শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

মানব মানবতা ও মানবাধিকার

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
মানব মানবতা ও মানবাধিকার

একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল, দেশ বা পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা কত- এমন প্রশ্নের জবাব দেওয়া বা জবাব খুঁজে পাওয়া জটিল কোনো বিষয় নয়। তবে একই প্রশ্ন যদি সামান্য ঘুরিয়ে বা একটি শব্দ পরিবর্তন করে এভাবে জিজ্ঞেস করা হয় যে, ওই একই এলাকায় মানুষের সংখ্যা কত- তবে অনেকেই হয়তো চটজলদি জবাব দিতে হোঁচট খাবেন। কারণ সব মানুষই মানুষ নয়, কেউ কেউ মানুষ হয়েও অমানুষ। অথচ মোট জনসংখ্যার মধ্যে এ মানুষ ও অমানুষ উভয়ই বিদ্যমান। মানুষ আর অমানুষের সংজ্ঞা, প্রকৃতি বা উভয়ের মধ্যে পার্থক্য নিয়ে কমই আলোচনা হয়। তবে তুলনামূলক পার্থক্য খুঁজলে দেখা যাবে, মানুষের বিপরীত শব্দ যেমন অমানুষ, তেমনটা অন্য কোনো প্রাণীকুলের ক্ষেত্রে খুঁজে পাওয়া যাবে না। যেমন বানরের বিপরীতে ‘অবানর’ কিংবা সাপের বিপরীতে ‘অসাপ’ বলতে পৃথিবীতে কিছু নেই। মানুষের বিপরীতে অমানুষ কিংবা মানবিকের বিপরীতে অমানবিক এমন শব্দের উৎপত্তির কারণ নিয়ে রয়েছে মত ও মতবাদ। মানুষ, জনগণ, মানব- যে নামেই ডাকা হোক না কেন তার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মনুষ্যত্ব বা বিবেক। মানুষ যখন মনুষ্যত্ব বা বিবেকতাড়িত হয় তখন পৃথিবীতে স্বর্গ নেমে আসে। আর মনুষ্যত্ব বিসর্জন দিলেই পৃথিবীতে ঘটে নারকীয় কাণ্ড। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ ভাগে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে মানুষের তৈরি পারমাণবিক বোমা মানুষের মাধ্যমে সুপরিকল্পিতভাবে ও ঠান্ডা মাথায় নিক্ষিপ্ত হয় নিরীহ জাপানি মানুষের ওপর। এর ফলে কয়েক সেকেন্ডে প্রাণ হারায় লাখ জন আর মৃত্যুর যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকে আরও কয়েক লাখ ঝলসে যাওয়া মানুষ। আদমশুমারি অনুসারে, এ কালো অধ্যায়ের সব চরিত্রই মানুষ বা মানব! আসলেই কি তাই? এমন ঘটনার তিন বছর পর অর্থাৎ ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর প্যারিসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন পেশার মানুষের মাধ্যমে রচিত মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র অনুমোদন করে।

এ ঘোষণাপত্রে ৩০টি ধারার মাধ্যমে মানুষকে মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়, যা অনুসরণে বাধ্য জাতিসংঘের সব সদস্যরাষ্ট্র। এ ৩০টি ধারার প্রথমটিতে বলা হয়েছে- ‘সমস্ত মানুষ স্বাধীনভাবে সমান মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাদের বিবেক ও বুদ্ধি আছে। সুতরাং সকলেই একে অপরের প্রতি ভ্রাতৃত্বসুলভ মনোভাব নিয়ে আচরণ করা উচিত’।

পৃথিবীর সব দেশ ও সব সরকার যদি এ একটি মাত্র ধারা বিশ্বাস করত ও মেনে চলত তবে পৃথিবীর ইতিহাস অন্যভাবে লেখা হতো। ভিয়েতনাম, সোমালিয়া, আফগানিস্তান, সিরিয়া ও ইরাকে মার্কিন হামলা বা ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণ, আফ্রিকায় ফ্রান্সের তাণ্ডব, উইঘুরে চীনের নিপীড়ন, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞ, ইয়েমেনে সৌদির নিধনযজ্ঞ, কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণ প্রভৃতি সর্বজনীন মানবাধিকারের প্রতি স্পষ্টত বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের শামিল। গত ৮ ডিসেম্বর ১৩টি দেশের ৩৭ ব্যক্তির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছেন আফগানিস্তানের নারী শিক্ষায় বাধা দেওয়া দুজন মন্ত্রী ও চীনের উইঘুরে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর নির্যাতনের নেপথ্যে থাকা দুই চীনা কর্মকর্তাসহ অন্যান্য দেশের আরও ৩৩ জন। ঠিক একই সময়ে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনে শত সহস্র নারী-শিশুসহ অগণিত মুসলমানের মর্মস্পর্শী মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরোধী প্রস্তাব আনা হলে ভেটো দেন জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন প্রতিনিধি। এ প্রস্তাবে ব্রিটেন ভোটদানে বিরত থাকে। এর দুই দিন পর এবারের বিশ্ব মানবাধিকার দিবসের অনুষ্ঠান ও অন্যান্য কর্মসূচিতে স্বাভাবিকভাবে এমন কাগুজে ঘোষণাপত্রের কার্যক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। মানবাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষায় পশ্চিমারা কতটা ভন্ডামি করে তারই প্রমাণ মার্কিনিদের ভিসানীতি ও ভেটোনীতি। উল্লেখ্য, আজ থেকে ঠিক ৫২ বছর আগে এমন এক ডিসেম্বরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় রুখে দিতে বঙ্গোপসাগরে তাদের সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল মার্কিনিরা। একই সঙ্গে জাতিসংঘে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে বাংলাদেশকে আবারও পশ্চিম পাকিস্তানের অধীন রাখার পাঁয়তারা করেছিল মার্কিনিরা, যা ভেটো দিয়ে রুখে দেয় তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া)। সেই যুদ্ধে নৃশংসভাবে প্রাণ হারানো ৩০ লাখ বাঙালি আর সম্ভ্রমহারা ২ লাখ মা-বোনের কোনো মূল্যই ছিল না মার্কিনিদের কাছে। তাদের সমর্থন জানিয়েছিল চীন। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, বর্তমানে মার্কিনিদের মদদে ফিলিস্তিনে, রাশিয়ার মদদে ইউক্রেনে, চীনের মদদে মিয়ানমারের রাখাইনে মানুষ মরছে আর ধুলায় মিশে যাচ্ছে একের পর এক জনপদ। অথচ জাতিসংঘ প্রণীত ৩০টি ধারা বিশিষ্ট সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র আজও জাতিসংঘের দাফতরিক রং আকাশি মলাটে ও কাগজে ছাপা হয়, বিতরণ হয়, পড়ানো হয় এবং এর ওপর সভা-সমাবেশ ও সেমিনার হয়।

২০১৯ সালে বিশ্বময় মানবতা ও মানবাধিকার নিয়ে এমন ভন্ডামির কারণ অনুসন্ধান করেছেন আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মাইনেসোটার অধীনস্থ আইন বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডেভিড উইয়েস ব্রড ও প্যাট্রিক ফিননেগান। তাদের গবেষণার শিরোনাম ছিল- ‘হিউম্যান রাইটস কন্ডিশনস : হোয়াট উই নো অ্যান্ড হোয়াই ইট ম্যাটারস’, অর্থাৎ মানবাধিকার পরিস্থিতি : আমরা কী জানি এবং কেন তা ধর্তব্য বা গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন গবেষকের গবেষণাপ্রসূত ফলাফলের ভিত্তিতে তারা দাবি করেন যে, বিশ্বজুড়ে যেসব কারণে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়, তাকে চারটি ভাগে বিভক্ত করা যায়। এ চারটি ভাগ বা কারণের শিরোনাম হলো- (ক) সরকারের আচরণ ও প্রতিষ্ঠান, (খ) সশস্ত্র সংঘাত, (গ) অর্থনৈতিক কারণ, (ঘ) মনস্তাত্ত্বিক বিষয়।

একটি দেশের সরকারের ইচ্ছাই মানবাধিকার সমুন্নত কিংবা কবরস্থ করার চালিকাশক্তি। সরকারের সমালোচনা ও বিরোধিতা সহ্য বা দমননীতি, দলে ও দেশে গণতান্ত্রিক চর্চা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্রান্তিকালে বিচার বিভাগের ভূমিকা কিংবা দুর্নীতির মতো বিষয় মানবাধিকার রক্ষায় সরকারের আন্তরিকতা বা অনাগ্রহ- দুটোই প্রমাণ করে। সরকারের তিনটি স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত আইন বিভাগ যদি যথাযথ আইন প্রণয়ন করে বা অযাচিত আইন রহিত করে, শাসন বিভাগ যদি দলের বদলে জনগণের হয়ে কাজ করে আর বিচার বিভাগ যদি মানবাধিকারের প্রতি আস্থা রেখে রায় লিখতে পারে, তবেই নিশ্চিত হয় মানবাধিকার। সেই সঙ্গে শক্তিশালী ও কার্যকরী করতে হবে নির্বাচন কমিশন, অডিটর জেনারেল, দুর্নীতি দমন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, প্রেস কাউন্সিল ও মানবাধিকার কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে।

যে কোনো দেশে যদি অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঘটে এবং কোনো কারণে যদি সে দেশে সশস্ত্র সংঘাত শুরু হয় তবে সেখানে মানবাধিকারের লেশমাত্র থাকে না। আজ আফ্রিকার দেশে দেশে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের পাশাপাশি পরাশক্তির মদদে বিশ্বজুড়ে রক্তের হোলিখেলার সামনে মানুষের জীবনের মূল্য অতি তুচ্ছ। অস্ত্র উৎপাদন, গবেষণা ও ক্রয়-বিক্রয় খাতে যে অর্থ ব্যয় হয় তার একটি অংশ দিয়েই ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়া যায়।

অর্থনৈতিক বৈষম্য মানবাধিকার রক্ষায় অন্যতম অন্তরায়। পৃথিবীর বেশির ভাগ সম্পদ আজ মুষ্টিমেয় মানুষের নিয়ন্ত্রণে। যে কোনো দেশে ১ কোটি বা ১ লাখ এমনকি ১ হাজার সেরা সম্পদশালীর সম্পদ বাদ দিয়ে যদি সে দেশের মাথাপিছু আয় হিসাব করা হয়, তবে অনেকেরই মাথা ঘুরে যাবে। ২০২৪ সালে আমাদের দেশেরই ভালুকায় এমন স্কুল চালু হচ্ছে, যেখানে পড়তে গেলে বছরে নয়, প্রতি মাসে ৩ লক্ষাধিক টাকা গুনতে হবে একজন অভিভাবককে। অন্যদিকে গবেষণায় দেখা যায়, ব্যবহার উপযোগী টয়লেট না থাকায় সকাল থেকে পানি না খেয়ে এবং প্রস্রাব পেটে জমিয়ে দিন কাটায় বহু গার্লস স্কুল-কলেজ এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা, যার ফলে তাদের নানাবিধ শারীরিক সমস্যা হচ্ছে। এমন অর্থনৈতিক বৈষম্যের মাঝে মানবাধিকার খোঁজাটাই অর্থহীন।

অধ্যাপক ডেভিস উইয়েস ব্রড চতুর্থ বা শেষ কারণ হিসেবে তুলে ধরেছেন মনস্তাত্ত্বিক সমস্যাকে। বহু আগে কবিগুরু লিখেছেন- ‘এই জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি’। বর্তমান জমানার রাজারা কেবল কাঙালের ধনই নয়, চুরি করেন তার রাজনৈতিক, সামাজিক এমনকি বেঁচে থাকার অধিকার। আগেকার রাজারা মসনদ কণ্টকমুক্ত রাখতে সহোদর ভাইকে সরিয়ে দিতে চাইতেন।

বর্তমান শাসকরাও তেমনি বিরোধী শক্তিকে নিঃশেষ করে নিজ ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে চান। যে দেশে একুশে আগস্ট ঘটে, সে দেশে বিরোধী দল করাটাকেই অনেকে বোকামি ভাবেন।

১৯৯৭ সালে বুকার পুরস্কারপ্রাপ্ত বই ‘গড অব স্মল থিংস’- এর লেখিকা অরুন্ধতী রায় রাজনীতি, মানবতা, মানবাধিকার, যুদ্ধ ও সাম্রাজ্যবাদের ওপর বহু প্রবন্ধ লিখেছেন। ‘ওয়ার টক’ প্রবন্ধে বিশ্বে চলমান বৈষম্য ও অনাচারের পরিণতি প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন- ‘আরেকটি পৃথিবী কেবল সম্ভবই নয়, সে (নতুন পৃথিবী) তার পথ ধরে এগিয়ে আসছে। নীরব দিনে আমি তার শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ শুনি’। আর নীরবতাই যেসব সমস্যার সমাধান নয়, তা বোঝাতে মার্কিন কবি ও সামাজিক ন্যায়বিচার আন্দোলনের কর্মী ও কবি অদ্রি লর্ডি লিখেছেন ‘আমার নীরবতা আমাকে রক্ষা করেনি, তোমার নীরবতাও তোমাকে রক্ষা করবে না’।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সর্বশেষ খবর
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল
সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সহায়তায় গাইলেন বাপ্পা মজুমদার ও কোনাল

এই মাত্র | শোবিজ

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা
নবীনগরে শিক্ষার্থীদের সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আলোচনা সভা

১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর
নগদ টাকার লেনদেন কমাতে পারলে দুর্নীতি কমে আসবে: গভর্নর

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি
প্রথমবারের মতো ভাড়াটিয়া-বাড়িমালিকদের নিয়ে বসছে ডিএনসিসি

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে অভিনেত্রী শান্তা ইসলামের সঙ্গে কথোপকথন

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের ভূমিকম্পে করণীয় বিষয়ে মতবিনিময় সভা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান
বেশ কয়েকজন কমান্ডারকে বরখাস্ত করলেন ইসরায়েলি সেনাপ্রধান

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক
বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অঞ্চল হবে দক্ষিণ এশিয়া: বিশ্বব্যাংক

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি
সাক্ষী না আসায় পিছিয়েছে আবু সাঈদ হত্যা মামলার শুনানি

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?
ভারতের নতুন প্রধান বিচারপতি কে এই সূর্য কান্ত?

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল
প্রোটিয়াদের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজেও অনিশ্চিত শুভমান গিল

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ
তাজরিন ট্র্যাজেডির ১৩ বছর পূর্তি, ফুলেল শ্রদ্ধায় স্মরণ

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব
৭৫ দেশের ২৫০টি সিনেমা নিয়ে ঢাকায় উৎসব

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি
তিন আর্জেন্টাইনের দাপটে ফাইনালে মায়ামি

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রস্তাব সংশোধন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩
চোর সন্দেহে গণপিটুনীতে যুবক নিহত, আহত ৩

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত
সিডনিতে সাবেক এআইইউবিয়ানদের গ্র্যান্ড রিইউনিয়ন অনুষ্ঠিত

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন
জামিন পেলেন ঢাবি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কার্জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত
রাজধানীতে প্রাইভেটকার ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
বাউফলে জাল দলিল তৈরির দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা