শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

মানব মানবতা ও মানবাধিকার

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
মানব মানবতা ও মানবাধিকার

একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল, দেশ বা পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা কত- এমন প্রশ্নের জবাব দেওয়া বা জবাব খুঁজে পাওয়া জটিল কোনো বিষয় নয়। তবে একই প্রশ্ন যদি সামান্য ঘুরিয়ে বা একটি শব্দ পরিবর্তন করে এভাবে জিজ্ঞেস করা হয় যে, ওই একই এলাকায় মানুষের সংখ্যা কত- তবে অনেকেই হয়তো চটজলদি জবাব দিতে হোঁচট খাবেন। কারণ সব মানুষই মানুষ নয়, কেউ কেউ মানুষ হয়েও অমানুষ। অথচ মোট জনসংখ্যার মধ্যে এ মানুষ ও অমানুষ উভয়ই বিদ্যমান। মানুষ আর অমানুষের সংজ্ঞা, প্রকৃতি বা উভয়ের মধ্যে পার্থক্য নিয়ে কমই আলোচনা হয়। তবে তুলনামূলক পার্থক্য খুঁজলে দেখা যাবে, মানুষের বিপরীত শব্দ যেমন অমানুষ, তেমনটা অন্য কোনো প্রাণীকুলের ক্ষেত্রে খুঁজে পাওয়া যাবে না। যেমন বানরের বিপরীতে ‘অবানর’ কিংবা সাপের বিপরীতে ‘অসাপ’ বলতে পৃথিবীতে কিছু নেই। মানুষের বিপরীতে অমানুষ কিংবা মানবিকের বিপরীতে অমানবিক এমন শব্দের উৎপত্তির কারণ নিয়ে রয়েছে মত ও মতবাদ। মানুষ, জনগণ, মানব- যে নামেই ডাকা হোক না কেন তার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মনুষ্যত্ব বা বিবেক। মানুষ যখন মনুষ্যত্ব বা বিবেকতাড়িত হয় তখন পৃথিবীতে স্বর্গ নেমে আসে। আর মনুষ্যত্ব বিসর্জন দিলেই পৃথিবীতে ঘটে নারকীয় কাণ্ড। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ ভাগে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে মানুষের তৈরি পারমাণবিক বোমা মানুষের মাধ্যমে সুপরিকল্পিতভাবে ও ঠান্ডা মাথায় নিক্ষিপ্ত হয় নিরীহ জাপানি মানুষের ওপর। এর ফলে কয়েক সেকেন্ডে প্রাণ হারায় লাখ জন আর মৃত্যুর যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকে আরও কয়েক লাখ ঝলসে যাওয়া মানুষ। আদমশুমারি অনুসারে, এ কালো অধ্যায়ের সব চরিত্রই মানুষ বা মানব! আসলেই কি তাই? এমন ঘটনার তিন বছর পর অর্থাৎ ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর প্যারিসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন পেশার মানুষের মাধ্যমে রচিত মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র অনুমোদন করে।

এ ঘোষণাপত্রে ৩০টি ধারার মাধ্যমে মানুষকে মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়, যা অনুসরণে বাধ্য জাতিসংঘের সব সদস্যরাষ্ট্র। এ ৩০টি ধারার প্রথমটিতে বলা হয়েছে- ‘সমস্ত মানুষ স্বাধীনভাবে সমান মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাদের বিবেক ও বুদ্ধি আছে। সুতরাং সকলেই একে অপরের প্রতি ভ্রাতৃত্বসুলভ মনোভাব নিয়ে আচরণ করা উচিত’।

পৃথিবীর সব দেশ ও সব সরকার যদি এ একটি মাত্র ধারা বিশ্বাস করত ও মেনে চলত তবে পৃথিবীর ইতিহাস অন্যভাবে লেখা হতো। ভিয়েতনাম, সোমালিয়া, আফগানিস্তান, সিরিয়া ও ইরাকে মার্কিন হামলা বা ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণ, আফ্রিকায় ফ্রান্সের তাণ্ডব, উইঘুরে চীনের নিপীড়ন, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞ, ইয়েমেনে সৌদির নিধনযজ্ঞ, কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণ প্রভৃতি সর্বজনীন মানবাধিকারের প্রতি স্পষ্টত বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের শামিল। গত ৮ ডিসেম্বর ১৩টি দেশের ৩৭ ব্যক্তির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছেন আফগানিস্তানের নারী শিক্ষায় বাধা দেওয়া দুজন মন্ত্রী ও চীনের উইঘুরে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর নির্যাতনের নেপথ্যে থাকা দুই চীনা কর্মকর্তাসহ অন্যান্য দেশের আরও ৩৩ জন। ঠিক একই সময়ে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনে শত সহস্র নারী-শিশুসহ অগণিত মুসলমানের মর্মস্পর্শী মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরোধী প্রস্তাব আনা হলে ভেটো দেন জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন প্রতিনিধি। এ প্রস্তাবে ব্রিটেন ভোটদানে বিরত থাকে। এর দুই দিন পর এবারের বিশ্ব মানবাধিকার দিবসের অনুষ্ঠান ও অন্যান্য কর্মসূচিতে স্বাভাবিকভাবে এমন কাগুজে ঘোষণাপত্রের কার্যক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। মানবাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষায় পশ্চিমারা কতটা ভন্ডামি করে তারই প্রমাণ মার্কিনিদের ভিসানীতি ও ভেটোনীতি। উল্লেখ্য, আজ থেকে ঠিক ৫২ বছর আগে এমন এক ডিসেম্বরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় রুখে দিতে বঙ্গোপসাগরে তাদের সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল মার্কিনিরা। একই সঙ্গে জাতিসংঘে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে বাংলাদেশকে আবারও পশ্চিম পাকিস্তানের অধীন রাখার পাঁয়তারা করেছিল মার্কিনিরা, যা ভেটো দিয়ে রুখে দেয় তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া)। সেই যুদ্ধে নৃশংসভাবে প্রাণ হারানো ৩০ লাখ বাঙালি আর সম্ভ্রমহারা ২ লাখ মা-বোনের কোনো মূল্যই ছিল না মার্কিনিদের কাছে। তাদের সমর্থন জানিয়েছিল চীন। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, বর্তমানে মার্কিনিদের মদদে ফিলিস্তিনে, রাশিয়ার মদদে ইউক্রেনে, চীনের মদদে মিয়ানমারের রাখাইনে মানুষ মরছে আর ধুলায় মিশে যাচ্ছে একের পর এক জনপদ। অথচ জাতিসংঘ প্রণীত ৩০টি ধারা বিশিষ্ট সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র আজও জাতিসংঘের দাফতরিক রং আকাশি মলাটে ও কাগজে ছাপা হয়, বিতরণ হয়, পড়ানো হয় এবং এর ওপর সভা-সমাবেশ ও সেমিনার হয়।

২০১৯ সালে বিশ্বময় মানবতা ও মানবাধিকার নিয়ে এমন ভন্ডামির কারণ অনুসন্ধান করেছেন আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মাইনেসোটার অধীনস্থ আইন বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডেভিড উইয়েস ব্রড ও প্যাট্রিক ফিননেগান। তাদের গবেষণার শিরোনাম ছিল- ‘হিউম্যান রাইটস কন্ডিশনস : হোয়াট উই নো অ্যান্ড হোয়াই ইট ম্যাটারস’, অর্থাৎ মানবাধিকার পরিস্থিতি : আমরা কী জানি এবং কেন তা ধর্তব্য বা গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন গবেষকের গবেষণাপ্রসূত ফলাফলের ভিত্তিতে তারা দাবি করেন যে, বিশ্বজুড়ে যেসব কারণে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়, তাকে চারটি ভাগে বিভক্ত করা যায়। এ চারটি ভাগ বা কারণের শিরোনাম হলো- (ক) সরকারের আচরণ ও প্রতিষ্ঠান, (খ) সশস্ত্র সংঘাত, (গ) অর্থনৈতিক কারণ, (ঘ) মনস্তাত্ত্বিক বিষয়।

একটি দেশের সরকারের ইচ্ছাই মানবাধিকার সমুন্নত কিংবা কবরস্থ করার চালিকাশক্তি। সরকারের সমালোচনা ও বিরোধিতা সহ্য বা দমননীতি, দলে ও দেশে গণতান্ত্রিক চর্চা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্রান্তিকালে বিচার বিভাগের ভূমিকা কিংবা দুর্নীতির মতো বিষয় মানবাধিকার রক্ষায় সরকারের আন্তরিকতা বা অনাগ্রহ- দুটোই প্রমাণ করে। সরকারের তিনটি স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত আইন বিভাগ যদি যথাযথ আইন প্রণয়ন করে বা অযাচিত আইন রহিত করে, শাসন বিভাগ যদি দলের বদলে জনগণের হয়ে কাজ করে আর বিচার বিভাগ যদি মানবাধিকারের প্রতি আস্থা রেখে রায় লিখতে পারে, তবেই নিশ্চিত হয় মানবাধিকার। সেই সঙ্গে শক্তিশালী ও কার্যকরী করতে হবে নির্বাচন কমিশন, অডিটর জেনারেল, দুর্নীতি দমন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, প্রেস কাউন্সিল ও মানবাধিকার কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে।

যে কোনো দেশে যদি অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঘটে এবং কোনো কারণে যদি সে দেশে সশস্ত্র সংঘাত শুরু হয় তবে সেখানে মানবাধিকারের লেশমাত্র থাকে না। আজ আফ্রিকার দেশে দেশে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের পাশাপাশি পরাশক্তির মদদে বিশ্বজুড়ে রক্তের হোলিখেলার সামনে মানুষের জীবনের মূল্য অতি তুচ্ছ। অস্ত্র উৎপাদন, গবেষণা ও ক্রয়-বিক্রয় খাতে যে অর্থ ব্যয় হয় তার একটি অংশ দিয়েই ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়া যায়।

অর্থনৈতিক বৈষম্য মানবাধিকার রক্ষায় অন্যতম অন্তরায়। পৃথিবীর বেশির ভাগ সম্পদ আজ মুষ্টিমেয় মানুষের নিয়ন্ত্রণে। যে কোনো দেশে ১ কোটি বা ১ লাখ এমনকি ১ হাজার সেরা সম্পদশালীর সম্পদ বাদ দিয়ে যদি সে দেশের মাথাপিছু আয় হিসাব করা হয়, তবে অনেকেরই মাথা ঘুরে যাবে। ২০২৪ সালে আমাদের দেশেরই ভালুকায় এমন স্কুল চালু হচ্ছে, যেখানে পড়তে গেলে বছরে নয়, প্রতি মাসে ৩ লক্ষাধিক টাকা গুনতে হবে একজন অভিভাবককে। অন্যদিকে গবেষণায় দেখা যায়, ব্যবহার উপযোগী টয়লেট না থাকায় সকাল থেকে পানি না খেয়ে এবং প্রস্রাব পেটে জমিয়ে দিন কাটায় বহু গার্লস স্কুল-কলেজ এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা, যার ফলে তাদের নানাবিধ শারীরিক সমস্যা হচ্ছে। এমন অর্থনৈতিক বৈষম্যের মাঝে মানবাধিকার খোঁজাটাই অর্থহীন।

অধ্যাপক ডেভিস উইয়েস ব্রড চতুর্থ বা শেষ কারণ হিসেবে তুলে ধরেছেন মনস্তাত্ত্বিক সমস্যাকে। বহু আগে কবিগুরু লিখেছেন- ‘এই জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি’। বর্তমান জমানার রাজারা কেবল কাঙালের ধনই নয়, চুরি করেন তার রাজনৈতিক, সামাজিক এমনকি বেঁচে থাকার অধিকার। আগেকার রাজারা মসনদ কণ্টকমুক্ত রাখতে সহোদর ভাইকে সরিয়ে দিতে চাইতেন।

বর্তমান শাসকরাও তেমনি বিরোধী শক্তিকে নিঃশেষ করে নিজ ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে চান। যে দেশে একুশে আগস্ট ঘটে, সে দেশে বিরোধী দল করাটাকেই অনেকে বোকামি ভাবেন।

১৯৯৭ সালে বুকার পুরস্কারপ্রাপ্ত বই ‘গড অব স্মল থিংস’- এর লেখিকা অরুন্ধতী রায় রাজনীতি, মানবতা, মানবাধিকার, যুদ্ধ ও সাম্রাজ্যবাদের ওপর বহু প্রবন্ধ লিখেছেন। ‘ওয়ার টক’ প্রবন্ধে বিশ্বে চলমান বৈষম্য ও অনাচারের পরিণতি প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন- ‘আরেকটি পৃথিবী কেবল সম্ভবই নয়, সে (নতুন পৃথিবী) তার পথ ধরে এগিয়ে আসছে। নীরব দিনে আমি তার শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ শুনি’। আর নীরবতাই যেসব সমস্যার সমাধান নয়, তা বোঝাতে মার্কিন কবি ও সামাজিক ন্যায়বিচার আন্দোলনের কর্মী ও কবি অদ্রি লর্ডি লিখেছেন ‘আমার নীরবতা আমাকে রক্ষা করেনি, তোমার নীরবতাও তোমাকে রক্ষা করবে না’।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৯ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা
অতিমাত্রায় প্রক্রিয়াজাত করা খাবারের ঝুঁকি, গবেষকদের সতর্কবার্তা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন