শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪২, শনিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২০ আপডেট:

ইয়াসমিন ট্র্যাজেডির ২৫ বছর: ধর্ষণ কমেছে নাকি বেড়েছে?

মনিরা নাজমী জাহান
অনলাইন ভার্সন
ইয়াসমিন ট্র্যাজেডির ২৫ বছর: ধর্ষণ কমেছে নাকি বেড়েছে?

গত ২৪ আগস্ট ছিল ইয়াসমিন ট্র্যাজেডি দিবস। ১৯৯৫ সালের ২৪ আগস্ট কতিপয় পুলিশ সদস্য দ্বারা ধর্ষণ ও হত্যার শিকার হন কিশোরী ইয়াসমিন। পুলিশের গুলিতে নিহত হয় সামু, সিরাজ, কাদেরসহ পাঁচ জন। গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন অনেকে। পরে আন্দোলনের মুখে জড়িত তিন পুলিশ সদস্যদের বিচারে ফাঁসির রায় হয় ১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্ট। এরপর ২০০৪ সালে সেপ্টেম্বর মাসে রায় কার্যকর হয়। সেই থেকে দিনটি  নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। দিনটি  নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস হিসেবে পালন হয়ে আসলেও ঘটনার ২৫ বছর পরেও প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে নারী-শিশু নির্যাতন কমেছে নাকি বেড়েছে? একটু ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করলে আমরা হতাশার নিমজ্জিত হতে বাধ্য কারণ এই ধর্ষণ তো কমেইনি বরং ভয়াবহভাবে বেড়েছে। শুধু তাই নয় এই ভয়াবহভাবে সমাজের প্রতিটি স্তরে বিস্তার লাভ করেছে। ধর্ষণ হয়ে পড়েছে আজকের সমাজের এক ভয়াবহ সামাজিক ব্যাধি। যে ব্যাধি সমাজকে প্রতিদিন কুঁরে কুঁরে খাচ্ছে। আর ভয়াবহ ব্যাধিটি যাদের মাধ্যমে বিস্তার ঘটছে সেই সব ধর্ষকরা একেকটি ফ্রাঙ্কেনস্টাইন দানব। এই ফ্রাঙ্কেনস্টাইন দানবদের হাত থেকে রক্ষা নেই সমাজের যে কোন বয়সী মহিলাদের। কোনোভাবেই থামানো যাচ্ছে না এই ধর্ষক নামক ফ্রাঙ্কেনস্টাইন দানবদের।

সর্বপ্রথম আমাদেরকে বুঝতে হবে ধর্ষণ কি? এক কথায় বলতে গেলে 'ধর্ষণ' এক ধরনের যৌন আক্রমণ। একটু বুঝিয়ে বলতে গেলে বলতে হয় সাধারণত, একজন ব্যক্তির অনুমতি ব্যতিরেকে তার সঙ্গে যৌনসঙ্গম  ঘটানোকে ধর্ষণ বলা হয়। ধর্ষণ শারীরিক বলপ্রয়োগ, কিংবা কর্তৃত্বের অপব্যবহারের মাধ্যমে সংঘটিত হতে পারে। অনুমতি প্রদানে অক্ষম (যেমন- কোনো অজ্ঞান, বিকলাঙ্গ, মানসিক প্রতিবন্দ্বী কিংবা অপ্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তি) এরকম কোনো ব্যক্তির সঙ্গে যৌনমিলনে লিপ্ত হওয়াও ধর্ষণের আওতাভুক্ত।

অপরাধ বিজ্ঞানী জেরেমি বেনথাম এবং সিজার বেকারিয়ার মতে কোন অপরাধী অপরাধ সংগঠিত করার আগে সেই কৃত অপরাধের কারণে প্রাপ্ত আনন্দ এবং সেই অপরাধ কারণে প্রাপ্ত শাস্তিকে মাথায় রেখেই সেই অপরাধ সংগঠিত করে। যেহেতু ধর্ষণের শাস্তি যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সুতরাং একজন ধর্ষক এমন ভয়াবহ শাস্তির ভয়ে ধর্ষণ থেকে নিজেকে বিরত রাখার কথা এবং সমাজে ধর্ষণের হার কমে যাওয়ার কথা। কিন্তু প্রকৃত চিত্র তার উল্টো, ধর্ষণের হার তো কমেইনি বরং উদ্বেকজনক ভাবে বেড়ে চলছে। কিন্তু কেন? এর কারণ হচ্ছে লজ্জাজনকভাবে, বহু বছর ধরে, "ধর্ষণ"কে  একটি সম্পত্তিগত অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। পুরুষরা মহিলাদেরকে নিজেদের ভোগ্যপণ্য বা নিজের  সম্পত্তি হিসেবে বিবেচনা করে এবং সেই বিকারগ্রস্ত বিবেচনা বোধ থেকে তারা আগ্রাসী হয়ে মহিলাদের দমন করার জন্য তাদের লিঙ্গকে মহিলাদের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে। যতক্ষণ না পর্যন্ত পুরুষেরা মহিলাদেরকে নিজ্জস্ব সম্পত্তি বা ভোগ্য পণ্য ভাবা বন্ধ না করবে ততক্ষণ এই জঘন্য অপরাধ সমাজ থেকে নির্মূল সম্ভব নয়। 

একজন ব্যক্তির ধর্ষক হওয়ার পিছনে সমাজের কিছু বিষয় প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। যে প্রশ্নটির উত্তর আমাদের সর্বপ্রথমে জানতে হবে তা হল সমাজের কোন কোন কারণগুলো একটি ব্যক্তিকে ধর্ষণ করার ক্ষেত্রে পরোক্ষভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। সমাজবিজ্ঞানী ল্যারি ব্যারন এবং মারে এ স্ট্রাসের মতে মূলত ৪টি কারণ পরোক্ষভাবে প্রভাবিত করে: ১) লিঙ্গ বৈষম্য ২) পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা ৩) সামাজিক বিশৃঙ্খলা ৪) সামাজিকভাবে বৈধ সহিংসতা ।

পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় ধর্ষণ সমাজকে নিয়ন্ত্রণের একটি পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।নারীবাদীরা মনে করেন যে ধর্ষণ এবং ধর্ষণের ভয় পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় নারীর উপর পুরুষের কর্তৃত্ব বজায় রাখতে এবং লিঙ্গ বৈষম্য প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করে। এই সমাজে এখনও নারীকে দুর্বল ও অবলা হিসেবে ধরা হয় যেখানে তার প্রধান কাজ হচ্ছে সন্তান জন্ম দেওয়া। পুরুষতান্ত্রিক সমাজের এইসব আধিপত্যবাদ এবং আগ্রাসীমূলক আচরণ পুরুষদেরকে নারীদের যৌন নির্যাতনের বিষয়ে এক ধরনের উৎসাহ প্রদান করে।

পর্নোগ্রাফি তত্ত্ব অনুযায়ী, পর্নোগ্রাফির সহজলভ্যতা ধর্ষককে ধর্ষণের বিষয়ে উৎসাহিত করে। পর্নোগ্রাফিতে সাধারণত নারীর উপর পুরুষের আধিপত্য এবং নারীকে ভোগ্য পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। যা ধর্ষণের ক্ষেত্রে উৎসাহ প্রদান করে। পর্নোগ্রাফির আরেকটি ভয়াবহ দিক হল এখানে দেখানো হয় নারী তার প্রতি ঘটে যাওয়া প্রতিটি অমানবিক এবং নিষ্ঠুর যৌন নির্যাতনকে খুব সাদরে গ্রহণ করছে। যেটি সমাজে খুব বাজেভাবে প্রভাব ফেলে। 

সামাজিক বিশৃঙ্খলা তথা দেশান্তর, দাম্পত্য কলহ, বিবাহ বিচ্ছেদ প্রভৃতি বিষয়গুলো ধর্ষণকে পরোক্ষভাবে সহায়তা করে। সামাজিকভাবে বৈধ সহিংসতা যেমন এখনো দেশে অনেক অঞ্চলে নারীর গায়ে হাত তোলাকে পুরুষের বৈধ অধিকার বলে মনে করা হয়। গরীব ঘরের মেয়ের প্রতি ধনী ব্যক্তির লোলুপ দৃষ্টিকে অন্যায় বলে মনে করে না। এই ধরনের সামাজিকভাবে বৈধ সহিংসতা সমাজে ধর্ষণ উস্কে দেয়।

এতো গেল সামাজিক প্রভাবক। এবার লক্ষ্য করা যাক ব্যক্তির ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যর প্রতি। সাধারণত কোন কোন ব্যক্তিগত ও চারিত্রিক  বৈশিষ্ট্য একটি মানুষকে ধর্ষণের প্রতি প্রলুব্ধ করে।সেটি নিরুপণ করাও সমভাবে জরুরি। গ্রিক দার্শনিক এরিস্টটলের মতে, একজন ব্যক্তির শারীরিক ত্রুটি এবং অক্ষমতার কারণে তার যে  মানসিক অবক্ষয় ঘটে তাও অপরাধ সংগঠনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সুতরাং যে ব্যক্তিরা শারীরিক বিকৃতির কারণে ঘৃণা ও উপহাসের মুখোমুখি হন তাদের মধ্যে প্রায়শই আরও বেশি অপরাধ প্রবণতা জন্মাতে থাকে।তেমনি যে সমস্ত ব্যক্তি তাদের অবয়বের কারণে সমাজে ঘৃণা ও উদাসীনতার স্বীকার হন তারা এক প্রকার হীনমন্যতায় ভোগে এবং তাদের এই হীনমন্যতার কারণে তারা অনেক সময় যৌন নির্যাতনের মত ভয়ানক অপরাধে জড়িয়ে পড়ে।

শারীরিক ত্রুটি ছাড়াও অসফল বৈবাহিক জীবন, সঙ্গীহীনতা, হতাশা, ক্রোধ বা মানসিক অস্থিরতাও মানুষকে যৌন নির্যাতনমূলক অপরাধের দিকে ঠেলে দেয়। প্রফেসর লিন্ডস্মিথের মতে, মাদকাসক্তি ও যৌন নির্যাতনের অন্যতম কারণ। মাদকাসক্তি অনেক সময় যৌন উদ্দীপনা ঘটায় তখন একজন মাদকাসক্ত ব্যক্তি হিতাহিত জ্ঞান হারিয়ে ধর্ষণে মত ভয়াবহ অপরাধে লিপ্ত হয়।

১৯৭৯ সালে, নিকোলাস গ্রোথ কর্তৃক রচিত "মেন হু রেপ: দ্য সাইকোলজি অফ অফেন্ডার" নামক গ্রন্থে ধর্ষণকে ক্রোধের বহিঃপ্রকাশ জনিত আক্রমণাত্মক কর্মকাণ্ড হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি তার গ্রন্থে  আরও বলেন, একজন ধর্ষক তার তীব্র রাগ, ক্ষোভ হতাশা ও বিরক্তির বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে গিয়ে ধর্ষণ করে থাকে। নিকোলাস গ্রোথই প্রথম দেখিয়েছিলেন যে মূলত ধর্ষণের তিনটি প্রধান উপাদান তথা: শক্তি, ক্রোধ এবং যৌনতার সমন্বয়ে চার প্রকারের ধর্ষক সমাজে সৃষ্টি হয়। প্রথম প্রকারের ধর্ষকরা ক্রোধে উন্মত্ত হয়ে সাধারনত ধর্ষণে লিপ্ত হয়। পারিবারিক জীবনে সমস্যা, পেশাগত সমস্যা, অর্থনৈতিক দুর্যোগ প্রভৃতি সমস্যার কারণে তাদের জীবনে মানসিক অশান্তির সৃষ্টি হয় এবং সেই হতাশা এবং ক্ষোভ থেকে এই প্রকারের ধর্ষক ধর্ষণে লিপ্ত হয়। দ্বিতীয় আরেক প্রকারের ধর্ষক আছে যারা নারীর উপর আধিপত্য বিস্তারের হাতিয়ার হিসেবে ধর্ষণ করে থাকে।

তৃতীয় প্রকার ধর্ষকের মধ্যে রয়েছে যারা অন্যকে আঘাত করে বা কষ্ট দিয়ে আনন্দ লাভ করার জন্য ধর্ষণ করে। সর্বশেষ প্রকার ধর্ষকদের বলা হয় সুযোগ সন্ধানী ধর্ষক এরা সাধারণত সুযোগ বুঝে ধর্ষণ করে।

এই চার প্রকার ছাড়াও আরও দুই প্রকারের ধর্ষক সমাজে দেখা যায়। এদের মধ্যে এক প্রকারের ধর্ষক চেষ্টা করে ধর্ষণের পর ভিক্টিমের সাথে সহানুভূতি দেখিয়ে ভিক্টিমকে ম্যানেজ করতে।  আরেক ধরনের ধর্ষক ঠিক তার উল্টা আচরন করে ভিক্টিমের সাথে। এরা ধর্ষণের পর ভিক্টিমকে প্রতিনিয়ত হুমকি ধামকি দিতে থাকে। 

এ কথা অনস্বীকার্য যে, অপরাধীকে শাস্তি দেওয়ার জন্য আইন রয়েছে; তবে একমাত্র আইনই এই অমানবিক অপরাধকে নির্মূল করতে পারে না। ইয়াসমিন ট্র্যাজেডির বিচারের রায় ও কার্যকর করা হয়েছিল। কিন্তু তারপরও সমাজ থেকে এই ভয়াবহ ব্যধিকে নির্মূল করা যায়নি। নির্মূল করতে হলে অবশ্যই অপরাধের শিকড়ে গিয়ে সমাজ থেকে সমূলে এই ব্যাধিকে বিনষ্ট করতে হবে। সে জন্য প্রয়োজন ধর্ষিতার বিষয়ে সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গির আমূল পরিবর্তন। মনে রাখতে হবে, ধর্ষক অপরাধী, ধর্ষণের শিকার ব্যক্তি অপরাধী নয়। তাই ধর্ষককে কঠোর শাস্তি নিশ্চিতের পাশাপাশি সমাজকে ধর্ষণের শিকার ব্যক্তিকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার বিষয়ে সর্বোচ্চ সহযোগিতার হাত বাড়াতে হবে এবং  সমাজে নারীর প্রতি ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার বিষয়ে সমাজের সকল স্তরের মানুষের সমভাবে এগিয়ে আসতে হবে। 

(লেখক: শিক্ষক, আইন বিভাগ, ইস্টওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
আরও ছাড় দেবে বিএনপি
আরও ছাড় দেবে বিএনপি

১০ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

২৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২৬ মিনিট আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা
এক বেডের জন্য ৭০ জনের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ
থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করল ইসি
৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করল ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে দুই লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে দুই লাশ উদ্ধার

খবর

জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ
জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

বন্যার্তদের জন্য খাবার ও জরুরি সামগ্রী প্রস্তুত করছেন স্বেচ্ছাসেবীরা
বন্যার্তদের জন্য খাবার ও জরুরি সামগ্রী প্রস্তুত করছেন স্বেচ্ছাসেবীরা

পূর্ব-পশ্চিম