শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৮, সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১

জলবায়ু সম্মেলন, তহবিল বিতর্ক, কর্পোরেট প্রভাব ও তৃতীয় বিশ্বের শঙ্কা

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
জলবায়ু সম্মেলন, তহবিল বিতর্ক, কর্পোরেট প্রভাব ও তৃতীয় বিশ্বের শঙ্কা

দু’সপ্তাহ ধরে চলা-জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন শেষ হলে তা নিয়ে আশান্বিত হবার উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটেনি। জলবায়ু রক্ষার ধনীদেশগুলোর দায় চাপানো ও দায় এড়ানো বক্তব্য থেকে একে গ্রিন ওয়াস বলা যায়। 

সম্মেলনের সময়েই গ্লাসগোসহ বিশ্বের বিভিন্ন শহরের মিছিল-সমাবেশে বিশ্ব নেতৃত্বের ব্যর্থতার তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। উন্নয়নশীল দেশ ও পরিবেশবাদীদের মন্তব্য বিষয়টিকে আরো স্পষ্ট করে। চুক্তি নিয়ে নাখোশ সুইডিশ জলবায়ু কর্মী গ্রেটা টুইট করে বলেছেন, কপ২৬ শেষ হলো। সম্মেলনের সারসংক্ষেপ হলো-ব্লা, ব্লা, ব্লা।

সম্মেলনের অর্জন কি? 

সম্মেলনের বিভিন্ন ডকুমেন্ট পড়ে বুঝতে চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু এগুলো বুঝে ওঠা মুশকিল। কারণ এর আলোচনা-দরকষাকষি ছিল বহুমাত্রিক ও বিচিত্র। শেষ পর্যন্ত ধনীদেশগুলোর চাওয়াগুলোই প্রাধান্য পাচ্ছিল। সেখানে উন্নয়নশীল দেশ ও অন্যান্য সংস্থার অবস্থান ছিল অনেকটা পর্যবেক্ষকের মতো। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত আন্তঃসরকার প্যানেলের বিশেষজ্ঞ ড. সালিমুল হক বিবিসিকে বলেন, সম্মেলনের বিভিন্ন ডকুমেন্ট-ড্রাফটের যে ভাষা তা সাধারণের পক্ষে বোঝা কঠিন।  

যাই হোক, শেষ পর্যন্ত সম্মেলনে ৩টি বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে;
  
১। তাপমাত্রা ১.৫ সে. রাখার পরিকল্পনা যা পরবর্তী বছর পর্যবেক্ষণ করার কথা বলা হয়। 
২। কয়লার ব্যবহার বন্ধ নয়, কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি।
৩। জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আর্থিক সহায়তা বাড়ানো

কার্বণ নিঃসরণের মাধ্যমে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার ১.৫ সে এর মধ্যে রাখার আলাপ নতুন নয়। এ আলাপ কিউটো, প্যারিস হয়ে গ্লাসগোতে এলেও তা আরো পর্যবেক্ষণে থাকার’ বছর সময় বেধে দেয়া হলো। কিন্তু তা কোথায় গিয়ে ঠেকবে কে জানে? কয়লা হচ্ছে জলবায়ুর প্রধান শত্রু, তাকে না বলার কথা হলেও শেষ পর্যন্ত চীন-ভারতের চাপে সেখানেও ছাড় দিতে হলো। আর ধনীদেশগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল অনুন্নত ও ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আর্থিক সহায়তা দানের সে কথাও রাখা হয়নি। গরীবদেশগুলোর ক্ষোভ ও চাপে এ যাত্রা ক্ষমা চেয়ে পার পেলেন। এই গ্রহকে রক্ষার মহাআয়োজন এমনই  টানাপোড়েনে চলেছে। জলবায়ু সম্মেলনের সভাপতি অলোক শর্মাই বলেছেন, এ হচ্ছে এক আপোসের দলিল। জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস নানাভাবে তার হতাশার কথা প্রকাশ করেছেন। তাহলে কিভাবে বলা যায় এ অর্জন সফল?

জলবায়ু তহবিলের বিতর্ক 

জলবায়ুর তহবিলের পরিমাণ, বন্টন, ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘ। তহবিলের অর্থ কিভাবে খরচ হবে? এডাপটেশন না মিটিগেশন, তার ভাগ নিয়ে বিতর্কও অমিমাংশিত থাকলো। এডাপটেশন হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর আর্থিক, অবকাঠামো ফসল ও অন্যান্য খাতে যে ক্ষতির হচ্ছে এর সহায়তা আর মিটিগেশন হচ্ছে, কার্বণ নিঃসরণ করে না’ এমন শিল্পে অধিক বিনিয়োগ করা। ধনীদেশ বলছে যা হবার হয়েছে, এখন কার্বণ নিঃসরণে অধিক মনোযোগ দিতে হবে। সেটা করা গেলে ভাল হতো কিন্তু জলবায়ুর ক্ষতির দায় কেন ধনীদেশগুলো এড়াতে চান? কেন গরীব দেশগুলোর কাছে তারা ক্ষমা চেয়ে, ক্ষতির দায় নিয়ে-প্রতিশ্রুত অর্থ দেবেন না, সেটাই বড় প্রশ্ন ও বিস্ময়।  

মিটিগেশনে তাদের আগ্রহের কারণ পরিষ্কার। সেটা করলে তাদেরই লাভ। তাদের অর্থ তাদের ঘরেই থাকবে। তাদের ব্যবসায়ীরাই পরিবেশ বান্ধব শিল্প ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করে মুনাফা করবে। যে কারণে জলবায়ুতে বিশ্বের বৃহৎ পুঁজির মালিকদের আগ্রহ বাড়ছে। জলবায়ু তহবিলের অর্থ এই নয় যে সে অর্থ তারা গরীর দেশগুলোকে দান করবে। সেটা ঋণ হিসেবে দেয়া হবে, সেখানেও কত গড়িমসি। ১২ বছর আগে তাদের বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার দেয়ার কথা থাকলেও দিয়েছে মাত্র তার ৩০ ভাগ।  যার ৭৫ ভাগই খরচ হয়েছে কার্বণ নিঃসরণে।  

জলবায়ু তহবিলের অর্ধেক কার্বণ নিঃসরণ এবং অর্ধেক লস এন্ড ড্যামেজ এর জন্য বলা হয়েছে। ধনীদেশগুলো তা অস্বীকার করছে। তারা এডাপটেশনে মাত্র ২০ শতাংশ অর্থ বরাদ্দ রাখতে চায়। সেটার পরিষ্কার কোন মিমাংসা না হলেও তারা এ অংশ বাড়ানোর কথা বলেছে, কিন্তু কোন প্রতিশ্রতি দেয়নি। 

কর্পোরেট নজর জলবায়ু রক্ষা না বাণিজ্যে?

সম্মেলনের উদ্যক্তা জাতিসংঘ হলেও এর স্পন্সর ছিলেন বিশ্বের বেশ কয়েকটি প্রভাবশালী কোম্পানি। যাদের বিরুদ্ধে জলবায়ুর ক্ষতি ও পরিবেশ বিরোধী কাজে সহায়তার অভিযোগ আছে। যে কারণে সম্মেলনে তাদের অংশগ্রহণ নিয়ে পরিবেশবাদীদের তীব্র ক্ষোভ ছিল। পরিবেশবাদী সংগঠন ‘গ্লোবাল উইথনেস’ এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদনই প্রকাশ করেছে। 

জাতিসংঘের এ জলবায়ু সম্মেলনে স্পন্সর হিসেবে ছিল ইউনিলিভার, মাইক্রোসফট, হিটাচি, গ্লাক্সো-স্মিথক্লাইন, জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভার, স্কাই, গুগোল ও আইকিয়ার মতো প্রায় ২ ডজন করপোরেট জায়ান্ট। তাদের ছিল পাঁচশোর অধিক প্রতিনিধি। যাদের বেশীরভাগ বিশ্বের বৃহৎ তেল-গ্যাস কোম্পানির সাথে যুক্ত। তারাই ছিল সম্মেলনে উপস্থিত সর্ববৃহৎ প্রতিনিধি দল। তারা শুধু সেখানে উপস্থিতই হয়নি, সম্মেলনের অদূরে আলাদা স্টল করে পরিবেশ বান্ধব পণ্য যেমন, দোতলা বাস. ব্যাটারি চালিত গাড়ি, ক্ষুদ্র বিমান, ট্রাক্টর, ডিগার প্রভৃতির প্রদর্শনী করেছেন। তাদের উদ্ভাবিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি নির্ভর পণ্য ভবিষ্যত ব্যবস্যার উদ্দেশ্যে।  

ধনীদেশগুলো কার্বণ নিঃসরণে অধিক বিনিয়োগের কথা বলছে। সেখানেই তাদের স্বার্থ। তাদের পক্ষ থেকে সরকারি খাতের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও জলবায়ু রক্ষার প্রকল্পের সাথে যুক্ত করার আলাপকে জোড়ালো করা হয়েছে।   
 
জলবায়ু সম্মেলনে বেসরকারি কোম্পানির অংশগ্রহণ নতুন নয়। প্যারিসেও তারা ছিল কিন্তু সেখানে তারা এতটা সরব ছিল না। বিশ্ব নেতাদের সাথে এক মঞ্চে দাঁড়িয়ে তারও বক্তব্য রেখেছেন। এরমধ্যে মহাকাশে পর্যটন ব্যবসার বেপরোয়া বেজোসও ছিলেন। যার বিরুদ্ধে পরিবেশ বিরোধীদের অর্থ সহায়তার অভিযোগ আছে।  

বেসরকারি খাতের প্রভাব গরীব দেশকে শঙ্কিত করবে 

উন্নয়নশীল দেশগুলো দাবি তুলেছে ২০৩০ সাল নাগাদ জলবায়ু সংকট নিরসনে বছরে তাদের জন্য ১,৩০০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল করার। ২০২৫ সালের মধ্যে ধনী দেশগুলোকে অন্তত দ্বিগুণ তহবিল দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী তারা বছরে যে ১০০ বিলিয়ন অর্থায়ন করতে চেয়েছিল এ অর্থ পেতে ২০২৫ সাল লেগে যেতে পারে। জলবায়ু তহবিলের অংক, বন্টন, প্রাপ্তি ও খাত নিয়ে নানা শঙ্কা টানাপোড়েন থাকলেও সরকার ও জাতিসংঘকেই এর প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে।   

গরীর দেশগুলোর ভয় জলবায়ু রক্ষায় বেসরকারি খাত যুক্ত হলে তা মোকাবেলার কৌশলে অগ্রাধিকার পাল্টে যাবে। দুর্গত মানুষের পুনর্বাসন-ব্যবস্থাপনার চেয়ে কার্বন নিঃসরণকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হবে। সেটা হলে তারা পরিবেশবান্ধব শিল্প, যানবাহন, যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি তৈরিতে বিনিয়োগ বাড়বে, ধনীদেশের বড় বড় কোম্পানিগুলোই সে সুযোগ পাবে। সেক্ষেত্রে তারা তাদের মুনাফাকেই অগ্রাধিকার দেবে। সেটা হলে গরীব দেশগুলো আবার ঋণ ও নির্ভরশীলতার জালে আটকে যেতে পারে।   

লেখক: উন্নয়ন গবেষক ও বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২২ নভেম্বর ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ
যুদ্ধবিরতির পর থেকে ৬৭ ফিলিস্তিনি শিশু নিহত : জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস
তিন ম্যাচ নিষিদ্ধ লুইস দিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঢাকায় সকাল শুরু ২০ ডিগ্রিতে, দিনভর যেমন থাকবে আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন