শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩

কেন্দ্রীভূত শাসন আর কতকাল!

মোশাররফ হোসেন মুসা
অনলাইন ভার্সন
কেন্দ্রীভূত শাসন আর কতকাল!

নিরপেক্ষ ও অনিরপেক্ষ নির্বাচন হয়, সরকার যায় আবার নতুন সরকার গঠিত হয়, কিন্তু কোনো সরকারই কেন্দ্রীভূত সরকারব্যবস্থা বিলোপ করে না। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, তারা গণতন্ত্রকে বুলি হিসেবে গ্রহণ করেছে, বাস্তবায়নের জন্য নয়। বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে বিএনপিসহ অন্যান্য বিরোধী দলগুলো তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি করছে। ধরা যাক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো, বিএনপি ক্ষমতায় গেল; তারা যে সরকারের বিকেন্দ্রীকরণ, স্বশাসিত স্থানীয় সরকার বাস্তবায়ন, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন গঠনসহ জনগণের ক্ষমতায়নের জন্য প্রয়োজনীয় প্রতিষ্ঠানগুলো কার্যকর করবে এর নিশ্চয়তা কোথায়! যেহেতু তারা এ পর্যন্ত কোনো ভুল স্বীকার করেনি এবং এ বিষয়ে রূপরেখাভিত্তিক কোনো কর্মসূচিও দেয়নি। বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ তোলা যায়। 

বাংলাদেশের সংবিধানে গণতন্ত্রকে রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম মূলনীতি হিসেবে গণ্য করা হলেও আমাদের সরকারব্যবস্থা অত্যন্ত কেন্দ্রীভূত। সরকারগুলো ব্রিটিশ ও পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক সরকারের উত্তরাধিকার বহন করে চলেছে। লক্ষণীয়, ভারত ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ শাসন থেকে মুক্ত হওয়ার পরই একটি গণতান্ত্রিক সংবিধানের আওতায় সে দেশের উপযোগী যুক্তরাষ্ট্রীয় কাঠামো গ্রহণ করে; তথা কেন্দ্রীয় সরকার, রাজ্য সরকার ও স্থানীয় সরকার। সেই সঙ্গে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টসহ স্বাধীন বিচার বিভাগ, স্বাধীন নির্বাচন কমিশন ও স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশনও গড়ে তোলা হয়। রাষ্ট্র পরিচালনার অন্যতম নীতি হিসেবে সেখানে বিকেন্দ্রীভূত সরকারের ধারণাকে গ্রহণ করা হয়। পরবর্তীকালে ভারতে এ নীতির প্রয়োগ ঘটিয়ে নতুন নতুন প্রদেশ গঠিত হতে দেখা যায়। সে ধারা এখনো অব্যাহত আছে। তা ছাড়া প্রদেশের অভ্যন্তরে স্থানীয় সরকারগুলোর স্বায়ত্তশাসনের বিষয়েও অগ্রাধিকার দিয়েছে দেশটি। ১৯৯৩ সালে ভারতীয় সংবিধানের তিয়াত্তরতম সংশোধনীর কথা এখানে উল্লেখ করা যেতে পারে; এটার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন প্রদেশে গড়ে উঠেছে পঞ্চায়েত ব্যবস্থা। এসবের ফলে সেখানে ক্ষমতা বহুকেন্দ্রে বিভক্ত হয়েছে আর রাজনৈতিক বিরোধ মীমাংসায় প্রাতিষ্ঠানিকভাবে নিয়ন্ত্রণ ও ভারসাম্যের পদ্ধতি গড়ে উঠেছে। 

অন্যদিকে পাকিস্তানকে এ বিষয়ে শুরু থেকেই হোঁচট খেতে দেখি। সেখানে ১৯৪৭ সালে রাষ্ট্র্র গঠিত হওয়ার পর ৯ বছর লেগেছে সংবিধান প্রণয়নের কাজে। ১৯৫৬ সালের সংবিধানে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসন খুব কমই ছিল আর স্থানীয় সরকারব্যবস্থাও ছিল ব্রিটিশ আমলের মতো। ১৯৫৮ সালে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার আগেই সামরিক শাসন জারি হলে ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান আবির্ভূত হন প্রেসিডেন্ট হিসেবে। পাকিস্তান আমলে প্রাদেশিক স্বায়ত্তশাসনের অনুপস্থিতিতে যে কেন্দ্রীভূত সরকারব্যবস্থা গড়ে ওঠে তার প্রতিবাদেই মূলত পূর্ব পাকিস্তান প্রদেশ তথা বাংলাদেশ স্বাধীনতার দিকে এগিয়ে যায়। আশা করা গিয়েছিল, স্বাধীন বাংলাদেশের সরকারগুলো কেন্দ্রীভূত সরকারের ধারণাকে পরিহার করে কেন্দ্রীয় অর্থাৎ জাতীয় সরকারের ক্ষমতাকে বিকেন্দ্রীকরণ করে ব্যতিক্রমী শাসনব্যবস্থা প্রবর্তন করবে, যা হবে জনকল্যাণমুখী। ১৯৭৫ সালে জেলা গভর্নর ব্যবস্থা প্রবর্তন করা হয়। কিন্তু ১৫ আগস্টের পটপরিবর্তনে তার বাস্তবায়ন বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৭৫ সালের মধ্য আগস্টের মর্মান্তিক ঘটনায় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নিহত হওয়ার পর যে সামরিক সরকারগুলো ক্ষমতায় এসেছে তারা যথারীতি আইয়ুব খানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে স্থানীয় সরকারের মাধ্যমে নিজেদের ক্ষমতাকে বৈধতা দানের চেষ্টা করে। 

এদিকে ১৯৯০ পরবর্তী স্বৈর শাসন-উত্তর সরকারগুলো জাতীয় ক্ষেত্রে সংসদীয় গণতন্ত্রের মাধ্যমে সংসদ সদস্যদের ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে যতটা আগ্রহী হয়েছে ততটাই অনাগ্রহী হয়েছে বিকেন্দ্রীভূত স্থানীয় সরকারব্যবস্থা প্রবর্তনে। কেন্দ্রীভূত শাসনব্যবস্থা এক পর্যায়ে ব্যক্তিকেন্দ্রিক শাসনব্যবস্থা নিয়ে আসে। যার প্রভাব তৃণমূল পর্যায়ে পড়তে দেখা যায়। বর্তমানে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন কেন্দ্র করে রাজনীতিতে যে জটিল অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য ত্রুটিযুক্ত শাসনব্যবস্থাই দায়ী। আওয়ামী লীগের বহু নেতা প্রকাশ্যেই বলছেন, বিএনপি ক্ষমতায় এলে বহু লোকের প্রাণহানি ঘটবে। অনেকে মনে করেন, জামায়াতমুক্ত বিএনপি সহনীয় কিন্তু জামায়াতযুক্ত বিএনপি ভয়ংকর। এটা ঠিক মৌলবাদী রাজনীতি কখনো গণতন্ত্র নিয়ে আসে না। উল্টোভাবে বলা যায়, অগণতান্ত্রিক রাজনীতি মৌলবাদী রাজনীতির উত্থান ঘটায়। তা ছাড়া অগণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় জবাবদিহিতা না থাকায় দলীয় সন্ত্রাসের বিস্তারসহ ব্যাপক দুর্নীতির ঘটনা ঘটে। সে জন্য জনগণের ক্ষমতায়নের স্বার্থে সর্বস্তরে গণতন্ত্র বাস্তবায়ন করতে হবে। আপাতত দুই প্রকারের সরকারব্যবস্থা তথা কেন্দ্রীয় সরকারব্যবস্থা ও স্থানীয় সরকারব্যবস্থা সমাধানের দিকে নিয়ে যেতে পারে। জাতীয় ও বৈশ্বিক কাজ কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য নির্দিষ্ট থাকবে আর স্থানীয় যাবতীয় কাজ স্থানীয় সরকারের হাতে ছেড়ে দিতে হবে। সমগ্র দেশটি নগরায়ণের দিকে ধাবিত হওয়ায় পরিবেশবান্ধব ও পরিকল্পিত নগরায়ণের চিন্তা এখনই মাথায় নিতে হবে। স্থানীয় ইউনিটগুলোর সময়োপযোগী স্তরবিন্যাস করে প্রতিটি ইউনিটকে প্রজাতান্ত্রিক রূপ দিতে হবে। জেলা সরকার হবে স্থানীয় সরকারের সর্বোচ্চ স্তর।

জেলা সরকার এক হাতে নগর সরকার এবং অন্য হাতে গ্রামীণ সরকারগুলো নিয়ন্ত্রণ করবে। জেলা সরকার থেকে প্রতিনিধি নিয়ে জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ সৃষ্টি করা যেতে পারে অথবা জাতীয় ও স্থানীয়তে একই সঙ্গে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বার্থে প্রতিটি গণতান্ত্রিক দলের কাছ থেকে রূপরেখা আহ্বান করা যেতে পারে। যেমন একটি দল ‘গণতান্ত্রিক জাতীয় সরকারের রূপরেখা, আরেকটি দল গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারের রূপরেখার প্রস্তাব করল- এভাবে গণতান্ত্রিক নির্বাচন কমিশন, গণতান্ত্রিক আইন কমিশন, গণতান্ত্রিক বিচার বিভাগ, গণতান্ত্রিক পুলিশিংব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক বিদ্যুৎব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক শিক্ষাব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক চিকিৎসাব্যবস্থা ইত্যাদি গ্রহণ করে ব্যাপক জাতীয় ঐকমত্য সৃষ্টি করা সম্ভব। এ দেশের প্রতিটি নাগরিক সুষ্ঠু নির্বাচন চাচ্ছে। অর্থাৎ তাদের আকাক্সক্ষায় গণতন্ত্র রয়েছে। কাজেই উপরোক্ত পদক্ষেপগুলো গ্রহণ করা হলে জনগণ অবশ্যই স্বাগত জানাবে।

লেখক : গণতন্ত্রায়ণ ও গণতান্ত্রিক স্থানীয় সরকারবিষয়ক গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
সুষ্ঠু নির্বাচন : সেনাবাহিনীর আরো মানোন্নয়নের সুযোগ
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন শান্তিপূর্ণ করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার : প্রধান উপদেষ্টা

এই মাত্র | জাতীয়

ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে
ফিলিস্তিনি শিশু হিন্দ রাজাব হত্যাকাণ্ডে জড়িত ইসরায়েলি সেনাদের তথ্য আইসিসিতে

৩৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

৪৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত
প্রবাসীরাই দেশ চালাচ্ছেন : সাখাওয়াত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
এনসিপির সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস
কার্গো ভিলেজে আগুন : শুক্র-শনিও খোলা থাকবে ঢাকা কাস্টমস

১৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেকসই উন্নয়নে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান
টেকসই উন্নয়নে ওআইসিভুক্ত দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে: রিজওয়ানা হাসান

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান
সিরিয়ায় ফরাসি চরমপন্থীদের বিরুদ্ধে অভিযান

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!
যুক্তরাষ্ট্রের অনুরোধে ‘গোপনে’ গাজা পর্যবেক্ষণে ব্রিটিশ সেনারা!

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস পালন
বরিশালে কবি জীবনানন্দ দাশের প্রয়াণ দিবস পালন

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় দিনব্যাপী প্লাস্টিক বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী
বগুড়ায় দিনব্যাপী প্লাস্টিক বিকল্প পণ্যের প্রদর্শনী

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদারে নেপাল রাষ্ট্রদূতের আহ্বান
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদারে নেপাল রাষ্ট্রদূতের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন গাড়ি তুলে দেওয়া হবে’
‘সড়ক থেকে ফিটনেসবিহীন গাড়ি তুলে দেওয়া হবে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক নিরাপত্তায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি
চট্টগ্রামে সড়ক নিরাপত্তায় সচেতনতামূলক কর্মসূচি

৩৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের মানুষ ভারতীয় আধিপত্যবাদ আর মেনে নেবে না: রাশেদ প্রধান
দেশের মানুষ ভারতীয় আধিপত্যবাদ আর মেনে নেবে না: রাশেদ প্রধান

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

তৃণমূলের খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিতে জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট : শামীম
তৃণমূলের খেলোয়াড়দের উৎসাহ দিতে জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট : শামীম

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক
নেতানিয়াহুর সঙ্গে মিশরের গোয়েন্দা প্রধানের বৈঠক

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত
আবারও আফগানিস্তানে দূতাবাস চালু করলো ভারত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড: আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড: আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষার্থীদের

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন
বগুড়ায় জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উদযাপন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ৫ শতাধিক কুকুর-বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা প্রদান
কলাপাড়ায় ৫ শতাধিক কুকুর-বিড়ালকে জলাতঙ্কের টিকা প্রদান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর ‘শেষ অন্ধকার’ আকাশ, যেখানে আজও তারারা কথা বলে
পৃথিবীর ‘শেষ অন্ধকার’ আকাশ, যেখানে আজও তারারা কথা বলে

৫৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা
নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও ইলিশ আহরণ করছে ভারতীয় জেলেরা : মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসচাপায় অটোরিকশার চালক নিহত
বাসচাপায় অটোরিকশার চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে ছাত্র-জনতার অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে