শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:১৮, সোমবার, ১৫ নভেম্বর, ২০২১

জলবায়ু সম্মেলন, তহবিল বিতর্ক, কর্পোরেট প্রভাব ও তৃতীয় বিশ্বের শঙ্কা

ড. মঞ্জুরে খোদা
অনলাইন ভার্সন
জলবায়ু সম্মেলন, তহবিল বিতর্ক, কর্পোরেট প্রভাব ও তৃতীয় বিশ্বের শঙ্কা

দু’সপ্তাহ ধরে চলা-জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন শেষ হলে তা নিয়ে আশান্বিত হবার উল্লেখযোগ্য কিছু ঘটেনি। জলবায়ু রক্ষার ধনীদেশগুলোর দায় চাপানো ও দায় এড়ানো বক্তব্য থেকে একে গ্রিন ওয়াস বলা যায়। 

সম্মেলনের সময়েই গ্লাসগোসহ বিশ্বের বিভিন্ন শহরের মিছিল-সমাবেশে বিশ্ব নেতৃত্বের ব্যর্থতার তীব্র সমালোচনা করা হয়েছে। উন্নয়নশীল দেশ ও পরিবেশবাদীদের মন্তব্য বিষয়টিকে আরো স্পষ্ট করে। চুক্তি নিয়ে নাখোশ সুইডিশ জলবায়ু কর্মী গ্রেটা টুইট করে বলেছেন, কপ২৬ শেষ হলো। সম্মেলনের সারসংক্ষেপ হলো-ব্লা, ব্লা, ব্লা।

সম্মেলনের অর্জন কি? 

সম্মেলনের বিভিন্ন ডকুমেন্ট পড়ে বুঝতে চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু এগুলো বুঝে ওঠা মুশকিল। কারণ এর আলোচনা-দরকষাকষি ছিল বহুমাত্রিক ও বিচিত্র। শেষ পর্যন্ত ধনীদেশগুলোর চাওয়াগুলোই প্রাধান্য পাচ্ছিল। সেখানে উন্নয়নশীল দেশ ও অন্যান্য সংস্থার অবস্থান ছিল অনেকটা পর্যবেক্ষকের মতো। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত আন্তঃসরকার প্যানেলের বিশেষজ্ঞ ড. সালিমুল হক বিবিসিকে বলেন, সম্মেলনের বিভিন্ন ডকুমেন্ট-ড্রাফটের যে ভাষা তা সাধারণের পক্ষে বোঝা কঠিন।  

যাই হোক, শেষ পর্যন্ত সম্মেলনে ৩টি বিষয় গুরুত্ব পেয়েছে;
  
১। তাপমাত্রা ১.৫ সে. রাখার পরিকল্পনা যা পরবর্তী বছর পর্যবেক্ষণ করার কথা বলা হয়। 
২। কয়লার ব্যবহার বন্ধ নয়, কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতি।
৩। জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্ত উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য আর্থিক সহায়তা বাড়ানো

কার্বণ নিঃসরণের মাধ্যমে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার ১.৫ সে এর মধ্যে রাখার আলাপ নতুন নয়। এ আলাপ কিউটো, প্যারিস হয়ে গ্লাসগোতে এলেও তা আরো পর্যবেক্ষণে থাকার’ বছর সময় বেধে দেয়া হলো। কিন্তু তা কোথায় গিয়ে ঠেকবে কে জানে? কয়লা হচ্ছে জলবায়ুর প্রধান শত্রু, তাকে না বলার কথা হলেও শেষ পর্যন্ত চীন-ভারতের চাপে সেখানেও ছাড় দিতে হলো। আর ধনীদেশগুলো প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল অনুন্নত ও ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে আর্থিক সহায়তা দানের সে কথাও রাখা হয়নি। গরীবদেশগুলোর ক্ষোভ ও চাপে এ যাত্রা ক্ষমা চেয়ে পার পেলেন। এই গ্রহকে রক্ষার মহাআয়োজন এমনই  টানাপোড়েনে চলেছে। জলবায়ু সম্মেলনের সভাপতি অলোক শর্মাই বলেছেন, এ হচ্ছে এক আপোসের দলিল। জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস নানাভাবে তার হতাশার কথা প্রকাশ করেছেন। তাহলে কিভাবে বলা যায় এ অর্জন সফল?

জলবায়ু তহবিলের বিতর্ক 

জলবায়ুর তহবিলের পরিমাণ, বন্টন, ব্যবস্থাপনা নিয়ে বিতর্ক দীর্ঘ। তহবিলের অর্থ কিভাবে খরচ হবে? এডাপটেশন না মিটিগেশন, তার ভাগ নিয়ে বিতর্কও অমিমাংশিত থাকলো। এডাপটেশন হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর আর্থিক, অবকাঠামো ফসল ও অন্যান্য খাতে যে ক্ষতির হচ্ছে এর সহায়তা আর মিটিগেশন হচ্ছে, কার্বণ নিঃসরণ করে না’ এমন শিল্পে অধিক বিনিয়োগ করা। ধনীদেশ বলছে যা হবার হয়েছে, এখন কার্বণ নিঃসরণে অধিক মনোযোগ দিতে হবে। সেটা করা গেলে ভাল হতো কিন্তু জলবায়ুর ক্ষতির দায় কেন ধনীদেশগুলো এড়াতে চান? কেন গরীব দেশগুলোর কাছে তারা ক্ষমা চেয়ে, ক্ষতির দায় নিয়ে-প্রতিশ্রুত অর্থ দেবেন না, সেটাই বড় প্রশ্ন ও বিস্ময়।  

মিটিগেশনে তাদের আগ্রহের কারণ পরিষ্কার। সেটা করলে তাদেরই লাভ। তাদের অর্থ তাদের ঘরেই থাকবে। তাদের ব্যবসায়ীরাই পরিবেশ বান্ধব শিল্প ও প্রযুক্তিতে বিনিয়োগ করে মুনাফা করবে। যে কারণে জলবায়ুতে বিশ্বের বৃহৎ পুঁজির মালিকদের আগ্রহ বাড়ছে। জলবায়ু তহবিলের অর্থ এই নয় যে সে অর্থ তারা গরীর দেশগুলোকে দান করবে। সেটা ঋণ হিসেবে দেয়া হবে, সেখানেও কত গড়িমসি। ১২ বছর আগে তাদের বছরে ১০০ বিলিয়ন ডলার দেয়ার কথা থাকলেও দিয়েছে মাত্র তার ৩০ ভাগ।  যার ৭৫ ভাগই খরচ হয়েছে কার্বণ নিঃসরণে।  

জলবায়ু তহবিলের অর্ধেক কার্বণ নিঃসরণ এবং অর্ধেক লস এন্ড ড্যামেজ এর জন্য বলা হয়েছে। ধনীদেশগুলো তা অস্বীকার করছে। তারা এডাপটেশনে মাত্র ২০ শতাংশ অর্থ বরাদ্দ রাখতে চায়। সেটার পরিষ্কার কোন মিমাংসা না হলেও তারা এ অংশ বাড়ানোর কথা বলেছে, কিন্তু কোন প্রতিশ্রতি দেয়নি। 

কর্পোরেট নজর জলবায়ু রক্ষা না বাণিজ্যে?

সম্মেলনের উদ্যক্তা জাতিসংঘ হলেও এর স্পন্সর ছিলেন বিশ্বের বেশ কয়েকটি প্রভাবশালী কোম্পানি। যাদের বিরুদ্ধে জলবায়ুর ক্ষতি ও পরিবেশ বিরোধী কাজে সহায়তার অভিযোগ আছে। যে কারণে সম্মেলনে তাদের অংশগ্রহণ নিয়ে পরিবেশবাদীদের তীব্র ক্ষোভ ছিল। পরিবেশবাদী সংগঠন ‘গ্লোবাল উইথনেস’ এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদনই প্রকাশ করেছে। 

জাতিসংঘের এ জলবায়ু সম্মেলনে স্পন্সর হিসেবে ছিল ইউনিলিভার, মাইক্রোসফট, হিটাচি, গ্লাক্সো-স্মিথক্লাইন, জাগুয়ার-ল্যান্ড রোভার, স্কাই, গুগোল ও আইকিয়ার মতো প্রায় ২ ডজন করপোরেট জায়ান্ট। তাদের ছিল পাঁচশোর অধিক প্রতিনিধি। যাদের বেশীরভাগ বিশ্বের বৃহৎ তেল-গ্যাস কোম্পানির সাথে যুক্ত। তারাই ছিল সম্মেলনে উপস্থিত সর্ববৃহৎ প্রতিনিধি দল। তারা শুধু সেখানে উপস্থিতই হয়নি, সম্মেলনের অদূরে আলাদা স্টল করে পরিবেশ বান্ধব পণ্য যেমন, দোতলা বাস. ব্যাটারি চালিত গাড়ি, ক্ষুদ্র বিমান, ট্রাক্টর, ডিগার প্রভৃতির প্রদর্শনী করেছেন। তাদের উদ্ভাবিত নবায়নযোগ্য জ্বালানি নির্ভর পণ্য ভবিষ্যত ব্যবস্যার উদ্দেশ্যে।  

ধনীদেশগুলো কার্বণ নিঃসরণে অধিক বিনিয়োগের কথা বলছে। সেখানেই তাদের স্বার্থ। তাদের পক্ষ থেকে সরকারি খাতের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও জলবায়ু রক্ষার প্রকল্পের সাথে যুক্ত করার আলাপকে জোড়ালো করা হয়েছে।   
 
জলবায়ু সম্মেলনে বেসরকারি কোম্পানির অংশগ্রহণ নতুন নয়। প্যারিসেও তারা ছিল কিন্তু সেখানে তারা এতটা সরব ছিল না। বিশ্ব নেতাদের সাথে এক মঞ্চে দাঁড়িয়ে তারও বক্তব্য রেখেছেন। এরমধ্যে মহাকাশে পর্যটন ব্যবসার বেপরোয়া বেজোসও ছিলেন। যার বিরুদ্ধে পরিবেশ বিরোধীদের অর্থ সহায়তার অভিযোগ আছে।  

বেসরকারি খাতের প্রভাব গরীব দেশকে শঙ্কিত করবে 

উন্নয়নশীল দেশগুলো দাবি তুলেছে ২০৩০ সাল নাগাদ জলবায়ু সংকট নিরসনে বছরে তাদের জন্য ১,৩০০ বিলিয়ন ডলারের তহবিল করার। ২০২৫ সালের মধ্যে ধনী দেশগুলোকে অন্তত দ্বিগুণ তহবিল দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। প্যারিস জলবায়ু চুক্তি অনুযায়ী তারা বছরে যে ১০০ বিলিয়ন অর্থায়ন করতে চেয়েছিল এ অর্থ পেতে ২০২৫ সাল লেগে যেতে পারে। জলবায়ু তহবিলের অংক, বন্টন, প্রাপ্তি ও খাত নিয়ে নানা শঙ্কা টানাপোড়েন থাকলেও সরকার ও জাতিসংঘকেই এর প্রধান ভূমিকা পালন করতে হবে।   

গরীর দেশগুলোর ভয় জলবায়ু রক্ষায় বেসরকারি খাত যুক্ত হলে তা মোকাবেলার কৌশলে অগ্রাধিকার পাল্টে যাবে। দুর্গত মানুষের পুনর্বাসন-ব্যবস্থাপনার চেয়ে কার্বন নিঃসরণকে অধিক গুরুত্ব দেয়া হবে। সেটা হলে তারা পরিবেশবান্ধব শিল্প, যানবাহন, যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি তৈরিতে বিনিয়োগ বাড়বে, ধনীদেশের বড় বড় কোম্পানিগুলোই সে সুযোগ পাবে। সেক্ষেত্রে তারা তাদের মুনাফাকেই অগ্রাধিকার দেবে। সেটা হলে গরীব দেশগুলো আবার ঋণ ও নির্ভরশীলতার জালে আটকে যেতে পারে।   

লেখক: উন্নয়ন গবেষক ও বিশ্লেষক।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
সর্বশেষ খবর
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী
ফের মা হচ্ছেন অভিনেত্রী, ‘দ্বিগুণ ঝামেলা’ বলছেন স্বামী

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন
ডিবির সাইবার সাপোর্ট সেন্টার উদ্বোধন

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি
মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে ইয়াবা ও গাঁজাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ফেনী সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা
কুষ্টিয়ায় গাড়ি চালকের মৃত্যুর ঘটনায় সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে মামলা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও
পেশির চোটে মাঠের বাইরে মিলিতাও

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা
ঢাকা কলেজে শুভসংঘের উদ্যোগে ‘দেশ গঠনে তরুণদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় অগ্ন্যুৎপাতের পর শক্তিশালী ভূমিকম্প

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার
ঢাকা ক্যাপিটালসের মেন্টরের দায়িত্বে শোয়েব আখতার

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ীতে আইনশৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার
শিশুদের মোবাইল আসক্তি কমাতে কলারোয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা সামগ্রী উপহার

৪০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস
গাজায় ইসরায়েলের হামলা 'বিপজ্জনক উসকানি' : হামাস

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১৫৯৭ মামলা

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ
হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে রাবি শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩
নবীনগরে জোড়া খুনের ঘটনায় গ্রেফতার আরও ৩

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন
মুন্সীগঞ্জে যুবদল নেতা হত্যার আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর
জবিতে প্রথম বর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু, থাকছে নেগেটিভ নম্বর

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে জহুর চান বিবি মহিলা কলেজে সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ
দেশজুড়ে তাপমাত্রা কমছে, বাড়ছে শীতের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে
পার্শ্ববর্তী দেশে বসে ফ্যাসিবাদরা দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩
ভাঙ্গায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে চার মামলা, আসামি আ.লীগ নেতাসহ ১৮৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
চেক প্রজাতন্ত্রে দুটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে বিএনপির মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে ধানের শীষের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ
তিন রাজস্ব আইনের ইংরেজি সংস্করণের গেজেট প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
ময়মনসিংহ মেডিকেলে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি
অর্থ বাঁচাতে গোল না করার অনুরোধ বার্সার, হতভম্ব হয়ে যান লেভানডস্কি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা