শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩

কেন্দ্রীভূত শাসন আর কতকাল!

মোশাররফ হোসেন মুসা
অনলাইন ভার্সন
কেন্দ্রীভূত শাসন আর কতকাল!

নিরপেক্ষ ও অনিরপেক্ষ নির্বাচন হয়, সরকার যায় আবার নতুন সরকার গঠিত হয়, কিন্তু কোনো সরকারই কেন্দ্রীভূত সরকারব্যবস্থা বিলোপ করে না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, তারা গণতন্ত্রকে বুলি হিসেবে গ্রহণ করেছে, বাস্তবায়নের জন্য নয়। বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি করছে। ধরা যাক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো, বিএনপি ক্ষমতায় গেল; তারা যে সরকারের বিকেন্দ্রীকরণ, স্বশাসিত স্থানীয় সরকার বাস্তবায়ন, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠনসহ জনগণের ক্ষমতায়নের জন্য প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকর করবে এর নিশ্চয়তা কোথায়! যেহেতু তারা এ পর্যন্ত কোনো ভুল স্বীকার করেনি এবং এ বিষয়ে রূপরেখাভিত্তিক কোনো কর্মসূচিও দেয়নি। বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ তোলা যায়। 

বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্রকে রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম মূলনীতি হিসেবে গণ্য করা হলেও আমাদের সরকারব্যবস্থা অত্যন্ত কেন্দ্রীভূত। সরকারগুলো ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক সরকারের উত্তরাধিকার বহন করে চলেছে। লক্ষণীয়, ভারত ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার পরই একটি গণতান্ত্রিক সংবিধানের আওতায় সে দেশের উপযোগী যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো গ্রহণ করে; তথা কেন্দ্রীয় সরকার, রাজ্য সরকার ও স্থানীয় সরকার। সেই সঙ্গে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টসহ স্বাধীন বিচার বিভাগ, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন ও স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশনও গড়ে তোলা হয়। রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম নীতি হিসেবে সেখানে বিকেন্দ্রীভূত সরকারের ধারণাকে গ্রহণ করা হয়। পরবর্তীকালে ভারতে এ নীতির প্রয়োগ ঘটিয়ে নতুন নতুন প্রদেশ গঠিত হতে দেখা যায়। সে ধারা এখনো অব্যাহত আছে। তা ছাড়া প্রদেশের অভ্যন্তরে স্থানীয় সরকারগুলোর স্বায়ত্তশাসনের বিষয়েও অগ্রাধিকার দিয়েছে দেশটি। ১৯৯৩ সালে ভারতীয় সংবিধানের তিয়াত্তরতম সংশোধনীর কথা এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে; এটার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন প্রদেশে গড়ে উঠেছে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা। এসবের ফলে সেখানে ক্ষমতা বহুকেন্দ্রে বিভক্ত হয়েছে আর রাজনৈতিক বিরোধ মীমাংসায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে নিয়ন্ত্রণ ও ভারসাম্যের পদ্ধতি গড়ে উঠেছে। 

অন্যদিকে পাকিস্তানকে এ বিষয়ে শুরু থেকেই হোঁচট খেতে দেখি। সেখানে ১৯৪৭ সালে রাষ্ট্র্র গঠিত হওয়ার পর ৯ বছর লেগেছে সংবিধান প্রণয়নের কাজে। ১৯৫৬ সালের সংবিধানে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন খুব কমই ছিল আর স্থানীয় সরকারব্যবস্থাও ছিল ব্রিটিশ আমলের মতো। ১৯৫৮ সালে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগেই সামরিক শাসন জারি হলে ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান আবির্ভূত হন প্রেসিডেন্ট হিসেবে। পাকিস্তান আমলে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের অনুপস্থিতিতে যে কেন্দ্রীভূত সরকারব্যবস্থা গড়ে ওঠে তার প্রতিবাদেই মূলত পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশ তথা বাংলাদেশ স্বাধীনতার দিকে এগিয়ে যায়। আশা করা গিয়েছিল, স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারগুলো কেন্দ্রীভূত সরকারের ধারণাকে পরিহার করে কেন্দ্রীয় অর্থাৎ জাতীয় সরকারের ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করে ব্যতিক্রমী শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করবে, যা হবে জনকল্যাণমুখী। ১৯৭৫ সালে জেলা গভর্নর ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। কিন্তু ১৫ আগস্টের পটপরিবর্তনে তার বাস্তবায়ন বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৭৫ সালের মধ্য আগস্টের মর্মান্তিক ঘটনায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হওয়ার পর যে সামরিক সরকারগুলো ক্ষমতায় এসেছে তারা যথারীতি আইয়ুব খানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে নিজেদের ক্ষমতাকে বৈধতা দানের চেষ্টা করে। 

এদিকে ১৯৯০ পরবর্তী স্বৈর শাসন-উত্তর সরকারগুলো জাতীয় ক্ষেত্রে সংসদীয় গণতন্ত্রের মাধ্যমে সংসদ সদস্যদের ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে যতটা আগ্রহী হয়েছে ততটাই অনাগ্রহী হয়েছে বিকেন্দ্রীভূত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা প্রবর্তনে। কেন্দ্রীভূত শাসনব্যবস্থা এক পর্যায়ে ব্যক্তিকেন্দ্রিক শাসনব্যবস্থা নিয়ে আসে। যার প্রভাব তৃণমূল পর্যায়ে পড়তে দেখা যায়। বর্তমানে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনীতিতে যে জটিল অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য ত্রুটিযুক্ত শাসনব্যবস্থাই দায়ী। আওয়ামী লীগের বহু নেতা প্রকাশ্যেই বলছেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে বহু লোকের প্রাণহানি ঘটবে। অনেকে মনে করেন, জামায়াতমুক্ত বিএনপি সহনীয় কিন্তু জামায়াতযুক্ত বিএনপি ভয়ংকর। এটা ঠিক মৌলবাদী রাজনীতি কখনো গণতন্ত্র নিয়ে আসে না। উল্টোভাবে বলা যায়, অগণতান্ত্রিক রাজনীতি মৌলবাদী রাজনীতির উত্থান ঘটায়। তা ছাড়া অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় জবাবদিহিতা না থাকায় দলীয় সন্ত্রাসের বিস্তারসহ ব্যাপক দুর্নীতির ঘটনা ঘটে। সে জন্য জনগণের ক্ষমতায়নের স্বার্থে সর্বস্তরে গণতন্ত্র বাস্তবায়ন করতে হবে। আপাতত দুই প্রকারের সরকারব্যবস্থা তথা কেন্দ্রীয় সরকারব্যবস্থা ও স্থানীয় সরকারব্যবস্থা সমাধানের দিকে নিয়ে যেতে পারে। জাতীয় ও বৈশ্বিক কাজ কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য নির্দিষ্ট থাকবে আর স্থানীয় যাবতীয় কাজ স্থানীয় সরকারের হাতে ছেড়ে দিতে হবে। সমগ্র দেশটি নগরায়ণের দিকে ধাবিত হওয়ায় পরিবেশবান্ধব ও পরিকল্পিত নগরায়ণের চিন্তা এখনই মাথায় নিতে হবে। স্থানীয় ইউনিটগুলোর সময়োপযোগী স্তরবিন্যাস করে প্রতিটি ইউনিটকে প্রজাতান্ত্রিক রূপ দিতে হবে। জেলা সরকার হবে স্থানীয় সরকারের সর্বোচ্চ স্তর।

জেলা সরকার এক হাতে নগর সরকার এবং অন্য হাতে গ্রামীণ সরকারগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে। জেলা সরকার থেকে প্রতিনিধি নিয়ে জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ সৃষ্টি করা যেতে পারে অথবা জাতীয় ও স্থানীয়তে একই সঙ্গে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে প্রতিটি গণতান্ত্রিক দলের কাছ থেকে রূপরেখা আহ্বান করা যেতে পারে। যেমন একটি দল ‘গণতান্ত্রিক জাতীয় সরকারের রূপরেখা, আরেকটি দল গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারের রূপরেখার প্রস্তাব করল- এভাবে গণতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশন, গণতান্ত্রিক আইন কমিশন, গণতান্ত্রিক বিচার বিভাগ, গণতান্ত্রিক পুলিশিংব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক বিদ্যুৎব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক শিক্ষাব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক চিকিৎসাব্যবস্থা ইত্যাদি গ্রহণ করে ব্যাপক জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি করা সম্ভব। এ দেশের প্রতিটি নাগরিক সুষ্ঠু নির্বাচন চাচ্ছে। অর্থাৎ তাদের আকাক্সক্ষায় গণতন্ত্র রয়েছে। কাজেই উপরোক্ত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা হলে জনগণ অবশ্যই স্বাগত জানাবে।

লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

৫৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

৬ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু
শরীয়তপুরে পোশাক শ্রমিকের মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন
এ রায় দেশে স্বৈরতন্ত্র রোধে মাইলফলক হয়ে থাকবে : ইসলামী আন্দোলন

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের
নির্বাচনের আগেই হাসিনাকে দেশে এনে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের দাবি সারজিসের

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে
কলাপাড়ায় অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পড়ে ৫ জন হাসপাতালে

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার
বগুড়ায় বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক দ্রব্যসহ তিনজন গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম শিশুদের হাতে শীতবস্ত্র পৌঁছে দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু
মওলানা ভাসানী মজলুম-নির্যাতিত মানুষের জন্য কাজ করেছেন : দুদু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর
প্লট বরাদ্দে জালিয়াতি : শেখ হাসিনার দুর্নীতি মামলার যুক্তিতর্ক ২৩ নভেম্বর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই
কুমিল্লায় মহাসড়কে গরুবাহী ট্রাক ছিনতাই

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর পরিবারের মাঝে উপকরণ বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন
পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক ও লেনদেন

৫১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে হত্যা মামলার দুই পলাতক আসামি গ্রেফতার

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায়ে জনমনে আতঙ্ক নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন
শেরপুরে বড় ভাইকে হত্যার দায়ে ছোট ভাইয়ের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
শাকসু নির্বাচন পেছানোর দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল
রাবির হলে ৫০ টাকার উন্নয়ন ফি বাতিল

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি
মুন্সীগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের ‌‘নো প্রমোশন, নো ওয়ার্ক’ কর্মসূচি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে