শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২০

কাকে প্রশ্ন করবো, কে উত্তর দেবে?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
কাকে প্রশ্ন করবো, কে উত্তর দেবে?

আমাদের শ্রম প্রতিমন্ত্রী কোথায়? গত কয়েকদিন ধরেই প্রশ্নটি আমার মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশের মতো কলকারখানাগুলোতেও যে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সেখানে শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রীর তৎপরতা আসলে কী? সাধারণ ছুটির সাথে সমন্বয় রেখে সরকারের অন্যান্য মন্ত্রণালয় বিভাগের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ স্থাপন করে কল কারখানাগুলো খোলা থাকবে কি থাকবে না, শ্রমঘন কারখানার শ্রমিকরা কাজে যোগ দিলে এই মুহূর্তে স্বাস্থ্য ঝুঁকি কতখানি এবং গার্মেন্ট মালিক বা শ্রমিকদের জন্যই বা নির্দেশনাই বা কি সেটি ঠিক করার দায়িত্ব কি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নয়? কিন্তু কাজগুলো কি শ্রম মন্ত্রণালয় ঠিকঠাকভাবে করতে পেরেছে? পারেনি। 

শনিবার (৪ এপ্রিল) আচমকাই গ্রাম থেকে লাখো লাখো মানুষের, মূলত গার্মেন্টস শ্রমিকের শহরমুখী হওয়া আসলে কিসের ইঙ্গিত? দায়িত্বপ্রাপ্তরা আসলে নিজেদের কাজ ঠিকমত করছেন না। যদি করতেন তাহলে শ্রম প্রতিমন্ত্রী আরো আগেই আসরে নামতেন, সরকারের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসতো এবং পরিষ্কার নির্দেশনা থাকতো যে যতদিন সাধারণ ছুটি থাকবে ততদিন গার্মেন্টস শ্রমিকদের কাজে যোগ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু এর আগে গার্মেন্ট মালিকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া যেত। 

শুনেছি, এ বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চেয়ে বিজিএমইএ সভাপতি শ্রম প্রতিমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন ৩০ মার্চ। কিন্তু প্রতিমন্ত্রী কোন সদুত্তর দেননি। একে কি দায়িত্বহীনতা বলবো? না-কি পরিস্থিতি পূর্বানুমান করার অক্ষমতা? যাই বলি না কেন, এইভাবে ভিড়ে ঠাসা লোকজন দলে দলে রাজধানীতে ঢুকে নিজেদের ও অন্যদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকও রবিবার অনলাইন সংবাদ ব্রিফিংয়ে একথা বলেছেন।
গার্মেন্ট শ্রমিকরা মূলত চাকরি রক্ষার্থে, জীবিকার তাগিদেই রাজধানীমুখী হতে বাধ্য হয়েছেন। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে অনেকেই তারা বলেছেন, যা বিভিন্ন টেলিভিশনে দিনভর প্রচার হয়েছে। কারখানা খোলার কথা না হলে শ্রমিকরা যারা গ্রামে চলে গিয়েছিলেন তারা ঢাকায় ফিরতেন না এটি পরিষ্কার। এই শ্রমিকদের এই মুহূর্তে ঢাকায় ফিরে আসা এবং তাদের নিজেদেরও অন্যদের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হওয়ার মূল দায়টি আসলে আমাদের বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশীর। যিনি আসলে গার্মেন্ট মালিকও। কারণ বাণিজ্য মন্ত্রীই প্রকাশ্যে বলেছেন, স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিধিবিধান মেনে গার্মেন্টস খোলা রাখা যেতে পারে। প্রশ্ন, কিসের ভিত্তিতে বাণিজ্যমন্ত্রী এমন কথা বললেন? যেখানে সরকার সমানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে সেখানে সরকারের মন্ত্রীই আবার পরোক্ষে শ্রমঘন কারখানা চালু রাখার পক্ষে সওয়াল করে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ানোর কাজ করলেন। এসব আসলে কিসের লক্ষণ?
সরকারের মন্ত্রী, মন্ত্রণালয় আর সংশ্লিষ্টদের মধ্যে কি তাহলে সমন্বয়হীনতা প্রকট?
এক ধাপ এগিয়ে দায়িত্ব পালন তো দূরের কথা মন্ত্রী, সচিব আর সংশ্লিষ্টদের কারো কারো মধ্যে যে দায়সারা গোছের ভাব আছে তা ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে। 
রাষ্ট্রীয়ভাবে ছুটি ঘোষণার মধ্যেই তৈরি পোশাক কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত ছিল বিস্ময়কর। কারখানা শ্রমিকদের জীবন ঝুঁকির মুখে ঠেলে দেওয়ার এমন সিদ্ধান্ত যারাই নিয়েছিলেন তারা নিঃসন্দেহে নিন্দনীয় কাজ করেছেন। শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের অবস্থানগত পার্থক্য আর চরম সমন্বয়হীনতার ব্যাখ্যা কী?
কাকে প্রশ্ন করবো? কে দেবে উত্তর? 
বিজিএমইএ, বিকেএমইএ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন নয়- এমন মন্তব্য করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক তার দায় এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। গত রবিবার সংবাদ কর্মীদের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস খোলার বিষয় তাদের কেউ নাকি জানায়নি বা আলাপ করেনি। তবে ভবিষ্যতে আর এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না। কী আশ্চর্য! এ জন্যই দরকার হয় সমন্বয় আর ঘটনা পূর্বানুমান করার গুণাবলী। এটাই নেতৃত্বের যোগ্যতা। 
দেশে এখন সংক্রামক ব্যাধি আইন কার্যকর রয়েছে। সেই আইন কিভাবে প্রয়োগ হবে এটি অন্যান্য মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তরের সাথে যোগাযোগ করে একটি সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা কি একান্তভাবেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয়?
জীবন আগে না-কি জীবিকা? গোটা বিশ্বে এখন সবচেয়ে চর্চিত প্রশ্ন এটিই। করোনাভাইরাস জনিত কারণে পুরো বিশ্বই কার্যত একবাক্যে মেনে নিয়েছে জীবন বাঁচাতে হবে। দেশে দেশে সেই যজ্ঞই চলছে। 
মানুষের জীবন বাঁচানো এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা ও অগ্রাধিকার। পরবর্তীতে মূল অগ্রাধিকার হবে কর্মজীবী; শ্রমজীবী মানুষকে কাজে ফেরানো। এরপর স্বাভাবিক অর্থনীতিতে ফিরে যাওয়া হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। প্রাণ বাঁচাতে বাধ্য হয়েই আমাদের এই থমকে যাওয়া। এর পরিণামও ভয়াবহ হতে পারে। জীবিকা হারানোর শতভাগ ঝুঁকি নিয়েই জীবন বাঁচানোর এই চেষ্টায় কে আসলে জয়ী হবে সেটাও অনুমান করা কষ্টকর এখন। 
জীবন আর জীবিকাকে একসঙ্গেই বাঁচাতে হবে। কারণ আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক সবাই বলছে, মন্দায় ঢুকে গেছে বিশ্ব অর্থনীতি। জীবন বাঁচানোর জন্য ঘরে বসে থাকার সময় যত দীর্ঘ হবে অর্থনৈতিক সংকট তত বাড়বে এটিও সত্য। বিশ্ব অর্থনীতির পতন এখন পরিস্কার দেখতে পাচ্ছেন বড় বড় অর্থনীতিবিদরা। সদ্য নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় মনে করেন, সম্ভবত মাস ছয়েক এই যুদ্ধ চলবে, হয়তো খুব বেশি প্রাণ ক্ষয় হবে না। কিন্তু বিশ্ব অর্থনীতি তলানীতে গিয়ে ঠেকবে। ধনী দেশগুলো বাইরে থেকে কেনা বন্ধ করে দেবে। আমরা এক বিপুল মন্দা দেখব। শেয়ারবাজারে ধ্বস নেমেছে। মধ্যবিত্তের আয় কমেছে। এই সময়ের পরে ক্রেতারা উৎসাহের সঙ্গে জিনিসপত্র কিনবে, তার আশা কম।
তাহলে করণীয় কি?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আইএমএফ এর দুই শীর্ষ নির্বাহী পরিষ্কারভাবে বলেছেন, সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হচ্ছে স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ। চিকিৎসক ও নার্সের বেতন-ভাতা, সহায়ক হাসপাতাল এবং জরুরি কক্ষ তৈরি, দ্রুত বানানো ও স্থানান্তর করা যায় এমন ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা, সব ধরনের নিরাপত্তাসহ প্রয়োজনীয় উপকরণের ব্যবস্থা করা এবং নিয়মিত হাত ধুতে হবে এমন অতি সাধারণ সচেতনতামূলক প্রচারণা চালিয়ে এসবই হচ্ছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি বিনিয়োগ। আর জীবিকা বাঁচাতে প্রয়োজন লক্ষ্যভিত্তিক সহায়তা দেওয়া। 
আমার প্রশ্ন আমাদের স্বাস্থ্য খাতের বিনিয়োগ ও এর যথাযথ ব্যবহার নিয়ে। প্রতি বছর স্বাস্থ্য খাতে যে বিপুল বিনিয়োগ হয় তার মাধ্যমে আমাদের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো যতখানি শক্তিশালী হওয়ার কথা আদৌ কি তত শক্তিশালী? স্বাস্থ্য খাতের অপরিকল্পিত ব্যয় ফি বছরই আলোচনার বিষয়। এই খাতে সরকারিভাবে যথেষ্ট কেনাকাটা হয়। যন্ত্রপাতি আছে তো জনবল নেই, বছরের পর বছর এই কথাই শুনতে হয়, হচ্ছে। আবার যেই যন্ত্রপাতি আদৌ প্রয়োজন নেই সেটাও কেনা হয় পাল্লা দিয়ে। এবং সেটিও খুব নিম্নমানের। পরীক্ষামূলক হিসেবে যদি বিগত, দুই স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও বর্তমান মন্ত্রীর জেলা সদরের সরকারি মেডিকেল কলেজ, সদর হাসপাতালের যন্ত্রপাতি, এর মান, এগুলোর প্রকৃত উপযোগিতা, প্রয়োজনীয় জনবল এসবের প্রকৃত চিত্র জনসম্মুখে সরকারের কোন সংস্থা উপস্থাপন করে তাহলে শুধুই খরচের যথেচ্ছারই প্রমাণ হবে। তাই আমাদের অনেক বেশি দক্ষতা, যোগ্যতা, সততা, নিষ্ঠার সাথে স্বাস্থ্যখাতের বিনিয়োগকে রক্ষা করতে হবে। অন্যান্য খাতের সরকারি বিনিয়োগেও একথা প্রযোজ্য। সে কথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বার বার বলছেন, কোন অনিয়ম, দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। এই মুহূর্তে এটি আরও বেশি কার্যকর হওয়া প্রয়োজন। 
আমরা পারবো তো? এমন অনেক প্রশ্ন আছে। কাকে প্রশ্ন করবো? কে দেবে উত্তর?

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা
২১ দিন ধরে অবস্থান কর্মসূচিতে ‘তথ্য আপা’ কর্মীরা

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন
হজ শেষে ২৬১০৯ হাজি দেশে ফিরেছেন

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
সচিবালয়ে আজও বিক্ষোভ করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
গংগাচড়া উপজেলায় সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের
শান্ত-মুশফিকের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ানোর লড়াই টাইগারদের

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
শেখ হাসিনাকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ
জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ তৈরি করতে পারব : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা
দেশে জ্বালানির দাম বাড়ানোর চিন্তাভাবনা নেই : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু
দাউদকান্দিতে ডেঙ্গুতে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন
ইঞ্জিনের যান্ত্রিক ত্রুটিতে পথে থেমে গেল মধুমতি ট্রেন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
মদনে গোয়ালঘর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল
ব্রি পরিদর্শনে এনডিসির ১১০ সদস্যের প্রতিনিধি দল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড
মাদকবিরোধী অভিযানে ৮ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা চলছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং
চট্টগ্রাম বন্দরে বেড়েছে কনটেইনার হ্যান্ডলিং

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে ব্রাজিলের রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ
বারি পরিদর্শনে এনডিসি প্রতিনিধি দল, গবেষণা কার্যক্রমে সন্তোষ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার
হরিয়ানায় মডেল হত্যাকাণ্ড নিয়ে চাঞ্চল্য, প্রেমিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ
গাজীপুরের কালীগঞ্জে শহীদ জিয়ার শাহাদাতবার্ষিকীতে আলোচনা ও চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু
চট্টগ্রামে খালে গোসলে নেমে নানি-নাতনির মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু
মোংলা বন্দরে আমদানি করা সরকারি চাল খালাস শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ
জলাবদ্ধতা কমাতে বক্স কালভার্ট খননে চসিকের উদ্যোগ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
সংস্কার মানেই সঠিক সময়ে সঠিক কাজ: উপদেষ্টা রিজওয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা