শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২০

কাকে প্রশ্ন করবো, কে উত্তর দেবে?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
কাকে প্রশ্ন করবো, কে উত্তর দেবে?

আমাদের শ্রম প্রতিমন্ত্রী কোথায়? গত কয়েকদিন ধরেই প্রশ্নটি আমার মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশের মতো কলকারখানাগুলোতেও যে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সেখানে শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রীর তৎপরতা আসলে কী? সাধারণ ছুটির সাথে সমন্বয় রেখে সরকারের অন্যান্য মন্ত্রণালয় বিভাগের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ স্থাপন করে কল কারখানাগুলো খোলা থাকবে কি থাকবে না, শ্রমঘন কারখানার শ্রমিকরা কাজে যোগ দিলে এই মুহূর্তে স্বাস্থ্য ঝুঁকি কতখানি এবং গার্মেন্ট মালিক বা শ্রমিকদের জন্যই বা নির্দেশনাই বা কি সেটি ঠিক করার দায়িত্ব কি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নয়? কিন্তু কাজগুলো কি শ্রম মন্ত্রণালয় ঠিকঠাকভাবে করতে পেরেছে? পারেনি। 

শনিবার (৪ এপ্রিল) আচমকাই গ্রাম থেকে লাখো লাখো মানুষের, মূলত গার্মেন্টস শ্রমিকের শহরমুখী হওয়া আসলে কিসের ইঙ্গিত? দায়িত্বপ্রাপ্তরা আসলে নিজেদের কাজ ঠিকমত করছেন না। যদি করতেন তাহলে শ্রম প্রতিমন্ত্রী আরো আগেই আসরে নামতেন, সরকারের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসতো এবং পরিষ্কার নির্দেশনা থাকতো যে যতদিন সাধারণ ছুটি থাকবে ততদিন গার্মেন্টস শ্রমিকদের কাজে যোগ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু এর আগে গার্মেন্ট মালিকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া যেত। 

শুনেছি, এ বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চেয়ে বিজিএমইএ সভাপতি শ্রম প্রতিমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন ৩০ মার্চ। কিন্তু প্রতিমন্ত্রী কোন সদুত্তর দেননি। একে কি দায়িত্বহীনতা বলবো? না-কি পরিস্থিতি পূর্বানুমান করার অক্ষমতা? যাই বলি না কেন, এইভাবে ভিড়ে ঠাসা লোকজন দলে দলে রাজধানীতে ঢুকে নিজেদের ও অন্যদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকও রবিবার অনলাইন সংবাদ ব্রিফিংয়ে একথা বলেছেন।
গার্মেন্ট শ্রমিকরা মূলত চাকরি রক্ষার্থে, জীবিকার তাগিদেই রাজধানীমুখী হতে বাধ্য হয়েছেন। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে অনেকেই তারা বলেছেন, যা বিভিন্ন টেলিভিশনে দিনভর প্রচার হয়েছে। কারখানা খোলার কথা না হলে শ্রমিকরা যারা গ্রামে চলে গিয়েছিলেন তারা ঢাকায় ফিরতেন না এটি পরিষ্কার। এই শ্রমিকদের এই মুহূর্তে ঢাকায় ফিরে আসা এবং তাদের নিজেদেরও অন্যদের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হওয়ার মূল দায়টি আসলে আমাদের বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশীর। যিনি আসলে গার্মেন্ট মালিকও। কারণ বাণিজ্য মন্ত্রীই প্রকাশ্যে বলেছেন, স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিধিবিধান মেনে গার্মেন্টস খোলা রাখা যেতে পারে। প্রশ্ন, কিসের ভিত্তিতে বাণিজ্যমন্ত্রী এমন কথা বললেন? যেখানে সরকার সমানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে সেখানে সরকারের মন্ত্রীই আবার পরোক্ষে শ্রমঘন কারখানা চালু রাখার পক্ষে সওয়াল করে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ানোর কাজ করলেন। এসব আসলে কিসের লক্ষণ?
সরকারের মন্ত্রী, মন্ত্রণালয় আর সংশ্লিষ্টদের মধ্যে কি তাহলে সমন্বয়হীনতা প্রকট?
এক ধাপ এগিয়ে দায়িত্ব পালন তো দূরের কথা মন্ত্রী, সচিব আর সংশ্লিষ্টদের কারো কারো মধ্যে যে দায়সারা গোছের ভাব আছে তা ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে। 
রাষ্ট্রীয়ভাবে ছুটি ঘোষণার মধ্যেই তৈরি পোশাক কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত ছিল বিস্ময়কর। কারখানা শ্রমিকদের জীবন ঝুঁকির মুখে ঠেলে দেওয়ার এমন সিদ্ধান্ত যারাই নিয়েছিলেন তারা নিঃসন্দেহে নিন্দনীয় কাজ করেছেন। শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের অবস্থানগত পার্থক্য আর চরম সমন্বয়হীনতার ব্যাখ্যা কী?
কাকে প্রশ্ন করবো? কে দেবে উত্তর? 
বিজিএমইএ, বিকেএমইএ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন নয়- এমন মন্তব্য করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক তার দায় এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। গত রবিবার সংবাদ কর্মীদের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস খোলার বিষয় তাদের কেউ নাকি জানায়নি বা আলাপ করেনি। তবে ভবিষ্যতে আর এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না। কী আশ্চর্য! এ জন্যই দরকার হয় সমন্বয় আর ঘটনা পূর্বানুমান করার গুণাবলী। এটাই নেতৃত্বের যোগ্যতা। 
দেশে এখন সংক্রামক ব্যাধি আইন কার্যকর রয়েছে। সেই আইন কিভাবে প্রয়োগ হবে এটি অন্যান্য মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তরের সাথে যোগাযোগ করে একটি সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা কি একান্তভাবেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয়?
জীবন আগে না-কি জীবিকা? গোটা বিশ্বে এখন সবচেয়ে চর্চিত প্রশ্ন এটিই। করোনাভাইরাস জনিত কারণে পুরো বিশ্বই কার্যত একবাক্যে মেনে নিয়েছে জীবন বাঁচাতে হবে। দেশে দেশে সেই যজ্ঞই চলছে। 
মানুষের জীবন বাঁচানো এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা ও অগ্রাধিকার। পরবর্তীতে মূল অগ্রাধিকার হবে কর্মজীবী; শ্রমজীবী মানুষকে কাজে ফেরানো। এরপর স্বাভাবিক অর্থনীতিতে ফিরে যাওয়া হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। প্রাণ বাঁচাতে বাধ্য হয়েই আমাদের এই থমকে যাওয়া। এর পরিণামও ভয়াবহ হতে পারে। জীবিকা হারানোর শতভাগ ঝুঁকি নিয়েই জীবন বাঁচানোর এই চেষ্টায় কে আসলে জয়ী হবে সেটাও অনুমান করা কষ্টকর এখন। 
জীবন আর জীবিকাকে একসঙ্গেই বাঁচাতে হবে। কারণ আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক সবাই বলছে, মন্দায় ঢুকে গেছে বিশ্ব অর্থনীতি। জীবন বাঁচানোর জন্য ঘরে বসে থাকার সময় যত দীর্ঘ হবে অর্থনৈতিক সংকট তত বাড়বে এটিও সত্য। বিশ্ব অর্থনীতির পতন এখন পরিস্কার দেখতে পাচ্ছেন বড় বড় অর্থনীতিবিদরা। সদ্য নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় মনে করেন, সম্ভবত মাস ছয়েক এই যুদ্ধ চলবে, হয়তো খুব বেশি প্রাণ ক্ষয় হবে না। কিন্তু বিশ্ব অর্থনীতি তলানীতে গিয়ে ঠেকবে। ধনী দেশগুলো বাইরে থেকে কেনা বন্ধ করে দেবে। আমরা এক বিপুল মন্দা দেখব। শেয়ারবাজারে ধ্বস নেমেছে। মধ্যবিত্তের আয় কমেছে। এই সময়ের পরে ক্রেতারা উৎসাহের সঙ্গে জিনিসপত্র কিনবে, তার আশা কম।
তাহলে করণীয় কি?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আইএমএফ এর দুই শীর্ষ নির্বাহী পরিষ্কারভাবে বলেছেন, সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হচ্ছে স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ। চিকিৎসক ও নার্সের বেতন-ভাতা, সহায়ক হাসপাতাল এবং জরুরি কক্ষ তৈরি, দ্রুত বানানো ও স্থানান্তর করা যায় এমন ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা, সব ধরনের নিরাপত্তাসহ প্রয়োজনীয় উপকরণের ব্যবস্থা করা এবং নিয়মিত হাত ধুতে হবে এমন অতি সাধারণ সচেতনতামূলক প্রচারণা চালিয়ে এসবই হচ্ছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি বিনিয়োগ। আর জীবিকা বাঁচাতে প্রয়োজন লক্ষ্যভিত্তিক সহায়তা দেওয়া। 
আমার প্রশ্ন আমাদের স্বাস্থ্য খাতের বিনিয়োগ ও এর যথাযথ ব্যবহার নিয়ে। প্রতি বছর স্বাস্থ্য খাতে যে বিপুল বিনিয়োগ হয় তার মাধ্যমে আমাদের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো যতখানি শক্তিশালী হওয়ার কথা আদৌ কি তত শক্তিশালী? স্বাস্থ্য খাতের অপরিকল্পিত ব্যয় ফি বছরই আলোচনার বিষয়। এই খাতে সরকারিভাবে যথেষ্ট কেনাকাটা হয়। যন্ত্রপাতি আছে তো জনবল নেই, বছরের পর বছর এই কথাই শুনতে হয়, হচ্ছে। আবার যেই যন্ত্রপাতি আদৌ প্রয়োজন নেই সেটাও কেনা হয় পাল্লা দিয়ে। এবং সেটিও খুব নিম্নমানের। পরীক্ষামূলক হিসেবে যদি বিগত, দুই স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও বর্তমান মন্ত্রীর জেলা সদরের সরকারি মেডিকেল কলেজ, সদর হাসপাতালের যন্ত্রপাতি, এর মান, এগুলোর প্রকৃত উপযোগিতা, প্রয়োজনীয় জনবল এসবের প্রকৃত চিত্র জনসম্মুখে সরকারের কোন সংস্থা উপস্থাপন করে তাহলে শুধুই খরচের যথেচ্ছারই প্রমাণ হবে। তাই আমাদের অনেক বেশি দক্ষতা, যোগ্যতা, সততা, নিষ্ঠার সাথে স্বাস্থ্যখাতের বিনিয়োগকে রক্ষা করতে হবে। অন্যান্য খাতের সরকারি বিনিয়োগেও একথা প্রযোজ্য। সে কথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বার বার বলছেন, কোন অনিয়ম, দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। এই মুহূর্তে এটি আরও বেশি কার্যকর হওয়া প্রয়োজন। 
আমরা পারবো তো? এমন অনেক প্রশ্ন আছে। কাকে প্রশ্ন করবো? কে দেবে উত্তর?

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সর্বশেষ খবর
রাজবাড়ীতে চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম
রাজবাড়ীতে চেয়ারম্যানকে কুপিয়ে জখম

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১
কুষ্টিয়ায় অস্ত্র-মাদকসহ আটক ১

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে ‘এপস্টেইন ফাইল’ প্রকাশের আহ্বান ইলন মাস্কের
ট্রাম্পকে ‘এপস্টেইন ফাইল’ প্রকাশের আহ্বান ইলন মাস্কের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুহুল কবীর রিজভীর কুড়িগ্রাম আগমন উপলক্ষে জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা
রুহুল কবীর রিজভীর কুড়িগ্রাম আগমন উপলক্ষে জেলা বিএনপির প্রস্তুতি সভা

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির
হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ
কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন
বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড
সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২
যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল
জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক
রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন
ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১
মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ
বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ