শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৮, সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১

জলবায়ু সম্মেলন, তহবিল বিতর্ক, কর্পোরেট প্রভাব ও তৃতীয় বিশ্বের শঙ্কা

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
জলবায়ু সম্মেলন, তহবিল বিতর্ক, কর্পোরেট প্রভাব ও তৃতীয় বিশ্বের শঙ্কা

দু’সপ্তাহ ধরে চলা-জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন শেষ হলে তা নিয়ে আশান্বিত হবার উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটেনি। জলবায়ু রক্ষার ধনীদেশগুলোর দায় চাপানো ও দায় এড়ানো বক্তব্য থেকে একে গ্রিন ওয়াস বলা যায়। 

সম্মেলনের সময়েই গ্লাসগোসহ বিশ্বের বিভিন্ন শহরের মিছিল-সমাবেশে বিশ্ব নেতৃত্বের ব্যর্থতার তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। উন্নয়নশীল দেশ ও পরিবেশবাদীদের মন্তব্য বিষয়টিকে আরো স্পষ্ট করে। চুক্তি নিয়ে নাখোশ সুইডিশ জলবায়ু কর্মী গ্রেটা টুইট করে বলেছেন, কপ২৬ শেষ হলো। সম্মেলনের সারসংক্ষেপ হলো-ব্লা, ব্লা, ব্লা।

সম্মেলনের অর্জন কি? 

সম্মেলনের বিভিন্ন ডকুমেন্ট পড়ে বুঝতে চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু এগুলো বুঝে ওঠা মুশকিল। কারণ এর আলোচনা-দরকষাকষি ছিল বহুমাত্রিক ও বিচিত্র। শেষ পর্যন্ত ধনীদেশগুলোর চাওয়াগুলোই প্রাধান্য পাচ্ছিল। সেখানে উন্নয়নশীল দেশ ও অন্যান্য সংস্থার অবস্থান ছিল অনেকটা পর্যবেক্ষকের মতো। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত আন্তঃসরকার প্যানেলের বিশেষজ্ঞ ড. সালিমুল হক বিবিসিকে বলেন, সম্মেলনের বিভিন্ন ডকুমেন্ট-ড্রাফটের যে ভাষা তা সাধারণের পক্ষে বোঝা কঠিন।  

যাই হোক, শেষ পর্যন্ত সম্মেলনে ৩টি বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে;
  
১। তাপমাত্রা ১.৫ সে. রাখার পরিকল্পনা যা পরবর্তী বছর পর্যবেক্ষণ করার কথা বলা হয়। 
২। কয়লার ব্যবহার বন্ধ নয়, কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি।
৩। জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আর্থিক সহায়তা বাড়ানো

কার্বণ নিঃসরণের মাধ্যমে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার ১.৫ সে এর মধ্যে রাখার আলাপ নতুন নয়। এ আলাপ কিউটো, প্যারিস হয়ে গ্লাসগোতে এলেও তা আরো পর্যবেক্ষণে থাকার’ বছর সময় বেধে দেয়া হলো। কিন্তু তা কোথায় গিয়ে ঠেকবে কে জানে? কয়লা হচ্ছে জলবায়ুর প্রধান শত্রু, তাকে না বলার কথা হলেও শেষ পর্যন্ত চীন-ভারতের চাপে সেখানেও ছাড় দিতে হলো। আর ধনীদেশগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল অনুন্নত ও ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আর্থিক সহায়তা দানের সে কথাও রাখা হয়নি। গরীবদেশগুলোর ক্ষোভ ও চাপে এ যাত্রা ক্ষমা চেয়ে পার পেলেন। এই গ্রহকে রক্ষার মহাআয়োজন এমনই  টানাপোড়েনে চলেছে। জলবায়ু সম্মেলনের সভাপতি অলোক শর্মাই বলেছেন, এ হচ্ছে এক আপোসের দলিল। জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস নানাভাবে তার হতাশার কথা প্রকাশ করেছেন। তাহলে কিভাবে বলা যায় এ অর্জন সফল?

জলবায়ু তহবিলের বিতর্ক 

জলবায়ুর তহবিলের পরিমাণ, বন্টন, ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘ। তহবিলের অর্থ কিভাবে খরচ হবে? এডাপটেশন না মিটিগেশন, তার ভাগ নিয়ে বিতর্কও অমিমাংশিত থাকলো। এডাপটেশন হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর আর্থিক, অবকাঠামো ফসল ও অন্যান্য খাতে যে ক্ষতির হচ্ছে এর সহায়তা আর মিটিগেশন হচ্ছে, কার্বণ নিঃসরণ করে না’ এমন শিল্পে অধিক বিনিয়োগ করা। ধনীদেশ বলছে যা হবার হয়েছে, এখন কার্বণ নিঃসরণে অধিক মনোযোগ দিতে হবে। সেটা করা গেলে ভাল হতো কিন্তু জলবায়ুর ক্ষতির দায় কেন ধনীদেশগুলো এড়াতে চান? কেন গরীব দেশগুলোর কাছে তারা ক্ষমা চেয়ে, ক্ষতির দায় নিয়ে-প্রতিশ্রুত অর্থ দেবেন না, সেটাই বড় প্রশ্ন ও বিস্ময়।  

মিটিগেশনে তাদের আগ্রহের কারণ পরিষ্কার। সেটা করলে তাদেরই লাভ। তাদের অর্থ তাদের ঘরেই থাকবে। তাদের ব্যবসায়ীরাই পরিবেশ বান্ধব শিল্প ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করে মুনাফা করবে। যে কারণে জলবায়ুতে বিশ্বের বৃহৎ পুঁজির মালিকদের আগ্রহ বাড়ছে। জলবায়ু তহবিলের অর্থ এই নয় যে সে অর্থ তারা গরীর দেশগুলোকে দান করবে। সেটা ঋণ হিসেবে দেয়া হবে, সেখানেও কত গড়িমসি। ১২ বছর আগে তাদের বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার দেয়ার কথা থাকলেও দিয়েছে মাত্র তার ৩০ ভাগ।  যার ৭৫ ভাগই খরচ হয়েছে কার্বণ নিঃসরণে।  

জলবায়ু তহবিলের অর্ধেক কার্বণ নিঃসরণ এবং অর্ধেক লস এন্ড ড্যামেজ এর জন্য বলা হয়েছে। ধনীদেশগুলো তা অস্বীকার করছে। তারা এডাপটেশনে মাত্র ২০ শতাংশ অর্থ বরাদ্দ রাখতে চায়। সেটার পরিষ্কার কোন মিমাংসা না হলেও তারা এ অংশ বাড়ানোর কথা বলেছে, কিন্তু কোন প্রতিশ্রতি দেয়নি। 

কর্পোরেট নজর জলবায়ু রক্ষা না বাণিজ্যে?

সম্মেলনের উদ্যক্তা জাতিসংঘ হলেও এর স্পন্সর ছিলেন বিশ্বের বেশ কয়েকটি প্রভাবশালী কোম্পানি। যাদের বিরুদ্ধে জলবায়ুর ক্ষতি ও পরিবেশ বিরোধী কাজে সহায়তার অভিযোগ আছে। যে কারণে সম্মেলনে তাদের অংশগ্রহণ নিয়ে পরিবেশবাদীদের তীব্র ক্ষোভ ছিল। পরিবেশবাদী সংগঠন ‘গ্লোবাল উইথনেস’ এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদনই প্রকাশ করেছে। 

জাতিসংঘের এ জলবায়ু সম্মেলনে স্পন্সর হিসেবে ছিল ইউনিলিভার, মাইক্রোসফট, হিটাচি, গ্লাক্সো-স্মিথক্লাইন, জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভার, স্কাই, গুগোল ও আইকিয়ার মতো প্রায় ২ ডজন করপোরেট জায়ান্ট। তাদের ছিল পাঁচশোর অধিক প্রতিনিধি। যাদের বেশীরভাগ বিশ্বের বৃহৎ তেল-গ্যাস কোম্পানির সাথে যুক্ত। তারাই ছিল সম্মেলনে উপস্থিত সর্ববৃহৎ প্রতিনিধি দল। তারা শুধু সেখানে উপস্থিতই হয়নি, সম্মেলনের অদূরে আলাদা স্টল করে পরিবেশ বান্ধব পণ্য যেমন, দোতলা বাস. ব্যাটারি চালিত গাড়ি, ক্ষুদ্র বিমান, ট্রাক্টর, ডিগার প্রভৃতির প্রদর্শনী করেছেন। তাদের উদ্ভাবিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি নির্ভর পণ্য ভবিষ্যত ব্যবস্যার উদ্দেশ্যে।  

ধনীদেশগুলো কার্বণ নিঃসরণে অধিক বিনিয়োগের কথা বলছে। সেখানেই তাদের স্বার্থ। তাদের পক্ষ থেকে সরকারি খাতের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও জলবায়ু রক্ষার প্রকল্পের সাথে যুক্ত করার আলাপকে জোড়ালো করা হয়েছে।   
 
জলবায়ু সম্মেলনে বেসরকারি কোম্পানির অংশগ্রহণ নতুন নয়। প্যারিসেও তারা ছিল কিন্তু সেখানে তারা এতটা সরব ছিল না। বিশ্ব নেতাদের সাথে এক মঞ্চে দাঁড়িয়ে তারও বক্তব্য রেখেছেন। এরমধ্যে মহাকাশে পর্যটন ব্যবসার বেপরোয়া বেজোসও ছিলেন। যার বিরুদ্ধে পরিবেশ বিরোধীদের অর্থ সহায়তার অভিযোগ আছে।  

বেসরকারি খাতের প্রভাব গরীব দেশকে শঙ্কিত করবে 

উন্নয়নশীল দেশগুলো দাবি তুলেছে ২০৩০ সাল নাগাদ জলবায়ু সংকট নিরসনে বছরে তাদের জন্য ১,৩০০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল করার। ২০২৫ সালের মধ্যে ধনী দেশগুলোকে অন্তত দ্বিগুণ তহবিল দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী তারা বছরে যে ১০০ বিলিয়ন অর্থায়ন করতে চেয়েছিল এ অর্থ পেতে ২০২৫ সাল লেগে যেতে পারে। জলবায়ু তহবিলের অংক, বন্টন, প্রাপ্তি ও খাত নিয়ে নানা শঙ্কা টানাপোড়েন থাকলেও সরকার ও জাতিসংঘকেই এর প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে।   

গরীর দেশগুলোর ভয় জলবায়ু রক্ষায় বেসরকারি খাত যুক্ত হলে তা মোকাবেলার কৌশলে অগ্রাধিকার পাল্টে যাবে। দুর্গত মানুষের পুনর্বাসন-ব্যবস্থাপনার চেয়ে কার্বন নিঃসরণকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হবে। সেটা হলে তারা পরিবেশবান্ধব শিল্প, যানবাহন, যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি তৈরিতে বিনিয়োগ বাড়বে, ধনীদেশের বড় বড় কোম্পানিগুলোই সে সুযোগ পাবে। সেক্ষেত্রে তারা তাদের মুনাফাকেই অগ্রাধিকার দেবে। সেটা হলে গরীব দেশগুলো আবার ঋণ ও নির্ভরশীলতার জালে আটকে যেতে পারে।   

লেখক: উন্নয়ন গবেষক ও বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৩১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার
৫০ কেজি ওজনের বিরল প্রজাতির সামুদ্রিক কচ্ছপ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে