শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

দাপট শুধু বেসরকারি বাসের

শিমুল মাহমুদ
প্রিন্ট ভার্সন
দাপট শুধু বেসরকারি বাসের

প্রায় ২ কোটি মানুষের মেগাসিটি ঢাকায় সরকারের হাতে গণপরিবহনের কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। সাধারণ মানুষের প্রতিদিনের যাতায়াতে রাষ্ট্রায়ত্ত পরিবহন সংস্থা বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশনের ভূমিকা খুবই নগণ্য। ফলে বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তারা রাজধানীর গণপরিবহন ব্যবস্থার ক্রীড়নক হয়ে উঠেছে। সরকারি বাসের সেবা ক্রমেই সীমিত হয়ে পড়েছে। নিত্যদিনের যাতায়াতে সাধারণ মানুষ নির্ভরতার বদলে জিম্মি হয়ে আছে বেসরকারি খাতের কাছে। ফলে, চরম স্বেচ্ছাচারিতা চলছে সিটি বাস সার্ভিসে। ভাড়ার নামে বাড়তি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে গণপরিবহন। সরকার যাত্রী স্বার্থ রক্ষায় কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না। উপরন্তু পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, বেসরকারি খাতের বাস মালিক-শ্রমিকরা সরকারি বিআরটিসির বাস বন্ধের জন্য আন্দোলন করছে। অনেক স্থানে বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দিচ্ছে তারা। অথচ সারা দেশে বিআরটিসির বাসের সংখ্যা রাস্তায় চলাচলকারী মোট বাসের তুলনায় ১ শতাংশেরও কম। পরিবহন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সিটি সার্ভিসে শৃঙ্খলা ফেরাতে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত প্রয়োজন। কঠোর তদারকির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় সড়ক পরিবহন সংস্থা বিআরটিসিকে কার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত করে এর মাধ্যমে যাত্রীসেবা বিস্তৃত করা প্রয়োজন। বর্তমানে বিআরটিসির বহরে ১ হাজার ৬০০ বাসের সংখ্যা থাকলেও কাজীর গরুর মতো গোয়ালে পাওয়া যায় না সব বাস। প্রায় এক চতুর্থাংশ বাস চলাচলের অনুপযোগী হয়ে গ্যারেজবন্দি হয়ে আছে। সারা দেশে ১ হাজার ১০০-এর কিছু বেশি বাস নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় রাস্তায় চলাচল করে। এর মধ্যে ঢাকায় চলছে প্রায় ৪০০ বাস। তার মধ্যেও প্রায় ১৫০ বাস দীর্ঘমেয়াদি লিজে দেওয়া হয়েছে শিক্ষাঙ্গনসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে। বিআরটিসি যেন এখন ভাড়া খাটা কোম্পানি। রাস্তায় তাদের যে বাস চলছে সেগুলো বেসরকারি বাসের তুলনায় ভগ্নাংশ মাত্র। ফলে যাত্রী সেবায় উল্লেখযোগ্য কোনো ভূমিকাই রাখতে পারছে না সরকারি সংস্থা বিআরটিসি। বিশ্বের উন্নত সমৃদ্ধ সব রাষ্ট্রেই নগর পরিবহন সেবা থাকে সরকারি সংস্থার নিয়ন্ত্রণে। যাত্রীরা সাশ্রয়ী    মূল্যে সরকারি গণপরিবহনের সেবা নিতে পারেন। কিন্তু অর্ধশত বছর আগে স্বাধীন হওয়া বাংলাদেশে তার ঠিক উল্টো চিত্র। ভাড়া নির্ধারণ থেকে সড়ক পথ নিয়ন্ত্রণ সবকিছুতেই বেসরকারি খাতের দাপট। ফলে যাত্রী চাহিদার নিরিখে রাজধানীতে সিটিং সার্ভিস, কাউন্টার সার্ভিস, ওয়েবিল প্রথাসহ নানা পদ্ধতি চালু করেছে বাস কোম্পানিগুলো। ঢাকা সড়ক পরিবহন সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্ল্যাহ সিটিং সার্ভিস, ওয়েবিল প্রথা বাতিলে একাধিকবার উদ্যোগ নেন। কিন্তু মালিক সমিতির বিরোধিতা এবং বিআরটিএর অভিযানের মধ্যেও সিটিং সার্ভিস, ওয়েবিল প্রথা চলছে। সরকারি রেটের তোয়াক্কা না করে ভাড়া আদায় করা হচ্ছে নিজেদের রেটে। রাজধানীর সড়কে সরকারি পরিবহনের কার্যকর উপস্থিতি থাকলে বেসরকারি খাতের এমন দৌরাত্ম্যের অবসান হতো। এদিকে সরকারি সংস্থা বিআরটিসিকে চলতে দিচ্ছে না বেসরকারি পরিবহন মালিকরা। অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় পরিবহন মালিক নেতারা রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী হওয়ায় দেশের বিভিন্ন রুটে বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দেওয়া হচ্ছে। বাসে যাত্রী ওঠানামা করতে দিচ্ছে না। এমনকি প্রশাসনের সামনেই বাস আটকে রাখছেন। ক্ষমতাসীন দলের সঙ্গে যুক্ত থাকায় তাদের বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। সেই সুযোগে কমছে বিআরটিসি বাসের সংখ্যা। অন্যদিকে বেড়েই চলছে পরিবহন খাতের নৈরাজ্য।

গত ২৫ জুন স্বপ্নের পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পরই দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২৩ রুটে বাস চালুর চাহিদা বেড়ে যায়। এই বাড়তি চাহিদার কথা বিবেচনা করে বিআরটিসি তাদের ১১টি ডিপো থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের বিভিন্ন রুটে এসি/ননএসি মিলিয়ে ৫৩টি বাস চালু করে। এসব বাস বিভিন্ন স্থানে স্থানীয় মালিক সমিতি এবং পরিবহন কর্মীদের বাধায় পড়ছে। তারা বিভিন্ন স্থানে বিআরটিসির গাড়ি আটকে রাখছে। চলাচলে বাধা দিচ্ছে। বাস্তবতা হচ্ছে, দেশের সর্বত্র চলাচলের অনুমতি থাকলেও সরকারি সংস্থা বিআরটিসির বাস চালাতে প্রয়োজন হচ্ছে বেসরকারি পরিবহন মালিক সমিতির অনুমতি। নইলে যাত্রীসহ বাস আটকে দিচ্ছেন তারা। প্রতিনিয়ত এমন ঘটনা ঘটছে। শুধু দক্ষিণাঞ্চলই নয়, দীর্ঘদিন ধরেই বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দিচ্ছেন বেসরকারি পরিবহন মালিকরা। বিআরটিসি বাস, ডিপো ভাঙচুরসহ স্টাফদের মারধরের ঘটনা ঘটছে অহরহ। ৯ আগস্ট রাজধানীর গুলিস্তান থেকে ফরিদপুরের বোয়ালমারী রুটে চালু হয় বিআরটিসি বাস। বাসটি পদ্মা সেতু হয়ে নিয়মিত চলাচলের কথা। একদিন পর বাসটি ঢাকার উদ্দেশ্যে ফরিদপুরের বোয়ালমারী থেকে ছেড়ে এলে ভাঙ্গা এলাকায় বাধা দেন ফরিদপুর বাস মালিক সমিতির নেতারা। এ সময় বাসের স্টাফ ও চালককে মারধরের হুমকি এবং যাত্রীদের সঙ্গে অসদাচরণ করে তাদেরকে বাস থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়। এতে বন্ধ হয়ে যায় বোয়ালমারী-ঢাকা রুটে শুরু হওয়া বিআরটিসি বাস চলাচল।

রাজধানীর সড়কে বেসরকারি বাসের ছড়াছড়ি

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন করপোরেশন কর্তৃপক্ষ অবশ্য বলছে, বিআরটিসির বাস বন্ধ করার কারও কোনো এখতিয়ার নেই। সংস্থাটির ১৯৬১ সালের আইন অনুযায়ী বাংলাদেশের যে কোনো সড়কে বিআরটিসি বাস চলতে পারবে। এ জন্য রুট পারমিট কিংবা অন্য কোনো কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে না।

এদিকে গণপরিবহন হিসেবে সাধারণ যাত্রীদের সেবা চেয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টাফ বাসের সার্ভিসেই বেশি মনোযোগী বিআরটিসি। ঢাকায় ৪১৩টি বাসের মধ্যে ১৬০টির বেশি বাস চলছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দীর্ঘমেয়াদি লিজে। সংস্থাটির রন্ধ্রে রন্ধ্রে অনিয়ম দুর্নীতি বাসা বেঁধে একটি অকার্যকর প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে বিআরটিসি। রাজধানীর গণপরিবহন নৈরাজ্যের মধ্যে যাত্রীদের ভরসা হতে পারত রাষ্ট্রায়ত্ত এই পরিবহন সংস্থা। কিন্তু অভ্যন্তরীণ দুর্বলতা এবং অনিয়মের কারণে বিআরটিসি সেই ভূমিকা রাখতে পারেনি। অবহেলা আর কার্যকর রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে অধিকাংশ বাসই প্রত্যাশিত মেয়াদ পর্যন্ত সেবা দিতে পারছে না। সরকারি এ সংস্থার মোট বাসের প্রায় এক-চতুর্থাংশের বেশি অচল পড়ে আছে। যাতে বিআরটিসির অধিকাংশ ডিপোই পরিণত হয়েছে নষ্ট গাড়ির ভাগাড়ে। লুটপাটের আখড়ায় পরিণত হওয়া বিআরটিসির বর্তমান চেয়ারম্যান সরকারের অতিরিক্ত সচিব মো. তাজুল ইসলাম সংস্থাটিতে কিছু পদ্ধতিগত পরিবর্তন এনে খাদের কিনার থেকে টেনে তোলার চেষ্টা করছেন। এদিকে সিটি পরিবহনে বেসরকারি পরিবহন কোম্পানিগুলোর দৌরাত্ম্য বন্ধ করার উদ্যোগ হিসেবে প্রায় ৯ মাস আগে ২০২১ সালের ২৬ ডিসেম্বর ৫০টি বাস নিয়ে চালু হয় ঢাকা নগর পরিবহন। বাস রুট রেশনালাইজেশন নামের এই প্রকল্পের মাধ্যমে রাজধানীর বিশৃঙ্খল গণপরিবহন খাত শৃঙ্খলায় আনতে কেরানীগঞ্জের ঘাটারচর থেকে কাঁচপুর রুটে ৫০টি বাস নিয়ে চালু হওয়া এই সার্ভিস নয় মাস পরও সাফল্যের মুখ দেখতে পারেনি। ব্যাপক চাহিদা থাকলেও নানা অব্যবস্থাপনায় এই রুটে যাত্রীদের স্বস্তির বদলে দুর্ভোগ বেড়েছে। ৫০টি বাস নিয়ে চালু হওয়া এই রুটে এখন বাস চলছে ৪০টির মতো। বাসের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে ১০০ হওয়ার কথা থাকলেও উল্টো কমেছে। একই রুটে চলা অন্য পরিবহনগুলো অভিযানে বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন যাত্রীরা। এতে যাত্রীসেবার বদলে বেড়েছে দুর্ভোগ। এমন পরিস্থিতিতে আরও তিনটি রুটে নগর পরিবহনের বাস চালুর কথা থাকলেও সেটি এখনই হচ্ছে না।

গণপরিবহন বিশেষজ্ঞ ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের সাবেক নির্বাহী পরিচালক ও বিআরটিসির সাবেক পরিচালক (কারিগরি) ড. এস এম সালেহ উদ্দিন বলেন, বিআরটিসি সরকারের সংস্থা। এই বাস দেশের যে কোনো সড়কে যখন তখন চলতে পারে। কোনো রুট পারমিটের প্রয়োজন নেই। বর্তমানে আমাদের দেশে বিআরটিসি বাসের সংখ্যা ১ শতাংশের চেয়ে কম। মালিক সমিতির বাসের সংখ্যাই বেশি। এ জন্য বিআরটিসি বাসগুলোকে চলতে বাধা দেওয়া হচ্ছে। জনগণ বিআরটিসি বাসে অল্প খরচে চলতে চায়। সরকারের উচিত দ্রুত সময়ে এই বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি করা। তাহলে জনগণ যাতায়াত সুবিধা পাবে। মালিক সমিতির লোকজন সরকারি বাস কিংবা বিআরটিসি বাস চলাচলে বাধা দিতে পারে না। যে করছে সেটি বেআইনি। বিআরটিসির বাস বাড়ানো এখন সময়ের দাবি।

এই বিভাগের আরও খবর
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
শ্যামপুর ডায়িং কারখানার বর্জ্য পড়ছে নদীতে
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
কক্সবাজারে চার কিশোর নিখোঁজ
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপি ও যুবদলের দুই নেতা বহিষ্কার গ্রেপ্তার ১০
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
পঞ্চগড় সীমান্ত দিয়ে ১৫ জনকে পুশইন
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
কাঁচা পাট আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার চান ভারতের ব্যবসায়ীরা
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
তদন্তে সহযোগিতা করবে বাংলাদেশ
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
সাবেক সিইসি শামসুল হুদা আর নেই
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
সর্বশেষ খবর
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৫৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি
আশুরা সম্পর্কিত ঐতিহাসিক ঘটনাবলি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)
যে কন্যাকে গোপন কথা বলতেন নবীজি (সা.)

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল
৫৪ বছর পর গাভাস্কারের রেকর্ড ছাপিয়ে গেলেন গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা
ইসলামে শোক পালনের সীমারেখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা