শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

সরেজমিনে বন্যা

তিন নদীর ঢলে সর্বনাশ

১ লাখ ৭৭ হাজার কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত
রুকনুজ্জামান অঞ্জন ও সাইফুল ইসলাম, নালিতাবাড়ী থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
তিন নদীর ঢলে সর্বনাশ
ভোগাই, চেল্লাখালী মহারশিতে ভেসে গেছে শেরপুরের চার উপজেলা, ৩৮ হাজার হেক্টর জমি পানিতে ডুবে গেছে

শিশুটির নাম রাকিব। ক্লাস ওয়ানের ছাত্র। বন্যার পানিতে ভেসে যাওয়া মালপত্রের স্তূপে সে নিজের বই খুঁজে বেড়াচ্ছে। আচমকা পাহাড়ি ঢল ঘরের সবকিছু ভাসিয়ে নেওয়ার সময় তার বই-খাতাও নিয়ে গেছে। ছোট্ট শিশু এখন কী নিয়ে স্কুলে যাবে, উত্তর জানে না কেউ। শিশুটির মা-বাবাকে দেখা গেল না আশপাশে। এক প্রতিবেশী পাশ থেকে বললেন, ‘যার ঘরবাড়ি ভাইঙা গেছে, তার হিরাবার (আবার) লেহাপড়া...।’

শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলার বন্যার্ত মানুষের একটি খণ্ডচিত্র এটি। গত এক সপ্তাহে এ ধরনের অসংখ্য খণ্ডচিত্র জোড়া দিয়ে যদি উপসংহারে আসা যায়, তবে এর নাম হবে মহাদুর্যোগ। সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও সেই দুর্যোগ থেকে মুক্তি মেলেনি শেরপুর জেলার চার উপজেলার মানুষের। নাকুগাঁও স্থলবন্দর সংলগ্ন বাউশি গ্রামের ৮০ বছরের বৃদ্ধ প্রশান্ত মারাক তার ভাঙা ঘরের সামনে দাঁড়িয়ে বলেন, ‘পাহাইড়া ভোগাইয়ের ঢল আঙর সর্বনাশ কইরা গেছে।’ শুধু ভোগাই নয়, শেরপুর জেলার এই ভয়াবহ বন্যার পেছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে চেল্লাখালী ও মহারশি নদীও। এর মধ্যে নালিতাবাড়ী উপজেলা দিয়ে বয়ে গেছে ভোগাই ও চেল্লাখালী আর ঝিনাইগাতী দিয়ে বয়ে গেছে মহারশি। জেলার এই তিন নদী দিয়ে গত শুক্রবার একযোগে বয়ে আসে পাহাড়ি ঢল। সেই ঢলের পানি শেরপুরের চার উপজেলা নালিতাবাড়ী, ঝিনাইগাতী, শ্রীবরদী ও নকলার বেশির ভাগ মানুষের জীবনকে পাল্টে দিয়ে গেছে। কারও ঘর গেছে, কারও গেছে পুকুরের মাছ; কারও ফসলের খেত- আমূল তলিয়ে গেছে বানের পানিতে।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গারো পাহাড়ের কূলে গড়ে ওঠা গ্রামগুলো থেকে পানি দ্রুত নেমে গেলেও সমতল এখনো নিমজ্জিত। নালিতাবাড়ীর যোগানিয়া, কলসপাড়, মরিচপুরান, রাজনগর- এই চার ইউনিয়নের প্রায় ১২টি গ্রামের মানুষ এখনো পানিবন্দি। শুধু তাই নয়, এই পানি গিয়ে নকলার গ্রামগুলোও তলিয়ে দিয়েছে। তলিয়ে গেছে উপজেলার ধনাকুশা, বড়ইতার, বিহারিপাড়, তারাকান্দা, ঘোনাপাড়া, উরফা, রিহিলা গ্রাম। নালিতাবাড়ী-নকলা সড়কের তালতলা বাজারের পূর্ব দিকে গেড়ামারা ও তালুকপাড়া পর্যন্ত যতদূর চোখ যায় শুধু ঘোলাটে পানি। এই পানির নিচে ডুবে আছে মাছের খামার, আমনের ফসল, শীতের শাকসবজি আর কাঁচাপাকা ঘরবাড়ি। যোগানিয়া গ্রামের সামেদুল তালুকদার বলেন, ‘বিগত ৫০ বছরেও আঙর ঘরবাড়িত পানি ওঠে নাই। এবার সবকিছু তলাইয়া গেছে। খেতের ফসল, পুকুরের মাছ কিছুই নাই।’ তিনি জানান, প্রায় ১৫ একর জমিতে আমনের আবাদ করেছিলেন। ফসলের লক্ষণ ছিল খুবই ভালো। পানি নামলেও যে এই ফসল বাঁচানো যাবে তার কোনো সম্ভাবনা নেই। তার আশঙ্কা নিচু এলাকায় বানের পানি ধীরগতিতে নামার কারণে পলির নিচে চাপা পড়ে যাবে অধিকাংশ ধানের খেত।

শেরপুরের তিন বড় নদী ভোগাই, চেল্লাখালী, মহারশির পাশাপাশি পাহাড় থেকে বয়ে আসা ছোট কিছু নদী ও খালের পানিতেও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মালিঝি নদীর কারণে কাপাসিয়া গ্রাম, দুধুয়ার খালের কারণে পশ্চিম কাপাসিয়া ও যোগানিয়ার নিম্নাঞ্চল, ঝিনাইগাতীর সোমেশ^রী নদীর পানি দুর্ভোগে ফেলেছে উপজেলার একটি অংশের মানুষকে। কাপাসিয়া গ্রামের হান্নান অ্যাগ্রোবেইজড খামারে ১০টি পুকুরের মধ্যে অন্তত ৬টির সব মাছ ভেসে গেছে। গাগলাজানির আবদুল জব্বারের ১০ একরজুড়ে গড়ে তোলা মাছের খামারের প্রায় দেড় কোটি টাকার মাছ ভেসে গেছে বলে জানান সংশ্লিষ্টরা। ধান ব্যবসায়ী অসীম দত্ত হাবলু বলেন, তার ১৫ কাঠা জমির ওপর গড়ে তোলা শখের মাছের খামারে ১৫ বছরের পুরোনো বড় মাছ এখন একটিও নেই। সব গেছে বানের পানিতে।

শেরপুর জেলা প্রশাসনের প্রাথমিক যে হিসাব পাওয়া গেছে, সে অনুযায়ী শুধু কৃষি খাতেই ৫০০ কোটি টাকার ওপরে ক্ষতি হয়েছে। জেলার কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. সুকল্প দাস গণমাধ্যমকে জানান, শেরপুর জেলার ৯২ হাজার হেক্টর জমিতে আমন আবাদ হয়েছিল। গতকাল পর্যন্ত প্রায় ৩৮ হাজার ২২৭ হেক্টর জমি পানিতে নিমজ্জিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১ লাখ ৭৭ হাজার ৮০৫ জন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানাচ্ছে, শেরপুরে আমন আবাদ থেকে ২ লাখ ৮৯ হাজার ৮৬ মেট্রিক টন চাল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল। বন্যার কারণে প্রায় অর্ধেক আবাদ নষ্ট হবে। ১ লাখ ৪০ হাজার মেট্রিক টন চাল কম উৎপাদনের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ফসলের পাশাপাশি মৎস্য খাতেও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। জেলা মৎস্য অফিসের তথ্য অনুযায়ী শেরপুরের ৩১টি ইউনিয়নে সবমিলিয়ে ৭ হাজার ৩৬৪টি দিঘি, পুকুর ও খামারের মাছ ভেসে গেছে। ক্ষতির পরিমাণ ৫৩ কোটি টাকার বেশি।  নালিতাবাড়ীর সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হাকাম হীরা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীটি ভারতের মেঘালয় রাজ্যের চিচিংপাড়া থেকে উৎপত্তি হয়ে গারো পাহাড়ের ঢাল বেয়ে সমতলে বয়ে গেছে। অপরদিকে ভোগাই নদী ভারতের একই রাজ্যের ভুগি নামক স্থান থেকে উৎপত্তি হয়ে নালিতাবাড়ীর ডালু-পানিহাটা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ঢুকেছে। এই ভোগাইয়ের বয়ে চলার পথে ১৮৪টি ঝরনাধারা মিলিত হয়েছে। তার খুব কাছ দিয়েই বয়ে গেছে আরেক পাহাড়ি নদী চেল্লাখালী। ফলে ৩ অক্টোবর বৃহস্পতিবার থেকে শনিবার পর্যন্ত টানা ৭২ ঘণ্টার বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢল যখন এই তিন নদী দিয়ে একযোগে বয়ে আসে তখন তার বিপুল জলরাশি ধারণ করার ক্ষমতা ছিল না শেরপুরের। ফলে সেই পানি নদীর পাড় উপচে ঘরবাড়ি, রাস্তাঘাট, ফসলের খেত, মাছের পুকুর সব ভাসিয়ে নিয়ে গেছে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিখোঁজের ছয় বছর পর কাস্টমস কর্মকর্তার লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ছয় বছর পর কাস্টমস কর্মকর্তার লাশ উদ্ধার
অস্থায়ী দোকানি ও ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের দখলে ফুটপাত
অস্থায়ী দোকানি ও ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ীদের দখলে ফুটপাত
পদ্মাপাড়ে বুদবুদ নিয়ে চাঞ্চল্য
পদ্মাপাড়ে বুদবুদ নিয়ে চাঞ্চল্য
বইমেলা আয়োজনে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে আলটিমেটাম
বইমেলা আয়োজনে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত সরকারকে আলটিমেটাম
চুরির অপবাদে যুবককে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ
চুরির অপবাদে যুবককে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ
সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫৬ হাজার সর্বনিম্ন ৩০ হাজার করার দাবি
সর্বোচ্চ ১ লাখ ৫৬ হাজার সর্বনিম্ন ৩০ হাজার করার দাবি
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ৯
খুলনায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ৯
১৫৩ ইউনিয়নকে পানি সংকটাপন্ন ঘোষণা
১৫৩ ইউনিয়নকে পানি সংকটাপন্ন ঘোষণা
হাই কোর্টের ৯ দফা তিন সপ্তাহের মধ্যে বাস্তবায়নের নির্দেশ
হাই কোর্টের ৯ দফা তিন সপ্তাহের মধ্যে বাস্তবায়নের নির্দেশ
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন নিহত আজাদের স্ত্রী
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন নিহত আজাদের স্ত্রী
উৎসবে মেতেছে পাহাড়
উৎসবে মেতেছে পাহাড়
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের এবার যমুনামুখী লংমার্চ
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের এবার যমুনামুখী লংমার্চ
সর্বশেষ খবর
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি
নতুন চুক্তির পর মায়ামিতে কত বেতন পাবেন মেসি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন
শুল্ক ইস্যুতে টানা ৭ মাস কমেছে চীনের কারখানায় উৎপাদন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
বিয়ের আগে ক্যান্সার পরীক্ষা করার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের
সুশান্তকে হত্যা করেছিল দুজন, দাবি বোনের

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
পবিপ্রবি শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

৩৩ মিনিট আগে | টক শো

‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়
‘কপ৩০’ সম্মেলনের আগে স্বস্তির খবর, অ্যামাজনে কমেছে বন উজাড়

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা
ছেলেকে নিয়ে শাহরুখের রসিকতা

৫২ মিনিট আগে | শোবিজ

টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব
টগি ফান ওয়ার্ল্ডে ‘স্পুকট্যাকুলার সোয়রে ৪’ হ্যালোইন উৎসব

৫৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক
কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোচ হলেন অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯
মেলিসার তাণ্ডবে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ, প্রাণহানি বেড়ে ৪৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন
গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত
সুদানের এল ফাশেরে ১৪ হাজারের বেশি বেসামরিক নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত গাওয়ায় দেশদ্রোহিতার মামলা হচ্ছে, বিপাকে কংগ্রেস নেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে