শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৩২, রবিবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৪

মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ একই সূত্রে গাঁথা : মাসুদ সাঈদী

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ একই সূত্রে গাঁথা : মাসুদ সাঈদী

পিরোজপুরের জিয়ানগর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান মাসুদ সাঈদী বলেছেন, আওয়ামী লীগের সব সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ও দেশের অর্থ বিদেশে পাচারকারী নেতা ও দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচার করতে হবে। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে হবে। মুজিববাদী রাজনীতি এদেশে নিষিদ্ধ করতে হবে। যাতে এদেশে আর কখনো ফ্যাসিবাদ মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। কারণ মুজিববাদ ও ফ্যাসিবাদ একই সূত্রে গাঁথা। 

রবিবার কুমিল্লার দাউদকান্দির ইলিয়টগঞ্জ হাই স্কুল মাঠে জামায়াতে ইসলামী ইলিয়টগঞ্জ শাখা কর্তৃক আয়োজিত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের মাগফেরাত ও আহতদের সুস্থতা কামনায় এক দোয়া সমাবেশে এসব কথা বলেন মাসুদ সাঈদী।

সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাসুদ সাঈদী বলেন, দেশপ্রেমিক রাজনীতিকরা যখন রাষ্ট্র গঠনের জন্য দিনরাত পরিশ্রম করছেন, তখন দিল্লি বসে শেখ হাসিনা দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন। এখন তিনি চট করে দেশে ঢুকে পড়ার ষড়যন্ত্র করছেন। আমরা বলি আপনি আসুন। সৎ সাহস থাকলে দেশে আসুন। দেশের মানুষ আপনার আগমনের অপেক্ষায়। আপনি দেশে আসলেই সকল গুম-খুনের বিচার, জুলুম নির্যাতনের বিচার, কোরআনের পাখি আল্লামা সাঈদীসহ নিরপরাধ জামায়াত নেতৃবৃন্দের হত্যার বিচার, জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন করা হবে। আমরা বর্তমান সরকারকে বলতে চাই, এই আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিচার করতেই হবে। এমন বিচার করতে হবে, যা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকে। যাতে এদেশে নতুন করে আর কোনো ফ্যাসিবাদী শক্তি মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে।

আওয়ামী শাসনামলে রচিত পাঠ্যপুস্তক সংশোধনের দাবি জানিয়ে মাসুদ সাঈদী বলেন, এক ব্যক্তির বন্দনায় রচিত মুক্তিযুদ্ধের বিকৃত ইতিহাস বাতিল করে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস ছাত্রসহ জাতিকে জানাতে হবে। মুক্তিযুদ্ধে যার যতটুকু অবদান ছিল তা লিপিবদ্ধ করে নতুন করে পাঠ্যপুস্তক ছাপাতে হবে। সকল পর্যায়ের পাঠ্যপুস্তক থেকে মুজিব বন্দনা বাদ দিতে হবে। সকল শ্রেণীর পাঠ্য পুস্তকে চব্বিশের শহীদদের নাম অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে যেন বলতে পারে যে, আমরা একাত্তর ও চব্বিশের শহীদদের রক্তের বিনিময়ে আমরা সুন্দর এই সোনার বাংলাদেশ পেয়েছি। একই সাথে ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে অসীম সাহস নিয়ে আজীবন লড়াই করা বীর যোদ্ধা আল্লামা সাঈদীসহ ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে ট্রাইব্যুনালে অন্যায়ভাবে ফাঁসি দিয়ে হত্যা করা বিশ্ববিখ্যাত জামায়াতের সকল শীর্ষনেতা এবং চব্বিশের সকল শহীদদেরকে জাতীয় বীর হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। চব্বিশের শহীদের প্রত্যেকের পরিবার থেকে অন্তত একজনকে সরকারি চাকরি দিতে হবে। আহত সকলকে আজীবন চিকিৎসা সুবিধাসহ এককালীন অর্থনৈতিক সহযোগিতা করতে হবে।

সমাবেশে অন্তর্বর্তী সরকারে উপদেষ্টাদের নিকট প্রশ্ন রেখে মাসুদ সাঈদী বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতা এখনো রাজপথে রয়েছে। এখনো তারা আন্দোলন সংগ্রাম করছে। আর আপনরা চব্বিশের চেতনা ভুলে গিয়ে বঙ্গভবনে বসে নতুন উপদেষ্টা নিয়োগ দিচ্ছেন। প্রয়োজন হলে দিবেন, দিন। কিন্তু আপনারা কাদেরকে নিয়োগ দিচ্ছেন? যাদের নিয়োগ দিচ্ছেন, তাদের কেউ কেউ ধানমন্ডি-৩২ নম্বরকে কাফেলা মনে করে। কাদের কথায় ছাত্রদের রক্তের ওপর দিয়ে ক্ষমতায় বসে আপনারা ফ্যাসিবাদী পুনর্বাসন করছেন? দেশের মানুষের আবেগ অনুভূতির সঙ্গে তামাশা না করে দ্রুত সংস্কার কাজ শেষ করুন। নির্বাচন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজান। সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। এরপর জনগণের পছন্দমাফিক সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে আপনারা স্বসম্মানে আপনাদের স্ব স্ব জায়গায় ফিরে যান।

শেখ মুজিবের সমালোচনা করে সমাবেশে মাসুদ সাঈদী বলেন, আওয়ামী লীগের ডিএনএ’তেই ফ্যাসিজম আছে। খুনি হাসিনা ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর লগি বৈঠার তাণ্ডব চালিয়েছে, পিলখানায় হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে, ২০১৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আল্লামা সাঈদীর রায় পরবর্তী বিক্ষোভে হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে, শাপলা চত্বর হত্যাকাণ্ড করেছে, জুলাই বিপ্লবেও নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। শুধু হাসিনার ইতিহাসই হত্যাকাণ্ডের ইতিহাস নয়, স্বাধীনতা পরবর্তী ’৭২ সালে ক্ষমতায় আসার পর শেখ মুজিবও হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছিল। একনায়কতান্ত্রিক রাষ্ট্র কায়েম করার চেষ্টা চালিয়েছিল। চারটি পত্রিকা বাদে দেশের সব পত্রিকা নিষিদ্ধ করেছিলো শেখ মুজিব। ইতিহাসের পটপরিক্রমায় আজ আওয়ামী লীগের রাজনীতিই বাংলার মাটিতে নিষিদ্ধ হয়ে গেছে।

বিপ্লব পরবর্তী বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে হলে ঐক্যের বিকল্প নেই উলেখ করে সাঈদীপুত্র বলেন, দেশের স্বার্থে, দেশের জনগণের স্বার্থে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। জাতীয়তাবাদী ও ইসলামী মূল্যবোধে বিশ্বাসী সকল দল এবং মতকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের মতো দেশ গঠনেও ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে হলে দলমত নির্বিশেষে বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য দরকার। বিশেষ করে সকল ইসলামী দলের ঐক্য এখন সময়ের একক দাবি। ইসলামী দলগুলোর মধ্যে একটি কার্যকর ঐক্য ছাড়া বিপ্লবের সাফল্য ধরে রাখা কঠিন হবে।

বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী কুরআন ও সুন্নাহর আইন বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। ইসলাম ছাড়া বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন সম্ভব হবে না। সোনার বাংলার জন্য আগে সোনার মানুষ তৈরি করতে হবে। সোনার মানুষ তৈরি করতে জামায়াতে ইসলামী কাজ করছে। নৈতিকতা, আদর্শ ও চরিত্রবান নাগরিক তৈরি করার সেরা সংগঠন জামায়াতে ইসলামী।

তিনি আরও বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী কখনো রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দখলের জন্য আন্দোলন করে না, জামায়াতে ইসলামী আন্দোলন করে ইসলামের সুমহান আদর্শের ভিত্তিতে একটি কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য। একটি কুচক্রী মহল প্রচার করে জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দেশ পিছিয়ে যাবে, জঙ্গিবাদে দেশ ধ্বংস হবে। কিন্তু প্রকৃত সত্য হলো, জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দেশ এগিয়ে যাবে। দেশ সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, জঙ্গিবাদ ও ভারতীয় আগ্রাসনমুক্ত হবে।

ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়ন আমীর মো. দেলোয়ার হোসেন মোল্লার সভাপতিত্বে ও ইলিয়টগঞ্জ দক্ষিণ ইউনিয়ন সেক্রেটারি ইঞ্জিনিয়ার মো. শিমুল হাজারীর সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্ম পরিষদে সদস্য ও কুমিল্লা মহানগর আমির কাজী দ্বীন মোহম্মদ, কুমিল্লা জেলা উত্তর আমির অধ্যাপক আব্দুল মতিন, কুমিল্লা জেলা উত্তর সেক্রেটারি সাইফুল ইসলাম শহীদ, দাউদকান্দি উপজেলা আমীর মনিরুজ্জামান বাহলুল, কুমিল্লা জেলা উত্তরের মজলিসে শুরা সদস্য মাওলানা খন্দকার আবুল বাশার, চান্দিনা উপজেলা আমীর মাওলানা মো. মিজানুর রহমান, মুরাদনগর উপজেলা আমির আ ন ম ইলিয়াস উদ্দিন, ইসলামী ছাত্রশিবির কুমিল্লা জেলা পশ্চিমের সভাপতি জিসান আহমেদ প্রধান।

হাফেজ মো. তরিকুল ইসলামের কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন ইঞ্জি. শওকত আকবর, মাওলানা মহিউদ্দিন সোহেল, মাওলানা আবু ছালেহ গাজী, মাওলানা ইব্রাহিম খলিল, মাওলানা গোলাম মাওলা ফারুকী প্রমুখ।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা ও গ্যাস-পানি-বিদ্যুৎ সংকট দূর করার আহ্বান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে হবে: রাশেদ প্রধান
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
সর্বশেষ খবর
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, আসামি ইমরান গ্রেফতার
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, আসামি ইমরান গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা
গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড
জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র
লিভারপুল-আর্সেনালের রোমাঞ্চকর ড্র

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ
প্রিমিয়ার লিগে টানা সাত ম্যাচে জয়হীন ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা
আইপিএলে অনিশ্চয়তায় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সাথে আলোচনার চতুর্থ ধাপও কার্যকরী, জানাল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: কবে শুরু হচ্ছে আইপিএল?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'
'আওয়ামী লীগের বিচারের আগে কোন নির্বাচন নয়'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু
দেশে ৪ জেলায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ
কর্ণফুলী নদীতে সাম্পান বাইচ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ
ইবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ মে)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়
হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে করণীয়

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার
গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের
ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের

পূর্ব-পশ্চিম

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে
রোডম্যাপ না দিলে জনগণ রাস্তায় নামবে

নগর জীবন

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না
ঐক্য না হলে গণতন্ত্র সচল হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা