শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৩, রবিবার, ৩১ মার্চ, ২০১৯ আপডেট:

খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তি নিয়ে গুঞ্জন

সাখাওয়াত কাওসার ও আরাফাত মুন্না
অনলাইন ভার্সন
খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তি নিয়ে গুঞ্জন

দুর্নীতির মামলায় দণ্ডিত হয়ে কারাগারে থাকা সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি প্রশ্নে নতুন করে আবার চলছে নানা আলোচনা-সমালোচনা। গুঞ্জন উঠেছে, চিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে খালেদা জিয়াকে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হতে পারে। সূত্র জানান, দীর্ঘদিন ধরে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর দেখভাল তথা নিরাপত্তা নিশ্চিত করা নিয়ে কারা কর্তৃপক্ষও রীতিমতো হাঁপিয়ে উঠছে। কেউ কেউ বলছেন, দুদকের মামলায় দণ্ডিত হওয়ায় তাঁকে প্যারোলে মুক্তি দেওয়া সম্ভব নয়। তবে আইনমন্ত্রী বলছেন, রাজনৈতিকভাবে নয়, খালেদা জিয়ার মুক্তি সম্ভব আইনিভাবেই। খালেদার আইন-জীবীদের মতে, আইনিভাবে মোকাবিলা করে লাভ নেই, সরকারের সদিচ্ছা থাকলেই কেবল খালেদার মুক্তি সম্ভব।

আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, রাষ্ট্রের আইনজীবীরা চাইলেই খালেদার মুক্তি সম্ভব। বেগম খালেদার আইনজীবীদের হতাশ হলে চলবে না। কারণ, দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জামিন পেয়েছেন এমন উদাহরণ অনেক রয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে খালেদা অসুস্থ, তাঁর শারীরিক অবস্থা খুব একটা ভালো নয়। খালেদাকে প্রয়োজনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ভর্তি করে চিকিৎসা নিশ্চিতের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। খালেদা জিয়ার পক্ষ থেকে কিছুদিন ধরে আপত্তির কারণে তাঁকে সেখানে নিতে পারছে না কারা কর্তৃপক্ষ। নাজিমউদ্দিন সড়কের পুরাতন কেন্দ্রীয় কারাগারে বেগম জিয়ার জন্য সার্বক্ষণিক চিকিৎসক হিসেবে ডা. রিফাত সুলতানাকে রাখা হয়েছে। সঙ্গে রয়েছেন আরেক কারা চিকিৎসক ডা. মাহমুদুল হাসান শুভ। অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেখভালের জন্য সহযোগী হিসেবে দুজন ডেপুটি জেলার (একজন পুরুষ একজন মহিলা), চারজন মহিলা কারারক্ষীকে রাখা হয়েছে। এর বাইরে সেবক হিসেবে রয়েছেন খালেদা জিয়ার গৃহকর্মী ফাতেমা বেগম। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কারাগারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলছেন, সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর বিষয়ে আমরা সবসময় টেনশনে থাকি। তাঁর জন্য আটজনের একটি টিম সার্বক্ষণিকভাবে কাজ করে। আবার নিরাপত্তার বিষয়টিও আমাদের নিশ্চিত করা লাগে। তাঁর নিরাপত্তার ব্যবস্থা বলবৎ করার ফলস্বরূপ এলাকার মানুষকেও কিছুটা ভোগান্তিতে পড়তে হয়। জানা গেছে, এখনই জামিনে মুক্তি পেতে হলে খালেদা জিয়াকে অন্তত চারটি মামলায় জামিন নিতে হবে। এর মধ্যে দ  হওয়া জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা ছাড়া বাকি মামলা দুটি ধর্মীয় উসকানি ও মানহানির। এ দুই মামলায় সম্প্রতি তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছে আদালত। ধর্মীয় উসকানির মামলায় ওয়ারেন্টসহ জামিন শুনানির জন্য ২৪ এপ্রিল দিন ধার্য রয়েছে। আর বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে কটূক্তির মামলায় ৩০ এপ্রিল গ্রেফতার-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য রয়েছে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালত খালেদাকে পাঁচ বছর সাজা দিয়েছিল। তবে হাই কোর্টে এসে সাজা বেড়ে হয়েছে ১০ বছর জেল। তাঁর আইনজীবীরা এ মামলায় আপিলের সঙ্গে জামিন আবেদনও করেছেন। চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচারিক আদালত সাত বছরের সাজা দিয়েছে খালেদা জিয়াকে। পরে ওই রায়ের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে আবেদন করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জামিন চাওয়া হয়েছে এ মামলায়। খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সব মিলিয়ে মামলা রয়েছে ৩৬টি। গত বছর ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, আন্দোলন করে নয়, একমাত্র আইনি প্রক্রিয়ায়ই খালেদা জিয়ার মুক্তি সম্ভব। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে, যা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার কখনই পারেনি। এখন দেশে আর প্রতিহিংসার কোনো রাজনীতি হয় না। তাই খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য তাঁর আইনজীবীদের আইনিভাবেই চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। একাধিক সূত্রমতে, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিয়ে ভালো চিকিৎসার জন্য প্যারোলের চেষ্টা চালাচ্ছেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। তাদের কাছে এ মুহূর্তে বিএনপির কারাবন্দী নেত্রীর স্বাস্থ্যের বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হচ্ছে। সেজন্য দলের একজন প্রভাবশালী নেতা ও খালেদা জিয়ার পরিবারের সদস্যদের সম্মতিতে প্রতিনিধির মাধ্যমে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে এরই মধ্যে কয়েক দফা বৈঠকও হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর একজন উপদেষ্টার সঙ্গে। সেসব বৈঠকে যথেষ্ট অগ্রগতিও হয়েছে বলে সরকারের উচ্চ পর্যায়ের একটি সূত্রে জানা গেছে। অন্য একটি সূত্র বলছেন, বিদেশে চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে প্যারোল দিতে সরকারের পক্ষ থেকে অনেক আগেই আভাস দেওয়া হলেও বিএনপির ওই অংশটি তাতে সাড়া দেয়নি। খালেদা নিজেও প্যারোল নিতে নারাজ। তিনি বিদেশে চিকিৎসা নিতে চান না। খালেদা জিয়ার প্যারোলে মুক্তি সম্ভব কিনা, এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাবেক আইনমন্ত্রী ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, খালেদা জিয়া তো রাজনৈতিক বন্দী নন যে নির্বাহী আদেশে তাকে মুক্তি দেওয়া হবে। তিনি দুর্নীতির মামলায় দি ত হয়ে কারাগারে রয়েছেন। তাঁকে মুক্তি পেতে হলে আদালতের মাধ্যমেই পেতে হবে। তিনি আরও বলেন, এ ক্ষেত্রে খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা তাঁর শারীরিক অবস্থা ও বিস্তারিত বিষয় উল্লেখ করে আদালতে আবেদন করতে পারেন। আদালত যে সিদ্ধান্ত দেবে সেটাই চূড়ান্ত হবে। রাজনৈতিকভাবে এখানে কোনো কিছু করার সুযোগ দেখছেন না এই সাবেক আইনমন্ত্রী। আইন বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ চাইলেই যে কোনো আসামির জামিন সম্ভব। সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তির আপিল মামলা চলাকালে আপিল কোর্ট তাকে জামিন দিয়েছে এমন বহু উদাহরণ আছে। শারীরিক অসুস্থতার কারণেও খালেদা জামিন পেতে পারেন। এ ক্ষেত্রে তাঁর আইনজীবীদের বিষয়টি আদালতের কাছে যথাযথভাবে উত্থাপন করতে হবে। তাঁর ব্যাপারে সরকার বলছে, এটা আদালতের ব্যাপার। তবে তারা কী বলছেন তাও তো প্রধান ব্যাপার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে খালেদা জিয়ার অন্যতম আইনজীবী বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের মুক্তির বিষয়ে আমরাও নানা আলোচনা শুনছি। আমরা তো সব সময়ই তাঁর মুক্তির দাবি জানিয়ে আসছি, মুক্তির জন্য আদালতে আদালতে ঘুরছি। কিন্তু কোনো ফল পাচ্ছি না। তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত আমরা বিএনপি চেয়ারপারসনের মুক্তির বিষয়ে সরকারের কোনো উদ্যোগ দেখিনি। সরকারের সদিচ্ছা থাকলেই কেবল খালেদা জিয়ার মুক্তি সম্ভব বলে মনে করেন জয়নুল আবেদীন।

প্যারোলে মুক্তির বিষয়ে আইনে যা আছে : সাজাপ্রাপ্ত কোনো আসামিকে নজরদারিতে রেখেই শর্তসাপেক্ষে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য লোকালয়ে মুক্তভাবে চলাফেরার সুযোগ দেওয়াকেই এক কথায় প্যারোলে মুক্তি বলা যায়। দ প্রাপ্ত বা অভিযুক্ত আসামিকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দেওয়াবিষয়ক অধ্যাদেশটি হচ্ছে- ‘প্রবেশন অব অফেন্ডার্স অর্ডিন্যান্স’। এ অধ্যাদেশের ৪ ধারায় বলা হয়েছে, আগে দি ত হননি এমন কোনো ব্যক্তি যদি দুই বছরের কম কোনো দে  দি ত হন এবং যদি তাঁর বয়স, স্বভাব, শারীরিক, মানসিক অবস্থা, অপরাধের ধরন ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে আদালত সঠিক মনে করে তবে তাঁকে সর্বোচ্চ এক বছরের জন্য প্যারোলে মুক্তির রায় দিতে পারে। একই অধ্যাদেশের ৫(১) ধারায় আছে, কোনো পুরুষ যদি দ বিধির ৬ ও ৭ অধ্যায়ের অন্তর্ভুক্ত কোনো অপরাধ বা ২১৬এ, ৩২৮, ৩৮২, ৩৮৬, ৩৮৭, ৩৮৮, ৩৮৯, ৩৯২, ৩৯৩, ৩৯৭, ৩৯৮, ৩৯৯, ৪০১, ৪০২, ৪৫৫ ও ৪৫৮ ধারায় বর্ণিত অপরাধ না করে থাকেন, কিংবা যদি তিনি মৃত্যুদ  বা যাবজ্জীবন দে  দি ত না হন, তাহলে তার বয়স, স্বভাব, শারীরিক, মানসিক অবস্থা, অপরাধের ধরন ইত্যাদি বিচার করে এক থেকে তিন বছর পর্যন্ত শর্তসাপেক্ষে অন্তর্বর্তী মুক্তির আদেশ দিতে পারে আদালত। নারীদের ক্ষেত্রে শুধু মৃত্যুদ প্রাপ্ত কেউ এ ধারার আওতার বাইরে।
প্যারোলে মুক্তির নজির : ২০১০ সালের তারেক রহমান বনাম রাষ্ট্রপক্ষ ও অন্যান্য মামলায় আসামিকে বিচারকাজ শেষ হওয়ার আগেই অসুস্থতার কারণে তারেক রহমানকে প্যারোলে মুক্তি দেওয়ার আদেশ হয়েছিল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ২০০৮ সালে আটকাবস্থা থেকে প্যারোলে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশ গিয়েছিলেন। ২০১৪ সালে আলোচিত তানভীর মোহাম্মদ ত্বকী হত্যাকান্ডের প্রধান অভিযুক্তও দুই ঘণ্টার জন্য প্যারোলে মুক্তি পেয়েছিলেন তার মায়ের লাশ দেখার জন্য।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
৭৩ পর্যবেক্ষক সংস্থাকে নিবন্ধন দেওয়ার সিদ্ধান্ত ইসির
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
পর্যটনের লক্ষ্য শুধু অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি নয়, আনন্দেরও উপলক্ষ : বশিরউদ্দীন
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
নখদন্তহীন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
এই কমিশন শক্ত মেরুদণ্ড নিয়েই কাজ করছে : ইসি আনোয়ারুল
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া দ্বিতীয় কোনো বিকল্প নেই : ইসি মাছউদ
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
নির্বাচনে কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষে কাজ করা যাবে না: সিইসি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৮ সেপ্টেম্বর)

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মদের বিষক্রিয়ায় রাশিয়ায় ২৫ জনের মৃত্যু
মদের বিষক্রিয়ায় রাশিয়ায় ২৫ জনের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা
ফ্লোরিডার দিকে এগিয়ে আসছে হারিকেন ইমেল্ডা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ
ফাইনালে অভিষেক-হার্দিকের চোট নিয়ে শঙ্কা, মুখ খুললেন কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা
আল্লাহর কৃতজ্ঞতায় নবীজি (সা.)-এর সিজদা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা
সেলেনার বিয়েতে অতিথি তালিকায় আছেন যারা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য
ইসলামে নেতৃত্বের ধারাবাহিকতা ও ঐক্য

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা
নিম্নমানের কয়লায় বিপর্যয়ের শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’
আবুধাবিতে তৈরি হচ্ছে বিশ্বের প্রথম ‘নেট-জিরো এনার্জি মসজিদ’

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার
ইহকাল ও পরকালে ধৈর্যের পুরস্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়
আমি অসহনীয় যন্ত্রণা ও শোকে কাতর: থালাপতি বিজয়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ
পাকিস্তানের ভালো দিন আর ভারতের বাজে দিন চান মিসবাহ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল ক্রিস্টাল প্যালেস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ
দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে অশ্লীল গালিগালাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক
গুলশান থেকে কামাল মজুমদারের ছেলে শাহেদ আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়ল নেপাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮
তামিলনাড়ুতে থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদদলিত হয়ে নিহত বেড়ে ৩৮

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার
মহেশপুরে ৪ স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাকারবারি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩
হবিগঞ্জে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে মাদরাসা ছাত্রসহ নিহত ৩

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের চার শতাধিক শিক্ষার্থীর ছাত্রদলে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু
পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় রাজবাড়ীতে ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড
ব্রুনোর পেনাল্টি মিসে ব্রেন্টফোর্ডের কাছে হারল ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি
হাতুড়িপেটায় প্রধান শিক্ষকের পা ভেঙে দেওয়ার ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ
আতলেতিকোর মাঠে বিধ্বস্ত রিয়াল মাদ্রিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে টাইব্রেকারে হারল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর
৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে কেউ না খেয়ে মরবে না : জিন্নাহ কবীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬
থালাপতি বিজয়ের জনসভায় পদপিষ্ট হয়ে নিহত অন্তত ৩৬

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য
হাবলের চোখে ধরা পড়ল মহাজাগতিক গ্রহ ধ্বংসের দৃশ্য

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ইন্ধনে সন্ত্রাসীদের দ্বারা পাহাড়ে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ
আফগান ঘাঁটি দখল ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে অবস্থান নিল চীনসহ ৪ দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা
গাজা যুদ্ধের সমাপ্তি চান ট্রাম্প, নেতানিয়াহুকে স্পষ্ট বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা
কেন নেতানিয়াহুর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন না, জানালেন ওবামা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!
কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ভেনেজুয়েলায় হামলা চালাবে যুক্তরাষ্ট্র!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান
নিষেধাজ্ঞা ইস্যুতে যুক্তরাজ্য-ফ্রান্স ও জার্মানি থেকে রাষ্ট্রদূতদের ফেরালো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের
শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের নিয়ে হঠাৎ বিরল বৈঠক তলব যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিতে গিয়ে তোপের মুখে ডা. সাবরিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?
বিক্ষোভে উত্তাল লাদাখ মোদি সরকারের জন্য কতটা চিন্তার?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট
বিতর্কিত ভিডিও ফাঁস হওয়ায় কেড়ে নেওয়া হলো থাই সুন্দরীর মুকুট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি বিশ্বনেতাদের পূর্ণ সমর্থনের অঙ্গীকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ
বিসিবি নির্বাচনে পরিচালক প্রার্থী সঙ্গীতশিল্পী আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি
ইয়েমেনে হামলার শিকার জাহাজের সব ক্রু পাকিস্তানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের
আমরা ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি: তাহের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী
এবি পার্টি ছেড়ে জামায়াতে যাচ্ছেন এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড
ফিলিস্তিনিকে এখনই স্বীকৃতি দেবে না নিউজিল্যান্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়
গাজীপুর সাফারি পার্কে গভীর রাতে অবৈধ অনুপ্রবেশ, ১১ যুবক থানায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর
আবার ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল যশোরের মনিরামপুর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান
ঐক্যবদ্ধ না হলে গুপ্ত স্বৈরাচারের আবির্ভাব হতে পারে : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং
পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে কেওক্রাডং

১৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

প্রিন্ট সর্বাধিক
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ
মির্জা ফখরুলের আসনে অন্য দলের ব্যাপক গণসংযোগ

নগর জীবন

সংকট কাটছে রাজনীতিতে
সংকট কাটছে রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে
হাসিনার বিচার শেষ পর্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ
ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি
অবরোধে স্থবির খাগড়াছড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন
ব্যাটারি রিকশা : পাল্টাপাল্টি শোডাউন

নগর জীবন

ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা
ক্যাম্পের বাইরে স্থায়ী রোহিঙ্গারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক
মুক্তির ৩০ বছর পরও দর্শকপ্রিয় বিশ্বপ্রেমিক

শোবিজ

বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে
বাঘের তাড়া খেয়ে সুন্দরবনের হরিণ লোকালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি
বেঁচে থাকার মতো অক্সিজেন পেয়েছি

শোবিজ

বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন
বক্সিং সমৃদ্ধ করতেই অরভিন্দের আগমন

মাঠে ময়দানে

২০০ বছরের ভাসমান হাট
২০০ বছরের ভাসমান হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?
শাকিবের প্রিয় জয় নাকি বীর?

শোবিজ

মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন চান বিএনপির আট নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়
ব্যবসায়ীদের ঢালাও ব্যাংক হিসাব জব্দ ঠিক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন
হিন্দি বলতে না পারায় দিল্লিতে ছাত্রদের নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!
আফগানিস্তানের বিপক্ষে নেই লিটন!

মাঠে ময়দানে

ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল
ঢাকার ছবিতে কেন অভিনয় করতে পারলেন না - স্মিতা পাতিল

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ যথেষ্ট শক্তিশালী

প্রথম পৃষ্ঠা

এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প
এক সপ্তাহের ব্যবধানে ফের ভূমিকম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ
ইসরায়েলের হয়ে কাজ করছে ১৫৮ কোম্পানি : জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর
আইসিসিবিতে পর্দা নামল মেড ইন পাকিস্তান প্রদর্শনীর

নগর জীবন

বিদেশে দেশের বদনাম
বিদেশে দেশের বদনাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না
মানবাধিকার কমিশনে মেরুদণ্ডহীন কাউকে বসানো যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি
এক পোয়া মাছ ৮০ হাজার টাকায় বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক
বুথ থেকে টাকা তুলে জাল নোট পেলেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না
কারও পক্ষে কাজ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা
তথ্য কমিশন গঠনে দেরি ব্যর্থতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো
আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল আকিজ এগ্রো

নগর জীবন