শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৬, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

কূটনৈতিক সম্পর্কের বিশেষ মাইলস্টোন

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
কূটনৈতিক সম্পর্কের বিশেষ মাইলস্টোন

তার নাম আজরা জেয়া। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক বিভাগের আন্ডারসেক্রেটারি; নিরাপত্তা ও মানবাধিকার, গণতন্ত্র- বিভিন্ন বিষয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কূটনীতিক। তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তাঁর শিকড় কিন্তু বিহারে। তবে তিনি জন্মেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনার চ্যাপেল হিলে। সেখানেই তাঁর পড়াশোনা। ওবামার সময় তিনি খুব গুরুত্ব পেয়েছিলেন। ট্রাম্পের সময় খুব ঝামেলায় ছিলেন এবং অভিযোগ করেছিলেন, তাঁকে প্রমোশন দেওয়া হচ্ছে না তাঁর গায়ের রঙের জন্য। ভদ্রমহিলা খুব ডাকাবুকো। তিব্বত ও চীন বিষয় নিয়ে তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য আছে। বাংলাদেশের নির্বাচন আসন্ন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-তারা অল্প দূরত্বের মধ্যে শান্তিপূর্ণভাবে জনসভা করতে শুরু করেছে।

এটা ভালো খবর। দুই পক্ষের সেই সভা শেষ হতে না হতেই আজরা জেয়া ঢাকা সফর করেন। ঢাকা সফরের আগে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ সফর হচ্ছে ভারত সফর। আবার আজরা জেয়ার ভারত সফরের আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরও খুব তাৎপর্যপূর্ণ। নরেন্দ্র মোদির সফরের ঠিক আগে বাংলাদেশ নিয়ে ছয় মার্কিন কংগ্রেসম্যানের চিঠি, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে হঠাৎ বিতর্ক শুরু হয়ে যাওয়া- সবই যেন একটি সুতোয় বাঁধা।

এখন বোঝা যাচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও কিন্তু চাইছে না বাংলাদেশের সঙ্গে তার কূটনৈতিক সম্পর্ক কটুতার পর্যায়ে যাক। ভারতও স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন কিছু কাজ করা উচিত নয়, যাতে ভারতের সার্বভৌম স্বার্থ বিঘ্নিত হয়। বিদেশনীতির ক্ষেত্রেও সার্বভৌম স্বার্থ কাজ করে। এমন একটা সময় ভারত ও আমেরিকার সঙ্গে এই কথোপকথনটা হচ্ছে, যখন চীন ও ভারতের সঙ্গে সীমান্ত মীমাংসা তো দূরের কথা, সেই সীমান্ত বিবাদ বাড়ছে বৈ কমছে না। আর ঠিক তার আগে আজরা জেয়া যখন দালাইলামার সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদল নিয়ে বৈঠক করেন, স্বভাবতই চীন একেবারে ফোঁস করে উঠেছে। চীনের পক্ষ থেকে দালাই লামার সঙ্গে মার্কিন কূটনীতিকের বৈঠক, এটি খুব খারাপ চোখে দেখা হয়েছে বলে তারা জানিয়েছে। তারা বলেছে, দালাই লামা ধর্মগুরু নন। তিনি একটা রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে আছেন। তিনি এক চীন নীতির বিরুদ্ধে। যখন ভারত এক চীন নীতির কথা মেনে নিয়েছে, তাহলে ভারতেরও উচিত নয় এমন কোনো সফরকে গুরুত্ব দেওয়া বা উৎসাহিত করা, যাতে অভিন্ন চীন নীতির প্রতি ভারতের অবজ্ঞা প্রকাশ পায়।

কূটনৈতিক সম্পর্কের বিশেষ মাইলস্টোনচীন কি অভিন্ন ভারতের সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছে? সুতরাং সেখানে কিন্তু একটা ঝগড়াঝাঁটির পরিবেশ রয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আজরা জেয়ার বাংলাদেশ সফরকে আমার মনে হয়েছে যে বাংলাদেশের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রেখে উঠতি বিতর্কগুলো নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সরাসরি কথা বলে একটা মীমাংসা এবং শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে নিয়ে যাওয়াই ছিল এই সফরের উদ্দেশ্য।

এখানে একটা কথা স্পষ্ট ভাষায় আমার দিক থেকে বলা প্রয়োজন। সেটা হচ্ছে, কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্র, কারা কিভাবে নির্বাচন করবে, কিভাবে করবে না, তাদের কী হবে, কী না হবে-সেটা নিয়ে নিশ্চয়ই আন্তর্জাতিক স্তরে খুব সাংঘাতিক একটা পরিস্থিতি তৈরি হলে অনেক সময় মতামত জ্ঞাপন করা হয়। যেমন-পাকিস্তানে বা মিয়ানমারে যখন গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দিয়ে সামরিক শাসন বহাল হয়, তখন অনেক সময় দেখা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সামরিক শাসনকে সমর্থন করছে। সেই সামরিক শাসনকে সমর্থন করাটা তখন তাদের মনে হয় গণতন্ত্রকে সমর্থন করা। আবার অনেক সময় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মধ্যেও তারা নাক গলিয়ে তাদের বক্তব্য পেশের চেষ্টা করে। যেটা অনেক সময় সেই ছোট স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের শাসকদলের স্বার্থে নয়, অন্য কোনো কায়েমি স্বার্থ চরিতার্থ করে।

বিদেশনীতিতে অনেক স্তর থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু পশ্চিমী দুনিয়ার প্রথম দেশ, সেহেতু তার দিক থেকে দাদাগিরি থাকবে, সেটা আমাদের মেনে নিতে হয়। ভারত-বাংলাদেশকেও মেনে নিতে হয়। মেক্সিকো প্রসঙ্গে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো অগণতান্ত্রিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়, ট্রাম্প যখন সরাসরি নর্থ কোরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন, তখন ভারত কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে তাদের অভ্যন্তরীণ নীতি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করার মানসিকতা দেখায় না।

সুতরাং এই যে প্রথম দুনিয়া, দ্বিতীয় দুনিয়া, তৃতীয় দুনিয়া-এই ভেদ ঘুচিয়ে জাতিসংঘ সব দেশকে একইভাবে মর্যাদা দেওয়ার কথা বললেও কোথাও না কোথাও দেখা যায়, এই ভেদাভেদ জ্ঞান থেকে যায়। তবে আশার কথা, এবার বাংলাদেশের সরকারও নির্বাচনের বিষয়টা একেবারেই স্পষ্ট করে দিয়েছে। তার কারণ আজরা জেয়া যখন বাংলাদেশে গেছেন, তখন তিনি তাঁর বিবৃতিতে ভারতে এসেও বাংলাদেশের কথা উল্লেখ করেননি। নির্বাচনের কথা উল্লেখ করেননি। এমনকি মণিপুরে যে ঘটনা ঘটছে, সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে, সে কথা মার্কিন রাষ্ট্রদূত মণিপুরে গিয়ে বলে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন। তিনি কিন্তু মানবাধিকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত হওয়া সত্ত্বেও ভারতে এসে সে বিতর্ক আরো উসকে দেননি। প্রশান্ত মহাসাগরীয় ক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে এগোনোর কথা জোর দিয়ে বলেছেন তিনি।

এটা খুব স্পষ্ট যে চীন এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শত্রু। সে ক্ষেত্রে চীন যেহেতু অনমনীয় মনোভাব নিচ্ছে, সেখানে শি চিনপিং সংবিধান সংশোধন করে চিরকালের জন্য চীন কমিউনিস্ট পার্টির প্রেসিডেন্ট হয়ে গেছেন। এ অবস্থায় আমেরিকার জন্য ভারত ও বাংলাদেশ-এই জোট কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণে আমেরিকার কাছেও বিমসটেক সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। গ্লোবাল সাউথ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে গ্লোবাল নর্থের কাছে। এ জন্য ভারতে যখন এ বছর জি২০ সম্মেলন হবে, বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এই বৈঠকের দিকেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাকিয়ে আছে।

এই পরিস্থিতিতে আজরা জেয়ার এই সময়ে বাংলাদেশ সফরটা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের যে বৈঠক হয়েছে, তাতেও একটা সুষ্ঠু রোডম্যাপ পাওয়া গেছে। বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-তাঁরাও কিন্তু আজরা জেয়াকে সবিস্তার জানিয়ে দিয়েছেন যে কিভাবে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যবস্থা বাংলাদেশ সরকার করেছে। শুধু আনুষ্ঠানিকভাবে বা অফিশিয়াল বৈঠক নয়, নৈশ ভোজেও আজরা জেয়া ও মার্কিন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল ঘরোয়া ভঙ্গিতেও অনেক কথা আলোচনা করেছে।

আজরা জেয়ার সফরটা কিন্তু বাংলাদেশের নির্বাচনের আগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বাংলাদেশ ও আমেরিকার সম্পর্কের মধ্যে যে সংঘাতের আবহ তৈরি হয়েছিল, সেটাকে দুই পক্ষ থেকেই অনেকটা নিরাময় করা হয়েছে। শেখ হাসিনাও ঢাকায় জাতীয় সংসদে স্পষ্ট ভাষায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বহু কাজের সমালোচনা করেছিলেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেসব বিষয় নিয়ে তোলা বিতর্কগুলো নিরসন করতে চায়। শুধু আর্থিক সাহায্য নয়, তারা কূটনৈতিক, এমনকি রোহিঙ্গাদের ব্যাপারেও সাহায্যের বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছে। শেখ হাসিনার দিক থেকেও এটা একটা সার্থক কূটনীতি। আবার ভারতের দিক থেকেও এই গোটা যাত্রাপথ, সেটা কিন্তু ইতিবাচক দিকেই যাচ্ছে। 

তার মানে এই নয় যে বাংলাদেশ-ভারত একটা অক্ষ তৈরি করে ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় ক্ষেত্রে একেবারে চীনের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য তৈরি হচ্ছে; বরং চীনের সঙ্গেও সংঘাত মেটানোর ব্যাপারে বাংলাদেশ-ভারত উভয়ই একই রকমভাবে বিশ্বাসী। কিন্তু যেকোনো ধরনের সম্ভাবনা, যেকোনো ধরনের পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকাটাও ভারতের দিক থেকে একটা কর্তব্য। আপাতত ভারত ও বাংলাদেশ-দুটি দেশেই নির্বাচন আসন্ন। বাংলাদেশ-ভারত এবং এই উপমহাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আজরা জেয়ার সফর একটা বিশেষ মাইলস্টোন তৈরি করল।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করল মুকেশ আম্বানি
আমেরিকার চাপে রুশ তেল আমদানি বন্ধ করল মুকেশ আম্বানি

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের গণসংযোগ

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার
ফের ইনজুরিতে মাঠের বাইরে পালমার

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা
ভূমিকম্পে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণের নির্দেশনা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখরিত চর বিজয়

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন
দেড় যুগ পর বাগেরহাটে রেড ক্রিসেন্ট সোসাটির নির্বাচন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা