শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪৩, বুধবার, ১২ মে, ২০২১

খুব গভীর থেকে জীবনকে দেখুক মানুষ

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী :
অনলাইন ভার্সন
খুব গভীর থেকে জীবনকে দেখুক মানুষ

জীবনটা নাটক না, জীবনটা প্রতিদিন একটু একটু করে আগুনে পোড়া কঠিন বাস্তবতা। সে আগুনে যে পুড়েছে সে জানে পোড়া কয়লা কতটা মূল্যবান। একসময় কয়লা পুড়িয়ে রেলগাড়ি চালানো হতো, যে কয়লার যোগান দিতো মানুষ। সে মানুষটা জানে পোড়া কয়লার অসহনীয় উত্তাপ  তার দেহকে কতটা যন্ত্রণায় দগ্ধ করেছে। তবে এটাই যে নির্মম বাস্তবতা। তার ক্ষুধার্ত পেটে খাদ্যের যোগান দিয়েছে এই কাজটা। তার দেহটা আগুনের দহন জ্বালায় পুড়েছে একটু একটু করে, তারপরও সে কখনো এই পোড়া কয়লার মূল্যকে অস্বীকার করেনি। এই পোড়া কয়লা তার মৌলিক চাহিদা মিটিয়েছে। এর থেকে বড় পাওয়া আর কি হতে পারে। তার জীবনে সান্তনা এতটুকু আগুনের ঝাঁঝে তার শরীরের চামড়াটা কুঁজকে ম্রিয়মান হলেও সে সভ্যতার চাকাকে ঘুরিয়েছে, মানুষের জীবন যাত্রাতে গতি এনেছে।

রেলগাড়ির কথা মনে হতেই সত্যজিৎ রায়ের পথের পাঁচালির রেলগাড়িটার কথা মনে পড়ে গেলো। ছবিটির সবচেয়ে মনকে ব্যাকুল করা দৃশ্য হলো সাদা কাশফুলের বনে দূর্গা ও অপু দুই ভাইবোনের অপার আনন্দে প্রকৃতিকে দু'চোখ ভরে দেখা এবং সেখানে দাঁড়িয়েই দারুণ বিস্ময় নিয়ে রেলগাড়ি  দর্শন। রেলগাড়ির ঝিকঝিক শব্দে জীবনের কি যেন একটা অপূর্ণতা কঠিন বাস্তবতার ছন্দপতনের ইতিহাস লিখেছিলো সে সময় তা হয়তো অবুঝ দুটি প্রাণ বুঝতে পারেনি। বর্ষায় প্রচণ্ড বৃষ্টিতে ভিজে দূর্গা অসুস্থ হয়ে পড়ে। বিছানায় রোগে কাতরাতে কাতরাতে নির্বাক চোখে দূর্গা অপুকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘সেরে উঠলে আমায় তুই একদিন রেলগাড়ি দেখাবি?’ এই তো জীবন। যে জীবন মানুষের কাছে এতটাই  মূল্যবান সে জীবন মৃত্যুর কাছে ততটাই মূল্যহীন। অপু তার রোগ শয্যায় শায়িত বোনের মৃত্যুকে নিজ চোখে দেখেছে অথচ তার রেলগাড়ি দেখার স্বপ্নটা পূরণ করতে পারেনি। এটাই জীবন যেটা নিজেও পুড়ে, আবার মানুষকেও পুড়ায়। তবে মৃত্যুর বিপরীতে দাঁড়িয়ে জীবন মানুষকে এমন কঠিন সত্যকে শেখায়। মৃত্যু খুব কষ্টের, খুব আবেগের হয় অথচ মানুষ যদি মানুষের মৃত্যু থেকে বেরিয়ে আসা অন্তর্নিহিত বার্তাটি পড়তে পারে, তবে মৃত্যু মানুষের কাছে মহামূল্যবান হয়ে উঠে। 

জীবন মৃত্যুর সাথে আশান্বিত হবার একধরণের গভীর যোগসূত্র আছে। একটা ছোট গল্প অনেকটা এমন, প্রতি রাতে আমরা যখন ঘুমাতে যাই, কোন নিশ্চয়তা নেই আমরা পরের দিন আবার জেগে উঠতে পারব কিনা। তবুও আমরা পরের দিনের জন্য ঘড়িতে এলার্ম দিয়ে রাখি যাতে ঘড়ির এলার্মের শব্দে আবার আমরা ঘুম থেকে জেগে উঠতে পারি। এটাই আশা। আমরা জানি মৃত্যু অবধারিত, যে কোনো সময় জগদ্দল পাথরের বোঝা টানা জীবন  পাখিটা খাঁচা থেকে মুক্ত হয়ে হারিয়ে যেতে পারে। তারপরও মানুষ প্রতিদিন জীবনকে দেখবে বলে একটু একটু করে আশার বীজ বুনে। মৃত্যুকে অতিক্রম করে জীবনের জটিল মনস্তত্ত্বে তাই আশা মানুষের কাছে মূল্যবান সম্পদে পরিণত হয়। 

ঠিক যেমন বিশ্বাস মানুষের কাছে অমূল্য রতনের মতো। তবে বিশ্বাসটা নাটক নাকি শাশ্বত বিশ্বাস সেটা বোধ হয় কষ্টিপাথরে ঘষে ঘষে সোনা চেনার মতোই কঠিন। একটা গল্প মনে পড়লো। একজন ওয়াইফ তার হাজবেন্ডকে জিজ্ঞাসা করলো সে তাকে কতটা ভালোবাসে। হাজবেন্ড এটা কিভাবে প্রমাণ করা যায় তা নিয়ে খুব উদ্বিগ্ন হয়ে পড়লো। হাজবেন্ড একগুচ্ছ রজনীগন্ধা ফুল তার ওয়াইফের হাতে দিয়ে বললো আমি তোমাকে এতটাই  ভালোবাসি। ওয়াইফ অনেকটা অভিমান করে বললো, কাল সকালেই তো এই ফুল তার সুবাস হারাবে তখন তো ভালোবাসাও হারাবে! এর পরদিন ভালোবাসার প্রমাণ দিতে হাজবেন্ড তার ওয়াইফকে খুব নাম করা একটা পাঁচতারা হোটেলে লাঞ্চ করাতে নিয়ে গেলো। ওয়াইফ এবারও মুখ ভার করে বললো,  এই খাবার তো রাত পেরোলেই হজম হয়ে যাবে তখন আবার ক্ষুদা লাগবে। ভালোবাসাও তো এমন করে একটা সময় পর ফুরিয়ে যাবে! এরপর হাজব্যান্ড একে একে তাকে রক্ত দিয়ে লেখা লাভ উইশ লেটার, স্বর্ণালংকার, দামি আইফোন, নিজের সমস্ত সম্পত্তি উইল করে দিলেও ওয়াইফ তাতেও একটা না একটা অজুহাত খুঁজে বের করতে লাগলো। শেষে একদিন হাজব্যান্ড তাকে নিজের বুক চিরে কলিজা বের করে তার হাতে  দিয়ে বললো আমি তোমাকে এতোটা ভালোবাসি... এরপর সে মারা গেল। ওয়াইফ কলিজাটা হাতে নিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে বললো, একটু পরই তো এটা পচে দূর্গন্ধ বের হবে, ভালোবাসা কি আসলে এমন পচা? এই ভেবে সে কলিজাটা ডাস্টবিনে নিক্ষেপ করলো। এইতো ভালোবাসা, যা পচে যায়। এইতো বিশ্বাস, যা নর্দমায় ডুবে মরে। এইতো স্বার্থপর পৃথিবী, যা রঙ্গমঞ্চ বানিয়ে মানুষকে নিয়ে খেলে। যেখানে মানুষ মানুষের জন্য জীবন দিয়েও ভালোবাসার বিশ্বাস অর্জন করতে পারে না। বিশ্বাস আর ভালোবাসার অদেখা এই নির্মম ব্যাকুলতা জীবনের কোনো একটা জায়গায় যেন থমকে দাঁড়ায়। জীবনের আয়নায় জীবনের বিপরীত ও কুৎসিত  ছবিটা দেখে আঁতকে উঠে। 

একটা ছবির কথা মনে পড়লো। একটা মস্তকবিহীন মানুষের দেহ তার মুখসহ মাথার বোঝাটা টেনে চলেছে। যে মুখে কথা নেই, যে মাথায় চিন্তা নেই। মানুষের জীবনটা বুঝি এমনই, যেখানে দেহটা মানুষের মুখোশের মুখটা দেখবে না বলে সেটা তার দেহের পিছনে রাখতে চায়। কারুকাজ খচিত মাথার স্নায়ুতন্ত্রটার দেহ থেকে বিচ্ছেদ ঘটাতে চায়। আবার ছবিটার বিষয়টা ভিন্নও তো হতে পারে। যেমন জীবনের সাথে লড়তে লড়তে দুঃসহ যন্ত্রণায় ক্লান্ত হয়ে পড়া একটা মানুষ জীবনের কঠিন বাস্তবতাগুলোকে দেখবে না বলে হয়তো তার মাথাসহ মুখটা মস্তকবিহীন দেহের পিছনে রেখেছে। জীবনটা তো এমনই। যেখানে পলে পলে বদলে যায় জীবনের দৃশ্যপট। কোনটা মূল্যবান আর কোনটা মূল্যহীন সেটা বোঝাটাই তো অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। জীবন মিথ্যের হাত ধরে সত্যের মুখোশ পড়ে। জীবন মন্দের দাস হয়ে ভালোর রাজা সাজে। 

জীবন সব সময় বিপরীতমুখী হতে চায়। জীবন যত না বৈপরীত্য দেখাতে চায় মানুষ তাকে ততটা তাকে টেনে হিচড়ে তা বানাতে চায়। অথচ সমান্তরাল রেখা ছেড়ে জীবনকে সরলরেখায় চলাটা বেশি দরকার ছিল। জীবন একটা অন্ধ মানুষের মতো যে অনেক সূর্যের আলো ও উত্তাপের মধ্যে চলেও ভাবে সে অন্ধকার আর হিমশীতল ঠান্ডার ভিতরে আছে। হয়তো জীবনের ভিতরের দর্শনতত্ত্ব এমনটা অনুভব করতে চায় না। বরং মানুষ যে জীবনকে বেছে নেয় তাকে এমন করে ভাবতে শেখায়। কোনটা সত্য জীবনের মানুষ নাকি মানুষের জীবন। অথবা দু’টোই সত্য। জীবনের যেখানে পরাধীনতা মানুষের সেখানে স্বাধীনতা। জীবনের যেখানে স্বাধীনতা মানুষের সেখানে পরাধীনতা।

কিন্তু এমনটা তো আমরা চাইনা। মানুষ ও জীবন অভিন্ন সত্তা হয়ে স্বাধীন সত্তা হয়ে উঠুক। ভালো -মন্দ, সত্য-মিথ্যা বিচার করতে শিখুক। যা আছে তা পড়ে থাক তার মতো, জীবন চলুক জীবনের নিয়মে। মানুষ চলুক জীবনের গভীর থেকে জীবনকে দেখে জীবনের আনন্দে। জয়তু মানুষ, জয়তু জীবন। সেটা এক সমীকরণে এসে মিলিত হয়ে বলে উঠুক জয়তু মানুষের জীবন, জয়তু জীবনের মানুষ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
সর্বশেষ খবর
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন