শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪২, শনিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ইয়াসমিন ট্র্যাজেডির ২৫ বছর: ধর্ষণ কমেছে নাকি বেড়েছে?

মনিরা নাজমী জাহান
অনলাইন ভার্সন
ইয়াসমিন ট্র্যাজেডির ২৫ বছর: ধর্ষণ কমেছে নাকি বেড়েছে?

গত ২৪ আগস্ট ছিল ইয়াসমিন ট্র্যাজেডি দিবস। ১৯৯৫ সালের ২৪ আগস্ট কতিপয় পুলিশ সদস্য দ্বারা ধর্ষণ ও হত্যার শিকার হন কিশোরী ইয়াসমিন। পুলিশের গুলিতে নিহত হয় সামু, সিরাজ, কাদেরসহ পাঁচ জন। গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন অনেকে। পরে আন্দোলনের মুখে জড়িত তিন পুলিশ সদস্যদের বিচারে ফাঁসির রায় হয় ১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্ট। এরপর ২০০৪ সালে সেপ্টেম্বর মাসে রায় কার্যকর হয়। সেই থেকে দিনটি  নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। দিনটি  নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস হিসেবে পালন হয়ে আসলেও ঘটনার ২৫ বছর পরেও প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে নারী-শিশু নির্যাতন কমেছে নাকি বেড়েছে? একটু ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করলে আমরা হতাশার নিমজ্জিত হতে বাধ্য কারণ এই ধর্ষণ তো কমেইনি বরং ভয়াবহভাবে বেড়েছে। শুধু তাই নয় এই ভয়াবহভাবে সমাজের প্রতিটি স্তরে বিস্তার লাভ করেছে। ধর্ষণ হয়ে পড়েছে আজকের সমাজের এক ভয়াবহ সামাজিক ব্যাধি। যে ব্যাধি সমাজকে প্রতিদিন কুঁরে কুঁরে খাচ্ছে। আর ভয়াবহ ব্যাধিটি যাদের মাধ্যমে বিস্তার ঘটছে সেই সব ধর্ষকরা একেকটি ফ্রাঙ্কেনস্টাইন দানব। এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইন দানবদের হাত থেকে রক্ষা নেই সমাজের যে কোন বয়সী মহিলাদের। কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না এই ধর্ষক নামক ফ্রাঙ্কেনস্টাইন দানবদের।

সর্বপ্রথম আমাদেরকে বুঝতে হবে ধর্ষণ কি? এক কথায় বলতে গেলে 'ধর্ষণ' এক ধরনের যৌন আক্রমণ। একটু বুঝিয়ে বলতে গেলে বলতে হয় সাধারণত, একজন ব্যক্তির অনুমতি ব্যতিরেকে তার সঙ্গে যৌনসঙ্গম  ঘটানোকে ধর্ষণ বলা হয়। ধর্ষণ শারীরিক বলপ্রয়োগ, কিংবা কর্তৃত্বের অপব্যবহারের মাধ্যমে সংঘটিত হতে পারে। অনুমতি প্রদানে অক্ষম (যেমন- কোনো অজ্ঞান, বিকলাঙ্গ, মানসিক প্রতিবন্দ্বী কিংবা অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি) এরকম কোনো ব্যক্তির সঙ্গে যৌনমিলনে লিপ্ত হওয়াও ধর্ষণের আওতাভুক্ত।

অপরাধ বিজ্ঞানী জেরেমি বেনথাম এবং সিজার বেকারিয়ার মতে কোন অপরাধী অপরাধ সংগঠিত করার আগে সেই কৃত অপরাধের কারণে প্রাপ্ত আনন্দ এবং সেই অপরাধ কারণে প্রাপ্ত শাস্তিকে মাথায় রেখেই সেই অপরাধ সংগঠিত করে। যেহেতু ধর্ষণের শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সুতরাং একজন ধর্ষক এমন ভয়াবহ শাস্তির ভয়ে ধর্ষণ থেকে নিজেকে বিরত রাখার কথা এবং সমাজে ধর্ষণের হার কমে যাওয়ার কথা। কিন্তু প্রকৃত চিত্র তার উল্টো, ধর্ষণের হার তো কমেইনি বরং উদ্বেকজনক ভাবে বেড়ে চলছে। কিন্তু কেন? এর কারণ হচ্ছে লজ্জাজনকভাবে, বহু বছর ধরে, "ধর্ষণ"কে  একটি সম্পত্তিগত অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পুরুষরা মহিলাদেরকে নিজেদের ভোগ্যপণ্য বা নিজের  সম্পত্তি হিসেবে বিবেচনা করে এবং সেই বিকারগ্রস্ত বিবেচনা বোধ থেকে তারা আগ্রাসী হয়ে মহিলাদের দমন করার জন্য তাদের লিঙ্গকে মহিলাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে। যতক্ষণ না পর্যন্ত পুরুষেরা মহিলাদেরকে নিজ্জস্ব সম্পত্তি বা ভোগ্য পণ্য ভাবা বন্ধ না করবে ততক্ষণ এই জঘন্য অপরাধ সমাজ থেকে নির্মূল সম্ভব নয়। 

একজন ব্যক্তির ধর্ষক হওয়ার পিছনে সমাজের কিছু বিষয় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। যে প্রশ্নটির উত্তর আমাদের সর্বপ্রথমে জানতে হবে তা হল সমাজের কোন কোন কারণগুলো একটি ব্যক্তিকে ধর্ষণ করার ক্ষেত্রে পরোক্ষভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। সমাজবিজ্ঞানী ল্যারি ব্যারন এবং মারে এ স্ট্রাসের মতে মূলত ৪টি কারণ পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করে: ১) লিঙ্গ বৈষম্য ২) পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা ৩) সামাজিক বিশৃঙ্খলা ৪) সামাজিকভাবে বৈধ সহিংসতা ।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় ধর্ষণ সমাজকে নিয়ন্ত্রণের একটি পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।নারীবাদীরা মনে করেন যে ধর্ষণ এবং ধর্ষণের ভয় পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় নারীর উপর পুরুষের কর্তৃত্ব বজায় রাখতে এবং লিঙ্গ বৈষম্য প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করে। এই সমাজে এখনও নারীকে দুর্বল ও অবলা হিসেবে ধরা হয় যেখানে তার প্রধান কাজ হচ্ছে সন্তান জন্ম দেওয়া। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের এইসব আধিপত্যবাদ এবং আগ্রাসীমূলক আচরণ পুরুষদেরকে নারীদের যৌন নির্যাতনের বিষয়ে এক ধরনের উৎসাহ প্রদান করে।

পর্নোগ্রাফি তত্ত্ব অনুযায়ী, পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা ধর্ষককে ধর্ষণের বিষয়ে উৎসাহিত করে। পর্নোগ্রাফিতে সাধারণত নারীর উপর পুরুষের আধিপত্য এবং নারীকে ভোগ্য পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। যা ধর্ষণের ক্ষেত্রে উৎসাহ প্রদান করে। পর্নোগ্রাফির আরেকটি ভয়াবহ দিক হল এখানে দেখানো হয় নারী তার প্রতি ঘটে যাওয়া প্রতিটি অমানবিক এবং নিষ্ঠুর যৌন নির্যাতনকে খুব সাদরে গ্রহণ করছে। যেটি সমাজে খুব বাজেভাবে প্রভাব ফেলে। 

সামাজিক বিশৃঙ্খলা তথা দেশান্তর, দাম্পত্য কলহ, বিবাহ বিচ্ছেদ প্রভৃতি বিষয়গুলো ধর্ষণকে পরোক্ষভাবে সহায়তা করে। সামাজিকভাবে বৈধ সহিংসতা যেমন এখনো দেশে অনেক অঞ্চলে নারীর গায়ে হাত তোলাকে পুরুষের বৈধ অধিকার বলে মনে করা হয়। গরীব ঘরের মেয়ের প্রতি ধনী ব্যক্তির লোলুপ দৃষ্টিকে অন্যায় বলে মনে করে না। এই ধরনের সামাজিকভাবে বৈধ সহিংসতা সমাজে ধর্ষণ উস্কে দেয়।

এতো গেল সামাজিক প্রভাবক। এবার লক্ষ্য করা যাক ব্যক্তির ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যর প্রতি। সাধারণত কোন কোন ব্যক্তিগত ও চারিত্রিক  বৈশিষ্ট্য একটি মানুষকে ধর্ষণের প্রতি প্রলুব্ধ করে।সেটি নিরুপণ করাও সমভাবে জরুরি। গ্রিক দার্শনিক এরিস্টটলের মতে, একজন ব্যক্তির শারীরিক ত্রুটি এবং অক্ষমতার কারণে তার যে  মানসিক অবক্ষয় ঘটে তাও অপরাধ সংগঠনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সুতরাং যে ব্যক্তিরা শারীরিক বিকৃতির কারণে ঘৃণা ও উপহাসের মুখোমুখি হন তাদের মধ্যে প্রায়শই আরও বেশি অপরাধ প্রবণতা জন্মাতে থাকে।তেমনি যে সমস্ত ব্যক্তি তাদের অবয়বের কারণে সমাজে ঘৃণা ও উদাসীনতার স্বীকার হন তারা এক প্রকার হীনমন্যতায় ভোগে এবং তাদের এই হীনমন্যতার কারণে তারা অনেক সময় যৌন নির্যাতনের মত ভয়ানক অপরাধে জড়িয়ে পড়ে।

শারীরিক ত্রুটি ছাড়াও অসফল বৈবাহিক জীবন, সঙ্গীহীনতা, হতাশা, ক্রোধ বা মানসিক অস্থিরতাও মানুষকে যৌন নির্যাতনমূলক অপরাধের দিকে ঠেলে দেয়। প্রফেসর লিন্ডস্মিথের মতে, মাদকাসক্তি ও যৌন নির্যাতনের অন্যতম কারণ। মাদকাসক্তি অনেক সময় যৌন উদ্দীপনা ঘটায় তখন একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ধর্ষণে মত ভয়াবহ অপরাধে লিপ্ত হয়।

১৯৭৯ সালে, নিকোলাস গ্রোথ কর্তৃক রচিত "মেন হু রেপ: দ্য সাইকোলজি অফ অফেন্ডার" নামক গ্রন্থে ধর্ষণকে ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ জনিত আক্রমণাত্মক কর্মকাণ্ড হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি তার গ্রন্থে  আরও বলেন, একজন ধর্ষক তার তীব্র রাগ, ক্ষোভ হতাশা ও বিরক্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে গিয়ে ধর্ষণ করে থাকে। নিকোলাস গ্রোথই প্রথম দেখিয়েছিলেন যে মূলত ধর্ষণের তিনটি প্রধান উপাদান তথা: শক্তি, ক্রোধ এবং যৌনতার সমন্বয়ে চার প্রকারের ধর্ষক সমাজে সৃষ্টি হয়। প্রথম প্রকারের ধর্ষকরা ক্রোধে উন্মত্ত হয়ে সাধারনত ধর্ষণে লিপ্ত হয়। পারিবারিক জীবনে সমস্যা, পেশাগত সমস্যা, অর্থনৈতিক দুর্যোগ প্রভৃতি সমস্যার কারণে তাদের জীবনে মানসিক অশান্তির সৃষ্টি হয় এবং সেই হতাশা এবং ক্ষোভ থেকে এই প্রকারের ধর্ষক ধর্ষণে লিপ্ত হয়। দ্বিতীয় আরেক প্রকারের ধর্ষক আছে যারা নারীর উপর আধিপত্য বিস্তারের হাতিয়ার হিসেবে ধর্ষণ করে থাকে।

তৃতীয় প্রকার ধর্ষকের মধ্যে রয়েছে যারা অন্যকে আঘাত করে বা কষ্ট দিয়ে আনন্দ লাভ করার জন্য ধর্ষণ করে। সর্বশেষ প্রকার ধর্ষকদের বলা হয় সুযোগ সন্ধানী ধর্ষক এরা সাধারণত সুযোগ বুঝে ধর্ষণ করে।

এই চার প্রকার ছাড়াও আরও দুই প্রকারের ধর্ষক সমাজে দেখা যায়। এদের মধ্যে এক প্রকারের ধর্ষক চেষ্টা করে ধর্ষণের পর ভিক্টিমের সাথে সহানুভূতি দেখিয়ে ভিক্টিমকে ম্যানেজ করতে।  আরেক ধরনের ধর্ষক ঠিক তার উল্টা আচরন করে ভিক্টিমের সাথে। এরা ধর্ষণের পর ভিক্টিমকে প্রতিনিয়ত হুমকি ধামকি দিতে থাকে। 

এ কথা অনস্বীকার্য যে, অপরাধীকে শাস্তি দেওয়ার জন্য আইন রয়েছে; তবে একমাত্র আইনই এই অমানবিক অপরাধকে নির্মূল করতে পারে না। ইয়াসমিন ট্র্যাজেডির বিচারের রায় ও কার্যকর করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরও সমাজ থেকে এই ভয়াবহ ব্যধিকে নির্মূল করা যায়নি। নির্মূল করতে হলে অবশ্যই অপরাধের শিকড়ে গিয়ে সমাজ থেকে সমূলে এই ব্যাধিকে বিনষ্ট করতে হবে। সে জন্য প্রয়োজন ধর্ষিতার বিষয়ে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির আমূল পরিবর্তন। মনে রাখতে হবে, ধর্ষক অপরাধী, ধর্ষণের শিকার ব্যক্তি অপরাধী নয়। তাই ধর্ষককে কঠোর শাস্তি নিশ্চিতের পাশাপাশি সমাজকে ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার বিষয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে এবং  সমাজে নারীর প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার বিষয়ে সমাজের সকল স্তরের মানুষের সমভাবে এগিয়ে আসতে হবে। 

(লেখক: শিক্ষক, আইন বিভাগ, ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৭ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ