শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২০, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৩

মানব মানবতা ও মানবাধিকার

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
মানব মানবতা ও মানবাধিকার

একটি নির্দিষ্ট অঞ্চল, দেশ বা পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা কত- এমন প্রশ্নের জবাব দেওয়া বা জবাব খুঁজে পাওয়া জটিল কোনো বিষয় নয়। তবে একই প্রশ্ন যদি সামান্য ঘুরিয়ে বা একটি শব্দ পরিবর্তন করে এভাবে জিজ্ঞেস করা হয় যে, ওই একই এলাকায় মানুষের সংখ্যা কত- তবে অনেকেই হয়তো চটজলদি জবাব দিতে হোঁচট খাবেন। কারণ সব মানুষই মানুষ নয়, কেউ কেউ মানুষ হয়েও অমানুষ। অথচ মোট জনসংখ্যার মধ্যে এ মানুষ ও অমানুষ উভয়ই বিদ্যমান। মানুষ আর অমানুষের সংজ্ঞা, প্রকৃতি বা উভয়ের মধ্যে পার্থক্য নিয়ে কমই আলোচনা হয়। তবে তুলনামূলক পার্থক্য খুঁজলে দেখা যাবে, মানুষের বিপরীত শব্দ যেমন অমানুষ, তেমনটা অন্য কোনো প্রাণীকুলের ক্ষেত্রে খুঁজে পাওয়া যাবে না। যেমন বানরের বিপরীতে ‘অবানর’ কিংবা সাপের বিপরীতে ‘অসাপ’ বলতে পৃথিবীতে কিছু নেই। মানুষের বিপরীতে অমানুষ কিংবা মানবিকের বিপরীতে অমানবিক এমন শব্দের উৎপত্তির কারণ নিয়ে রয়েছে মত ও মতবাদ। মানুষ, জনগণ, মানব- যে নামেই ডাকা হোক না কেন তার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো মনুষ্যত্ব বা বিবেক। মানুষ যখন মনুষ্যত্ব বা বিবেকতাড়িত হয় তখন পৃথিবীতে স্বর্গ নেমে আসে। আর মনুষ্যত্ব বিসর্জন দিলেই পৃথিবীতে ঘটে নারকীয় কাণ্ড। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষ ভাগে জাপানের হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে মানুষের তৈরি পারমাণবিক বোমা মানুষের মাধ্যমে সুপরিকল্পিতভাবে ও ঠান্ডা মাথায় নিক্ষিপ্ত হয় নিরীহ জাপানি মানুষের ওপর। এর ফলে কয়েক সেকেন্ডে প্রাণ হারায় লাখ জন আর মৃত্যুর যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকে আরও কয়েক লাখ ঝলসে যাওয়া মানুষ। আদমশুমারি অনুসারে, এ কালো অধ্যায়ের সব চরিত্রই মানুষ বা মানব! আসলেই কি তাই? এমন ঘটনার তিন বছর পর অর্থাৎ ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর প্যারিসে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন পেশার মানুষের মাধ্যমে রচিত মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র অনুমোদন করে।

এ ঘোষণাপত্রে ৩০টি ধারার মাধ্যমে মানুষকে মানুষ হিসেবে বেঁচে থাকার নিশ্চয়তা প্রদান করা হয়, যা অনুসরণে বাধ্য জাতিসংঘের সব সদস্যরাষ্ট্র। এ ৩০টি ধারার প্রথমটিতে বলা হয়েছে- ‘সমস্ত মানুষ স্বাধীনভাবে সমান মর্যাদা ও অধিকার নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। তাদের বিবেক ও বুদ্ধি আছে। সুতরাং সকলেই একে অপরের প্রতি ভ্রাতৃত্বসুলভ মনোভাব নিয়ে আচরণ করা উচিত’।

পৃথিবীর সব দেশ ও সব সরকার যদি এ একটি মাত্র ধারা বিশ্বাস করত ও মেনে চলত তবে পৃথিবীর ইতিহাস অন্যভাবে লেখা হতো। ভিয়েতনাম, সোমালিয়া, আফগানিস্তান, সিরিয়া ও ইরাকে মার্কিন হামলা বা ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণ, আফ্রিকায় ফ্রান্সের তাণ্ডব, উইঘুরে চীনের নিপীড়ন, ফিলিস্তিনে ইসরায়েলের হত্যাযজ্ঞ, ইয়েমেনে সৌদির নিধনযজ্ঞ, কাশ্মীরে ভারত ও পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণ প্রভৃতি সর্বজনীন মানবাধিকারের প্রতি স্পষ্টত বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শনের শামিল। গত ৮ ডিসেম্বর ১৩টি দেশের ৩৭ ব্যক্তির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এর মধ্যে রয়েছেন আফগানিস্তানের নারী শিক্ষায় বাধা দেওয়া দুজন মন্ত্রী ও চীনের উইঘুরে মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর নির্যাতনের নেপথ্যে থাকা দুই চীনা কর্মকর্তাসহ অন্যান্য দেশের আরও ৩৩ জন। ঠিক একই সময়ে ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনে শত সহস্র নারী-শিশুসহ অগণিত মুসলমানের মর্মস্পর্শী মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে যুদ্ধবিরোধী প্রস্তাব আনা হলে ভেটো দেন জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন প্রতিনিধি। এ প্রস্তাবে ব্রিটেন ভোটদানে বিরত থাকে। এর দুই দিন পর এবারের বিশ্ব মানবাধিকার দিবসের অনুষ্ঠান ও অন্যান্য কর্মসূচিতে স্বাভাবিকভাবে এমন কাগুজে ঘোষণাপত্রের কার্যক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। মানবাধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষায় পশ্চিমারা কতটা ভন্ডামি করে তারই প্রমাণ মার্কিনিদের ভিসানীতি ও ভেটোনীতি। উল্লেখ্য, আজ থেকে ঠিক ৫২ বছর আগে এমন এক ডিসেম্বরে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বিজয় ও স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় রুখে দিতে বঙ্গোপসাগরে তাদের সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছিল মার্কিনিরা। একই সঙ্গে জাতিসংঘে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে বাংলাদেশকে আবারও পশ্চিম পাকিস্তানের অধীন রাখার পাঁয়তারা করেছিল মার্কিনিরা, যা ভেটো দিয়ে রুখে দেয় তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (রাশিয়া)। সেই যুদ্ধে নৃশংসভাবে প্রাণ হারানো ৩০ লাখ বাঙালি আর সম্ভ্রমহারা ২ লাখ মা-বোনের কোনো মূল্যই ছিল না মার্কিনিদের কাছে। তাদের সমর্থন জানিয়েছিল চীন। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, বর্তমানে মার্কিনিদের মদদে ফিলিস্তিনে, রাশিয়ার মদদে ইউক্রেনে, চীনের মদদে মিয়ানমারের রাখাইনে মানুষ মরছে আর ধুলায় মিশে যাচ্ছে একের পর এক জনপদ। অথচ জাতিসংঘ প্রণীত ৩০টি ধারা বিশিষ্ট সর্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণাপত্র আজও জাতিসংঘের দাফতরিক রং আকাশি মলাটে ও কাগজে ছাপা হয়, বিতরণ হয়, পড়ানো হয় এবং এর ওপর সভা-সমাবেশ ও সেমিনার হয়।

২০১৯ সালে বিশ্বময় মানবতা ও মানবাধিকার নিয়ে এমন ভন্ডামির কারণ অনুসন্ধান করেছেন আমেরিকার ইউনিভার্সিটি অব মাইনেসোটার অধীনস্থ আইন বিভাগের ইমেরিটাস অধ্যাপক ডেভিড উইয়েস ব্রড ও প্যাট্রিক ফিননেগান। তাদের গবেষণার শিরোনাম ছিল- ‘হিউম্যান রাইটস কন্ডিশনস : হোয়াট উই নো অ্যান্ড হোয়াই ইট ম্যাটারস’, অর্থাৎ মানবাধিকার পরিস্থিতি : আমরা কী জানি এবং কেন তা ধর্তব্য বা গুরুত্বপূর্ণ। বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন গবেষকের গবেষণাপ্রসূত ফলাফলের ভিত্তিতে তারা দাবি করেন যে, বিশ্বজুড়ে যেসব কারণে মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়, তাকে চারটি ভাগে বিভক্ত করা যায়। এ চারটি ভাগ বা কারণের শিরোনাম হলো- (ক) সরকারের আচরণ ও প্রতিষ্ঠান, (খ) সশস্ত্র সংঘাত, (গ) অর্থনৈতিক কারণ, (ঘ) মনস্তাত্ত্বিক বিষয়।

একটি দেশের সরকারের ইচ্ছাই মানবাধিকার সমুন্নত কিংবা কবরস্থ করার চালিকাশক্তি। সরকারের সমালোচনা ও বিরোধিতা সহ্য বা দমননীতি, দলে ও দেশে গণতান্ত্রিক চর্চা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা ও ক্রান্তিকালে বিচার বিভাগের ভূমিকা কিংবা দুর্নীতির মতো বিষয় মানবাধিকার রক্ষায় সরকারের আন্তরিকতা বা অনাগ্রহ- দুটোই প্রমাণ করে। সরকারের তিনটি স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত আইন বিভাগ যদি যথাযথ আইন প্রণয়ন করে বা অযাচিত আইন রহিত করে, শাসন বিভাগ যদি দলের বদলে জনগণের হয়ে কাজ করে আর বিচার বিভাগ যদি মানবাধিকারের প্রতি আস্থা রেখে রায় লিখতে পারে, তবেই নিশ্চিত হয় মানবাধিকার। সেই সঙ্গে শক্তিশালী ও কার্যকরী করতে হবে নির্বাচন কমিশন, অডিটর জেনারেল, দুর্নীতি দমন কমিশন, পাবলিক সার্ভিস কমিশন, প্রেস কাউন্সিল ও মানবাধিকার কমিশনের মতো প্রতিষ্ঠানগুলোকে।

যে কোনো দেশে যদি অবৈধ অস্ত্রের অনুপ্রবেশ ঘটে এবং কোনো কারণে যদি সে দেশে সশস্ত্র সংঘাত শুরু হয় তবে সেখানে মানবাধিকারের লেশমাত্র থাকে না। আজ আফ্রিকার দেশে দেশে মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘনের পাশাপাশি পরাশক্তির মদদে বিশ্বজুড়ে রক্তের হোলিখেলার সামনে মানুষের জীবনের মূল্য অতি তুচ্ছ। অস্ত্র উৎপাদন, গবেষণা ও ক্রয়-বিক্রয় খাতে যে অর্থ ব্যয় হয় তার একটি অংশ দিয়েই ক্ষুধামুক্ত পৃথিবী গড়া যায়।

অর্থনৈতিক বৈষম্য মানবাধিকার রক্ষায় অন্যতম অন্তরায়। পৃথিবীর বেশির ভাগ সম্পদ আজ মুষ্টিমেয় মানুষের নিয়ন্ত্রণে। যে কোনো দেশে ১ কোটি বা ১ লাখ এমনকি ১ হাজার সেরা সম্পদশালীর সম্পদ বাদ দিয়ে যদি সে দেশের মাথাপিছু আয় হিসাব করা হয়, তবে অনেকেরই মাথা ঘুরে যাবে। ২০২৪ সালে আমাদের দেশেরই ভালুকায় এমন স্কুল চালু হচ্ছে, যেখানে পড়তে গেলে বছরে নয়, প্রতি মাসে ৩ লক্ষাধিক টাকা গুনতে হবে একজন অভিভাবককে। অন্যদিকে গবেষণায় দেখা যায়, ব্যবহার উপযোগী টয়লেট না থাকায় সকাল থেকে পানি না খেয়ে এবং প্রস্রাব পেটে জমিয়ে দিন কাটায় বহু গার্লস স্কুল-কলেজ এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা, যার ফলে তাদের নানাবিধ শারীরিক সমস্যা হচ্ছে। এমন অর্থনৈতিক বৈষম্যের মাঝে মানবাধিকার খোঁজাটাই অর্থহীন।

অধ্যাপক ডেভিস উইয়েস ব্রড চতুর্থ বা শেষ কারণ হিসেবে তুলে ধরেছেন মনস্তাত্ত্বিক সমস্যাকে। বহু আগে কবিগুরু লিখেছেন- ‘এই জগতে হায় সেই বেশি চায় আছে যার ভূরি ভূরি, রাজার হস্ত করে সমস্ত কাঙালের ধন চুরি’। বর্তমান জমানার রাজারা কেবল কাঙালের ধনই নয়, চুরি করেন তার রাজনৈতিক, সামাজিক এমনকি বেঁচে থাকার অধিকার। আগেকার রাজারা মসনদ কণ্টকমুক্ত রাখতে সহোদর ভাইকে সরিয়ে দিতে চাইতেন।

বর্তমান শাসকরাও তেমনি বিরোধী শক্তিকে নিঃশেষ করে নিজ ক্ষমতা চিরস্থায়ী করতে চান। যে দেশে একুশে আগস্ট ঘটে, সে দেশে বিরোধী দল করাটাকেই অনেকে বোকামি ভাবেন।

১৯৯৭ সালে বুকার পুরস্কারপ্রাপ্ত বই ‘গড অব স্মল থিংস’- এর লেখিকা অরুন্ধতী রায় রাজনীতি, মানবতা, মানবাধিকার, যুদ্ধ ও সাম্রাজ্যবাদের ওপর বহু প্রবন্ধ লিখেছেন। ‘ওয়ার টক’ প্রবন্ধে বিশ্বে চলমান বৈষম্য ও অনাচারের পরিণতি প্রসঙ্গে তিনি লিখেছেন- ‘আরেকটি পৃথিবী কেবল সম্ভবই নয়, সে (নতুন পৃথিবী) তার পথ ধরে এগিয়ে আসছে। নীরব দিনে আমি তার শ্বাস-প্রশ্বাসের শব্দ শুনি’। আর নীরবতাই যেসব সমস্যার সমাধান নয়, তা বোঝাতে মার্কিন কবি ও সামাজিক ন্যায়বিচার আন্দোলনের কর্মী ও কবি অদ্রি লর্ডি লিখেছেন ‘আমার নীরবতা আমাকে রক্ষা করেনি, তোমার নীরবতাও তোমাকে রক্ষা করবে না’।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস
সিলেটে বিপুল পরিমাণ মাদক ধ্বংস

৪২ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত
নারায়ণগঞ্জে প্রকাশ্যে গুলি, যুবক আহত

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু
নোয়াখালী বিভাগ হলে দেশের চিত্র পাল্টে যাবে : বরকত উল্লাহ বুলু

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন
ফজলুর রহমান মেমোরিয়াল কলেজের দুই যুগ পূর্তিতে বর্ণাঢ্য আয়োজন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
সোনারগাঁয়ে তাঁতী দলের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ
‘নিরাপত্তার স্বার্থে’ জাবিতে রাত ১০টার পর যেকোনো অনুষ্ঠান নিষিদ্ধ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’
‘ধানের শীষে ভোট দিয়ে দেশকে রক্ষা করুন’

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মোংলায় জামায়াতে ইসলামীর ওলামা সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০
সরাইলে দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষ, আহত ২০

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা
কাতারের মধ্যস্থতায় শান্তিচুক্তির পথে কঙ্গো ও এম২৩ বিদ্রোহীরা

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ
বিশ্বনাথে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা পেলেন দুই সহস্রাধিক মানুষ

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা
বারী সিদ্দিকীর জন্মদিনে কেক কাটলেন হিমু পাঠক আড্ডার সদস্যরা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব
রাষ্ট্রদূত নিয়োগের সংবাদটি ভিত্তিহীন: প্রেস সচিব

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার
তফসিলের আগে লটারির মাধ্যমে মাঠ প্রশাসনকে আবারও ঢেলে সাজাবে সরকার

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক
শার্শায় ধানের শীষের প্রার্থী তৃপ্তির উঠান বৈঠক

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি
দিনাজপুরে জামায়াত প্রার্থীর মোটরসাইকেল র‌্যালি

৪৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা
নতুন কুঁড়ির শিশুশিল্পীরা খ্যাতি অর্জন করবে: তথ্য উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু
দলের দুর্দিনে রোজি কবির ছিলেন ভরসা : খসরু

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি
সিডরে ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধগুলো আজও পুনর্নির্মাণ হয়নি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
বিশ্বনাথে মোক্তার আলী ফাউন্ডেশনের বৃত্তি পরীক্ষা সম্পন্ন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১
বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র
বাংলাদেশের বাণিজ্য প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বাড়াতে অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত ডব্লিউটিও’র

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা
মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ীতে বিএনপির কর্মিসভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী
বোরহানউদ্দিনে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন পেলেন ১৫ অস্বচ্ছল নারী

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক
রাজনীতিতে ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দিতে হবে : মামুনুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা