শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৪, বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪

বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল উৎসব

ইকরামউজ্জামান
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল উৎসব

আধুনিক ফুটবলে ‘ফিফা ফ্রেন্ডলি’ ম্যাচের গুরুত্ব এখন প্রয়োজনীয়তা সচেতন মহলের অজানা নয়। ফিফা ‘উইন্ডোতে’ পরিকল্পিতভাবে এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশ ম্যাচ খেলে। আর এতে উভয় দেশ চেষ্টা করে ফুটবলের অগ্রগতি এবং উন্নয়ন শতভাগ কাজে লাগাতে। বাংলায় ‘মিত্রভাবাপন্ন’ ম্যাচ বলা হলেও মাঠের লড়াইয়ে কিন্তু কোনো ছাড় নেই।

এর সঙ্গে যে জড়িয়ে আছে দেশের ভাবমূর্তি। ফুটবলের শক্তি প্রদর্শনী। ফুটবলের গরিমা। ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচের মাধ্যমে উভয় দেশের ফুটবল বিশেষজ্ঞরা পরখ করতে চেষ্টা করেন নিজ নিজ খেলোয়াড়ের দক্ষতা, সামর্থ্য দুর্বলতা এবং সম্ভাবনা। আর এই ‘আউট কাম’ নিয়ে পরবর্তী সময়ে কাজ করা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইভেন্টে অংশ নেওয়ার আগে ফিফা ম্যাচকে প্রস্তুতি পর্ব হিসেবে দেখা হয়।

ইংল্যান্ডের সকার ম্যাগাজিনের অনলাইন ইস্যুতে গত আগস্টে ফুটবল লেখক জন বেরি লিখেছেন, ‘দুনিয়াজুড়ে দেশে দেশে ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচগুলো সব সময় কিশোর ও তরুণদের ভালো ফুটবল উপভোগের অভিজ্ঞতা দেয়। পাশাপাশি খেলার প্রতি তাদের উৎসাহ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর খেলাটা তো ২২৫ দেশের মাঠে মাঠে গড়ায়।’

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশে অভাবনীয় রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ঘটেছে। নতুন সময় আর নতুন পরিস্থিতিতে দেশে আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশার জন্ম হয়েছে। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের নতুন ‘গভর্নিং বডি’ কাউন্সিলরদের ভোট প্রয়োগের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছে। নতুন কমিটি দায়িত্বভারও গ্রহণ করেছে।

মানুষ আর পুরনো দিনে ফিরে যেতে চায় না। তারা ভাবছে বৃহত্তর পরিসরে নতুন বাস্তবতায় সুযোগ এসেছে খেলাটির ক্ষেত্রে বাস্তবধর্মী নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করে আবার খেলাটিকে সাধারণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার। আর এ জন্য দরকার ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা। এটিও সবাই বুঝতে পারছেন, সব জঞ্জাল একসঙ্গে সাফ করা সম্ভব নয়। আর তাই অগ্রাধিকার নির্ণয় করে কাজ করতে হবে। গঠনতন্ত্র, আইন-কানুন পরিবর্তন-পরিবর্ধন-বাতিল এবং নতুন সংযোজন নিয়ে কাজ করলে অনেক সমস্যার সমাধান হতে সময় লাগবে না। অতীতে জেলাগুলোতে নিয়মিতভাবে ফুটবল লিগ এবং টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত না হওয়া সত্ত্বেও কোনো ধরনের কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণ হলো ভোটব্যাংকের চিন্তা। জনস্বার্থে এই অপসংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে। মানুষের চিন্তাশক্তি তো বেড়ে গেছে। মানুষ বুঝতে পারে ফুটবল সংস্কৃতি সঠিকভাবে চলছে না।

ঘটনাবহুল সময়ে ঢাকায় দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলার জন্য মালদ্বীপ জাতীয় ফুটবল দল এসেছে। তারা ১৩ ও ১৬ নভেম্বর দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলবে বসুন্ধরা গ্রুপ কর্তৃক নির্মিত ফিফা এবং এএফসি কর্তৃক অনুমোদিত আধুনিক ‘কিংস অ্যারেনায়’। কোনো করপোরেট হাউস শুধু বাংলাদেশে নয়, দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দেশেও ফুটবলের মানোন্নয়নে অগ্রগতি এবং দেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যে দায়বদ্ধতা থেকে এ ধরনের প্রাইভেট অ্যারেনা ফুটবলপাগল মানুষদের উপহার দেয়নি। বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংসের হোম ভেন্যু হলো কিংস অ্যারেনা। বাফুফে দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচের আয়োজন করবে কিংস অ্যারেনায়। যদি এই ভেন্যু না থাকত, তাহলে ঢাকায় ম্যাচ আয়োজন সম্ভব হতো না। ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের আধুনিকরণের কাজ শুরু হয়েছে সেই ২০২১ সালের আগস্ট মাসে। প্রথমে বাজেট হয়েছিল ৮৫ কোটি টাকা। এখন সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫৮ কোটি টাকায়। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হবে না। অতএব আসন্ন প্রিমিয়ার লিগে এই ভেন্যু পাওয়া অনিশ্চিত।

মনে আছে, ২০২২ সালের জানুয়ারির এক পড়ন্ত বিকেলে বসুন্ধরা কিংসের প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসান বলেছিলেন, ‘ইনশা আল্লাহ আমরা আমাদের লালিত স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হব। আগামী মাসের তৃতীয় সপ্তাহে প্রিমিয়ার লিগে কোনো দলের বিপক্ষে হোম ম্যাচ খেলার মাধ্যমে। এটি হবে আমাদের এবং দেশের ফুটবলের জন্য অনেক বড় বিষয়। আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যারেনা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন গ্রুপের ক্রীড়ানুরাগী চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। খেলাধুলার প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত অনুরাগ ও ভালোবাসা এবং দেশের ফুটবলে ইতিবাচক ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে তাঁর এবং পরিবারের সদস্যদের ঐকান্তিকতার জন্যই সম্ভব হয়েছে বিশাল স্পোর্টস কমপ্লেক্সের মধ্যে আধুনিক অ্যারেনা নির্মাণ।’ স্বপ্নবাজ এই ব্যক্তিত্ব, গ্রুপের চেয়ারম্যান মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন সবাই মিলে এগিয়ে এলে ফুটবলের জন্য কাজ করলে অবশ্যই সম্ভব হবে দেশের ফুটবলের উত্তরণের পাশাপাশি আবার সুবর্ণময় সময়কে ফিরিয়ে আনা। আবার ফুটবল মাঠে ছুটে আসবে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে খেলা উপভোগের জন্য।

ফুটবল ফেডারেশনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের মধ্যে ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩। খেলাটি গোলশূন্যভাবে শেষ হয়। এর পর থেকে ২০২৪ সালের ৬ জুন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে ৯টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ। এর মধ্যে বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের খেলাও আছে। মালদ্বীপ সর্বশেষ এই মাঠে খেলেছে ২০২৩-এর ১৭ অক্টোবর। সেই ম্যাচে বাংলাদেশ দল জিতেছিল ২-১ গোলে। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ জাতীয় দল মালদ্বীপের বিপক্ষে লড়েছে পাঁচবার। এর মধ্যে বাংলাদেশ জিতেছে দুবার আর মালদ্বীপ দুবার। আর একটি খেলা ১-১ গোলে ড্র হয়েছে।

একটি সময় ছিল বাংলাদেশ দলের সঙ্গে মালদ্বীপের ফুটবল শক্তির অনেক বেশি পার্থক্য ছিল। ১৯৮৪ সালে প্রথম দক্ষিণ এশীয় ফেডারেশন গেমসে (নেপালের কাঠমাণ্ডুতে) বাংলাদেশ মালদ্বীপকে পরাজিত করেছিল ৫-০ গোলে। এরপর দ্বিতীয় দক্ষিণ এশিয়া ফেডারেশন গেমস ঢাকায় (১৯৮৫ সালে) মালদ্বীপকে পরাজিত করেছে ৪-০ গোলে। ১৯৮৭ সালে কলকাতার গেমসে আবার ৪-০ গোলে। বাংলাদেশ ফুটবল দলের সেই দলগত শক্তি এখন আর নেই। মালদ্বীপ ফুটবলকে পরিকল্পিতভাবে লালন-পালন করে দারুণভাবে এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশ জাতীয় দল মালদ্বীপের জাতীয় দলের বিপক্ষে এখন খেলায় নামার আগে বিভিন্ন চিন্তা মাথায় আসে। ফিফার র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের তুলনায় মালদ্বীপ এগিয়ে আছে। বাংলাদেশের ফুটবল এখন দক্ষিণ এশিয়ায় তলানিতে নেমেছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বসুন্ধরা কিংসের রাজিব হোসেনের একটি স্ট্যাটাস চোখে পড়েছে। তিনি লিখেছেন, ‘মালদ্বীপকে আগে ভয় লাগত। শেষ তিনটি ম্যাচ খেলেছি। জিতেছি ও ড্র করেছি। তাই চেষ্টা করব তাদের বিপক্ষে ভালো ফল অব্যাহত রাখতে। এককথায় জিততে। স্প্যানিশ কোচ হ্যাভিয়ের ক্যারবেরা চ্যালেঞ্জ এবং কঠিন সময় পার করছেন। গত সেপ্টেম্বরে ফিফা ফ্রেন্ডলিতে ভুটানের বিপক্ষে বাংলাদেশ একটি ম্যাচ হেরেছে এবং একটিতে জিতেছে। এতে জাতীয় দলের র্যাংকিংয়ে অবনমিত হয়েছে। কথা উঠেছে খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স এবং কোচের ভূমিকা নিয়ে। র্যাংকিংয়ে অগ্রগতি নেই। খেলোয়াড়দের  মাঠের পারফরম্যান্সে নেই ধারাবাহিকতা। বাফুফের নতুন কমিটি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব নিয়েছে। নতুন কমিটি দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশের মাটিতে মালদ্বীপের বিপক্ষে দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ। নতুন সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে এই দুটি ম্যাচের গুরুত্ব আলাদা। সবাই অপেক্ষা করছেন পুরুষ জাতীয় দলের মাঠের পারফরম্যান্স দেখার জন্য। কোচ বলেছেন দুটি ম্যাচেই জিততে চান। জিততে হলে তো মাঠে খেলেই জিততে হবে। নারী জাতীয় দল পর পর দুবার দক্ষিণ এশিয়ার নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা জিতেছেন। এটি অবশ্যই পুরুষ দলের জন্য অনুপ্রেরণা। বসুন্ধরা কিংসের মাঠে জাতীয় দল লড়বে মালদ্বীপের বিপক্ষে। খুব কাছ থেকে স্বাগতিক দলের খেলোয়াড়রা দর্শকদের সমর্থন পাবেন। যেটা অন্য ভেন্যুতে সম্ভব হয় না। জাতীয় দলে অর্ধেকের বেশি খেলোয়াড় বসুন্ধরা কিংসের। তারা সবাই এই ভেন্যুতে খেলে অভ্যস্ত। এটি অবশ্যই বড় অ্যাডভানটেজ।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, এআইপিএস এশিয়া, আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন এবং প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়
ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়লে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হবে
ব্যবসায়ীরা সংকটে পড়লে পণ্য সরবরাহ ব্যাহত হবে
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা
বিপ্লবী চেতনার সাহসী তরুণরা
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক
সংস্কারের নামে ভোটে বিলম্ব অযৌক্তিক
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল
ব্যবসায়ীদের এই নিশ্চয়তার প্রয়োজন ছিল
তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায়
তরুণদের ভবিষ্যৎ কোথায়
বর্তমানে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ নেই
বর্তমানে ছাত্রদের নেতৃত্ব দেওয়ার কেউ নেই
ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বিষয়ক ভাবনা
ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বিষয়ক ভাবনা
ড. ইউনূসের ইমেজ কাজে লাগিয়ে টাকা ফেরত আনা সম্ভব
ড. ইউনূসের ইমেজ কাজে লাগিয়ে টাকা ফেরত আনা সম্ভব
অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে
অপরাধীদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে
দক্ষিণ কোরিয়ার দৃষ্টান্ত ও আমাদের উন্নয়ন
দক্ষিণ কোরিয়ার দৃষ্টান্ত ও আমাদের উন্নয়ন
‘ধৈর্য ধরো, তিষ্ঠ ক্ষণকাল’
‘ধৈর্য ধরো, তিষ্ঠ ক্ষণকাল’
সর্বশেষ খবর
লালমনিরহাটে রেল কর্মকর্তার শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
লালমনিরহাটে রেল কর্মকর্তার শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, শিশুর অঙ্গহানি
শিবচরে ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, শিশুর অঙ্গহানি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইনজীবী আলিফ হত্যার বিচারে বার কাউন্সিল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : অ্যাটর্নি জেনারেল
আইনজীবী আলিফ হত্যার বিচারে বার কাউন্সিল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নিরাপদ সড়কের দাবিতে যানবাহন আটকে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
নিরাপদ সড়কের দাবিতে যানবাহন আটকে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে হামলার প্রতিবাদে যশোরে বিএনপির বিক্ষোভ
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে হামলার প্রতিবাদে যশোরে বিএনপির বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ম্যাজিস্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করায় গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ম্যাজিস্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করায় গ্রেফতার ৩

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে দুই মামলায় সাবেক এমপি আজাদ কারাগারে
জামালপুরে দুই মামলায় সাবেক এমপি আজাদ কারাগারে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে একজনের হাত-পা ভাঙল সন্ত্রাসীরা
কুপিয়ে একজনের হাত-পা ভাঙল সন্ত্রাসীরা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এই সরকার ব্যর্থ হলে দুঃশাসনের কালো ছায়া নেমে আসবে : ধর্ম উপদেষ্টা
এই সরকার ব্যর্থ হলে দুঃশাসনের কালো ছায়া নেমে আসবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রি পেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন
প্রি পেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড় চেম্বার অফ কমার্সের কমিটি গঠন
পঞ্চগড় চেম্বার অফ কমার্সের কমিটি গঠন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ
আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন বাংলাদেশে একটি সুন্দর সমাজ গড়তে চায় বিএনপি : টুকু
নতুন বাংলাদেশে একটি সুন্দর সমাজ গড়তে চায় বিএনপি : টুকু

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অনেক অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে : তারেক রহমান
অনেক অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে : তারেক রহমান

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় দুর্নীতি প্রতিরোধে শতাধিক নাগরিকের শপথ
গাইবান্ধায় দুর্নীতি প্রতিরোধে শতাধিক নাগরিকের শপথ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় গণমাধ্যমে সংখ্যালঘু ইস্যুতে অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে-ডিইউজের উদ্বেগ
ভারতীয় গণমাধ্যমে সংখ্যালঘু ইস্যুতে অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে-ডিইউজের উদ্বেগ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি
শাবিপ্রবিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুর ‘উচ্চ ঝুঁকি’তে ঢাকার ৫৬টি ওয়ার্ড
ডেঙ্গুর ‘উচ্চ ঝুঁকি’তে ঢাকার ৫৬টি ওয়ার্ড

১ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ
বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বর মাসজুড়ে শিল্পকলায় বিজয় উৎসব
ডিসেম্বর মাসজুড়ে শিল্পকলায় বিজয় উৎসব

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বশেমুরকৃবিতে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
বশেমুরকৃবিতে ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাগাতিপাড়ায় কৃষি খামারের অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল
বাগাতিপাড়ায় কৃষি খামারের অনিয়মের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশনে ১০ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেছে বিজিবি
শহীদ আবু সাঈদ ফাউন্ডেশনে ১০ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেছে বিজিবি

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় স্বার্থে ঐকমত্য ও নির্বাচনী রোডম্যাপ চায় বিএনপি
জাতীয় স্বার্থে ঐকমত্য ও নির্বাচনী রোডম্যাপ চায় বিএনপি

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশকে দুর্বল-নতজানু ভাবার কোনও অবকাশ নেই: আইন উপদেষ্টা
বাংলাদেশকে দুর্বল-নতজানু ভাবার কোনও অবকাশ নেই: আইন উপদেষ্টা

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বশেমুরকৃবিতে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
বশেমুরকৃবিতে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক গ্রুপের হামলা, টাকা নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে পালিয়ে যেতে সহায়তা অন্য গ্রুপের!
এক গ্রুপের হামলা, টাকা নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতাকে পালিয়ে যেতে সহায়তা অন্য গ্রুপের!

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের নেতৃত্বে মুগ্ধ প্রধান কোচ সিমন্স
মিরাজের নেতৃত্বে মুগ্ধ প্রধান কোচ সিমন্স

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে আর ভারতের আধিপত্য চলবে না : হাসনাত আব্দুল্লাহ
বাংলাদেশে আর ভারতের আধিপত্য চলবে না : হাসনাত আব্দুল্লাহ

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না
সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে : জামায়াত আমির
দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে : জামায়াত আমির

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জুলুম করে নেওয়া হয়েছিল ৪০ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের টাকা
জুলুম করে নেওয়া হয়েছিল ৪০ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের টাকা

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!
এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!

১৩ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

'ভারত সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন অব্যাহত রাখলে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দাবি করবে বাংলাদেশ'
'ভারত সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন অব্যাহত রাখলে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দাবি করবে বাংলাদেশ'

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের কাছ থেকে ২৫ হাজার টন চিনি কিনল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছ থেকে ২৫ হাজার টন চিনি কিনল বাংলাদেশ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নে’ সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
‘জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নে’ সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর ওয়েস্ট ইন্ডিজে টেস্ট জয় বাংলাদেশের
১৫ বছর পর ওয়েস্ট ইন্ডিজে টেস্ট জয় বাংলাদেশের

১৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক
ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার শিকার শ্যামলী বাস নিয়ে ভারতে অপপ্রচার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার শিকার শ্যামলী বাস নিয়ে ভারতে অপপ্রচার

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ মিলেছে, সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী
ডিএনএ মিলেছে, সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বকালের তলানীতে ভারতীয় রুপির দর
সর্বকালের তলানীতে ভারতীয় রুপির দর

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে ৩০ গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের মালামাল লুট, আহত ৭
সড়কে ৩০ গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের মালামাল লুট, আহত ৭

১৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!
এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

থাইল্যান্ডে ছুটি কাটাতে গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু অভিনেত্রীর
থাইল্যান্ডে ছুটি কাটাতে গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু অভিনেত্রীর

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে কারাগারে আমু-কামরুল
ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে কারাগারে আমু-কামরুল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ে যারা শহীদ হয়েছে, তাদেরকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া হবে: শিক্ষার্থীদের প্রধান উপদেষ্টা
জুলাইয়ে যারা শহীদ হয়েছে, তাদেরকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দেওয়া হবে: শিক্ষার্থীদের প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানি টিকটক তারকা মরিয়মের ভিডিও ফাঁস
এবার পাকিস্তানি টিকটক তারকা মরিয়মের ভিডিও ফাঁস

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন স্থলবন্দরে অচলাবস্থা
তিন স্থলবন্দরে অচলাবস্থা

১১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনা সরকার সবকিছু ধ্বংস করে গেছে: নিক্কেই এশিয়াকে ড. ইউনূস
শেখ হাসিনা সরকার সবকিছু ধ্বংস করে গেছে: নিক্কেই এশিয়াকে ড. ইউনূস

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতার দেখালো ট্রাইব্যুনাল
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতার দেখালো ট্রাইব্যুনাল

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে করাচিতে বিমানের জরুরি অবতরণ
যে কারণে করাচিতে বিমানের জরুরি অবতরণ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রভাবশালী ১০০ নারীর তালিকায় বাংলাদেশের রিক্তা
বিশ্বের প্রভাবশালী ১০০ নারীর তালিকায় বাংলাদেশের রিক্তা

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব আমলে জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ করা যায়
যেসব আমলে জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ করা যায়

১৩ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাই ঘটুক, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
যাই ঘটুক, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

দেশে পৌঁছেছে পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করা বিমান
দেশে পৌঁছেছে পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করা বিমান

৫ ঘন্টা আগে | এভিয়েশন

এটা কোন ধরনের বন্ধুত্ব, ভারতের আচরণ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল
এটা কোন ধরনের বন্ধুত্ব, ভারতের আচরণ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৭৩ আসামিসহ এখনও পলাতক ৭০০: কারা মহাপরিদর্শক
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৭৩ আসামিসহ এখনও পলাতক ৭০০: কারা মহাপরিদর্শক

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাতছাড়া রোমানিয়ায় আবার সুযোগ
হাতছাড়া রোমানিয়ায় আবার সুযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামুনুল হককে দেখতে হাসপাতালে জামায়াত আমির
মামুনুল হককে দেখতে হাসপাতালে জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব আগরতলায় কনস্যুলার সেবা বন্ধ
ভারতীয় হাইকমিশনারকে তলব আগরতলায় কনস্যুলার সেবা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ঢাকায় আসছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় ইস্যুতে গুরুত্ব বিএনপির
ছয় ইস্যুতে গুরুত্ব বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে দাঁড়িয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর
ঘুরে দাঁড়িয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর

নগর জীবন

ত্রিপুরা তখন না খেয়ে মরবে
ত্রিপুরা তখন না খেয়ে মরবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইসকনের গাড়ির আয়কর অব্যাহতি এনবিআরের
ইসকনের গাড়ির আয়কর অব্যাহতি এনবিআরের

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে বিপদ ভুল রিপোর্টে
ডেঙ্গুতে বিপদ ভুল রিপোর্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না
সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের আমূল বদল চায় মানুষ
পুলিশের আমূল বদল চায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেবা খাতে ঘুষ দেড় লাখ কোটি
সেবা খাতে ঘুষ দেড় লাখ কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মাথাওয়ালা খেজুর গাছ নিয়ে নানা কৌতূহল
২২ মাথাওয়ালা খেজুর গাছ নিয়ে নানা কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

দ. কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি
দ. কোরিয়ায় সামরিক আইন জারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বের প্রভাবশালী ১০০ নারীর তালিকায় বাংলাদেশি রিক্তা
বিশ্বের প্রভাবশালী ১০০ নারীর তালিকায় বাংলাদেশি রিক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফারিণের গোপন তথ্য
ফারিণের গোপন তথ্য

শোবিজ

শকুনের সেবায় মুদি দোকানি
শকুনের সেবায় মুদি দোকানি

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্তিত্ব নেই ১৪ লাখ তালগাছের
অস্তিত্ব নেই ১৪ লাখ তালগাছের

নগর জীবন

ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
ঐক্যের ডাক দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়
মুক্তিযুদ্ধ : কারও দয়ায় আসেনি বিজয়

সম্পাদকীয়

সব বিচারপতিকে নিয়ে বিশেষ সভায় প্রধান বিচারপতি
সব বিচারপতিকে নিয়ে বিশেষ সভায় প্রধান বিচারপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার নয়, পুনর্লিখনের প্রস্তাব
সংবিধান সংস্কার নয়, পুনর্লিখনের প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সরকারকে অপপ্রচার কমানোর উদ্যোগ নিতে হবে
ভারত সরকারকে অপপ্রচার কমানোর উদ্যোগ নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমারে নিরাপদ অঞ্চল প্রতিষ্ঠার পক্ষে বাংলাদেশ
মিয়ানমারে নিরাপদ অঞ্চল প্রতিষ্ঠার পক্ষে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতকে একচুলও ছাড় দেওয়া হবে না
ভারতকে একচুলও ছাড় দেওয়া হবে না

নগর জীবন

ভোট কারচুপিতে আমেরিকায় বাংলাদেশি তিন সংগঠকের জরিমানা
ভোট কারচুপিতে আমেরিকায় বাংলাদেশি তিন সংগঠকের জরিমানা

খবর

ডিসেম্বরে এলো আরেক বিজয়
ডিসেম্বরে এলো আরেক বিজয়

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে অতিষ্ঠ নগরবাসী
মশার কামড়ে অতিষ্ঠ নগরবাসী

নগর জীবন