শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২০

কাকে প্রশ্ন করবো, কে উত্তর দেবে?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
কাকে প্রশ্ন করবো, কে উত্তর দেবে?

আমাদের শ্রম প্রতিমন্ত্রী কোথায়? গত কয়েকদিন ধরেই প্রশ্নটি আমার মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশের মতো কলকারখানাগুলোতেও যে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সেখানে শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রীর তৎপরতা আসলে কী? সাধারণ ছুটির সাথে সমন্বয় রেখে সরকারের অন্যান্য মন্ত্রণালয় বিভাগের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ স্থাপন করে কল কারখানাগুলো খোলা থাকবে কি থাকবে না, শ্রমঘন কারখানার শ্রমিকরা কাজে যোগ দিলে এই মুহূর্তে স্বাস্থ্য ঝুঁকি কতখানি এবং গার্মেন্ট মালিক বা শ্রমিকদের জন্যই বা নির্দেশনাই বা কি সেটি ঠিক করার দায়িত্ব কি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নয়? কিন্তু কাজগুলো কি শ্রম মন্ত্রণালয় ঠিকঠাকভাবে করতে পেরেছে? পারেনি। 

শনিবার (৪ এপ্রিল) আচমকাই গ্রাম থেকে লাখো লাখো মানুষের, মূলত গার্মেন্টস শ্রমিকের শহরমুখী হওয়া আসলে কিসের ইঙ্গিত? দায়িত্বপ্রাপ্তরা আসলে নিজেদের কাজ ঠিকমত করছেন না। যদি করতেন তাহলে শ্রম প্রতিমন্ত্রী আরো আগেই আসরে নামতেন, সরকারের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসতো এবং পরিষ্কার নির্দেশনা থাকতো যে যতদিন সাধারণ ছুটি থাকবে ততদিন গার্মেন্টস শ্রমিকদের কাজে যোগ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু এর আগে গার্মেন্ট মালিকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া যেত। 

শুনেছি, এ বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চেয়ে বিজিএমইএ সভাপতি শ্রম প্রতিমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন ৩০ মার্চ। কিন্তু প্রতিমন্ত্রী কোন সদুত্তর দেননি। একে কি দায়িত্বহীনতা বলবো? না-কি পরিস্থিতি পূর্বানুমান করার অক্ষমতা? যাই বলি না কেন, এইভাবে ভিড়ে ঠাসা লোকজন দলে দলে রাজধানীতে ঢুকে নিজেদের ও অন্যদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকও রবিবার অনলাইন সংবাদ ব্রিফিংয়ে একথা বলেছেন।
গার্মেন্ট শ্রমিকরা মূলত চাকরি রক্ষার্থে, জীবিকার তাগিদেই রাজধানীমুখী হতে বাধ্য হয়েছেন। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে অনেকেই তারা বলেছেন, যা বিভিন্ন টেলিভিশনে দিনভর প্রচার হয়েছে। কারখানা খোলার কথা না হলে শ্রমিকরা যারা গ্রামে চলে গিয়েছিলেন তারা ঢাকায় ফিরতেন না এটি পরিষ্কার। এই শ্রমিকদের এই মুহূর্তে ঢাকায় ফিরে আসা এবং তাদের নিজেদেরও অন্যদের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হওয়ার মূল দায়টি আসলে আমাদের বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশীর। যিনি আসলে গার্মেন্ট মালিকও। কারণ বাণিজ্য মন্ত্রীই প্রকাশ্যে বলেছেন, স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিধিবিধান মেনে গার্মেন্টস খোলা রাখা যেতে পারে। প্রশ্ন, কিসের ভিত্তিতে বাণিজ্যমন্ত্রী এমন কথা বললেন? যেখানে সরকার সমানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে সেখানে সরকারের মন্ত্রীই আবার পরোক্ষে শ্রমঘন কারখানা চালু রাখার পক্ষে সওয়াল করে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ানোর কাজ করলেন। এসব আসলে কিসের লক্ষণ?
সরকারের মন্ত্রী, মন্ত্রণালয় আর সংশ্লিষ্টদের মধ্যে কি তাহলে সমন্বয়হীনতা প্রকট?
এক ধাপ এগিয়ে দায়িত্ব পালন তো দূরের কথা মন্ত্রী, সচিব আর সংশ্লিষ্টদের কারো কারো মধ্যে যে দায়সারা গোছের ভাব আছে তা ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে। 
রাষ্ট্রীয়ভাবে ছুটি ঘোষণার মধ্যেই তৈরি পোশাক কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত ছিল বিস্ময়কর। কারখানা শ্রমিকদের জীবন ঝুঁকির মুখে ঠেলে দেওয়ার এমন সিদ্ধান্ত যারাই নিয়েছিলেন তারা নিঃসন্দেহে নিন্দনীয় কাজ করেছেন। শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের অবস্থানগত পার্থক্য আর চরম সমন্বয়হীনতার ব্যাখ্যা কী?
কাকে প্রশ্ন করবো? কে দেবে উত্তর? 
বিজিএমইএ, বিকেএমইএ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন নয়- এমন মন্তব্য করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক তার দায় এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। গত রবিবার সংবাদ কর্মীদের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস খোলার বিষয় তাদের কেউ নাকি জানায়নি বা আলাপ করেনি। তবে ভবিষ্যতে আর এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না। কী আশ্চর্য! এ জন্যই দরকার হয় সমন্বয় আর ঘটনা পূর্বানুমান করার গুণাবলী। এটাই নেতৃত্বের যোগ্যতা। 
দেশে এখন সংক্রামক ব্যাধি আইন কার্যকর রয়েছে। সেই আইন কিভাবে প্রয়োগ হবে এটি অন্যান্য মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তরের সাথে যোগাযোগ করে একটি সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা কি একান্তভাবেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয়?
জীবন আগে না-কি জীবিকা? গোটা বিশ্বে এখন সবচেয়ে চর্চিত প্রশ্ন এটিই। করোনাভাইরাস জনিত কারণে পুরো বিশ্বই কার্যত একবাক্যে মেনে নিয়েছে জীবন বাঁচাতে হবে। দেশে দেশে সেই যজ্ঞই চলছে। 
মানুষের জীবন বাঁচানো এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা ও অগ্রাধিকার। পরবর্তীতে মূল অগ্রাধিকার হবে কর্মজীবী; শ্রমজীবী মানুষকে কাজে ফেরানো। এরপর স্বাভাবিক অর্থনীতিতে ফিরে যাওয়া হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। প্রাণ বাঁচাতে বাধ্য হয়েই আমাদের এই থমকে যাওয়া। এর পরিণামও ভয়াবহ হতে পারে। জীবিকা হারানোর শতভাগ ঝুঁকি নিয়েই জীবন বাঁচানোর এই চেষ্টায় কে আসলে জয়ী হবে সেটাও অনুমান করা কষ্টকর এখন। 
জীবন আর জীবিকাকে একসঙ্গেই বাঁচাতে হবে। কারণ আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক সবাই বলছে, মন্দায় ঢুকে গেছে বিশ্ব অর্থনীতি। জীবন বাঁচানোর জন্য ঘরে বসে থাকার সময় যত দীর্ঘ হবে অর্থনৈতিক সংকট তত বাড়বে এটিও সত্য। বিশ্ব অর্থনীতির পতন এখন পরিস্কার দেখতে পাচ্ছেন বড় বড় অর্থনীতিবিদরা। সদ্য নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় মনে করেন, সম্ভবত মাস ছয়েক এই যুদ্ধ চলবে, হয়তো খুব বেশি প্রাণ ক্ষয় হবে না। কিন্তু বিশ্ব অর্থনীতি তলানীতে গিয়ে ঠেকবে। ধনী দেশগুলো বাইরে থেকে কেনা বন্ধ করে দেবে। আমরা এক বিপুল মন্দা দেখব। শেয়ারবাজারে ধ্বস নেমেছে। মধ্যবিত্তের আয় কমেছে। এই সময়ের পরে ক্রেতারা উৎসাহের সঙ্গে জিনিসপত্র কিনবে, তার আশা কম।
তাহলে করণীয় কি?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আইএমএফ এর দুই শীর্ষ নির্বাহী পরিষ্কারভাবে বলেছেন, সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হচ্ছে স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ। চিকিৎসক ও নার্সের বেতন-ভাতা, সহায়ক হাসপাতাল এবং জরুরি কক্ষ তৈরি, দ্রুত বানানো ও স্থানান্তর করা যায় এমন ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা, সব ধরনের নিরাপত্তাসহ প্রয়োজনীয় উপকরণের ব্যবস্থা করা এবং নিয়মিত হাত ধুতে হবে এমন অতি সাধারণ সচেতনতামূলক প্রচারণা চালিয়ে এসবই হচ্ছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি বিনিয়োগ। আর জীবিকা বাঁচাতে প্রয়োজন লক্ষ্যভিত্তিক সহায়তা দেওয়া। 
আমার প্রশ্ন আমাদের স্বাস্থ্য খাতের বিনিয়োগ ও এর যথাযথ ব্যবহার নিয়ে। প্রতি বছর স্বাস্থ্য খাতে যে বিপুল বিনিয়োগ হয় তার মাধ্যমে আমাদের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো যতখানি শক্তিশালী হওয়ার কথা আদৌ কি তত শক্তিশালী? স্বাস্থ্য খাতের অপরিকল্পিত ব্যয় ফি বছরই আলোচনার বিষয়। এই খাতে সরকারিভাবে যথেষ্ট কেনাকাটা হয়। যন্ত্রপাতি আছে তো জনবল নেই, বছরের পর বছর এই কথাই শুনতে হয়, হচ্ছে। আবার যেই যন্ত্রপাতি আদৌ প্রয়োজন নেই সেটাও কেনা হয় পাল্লা দিয়ে। এবং সেটিও খুব নিম্নমানের। পরীক্ষামূলক হিসেবে যদি বিগত, দুই স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও বর্তমান মন্ত্রীর জেলা সদরের সরকারি মেডিকেল কলেজ, সদর হাসপাতালের যন্ত্রপাতি, এর মান, এগুলোর প্রকৃত উপযোগিতা, প্রয়োজনীয় জনবল এসবের প্রকৃত চিত্র জনসম্মুখে সরকারের কোন সংস্থা উপস্থাপন করে তাহলে শুধুই খরচের যথেচ্ছারই প্রমাণ হবে। তাই আমাদের অনেক বেশি দক্ষতা, যোগ্যতা, সততা, নিষ্ঠার সাথে স্বাস্থ্যখাতের বিনিয়োগকে রক্ষা করতে হবে। অন্যান্য খাতের সরকারি বিনিয়োগেও একথা প্রযোজ্য। সে কথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বার বার বলছেন, কোন অনিয়ম, দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। এই মুহূর্তে এটি আরও বেশি কার্যকর হওয়া প্রয়োজন। 
আমরা পারবো তো? এমন অনেক প্রশ্ন আছে। কাকে প্রশ্ন করবো? কে দেবে উত্তর?

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা