শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৪, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০

নায়ক-ভিলেন চেনাটা কি এতই সহজ?

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নায়ক-ভিলেন চেনাটা কি এতই সহজ?

কে নায়ক, কে ভিলেন। এটাকে একটা সহজ প্রশ্ন মনে হতে পারে। তবে উত্তরটা খুব কঠিন, দুর্বোধ্য ও জটিল। বেশিরভাগ মানুষ এ প্রসঙ্গে সিনেমা, গল্প, নাটকের বিষয়টি টেনে আনতে পারেন। কারণ এ দুটো চরিত্র নাটক, গল্প ও সিনেমার ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়। তবে ইতিহাসের বিশ্লেষণেও অনেক নায়ক ও ভিলেনের কথা উঠে এসেছে। আমাদের চারপাশে তাকালে মানুষ আর মানুষ। সব মানুষ কি মানুষ। সব মানুষ কি নায়ক। সব মানুষ কি ভিলেন। আবার যাকে আমরা নায়ক ভাবছি সে কি আসলে নায়ক। নাকি যাকে আমরা ভিলেন ভাবছি সে প্রকৃত নায়ক। এমনটা কি হতে পারে নায়ক ছিলেন ভিলেন, ভিলেন ছিলেন নায়ক, যা আমরা বুঝে উঠতে পারিনি। যখন বুঝেছি তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। সময়ের স্রোতে তা হারিয়ে গেছে। যাক এর মধ্যে মন্দের ভালো, ভালোর মন্দ একটা পরিবর্তন ঘটেছে। 

ভিলেন শব্দটার একটা প্রতিশব্দ আবিষ্কৃত হয়েছে। খল নায়ক, নায়ক শব্দটা তো আছে। অনেক দর্শন বলছে, পৃথিবীতে ভিলেন আছে বলেই নায়কদের জন্ম হয়েছে। তাহলে ভিলেন থাকাটা কি যৌক্তিক। ভিলেনের কি দরকার আছে। আমি কিছুই বলছি না। সব কিছু বলবে ইতিহাস। বিজ্ঞানও বলতে পারে। কারণ অনেক বিজ্ঞানী চিরায়ত মতবাদের অসারতা প্রমান করে ভিলেনদের চক্ষুশীল হয়ে প্রাণ দিয়েছে। তাদের বিজ্ঞান সমাদৃত হয়েছে আর জীবন দিয়ে বিজ্ঞানীরা অমর হয়েছেন। আর ভিলেনরা সময়ের গর্ভে একদিন হারিয়ে গেছেন। হয়তো এটাই প্রকৃতির বিচার। একটা কথা সব সময় মনে রাখা দরকার তা হলো মানুষ যতই তোমার প্রতি নির্দয় হবে, প্রকৃতি ততই তোমার প্রতি সদয় হবে। মনে রেখো প্রকৃতির বিচার কেউ এড়াতে পারে না।
মানুষের মধ্যে আরেক মানুষ এটাকে কি আয়নাবাজি বলে। যদি উত্তরটা হ্যাঁ হয়, তবে আয়নাবাজি সিনেমার কথাটা আনতে না চাইলেও প্রাসঙ্গিকভাবেই চলে আসে। যেখানে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের পরিবর্তে ভাড়ায় দিনের পর দিন জেল খাটে সিনেমার নায়ক আয়না। অপরাধী না হয়েও সে জীবনযুদ্ধে টিকে থাকার জন্য অপরাধীর রূপ ধরে অপরাধী সাজে আর অপরাধীরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। আয়নাকে কি নায়ক বলা যায়। নাকি খল নায়ক। কারণ নিজেকে বাঁচাতে সে অপরাধীদের আড়াল করেছে। একটা অপরাধী যে একটা জনপদকে, একটা দেশ, একটা পৃথিবীকে খেয়ে ফেলতে পারে আয়নার নিজের খালি পেটের হাহাকার স্বার্থ তার চাইতে কি বড় হতে পারে। কে জানে এর উত্তরটা কি। যেমন ফ্রান্সের বিখ্যাত সাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক ভিক্টর হুগো তার বিখ্যাত উপন্যাস ‘লা মিজারেবল’ প্রসঙ্গে পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট চিঠিটি বইটির প্রকাশককে উদ্দেশ করে লিখেছিলেন।
কোনো শব্দ, বাক্য ও ভাষার ব্যবহার না করে মাত্র একটা যতি চিহ্ন দিয়ে লিখলেন ‘?’। কেউ কেউ ভাবলেন এটি মনে হয় বইটির বিক্রি কেমন তা তিনি বুঝতে চেয়েছেন। তবে আসল এই চিঠির অর্থটা কি ছিল তা আজ পর্যন্ত কেউ বের করতে পেরেছে কিনা তাতে যথেষ্ট সন্দেহ থাকতে পারে। আবার নাও পারে। তবে প্রকাশকও কম যাননি তিনিও চিঠির উত্তরটা দিয়েছেন আরেকটা যতিচিহ্ন দিয়ে। তিনি তার চিঠিতে লিখলেন ‘!’। বিস্ময়বোধক চিহ্ন। কেউ কেউ ভাবলেন চিঠির উত্তরে তিনি বুঝিয়েছেন বিস্ময়কর। তবে আসলে তিনি কি বুঝিয়েছেন তার অমীমাংসিত একটা তর্ক বিতর্ক বোধ হয় এখনও রয়েছে। হয়তো এই দুটো শব্দের অর্থ উদ্ধার করতে গিয়ে গবেষকের পর গবেষক, ইতিহাসবিদের পর ইতিহাসবিদ শরীরের ঘাম ঝরিয়েছেন। প্রশ্ন আর বিস্ময় আমাদেরও আছে।
হয়তো আমরা জানি কে ভিলেন, কে নায়ক। মুখ ফুটে বলতে চাই না। কেননা মানুষ নিজেই তো নিজেকে বিচার করার মতো জায়গায় রাখতে পারেনি। মুখের আড়ালে মুখোশ, মুখোশের আড়ালে মুখ। অনেকটা এ রকম হয়তো বা। একটা উদাহরণ এখানে আনা যেতে পারে। একটা মানুষ, তার সামনে আয়না। কিন্তু তার আশপাশের লোকজন বলছে আয়নার ভিতরের মানুষটা সে নয়। মানুষটা আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলতেও পারছে না যে আয়নার ভিতরের লোকটা সে নিজে, অন্য কেউ নয়। কারণ পৃথিবীর যত প্রতাবশালী, ক্ষমতাবান মানুষ হোক না কেন, অনেক কিছু তারা হয়তো দেখতে পায় কিন্তু নিজের মুখটা নিজে দেখতে পায় না। আয়নার মুখটাকে নিজের মুখ বলে বিশ্বাস করে নেয়। আহা মানুষ কত অসহায়। দিনকে রাত, রাতকে দিন বানাতে পারে কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় মানুষ খুব অসহায়। মানুষ যে মুখটা দেখতে পায় না সেটা কি নায়কের মুখ। নাকি ভিলেনের। আয়নার মুখটা কার। ভিলেনের না নায়কের।

সব কিছু কেমন যেন গোলমেলে। একটু আধটু রহস্যময়। একটু চোখ বন্ধ করে নিজেকে নিয়ে ভাবুনতো। চারপাশটা যেন অন্ধকার থাকে, পিন পতন নিস্তব্ধতা থাকে। আপনার আমার ছেলে-মেয়েগুলোর মায়াবী মুখগুলো যেন অন্ধকার চোখে আলো হয়ে ভাসতে থাকে। জীবনকে পিছন থেকে টেনে নিয়ে একটু ভাবুনতো আপনি নায়ক নাকি ভিলেন। মিথ্যে বলবেন না, নিষ্পাপ সন্তানের প্রিয় মুখগুলো আপনাকে সত্য বলতে বলছে। মনে পড়ছে আপনার হাতটা কিভাবে অবৈধ হয়ে মানুষকে শোষণ করেছে। কিভাবে আপনার লোভী মন দেশের স্বার্থকে বিক্রি করে বিদেশে টাকা পাচার করতে আপনাকে প্রভাবান্বিত করেছে। কিভাবে আপনার হাতে পুড়েছে মানুষের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা। যে বাবা তার মেয়ের বিয়ে দেবে বলে ভিটে মাটি বিক্রি করে টাকা জোগাড় করেছিল কিভাবে আপনি তা হাতিয়ে নিয়েছেন। মনে পড়ছে কিভাবে ক্রমাগত সততা হারিয়ে আপনি টাকার ক্রীতদাসে পরিণত হয়েছেন। মদের নেশায় বুদ হয়েছেন।
কিভাবে মাদক আর নেশা ছড়িয়ে দিয়েছেন তরুণ প্রজন্মের হাতে। মনে রেখেছেন তো আপনার সন্তানও এখন মাদকের দাসে পরিণত হয়েছে। এটা কি নিজ হাতে নিজের সন্তানকে হত্যা করা নয়। এটা কি আপনার রক্তাক্ত হাতে তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংস করা নয়। দেশ ধ্বংস আর বিক্রি করা নয়। মনে পড়ছে জলসা ঘরের রঙের কথা। মানুষকে ঠকানোর কথা। মনে পড়ছে নিজেকে আড়ালে রেখে চাঁদাবাজির কথা। মনে পড়ছে লুটপাট, টেন্ডার, দখল, আধিপত্য, ক্ষমতা প্রয়োগের কথা। মনে করতে চাইছে না ভিলেন মন। কিন্তু সন্তানদের মুখ মনে করতে বাধ্য করছে। কিভাবে সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য বানিয়েছেন। মনে করুন তো। কিভাবে ভালোকে মন্দ আর মন্দকে ভালো বানিয়েছেন।

একবার হলেও চিন্তা করুন তো। হয়তো অনুতাপ হচ্ছে। অনুশোচনায় দগ্ধ হচ্ছে জীবন। একজন নায়ক আপনার মধ্যে একদিন ছিল। সরল শান্ত প্রকৃতির। আজ কেন হারিয়ে গেল। একবার ভাবুন তো। আপনার সন্তানরাও জানে আপনি ভিলেন। আপনার আশপাশের সবাই জানে আপনি ভিলেন। কেউ মুখ খুলতে চায় না। ভয় পায় আপনাকে। সামনে লোকদেখানো প্রশংসা হয়তো করে তা মন থেকে নয়। আপনি কি আবার নায়ক হতে পারেন না। ভেবে দেখবেন। কারণ জীবন বদলানোর আত্মশক্তিটা আপনার হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছে। মরে যায়নি হয়তোবা। এতো এতো টাকার কি প্রয়োজন আছে জীবনে। যে টাকা একটা মানুষকে অন্ধ করে দেয় তার কি কোনো মূল্য আছে। হয়তো টাকাই মানুষকে কখনো নায়ক, কখনো ভিলেন বানায়। মরে গেলে সব টাকা আঁস্তাকুড়ে পড়ে থাকে। কুকুর বিড়ালও তার ধারে-কাছে যায় না। কিন্তু একটা পচনশীল সমাজ রেখে যায়। ঘুনেধরা মনুষ্যত্ব তৈরি করে যায়।
অন্ধ চোখ হয়তো সব আলো দেখে কিন্তু খোলা চোখ সব আলো দেখতে পায় না। কোথায় যেন জীবনবোধের সঙ্গে মূল্যবোধের লড়াই হয়। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের আমি কী রকমভাবে বেঁচে আছি কবিতার একটা ছত্র মনে পড়ে গেলো, আমি মানুষের পায়ের কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি-তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে। কবি একজন মানুষের কথা বলেছেন, যিনি নিজেকে কুকুর ভাবছেন। কারণ মানুষ ভিলেন হলেও কুকুর অনেক সময় নায়ক হয়। একটা কুকুর বিশ্বাসী হয়, প্রভুভক্ত হয়। আর মানুষ বিশ্বাসঘাতক হয়, খুনি হয়, নির্মম হয়। সুযোগ বুঝে ছোবল মারে আর নায়ক থেকে মহানায়ক হবার অভিনয় করে। অদৃশ্য সুতোয় হাত নাচিয়ে রঙ্গমঞ্চ সাজায়, পর্দার আড়ালে কলকাঠি নাড়ায়। সারাজীবন সে ষড়যন্ত্রের খলনায়কের অদেখায়ই থেকে যায়। সেই খলনায়কদের পায়ের নিচে মানুষ নামের কিছু মানুষ বসে থাকে। খলনায়কদের ভিতরের হিংস্র কুকুরটাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চালায়। প্রকৃত নায়কেরা বীরের মতো সত্যকে বের করে আনতে একবারই সিংহের মতো মরে। কাপুরুষেরা ধুঁকে ধুঁকে মরে। এমন করেই হয়তো আমরা প্রতিদিন নায়কের মধ্যে ভিলেন আর ভিলেনের মধ্যে নায়ক খুঁজি। কিন্তু শেষ পরীক্ষায় কে নায়ক কে ভিলেন তা হয়তো বুঝে উঠতে পারি না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা