শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

মানব মানবতা ও মানবাধিকার

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
মানব মানবতা ও মানবাধিকার

একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল, দেশ বা পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা কত- এমন প্রশ্নের জবাব দেওয়া বা জবাব খুঁজে পাওয়া জটিল কোনো বিষয় নয়। তবে একই প্রশ্ন যদি সামান্য ঘুরিয়ে বা একটি শব্দ পরিবর্তন করে এভাবে জিজ্ঞেস করা হয় যে, ওই একই এলাকায় মানুষের সংখ্যা কত- তবে অনেকেই হয়তো চটজলদি জবাব দিতে হোঁচট খাবেন। কারণ সব মানুষই মানুষ নয়, কেউ কেউ মানুষ হয়েও অমানুষ। অথচ মোট জনসংখ্যার মধ্যে এ মানুষ ও অমানুষ উভয়ই বিদ্যমান। মানুষ আর অমানুষের সংজ্ঞা, প্রকৃতি বা উভয়ের মধ্যে পার্থক্য নিয়ে কমই আলোচনা হয়। তবে তুলনামূলক পার্থক্য খুঁজলে দেখা যাবে, মানুষের বিপরীত শব্দ যেমন অমানুষ, তেমনটা অন্য কোনো প্রাণীকুলের ক্ষেত্রে খুঁজে পাওয়া যাবে না। যেমন বানরের বিপরীতে ‘অবানর’ কিংবা সাপের বিপরীতে ‘অসাপ’ বলতে পৃথিবীতে কিছু নেই। মানুষের বিপরীতে অমানুষ কিংবা মানবিকের বিপরীতে অমানবিক এমন শব্দের উৎপত্তির কারণ নিয়ে রয়েছে মত ও মতবাদ। মানুষ, জনগণ, মানব- যে নামেই ডাকা হোক না কেন তার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মনুষ্যত্ব বা বিবেক। মানুষ যখন মনুষ্যত্ব বা বিবেকতাড়িত হয় তখন পৃথিবীতে স্বর্গ নেমে আসে। আর মনুষ্যত্ব বিসর্জন দিলেই পৃথিবীতে ঘটে নারকীয় কাণ্ড। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ ভাগে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে মানুষের তৈরি পারমাণবিক বোমা মানুষের মাধ্যমে সুপরিকল্পিতভাবে ও ঠান্ডা মাথায় নিক্ষিপ্ত হয় নিরীহ জাপানি মানুষের ওপর। এর ফলে কয়েক সেকেন্ডে প্রাণ হারায় লাখ জন আর মৃত্যুর যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকে আরও কয়েক লাখ ঝলসে যাওয়া মানুষ। আদমশুমারি অনুসারে, এ কালো অধ্যায়ের সব চরিত্রই মানুষ বা মানব! আসলেই কি তাই? এমন ঘটনার তিন বছর পর অর্থাৎ ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর প্যারিসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন পেশার মানুষের মাধ্যমে রচিত মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র অনুমোদন করে।

এ ঘোষণাপত্রে ৩০টি ধারার মাধ্যমে মানুষকে মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়, যা অনুসরণে বাধ্য জাতিসংঘের সব সদস্যরাষ্ট্র। এ ৩০টি ধারার প্রথমটিতে বলা হয়েছে- ‘সমস্ত মানুষ স্বাধীনভাবে সমান মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাদের বিবেক ও বুদ্ধি আছে। সুতরাং সকলেই একে অপরের প্রতি ভ্রাতৃত্বসুলভ মনোভাব নিয়ে আচরণ করা উচিত’।

পৃথিবীর সব দেশ ও সব সরকার যদি এ একটি মাত্র ধারা বিশ্বাস করত ও মেনে চলত তবে পৃথিবীর ইতিহাস অন্যভাবে লেখা হতো। ভিয়েতনাম, সোমালিয়া, আফগানিস্তান, সিরিয়া ও ইরাকে মার্কিন হামলা বা ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণ, আফ্রিকায় ফ্রান্সের তাণ্ডব, উইঘুরে চীনের নিপীড়ন, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞ, ইয়েমেনে সৌদির নিধনযজ্ঞ, কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণ প্রভৃতি সর্বজনীন মানবাধিকারের প্রতি স্পষ্টত বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের শামিল। গত ৮ ডিসেম্বর ১৩টি দেশের ৩৭ ব্যক্তির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছেন আফগানিস্তানের নারী শিক্ষায় বাধা দেওয়া দুজন মন্ত্রী ও চীনের উইঘুরে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর নির্যাতনের নেপথ্যে থাকা দুই চীনা কর্মকর্তাসহ অন্যান্য দেশের আরও ৩৩ জন। ঠিক একই সময়ে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনে শত সহস্র নারী-শিশুসহ অগণিত মুসলমানের মর্মস্পর্শী মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরোধী প্রস্তাব আনা হলে ভেটো দেন জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন প্রতিনিধি। এ প্রস্তাবে ব্রিটেন ভোটদানে বিরত থাকে। এর দুই দিন পর এবারের বিশ্ব মানবাধিকার দিবসের অনুষ্ঠান ও অন্যান্য কর্মসূচিতে স্বাভাবিকভাবে এমন কাগুজে ঘোষণাপত্রের কার্যক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। মানবাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষায় পশ্চিমারা কতটা ভন্ডামি করে তারই প্রমাণ মার্কিনিদের ভিসানীতি ও ভেটোনীতি। উল্লেখ্য, আজ থেকে ঠিক ৫২ বছর আগে এমন এক ডিসেম্বরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় রুখে দিতে বঙ্গোপসাগরে তাদের সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল মার্কিনিরা। একই সঙ্গে জাতিসংঘে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে বাংলাদেশকে আবারও পশ্চিম পাকিস্তানের অধীন রাখার পাঁয়তারা করেছিল মার্কিনিরা, যা ভেটো দিয়ে রুখে দেয় তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া)। সেই যুদ্ধে নৃশংসভাবে প্রাণ হারানো ৩০ লাখ বাঙালি আর সম্ভ্রমহারা ২ লাখ মা-বোনের কোনো মূল্যই ছিল না মার্কিনিদের কাছে। তাদের সমর্থন জানিয়েছিল চীন। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, বর্তমানে মার্কিনিদের মদদে ফিলিস্তিনে, রাশিয়ার মদদে ইউক্রেনে, চীনের মদদে মিয়ানমারের রাখাইনে মানুষ মরছে আর ধুলায় মিশে যাচ্ছে একের পর এক জনপদ। অথচ জাতিসংঘ প্রণীত ৩০টি ধারা বিশিষ্ট সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র আজও জাতিসংঘের দাফতরিক রং আকাশি মলাটে ও কাগজে ছাপা হয়, বিতরণ হয়, পড়ানো হয় এবং এর ওপর সভা-সমাবেশ ও সেমিনার হয়।

২০১৯ সালে বিশ্বময় মানবতা ও মানবাধিকার নিয়ে এমন ভন্ডামির কারণ অনুসন্ধান করেছেন আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মাইনেসোটার অধীনস্থ আইন বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডেভিড উইয়েস ব্রড ও প্যাট্রিক ফিননেগান। তাদের গবেষণার শিরোনাম ছিল- ‘হিউম্যান রাইটস কন্ডিশনস : হোয়াট উই নো অ্যান্ড হোয়াই ইট ম্যাটারস’, অর্থাৎ মানবাধিকার পরিস্থিতি : আমরা কী জানি এবং কেন তা ধর্তব্য বা গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন গবেষকের গবেষণাপ্রসূত ফলাফলের ভিত্তিতে তারা দাবি করেন যে, বিশ্বজুড়ে যেসব কারণে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়, তাকে চারটি ভাগে বিভক্ত করা যায়। এ চারটি ভাগ বা কারণের শিরোনাম হলো- (ক) সরকারের আচরণ ও প্রতিষ্ঠান, (খ) সশস্ত্র সংঘাত, (গ) অর্থনৈতিক কারণ, (ঘ) মনস্তাত্ত্বিক বিষয়।

একটি দেশের সরকারের ইচ্ছাই মানবাধিকার সমুন্নত কিংবা কবরস্থ করার চালিকাশক্তি। সরকারের সমালোচনা ও বিরোধিতা সহ্য বা দমননীতি, দলে ও দেশে গণতান্ত্রিক চর্চা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্রান্তিকালে বিচার বিভাগের ভূমিকা কিংবা দুর্নীতির মতো বিষয় মানবাধিকার রক্ষায় সরকারের আন্তরিকতা বা অনাগ্রহ- দুটোই প্রমাণ করে। সরকারের তিনটি স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত আইন বিভাগ যদি যথাযথ আইন প্রণয়ন করে বা অযাচিত আইন রহিত করে, শাসন বিভাগ যদি দলের বদলে জনগণের হয়ে কাজ করে আর বিচার বিভাগ যদি মানবাধিকারের প্রতি আস্থা রেখে রায় লিখতে পারে, তবেই নিশ্চিত হয় মানবাধিকার। সেই সঙ্গে শক্তিশালী ও কার্যকরী করতে হবে নির্বাচন কমিশন, অডিটর জেনারেল, দুর্নীতি দমন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, প্রেস কাউন্সিল ও মানবাধিকার কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে।

যে কোনো দেশে যদি অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঘটে এবং কোনো কারণে যদি সে দেশে সশস্ত্র সংঘাত শুরু হয় তবে সেখানে মানবাধিকারের লেশমাত্র থাকে না। আজ আফ্রিকার দেশে দেশে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের পাশাপাশি পরাশক্তির মদদে বিশ্বজুড়ে রক্তের হোলিখেলার সামনে মানুষের জীবনের মূল্য অতি তুচ্ছ। অস্ত্র উৎপাদন, গবেষণা ও ক্রয়-বিক্রয় খাতে যে অর্থ ব্যয় হয় তার একটি অংশ দিয়েই ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়া যায়।

অর্থনৈতিক বৈষম্য মানবাধিকার রক্ষায় অন্যতম অন্তরায়। পৃথিবীর বেশির ভাগ সম্পদ আজ মুষ্টিমেয় মানুষের নিয়ন্ত্রণে। যে কোনো দেশে ১ কোটি বা ১ লাখ এমনকি ১ হাজার সেরা সম্পদশালীর সম্পদ বাদ দিয়ে যদি সে দেশের মাথাপিছু আয় হিসাব করা হয়, তবে অনেকেরই মাথা ঘুরে যাবে। ২০২৪ সালে আমাদের দেশেরই ভালুকায় এমন স্কুল চালু হচ্ছে, যেখানে পড়তে গেলে বছরে নয়, প্রতি মাসে ৩ লক্ষাধিক টাকা গুনতে হবে একজন অভিভাবককে। অন্যদিকে গবেষণায় দেখা যায়, ব্যবহার উপযোগী টয়লেট না থাকায় সকাল থেকে পানি না খেয়ে এবং প্রস্রাব পেটে জমিয়ে দিন কাটায় বহু গার্লস স্কুল-কলেজ এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা, যার ফলে তাদের নানাবিধ শারীরিক সমস্যা হচ্ছে। এমন অর্থনৈতিক বৈষম্যের মাঝে মানবাধিকার খোঁজাটাই অর্থহীন।

অধ্যাপক ডেভিস উইয়েস ব্রড চতুর্থ বা শেষ কারণ হিসেবে তুলে ধরেছেন মনস্তাত্ত্বিক সমস্যাকে। বহু আগে কবিগুরু লিখেছেন- ‘এই জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি’। বর্তমান জমানার রাজারা কেবল কাঙালের ধনই নয়, চুরি করেন তার রাজনৈতিক, সামাজিক এমনকি বেঁচে থাকার অধিকার। আগেকার রাজারা মসনদ কণ্টকমুক্ত রাখতে সহোদর ভাইকে সরিয়ে দিতে চাইতেন।

বর্তমান শাসকরাও তেমনি বিরোধী শক্তিকে নিঃশেষ করে নিজ ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে চান। যে দেশে একুশে আগস্ট ঘটে, সে দেশে বিরোধী দল করাটাকেই অনেকে বোকামি ভাবেন।

১৯৯৭ সালে বুকার পুরস্কারপ্রাপ্ত বই ‘গড অব স্মল থিংস’- এর লেখিকা অরুন্ধতী রায় রাজনীতি, মানবতা, মানবাধিকার, যুদ্ধ ও সাম্রাজ্যবাদের ওপর বহু প্রবন্ধ লিখেছেন। ‘ওয়ার টক’ প্রবন্ধে বিশ্বে চলমান বৈষম্য ও অনাচারের পরিণতি প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন- ‘আরেকটি পৃথিবী কেবল সম্ভবই নয়, সে (নতুন পৃথিবী) তার পথ ধরে এগিয়ে আসছে। নীরব দিনে আমি তার শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ শুনি’। আর নীরবতাই যেসব সমস্যার সমাধান নয়, তা বোঝাতে মার্কিন কবি ও সামাজিক ন্যায়বিচার আন্দোলনের কর্মী ও কবি অদ্রি লর্ডি লিখেছেন ‘আমার নীরবতা আমাকে রক্ষা করেনি, তোমার নীরবতাও তোমাকে রক্ষা করবে না’।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন