শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৬, সোমবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২০

কাকে প্রশ্ন করবো, কে উত্তর দেবে?

আরিফুর রহমান দোলন
অনলাইন ভার্সন
কাকে প্রশ্ন করবো, কে উত্তর দেবে?

আমাদের শ্রম প্রতিমন্ত্রী কোথায়? গত কয়েকদিন ধরেই প্রশ্নটি আমার মাথার মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে। করোনাভাইরাসের কারণে সারাদেশের মতো কলকারখানাগুলোতেও যে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি সেখানে শ্রম মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রীর তৎপরতা আসলে কী? সাধারণ ছুটির সাথে সমন্বয় রেখে সরকারের অন্যান্য মন্ত্রণালয় বিভাগের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ স্থাপন করে কল কারখানাগুলো খোলা থাকবে কি থাকবে না, শ্রমঘন কারখানার শ্রমিকরা কাজে যোগ দিলে এই মুহূর্তে স্বাস্থ্য ঝুঁকি কতখানি এবং গার্মেন্ট মালিক বা শ্রমিকদের জন্যই বা নির্দেশনাই বা কি সেটি ঠিক করার দায়িত্ব কি শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নয়? কিন্তু কাজগুলো কি শ্রম মন্ত্রণালয় ঠিকঠাকভাবে করতে পেরেছে? পারেনি। 

শনিবার (৪ এপ্রিল) আচমকাই গ্রাম থেকে লাখো লাখো মানুষের, মূলত গার্মেন্টস শ্রমিকের শহরমুখী হওয়া আসলে কিসের ইঙ্গিত? দায়িত্বপ্রাপ্তরা আসলে নিজেদের কাজ ঠিকমত করছেন না। যদি করতেন তাহলে শ্রম প্রতিমন্ত্রী আরো আগেই আসরে নামতেন, সরকারের পক্ষ থেকে সুস্পষ্ট ঘোষণা আসতো এবং পরিষ্কার নির্দেশনা থাকতো যে যতদিন সাধারণ ছুটি থাকবে ততদিন গার্মেন্টস শ্রমিকদের কাজে যোগ দেওয়ার প্রয়োজন নেই। শুধু এর আগে গার্মেন্ট মালিকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনা করে নেওয়া যেত। 

শুনেছি, এ বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা চেয়ে বিজিএমইএ সভাপতি শ্রম প্রতিমন্ত্রীকে চিঠি লিখেছিলেন ৩০ মার্চ। কিন্তু প্রতিমন্ত্রী কোন সদুত্তর দেননি। একে কি দায়িত্বহীনতা বলবো? না-কি পরিস্থিতি পূর্বানুমান করার অক্ষমতা? যাই বলি না কেন, এইভাবে ভিড়ে ঠাসা লোকজন দলে দলে রাজধানীতে ঢুকে নিজেদের ও অন্যদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বহুগুণ বাড়িয়ে দিয়েছেন। খোদ স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকও রবিবার অনলাইন সংবাদ ব্রিফিংয়ে একথা বলেছেন।
গার্মেন্ট শ্রমিকরা মূলত চাকরি রক্ষার্থে, জীবিকার তাগিদেই রাজধানীমুখী হতে বাধ্য হয়েছেন। গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে অনেকেই তারা বলেছেন, যা বিভিন্ন টেলিভিশনে দিনভর প্রচার হয়েছে। কারখানা খোলার কথা না হলে শ্রমিকরা যারা গ্রামে চলে গিয়েছিলেন তারা ঢাকায় ফিরতেন না এটি পরিষ্কার। এই শ্রমিকদের এই মুহূর্তে ঢাকায় ফিরে আসা এবং তাদের নিজেদেরও অন্যদের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হওয়ার মূল দায়টি আসলে আমাদের বাণিজ্য মন্ত্রী টিপু মুনশীর। যিনি আসলে গার্মেন্ট মালিকও। কারণ বাণিজ্য মন্ত্রীই প্রকাশ্যে বলেছেন, স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিধিবিধান মেনে গার্মেন্টস খোলা রাখা যেতে পারে। প্রশ্ন, কিসের ভিত্তিতে বাণিজ্যমন্ত্রী এমন কথা বললেন? যেখানে সরকার সমানে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে নির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছে সেখানে সরকারের মন্ত্রীই আবার পরোক্ষে শ্রমঘন কারখানা চালু রাখার পক্ষে সওয়াল করে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ানোর কাজ করলেন। এসব আসলে কিসের লক্ষণ?
সরকারের মন্ত্রী, মন্ত্রণালয় আর সংশ্লিষ্টদের মধ্যে কি তাহলে সমন্বয়হীনতা প্রকট?
এক ধাপ এগিয়ে দায়িত্ব পালন তো দূরের কথা মন্ত্রী, সচিব আর সংশ্লিষ্টদের কারো কারো মধ্যে যে দায়সারা গোছের ভাব আছে তা ক্রমশই স্পষ্ট হচ্ছে। 
রাষ্ট্রীয়ভাবে ছুটি ঘোষণার মধ্যেই তৈরি পোশাক কারখানা খোলা রাখার সিদ্ধান্ত ছিল বিস্ময়কর। কারখানা শ্রমিকদের জীবন ঝুঁকির মুখে ঠেলে দেওয়ার এমন সিদ্ধান্ত যারাই নিয়েছিলেন তারা নিঃসন্দেহে নিন্দনীয় কাজ করেছেন। শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রনালয়ের অবস্থানগত পার্থক্য আর চরম সমন্বয়হীনতার ব্যাখ্যা কী?
কাকে প্রশ্ন করবো? কে দেবে উত্তর? 
বিজিএমইএ, বিকেএমইএ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন নয়- এমন মন্তব্য করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক তার দায় এড়ানোর চেষ্টা করেছেন। গত রবিবার সংবাদ কর্মীদের প্রশ্নের উত্তরে মন্ত্রী বলেন, গার্মেন্টস খোলার বিষয় তাদের কেউ নাকি জানায়নি বা আলাপ করেনি। তবে ভবিষ্যতে আর এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না। কী আশ্চর্য! এ জন্যই দরকার হয় সমন্বয় আর ঘটনা পূর্বানুমান করার গুণাবলী। এটাই নেতৃত্বের যোগ্যতা। 
দেশে এখন সংক্রামক ব্যাধি আইন কার্যকর রয়েছে। সেই আইন কিভাবে প্রয়োগ হবে এটি অন্যান্য মন্ত্রণালয়, বিভাগ, দপ্তরের সাথে যোগাযোগ করে একটি সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করা কি একান্তভাবেই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কাজ নয়?
জীবন আগে না-কি জীবিকা? গোটা বিশ্বে এখন সবচেয়ে চর্চিত প্রশ্ন এটিই। করোনাভাইরাস জনিত কারণে পুরো বিশ্বই কার্যত একবাক্যে মেনে নিয়েছে জীবন বাঁচাতে হবে। দেশে দেশে সেই যজ্ঞই চলছে। 
মানুষের জীবন বাঁচানো এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা ও অগ্রাধিকার। পরবর্তীতে মূল অগ্রাধিকার হবে কর্মজীবী; শ্রমজীবী মানুষকে কাজে ফেরানো। এরপর স্বাভাবিক অর্থনীতিতে ফিরে যাওয়া হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। প্রাণ বাঁচাতে বাধ্য হয়েই আমাদের এই থমকে যাওয়া। এর পরিণামও ভয়াবহ হতে পারে। জীবিকা হারানোর শতভাগ ঝুঁকি নিয়েই জীবন বাঁচানোর এই চেষ্টায় কে আসলে জয়ী হবে সেটাও অনুমান করা কষ্টকর এখন। 
জীবন আর জীবিকাকে একসঙ্গেই বাঁচাতে হবে। কারণ আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক সবাই বলছে, মন্দায় ঢুকে গেছে বিশ্ব অর্থনীতি। জীবন বাঁচানোর জন্য ঘরে বসে থাকার সময় যত দীর্ঘ হবে অর্থনৈতিক সংকট তত বাড়বে এটিও সত্য। বিশ্ব অর্থনীতির পতন এখন পরিস্কার দেখতে পাচ্ছেন বড় বড় অর্থনীতিবিদরা। সদ্য নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় মনে করেন, সম্ভবত মাস ছয়েক এই যুদ্ধ চলবে, হয়তো খুব বেশি প্রাণ ক্ষয় হবে না। কিন্তু বিশ্ব অর্থনীতি তলানীতে গিয়ে ঠেকবে। ধনী দেশগুলো বাইরে থেকে কেনা বন্ধ করে দেবে। আমরা এক বিপুল মন্দা দেখব। শেয়ারবাজারে ধ্বস নেমেছে। মধ্যবিত্তের আয় কমেছে। এই সময়ের পরে ক্রেতারা উৎসাহের সঙ্গে জিনিসপত্র কিনবে, তার আশা কম।
তাহলে করণীয় কি?
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও আইএমএফ এর দুই শীর্ষ নির্বাহী পরিষ্কারভাবে বলেছেন, সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার হচ্ছে স্বাস্থ্য খাতে বিনিয়োগ। চিকিৎসক ও নার্সের বেতন-ভাতা, সহায়ক হাসপাতাল এবং জরুরি কক্ষ তৈরি, দ্রুত বানানো ও স্থানান্তর করা যায় এমন ক্লিনিক প্রতিষ্ঠা, সব ধরনের নিরাপত্তাসহ প্রয়োজনীয় উপকরণের ব্যবস্থা করা এবং নিয়মিত হাত ধুতে হবে এমন অতি সাধারণ সচেতনতামূলক প্রচারণা চালিয়ে এসবই হচ্ছে এই মুহূর্তে সবচেয়ে জরুরি বিনিয়োগ। আর জীবিকা বাঁচাতে প্রয়োজন লক্ষ্যভিত্তিক সহায়তা দেওয়া। 
আমার প্রশ্ন আমাদের স্বাস্থ্য খাতের বিনিয়োগ ও এর যথাযথ ব্যবহার নিয়ে। প্রতি বছর স্বাস্থ্য খাতে যে বিপুল বিনিয়োগ হয় তার মাধ্যমে আমাদের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো যতখানি শক্তিশালী হওয়ার কথা আদৌ কি তত শক্তিশালী? স্বাস্থ্য খাতের অপরিকল্পিত ব্যয় ফি বছরই আলোচনার বিষয়। এই খাতে সরকারিভাবে যথেষ্ট কেনাকাটা হয়। যন্ত্রপাতি আছে তো জনবল নেই, বছরের পর বছর এই কথাই শুনতে হয়, হচ্ছে। আবার যেই যন্ত্রপাতি আদৌ প্রয়োজন নেই সেটাও কেনা হয় পাল্লা দিয়ে। এবং সেটিও খুব নিম্নমানের। পরীক্ষামূলক হিসেবে যদি বিগত, দুই স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও বর্তমান মন্ত্রীর জেলা সদরের সরকারি মেডিকেল কলেজ, সদর হাসপাতালের যন্ত্রপাতি, এর মান, এগুলোর প্রকৃত উপযোগিতা, প্রয়োজনীয় জনবল এসবের প্রকৃত চিত্র জনসম্মুখে সরকারের কোন সংস্থা উপস্থাপন করে তাহলে শুধুই খরচের যথেচ্ছারই প্রমাণ হবে। তাই আমাদের অনেক বেশি দক্ষতা, যোগ্যতা, সততা, নিষ্ঠার সাথে স্বাস্থ্যখাতের বিনিয়োগকে রক্ষা করতে হবে। অন্যান্য খাতের সরকারি বিনিয়োগেও একথা প্রযোজ্য। সে কথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বার বার বলছেন, কোন অনিয়ম, দুর্নীতি সহ্য করা হবে না। এই মুহূর্তে এটি আরও বেশি কার্যকর হওয়া প্রয়োজন। 
আমরা পারবো তো? এমন অনেক প্রশ্ন আছে। কাকে প্রশ্ন করবো? কে দেবে উত্তর?

লেখক: সম্পাদক, দৈনিক ঢাকা টাইমস, ঢাকা টাইমস টোয়েন্টিফোর ডটকম এবং সাপ্তাহিক এই সময়।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’
মুন্সীগঞ্জ থেকে পাসপোর্ট নিয়ে পরিবারের সঙ্গে ইতালি গেল বিড়াল ‘ক্যান্ডি’

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’
‘ধানের শীষের বিজয়ের জন্য ভেদাভেদ ভুলে এক হয়ে কাজ করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু
বরিশালে ১০ দিনব্যাপী বিসিক উদ্যোক্তা মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!
কুমিল্লার সেই দুই পরিবারে কান্নার মানুষও নেই!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল
মাদারীপুরে জাহানকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার
মাদারীপুরে প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষা উপবৃত্তি কর্মসূচি নিয়ে সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে
জমি নিয়ে বিরোধে একই পরিবারের ৯ জন কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার
চোটে ছিটকে গেলেন রিয়ালের ফরাসি মিডফিল্ডার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি
কুমিল্লায় ঘুষ-তদবির ছাড়া লটারিতে ৫৭ কর্মচারীর বদলি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব
লজিস্টিক নীতিমালা প্রণয়নে বিনিয়োগ ও রপ্তানিতে আসবে গতি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও
নতুন রূপে ফিরছে ‘প্রিডেটর’, এবার দেখা যাবে বাংলাদেশেও

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম