শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৪, মঙ্গলবার, ২০ অক্টোবর, ২০২০

নায়ক-ভিলেন চেনাটা কি এতই সহজ?

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নায়ক-ভিলেন চেনাটা কি এতই সহজ?

কে নায়ক, কে ভিলেন। এটাকে একটা সহজ প্রশ্ন মনে হতে পারে। তবে উত্তরটা খুব কঠিন, দুর্বোধ্য ও জটিল। বেশিরভাগ মানুষ এ প্রসঙ্গে সিনেমা, গল্প, নাটকের বিষয়টি টেনে আনতে পারেন। কারণ এ দুটো চরিত্র নাটক, গল্প ও সিনেমার ক্ষেত্রে বেশি দেখা যায়। তবে ইতিহাসের বিশ্লেষণেও অনেক নায়ক ও ভিলেনের কথা উঠে এসেছে। আমাদের চারপাশে তাকালে মানুষ আর মানুষ। সব মানুষ কি মানুষ। সব মানুষ কি নায়ক। সব মানুষ কি ভিলেন। আবার যাকে আমরা নায়ক ভাবছি সে কি আসলে নায়ক। নাকি যাকে আমরা ভিলেন ভাবছি সে প্রকৃত নায়ক। এমনটা কি হতে পারে নায়ক ছিলেন ভিলেন, ভিলেন ছিলেন নায়ক, যা আমরা বুঝে উঠতে পারিনি। যখন বুঝেছি তখন অনেক দেরি হয়ে গেছে। সময়ের স্রোতে তা হারিয়ে গেছে। যাক এর মধ্যে মন্দের ভালো, ভালোর মন্দ একটা পরিবর্তন ঘটেছে। 

ভিলেন শব্দটার একটা প্রতিশব্দ আবিষ্কৃত হয়েছে। খল নায়ক, নায়ক শব্দটা তো আছে। অনেক দর্শন বলছে, পৃথিবীতে ভিলেন আছে বলেই নায়কদের জন্ম হয়েছে। তাহলে ভিলেন থাকাটা কি যৌক্তিক। ভিলেনের কি দরকার আছে। আমি কিছুই বলছি না। সব কিছু বলবে ইতিহাস। বিজ্ঞানও বলতে পারে। কারণ অনেক বিজ্ঞানী চিরায়ত মতবাদের অসারতা প্রমান করে ভিলেনদের চক্ষুশীল হয়ে প্রাণ দিয়েছে। তাদের বিজ্ঞান সমাদৃত হয়েছে আর জীবন দিয়ে বিজ্ঞানীরা অমর হয়েছেন। আর ভিলেনরা সময়ের গর্ভে একদিন হারিয়ে গেছেন। হয়তো এটাই প্রকৃতির বিচার। একটা কথা সব সময় মনে রাখা দরকার তা হলো মানুষ যতই তোমার প্রতি নির্দয় হবে, প্রকৃতি ততই তোমার প্রতি সদয় হবে। মনে রেখো প্রকৃতির বিচার কেউ এড়াতে পারে না।
মানুষের মধ্যে আরেক মানুষ এটাকে কি আয়নাবাজি বলে। যদি উত্তরটা হ্যাঁ হয়, তবে আয়নাবাজি সিনেমার কথাটা আনতে না চাইলেও প্রাসঙ্গিকভাবেই চলে আসে। যেখানে দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের পরিবর্তে ভাড়ায় দিনের পর দিন জেল খাটে সিনেমার নায়ক আয়না। অপরাধী না হয়েও সে জীবনযুদ্ধে টিকে থাকার জন্য অপরাধীর রূপ ধরে অপরাধী সাজে আর অপরাধীরা ধরা ছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। আয়নাকে কি নায়ক বলা যায়। নাকি খল নায়ক। কারণ নিজেকে বাঁচাতে সে অপরাধীদের আড়াল করেছে। একটা অপরাধী যে একটা জনপদকে, একটা দেশ, একটা পৃথিবীকে খেয়ে ফেলতে পারে আয়নার নিজের খালি পেটের হাহাকার স্বার্থ তার চাইতে কি বড় হতে পারে। কে জানে এর উত্তরটা কি। যেমন ফ্রান্সের বিখ্যাত সাহিত্যিক ও ঔপন্যাসিক ভিক্টর হুগো তার বিখ্যাত উপন্যাস ‘লা মিজারেবল’ প্রসঙ্গে পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট চিঠিটি বইটির প্রকাশককে উদ্দেশ করে লিখেছিলেন।
কোনো শব্দ, বাক্য ও ভাষার ব্যবহার না করে মাত্র একটা যতি চিহ্ন দিয়ে লিখলেন ‘?’। কেউ কেউ ভাবলেন এটি মনে হয় বইটির বিক্রি কেমন তা তিনি বুঝতে চেয়েছেন। তবে আসল এই চিঠির অর্থটা কি ছিল তা আজ পর্যন্ত কেউ বের করতে পেরেছে কিনা তাতে যথেষ্ট সন্দেহ থাকতে পারে। আবার নাও পারে। তবে প্রকাশকও কম যাননি তিনিও চিঠির উত্তরটা দিয়েছেন আরেকটা যতিচিহ্ন দিয়ে। তিনি তার চিঠিতে লিখলেন ‘!’। বিস্ময়বোধক চিহ্ন। কেউ কেউ ভাবলেন চিঠির উত্তরে তিনি বুঝিয়েছেন বিস্ময়কর। তবে আসলে তিনি কি বুঝিয়েছেন তার অমীমাংসিত একটা তর্ক বিতর্ক বোধ হয় এখনও রয়েছে। হয়তো এই দুটো শব্দের অর্থ উদ্ধার করতে গিয়ে গবেষকের পর গবেষক, ইতিহাসবিদের পর ইতিহাসবিদ শরীরের ঘাম ঝরিয়েছেন। প্রশ্ন আর বিস্ময় আমাদেরও আছে।
হয়তো আমরা জানি কে ভিলেন, কে নায়ক। মুখ ফুটে বলতে চাই না। কেননা মানুষ নিজেই তো নিজেকে বিচার করার মতো জায়গায় রাখতে পারেনি। মুখের আড়ালে মুখোশ, মুখোশের আড়ালে মুখ। অনেকটা এ রকম হয়তো বা। একটা উদাহরণ এখানে আনা যেতে পারে। একটা মানুষ, তার সামনে আয়না। কিন্তু তার আশপাশের লোকজন বলছে আয়নার ভিতরের মানুষটা সে নয়। মানুষটা আত্মবিশ্বাস নিয়ে বলতেও পারছে না যে আয়নার ভিতরের লোকটা সে নিজে, অন্য কেউ নয়। কারণ পৃথিবীর যত প্রতাবশালী, ক্ষমতাবান মানুষ হোক না কেন, অনেক কিছু তারা হয়তো দেখতে পায় কিন্তু নিজের মুখটা নিজে দেখতে পায় না। আয়নার মুখটাকে নিজের মুখ বলে বিশ্বাস করে নেয়। আহা মানুষ কত অসহায়। দিনকে রাত, রাতকে দিন বানাতে পারে কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় মানুষ খুব অসহায়। মানুষ যে মুখটা দেখতে পায় না সেটা কি নায়কের মুখ। নাকি ভিলেনের। আয়নার মুখটা কার। ভিলেনের না নায়কের।

সব কিছু কেমন যেন গোলমেলে। একটু আধটু রহস্যময়। একটু চোখ বন্ধ করে নিজেকে নিয়ে ভাবুনতো। চারপাশটা যেন অন্ধকার থাকে, পিন পতন নিস্তব্ধতা থাকে। আপনার আমার ছেলে-মেয়েগুলোর মায়াবী মুখগুলো যেন অন্ধকার চোখে আলো হয়ে ভাসতে থাকে। জীবনকে পিছন থেকে টেনে নিয়ে একটু ভাবুনতো আপনি নায়ক নাকি ভিলেন। মিথ্যে বলবেন না, নিষ্পাপ সন্তানের প্রিয় মুখগুলো আপনাকে সত্য বলতে বলছে। মনে পড়ছে আপনার হাতটা কিভাবে অবৈধ হয়ে মানুষকে শোষণ করেছে। কিভাবে আপনার লোভী মন দেশের স্বার্থকে বিক্রি করে বিদেশে টাকা পাচার করতে আপনাকে প্রভাবান্বিত করেছে। কিভাবে আপনার হাতে পুড়েছে মানুষের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা। যে বাবা তার মেয়ের বিয়ে দেবে বলে ভিটে মাটি বিক্রি করে টাকা জোগাড় করেছিল কিভাবে আপনি তা হাতিয়ে নিয়েছেন। মনে পড়ছে কিভাবে ক্রমাগত সততা হারিয়ে আপনি টাকার ক্রীতদাসে পরিণত হয়েছেন। মদের নেশায় বুদ হয়েছেন।
কিভাবে মাদক আর নেশা ছড়িয়ে দিয়েছেন তরুণ প্রজন্মের হাতে। মনে রেখেছেন তো আপনার সন্তানও এখন মাদকের দাসে পরিণত হয়েছে। এটা কি নিজ হাতে নিজের সন্তানকে হত্যা করা নয়। এটা কি আপনার রক্তাক্ত হাতে তরুণ প্রজন্মকে ধ্বংস করা নয়। দেশ ধ্বংস আর বিক্রি করা নয়। মনে পড়ছে জলসা ঘরের রঙের কথা। মানুষকে ঠকানোর কথা। মনে পড়ছে নিজেকে আড়ালে রেখে চাঁদাবাজির কথা। মনে পড়ছে লুটপাট, টেন্ডার, দখল, আধিপত্য, ক্ষমতা প্রয়োগের কথা। মনে করতে চাইছে না ভিলেন মন। কিন্তু সন্তানদের মুখ মনে করতে বাধ্য করছে। কিভাবে সত্যকে মিথ্যা আর মিথ্যাকে সত্য বানিয়েছেন। মনে করুন তো। কিভাবে ভালোকে মন্দ আর মন্দকে ভালো বানিয়েছেন।

একবার হলেও চিন্তা করুন তো। হয়তো অনুতাপ হচ্ছে। অনুশোচনায় দগ্ধ হচ্ছে জীবন। একজন নায়ক আপনার মধ্যে একদিন ছিল। সরল শান্ত প্রকৃতির। আজ কেন হারিয়ে গেল। একবার ভাবুন তো। আপনার সন্তানরাও জানে আপনি ভিলেন। আপনার আশপাশের সবাই জানে আপনি ভিলেন। কেউ মুখ খুলতে চায় না। ভয় পায় আপনাকে। সামনে লোকদেখানো প্রশংসা হয়তো করে তা মন থেকে নয়। আপনি কি আবার নায়ক হতে পারেন না। ভেবে দেখবেন। কারণ জীবন বদলানোর আত্মশক্তিটা আপনার হয়তো ঘুমিয়ে পড়েছে। মরে যায়নি হয়তোবা। এতো এতো টাকার কি প্রয়োজন আছে জীবনে। যে টাকা একটা মানুষকে অন্ধ করে দেয় তার কি কোনো মূল্য আছে। হয়তো টাকাই মানুষকে কখনো নায়ক, কখনো ভিলেন বানায়। মরে গেলে সব টাকা আঁস্তাকুড়ে পড়ে থাকে। কুকুর বিড়ালও তার ধারে-কাছে যায় না। কিন্তু একটা পচনশীল সমাজ রেখে যায়। ঘুনেধরা মনুষ্যত্ব তৈরি করে যায়।
অন্ধ চোখ হয়তো সব আলো দেখে কিন্তু খোলা চোখ সব আলো দেখতে পায় না। কোথায় যেন জীবনবোধের সঙ্গে মূল্যবোধের লড়াই হয়। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের আমি কী রকমভাবে বেঁচে আছি কবিতার একটা ছত্র মনে পড়ে গেলো, আমি মানুষের পায়ের কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি-তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে। কবি একজন মানুষের কথা বলেছেন, যিনি নিজেকে কুকুর ভাবছেন। কারণ মানুষ ভিলেন হলেও কুকুর অনেক সময় নায়ক হয়। একটা কুকুর বিশ্বাসী হয়, প্রভুভক্ত হয়। আর মানুষ বিশ্বাসঘাতক হয়, খুনি হয়, নির্মম হয়। সুযোগ বুঝে ছোবল মারে আর নায়ক থেকে মহানায়ক হবার অভিনয় করে। অদৃশ্য সুতোয় হাত নাচিয়ে রঙ্গমঞ্চ সাজায়, পর্দার আড়ালে কলকাঠি নাড়ায়। সারাজীবন সে ষড়যন্ত্রের খলনায়কের অদেখায়ই থেকে যায়। সেই খলনায়কদের পায়ের নিচে মানুষ নামের কিছু মানুষ বসে থাকে। খলনায়কদের ভিতরের হিংস্র কুকুরটাকে খুঁজে বের করার চেষ্টা চালায়। প্রকৃত নায়কেরা বীরের মতো সত্যকে বের করে আনতে একবারই সিংহের মতো মরে। কাপুরুষেরা ধুঁকে ধুঁকে মরে। এমন করেই হয়তো আমরা প্রতিদিন নায়কের মধ্যে ভিলেন আর ভিলেনের মধ্যে নায়ক খুঁজি। কিন্তু শেষ পরীক্ষায় কে নায়ক কে ভিলেন তা হয়তো বুঝে উঠতে পারি না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

 

এই বিভাগের আরও খবর
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
সর্বশেষ খবর
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা
উত্তাল বঙ্গোপসাগরে আশ্রয় নিল শত শত ট্রলার, চার বন্দরে সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির
‌পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে ফ্যাসিজমের রাস্তা বন্ধ হবে : জামায়াত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু
রূপগঞ্জে কুপিয়ে আহত ইলেকট্রিশিয়ানের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন
কুড়িগ্রামে কঠোর নিরাপত্তায় উল্টো রথ যাত্রা উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়
হাজার রানের ক্লাবের সদস্য হৃদয়

মাঠে ময়দানে

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে
দেড় বছরে ১ লাখ ১৮ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
হোটেল জাকারিয়ায় ভাঙচুর ও নারীদের ওপর হামলার ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল
উল্টো রথযাত্রায় ভক্তের ঢল

দেশগ্রাম

এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না
এবার যেনতেন নির্বাচন মেনে নেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ আর কত জীবন দেবে
মানুষ আর কত জীবন দেবে

নগর জীবন

উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব
উলটো রথ টেনে শেষ হলো রথ উৎসব

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে