শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪৯, শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

খবর বিবিসি'র

একসঙ্গে চার বোনের জন্ম, বিয়েও একই দিনে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
একসঙ্গে চার বোনের জন্ম, বিয়েও একই দিনে

দক্ষিণ ভারতের কেরালা রাজ্যের চার বোন একই দিনে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, একই ছাদের নীচে জীবন কাটিয়েছেন। একই রকম পোশাক পরা ছাড়াও ১৫ বছর বয়স পর্যন্ত এক স্কুলে একই সারিতে বসতেন তারা। অবশেষে এই চার বোন একই দিনে বিয়ে করতে যাচ্ছেন।

তবে এই চার বোনের একটি ভাইও রয়েছে। তারা এই পাঁচ ভাইবোন একই সঙ্গে পৃথিবীর মুখ দেখেন। একসঙ্গে জন্ম নেয়া পাঁচ শিশুকে চিকিৎসা শাস্ত্রের ভাষায় বলা হয় কুইন্টুপ্লেটস। জন্মের দিন থেকেই সবার আলাদা নজরে থেকে অভ্যস্ত তারা। স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোও তাদের কষ্ট ও দুর্দশাগ্রস্ত জীবনের গল্প নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করতো।

বিবিসিকে নিজেদের জীবনের গল্প শুনিয়েছেন উথ্রাজা, উথারা, উথামা, উথ্রা এবং তাদের ভাই উথ্রাজন। তারা পাঁচ ভাইবোন জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৯৯৫ সালের ১৮ই নভেম্বর। আগামী বছরের ২রা এপ্রিল চার বোনের একসঙ্গে একইদিনে বিয়ের পরিকল্পনা করছেন।

উথারা বলেন, ‘আমাদের বাড়িতে বেশিরভাগ কথাবার্তাই এখন বিয়ের বিষয় নিয়ে হয়। আমরা এখনও আমাদের সেই বিশেষ দিনটির জন্য সিল্কের শাড়ি কিনতে পারিনি। তবে আমরা একই নকশা এবং একই রঙের শাড়ি কিনবো।’ তিনি নিজে একজন সাংবাদিক এবং তার হবুও স্বামীও তাই।

বিয়ের পুরো অনুষ্ঠান হবে স্থানীয় রীতি ও ঐতিহ্য অনুসারে। সে হিসেবে এখানে বর-কনে নিজেরা নিজেদের বেছে নেয়ার পরিবর্তে পরিবারের প্রবীণ সদস্যরা এখানে ঘটকের ভূমিকা পালন করেন। এক্ষেত্রে তাদের মা রেমা দেবী বিবাহ ‘ম্যাচমেকিং’ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মেয়েদেরকে নিজেদের স্বামী বাছাইয়ে সাহায্য করেন।

এই ধরনের বিয়ে সাধারণত একই বর্ণ এবং একই অর্থনৈতিক ও শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন সদস্যদের মেলবন্ধন করে। জ্যোতিষীরা নববধূ এবং কনের রাশিফলগুলো পরীক্ষা করে এবং তাদের পরিবারকে জানায় যে সত্যিই তাদেরকে একে অপরের জন্য তৈরি করা হয়েছে কি-না।

তবে এসব কোনো জোরপূর্বক বিয়ে নয়। বর ও কনেদের নিজেদের মতামত দেয়ার সুযোগ রয়েছে। গত সেপ্টেম্বরে তাদের বাগদান সম্পন্ন হয়, তবে মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করার কারণে চারজন বরের মধ্যে তিনজন বাগদানে উপস্থিত থাকতে পারেননি।

দেখতে আলাদা এই চার বোন এখন চেষ্টা করছেন যে তাদের বিয়ের সমস্ত আয়োজন যেন দেখতে একরকম হয়। তারা জন্ম থেকেই সবকিছু একসঙ্গে করে আসছেন, যদিও তারা একে অপরের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করতেন এবং এ কারণেই তাদের প্রত্যেকের ব্যক্তিত্ব একজনের থেকে আরেকজনেরটা আলাদা।

উথ্রা, পড়াশোনায় পারদর্শী। উথামার আগ্রহ সংগীতে এবং তিনি বেহালা শিখতে শুরু করেছিলেন, তাদের ভাই উথ্রাজন তবলায় আগ্রহী। উথ্রা ফ্যাশন ডিজাইনিং নিয়ে পড়াশোনা করেছেন। উথ্রাজা আর উথামা অ্যানেসথেশিয়া টেকনিশিয়ান হয়ে উঠেছেন।

যখন তারা নিজেদের জন্য স্বামী খুঁজতে করতে শুরু করেন, উথ্রাজা প্রথমে তার জন্য একজন সঙ্গী খুঁজে পান, তাও সেটা প্রায় এক বছর আগে। তবে তিনি তাড়াহুড়ো না করার সিদ্ধান্ত নেন। উথ্রাজ বিবিসিকে বলেন, ‘আমাদের মায়ের ইচ্ছা যে আমাদের বিয়ে যেন একই দিনে হয়। তাই আমরা অপেক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’

ভারতীয় হিন্দু রীতিতে বিয়ের আয়োজনে প্রচুর অর্থ ব্যয় হয় এবং অনেক পরিবার এই ব্যয় কমাতে চাচাত ভাই-বোন বা আপন ভাই-বোনদের একই দিনে, একই অনুষ্ঠানে বিয়ের আয়োজন করে। এই মেয়েদের জন্য চারটি আলাদা বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা তাদের মায়ের পক্ষে আর্থিকভাবে অনেক বড় বোঝা হবে।

তবে বোনরা বলছেন যে, এই যৌথ বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজনের পেছনে তাদের মায়ের জেদ যেমন রয়েছে তেমনি রয়েছে এক রকম সংবেদনশীল অনুভূতি। ভাগ্যক্রমে উথ্রারাজার ক্ষেত্রে, তার হবু স্বামী তাড়াতাড়ি বিয়ের জন্য কোন চাপ দেননি।

তিনি আকাশ কুমারের সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন, যিনি নিজেও একজন অ্যানেসথেশিয়া টেকনিশিয়ান। তবে তিনি কাজ করেন মধ্যপ্রাচ্যে। উথ্রাজা বলেন, ‘আকাশ কুয়েতে যাওয়ার আগে আমরা একই হাসপাতালে কাজ করতাম। আমরা একে অপরকে চিনতাম। পরে তার পরিবার আমার মায়ের কাছে খুশি মনে প্রস্তাব নিয়ে আসে।’

তিনি দেশ ছাড়ার আগে তার বর্তমান চাকরিতে দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা নিতে চান। তার মানে তিনি তার বিয়ের কয়েক মাস পরে তার স্বামীর সাথে বিদেশে পাড়ি দেবেন। বলেন, ‘এটি কিছুটা কঠিন এবং দুঃখজনক। সাধারণ কিছু ভয় কাজ করে। আমি কখনও বিদেশে যাইনি। আবার একই সঙ্গে বিয়ের কথা ভেবে আমি খুব আনন্দিত।’

উথ্রাজা আশা করেন যে তার পক্ষে কুয়েতে চাকরি পাওয়া সহজ হবে কারণ মধ্যপ্রাচ্যে কর্মরত পুরুষদের সঙ্গে উথ্রা এবং উথামারও বিয়ে হচ্ছে। জীবনের নতুন এক অধ্যায়ে পা রাখা নিয়ে উচ্ছ্বসিত বাকি বোনরা এবং ভাই উথ্রাজনও খুশি।

তবে বিয়ের জন্য এই চারবোনের একমাত্র ভাইয়ের কোনও তাড়াহুড়ো নেই। পারিবারিক জীবন শুরু করার আগে তিনি কয়েক বছর বিদেশে গিয়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিয়ের এই পরিকল্পনা পরিবারটিকে তাদের অতীতের বেদনা থেকে বেরিয়ে আসতেও সহায়তা করছে।

তাদের বাবা-মা পৃথিবীর বুকে এমন পাঁচটি শিশু জন্ম দিতে পেরে আনন্দিত ছিলেন। বাড়িতে তারা এই সন্তানের নাম রেখেছিলেন পাঁচরত্ন। বাচ্চারা তাদের পড়াশুনায় ভাল করেছিল তবে তাদের স্বাস্থ্য ঠিক রাখা ছিল এক বিশাল উদ্বেগের কাজ। যাতে শেষ পর্যন্ত সফল হয়েছেন সেই বাবা–মা।

তাদের মা রেমা দেবী অতীতের কথা মনে করে বলেন, ‘তারা প্রত্যেকেই অনেক কম ওজন নিয়ে জন্মগ্রহণ করেছিল। স্বাস্থ্যের অবস্থা খারাপ থাকায় তারা প্রায়শই অসুস্থ হয়ে পড়তো।’ একসঙ্গে পাঁচ সন্তান লালন করতে গিয়ে রীতিমতো সংগ্রাম করতে হয়েছিল তাদের বাবা-মা প্রেমা কুমার এবং রেমা দেবীকে। যার প্রভাব পড়ে রেমা দেবীর স্বাস্থ্যেও।

তাদের সামান্য কিছু জমানো অর্থ ছিল। তারা তাদের সমস্ত শক্তি ও সঞ্চয় ব্যয় করেছেন ছেলেমেয়েদের শিক্ষিত করে তোলার পেছনে। কেননা ভারতীয় উপমহাদেশে ছেলে সন্তানকে বেশি অগ্রাধিকার দেয়ার এক ধরনের প্রোথিত মানসিকতা রয়েছে।

অনেক পরিবারে ছেলেদের বিশেষ অধিকারপ্রাপ্ত সদস্য হিসাবে বিবেচনা করা হয়। তবে বোনরা বলছেন যে তাদের বাবা-মা সবার সঙ্গে সমান আচরণ করেছেন। এমনকি তাদের জন্য একই ধরনের পোশাক কিনতেন। এর ফলে কখনও কখনও বোনেরা তাদের পোশাকগুলো মিলিয়ে ফেলত।

উথারা বলেছেন, ‘এটা কখনই আমাদের মধ্যে কোনও সমস্যা তৈরি করেনি। আমরা একে অপরের পোশাক পরা নিয়ে কিছু মনে করি না।’ এই পরিবারটির এমন সংগ্রাম থেকে স্থানীয় এক চিকিৎসক তাদের থাকার জন্য একটি বাড়ি উপহার দেন যার জন্য তার পরিবারটি আজও গভীরভাবে কৃতজ্ঞ।

রেমা দেবী বলেন, ‘সংকট মানুষের ভেতর থেকে তার সেরা কিছু বের করে আনে। পাঁচজনই স্কুলে অনেক ভাল করেছে এবং তারা নিজেদের বেছে নেয়া বিষয়েই স্নাতক শেষ করেছে। উথারা বলেন, ‘আমাদের মা খুব খুশি। তিনি সব সময় চেয়েছিলেন আমরা যেন আত্মনির্ভরশীল হই।’

প্রয়াত স্বামীর সাথে রেমা দেবী। এক হাতে বাচ্চাদের লালনপালন করতে বেশ কষ্ট করতে হয়েছে তাকে
পরিবারের সদস্যরা হিন্দু ধর্মাবলম্বী। তাই চার বোনের বিয়ে একটি বিখ্যাত মন্দিরে অনুষ্ঠিত হবে। শুধুমাত্র নিকটাত্মীয় এবং বন্ধুদের সেখানে আমন্ত্রণ জানানো হবে। হাতে গোনা কয়েকজন সাংবাদিক আসবেন বলেও আশা করা হচ্ছে। উথারা বলেছেন, ‘সবার নজরে থাকতে পারাটা এক আশীর্বাদ।’

কুইন্টুপ্লেটস (একসঙ্গে পাঁচ সন্তানের জন্মদান) খুব বিরল ঘটনা হওয়ায় গণমাধ্যম এমন ঘটনার ব্যাপারে সাধারণত আগ্রহী হয়ে ওঠে। এই পাঁচ ভাই-বোনের যেদিন জন্ম, যেদিন তারা প্রথম স্কুলে যায় এবং যেদিন তারা স্কুল শেষ করে সব কিছু স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে প্রকাশিত হয়েছিল।

তবে চার বোন জানিয়েছেন, তারা নিজেদের সর্বোচ্চটা দিয়ে মায়ের পাশে থাকবেন। তারা আরও জানায় যে তারা কখনও একে অপরকে ছেড়ে যাবে না। উথ্রা বলেন, ‘আমরা যখন বিভিন্ন স্থানে বসবাস করতে শুরু করবো তখনও আমরা সবসময় আবেগের দিক থেকে একসঙ্গে থাকবো এবং একে অপরের কথা ভাবব।’


বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
বোয়িংয়ে বিরক্তিকর আসনটিই এখন আলোচনায়
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
প্রতিদিন মস্তিষ্কে ঢুকছে ৩৪ গিগাবাইট তথ্য, কতটুকু মনে থাকে?
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
চীনে রেকর্ড দামে বিক্রি মানবাকৃতির ‘লাবুবু’ পুতুল
যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!
যৌতুক না পেয়ে পুত্রবধূর কিডনি চাইল শ্বশুরবাড়ি!
সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা
সন্তান জন্মদানের সময় মায়েদের জন্য চীনে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
সিঙ্গাপুর বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
ভয়াল এক রাত থেকে জীবনের বড় বাঁক: নাথান ডানের গল্প
২০ লাখ টাকার গয়নাসহ ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে উধাও বানর
২০ লাখ টাকার গয়নাসহ ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে উধাও বানর
তুর্কমেনিস্তানের ৫০ বছরের অগ্নিশিখা নিভছে ধীরে ধীরে
তুর্কমেনিস্তানের ৫০ বছরের অগ্নিশিখা নিভছে ধীরে ধীরে
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
সর্বশেষ খবর
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা
নাটোর জেলার উন্নয়ন ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
যুবকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে নিহত ৪৫০ ছাড়িয়েছে: মানবাধিকার সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত
ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে শিক্ষার্থী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড
মিথ্যা মামলা দায়ের করায় বাদীর কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
ইসফাহানে নতুন করে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত রাশিয়া : ক্রেমলিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুজনের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ
বাংলা সংগীতকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরতে কানাডার বিসিএমএ’র বিশেষ উদ্যোগ

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা
লক্ষ্মীপুরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের
ইরানের ‘পরমাণু সমৃদ্ধি’ বিনাশে বড় সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন ট্রাম্প, ইঙ্গিত ভান্সের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

দেশগ্রাম

জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার
জঙ্গীর কথায় জয় শাহরিয়ার

শোবিজ

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির
নতুন পর্যবেক্ষণ নীতিমালা জারি শিগগির

প্রথম পৃষ্ঠা