শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৬, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

কূটনৈতিক সম্পর্কের বিশেষ মাইলস্টোন

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
কূটনৈতিক সম্পর্কের বিশেষ মাইলস্টোন

তার নাম আজরা জেয়া। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক বিভাগের আন্ডারসেক্রেটারি; নিরাপত্তা ও মানবাধিকার, গণতন্ত্র- বিভিন্ন বিষয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কূটনীতিক। তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তাঁর শিকড় কিন্তু বিহারে। তবে তিনি জন্মেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনার চ্যাপেল হিলে। সেখানেই তাঁর পড়াশোনা। ওবামার সময় তিনি খুব গুরুত্ব পেয়েছিলেন। ট্রাম্পের সময় খুব ঝামেলায় ছিলেন এবং অভিযোগ করেছিলেন, তাঁকে প্রমোশন দেওয়া হচ্ছে না তাঁর গায়ের রঙের জন্য। ভদ্রমহিলা খুব ডাকাবুকো। তিব্বত ও চীন বিষয় নিয়ে তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য আছে। বাংলাদেশের নির্বাচন আসন্ন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-তারা অল্প দূরত্বের মধ্যে শান্তিপূর্ণভাবে জনসভা করতে শুরু করেছে।

এটা ভালো খবর। দুই পক্ষের সেই সভা শেষ হতে না হতেই আজরা জেয়া ঢাকা সফর করেন। ঢাকা সফরের আগে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ সফর হচ্ছে ভারত সফর। আবার আজরা জেয়ার ভারত সফরের আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরও খুব তাৎপর্যপূর্ণ। নরেন্দ্র মোদির সফরের ঠিক আগে বাংলাদেশ নিয়ে ছয় মার্কিন কংগ্রেসম্যানের চিঠি, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে হঠাৎ বিতর্ক শুরু হয়ে যাওয়া- সবই যেন একটি সুতোয় বাঁধা।

এখন বোঝা যাচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও কিন্তু চাইছে না বাংলাদেশের সঙ্গে তার কূটনৈতিক সম্পর্ক কটুতার পর্যায়ে যাক। ভারতও স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন কিছু কাজ করা উচিত নয়, যাতে ভারতের সার্বভৌম স্বার্থ বিঘ্নিত হয়। বিদেশনীতির ক্ষেত্রেও সার্বভৌম স্বার্থ কাজ করে। এমন একটা সময় ভারত ও আমেরিকার সঙ্গে এই কথোপকথনটা হচ্ছে, যখন চীন ও ভারতের সঙ্গে সীমান্ত মীমাংসা তো দূরের কথা, সেই সীমান্ত বিবাদ বাড়ছে বৈ কমছে না। আর ঠিক তার আগে আজরা জেয়া যখন দালাইলামার সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদল নিয়ে বৈঠক করেন, স্বভাবতই চীন একেবারে ফোঁস করে উঠেছে। চীনের পক্ষ থেকে দালাই লামার সঙ্গে মার্কিন কূটনীতিকের বৈঠক, এটি খুব খারাপ চোখে দেখা হয়েছে বলে তারা জানিয়েছে। তারা বলেছে, দালাই লামা ধর্মগুরু নন। তিনি একটা রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে আছেন। তিনি এক চীন নীতির বিরুদ্ধে। যখন ভারত এক চীন নীতির কথা মেনে নিয়েছে, তাহলে ভারতেরও উচিত নয় এমন কোনো সফরকে গুরুত্ব দেওয়া বা উৎসাহিত করা, যাতে অভিন্ন চীন নীতির প্রতি ভারতের অবজ্ঞা প্রকাশ পায়।

কূটনৈতিক সম্পর্কের বিশেষ মাইলস্টোনচীন কি অভিন্ন ভারতের সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছে? সুতরাং সেখানে কিন্তু একটা ঝগড়াঝাঁটির পরিবেশ রয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আজরা জেয়ার বাংলাদেশ সফরকে আমার মনে হয়েছে যে বাংলাদেশের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রেখে উঠতি বিতর্কগুলো নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সরাসরি কথা বলে একটা মীমাংসা এবং শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে নিয়ে যাওয়াই ছিল এই সফরের উদ্দেশ্য।

এখানে একটা কথা স্পষ্ট ভাষায় আমার দিক থেকে বলা প্রয়োজন। সেটা হচ্ছে, কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্র, কারা কিভাবে নির্বাচন করবে, কিভাবে করবে না, তাদের কী হবে, কী না হবে-সেটা নিয়ে নিশ্চয়ই আন্তর্জাতিক স্তরে খুব সাংঘাতিক একটা পরিস্থিতি তৈরি হলে অনেক সময় মতামত জ্ঞাপন করা হয়। যেমন-পাকিস্তানে বা মিয়ানমারে যখন গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দিয়ে সামরিক শাসন বহাল হয়, তখন অনেক সময় দেখা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সামরিক শাসনকে সমর্থন করছে। সেই সামরিক শাসনকে সমর্থন করাটা তখন তাদের মনে হয় গণতন্ত্রকে সমর্থন করা। আবার অনেক সময় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মধ্যেও তারা নাক গলিয়ে তাদের বক্তব্য পেশের চেষ্টা করে। যেটা অনেক সময় সেই ছোট স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের শাসকদলের স্বার্থে নয়, অন্য কোনো কায়েমি স্বার্থ চরিতার্থ করে।

বিদেশনীতিতে অনেক স্তর থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু পশ্চিমী দুনিয়ার প্রথম দেশ, সেহেতু তার দিক থেকে দাদাগিরি থাকবে, সেটা আমাদের মেনে নিতে হয়। ভারত-বাংলাদেশকেও মেনে নিতে হয়। মেক্সিকো প্রসঙ্গে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো অগণতান্ত্রিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়, ট্রাম্প যখন সরাসরি নর্থ কোরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন, তখন ভারত কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে তাদের অভ্যন্তরীণ নীতি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করার মানসিকতা দেখায় না।

সুতরাং এই যে প্রথম দুনিয়া, দ্বিতীয় দুনিয়া, তৃতীয় দুনিয়া-এই ভেদ ঘুচিয়ে জাতিসংঘ সব দেশকে একইভাবে মর্যাদা দেওয়ার কথা বললেও কোথাও না কোথাও দেখা যায়, এই ভেদাভেদ জ্ঞান থেকে যায়। তবে আশার কথা, এবার বাংলাদেশের সরকারও নির্বাচনের বিষয়টা একেবারেই স্পষ্ট করে দিয়েছে। তার কারণ আজরা জেয়া যখন বাংলাদেশে গেছেন, তখন তিনি তাঁর বিবৃতিতে ভারতে এসেও বাংলাদেশের কথা উল্লেখ করেননি। নির্বাচনের কথা উল্লেখ করেননি। এমনকি মণিপুরে যে ঘটনা ঘটছে, সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে, সে কথা মার্কিন রাষ্ট্রদূত মণিপুরে গিয়ে বলে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন। তিনি কিন্তু মানবাধিকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত হওয়া সত্ত্বেও ভারতে এসে সে বিতর্ক আরো উসকে দেননি। প্রশান্ত মহাসাগরীয় ক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে এগোনোর কথা জোর দিয়ে বলেছেন তিনি।

এটা খুব স্পষ্ট যে চীন এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শত্রু। সে ক্ষেত্রে চীন যেহেতু অনমনীয় মনোভাব নিচ্ছে, সেখানে শি চিনপিং সংবিধান সংশোধন করে চিরকালের জন্য চীন কমিউনিস্ট পার্টির প্রেসিডেন্ট হয়ে গেছেন। এ অবস্থায় আমেরিকার জন্য ভারত ও বাংলাদেশ-এই জোট কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণে আমেরিকার কাছেও বিমসটেক সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। গ্লোবাল সাউথ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে গ্লোবাল নর্থের কাছে। এ জন্য ভারতে যখন এ বছর জি২০ সম্মেলন হবে, বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এই বৈঠকের দিকেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাকিয়ে আছে।

এই পরিস্থিতিতে আজরা জেয়ার এই সময়ে বাংলাদেশ সফরটা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের যে বৈঠক হয়েছে, তাতেও একটা সুষ্ঠু রোডম্যাপ পাওয়া গেছে। বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-তাঁরাও কিন্তু আজরা জেয়াকে সবিস্তার জানিয়ে দিয়েছেন যে কিভাবে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যবস্থা বাংলাদেশ সরকার করেছে। শুধু আনুষ্ঠানিকভাবে বা অফিশিয়াল বৈঠক নয়, নৈশ ভোজেও আজরা জেয়া ও মার্কিন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল ঘরোয়া ভঙ্গিতেও অনেক কথা আলোচনা করেছে।

আজরা জেয়ার সফরটা কিন্তু বাংলাদেশের নির্বাচনের আগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বাংলাদেশ ও আমেরিকার সম্পর্কের মধ্যে যে সংঘাতের আবহ তৈরি হয়েছিল, সেটাকে দুই পক্ষ থেকেই অনেকটা নিরাময় করা হয়েছে। শেখ হাসিনাও ঢাকায় জাতীয় সংসদে স্পষ্ট ভাষায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বহু কাজের সমালোচনা করেছিলেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেসব বিষয় নিয়ে তোলা বিতর্কগুলো নিরসন করতে চায়। শুধু আর্থিক সাহায্য নয়, তারা কূটনৈতিক, এমনকি রোহিঙ্গাদের ব্যাপারেও সাহায্যের বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছে। শেখ হাসিনার দিক থেকেও এটা একটা সার্থক কূটনীতি। আবার ভারতের দিক থেকেও এই গোটা যাত্রাপথ, সেটা কিন্তু ইতিবাচক দিকেই যাচ্ছে। 

তার মানে এই নয় যে বাংলাদেশ-ভারত একটা অক্ষ তৈরি করে ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় ক্ষেত্রে একেবারে চীনের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য তৈরি হচ্ছে; বরং চীনের সঙ্গেও সংঘাত মেটানোর ব্যাপারে বাংলাদেশ-ভারত উভয়ই একই রকমভাবে বিশ্বাসী। কিন্তু যেকোনো ধরনের সম্ভাবনা, যেকোনো ধরনের পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকাটাও ভারতের দিক থেকে একটা কর্তব্য। আপাতত ভারত ও বাংলাদেশ-দুটি দেশেই নির্বাচন আসন্ন। বাংলাদেশ-ভারত এবং এই উপমহাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আজরা জেয়ার সফর একটা বিশেষ মাইলস্টোন তৈরি করল।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে কমনওয়েলথ মহাসচিব

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা