শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বিপদ বাড়ছেই কর্ণফুলীর

♦ পড়ছে দূষিত বর্জ্য ও প্লাস্টিক পণ্য ♦ কমছে প্রস্থ ও গভীরতা ♦ ঝুঁকিতে সেতুর পিলার ♦ হুমকিতে মৎস্য ও জীববৈচিত্র্য ♦ গড়ে উঠছে অবৈধ স্থাপনা
রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিপদ বাড়ছেই কর্ণফুলীর

প্রতিনিয়তই ভরাট হচ্ছে। প্রতিদিনই পড়ছে দূষিত বর্জ্য। অবিরতই হচ্ছে দখল। পড়ছে ক্ষতিকর প্লাস্টিক পণ্য। বাড়ছে অবৈধ স্থাপনার সংখ্যা। ছোট হয়ে আসছে নদীর প্রস্থ। কমছে গভীরতা। হারাচ্ছে নাব্যতা। ধ্বংস হচ্ছে নদীর জীববৈচিত্র্য ও মৎস্য সম্পদ। নষ্ট হতে চলেছে নদীর প্রাকৃতিক পরিবেশ। এটি দেশের অর্থনীতির ফুসফুস খ্যাত বন্দরের প্রাণ কর্ণফুলী নদীর চিত্র। দখল, দূষণ আর ভরাটে ত্রাহি অবস্থা এখন নদীটির। প্রশ্ন উঠেছে, কী হবে কর্ণফুলী নদীর? বাঁচবে তো নদীটি?

জানা যায়, কর্ণফুলী নদী রক্ষায় উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় অবৈধ স্থাপনার তালিকা প্রণয়ন করা হয়। তালিকা মতে উচ্ছেদের নির্দেশনা দেন আদালত। কিন্তু তিন বছর আগে টানা পাঁচ দিনের অভিযানের পর থমকে আছে উচ্ছেদ। পক্ষান্তরে নদী রক্ষা কমিশনও কর্ণফুলীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে নির্দেশনা দেয়। এর ওপর পরিবেশবাদী ও সামাজিক সংগঠনগুলো নিয়মিতই কর্ণফুলী নদী রক্ষায় জোরদার আন্দোলন করে আসছে। কিন্তু কোনো উদ্যোগেই কাজ হচ্ছে না। এখন নদীর দুই পারের তিন শতাধিক শিল্প-কারখানা, বাণিজ্যিক ও গৃহস্থালি বর্জ্য এবং প্লাস্টিক পণ্যের ভাগাড় কর্ণফুলী। পক্ষান্তরে কর্ণফুলী নদীতে ৮৫টি মার্চেন্ট জাহাজ, ৪০৫টি কোস্টার জাহাজ, ২৬৪টি মাছ ধরার ট্রলার, ৯টি টাগ নৌকাসহ সাম্পান, ছোট ছোট নৌকা, বিদেশি জাহাজ ও ট্রলার চলাচল করে। এসব নৌযানের ময়লা, পোড়া তেল সরাসরি নদীতে ফেলা হয়। এ ছাড়া অসংখ্য নৌযান বঙ্গোপসাগরের মোহনা থেকে কালুরঘাট পর্যন্ত নোঙর করে রাখায় নদীর স্বাভাবিক নাব্যতা, ডলফিনসহ জলজ প্রাণীদের স্বাভাবিক বিচরণ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। চট্টগ্রাম নদী ও খাল রক্ষা আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক আলীউর রহমান বলেন, ‘আমাদের দাবি হলো, আদালতের নির্দেশনা অনুসারে চিহ্নিত অবৈধ স্থাপনাগুলো উচ্ছেদ করা। এখন সেটি না করায় প্রতিনিয়তই নানাভাবেই দখল হচ্ছে কর্ণফুলী। এভাবে দখল হতে থাকলে এটি একদিন হারিয়ে যাওয়া নদীর তালিকায় পড়ে যাবে।’ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মনজুরুল কিবরিয়া বলেন, ‘নগরের আবাসিক ও শিল্প-কারখানার তরল বর্জ্য খাল হয়ে কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে পড়ছে। এটি নদীর জীববৈচিত্র্য এবং মৎস্য সম্পদের জন্য চরম হুমকি। তাই যে কোনো মূল্যে দূষণ বন্ধ করতে হবে।’ চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, ‘কর্ণফুলী নদীর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কাজ চলমান আছে। ইতোমধ্যে বিষয়টি নিয়ে বন্দরের সঙ্গে আলোচনাও হয়েছে। শিগগিরই আমরা কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করব। কর্ণফুলী নদী নিয়ে চট্টগ্রামবাসী নতুন কিছু দেখতে পাবে।’

প্লাস্টিক বর্জ্যরে ভাগাড় কর্ণফুলী : চট্টগ্রাম মহানগর এলাকায় দৈনিক ৩ হাজার টন বর্জ্য উৎপাদন হয়। এর মধ্যে প্লাস্টিক-পলিথিন বর্জ্য ২৪৯ টন। কিন্তু এসব প্লাস্টিক-পলিথিন বর্জ্যরে মধ্যে সংগ্রহ হয় ১০৯ টন এবং অসংগৃহীত থেকে যায় ১৪০ টন। এই অসংগৃহীত প্লাস্টিক-পলিথিন বর্জ্যরে অধিকাংশই খাল হয়ে পড়ে কর্ণফুলী নদীতে। এ কারণেই চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা, বায়ু ও মাটিদূষণ এবং নদীতে প্লাস্টিক-পলিথিনের স্তর পড়ে যাচ্ছে। অনুকণা ছড়িয়ে পড়ছে মানুষ, মাছসহ বিভিন্ন প্রাণীর দেহে। ২০৫১ সালের মধ্যে নগরে প্লাস্টিক ও পলিথিন বর্জ্যরে পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াবে ৪২৮ টনে। ‘২৪৯ টন প্লাস্টিক-পলিথিন বর্জ্যে পরিবেশ প্রতিবেশের ক্ষতি’ শীর্ষক গবেষণা প্রবন্ধে এসব তথ্য প্রকাশ করেন চুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী পিয়াল বড়ুয়া ও আল আমিন। নগরের ১৫টি ওয়ার্ডে এ গবেষণা কাজ পরিচালিত হয়।

হারানোর শঙ্কা ৮১ প্রজাতির উদ্ভিদ : কর্ণফুলী নদীর মোহনা থেকে কাপ্তাই বাঁধ পর্যন্ত দুই পারে মোট ৫২৮ প্রজাতির উদ্ভিদ শনাক্ত করা হয়। এর বেশির ভাগই উজানে। এর মধ্যে ৮১টি বিপন্ন প্রজাতি শনাক্ত করা হয়। নদী দখল-দূষণ বন্ধ না হলে ভবিষ্যতে ৮১টি প্রজাতির বিপন্ন উদ্ভিদ হারিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এ ছাড়া বনাঞ্চলও ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নিশ্চিত। একই সঙ্গে কর্ণফুলী নদীর দুই তীরের গাছপালাও ব্যাপক হারে ধ্বংস হচ্ছে। নদীর উজানের দিকে পাহাড়ি অঞ্চলে বিভিন্ন প্রজাতির উদ্ভিদের বনের দেখা মিললেও ভাটি অঞ্চলে বন উজাড় হয়ে গেছে। বেসরকারি সংস্থা ইফেকটিভ ক্রিয়েশন অন হিউম্যান ওপেইনিয়নের (ইকো) উদ্যোগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ওমর ফারুক রাসেলের নেতৃত্বে পরিচালিত জরিপে এ তথ্য জানা যায়।

ওমর ফারুক রাসেল বলেন, ৫২৮ প্রজাতির উদ্ভিদের মধ্যে ১১৩টি একই পরিবারভুক্ত। এর মধ্যে বড় বৃক্ষ ১৪৪ প্রজাতির, গুল্ম ৬৯, লতা ৫৮, বীরুৎ ২৪৪ ও পরজীবী ১৩ প্রজাতির। এ ছাড়া নদীর মাঝখানে অবস্থিত বাকলিয়া চরে ১৫৫ প্রজাতির উদ্ভিদ শনাক্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে নদীর সবচেয়ে দূষিত এলাকা হিসেবে পরিচিত বঙ্গোপসাগরের মোহনা থেকে কালুরঘাটের পর পর্যন্ত পাওয়া গেছে মোট ১২০ প্রজাতির উদ্ভিদ। তিনি বলেন, নদীর দুই পাশে প্রায় ৫০ হাজার খোলা শৌচাগার আছে। আছে নগরের বর্জ্য, কারখানার তরল ও সলিড বর্জ্য, শুঁটকি পল্লীর বিষ ও বর্জ্য, কীটনাশক, ৫৩টি শিল্প-কারখানার বর্জ্য, ১৪টি নৌযান মেরামতের জায়গা, বাজার, নালা, খামার ইত্যাদি কর্ণফুলী দূষণের প্রধান কারণ।

ঠায় দাঁড়িয়ে অবৈধ স্থাপনা : আদালতের নির্দেশে কর্ণফুলীর উভয় তীরের অবৈধ স্থাপনার তালিকা করে জেলা প্রশাসন। তালিকায় ২ হাজার ১৮৭টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করে এসব উচ্ছেদের নির্দেশনা দেন। নির্দেশনা মতে, ২০১৯ সালের ৪ থেকে ৮ ফেব্রুয়ারি সদরঘাট থেকে বারিক বিল্ডিং এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে ২৩০টি স্থাপনা উচ্ছেদ ও ১০ একর ভূমি উদ্ধার করা হয়। কিন্তু বাকলিয়া অংশে অভিযান পরিচালিত হয়নি। এরপর থমকে আছে উচ্ছেদ। বাকি স্থাপনাগুলো ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। প্রতিনিয়ত নতুন করে হচ্ছে বেদখল-ভরাট। চাক্তাই ও রাজাখালী এলাকায় সরেজমিন দেখা যায়, এসব এলাকায় প্রতিনিয়ত নতুন করে দখল করা হচ্ছে। নদীর তীরেই আছে একাধিক বহুতল ভবন। নদীর পাড় দখল করে করা হয়েছে বাস রাখার স্থান।

ঝুঁকিতে শাহ আমানত সেতু : মাছবাজারের উজান অংশে কর্ণফুলী শাহ আমানত সেতুর নিচে ২০১৪ সালে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক ও চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত ‘মাস্টারপ্ল্যান ফর চিটাগং পোর্ট’ শীর্ষক জরিপে নদীর প্রবহমান ধারা ছিল ৮৮৬ দশমিক ১৬ মিটার। মাছবাজার গড়ে ওঠায় সেই অংশে নদীর বর্তমান প্রবহমান ধারা মাত্র ৪১০ মিটার। শাহ আমানত সেতুর উত্তর পাশে নদীর মাঝ পিলার পর্যন্ত ভরাট হয়ে গেছে। ব্রিজের নিচে অর্ধেকের বেশি নদী ভরাট হয়ে যাওয়ায় ব্রিজের তিন পিলার অংশে নদীর প্রবল স্রোত হয়। যে কারণে শাহ আমানত সেতুর দক্ষিণ পাশে ধসে যাওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। ফলে ঝুঁকিতে পড়ে সেতুর পিলার।

কমছে নদীর প্রস্থ : ২০১৪ সালে শাহ আমানত সেতুর নিচে কর্ণফুলী নদীর প্রবহমান ধারায় প্রস্থ ছিল ৮৬৬ মিটার। এখন তা ভাটার সময় ৪১০ মিটার ও জোয়ারের সময় ৫১০ মিটার। রাজাখালী খালের মুখে প্রশস্ততা ৪৬১ মিটার, আগে ছিল ৮৯৪ মিটার। চাক্তাই খালের মুখে এখন প্রশস্ততা ৪৩৬ মিটার, আগে ছিল ৯৩৮ মিটার। ফিরিঙ্গিবাজার মোড়ে নদীর প্রস্থ ছিল ৯০৪ মিটার, বন্দর কর্তৃপক্ষ খননের পর সেখানে নদী আছে ৭৫০ মিটার। বাকি অংশ বন্দর কর্তৃপক্ষ গাইড ওয়াল নির্মাণ করে চিরতরে বিলুপ্ত করে দিয়েছে। শাহ আমানত সেতুর উত্তর অংশে ৪৭৬ মিটার নদী ভরাট হয়ে গেছে। ২০১৬ সালে নদী ভরাট করে গড়ে তোলা মাছবাজার, বরফকল, অবৈধ দখল ও ভেড়া মার্কেটের কারণে চাক্তাই খালের মোহনা এলাকায় কর্ণফুলী নদীর প্রবহমান ধারা কমে দাঁড়ায় ৪৬১ মিটারে। কর্ণফুলী নদী অবৈধ দখলের কারণে প্রশস্ততা কমছে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুবদল নেতা হত্যায় সুব্রত বাইন রিমান্ডে
যুবদল নেতা হত্যায় সুব্রত বাইন রিমান্ডে
সাগরে ভেসে উঠল নিখোঁজ আরেক চবি শিক্ষার্থীর লাশ
সাগরে ভেসে উঠল নিখোঁজ আরেক চবি শিক্ষার্থীর লাশ
র‌্যাবে গুরুত্বপূর্ণ পদে রদবদল
র‌্যাবে গুরুত্বপূর্ণ পদে রদবদল
মোদির বিরুদ্ধে ধর্মঘট পালন
মোদির বিরুদ্ধে ধর্মঘট পালন
বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার
বগুড়ায় শ্বশুর ও পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার
গুম কমিশনে নিখোঁজ ২০০ ব্যক্তির তালিকা দিল ইউভিইডি
গুম কমিশনে নিখোঁজ ২০০ ব্যক্তির তালিকা দিল ইউভিইডি
চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের প্রতিনিধিদল
চীন সফরে যাচ্ছে জামায়াতের প্রতিনিধিদল
সরকারি কলোনিতে থাকছেন কারা
সরকারি কলোনিতে থাকছেন কারা
ডিসি নিয়োগ নিয়ে চলছে নানান হিসাবনিকাশ
ডিসি নিয়োগ নিয়ে চলছে নানান হিসাবনিকাশ
নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
অপসারণ করুন বিতর্কিত ও পক্ষপাতদুষ্ট বিচারকদের
অপসারণ করুন বিতর্কিত ও পক্ষপাতদুষ্ট বিচারকদের
ঘুরে দাঁড়াচ্ছে জনতা ব্যাংক
ঘুরে দাঁড়াচ্ছে জনতা ব্যাংক
সর্বশেষ খবর
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
হজ শেষে দেশে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

কর ফাঁকির দায়ে ব্রাজিল কোচের ১২ মাসের কারাদণ্ড
কর ফাঁকির দায়ে ব্রাজিল কোচের ১২ মাসের কারাদণ্ড

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে এআই দিয়ে নির্মিত ৩০ পর্বের সিরিজ 'ক্যাট বিগি'
আসছে এআই দিয়ে নির্মিত ৩০ পর্বের সিরিজ 'ক্যাট বিগি'

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

পা ভাঙার জন্য কাউকে দায়ী করছেন না মুসিয়ালা
পা ভাঙার জন্য কাউকে দায়ী করছেন না মুসিয়ালা

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়তি শুল্কের মুখে আরও ৬ দেশ
১ আগস্ট থেকে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়তি শুল্কের মুখে আরও ৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোমতীর পানি বাড়ছে, প্রস্তুত ৫৮৩ আশ্রয়কেন্দ্র
গোমতীর পানি বাড়ছে, প্রস্তুত ৫৮৩ আশ্রয়কেন্দ্র

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ও দেশীয় অস্ত্রসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার
বগুড়ায় মাদক ও দেশীয় অস্ত্রসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা
রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত ও ৩১ দফা বাস্তবায়নে জার্মান স্বেচ্ছাসেবক দলের সভা

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারো মানুষ
প্লাবিত হচ্ছে একের পর এক গ্রাম, আশ্রয়কেন্দ্রে হাজারো মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০
রংপুরে বাস পুকুরে পড়ে নিহত ২, আহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ জুলাই)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের
খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ৬ কেজি ওজন কমেছে এমবাপ্পের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
জামায়াতের উদ্যোগে রামচন্দ্রপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্রে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন
টি-টোয়েন্টি দলে সাইফউদ্দিনকে নেওয়ার কারণ জানালেন অধিনায়ক লিটন

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ
এক্সের প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ
রাষ্ট্রপতির কাছে সৌদি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির
পোপের সঙ্গে শান্তি আলোচনা জেলেনস্কির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে
ঋণের ভারে নুয়ে পড়া জনতা ব্যাংক ঘুরে দাঁড়াচ্ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল
গণহত্যার দায়ে শুধু হাসিনা নয়, আওয়ামী লীগেরও বিচার হওয়া উচিত: ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’
‘অন্ধকারে লুকিয়ে আছে এক ভয়ংকর সত্য’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান
ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সামরিক মহড়া করেছে তাইওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত
ফেনীতে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৪ স্থানে ভাঙন, ৩০ গ্রাম প্লাবিত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়
ইসলামী আন্দোলনের সঙ্গে জাতীয় সংস্কার জোটের মতবিনিময়

নগর জীবন

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ
পানিবন্দি ২ হাজার পরিবার রান্না বন্ধ

দেশগ্রাম

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা