শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪৩, বুধবার, ১২ মে, ২০২১

খুব গভীর থেকে জীবনকে দেখুক মানুষ

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী :
অনলাইন ভার্সন
খুব গভীর থেকে জীবনকে দেখুক মানুষ

জীবনটা নাটক না, জীবনটা প্রতিদিন একটু একটু করে আগুনে পোড়া কঠিন বাস্তবতা। সে আগুনে যে পুড়েছে সে জানে পোড়া কয়লা কতটা মূল্যবান। একসময় কয়লা পুড়িয়ে রেলগাড়ি চালানো হতো, যে কয়লার যোগান দিতো মানুষ। সে মানুষটা জানে পোড়া কয়লার অসহনীয় উত্তাপ  তার দেহকে কতটা যন্ত্রণায় দগ্ধ করেছে। তবে এটাই যে নির্মম বাস্তবতা। তার ক্ষুধার্ত পেটে খাদ্যের যোগান দিয়েছে এই কাজটা। তার দেহটা আগুনের দহন জ্বালায় পুড়েছে একটু একটু করে, তারপরও সে কখনো এই পোড়া কয়লার মূল্যকে অস্বীকার করেনি। এই পোড়া কয়লা তার মৌলিক চাহিদা মিটিয়েছে। এর থেকে বড় পাওয়া আর কি হতে পারে। তার জীবনে সান্তনা এতটুকু আগুনের ঝাঁঝে তার শরীরের চামড়াটা কুঁজকে ম্রিয়মান হলেও সে সভ্যতার চাকাকে ঘুরিয়েছে, মানুষের জীবন যাত্রাতে গতি এনেছে।

রেলগাড়ির কথা মনে হতেই সত্যজিৎ রায়ের পথের পাঁচালির রেলগাড়িটার কথা মনে পড়ে গেলো। ছবিটির সবচেয়ে মনকে ব্যাকুল করা দৃশ্য হলো সাদা কাশফুলের বনে দূর্গা ও অপু দুই ভাইবোনের অপার আনন্দে প্রকৃতিকে দু'চোখ ভরে দেখা এবং সেখানে দাঁড়িয়েই দারুণ বিস্ময় নিয়ে রেলগাড়ি  দর্শন। রেলগাড়ির ঝিকঝিক শব্দে জীবনের কি যেন একটা অপূর্ণতা কঠিন বাস্তবতার ছন্দপতনের ইতিহাস লিখেছিলো সে সময় তা হয়তো অবুঝ দুটি প্রাণ বুঝতে পারেনি। বর্ষায় প্রচণ্ড বৃষ্টিতে ভিজে দূর্গা অসুস্থ হয়ে পড়ে। বিছানায় রোগে কাতরাতে কাতরাতে নির্বাক চোখে দূর্গা অপুকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘সেরে উঠলে আমায় তুই একদিন রেলগাড়ি দেখাবি?’ এই তো জীবন। যে জীবন মানুষের কাছে এতটাই  মূল্যবান সে জীবন মৃত্যুর কাছে ততটাই মূল্যহীন। অপু তার রোগ শয্যায় শায়িত বোনের মৃত্যুকে নিজ চোখে দেখেছে অথচ তার রেলগাড়ি দেখার স্বপ্নটা পূরণ করতে পারেনি। এটাই জীবন যেটা নিজেও পুড়ে, আবার মানুষকেও পুড়ায়। তবে মৃত্যুর বিপরীতে দাঁড়িয়ে জীবন মানুষকে এমন কঠিন সত্যকে শেখায়। মৃত্যু খুব কষ্টের, খুব আবেগের হয় অথচ মানুষ যদি মানুষের মৃত্যু থেকে বেরিয়ে আসা অন্তর্নিহিত বার্তাটি পড়তে পারে, তবে মৃত্যু মানুষের কাছে মহামূল্যবান হয়ে উঠে। 

জীবন মৃত্যুর সাথে আশান্বিত হবার একধরণের গভীর যোগসূত্র আছে। একটা ছোট গল্প অনেকটা এমন, প্রতি রাতে আমরা যখন ঘুমাতে যাই, কোন নিশ্চয়তা নেই আমরা পরের দিন আবার জেগে উঠতে পারব কিনা। তবুও আমরা পরের দিনের জন্য ঘড়িতে এলার্ম দিয়ে রাখি যাতে ঘড়ির এলার্মের শব্দে আবার আমরা ঘুম থেকে জেগে উঠতে পারি। এটাই আশা। আমরা জানি মৃত্যু অবধারিত, যে কোনো সময় জগদ্দল পাথরের বোঝা টানা জীবন  পাখিটা খাঁচা থেকে মুক্ত হয়ে হারিয়ে যেতে পারে। তারপরও মানুষ প্রতিদিন জীবনকে দেখবে বলে একটু একটু করে আশার বীজ বুনে। মৃত্যুকে অতিক্রম করে জীবনের জটিল মনস্তত্ত্বে তাই আশা মানুষের কাছে মূল্যবান সম্পদে পরিণত হয়। 

ঠিক যেমন বিশ্বাস মানুষের কাছে অমূল্য রতনের মতো। তবে বিশ্বাসটা নাটক নাকি শাশ্বত বিশ্বাস সেটা বোধ হয় কষ্টিপাথরে ঘষে ঘষে সোনা চেনার মতোই কঠিন। একটা গল্প মনে পড়লো। একজন ওয়াইফ তার হাজবেন্ডকে জিজ্ঞাসা করলো সে তাকে কতটা ভালোবাসে। হাজবেন্ড এটা কিভাবে প্রমাণ করা যায় তা নিয়ে খুব উদ্বিগ্ন হয়ে পড়লো। হাজবেন্ড একগুচ্ছ রজনীগন্ধা ফুল তার ওয়াইফের হাতে দিয়ে বললো আমি তোমাকে এতটাই  ভালোবাসি। ওয়াইফ অনেকটা অভিমান করে বললো, কাল সকালেই তো এই ফুল তার সুবাস হারাবে তখন তো ভালোবাসাও হারাবে! এর পরদিন ভালোবাসার প্রমাণ দিতে হাজবেন্ড তার ওয়াইফকে খুব নাম করা একটা পাঁচতারা হোটেলে লাঞ্চ করাতে নিয়ে গেলো। ওয়াইফ এবারও মুখ ভার করে বললো,  এই খাবার তো রাত পেরোলেই হজম হয়ে যাবে তখন আবার ক্ষুদা লাগবে। ভালোবাসাও তো এমন করে একটা সময় পর ফুরিয়ে যাবে! এরপর হাজব্যান্ড একে একে তাকে রক্ত দিয়ে লেখা লাভ উইশ লেটার, স্বর্ণালংকার, দামি আইফোন, নিজের সমস্ত সম্পত্তি উইল করে দিলেও ওয়াইফ তাতেও একটা না একটা অজুহাত খুঁজে বের করতে লাগলো। শেষে একদিন হাজব্যান্ড তাকে নিজের বুক চিরে কলিজা বের করে তার হাতে  দিয়ে বললো আমি তোমাকে এতোটা ভালোবাসি... এরপর সে মারা গেল। ওয়াইফ কলিজাটা হাতে নিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে বললো, একটু পরই তো এটা পচে দূর্গন্ধ বের হবে, ভালোবাসা কি আসলে এমন পচা? এই ভেবে সে কলিজাটা ডাস্টবিনে নিক্ষেপ করলো। এইতো ভালোবাসা, যা পচে যায়। এইতো বিশ্বাস, যা নর্দমায় ডুবে মরে। এইতো স্বার্থপর পৃথিবী, যা রঙ্গমঞ্চ বানিয়ে মানুষকে নিয়ে খেলে। যেখানে মানুষ মানুষের জন্য জীবন দিয়েও ভালোবাসার বিশ্বাস অর্জন করতে পারে না। বিশ্বাস আর ভালোবাসার অদেখা এই নির্মম ব্যাকুলতা জীবনের কোনো একটা জায়গায় যেন থমকে দাঁড়ায়। জীবনের আয়নায় জীবনের বিপরীত ও কুৎসিত  ছবিটা দেখে আঁতকে উঠে। 

একটা ছবির কথা মনে পড়লো। একটা মস্তকবিহীন মানুষের দেহ তার মুখসহ মাথার বোঝাটা টেনে চলেছে। যে মুখে কথা নেই, যে মাথায় চিন্তা নেই। মানুষের জীবনটা বুঝি এমনই, যেখানে দেহটা মানুষের মুখোশের মুখটা দেখবে না বলে সেটা তার দেহের পিছনে রাখতে চায়। কারুকাজ খচিত মাথার স্নায়ুতন্ত্রটার দেহ থেকে বিচ্ছেদ ঘটাতে চায়। আবার ছবিটার বিষয়টা ভিন্নও তো হতে পারে। যেমন জীবনের সাথে লড়তে লড়তে দুঃসহ যন্ত্রণায় ক্লান্ত হয়ে পড়া একটা মানুষ জীবনের কঠিন বাস্তবতাগুলোকে দেখবে না বলে হয়তো তার মাথাসহ মুখটা মস্তকবিহীন দেহের পিছনে রেখেছে। জীবনটা তো এমনই। যেখানে পলে পলে বদলে যায় জীবনের দৃশ্যপট। কোনটা মূল্যবান আর কোনটা মূল্যহীন সেটা বোঝাটাই তো অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। জীবন মিথ্যের হাত ধরে সত্যের মুখোশ পড়ে। জীবন মন্দের দাস হয়ে ভালোর রাজা সাজে। 

জীবন সব সময় বিপরীতমুখী হতে চায়। জীবন যত না বৈপরীত্য দেখাতে চায় মানুষ তাকে ততটা তাকে টেনে হিচড়ে তা বানাতে চায়। অথচ সমান্তরাল রেখা ছেড়ে জীবনকে সরলরেখায় চলাটা বেশি দরকার ছিল। জীবন একটা অন্ধ মানুষের মতো যে অনেক সূর্যের আলো ও উত্তাপের মধ্যে চলেও ভাবে সে অন্ধকার আর হিমশীতল ঠান্ডার ভিতরে আছে। হয়তো জীবনের ভিতরের দর্শনতত্ত্ব এমনটা অনুভব করতে চায় না। বরং মানুষ যে জীবনকে বেছে নেয় তাকে এমন করে ভাবতে শেখায়। কোনটা সত্য জীবনের মানুষ নাকি মানুষের জীবন। অথবা দু’টোই সত্য। জীবনের যেখানে পরাধীনতা মানুষের সেখানে স্বাধীনতা। জীবনের যেখানে স্বাধীনতা মানুষের সেখানে পরাধীনতা।

কিন্তু এমনটা তো আমরা চাইনা। মানুষ ও জীবন অভিন্ন সত্তা হয়ে স্বাধীন সত্তা হয়ে উঠুক। ভালো -মন্দ, সত্য-মিথ্যা বিচার করতে শিখুক। যা আছে তা পড়ে থাক তার মতো, জীবন চলুক জীবনের নিয়মে। মানুষ চলুক জীবনের গভীর থেকে জীবনকে দেখে জীবনের আনন্দে। জয়তু মানুষ, জয়তু জীবন। সেটা এক সমীকরণে এসে মিলিত হয়ে বলে উঠুক জয়তু মানুষের জীবন, জয়তু জীবনের মানুষ।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা