শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫১, রবিবার, ০১ অক্টোবর, ২০২৩ আপডেট:

শতবর্ষীদেরও সুস্থ-সবল জীবনযাপন সম্ভাবনাময় করে তুলছে গবেষণা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শতবর্ষীদেরও সুস্থ-সবল জীবনযাপন সম্ভাবনাময় করে তুলছে গবেষণা

এখনকার দিনে কেউ ১০০ বছর বেঁচে আছেন, বিষয়টি অস্বাভাবিক না হলেও খুবই বিরল। আমেরিকা ও ব্রিটেনে মোট জনসংখ্যার প্রায় ০.০৩ শতাংশ মানুষ বর্তমানে শতবর্ষী। জীবনকে দীর্ঘায়িত করার সর্বশেষ প্রচেষ্টাটি যদি সফল হয়, তাহলে ১০০ বছর বেঁচে থাকার বিষয়টি পৃথিবীতে স্বাভাবিক হয়ে উঠতে পারে; এমনকি এই চেষ্টা সফল হলে মানুষের আয়ু ১২০ বছর পর্যন্তও উঠতে পারে।

আরও রোমাঞ্চকর ব্যাপার হলো, এই অতিরিক্ত বছরগুলো মানুষ সুস্থভাবেই জীবন যাপন করতে পারবে। অর্থাৎ, বার্ধক্য এগিয়ে এলে যেসব রোগশোক শরীরে বাসা বাঁধে, এবারের প্রচেষ্টায় সেসব রোগশোকের বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে; বিশেষ করে সংক্রামক রোগব্যাধির বিরুদ্ধে।

দীর্ঘায়ুর এই ধারণাটি বার্ধক্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট জৈবিক প্রক্রিয়াগুলোকে পরিবর্তন (ম্যানিপুলেট) করে; এই ধারণা গবেষণাগারের প্রাণীদের ওপর প্রয়োগ করে ইতিবাচক ফল মিলেছে বলে দাবি সংশ্লিষ্ট গবেষকদের।

দীর্ঘায়ু হওয়ার এই প্রক্রিয়ার মধ্যে একটি উপায় হলো– প্রাণী সুষম খাদ্যের মাধ্যমে যে পরিমাণ ক্যালরি গ্রহণ করে তার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ সীমাবদ্ধ করে দেওয়া। অর্থাৎ, ব্যালেন্সড-ডায়েট জীবনযাপন। বর্তমান যুগে এই ক্যালোরি কমিয়ে দেওয়ার এই প্রচেষ্টা জনপ্রিয় হলেও, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় মানুষ খুব বেশি দিন স্বাভাবিক রুটিনের মাধ্যমে এই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে পারে না। তবে কিছু ওষুধ রয়েছে যা ব্যবহারের মাধ্যমে ক্যালোরি মাত্রা কমিয়ে আনতে জৈবিক প্রক্রিয়াগুলোতে এ ধরনের প্রভাব রাখা সম্ভব।

এর মধ্যে একটি হলো মেটফরমিন, যা টাইপ-২ ডায়াবেটিসের জন্য ব্যবহার করা হয়; আরেকটি হলো রেপামাইসিন, যা ব্যবহার করা হয় শরীরের অঙ্গ প্রতিস্থাপনের ক্ষেত্রে।

দীর্ঘায়ুর আরেকটি উপায় হলো, এমন ওষুধ তৈরি করা যা শরীরের ‘সেনসেন্ট’ কোষকে মেরে ফেলে; এর ফলে শরীরে এই কোষের আর কোনো ব্যবহার হয় না। মূলত এই সংবেদনশীল কোষগুলোই শরীরে তাদের আশপাশের সুস্থ কোষগুলোর মধ্যে সব ধরনের ত্রুটি সৃষ্টিতে ভূমিকা রাখে। ‘সেনোলাইটিক’ ওষুধগুলো এ ধরনের কোষগুলোকে টার্গেট করে থাকে। যদিও অন্যদের ক্ষতি না করে কোনো নির্দিষ্ট ধরনের কোষ মেরে ফেলা কঠিন; তারপরেও বিজ্ঞানীরা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

এই প্রক্রিয়ায় যারা ভরসা রাখছেন, এটি তাদের জন্য কেবল শুরু। সংশ্লিষ্ট একাডেমিক এবং বাণিজ্যিক গবেষকেরা বর্তমানে ক্রোমোজোমের 'এপিজেনেটিক' মার্কার বা চিহ্ন পরিবর্তন (যা কোষগুলোকে বলে দেয় যে কোন জিনগুলোকে সক্রিয় করতে হবে) করে কোষ এবং টিস্যুগুলোকে কীভাবে পুনরুজ্জীবিত করা যায় সেই গবেষণা করছেন। মার্কারগুলো বয়সের সঙ্গে সঙ্গে শরীরে জমা হতে থাকে; এদেরকে ফিরিয়ে আনতে পারলে ৬৫ বছর বয়সীর শরীরের মধ্যেও ২০ বছর বয়সী শরীরের কোষ তৈরি হতে পারে বলে মনে করছেন গবেষকরা।

মোটকথা সংশ্লিষ্ট গবেষক ও বিজ্ঞানীদের ধারণা, শরীরে ক্যালোরি কমিয়ে আনতে পারলে এবং সেনসেন্ট কোষগুলোকে নিষ্ক্রিয় বা মেরে ফেলতে পারলেই বিলম্বিত করা যাবে বার্ধক্যকে। তাদের দাবি, এপিজেনেটিক মার্কার পরিবর্তনের মাধ্যমে কোষের পুনরুজ্জীবন বার্ধক্যকে ধীরগতি করতে পারে।

তবে এক্ষেত্রে একটি উদ্বেগের বিষয় হলো মানুষের মস্তিষ্ক। আলোচ্য প্রক্রিয়ায় শরীরের বার্ধক্য ধীরগতির করা গেলেও– মস্তিষ্কের বার্ধক্যের কী হবে? এ এক জটিল প্রশ্ন হয়ে দাঁড়ায় গবেষকদের সামনে। কারণ মস্তিষ্কের ক্ষমতা সীমাবদ্ধ এবং এটি মানুষের স্বাভাবিক জীবনকালের সঙ্গে প্রাকৃতিক নির্বাচন পদ্ধতি দ্বারা অভিযোজিত।

বয়স বাড়ার সাথে সাথে যেসব মানবদেহে যেসব রোগব্যাধী বাসা বাঁধে, তার ফলে ডিমেনশিয়া বা স্মৃতিভ্রংশ-ও দেখা দেয়। এজন্য সামাজিক প্রস্তুতি থাকা দরকার।

বয়স্কদের মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহারকে উৎসাহিত করতে হবে, যাতে গড় আয়ু বাড়ানোর গবেষণা সফল হলে সমাজ তার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারে। এমনটা করা গেলে; দীর্ঘায়ু বয়োবৃদ্ধরা এআই ডায়েরিতে দরকারি তথ্য সংরক্ষণ এবং পরবর্তীতে দরকারের সময় জিজ্ঞেস করে জেনে নিতে পারবেন।

গবেষকদের আরেকটি বড় বাধা হলো- বার্ধক্য ধীরগতির করার পদ্ধতিগুলো মানবদেহে পরীক্ষা (ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল) চালানোর আনুষ্ঠানিক অনুমতি পাওয়া। এর প্রধান কারণ, বিশ্বের অধিকাংশ ওষুধ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ বার্ধক্যকে নিরাময়যোগ্য শারীরিক অবস্থা বলে মনে করে না। তাই ট্রায়ালের অনুমোদন পাওয়া হয় কঠিন।

তাছাড়া এ ধরনের পরীক্ষানিরীক্ষা বহু বছর ধরে অনেক মানুষের ওপর চালাতে হয়। এতে ট্রায়াল প্রক্রিয়ার জটিলতা ও খরচ বাড়ে। গবেষণা একটি ধারাবাহিক প্রক্রিয়া। আগের গবেষণার ফলাফল নতুন অনুসন্ধানকে পথ দেখায়। কিন্তু, এক্ষেত্রে আলোচ্য কারণগুলোর কারণে মানবদেহে ট্রায়ালের অভাব আছে। আরেকটি কারণ, ট্রায়ালের জন্য আগের বেশিরভাগ প্রাথমিক প্রস্তাবই প্যাটেন্ট বহির্ভূত ওষুধ ব্যবহারের কথা বলেছে। ফলে ওষুধ কোম্পানিগুলো এতে বিনিয়োগের উৎসাহ দেখায়নি।

আশার কথা হলো, এত সমস্যা সত্ত্বেও কিছু পরীক্ষানিরীক্ষা এরমধ্যেই শুরু হচ্ছে। এরমধ্যে একটি হলো 'টার্গেটিং এজিং উইথ মেটফরমিন ট্রায়াল (বা টেম)' – যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৩ হাজার ৬০ থেকে ৭০ বছর বয়সীদের ওপর এটি পরিচালিত হবে। পরীক্ষায় ব্যবহার করা ওষুধ সত্যিই তাদের দীর্ঘায়ু দেয় কি না– তা লক্ষ্য করাই ট্রায়ালটির মূল উদ্দেশ্য। বলাই বাহুল্য; এটি সম্পন্ন হতে দীর্ঘসময় লাগবে। কিন্তু, বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, আরও মানব ট্রায়ালের উদ্যোগ নিতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারগুলো সহায়ক ভূমিকা নিলে গবেষণা উৎসাহিত হবে।

মানবদেহ বুড়িয়ে যাওয়াকে ধীর করতে গবেষণা যদি সফল হয়; অর্থাৎ দীর্ঘদিন মানুষ সুস্থ, সবল থাকবে – এমন ফলাফল এনে দিতে পারে, তাহলে সমাজ, অর্থনীতি ও রাজনীতির মতো প্রতিটি অঙ্গনে তার প্রভাব পড়বে।

সূত্র : দ্য ইকোনমিস্ট

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
পেয়ারার পুষ্টিগুণ
পেয়ারার পুষ্টিগুণ
তেজপাতার স্বাস্থ্যগুণ
তেজপাতার স্বাস্থ্যগুণ
তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে
তীব্র গরমে ত্বক ভালো রাখবেন যেভাবে
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
ছেলেদের রূপচর্চায় যত ভ্রান্ত ধারণা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
গ্রীষ্মে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখবে যেসব ফল
গ্রীষ্মে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখবে যেসব ফল
গরমে এসি ছাড়াও যেভাবে ঘর থাকবে ঠাণ্ডা
গরমে এসি ছাড়াও যেভাবে ঘর থাকবে ঠাণ্ডা
গরমে ফুটি ফলের যত উপকার
গরমে ফুটি ফলের যত উপকার
সর্বশেষ খবর
গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৬ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

১২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর
বন্যায় গৃহহীন ফেনীর শতাধিক পরিবার পেল সরকারি ঘর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি
চট্টগ্রামে দেয়াল ভেঙে ঘরে ঢুকে গেল লরি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ
খাওয়ার পর তাৎক্ষণিক দাঁত ব্রাশ করলেই হতে পারে সর্বনাশ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা
প্রিপেইড গ্যাস মিটার নিয়ে প্রতারণা এড়াতে তিতাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে