শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৬, সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

কূটনৈতিক সম্পর্কের বিশেষ মাইলস্টোন

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
কূটনৈতিক সম্পর্কের বিশেষ মাইলস্টোন

তার নাম আজরা জেয়া। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক বিভাগের আন্ডারসেক্রেটারি; নিরাপত্তা ও মানবাধিকার, গণতন্ত্র- বিভিন্ন বিষয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত কূটনীতিক। তিনি ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তাঁর শিকড় কিন্তু বিহারে। তবে তিনি জন্মেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নর্থ ক্যারোলাইনার চ্যাপেল হিলে। সেখানেই তাঁর পড়াশোনা। ওবামার সময় তিনি খুব গুরুত্ব পেয়েছিলেন। ট্রাম্পের সময় খুব ঝামেলায় ছিলেন এবং অভিযোগ করেছিলেন, তাঁকে প্রমোশন দেওয়া হচ্ছে না তাঁর গায়ের রঙের জন্য। ভদ্রমহিলা খুব ডাকাবুকো। তিব্বত ও চীন বিষয় নিয়ে তাঁর স্পষ্ট বক্তব্য আছে। বাংলাদেশের নির্বাচন আসন্ন। আওয়ামী লীগ ও বিএনপি-তারা অল্প দূরত্বের মধ্যে শান্তিপূর্ণভাবে জনসভা করতে শুরু করেছে।

এটা ভালো খবর। দুই পক্ষের সেই সভা শেষ হতে না হতেই আজরা জেয়া ঢাকা সফর করেন। ঢাকা সফরের আগে তাঁর গুরুত্বপূর্ণ সফর হচ্ছে ভারত সফর। আবার আজরা জেয়ার ভারত সফরের আগে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সফরও খুব তাৎপর্যপূর্ণ। নরেন্দ্র মোদির সফরের ঠিক আগে বাংলাদেশ নিয়ে ছয় মার্কিন কংগ্রেসম্যানের চিঠি, বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে হঠাৎ বিতর্ক শুরু হয়ে যাওয়া- সবই যেন একটি সুতোয় বাঁধা।

এখন বোঝা যাচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও কিন্তু চাইছে না বাংলাদেশের সঙ্গে তার কূটনৈতিক সম্পর্ক কটুতার পর্যায়ে যাক। ভারতও স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন কিছু কাজ করা উচিত নয়, যাতে ভারতের সার্বভৌম স্বার্থ বিঘ্নিত হয়। বিদেশনীতির ক্ষেত্রেও সার্বভৌম স্বার্থ কাজ করে। এমন একটা সময় ভারত ও আমেরিকার সঙ্গে এই কথোপকথনটা হচ্ছে, যখন চীন ও ভারতের সঙ্গে সীমান্ত মীমাংসা তো দূরের কথা, সেই সীমান্ত বিবাদ বাড়ছে বৈ কমছে না। আর ঠিক তার আগে আজরা জেয়া যখন দালাইলামার সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদল নিয়ে বৈঠক করেন, স্বভাবতই চীন একেবারে ফোঁস করে উঠেছে। চীনের পক্ষ থেকে দালাই লামার সঙ্গে মার্কিন কূটনীতিকের বৈঠক, এটি খুব খারাপ চোখে দেখা হয়েছে বলে তারা জানিয়েছে। তারা বলেছে, দালাই লামা ধর্মগুরু নন। তিনি একটা রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে আছেন। তিনি এক চীন নীতির বিরুদ্ধে। যখন ভারত এক চীন নীতির কথা মেনে নিয়েছে, তাহলে ভারতেরও উচিত নয় এমন কোনো সফরকে গুরুত্ব দেওয়া বা উৎসাহিত করা, যাতে অভিন্ন চীন নীতির প্রতি ভারতের অবজ্ঞা প্রকাশ পায়।

কূটনৈতিক সম্পর্কের বিশেষ মাইলস্টোনচীন কি অভিন্ন ভারতের সার্বভৌমত্বের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছে? সুতরাং সেখানে কিন্তু একটা ঝগড়াঝাঁটির পরিবেশ রয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে আজরা জেয়ার বাংলাদেশ সফরকে আমার মনে হয়েছে যে বাংলাদেশের সঙ্গে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রেখে উঠতি বিতর্কগুলো নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সরাসরি কথা বলে একটা মীমাংসা এবং শান্তিপূর্ণভাবে গণতান্ত্রিক পথে নিয়ে যাওয়াই ছিল এই সফরের উদ্দেশ্য।

এখানে একটা কথা স্পষ্ট ভাষায় আমার দিক থেকে বলা প্রয়োজন। সেটা হচ্ছে, কোনো সার্বভৌম রাষ্ট্র, কারা কিভাবে নির্বাচন করবে, কিভাবে করবে না, তাদের কী হবে, কী না হবে-সেটা নিয়ে নিশ্চয়ই আন্তর্জাতিক স্তরে খুব সাংঘাতিক একটা পরিস্থিতি তৈরি হলে অনেক সময় মতামত জ্ঞাপন করা হয়। যেমন-পাকিস্তানে বা মিয়ানমারে যখন গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে দিয়ে সামরিক শাসন বহাল হয়, তখন অনেক সময় দেখা যায়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সামরিক শাসনকে সমর্থন করছে। সেই সামরিক শাসনকে সমর্থন করাটা তখন তাদের মনে হয় গণতন্ত্রকে সমর্থন করা। আবার অনেক সময় গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মধ্যেও তারা নাক গলিয়ে তাদের বক্তব্য পেশের চেষ্টা করে। যেটা অনেক সময় সেই ছোট স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রের শাসকদলের স্বার্থে নয়, অন্য কোনো কায়েমি স্বার্থ চরিতার্থ করে।

বিদেশনীতিতে অনেক স্তর থাকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র যেহেতু পশ্চিমী দুনিয়ার প্রথম দেশ, সেহেতু তার দিক থেকে দাদাগিরি থাকবে, সেটা আমাদের মেনে নিতে হয়। ভারত-বাংলাদেশকেও মেনে নিতে হয়। মেক্সিকো প্রসঙ্গে যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো অগণতান্ত্রিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়, ট্রাম্প যখন সরাসরি নর্থ কোরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেন, তখন ভারত কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় প্রতিনিধিদল পাঠিয়ে তাদের অভ্যন্তরীণ নীতি নিয়ে আলাপ-আলোচনা করার মানসিকতা দেখায় না।

সুতরাং এই যে প্রথম দুনিয়া, দ্বিতীয় দুনিয়া, তৃতীয় দুনিয়া-এই ভেদ ঘুচিয়ে জাতিসংঘ সব দেশকে একইভাবে মর্যাদা দেওয়ার কথা বললেও কোথাও না কোথাও দেখা যায়, এই ভেদাভেদ জ্ঞান থেকে যায়। তবে আশার কথা, এবার বাংলাদেশের সরকারও নির্বাচনের বিষয়টা একেবারেই স্পষ্ট করে দিয়েছে। তার কারণ আজরা জেয়া যখন বাংলাদেশে গেছেন, তখন তিনি তাঁর বিবৃতিতে ভারতে এসেও বাংলাদেশের কথা উল্লেখ করেননি। নির্বাচনের কথা উল্লেখ করেননি। এমনকি মণিপুরে যে ঘটনা ঘটছে, সেখানে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে, সে কথা মার্কিন রাষ্ট্রদূত মণিপুরে গিয়ে বলে বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন। তিনি কিন্তু মানবাধিকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত হওয়া সত্ত্বেও ভারতে এসে সে বিতর্ক আরো উসকে দেননি। প্রশান্ত মহাসাগরীয় ক্ষেত্রে ভারত-বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিকভাবে এগোনোর কথা জোর দিয়ে বলেছেন তিনি।

এটা খুব স্পষ্ট যে চীন এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় শত্রু। সে ক্ষেত্রে চীন যেহেতু অনমনীয় মনোভাব নিচ্ছে, সেখানে শি চিনপিং সংবিধান সংশোধন করে চিরকালের জন্য চীন কমিউনিস্ট পার্টির প্রেসিডেন্ট হয়ে গেছেন। এ অবস্থায় আমেরিকার জন্য ভারত ও বাংলাদেশ-এই জোট কূটনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণে আমেরিকার কাছেও বিমসটেক সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। গ্লোবাল সাউথ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে গ্লোবাল নর্থের কাছে। এ জন্য ভারতে যখন এ বছর জি২০ সম্মেলন হবে, বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এই বৈঠকের দিকেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাকিয়ে আছে।

এই পরিস্থিতিতে আজরা জেয়ার এই সময়ে বাংলাদেশ সফরটা বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে উঠেছে। এ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশের নির্বাচন কমিশনের যে বৈঠক হয়েছে, তাতেও একটা সুষ্ঠু রোডম্যাপ পাওয়া গেছে। বাংলাদেশের আইনমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-তাঁরাও কিন্তু আজরা জেয়াকে সবিস্তার জানিয়ে দিয়েছেন যে কিভাবে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করার ব্যবস্থা বাংলাদেশ সরকার করেছে। শুধু আনুষ্ঠানিকভাবে বা অফিশিয়াল বৈঠক নয়, নৈশ ভোজেও আজরা জেয়া ও মার্কিন প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদল ঘরোয়া ভঙ্গিতেও অনেক কথা আলোচনা করেছে।

আজরা জেয়ার সফরটা কিন্তু বাংলাদেশের নির্বাচনের আগে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বাংলাদেশ ও আমেরিকার সম্পর্কের মধ্যে যে সংঘাতের আবহ তৈরি হয়েছিল, সেটাকে দুই পক্ষ থেকেই অনেকটা নিরাময় করা হয়েছে। শেখ হাসিনাও ঢাকায় জাতীয় সংসদে স্পষ্ট ভাষায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বহু কাজের সমালোচনা করেছিলেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সেসব বিষয় নিয়ে তোলা বিতর্কগুলো নিরসন করতে চায়। শুধু আর্থিক সাহায্য নয়, তারা কূটনৈতিক, এমনকি রোহিঙ্গাদের ব্যাপারেও সাহায্যের বিষয়ে আশ্বাস দিয়েছে। শেখ হাসিনার দিক থেকেও এটা একটা সার্থক কূটনীতি। আবার ভারতের দিক থেকেও এই গোটা যাত্রাপথ, সেটা কিন্তু ইতিবাচক দিকেই যাচ্ছে। 

তার মানে এই নয় যে বাংলাদেশ-ভারত একটা অক্ষ তৈরি করে ভারত প্রশান্ত মহাসাগরীয় ক্ষেত্রে একেবারে চীনের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য তৈরি হচ্ছে; বরং চীনের সঙ্গেও সংঘাত মেটানোর ব্যাপারে বাংলাদেশ-ভারত উভয়ই একই রকমভাবে বিশ্বাসী। কিন্তু যেকোনো ধরনের সম্ভাবনা, যেকোনো ধরনের পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকাটাও ভারতের দিক থেকে একটা কর্তব্য। আপাতত ভারত ও বাংলাদেশ-দুটি দেশেই নির্বাচন আসন্ন। বাংলাদেশ-ভারত এবং এই উপমহাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে আজরা জেয়ার সফর একটা বিশেষ মাইলস্টোন তৈরি করল।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
সর্বশেষ খবর
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৫৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা