শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

মানব মানবতা ও মানবাধিকার

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
মানব মানবতা ও মানবাধিকার

একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল, দেশ বা পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা কত- এমন প্রশ্নের জবাব দেওয়া বা জবাব খুঁজে পাওয়া জটিল কোনো বিষয় নয়। তবে একই প্রশ্ন যদি সামান্য ঘুরিয়ে বা একটি শব্দ পরিবর্তন করে এভাবে জিজ্ঞেস করা হয় যে, ওই একই এলাকায় মানুষের সংখ্যা কত- তবে অনেকেই হয়তো চটজলদি জবাব দিতে হোঁচট খাবেন। কারণ সব মানুষই মানুষ নয়, কেউ কেউ মানুষ হয়েও অমানুষ। অথচ মোট জনসংখ্যার মধ্যে এ মানুষ ও অমানুষ উভয়ই বিদ্যমান। মানুষ আর অমানুষের সংজ্ঞা, প্রকৃতি বা উভয়ের মধ্যে পার্থক্য নিয়ে কমই আলোচনা হয়। তবে তুলনামূলক পার্থক্য খুঁজলে দেখা যাবে, মানুষের বিপরীত শব্দ যেমন অমানুষ, তেমনটা অন্য কোনো প্রাণীকুলের ক্ষেত্রে খুঁজে পাওয়া যাবে না। যেমন বানরের বিপরীতে ‘অবানর’ কিংবা সাপের বিপরীতে ‘অসাপ’ বলতে পৃথিবীতে কিছু নেই। মানুষের বিপরীতে অমানুষ কিংবা মানবিকের বিপরীতে অমানবিক এমন শব্দের উৎপত্তির কারণ নিয়ে রয়েছে মত ও মতবাদ। মানুষ, জনগণ, মানব- যে নামেই ডাকা হোক না কেন তার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মনুষ্যত্ব বা বিবেক। মানুষ যখন মনুষ্যত্ব বা বিবেকতাড়িত হয় তখন পৃথিবীতে স্বর্গ নেমে আসে। আর মনুষ্যত্ব বিসর্জন দিলেই পৃথিবীতে ঘটে নারকীয় কাণ্ড। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ ভাগে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে মানুষের তৈরি পারমাণবিক বোমা মানুষের মাধ্যমে সুপরিকল্পিতভাবে ও ঠান্ডা মাথায় নিক্ষিপ্ত হয় নিরীহ জাপানি মানুষের ওপর। এর ফলে কয়েক সেকেন্ডে প্রাণ হারায় লাখ জন আর মৃত্যুর যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকে আরও কয়েক লাখ ঝলসে যাওয়া মানুষ। আদমশুমারি অনুসারে, এ কালো অধ্যায়ের সব চরিত্রই মানুষ বা মানব! আসলেই কি তাই? এমন ঘটনার তিন বছর পর অর্থাৎ ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর প্যারিসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন পেশার মানুষের মাধ্যমে রচিত মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র অনুমোদন করে।

এ ঘোষণাপত্রে ৩০টি ধারার মাধ্যমে মানুষকে মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়, যা অনুসরণে বাধ্য জাতিসংঘের সব সদস্যরাষ্ট্র। এ ৩০টি ধারার প্রথমটিতে বলা হয়েছে- ‘সমস্ত মানুষ স্বাধীনভাবে সমান মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাদের বিবেক ও বুদ্ধি আছে। সুতরাং সকলেই একে অপরের প্রতি ভ্রাতৃত্বসুলভ মনোভাব নিয়ে আচরণ করা উচিত’।

পৃথিবীর সব দেশ ও সব সরকার যদি এ একটি মাত্র ধারা বিশ্বাস করত ও মেনে চলত তবে পৃথিবীর ইতিহাস অন্যভাবে লেখা হতো। ভিয়েতনাম, সোমালিয়া, আফগানিস্তান, সিরিয়া ও ইরাকে মার্কিন হামলা বা ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণ, আফ্রিকায় ফ্রান্সের তাণ্ডব, উইঘুরে চীনের নিপীড়ন, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞ, ইয়েমেনে সৌদির নিধনযজ্ঞ, কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণ প্রভৃতি সর্বজনীন মানবাধিকারের প্রতি স্পষ্টত বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের শামিল। গত ৮ ডিসেম্বর ১৩টি দেশের ৩৭ ব্যক্তির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছেন আফগানিস্তানের নারী শিক্ষায় বাধা দেওয়া দুজন মন্ত্রী ও চীনের উইঘুরে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর নির্যাতনের নেপথ্যে থাকা দুই চীনা কর্মকর্তাসহ অন্যান্য দেশের আরও ৩৩ জন। ঠিক একই সময়ে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনে শত সহস্র নারী-শিশুসহ অগণিত মুসলমানের মর্মস্পর্শী মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরোধী প্রস্তাব আনা হলে ভেটো দেন জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন প্রতিনিধি। এ প্রস্তাবে ব্রিটেন ভোটদানে বিরত থাকে। এর দুই দিন পর এবারের বিশ্ব মানবাধিকার দিবসের অনুষ্ঠান ও অন্যান্য কর্মসূচিতে স্বাভাবিকভাবে এমন কাগুজে ঘোষণাপত্রের কার্যক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। মানবাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষায় পশ্চিমারা কতটা ভন্ডামি করে তারই প্রমাণ মার্কিনিদের ভিসানীতি ও ভেটোনীতি। উল্লেখ্য, আজ থেকে ঠিক ৫২ বছর আগে এমন এক ডিসেম্বরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় রুখে দিতে বঙ্গোপসাগরে তাদের সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল মার্কিনিরা। একই সঙ্গে জাতিসংঘে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে বাংলাদেশকে আবারও পশ্চিম পাকিস্তানের অধীন রাখার পাঁয়তারা করেছিল মার্কিনিরা, যা ভেটো দিয়ে রুখে দেয় তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া)। সেই যুদ্ধে নৃশংসভাবে প্রাণ হারানো ৩০ লাখ বাঙালি আর সম্ভ্রমহারা ২ লাখ মা-বোনের কোনো মূল্যই ছিল না মার্কিনিদের কাছে। তাদের সমর্থন জানিয়েছিল চীন। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, বর্তমানে মার্কিনিদের মদদে ফিলিস্তিনে, রাশিয়ার মদদে ইউক্রেনে, চীনের মদদে মিয়ানমারের রাখাইনে মানুষ মরছে আর ধুলায় মিশে যাচ্ছে একের পর এক জনপদ। অথচ জাতিসংঘ প্রণীত ৩০টি ধারা বিশিষ্ট সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র আজও জাতিসংঘের দাফতরিক রং আকাশি মলাটে ও কাগজে ছাপা হয়, বিতরণ হয়, পড়ানো হয় এবং এর ওপর সভা-সমাবেশ ও সেমিনার হয়।

২০১৯ সালে বিশ্বময় মানবতা ও মানবাধিকার নিয়ে এমন ভন্ডামির কারণ অনুসন্ধান করেছেন আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মাইনেসোটার অধীনস্থ আইন বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডেভিড উইয়েস ব্রড ও প্যাট্রিক ফিননেগান। তাদের গবেষণার শিরোনাম ছিল- ‘হিউম্যান রাইটস কন্ডিশনস : হোয়াট উই নো অ্যান্ড হোয়াই ইট ম্যাটারস’, অর্থাৎ মানবাধিকার পরিস্থিতি : আমরা কী জানি এবং কেন তা ধর্তব্য বা গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন গবেষকের গবেষণাপ্রসূত ফলাফলের ভিত্তিতে তারা দাবি করেন যে, বিশ্বজুড়ে যেসব কারণে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়, তাকে চারটি ভাগে বিভক্ত করা যায়। এ চারটি ভাগ বা কারণের শিরোনাম হলো- (ক) সরকারের আচরণ ও প্রতিষ্ঠান, (খ) সশস্ত্র সংঘাত, (গ) অর্থনৈতিক কারণ, (ঘ) মনস্তাত্ত্বিক বিষয়।

একটি দেশের সরকারের ইচ্ছাই মানবাধিকার সমুন্নত কিংবা কবরস্থ করার চালিকাশক্তি। সরকারের সমালোচনা ও বিরোধিতা সহ্য বা দমননীতি, দলে ও দেশে গণতান্ত্রিক চর্চা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্রান্তিকালে বিচার বিভাগের ভূমিকা কিংবা দুর্নীতির মতো বিষয় মানবাধিকার রক্ষায় সরকারের আন্তরিকতা বা অনাগ্রহ- দুটোই প্রমাণ করে। সরকারের তিনটি স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত আইন বিভাগ যদি যথাযথ আইন প্রণয়ন করে বা অযাচিত আইন রহিত করে, শাসন বিভাগ যদি দলের বদলে জনগণের হয়ে কাজ করে আর বিচার বিভাগ যদি মানবাধিকারের প্রতি আস্থা রেখে রায় লিখতে পারে, তবেই নিশ্চিত হয় মানবাধিকার। সেই সঙ্গে শক্তিশালী ও কার্যকরী করতে হবে নির্বাচন কমিশন, অডিটর জেনারেল, দুর্নীতি দমন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, প্রেস কাউন্সিল ও মানবাধিকার কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে।

যে কোনো দেশে যদি অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঘটে এবং কোনো কারণে যদি সে দেশে সশস্ত্র সংঘাত শুরু হয় তবে সেখানে মানবাধিকারের লেশমাত্র থাকে না। আজ আফ্রিকার দেশে দেশে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের পাশাপাশি পরাশক্তির মদদে বিশ্বজুড়ে রক্তের হোলিখেলার সামনে মানুষের জীবনের মূল্য অতি তুচ্ছ। অস্ত্র উৎপাদন, গবেষণা ও ক্রয়-বিক্রয় খাতে যে অর্থ ব্যয় হয় তার একটি অংশ দিয়েই ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়া যায়।

অর্থনৈতিক বৈষম্য মানবাধিকার রক্ষায় অন্যতম অন্তরায়। পৃথিবীর বেশির ভাগ সম্পদ আজ মুষ্টিমেয় মানুষের নিয়ন্ত্রণে। যে কোনো দেশে ১ কোটি বা ১ লাখ এমনকি ১ হাজার সেরা সম্পদশালীর সম্পদ বাদ দিয়ে যদি সে দেশের মাথাপিছু আয় হিসাব করা হয়, তবে অনেকেরই মাথা ঘুরে যাবে। ২০২৪ সালে আমাদের দেশেরই ভালুকায় এমন স্কুল চালু হচ্ছে, যেখানে পড়তে গেলে বছরে নয়, প্রতি মাসে ৩ লক্ষাধিক টাকা গুনতে হবে একজন অভিভাবককে। অন্যদিকে গবেষণায় দেখা যায়, ব্যবহার উপযোগী টয়লেট না থাকায় সকাল থেকে পানি না খেয়ে এবং প্রস্রাব পেটে জমিয়ে দিন কাটায় বহু গার্লস স্কুল-কলেজ এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা, যার ফলে তাদের নানাবিধ শারীরিক সমস্যা হচ্ছে। এমন অর্থনৈতিক বৈষম্যের মাঝে মানবাধিকার খোঁজাটাই অর্থহীন।

অধ্যাপক ডেভিস উইয়েস ব্রড চতুর্থ বা শেষ কারণ হিসেবে তুলে ধরেছেন মনস্তাত্ত্বিক সমস্যাকে। বহু আগে কবিগুরু লিখেছেন- ‘এই জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি’। বর্তমান জমানার রাজারা কেবল কাঙালের ধনই নয়, চুরি করেন তার রাজনৈতিক, সামাজিক এমনকি বেঁচে থাকার অধিকার। আগেকার রাজারা মসনদ কণ্টকমুক্ত রাখতে সহোদর ভাইকে সরিয়ে দিতে চাইতেন।

বর্তমান শাসকরাও তেমনি বিরোধী শক্তিকে নিঃশেষ করে নিজ ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে চান। যে দেশে একুশে আগস্ট ঘটে, সে দেশে বিরোধী দল করাটাকেই অনেকে বোকামি ভাবেন।

১৯৯৭ সালে বুকার পুরস্কারপ্রাপ্ত বই ‘গড অব স্মল থিংস’- এর লেখিকা অরুন্ধতী রায় রাজনীতি, মানবতা, মানবাধিকার, যুদ্ধ ও সাম্রাজ্যবাদের ওপর বহু প্রবন্ধ লিখেছেন। ‘ওয়ার টক’ প্রবন্ধে বিশ্বে চলমান বৈষম্য ও অনাচারের পরিণতি প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন- ‘আরেকটি পৃথিবী কেবল সম্ভবই নয়, সে (নতুন পৃথিবী) তার পথ ধরে এগিয়ে আসছে। নীরব দিনে আমি তার শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ শুনি’। আর নীরবতাই যেসব সমস্যার সমাধান নয়, তা বোঝাতে মার্কিন কবি ও সামাজিক ন্যায়বিচার আন্দোলনের কর্মী ও কবি অদ্রি লর্ডি লিখেছেন ‘আমার নীরবতা আমাকে রক্ষা করেনি, তোমার নীরবতাও তোমাকে রক্ষা করবে না’।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬
কম্বোডিয়ায় সেতু থেকে বাস নদীতে, নিহত ১৬

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপের আভাস
সাগরে লঘুচাপের আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা