শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৪, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০

নায়ক-ভিলেন চেনাটা কি এতই সহজ?

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নায়ক-ভিলেন চেনাটা কি এতই সহজ?

কে নায়ক, কে ভিলেন। এটাকে একটা সহজ প্রশ্ন মনে হতে পারে। তবে উত্তরটা খুব কঠিন, দুর্বোধ্য ও জটিল। বেশিরভাগ মানুষ এ প্রসঙ্গে সিনেমা, গল্প, নাটকের বিষয়টি টেনে আনতে পারেন। কারণ এ দুটো চরিত্র নাটক, গল্প ও সিনেমার ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়। তবে ইতিহাসের বিশ্লেষণেও অনেক নায়ক ও ভিলেনের কথা উঠে এসেছে। আমাদের চারপাশে তাকালে মানুষ আর মানুষ। সব মানুষ কি মানুষ। সব মানুষ কি নায়ক। সব মানুষ কি ভিলেন। আবার যাকে আমরা নায়ক ভাবছি সে কি আসলে নায়ক। নাকি যাকে আমরা ভিলেন ভাবছি সে প্রকৃত নায়ক। এমনটা কি হতে পারে নায়ক ছিলেন ভিলেন, ভিলেন ছিলেন নায়ক, যা আমরা বুঝে উঠতে পারিনি। যখন বুঝেছি তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। সময়ের স্রোতে তা হারিয়ে গেছে। যাক এর মধ্যে মন্দের ভালো, ভালোর মন্দ একটা পরিবর্তন ঘটেছে। 

ভিলেন শব্দটার একটা প্রতিশব্দ আবিষ্কৃত হয়েছে। খল নায়ক, নায়ক শব্দটা তো আছে। অনেক দর্শন বলছে, পৃথিবীতে ভিলেন আছে বলেই নায়কদের জন্ম হয়েছে। তাহলে ভিলেন থাকাটা কি যৌক্তিক। ভিলেনের কি দরকার আছে। আমি কিছুই বলছি না। সব কিছু বলবে ইতিহাস। বিজ্ঞানও বলতে পারে। কারণ অনেক বিজ্ঞানী চিরায়ত মতবাদের অসারতা প্রমান করে ভিলেনদের চক্ষুশীল হয়ে প্রাণ দিয়েছে। তাদের বিজ্ঞান সমাদৃত হয়েছে আর জীবন দিয়ে বিজ্ঞানীরা অমর হয়েছেন। আর ভিলেনরা সময়ের গর্ভে একদিন হারিয়ে গেছেন। হয়তো এটাই প্রকৃতির বিচার। একটা কথা সব সময় মনে রাখা দরকার তা হলো মানুষ যতই তোমার প্রতি নির্দয় হবে, প্রকৃতি ততই তোমার প্রতি সদয় হবে। মনে রেখো প্রকৃতির বিচার কেউ এড়াতে পারে না।
মানুষের মধ্যে আরেক মানুষ এটাকে কি আয়নাবাজি বলে। যদি উত্তরটা হ্যাঁ হয়, তবে আয়নাবাজি সিনেমার কথাটা আনতে না চাইলেও প্রাসঙ্গিকভাবেই চলে আসে। যেখানে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের পরিবর্তে ভাড়ায় দিনের পর দিন জেল খাটে সিনেমার নায়ক আয়না। অপরাধী না হয়েও সে জীবনযুদ্ধে টিকে থাকার জন্য অপরাধীর রূপ ধরে অপরাধী সাজে আর অপরাধীরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। আয়নাকে কি নায়ক বলা যায়। নাকি খল নায়ক। কারণ নিজেকে বাঁচাতে সে অপরাধীদের আড়াল করেছে। একটা অপরাধী যে একটা জনপদকে, একটা দেশ, একটা পৃথিবীকে খেয়ে ফেলতে পারে আয়নার নিজের খালি পেটের হাহাকার স্বার্থ তার চাইতে কি বড় হতে পারে। কে জানে এর উত্তরটা কি। যেমন ফ্রান্সের বিখ্যাত সাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক ভিক্টর হুগো তার বিখ্যাত উপন্যাস ‘লা মিজারেবল’ প্রসঙ্গে পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট চিঠিটি বইটির প্রকাশককে উদ্দেশ করে লিখেছিলেন।
কোনো শব্দ, বাক্য ও ভাষার ব্যবহার না করে মাত্র একটা যতি চিহ্ন দিয়ে লিখলেন ‘?’। কেউ কেউ ভাবলেন এটি মনে হয় বইটির বিক্রি কেমন তা তিনি বুঝতে চেয়েছেন। তবে আসল এই চিঠির অর্থটা কি ছিল তা আজ পর্যন্ত কেউ বের করতে পেরেছে কিনা তাতে যথেষ্ট সন্দেহ থাকতে পারে। আবার নাও পারে। তবে প্রকাশকও কম যাননি তিনিও চিঠির উত্তরটা দিয়েছেন আরেকটা যতিচিহ্ন দিয়ে। তিনি তার চিঠিতে লিখলেন ‘!’। বিস্ময়বোধক চিহ্ন। কেউ কেউ ভাবলেন চিঠির উত্তরে তিনি বুঝিয়েছেন বিস্ময়কর। তবে আসলে তিনি কি বুঝিয়েছেন তার অমীমাংসিত একটা তর্ক বিতর্ক বোধ হয় এখনও রয়েছে। হয়তো এই দুটো শব্দের অর্থ উদ্ধার করতে গিয়ে গবেষকের পর গবেষক, ইতিহাসবিদের পর ইতিহাসবিদ শরীরের ঘাম ঝরিয়েছেন। প্রশ্ন আর বিস্ময় আমাদেরও আছে।
হয়তো আমরা জানি কে ভিলেন, কে নায়ক। মুখ ফুটে বলতে চাই না। কেননা মানুষ নিজেই তো নিজেকে বিচার করার মতো জায়গায় রাখতে পারেনি। মুখের আড়ালে মুখোশ, মুখোশের আড়ালে মুখ। অনেকটা এ রকম হয়তো বা। একটা উদাহরণ এখানে আনা যেতে পারে। একটা মানুষ, তার সামনে আয়না। কিন্তু তার আশপাশের লোকজন বলছে আয়নার ভিতরের মানুষটা সে নয়। মানুষটা আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলতেও পারছে না যে আয়নার ভিতরের লোকটা সে নিজে, অন্য কেউ নয়। কারণ পৃথিবীর যত প্রতাবশালী, ক্ষমতাবান মানুষ হোক না কেন, অনেক কিছু তারা হয়তো দেখতে পায় কিন্তু নিজের মুখটা নিজে দেখতে পায় না। আয়নার মুখটাকে নিজের মুখ বলে বিশ্বাস করে নেয়। আহা মানুষ কত অসহায়। দিনকে রাত, রাতকে দিন বানাতে পারে কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় মানুষ খুব অসহায়। মানুষ যে মুখটা দেখতে পায় না সেটা কি নায়কের মুখ। নাকি ভিলেনের। আয়নার মুখটা কার। ভিলেনের না নায়কের।

সব কিছু কেমন যেন গোলমেলে। একটু আধটু রহস্যময়। একটু চোখ বন্ধ করে নিজেকে নিয়ে ভাবুনতো। চারপাশটা যেন অন্ধকার থাকে, পিন পতন নিস্তব্ধতা থাকে। আপনার আমার ছেলে-মেয়েগুলোর মায়াবী মুখগুলো যেন অন্ধকার চোখে আলো হয়ে ভাসতে থাকে। জীবনকে পিছন থেকে টেনে নিয়ে একটু ভাবুনতো আপনি নায়ক নাকি ভিলেন। মিথ্যে বলবেন না, নিষ্পাপ সন্তানের প্রিয় মুখগুলো আপনাকে সত্য বলতে বলছে। মনে পড়ছে আপনার হাতটা কিভাবে অবৈধ হয়ে মানুষকে শোষণ করেছে। কিভাবে আপনার লোভী মন দেশের স্বার্থকে বিক্রি করে বিদেশে টাকা পাচার করতে আপনাকে প্রভাবান্বিত করেছে। কিভাবে আপনার হাতে পুড়েছে মানুষের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা। যে বাবা তার মেয়ের বিয়ে দেবে বলে ভিটে মাটি বিক্রি করে টাকা জোগাড় করেছিল কিভাবে আপনি তা হাতিয়ে নিয়েছেন। মনে পড়ছে কিভাবে ক্রমাগত সততা হারিয়ে আপনি টাকার ক্রীতদাসে পরিণত হয়েছেন। মদের নেশায় বুদ হয়েছেন।
কিভাবে মাদক আর নেশা ছড়িয়ে দিয়েছেন তরুণ প্রজন্মের হাতে। মনে রেখেছেন তো আপনার সন্তানও এখন মাদকের দাসে পরিণত হয়েছে। এটা কি নিজ হাতে নিজের সন্তানকে হত্যা করা নয়। এটা কি আপনার রক্তাক্ত হাতে তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংস করা নয়। দেশ ধ্বংস আর বিক্রি করা নয়। মনে পড়ছে জলসা ঘরের রঙের কথা। মানুষকে ঠকানোর কথা। মনে পড়ছে নিজেকে আড়ালে রেখে চাঁদাবাজির কথা। মনে পড়ছে লুটপাট, টেন্ডার, দখল, আধিপত্য, ক্ষমতা প্রয়োগের কথা। মনে করতে চাইছে না ভিলেন মন। কিন্তু সন্তানদের মুখ মনে করতে বাধ্য করছে। কিভাবে সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য বানিয়েছেন। মনে করুন তো। কিভাবে ভালোকে মন্দ আর মন্দকে ভালো বানিয়েছেন।

একবার হলেও চিন্তা করুন তো। হয়তো অনুতাপ হচ্ছে। অনুশোচনায় দগ্ধ হচ্ছে জীবন। একজন নায়ক আপনার মধ্যে একদিন ছিল। সরল শান্ত প্রকৃতির। আজ কেন হারিয়ে গেল। একবার ভাবুন তো। আপনার সন্তানরাও জানে আপনি ভিলেন। আপনার আশপাশের সবাই জানে আপনি ভিলেন। কেউ মুখ খুলতে চায় না। ভয় পায় আপনাকে। সামনে লোকদেখানো প্রশংসা হয়তো করে তা মন থেকে নয়। আপনি কি আবার নায়ক হতে পারেন না। ভেবে দেখবেন। কারণ জীবন বদলানোর আত্মশক্তিটা আপনার হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছে। মরে যায়নি হয়তোবা। এতো এতো টাকার কি প্রয়োজন আছে জীবনে। যে টাকা একটা মানুষকে অন্ধ করে দেয় তার কি কোনো মূল্য আছে। হয়তো টাকাই মানুষকে কখনো নায়ক, কখনো ভিলেন বানায়। মরে গেলে সব টাকা আঁস্তাকুড়ে পড়ে থাকে। কুকুর বিড়ালও তার ধারে-কাছে যায় না। কিন্তু একটা পচনশীল সমাজ রেখে যায়। ঘুনেধরা মনুষ্যত্ব তৈরি করে যায়।
অন্ধ চোখ হয়তো সব আলো দেখে কিন্তু খোলা চোখ সব আলো দেখতে পায় না। কোথায় যেন জীবনবোধের সঙ্গে মূল্যবোধের লড়াই হয়। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের আমি কী রকমভাবে বেঁচে আছি কবিতার একটা ছত্র মনে পড়ে গেলো, আমি মানুষের পায়ের কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি-তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে। কবি একজন মানুষের কথা বলেছেন, যিনি নিজেকে কুকুর ভাবছেন। কারণ মানুষ ভিলেন হলেও কুকুর অনেক সময় নায়ক হয়। একটা কুকুর বিশ্বাসী হয়, প্রভুভক্ত হয়। আর মানুষ বিশ্বাসঘাতক হয়, খুনি হয়, নির্মম হয়। সুযোগ বুঝে ছোবল মারে আর নায়ক থেকে মহানায়ক হবার অভিনয় করে। অদৃশ্য সুতোয় হাত নাচিয়ে রঙ্গমঞ্চ সাজায়, পর্দার আড়ালে কলকাঠি নাড়ায়। সারাজীবন সে ষড়যন্ত্রের খলনায়কের অদেখায়ই থেকে যায়। সেই খলনায়কদের পায়ের নিচে মানুষ নামের কিছু মানুষ বসে থাকে। খলনায়কদের ভিতরের হিংস্র কুকুরটাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চালায়। প্রকৃত নায়কেরা বীরের মতো সত্যকে বের করে আনতে একবারই সিংহের মতো মরে। কাপুরুষেরা ধুঁকে ধুঁকে মরে। এমন করেই হয়তো আমরা প্রতিদিন নায়কের মধ্যে ভিলেন আর ভিলেনের মধ্যে নায়ক খুঁজি। কিন্তু শেষ পরীক্ষায় কে নায়ক কে ভিলেন তা হয়তো বুঝে উঠতে পারি না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে