্ছে। বাসে যাত্রী ওঠানামা করতে দিচ্ছে না। এমনকি প্রশাসনের সামনেই বাস আটকে রাখছেন। ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে যুক্ত থাকায় তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। সেই সুযোগে কমছে বিআরটিসি বাসের সংখ্যা। অন্যদিকে বেড়েই চলছে পরিবহন খাতের নৈরাজ্য।

গত ২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পরই দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২৩ রুটে বাস চালুর চাহিদা বেড়ে যায়। এই বাড়তি চাহিদার কথা বিবেচনা করে বিআরটিসি তাদের ১১টি ডিপো থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে এসি/ননএসি মিলিয়ে ৫৩টি বাস চালু করে। এসব বাস বিভিন্ন স্থানে স্থানীয় মালিক সমিতি এবং পরিবহন কর্মীদের বাধায় পড়ছে। তারা বিভিন্ন স্থানে বিআরটিসির গাড়ি আটকে রাখছে। চলাচলে বাধা দিচ্ছে। বাস্তবতা হচ্ছে, দেশের সর্বত্র চলাচলের অনুমতি থাকলেও সরকারি সংস্থা বিআরটিসির বাস চালাতে প্রয়োজন হচ্ছে বেসরকারি পরিবহন মালিক সমিতির অনুমতি। নইলে যাত্রীসহ বাস আটকে দিচ্ছেন তারা। প্রতিনিয়ত এমন ঘটনা ঘটছে। শুধু দক্ষিণাঞ্চলই নয়, দীর্ঘদিন ধরেই বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দিচ্ছেন বেসরকারি পরিবহন মালিকরা। বিআরটিসি বাস, ডিপো ভাঙচুরসহ স্টাফদের মারধরের ঘটনা ঘটছে অহরহ। ৯ আগস্ট রাজধানীর গুলিস্তান থেকে ফরিদপুরের বোয়ালমারী রুটে চালু হয় বিআরটিসি বাস। বাসটি পদ্মা সেতু হয়ে নিয়মিত চলাচলের কথা। একদিন পর বাসটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ফরিদপুরের বোয়ালমারী থেকে ছেড়ে এলে ভাঙ্গা এলাকায় বাধা দেন ফরিদপুর বাস মালিক সমিতির নেতারা। এ সময় বাসের স্টাফ ও চালককে মারধরের হুমকি এবং যাত্রীদের সঙ্গে অসদাচরণ করে তাদেরকে বাস থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়। এতে বন্ধ হয়ে যায় বোয়ালমারী-ঢাকা রুটে শুরু হওয়া বিআরটিসি বাস চলাচল।

রাজধানীর সড়কে বেসরকারি বাসের ছড়াছড়ি

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন কর্তৃপক্ষ অবশ্য বলছে, বিআরটিসির বাস বন্ধ করার কারও কোনো এখতিয়ার নেই। সংস্থাটির ১৯৬১ সালের আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের যে কোনো সড়কে বিআরটিসি বাস চলতে পারবে। এ জন্য রুট পারমিট কিংবা অন্য কোনো কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে না।

এদিকে গণপরিবহন হিসেবে সাধারণ যাত্রীদের সেবা চেয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টাফ বাসের সার্ভিসেই বেশি মনোযোগী বিআরটিসি। ঢাকায় ৪১৩টি বাসের মধ্যে ১৬০টির বেশি বাস চলছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘমেয়াদি লিজে। সংস্থাটির রন্ধ্রে রন্ধ্রে অনিয়ম দুর্নীতি বাসা বেঁধে একটি অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে বিআরটিসি। রাজধানীর গণপরিবহন নৈরাজ্যের মধ্যে যাত্রীদের ভরসা হতে পারত রাষ্ট্রায়ত্ত এই পরিবহন সংস্থা। কিন্তু অভ্যন্তরীণ দুর্বলতা এবং অনিয়মের কারণে বিআরটিসি সেই ভূমিকা রাখতে পারেনি। অবহেলা আর কার্যকর রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অধিকাংশ বাসই প্রত্যাশিত মেয়াদ পর্যন্ত সেবা দিতে পারছে না। সরকারি এ সংস্থার মোট বাসের প্রায় এক-চতুর্থাংশের বেশি অচল পড়ে আছে। যাতে বিআরটিসির অধিকাংশ ডিপোই পরিণত হয়েছে নষ্ট গাড়ির ভাগাড়ে। লুটপাটের আখড়ায় পরিণত হওয়া বিআরটিসির বর্তমান চেয়ারম্যান সরকারের অতিরিক্ত সচিব মো. তাজুল ইসলাম সংস্থাটিতে কিছু পদ্ধতিগত পরিবর্তন এনে খাদের কিনার থেকে টেনে তোলার চেষ্টা করছেন। এদিকে সিটি পরিবহনে বেসরকারি পরিবহন কোম্পানিগুলোর দৌরাত্ম্য বন্ধ করার উদ্যোগ হিসেবে প্রায় ৯ মাস আগে ২০২১ সালের ২৬ ডিসেম্বর ৫০টি বাস নিয়ে চালু হয় ঢাকা নগর পরিবহন। বাস রুট রেশনালাইজেশন নামের এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজধানীর বিশৃঙ্খল গণপরিবহন খাত শৃঙ্খলায় আনতে কেরানীগঞ্জের ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর রুটে ৫০টি বাস নিয়ে চালু হওয়া এই সার্ভিস নয় মাস পরও সাফল্যের মুখ দেখতে পারেনি। ব্যাপক চাহিদা থাকলেও নানা অব্যবস্থাপনায় এই রুটে যাত্রীদের স্বস্তির বদলে দুর্ভোগ বেড়েছে। ৫০টি বাস নিয়ে চালু হওয়া এই রুটে এখন বাস চলছে ৪০টির মতো। বাসের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে ১০০ হওয়ার কথা থাকলেও উল্টো কমেছে। একই রুটে চলা অন্য পরিবহনগুলো অভিযানে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। এতে যাত্রীসেবার বদলে বেড়েছে দুর্ভোগ। এমন পরিস্থিতিতে আরও তিনটি রুটে নগর পরিবহনের বাস চালুর কথা থাকলেও সেটি এখনই হচ্ছে না।

গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ও বিআরটিসির সাবেক পরিচালক (কারিগরি) ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, বিআরটিসি সরকারের সংস্থা। এই বাস দেশের যে কোনো সড়কে যখন তখন চলতে পারে। কোনো রুট পারমিটের প্রয়োজন নেই। বর্তমানে আমাদের দেশে বিআরটিসি বাসের সংখ্যা ১ শতাংশের চেয়ে কম। মালিক সমিতির বাসের সংখ্যাই বেশি। এ জন্য বিআরটিসি বাসগুলোকে চলতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। জনগণ বিআরটিসি বাসে অল্প খরচে চলতে চায়। সরকারের উচিত দ্রুত সময়ে এই বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি করা। তাহলে জনগণ যাতায়াত সুবিধা পাবে। মালিক সমিতির লোকজন সরকারি বাস কিংবা বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দিতে পারে না। যে করছে সেটি বেআইনি। বিআরটিসির বাস বাড়ানো এখন সময়ের দাবি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ নিহত ৩
পুলিশ কর্মকর্তা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাসহ নিহত ৩
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
জাকসুতে ১৬ অনিয়ম নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি
জাকসুতে ১৬ অনিয়ম নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি
সর্বশেষ খবর
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?

১৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি
চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি

দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২
ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন
তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন

দেশগ্রাম