শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৭, বৃহস্পতিবার, ০৪ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

করোনা মহামারীতে বাংলাদেশে আর্থিক শোষণ চালাতে চাইছে চীন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
করোনা মহামারীতে বাংলাদেশে আর্থিক শোষণ চালাতে চাইছে চীন

এটা ঠিক, করোনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ চীন থেকে প্রচুর চিকিৎসা সরঞ্জাম পেয়েছে। মাস্ক, পিপিই, করোনা পরীক্ষার সরঞ্জাম, ইনফ্রারেড থার্মোমিটার, স্যানিটাইজার থেকে শুরু করে অত্যাধুনিক জীবন রক্ষাকারী সামগ্রীও দিয়েছে তারা। মহামারীর সময় রেডক্রস সোসাইটি অব চায়না, কমিউনিস্ট পার্টি অব চায়না থেকে শুরু করে বিভিন্ন সংস্থা মানবিক কারণেই বাংলাদেশের প্রতি তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছিল। কিন্তু এখন কড়ায়-গণ্ডায় সেই টাকা উদ্ধারের অনৈতিক খেলায় মত্ত বেইজিং।

বেসরকারি সংস্থা সিনোভ্যাক বায়োটেক-এর করোনা টিকা ট্রায়ালের নামে বাংলাদেশের কাছে ৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আর্থিক সহায়তা চাওয়াটা বিস্ময়কর। প্রথমে কোটি কোটি টাকার চিকিৎসা সরঞ্জাম দিয়েছে বেইজিং। তখন কোনও টাকা চাইলো না। কিন্তু তারপরই বেসরকারি সংস্থাকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশকে চীনের চিঠি বেশ রহস্যজনক। এমনিতেই বেসরকারি কোনও সংস্থাকে আর্থিক সাহায্য করা সরকারের পক্ষে বেশ কঠিন। 

তাছাড়া করোনা ভ্যাকসিন ট্রায়ালের জন্য আর্থিক স্বচ্ছলতা থাকলে তো বাংলাদেশ নিজেই টিকা তৈরি করতে পারতো। অন্য দেশের প্রাইভেট কোম্পানিকে আর্থিক সাহায্য করার কোনও যুক্তিই থাকতে পারে না। গত বছর ২৪ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ সরকারের কাছে ৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার আর্থিক সহায়তা চেয়ে চিঠি পাঠায় চীন। 

চিঠির জবাবে ১৩ অক্টোবর স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানান, তারা কোনও বিদেশি বেসরকারি সংস্থাকে আর্থিক সাহায্য করতে পারেন না। এছাড়াও চীনের সঙ্গে চুক্তিতে কোথাও লেখা নেই করোনা ভ্যাকসিন ট্রায়ালে আর্থিক সহায়তার কথা। বরং চুক্তি অনুযায়ী চীন ১ লাখ ১০ হাজার টিকা বিনা পয়সায় বাংলাদেশেকে দিতে অঙ্গিকারবদ্ধ। সেইসঙ্গে বাংলাদেশি ওষুধ কোম্পানিকে প্রযুক্তিগত সহায়তা করারও কথা ছিল তাদের। চীন কথার খেলাপ করেছে। তাই ভারতের সঙ্গে চুক্তি করে বাংলাদেশ। 

ভারত ২০ লাখ টিকা বিনা পয়সায় দিয়েছে। তাছাড়াও দুনিয়ার সবচেয়ে বড় টিকা উৎপাদনকারী সংস্থা ভারতের মহারাষ্ট্রের পুনেতে সিরাম ইন্সটিটিউট থেকে ৩ কোটি অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা কিনেছে বাংলাদেশ। ভারত প্রয়োজনে আমাদের প্রযুক্তিগত ও কৌশলগত সাহায্য করতেও সম্মত হয়েছে। শুধু টিকা নিয়েই নয়, মহামারীর সময় চীন সরকারের উদাসীনতার জন্য বাংলাদেশকে আর্থিকভাবে ক্ষতির শিকার হতে হচ্ছে। 

কোভিডের অজুহাতে ২০১৯-এর শেষ দিক থেকেই বাংলাদেশে কমছে চীনা অর্থায়ন। চীনা শ্রমিক ও চীনা নির্মাণ সামগ্রীর অভাবের পাশাপাশি ঋণ প্রদানেও চীন সংস্থার ঢিলেমিতে বিভিন্ন প্রকল্পের গতি মন্থর হয়ে পড়েছে। ২০১৬ সালের অক্টোবরে প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বাংলাদেশ সফরে ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আর্থিক সহায়তার ঘোষণা করেছিল। কিন্তু এখন পর্যন্ত মাত্র ২ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার অর্থ মঞ্জুর হয়েছে। ফলে বহু কাজ থমকে রয়েছে। বেইজিং-এর অর্থায়নে ঢিলেমির ফলে থমকে গেছে দেশের পরিকাঠামো উন্নয়ন। 

চীন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ব্যবসায়িক অংশীদার। ২০১৯-২০ অর্থবছরে ১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যবসা হয় তাদের সঙ্গে। কিন্তু দীর্ঘদিনের তারিফ বিভ্রাটে এই বিপুল পরিমাণ আন্তর্জাতিক বানিজ্যে বাংলাদেশের লাভের ঘর প্রায় শূণ্য। কারণ বাংলাদেশের রপ্তানি বানিজ্যকে উৎসাহিত করতে চায় না চীন। ফলে ঝুলে রয়েছে তারিফ সংক্রান্ত বহু সমস্যা। গার্মেন্টই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় ইন্ডাস্ট্রি। অথচ চীনে পোশাক রপ্তানিই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। 

২০১৮-১৯ অর্থবছরে ৫০৭ মিলিয়ন ডলার রপ্তানি হলেও ২০১৯-২০ অর্থ বছরে সেটা কমে দাঁড়ায় মাত্র ৩৩০ মিলিয়ন ডলারে। তাও আবার ২৯৯টি সামগ্রীর ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নেওয়ার পর এই চিত্র উঠে এসেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ৪০ শতাংশ মূল্য সংযোজনই বাংলাদেশি রপ্তানিকারকদের সমস্যায় ফেলেছে। অনেকে প্রতারিতও হয়েছেন। বাংলাদেশের বস্ত্র শিল্প আজ তাই খাদের কিনারে এসে দাঁড়িয়েছে। এরজন্য দায়ী চীনের স্বার্থপর অর্থনীতি। 

বাংলাদেশে ৩৬ লক্ষ মানুষ কাজ করেন গার্মেন্ট ইন্ডাস্ট্রিতে। পোশাকই তো দেশের সবচাইতে প্রাণবন্ত শিল্প। অথচ সেই প্রাণবন্ত শিল্পই আজ কমিউনিস্ট চীনের কারণে ধুঁকতে বসেছে। চীন যদি বাংলাদেশের প্রত্যাশা মতো পোশাক আমদানি না করে তবে বহু পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। কাজ হারাতে পারেন লক্ষ লক্ষ শ্রমিক। ছাঁটাইয়ের পাশাপাশি ঝুঁকি দেখা দিতে পারে গার্মেন্ট ইন্ডাস্ট্রির মজুরিতেও। বেকারত্বের চাপ বাড়তে পারে সরকারের ওপর। এরই হাত ধরে যে সঠিক পরিকল্পনা ও সুচিন্তিত পথে দেশ এগিয়ে চলেছে, তিা বিঘ্নিত হতে পারে সেই অগ্রগমনেও।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানে স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার পথে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। তারই সুযোগ্যা কন্যা, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের অগ্রগমন প্রতিবেশীদের অনেকেরই ঈর্ষার কারণ। তাই তারা চায় না বাংলাদেশের এই অগ্রগতি। গার্মেন্ট শিল্পকে আঘাত করলে অনেকটাই দুর্বল হবে উন্নয়নের গতি। তাই আন্তর্জাতিকস্তরেও চক্রান্ত রয়েছে। বাংলাদেশের পোশাক শিল্প বিকশিত হোক অনেকেই চায় না। চীনের ভূমিকাও কিন্তু সন্দেহজনক। মনে রাখতে হবে, মহান মুক্তিযুদ্ধে চীন কিন্তু পাকিস্তানের পক্ষেই ছিলো। আজ বন্ধু সাজতে চাইলেও বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকতে বাংলাদেশের স্বীকৃতিটুকুও বেইজিং দেয়নি। 

অনেকেই মনে করেন, ব্রিটিশ বণিক সংস্থা ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আধুনিক সংস্করণ কমিউনিস্ট শাসিত চীন। অন্য দেশের অর্থনীতিকে দুর্বল করে নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করাই এখন তাদের ধর্ম। বণিক সেজে ঢুকে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের সেই সাম্রাজ্যবাদী ঐতিহাসিক ধারাকে নতুন রূপে নিয়ে এসেছে চীন। আর্থিকভাবে দুর্বল রাষ্ট্রে সহজেই আধিপত্য বিস্তার করতে পারছে তারা। পাকিস্তান-সহ বহু দেশই তার প্রকৃত উদাহরণ। কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতি শক্ত ভীতের ওপর দাঁড়িয়ে। দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে দেশের আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি। এই অবস্থায় বাংলাদেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করতে ইহুদি মহাজনদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে চাইছে শি জিনপিং-এর চীন। আঘাতটাও তাই আসছে দেশের অর্থনীতির ওপর।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা