শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৭, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

করোনা মহামারীতে বাংলাদেশে আর্থিক শোষণ চালাতে চাইছে চীন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনা মহামারীতে বাংলাদেশে আর্থিক শোষণ চালাতে চাইছে চীন

এটা ঠিক, করোনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ চীন থেকে প্রচুর চিকিৎসা সরঞ্জাম পেয়েছে। মাস্ক, পিপিই, করোনা পরীক্ষার সরঞ্জাম, ইনফ্রারেড থার্মোমিটার, স্যানিটাইজার থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক জীবন রক্ষাকারী সামগ্রীও দিয়েছে তারা। মহামারীর সময় রেডক্রস সোসাইটি অব চায়না, কমিউনিস্ট পার্টি অব চায়না থেকে শুরু করে বিভিন্ন সংস্থা মানবিক কারণেই বাংলাদেশের প্রতি তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। কিন্তু এখন কড়ায়-গণ্ডায় সেই টাকা উদ্ধারের অনৈতিক খেলায় মত্ত বেইজিং।

বেসরকারি সংস্থা সিনোভ্যাক বায়োটেক-এর করোনা টিকা ট্রায়ালের নামে বাংলাদেশের কাছে ৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আর্থিক সহায়তা চাওয়াটা বিস্ময়কর। প্রথমে কোটি কোটি টাকার চিকিৎসা সরঞ্জাম দিয়েছে বেইজিং। তখন কোনও টাকা চাইলো না। কিন্তু তারপরই বেসরকারি সংস্থাকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে চীনের চিঠি বেশ রহস্যজনক। এমনিতেই বেসরকারি কোনও সংস্থাকে আর্থিক সাহায্য করা সরকারের পক্ষে বেশ কঠিন। 

তাছাড়া করোনা ভ্যাকসিন ট্রায়ালের জন্য আর্থিক স্বচ্ছলতা থাকলে তো বাংলাদেশ নিজেই টিকা তৈরি করতে পারতো। অন্য দেশের প্রাইভেট কোম্পানিকে আর্থিক সাহায্য করার কোনও যুক্তিই থাকতে পারে না। গত বছর ২৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সরকারের কাছে ৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আর্থিক সহায়তা চেয়ে চিঠি পাঠায় চীন। 

চিঠির জবাবে ১৩ অক্টোবর স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানান, তারা কোনও বিদেশি বেসরকারি সংস্থাকে আর্থিক সাহায্য করতে পারেন না। এছাড়াও চীনের সঙ্গে চুক্তিতে কোথাও লেখা নেই করোনা ভ্যাকসিন ট্রায়ালে আর্থিক সহায়তার কথা। বরং চুক্তি অনুযায়ী চীন ১ লাখ ১০ হাজার টিকা বিনা পয়সায় বাংলাদেশেকে দিতে অঙ্গিকারবদ্ধ। সেইসঙ্গে বাংলাদেশি ওষুধ কোম্পানিকে প্রযুক্তিগত সহায়তা করারও কথা ছিল তাদের। চীন কথার খেলাপ করেছে। তাই ভারতের সঙ্গে চুক্তি করে বাংলাদেশ। 

ভারত ২০ লাখ টিকা বিনা পয়সায় দিয়েছে। তাছাড়াও দুনিয়ার সবচেয়ে বড় টিকা উৎপাদনকারী সংস্থা ভারতের মহারাষ্ট্রের পুনেতে সিরাম ইন্সটিটিউট থেকে ৩ কোটি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা কিনেছে বাংলাদেশ। ভারত প্রয়োজনে আমাদের প্রযুক্তিগত ও কৌশলগত সাহায্য করতেও সম্মত হয়েছে। শুধু টিকা নিয়েই নয়, মহামারীর সময় চীন সরকারের উদাসীনতার জন্য বাংলাদেশকে আর্থিকভাবে ক্ষতির শিকার হতে হচ্ছে। 

কোভিডের অজুহাতে ২০১৯-এর শেষ দিক থেকেই বাংলাদেশে কমছে চীনা অর্থায়ন। চীনা শ্রমিক ও চীনা নির্মাণ সামগ্রীর অভাবের পাশাপাশি ঋণ প্রদানেও চীন সংস্থার ঢিলেমিতে বিভিন্ন প্রকল্পের গতি মন্থর হয়ে পড়েছে। ২০১৬ সালের অক্টোবরে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বাংলাদেশ সফরে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আর্থিক সহায়তার ঘোষণা করেছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত মাত্র ২ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার অর্থ মঞ্জুর হয়েছে। ফলে বহু কাজ থমকে রয়েছে। বেইজিং-এর অর্থায়নে ঢিলেমির ফলে থমকে গেছে দেশের পরিকাঠামো উন্নয়ন। 

চীন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়িক অংশীদার। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যবসা হয় তাদের সঙ্গে। কিন্তু দীর্ঘদিনের তারিফ বিভ্রাটে এই বিপুল পরিমাণ আন্তর্জাতিক বানিজ্যে বাংলাদেশের লাভের ঘর প্রায় শূণ্য। কারণ বাংলাদেশের রপ্তানি বানিজ্যকে উৎসাহিত করতে চায় না চীন। ফলে ঝুলে রয়েছে তারিফ সংক্রান্ত বহু সমস্যা। গার্মেন্টই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইন্ডাস্ট্রি। অথচ চীনে পোশাক রপ্তানিই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। 

২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৫০৭ মিলিয়ন ডলার রপ্তানি হলেও ২০১৯-২০ অর্থ বছরে সেটা কমে দাঁড়ায় মাত্র ৩৩০ মিলিয়ন ডলারে। তাও আবার ২৯৯টি সামগ্রীর ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নেওয়ার পর এই চিত্র উঠে এসেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ৪০ শতাংশ মূল্য সংযোজনই বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের সমস্যায় ফেলেছে। অনেকে প্রতারিতও হয়েছেন। বাংলাদেশের বস্ত্র শিল্প আজ তাই খাদের কিনারে এসে দাঁড়িয়েছে। এরজন্য দায়ী চীনের স্বার্থপর অর্থনীতি। 

বাংলাদেশে ৩৬ লক্ষ মানুষ কাজ করেন গার্মেন্ট ইন্ডাস্ট্রিতে। পোশাকই তো দেশের সবচাইতে প্রাণবন্ত শিল্প। অথচ সেই প্রাণবন্ত শিল্পই আজ কমিউনিস্ট চীনের কারণে ধুঁকতে বসেছে। চীন যদি বাংলাদেশের প্রত্যাশা মতো পোশাক আমদানি না করে তবে বহু পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কাজ হারাতে পারেন লক্ষ লক্ষ শ্রমিক। ছাঁটাইয়ের পাশাপাশি ঝুঁকি দেখা দিতে পারে গার্মেন্ট ইন্ডাস্ট্রির মজুরিতেও। বেকারত্বের চাপ বাড়তে পারে সরকারের ওপর। এরই হাত ধরে যে সঠিক পরিকল্পনা ও সুচিন্তিত পথে দেশ এগিয়ে চলেছে, তিা বিঘ্নিত হতে পারে সেই অগ্রগমনেও।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার পথে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। তারই সুযোগ্যা কন্যা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের অগ্রগমন প্রতিবেশীদের অনেকেরই ঈর্ষার কারণ। তাই তারা চায় না বাংলাদেশের এই অগ্রগতি। গার্মেন্ট শিল্পকে আঘাত করলে অনেকটাই দুর্বল হবে উন্নয়নের গতি। তাই আন্তর্জাতিকস্তরেও চক্রান্ত রয়েছে। বাংলাদেশের পোশাক শিল্প বিকশিত হোক অনেকেই চায় না। চীনের ভূমিকাও কিন্তু সন্দেহজনক। মনে রাখতে হবে, মহান মুক্তিযুদ্ধে চীন কিন্তু পাকিস্তানের পক্ষেই ছিলো। আজ বন্ধু সাজতে চাইলেও বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকতে বাংলাদেশের স্বীকৃতিটুকুও বেইজিং দেয়নি। 

অনেকেই মনে করেন, ব্রিটিশ বণিক সংস্থা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আধুনিক সংস্করণ কমিউনিস্ট শাসিত চীন। অন্য দেশের অর্থনীতিকে দুর্বল করে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করাই এখন তাদের ধর্ম। বণিক সেজে ঢুকে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের সেই সাম্রাজ্যবাদী ঐতিহাসিক ধারাকে নতুন রূপে নিয়ে এসেছে চীন। আর্থিকভাবে দুর্বল রাষ্ট্রে সহজেই আধিপত্য বিস্তার করতে পারছে তারা। পাকিস্তান-সহ বহু দেশই তার প্রকৃত উদাহরণ। কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্ত ভীতের ওপর দাঁড়িয়ে। দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে দেশের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি। এই অবস্থায় বাংলাদেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করতে ইহুদি মহাজনদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে চাইছে শি জিনপিং-এর চীন। আঘাতটাও তাই আসছে দেশের অর্থনীতির ওপর।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

সংশোধন
সংশোধন

খবর

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে