শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২০

কাকে প্রশ্ন করবো, কে উত্তর দেবে?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
কাকে প্রশ্ন করবো, কে উত্তর দেবে?

আমাদের শ্রম প্রতিমন্ত্রী কোথায়? গত কয়েকদিন ধরেই প্রশ্নটি আমার মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশের মতো কলকারখানাগুলোতেও যে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সেখানে শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রীর তৎপরতা আসলে কী? সাধারণ ছুটির সাথে সমন্বয় রেখে সরকারের অন্যান্য মন্ত্রণালয় বিভাগের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ স্থাপন করে কল কারখানাগুলো খোলা থাকবে কি থাকবে না, শ্রমঘন কারখানার শ্রমিকরা কাজে যোগ দিলে এই মুহূর্তে স্বাস্থ্য ঝুঁকি কতখানি এবং গার্মেন্ট মালিক বা শ্রমিকদের জন্যই বা নির্দেশনাই বা কি সেটি ঠিক করার দায়িত্ব কি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নয়? কিন্তু কাজগুলো কি শ্রম মন্ত্রণালয় ঠিকঠাকভাবে করতে পেরেছে? পারেনি। 

শনিবার (৪ এপ্রিল) আচমকাই গ্রাম থেকে লাখো লাখো মানুষের, মূলত গার্মেন্টস শ্রমিকের শহরমুখী হওয়া আসলে কিসের ইঙ্গিত? দায়িত্বপ্রাপ্তরা আসলে নিজেদের কাজ ঠিকমত করছেন না। যদি করতেন তাহলে শ্রম প্রতিমন্ত্রী আরো আগেই আসরে নামতেন, সরকারের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসতো এবং পরিষ্কার নির্দেশনা থাকতো যে যতদিন সাধারণ ছুটি থাকবে ততদিন গার্মেন্টস শ্রমিকদের কাজে যোগ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু এর আগে গার্মেন্ট মালিকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া যেত। 

শুনেছি, এ বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চেয়ে বিজিএমইএ সভাপতি শ্রম প্রতিমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন ৩০ মার্চ। কিন্তু প্রতিমন্ত্রী কোন সদুত্তর দেননি। একে কি দায়িত্বহীনতা বলবো? না-কি পরিস্থিতি পূর্বানুমান করার অক্ষমতা? যাই বলি না কেন, এইভাবে ভিড়ে ঠাসা লোকজন দলে দলে রাজধানীতে ঢুকে নিজেদের ও অন্যদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকও রবিবার অনলাইন সংবাদ ব্রিফিংয়ে একথা বলেছেন।
গার্মেন্ট শ্রমিকরা মূলত চাকরি রক্ষার্থে, জীবিকার তাগিদেই রাজধানীমুখী হতে বাধ্য হয়েছেন। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে অনেকেই তারা বলেছেন, যা বিভিন্ন টেলিভিশনে দিনভর প্রচার হয়েছে। কারখানা খোলার কথা না হলে শ্রমিকরা যারা গ্রামে চলে গিয়েছিলেন তারা ঢাকায় ফিরতেন না এটি পরিষ্কার। এই শ্রমিকদের এই মুহূর্তে ঢাকায় ফিরে আসা এবং তাদের নিজেদেরও অন্যদের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হওয়ার মূল দায়টি আসলে আমাদের বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশীর। যিনি আসলে গার্মেন্ট মালিকও। কারণ বাণিজ্য মন্ত্রীই প্রকাশ্যে বলেছেন, স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিধিবিধান মেনে গার্মেন্টস খোলা রাখা যেতে পারে। প্রশ্ন, কিসের ভিত্তিতে বাণিজ্যমন্ত্রী এমন কথা বললেন? যেখানে সরকার সমানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে সেখানে সরকারের মন্ত্রীই আবার পরোক্ষে শ্রমঘন কারখানা চালু রাখার পক্ষে সওয়াল করে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ানোর কাজ করলেন। এসব আসলে কিসের লক্ষণ?
সরকারের মন্ত্রী, মন্ত্রণালয় আর সংশ্লিষ্টদের মধ্যে কি তাহলে সমন্বয়হীনতা প্রকট?
এক ধাপ এগিয়ে দায়িত্ব পালন তো দূরের কথা মন্ত্রী, সচিব আর সংশ্লিষ্টদের কারো কারো মধ্যে যে দায়সারা গোছের ভাব আছে তা ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে। 
রাষ্ট্রীয়ভাবে ছুটি ঘোষণার মধ্যেই তৈরি পোশাক কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত ছিল বিস্ময়কর। কারখানা শ্রমিকদের জীবন ঝুঁকির মুখে ঠেলে দেওয়ার এমন সিদ্ধান্ত যারাই নিয়েছিলেন তারা নিঃসন্দেহে নিন্দনীয় কাজ করেছেন। শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের অবস্থানগত পার্থক্য আর চরম সমন্বয়হীনতার ব্যাখ্যা কী?
কাকে প্রশ্ন করবো? কে দেবে উত্তর? 
বিজিএমইএ, বিকেএমইএ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন নয়- এমন মন্তব্য করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক তার দায় এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। গত রবিবার সংবাদ কর্মীদের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস খোলার বিষয় তাদের কেউ নাকি জানায়নি বা আলাপ করেনি। তবে ভবিষ্যতে আর এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না। কী আশ্চর্য! এ জন্যই দরকার হয় সমন্বয় আর ঘটনা পূর্বানুমান করার গুণাবলী। এটাই নেতৃত্বের যোগ্যতা। 
দেশে এখন সংক্রামক ব্যাধি আইন কার্যকর রয়েছে। সেই আইন কিভাবে প্রয়োগ হবে এটি অন্যান্য মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তরের সাথে যোগাযোগ করে একটি সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা কি একান্তভাবেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয়?
জীবন আগে না-কি জীবিকা? গোটা বিশ্বে এখন সবচেয়ে চর্চিত প্রশ্ন এটিই। করোনাভাইরাস জনিত কারণে পুরো বিশ্বই কার্যত একবাক্যে মেনে নিয়েছে জীবন বাঁচাতে হবে। দেশে দেশে সেই যজ্ঞই চলছে। 
মানুষের জীবন বাঁচানো এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা ও অগ্রাধিকার। পরবর্তীতে মূল অগ্রাধিকার হবে কর্মজীবী; শ্রমজীবী মানুষকে কাজে ফেরানো। এরপর স্বাভাবিক অর্থনীতিতে ফিরে যাওয়া হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। প্রাণ বাঁচাতে বাধ্য হয়েই আমাদের এই থমকে যাওয়া। এর পরিণামও ভয়াবহ হতে পারে। জীবিকা হারানোর শতভাগ ঝুঁকি নিয়েই জীবন বাঁচানোর এই চেষ্টায় কে আসলে জয়ী হবে সেটাও অনুমান করা কষ্টকর এখন। 
জীবন আর জীবিকাকে একসঙ্গেই বাঁচাতে হবে। কারণ আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক সবাই বলছে, মন্দায় ঢুকে গেছে বিশ্ব অর্থনীতি। জীবন বাঁচানোর জন্য ঘরে বসে থাকার সময় যত দীর্ঘ হবে অর্থনৈতিক সংকট তত বাড়বে এটিও সত্য। বিশ্ব অর্থনীতির পতন এখন পরিস্কার দেখতে পাচ্ছেন বড় বড় অর্থনীতিবিদরা। সদ্য নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় মনে করেন, সম্ভবত মাস ছয়েক এই যুদ্ধ চলবে, হয়তো খুব বেশি প্রাণ ক্ষয় হবে না। কিন্তু বিশ্ব অর্থনীতি তলানীতে গিয়ে ঠেকবে। ধনী দেশগুলো বাইরে থেকে কেনা বন্ধ করে দেবে। আমরা এক বিপুল মন্দা দেখব। শেয়ারবাজারে ধ্বস নেমেছে। মধ্যবিত্তের আয় কমেছে। এই সময়ের পরে ক্রেতারা উৎসাহের সঙ্গে জিনিসপত্র কিনবে, তার আশা কম।
তাহলে করণীয় কি?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আইএমএফ এর দুই শীর্ষ নির্বাহী পরিষ্কারভাবে বলেছেন, সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হচ্ছে স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ। চিকিৎসক ও নার্সের বেতন-ভাতা, সহায়ক হাসপাতাল এবং জরুরি কক্ষ তৈরি, দ্রুত বানানো ও স্থানান্তর করা যায় এমন ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা, সব ধরনের নিরাপত্তাসহ প্রয়োজনীয় উপকরণের ব্যবস্থা করা এবং নিয়মিত হাত ধুতে হবে এমন অতি সাধারণ সচেতনতামূলক প্রচারণা চালিয়ে এসবই হচ্ছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি বিনিয়োগ। আর জীবিকা বাঁচাতে প্রয়োজন লক্ষ্যভিত্তিক সহায়তা দেওয়া। 
আমার প্রশ্ন আমাদের স্বাস্থ্য খাতের বিনিয়োগ ও এর যথাযথ ব্যবহার নিয়ে। প্রতি বছর স্বাস্থ্য খাতে যে বিপুল বিনিয়োগ হয় তার মাধ্যমে আমাদের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো যতখানি শক্তিশালী হওয়ার কথা আদৌ কি তত শক্তিশালী? স্বাস্থ্য খাতের অপরিকল্পিত ব্যয় ফি বছরই আলোচনার বিষয়। এই খাতে সরকারিভাবে যথেষ্ট কেনাকাটা হয়। যন্ত্রপাতি আছে তো জনবল নেই, বছরের পর বছর এই কথাই শুনতে হয়, হচ্ছে। আবার যেই যন্ত্রপাতি আদৌ প্রয়োজন নেই সেটাও কেনা হয় পাল্লা দিয়ে। এবং সেটিও খুব নিম্নমানের। পরীক্ষামূলক হিসেবে যদি বিগত, দুই স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও বর্তমান মন্ত্রীর জেলা সদরের সরকারি মেডিকেল কলেজ, সদর হাসপাতালের যন্ত্রপাতি, এর মান, এগুলোর প্রকৃত উপযোগিতা, প্রয়োজনীয় জনবল এসবের প্রকৃত চিত্র জনসম্মুখে সরকারের কোন সংস্থা উপস্থাপন করে তাহলে শুধুই খরচের যথেচ্ছারই প্রমাণ হবে। তাই আমাদের অনেক বেশি দক্ষতা, যোগ্যতা, সততা, নিষ্ঠার সাথে স্বাস্থ্যখাতের বিনিয়োগকে রক্ষা করতে হবে। অন্যান্য খাতের সরকারি বিনিয়োগেও একথা প্রযোজ্য। সে কথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বার বার বলছেন, কোন অনিয়ম, দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। এই মুহূর্তে এটি আরও বেশি কার্যকর হওয়া প্রয়োজন। 
আমরা পারবো তো? এমন অনেক প্রশ্ন আছে। কাকে প্রশ্ন করবো? কে দেবে উত্তর?

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

এই মাত্র | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

যদি তুমি
যদি তুমি

সাহিত্য

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

প্রথম পৃষ্ঠা

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল
আমাদের চাওয়ায় ভুল ছিল

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

লেনদেন
লেনদেন

সাহিত্য

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা