শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৮, সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১

জলবায়ু সম্মেলন, তহবিল বিতর্ক, কর্পোরেট প্রভাব ও তৃতীয় বিশ্বের শঙ্কা

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
জলবায়ু সম্মেলন, তহবিল বিতর্ক, কর্পোরেট প্রভাব ও তৃতীয় বিশ্বের শঙ্কা

দু’সপ্তাহ ধরে চলা-জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন শেষ হলে তা নিয়ে আশান্বিত হবার উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটেনি। জলবায়ু রক্ষার ধনীদেশগুলোর দায় চাপানো ও দায় এড়ানো বক্তব্য থেকে একে গ্রিন ওয়াস বলা যায়। 

সম্মেলনের সময়েই গ্লাসগোসহ বিশ্বের বিভিন্ন শহরের মিছিল-সমাবেশে বিশ্ব নেতৃত্বের ব্যর্থতার তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। উন্নয়নশীল দেশ ও পরিবেশবাদীদের মন্তব্য বিষয়টিকে আরো স্পষ্ট করে। চুক্তি নিয়ে নাখোশ সুইডিশ জলবায়ু কর্মী গ্রেটা টুইট করে বলেছেন, কপ২৬ শেষ হলো। সম্মেলনের সারসংক্ষেপ হলো-ব্লা, ব্লা, ব্লা।

সম্মেলনের অর্জন কি? 

সম্মেলনের বিভিন্ন ডকুমেন্ট পড়ে বুঝতে চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু এগুলো বুঝে ওঠা মুশকিল। কারণ এর আলোচনা-দরকষাকষি ছিল বহুমাত্রিক ও বিচিত্র। শেষ পর্যন্ত ধনীদেশগুলোর চাওয়াগুলোই প্রাধান্য পাচ্ছিল। সেখানে উন্নয়নশীল দেশ ও অন্যান্য সংস্থার অবস্থান ছিল অনেকটা পর্যবেক্ষকের মতো। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত আন্তঃসরকার প্যানেলের বিশেষজ্ঞ ড. সালিমুল হক বিবিসিকে বলেন, সম্মেলনের বিভিন্ন ডকুমেন্ট-ড্রাফটের যে ভাষা তা সাধারণের পক্ষে বোঝা কঠিন।  

যাই হোক, শেষ পর্যন্ত সম্মেলনে ৩টি বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে;
  
১। তাপমাত্রা ১.৫ সে. রাখার পরিকল্পনা যা পরবর্তী বছর পর্যবেক্ষণ করার কথা বলা হয়। 
২। কয়লার ব্যবহার বন্ধ নয়, কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি।
৩। জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আর্থিক সহায়তা বাড়ানো

কার্বণ নিঃসরণের মাধ্যমে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার ১.৫ সে এর মধ্যে রাখার আলাপ নতুন নয়। এ আলাপ কিউটো, প্যারিস হয়ে গ্লাসগোতে এলেও তা আরো পর্যবেক্ষণে থাকার’ বছর সময় বেধে দেয়া হলো। কিন্তু তা কোথায় গিয়ে ঠেকবে কে জানে? কয়লা হচ্ছে জলবায়ুর প্রধান শত্রু, তাকে না বলার কথা হলেও শেষ পর্যন্ত চীন-ভারতের চাপে সেখানেও ছাড় দিতে হলো। আর ধনীদেশগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল অনুন্নত ও ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আর্থিক সহায়তা দানের সে কথাও রাখা হয়নি। গরীবদেশগুলোর ক্ষোভ ও চাপে এ যাত্রা ক্ষমা চেয়ে পার পেলেন। এই গ্রহকে রক্ষার মহাআয়োজন এমনই  টানাপোড়েনে চলেছে। জলবায়ু সম্মেলনের সভাপতি অলোক শর্মাই বলেছেন, এ হচ্ছে এক আপোসের দলিল। জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস নানাভাবে তার হতাশার কথা প্রকাশ করেছেন। তাহলে কিভাবে বলা যায় এ অর্জন সফল?

জলবায়ু তহবিলের বিতর্ক 

জলবায়ুর তহবিলের পরিমাণ, বন্টন, ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘ। তহবিলের অর্থ কিভাবে খরচ হবে? এডাপটেশন না মিটিগেশন, তার ভাগ নিয়ে বিতর্কও অমিমাংশিত থাকলো। এডাপটেশন হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর আর্থিক, অবকাঠামো ফসল ও অন্যান্য খাতে যে ক্ষতির হচ্ছে এর সহায়তা আর মিটিগেশন হচ্ছে, কার্বণ নিঃসরণ করে না’ এমন শিল্পে অধিক বিনিয়োগ করা। ধনীদেশ বলছে যা হবার হয়েছে, এখন কার্বণ নিঃসরণে অধিক মনোযোগ দিতে হবে। সেটা করা গেলে ভাল হতো কিন্তু জলবায়ুর ক্ষতির দায় কেন ধনীদেশগুলো এড়াতে চান? কেন গরীব দেশগুলোর কাছে তারা ক্ষমা চেয়ে, ক্ষতির দায় নিয়ে-প্রতিশ্রুত অর্থ দেবেন না, সেটাই বড় প্রশ্ন ও বিস্ময়।  

মিটিগেশনে তাদের আগ্রহের কারণ পরিষ্কার। সেটা করলে তাদেরই লাভ। তাদের অর্থ তাদের ঘরেই থাকবে। তাদের ব্যবসায়ীরাই পরিবেশ বান্ধব শিল্প ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করে মুনাফা করবে। যে কারণে জলবায়ুতে বিশ্বের বৃহৎ পুঁজির মালিকদের আগ্রহ বাড়ছে। জলবায়ু তহবিলের অর্থ এই নয় যে সে অর্থ তারা গরীর দেশগুলোকে দান করবে। সেটা ঋণ হিসেবে দেয়া হবে, সেখানেও কত গড়িমসি। ১২ বছর আগে তাদের বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার দেয়ার কথা থাকলেও দিয়েছে মাত্র তার ৩০ ভাগ।  যার ৭৫ ভাগই খরচ হয়েছে কার্বণ নিঃসরণে।  

জলবায়ু তহবিলের অর্ধেক কার্বণ নিঃসরণ এবং অর্ধেক লস এন্ড ড্যামেজ এর জন্য বলা হয়েছে। ধনীদেশগুলো তা অস্বীকার করছে। তারা এডাপটেশনে মাত্র ২০ শতাংশ অর্থ বরাদ্দ রাখতে চায়। সেটার পরিষ্কার কোন মিমাংসা না হলেও তারা এ অংশ বাড়ানোর কথা বলেছে, কিন্তু কোন প্রতিশ্রতি দেয়নি। 

কর্পোরেট নজর জলবায়ু রক্ষা না বাণিজ্যে?

সম্মেলনের উদ্যক্তা জাতিসংঘ হলেও এর স্পন্সর ছিলেন বিশ্বের বেশ কয়েকটি প্রভাবশালী কোম্পানি। যাদের বিরুদ্ধে জলবায়ুর ক্ষতি ও পরিবেশ বিরোধী কাজে সহায়তার অভিযোগ আছে। যে কারণে সম্মেলনে তাদের অংশগ্রহণ নিয়ে পরিবেশবাদীদের তীব্র ক্ষোভ ছিল। পরিবেশবাদী সংগঠন ‘গ্লোবাল উইথনেস’ এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদনই প্রকাশ করেছে। 

জাতিসংঘের এ জলবায়ু সম্মেলনে স্পন্সর হিসেবে ছিল ইউনিলিভার, মাইক্রোসফট, হিটাচি, গ্লাক্সো-স্মিথক্লাইন, জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভার, স্কাই, গুগোল ও আইকিয়ার মতো প্রায় ২ ডজন করপোরেট জায়ান্ট। তাদের ছিল পাঁচশোর অধিক প্রতিনিধি। যাদের বেশীরভাগ বিশ্বের বৃহৎ তেল-গ্যাস কোম্পানির সাথে যুক্ত। তারাই ছিল সম্মেলনে উপস্থিত সর্ববৃহৎ প্রতিনিধি দল। তারা শুধু সেখানে উপস্থিতই হয়নি, সম্মেলনের অদূরে আলাদা স্টল করে পরিবেশ বান্ধব পণ্য যেমন, দোতলা বাস. ব্যাটারি চালিত গাড়ি, ক্ষুদ্র বিমান, ট্রাক্টর, ডিগার প্রভৃতির প্রদর্শনী করেছেন। তাদের উদ্ভাবিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি নির্ভর পণ্য ভবিষ্যত ব্যবস্যার উদ্দেশ্যে।  

ধনীদেশগুলো কার্বণ নিঃসরণে অধিক বিনিয়োগের কথা বলছে। সেখানেই তাদের স্বার্থ। তাদের পক্ষ থেকে সরকারি খাতের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও জলবায়ু রক্ষার প্রকল্পের সাথে যুক্ত করার আলাপকে জোড়ালো করা হয়েছে।   
 
জলবায়ু সম্মেলনে বেসরকারি কোম্পানির অংশগ্রহণ নতুন নয়। প্যারিসেও তারা ছিল কিন্তু সেখানে তারা এতটা সরব ছিল না। বিশ্ব নেতাদের সাথে এক মঞ্চে দাঁড়িয়ে তারও বক্তব্য রেখেছেন। এরমধ্যে মহাকাশে পর্যটন ব্যবসার বেপরোয়া বেজোসও ছিলেন। যার বিরুদ্ধে পরিবেশ বিরোধীদের অর্থ সহায়তার অভিযোগ আছে।  

বেসরকারি খাতের প্রভাব গরীব দেশকে শঙ্কিত করবে 

উন্নয়নশীল দেশগুলো দাবি তুলেছে ২০৩০ সাল নাগাদ জলবায়ু সংকট নিরসনে বছরে তাদের জন্য ১,৩০০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল করার। ২০২৫ সালের মধ্যে ধনী দেশগুলোকে অন্তত দ্বিগুণ তহবিল দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী তারা বছরে যে ১০০ বিলিয়ন অর্থায়ন করতে চেয়েছিল এ অর্থ পেতে ২০২৫ সাল লেগে যেতে পারে। জলবায়ু তহবিলের অংক, বন্টন, প্রাপ্তি ও খাত নিয়ে নানা শঙ্কা টানাপোড়েন থাকলেও সরকার ও জাতিসংঘকেই এর প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে।   

গরীর দেশগুলোর ভয় জলবায়ু রক্ষায় বেসরকারি খাত যুক্ত হলে তা মোকাবেলার কৌশলে অগ্রাধিকার পাল্টে যাবে। দুর্গত মানুষের পুনর্বাসন-ব্যবস্থাপনার চেয়ে কার্বন নিঃসরণকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হবে। সেটা হলে তারা পরিবেশবান্ধব শিল্প, যানবাহন, যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি তৈরিতে বিনিয়োগ বাড়বে, ধনীদেশের বড় বড় কোম্পানিগুলোই সে সুযোগ পাবে। সেক্ষেত্রে তারা তাদের মুনাফাকেই অগ্রাধিকার দেবে। সেটা হলে গরীব দেশগুলো আবার ঋণ ও নির্ভরশীলতার জালে আটকে যেতে পারে।   

লেখক: উন্নয়ন গবেষক ও বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
‘বন্ধুত্ব থেকে বৈরিতা’: কেন জটিল হচ্ছে পাকিস্তান–তালেবান সম্পর্ক
‘বন্ধুত্ব থেকে বৈরিতা’: কেন জটিল হচ্ছে পাকিস্তান–তালেবান সম্পর্ক

৪৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপাবলিতে শব্দবাজি নয়, আলোর উৎসব হোক: মিমি
দীপাবলিতে শব্দবাজি নয়, আলোর উৎসব হোক: মিমি

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে টেকসই বেড়িবাঁধ নির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৪ ইউনিট

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এবি পার্টির শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণা
এবি পার্টির শতাধিক প্রার্থীর নাম ঘোষণা

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমতলীতে বাসচাপায় বৃদ্ধা নিহত
আমতলীতে বাসচাপায় বৃদ্ধা নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে এইচএসসিতে শতভাগ পাশে শীর্ষে যে স্কুল
বান্দরবানে এইচএসসিতে শতভাগ পাশে শীর্ষে যে স্কুল

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগে আর্মেনিয়ায় ৬ ধর্মগুরু গ্রেপ্তার
রাজনীতিতে হস্তক্ষেপের অভিযোগে আর্মেনিয়ায় ৬ ধর্মগুরু গ্রেপ্তার

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে ৩ দিনের ফার্নিচার-প্রযুক্তি মেলা শুরু
আইসিসিবিতে ৩ দিনের ফার্নিচার-প্রযুক্তি মেলা শুরু

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইংরেজিতে খারাপ করায় যশোরে ফলাফল বিপর্যয়
ইংরেজিতে খারাপ করায় যশোরে ফলাফল বিপর্যয়

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যতটা সম্ভব সব মৃতদেহ ফেরত দেওয়া হয়েছে: হামাস
যতটা সম্ভব সব মৃতদেহ ফেরত দেওয়া হয়েছে: হামাস

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানের ট্যাঙ্ক ‌‘জব্দ’ করে রেস করছে তালেবান!
পাকিস্তানের ট্যাঙ্ক ‌‘জব্দ’ করে রেস করছে তালেবান!

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিবিতে টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা মেলা শুরু
আইসিসিবিতে টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা মেলা শুরু

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মগড়া নদীতে গোসলে নেমে কৃষক নিখোঁজ
মগড়া নদীতে গোসলে নেমে কৃষক নিখোঁজ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডিবির ওসিসহ ৩ কর্মকর্তা ক্লোজড
বগুড়ায় ডিবির ওসিসহ ৩ কর্মকর্তা ক্লোজড

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ইউক্রেনের জন্য যথেষ্ট নয়, হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র ইউক্রেনের জন্য যথেষ্ট নয়, হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলগুলো জুলাই সনদে সই না করলে দেশের আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে যাবে: রিজভী
দলগুলো জুলাই সনদে সই না করলে দেশের আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে যাবে: রিজভী

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ফিরছে ফ্রস্ট ব্লাস্ট টি-টোয়েন্টি
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ফিরছে ফ্রস্ট ব্লাস্ট টি-টোয়েন্টি

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, অভিযুক্ত শিক্ষক গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল
সুনামগঞ্জে রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার সমর্থনে মহিলা দলের প্রচার মিছিল

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার পথে নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক
সমুদ্রপথে ইতালি যাওয়ার পথে নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন
পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক
বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন