শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৪, বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪

বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল উৎসব

ইকরামউজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল উৎসব

আধুনিক ফুটবলে ‘ফিফা ফ্রেন্ডলি’ ম্যাচের গুরুত্ব এখন প্রয়োজনীয়তা সচেতন মহলের অজানা নয়। ফিফা ‘উইন্ডোতে’ পরিকল্পিতভাবে এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশ ম্যাচ খেলে। আর এতে উভয় দেশ চেষ্টা করে ফুটবলের অগ্রগতি এবং উন্নয়ন শতভাগ কাজে লাগাতে। বাংলায় ‘মিত্রভাবাপন্ন’ ম্যাচ বলা হলেও মাঠের লড়াইয়ে কিন্তু কোনো ছাড় নেই।

এর সঙ্গে যে জড়িয়ে আছে দেশের ভাবমূর্তি। ফুটবলের শক্তি প্রদর্শনী। ফুটবলের গরিমা। ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচের মাধ্যমে উভয় দেশের ফুটবল বিশেষজ্ঞরা পরখ করতে চেষ্টা করেন নিজ নিজ খেলোয়াড়ের দক্ষতা, সামর্থ্য দুর্বলতা এবং সম্ভাবনা। আর এই ‘আউট কাম’ নিয়ে পরবর্তী সময়ে কাজ করা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইভেন্টে অংশ নেওয়ার আগে ফিফা ম্যাচকে প্রস্তুতি পর্ব হিসেবে দেখা হয়।

ইংল্যান্ডের সকার ম্যাগাজিনের অনলাইন ইস্যুতে গত আগস্টে ফুটবল লেখক জন বেরি লিখেছেন, ‘দুনিয়াজুড়ে দেশে দেশে ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচগুলো সব সময় কিশোর ও তরুণদের ভালো ফুটবল উপভোগের অভিজ্ঞতা দেয়। পাশাপাশি খেলার প্রতি তাদের উৎসাহ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর খেলাটা তো ২২৫ দেশের মাঠে মাঠে গড়ায়।’

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশে অভাবনীয় রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ঘটেছে। নতুন সময় আর নতুন পরিস্থিতিতে দেশে আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশার জন্ম হয়েছে। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের নতুন ‘গভর্নিং বডি’ কাউন্সিলরদের ভোট প্রয়োগের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছে। নতুন কমিটি দায়িত্বভারও গ্রহণ করেছে।

মানুষ আর পুরনো দিনে ফিরে যেতে চায় না। তারা ভাবছে বৃহত্তর পরিসরে নতুন বাস্তবতায় সুযোগ এসেছে খেলাটির ক্ষেত্রে বাস্তবধর্মী নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করে আবার খেলাটিকে সাধারণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার। আর এ জন্য দরকার ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা। এটিও সবাই বুঝতে পারছেন, সব জঞ্জাল একসঙ্গে সাফ করা সম্ভব নয়। আর তাই অগ্রাধিকার নির্ণয় করে কাজ করতে হবে। গঠনতন্ত্র, আইন-কানুন পরিবর্তন-পরিবর্ধন-বাতিল এবং নতুন সংযোজন নিয়ে কাজ করলে অনেক সমস্যার সমাধান হতে সময় লাগবে না। অতীতে জেলাগুলোতে নিয়মিতভাবে ফুটবল লিগ এবং টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত না হওয়া সত্ত্বেও কোনো ধরনের কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণ হলো ভোটব্যাংকের চিন্তা। জনস্বার্থে এই অপসংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে। মানুষের চিন্তাশক্তি তো বেড়ে গেছে। মানুষ বুঝতে পারে ফুটবল সংস্কৃতি সঠিকভাবে চলছে না।

ঘটনাবহুল সময়ে ঢাকায় দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলার জন্য মালদ্বীপ জাতীয় ফুটবল দল এসেছে। তারা ১৩ ও ১৬ নভেম্বর দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলবে বসুন্ধরা গ্রুপ কর্তৃক নির্মিত ফিফা এবং এএফসি কর্তৃক অনুমোদিত আধুনিক ‘কিংস অ্যারেনায়’। কোনো করপোরেট হাউস শুধু বাংলাদেশে নয়, দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দেশেও ফুটবলের মানোন্নয়নে অগ্রগতি এবং দেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যে দায়বদ্ধতা থেকে এ ধরনের প্রাইভেট অ্যারেনা ফুটবলপাগল মানুষদের উপহার দেয়নি। বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংসের হোম ভেন্যু হলো কিংস অ্যারেনা। বাফুফে দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচের আয়োজন করবে কিংস অ্যারেনায়। যদি এই ভেন্যু না থাকত, তাহলে ঢাকায় ম্যাচ আয়োজন সম্ভব হতো না। ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের আধুনিকরণের কাজ শুরু হয়েছে সেই ২০২১ সালের আগস্ট মাসে। প্রথমে বাজেট হয়েছিল ৮৫ কোটি টাকা। এখন সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫৮ কোটি টাকায়। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হবে না। অতএব আসন্ন প্রিমিয়ার লিগে এই ভেন্যু পাওয়া অনিশ্চিত।

মনে আছে, ২০২২ সালের জানুয়ারির এক পড়ন্ত বিকেলে বসুন্ধরা কিংসের প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসান বলেছিলেন, ‘ইনশা আল্লাহ আমরা আমাদের লালিত স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হব। আগামী মাসের তৃতীয় সপ্তাহে প্রিমিয়ার লিগে কোনো দলের বিপক্ষে হোম ম্যাচ খেলার মাধ্যমে। এটি হবে আমাদের এবং দেশের ফুটবলের জন্য অনেক বড় বিষয়। আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যারেনা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন গ্রুপের ক্রীড়ানুরাগী চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। খেলাধুলার প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত অনুরাগ ও ভালোবাসা এবং দেশের ফুটবলে ইতিবাচক ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে তাঁর এবং পরিবারের সদস্যদের ঐকান্তিকতার জন্যই সম্ভব হয়েছে বিশাল স্পোর্টস কমপ্লেক্সের মধ্যে আধুনিক অ্যারেনা নির্মাণ।’ স্বপ্নবাজ এই ব্যক্তিত্ব, গ্রুপের চেয়ারম্যান মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন সবাই মিলে এগিয়ে এলে ফুটবলের জন্য কাজ করলে অবশ্যই সম্ভব হবে দেশের ফুটবলের উত্তরণের পাশাপাশি আবার সুবর্ণময় সময়কে ফিরিয়ে আনা। আবার ফুটবল মাঠে ছুটে আসবে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে খেলা উপভোগের জন্য।

ফুটবল ফেডারেশনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের মধ্যে ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩। খেলাটি গোলশূন্যভাবে শেষ হয়। এর পর থেকে ২০২৪ সালের ৬ জুন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে ৯টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ। এর মধ্যে বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের খেলাও আছে। মালদ্বীপ সর্বশেষ এই মাঠে খেলেছে ২০২৩-এর ১৭ অক্টোবর। সেই ম্যাচে বাংলাদেশ দল জিতেছিল ২-১ গোলে। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ জাতীয় দল মালদ্বীপের বিপক্ষে লড়েছে পাঁচবার। এর মধ্যে বাংলাদেশ জিতেছে দুবার আর মালদ্বীপ দুবার। আর একটি খেলা ১-১ গোলে ড্র হয়েছে।

একটি সময় ছিল বাংলাদেশ দলের সঙ্গে মালদ্বীপের ফুটবল শক্তির অনেক বেশি পার্থক্য ছিল। ১৯৮৪ সালে প্রথম দক্ষিণ এশীয় ফেডারেশন গেমসে (নেপালের কাঠমাণ্ডুতে) বাংলাদেশ মালদ্বীপকে পরাজিত করেছিল ৫-০ গোলে। এরপর দ্বিতীয় দক্ষিণ এশিয়া ফেডারেশন গেমস ঢাকায় (১৯৮৫ সালে) মালদ্বীপকে পরাজিত করেছে ৪-০ গোলে। ১৯৮৭ সালে কলকাতার গেমসে আবার ৪-০ গোলে। বাংলাদেশ ফুটবল দলের সেই দলগত শক্তি এখন আর নেই। মালদ্বীপ ফুটবলকে পরিকল্পিতভাবে লালন-পালন করে দারুণভাবে এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশ জাতীয় দল মালদ্বীপের জাতীয় দলের বিপক্ষে এখন খেলায় নামার আগে বিভিন্ন চিন্তা মাথায় আসে। ফিফার র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের তুলনায় মালদ্বীপ এগিয়ে আছে। বাংলাদেশের ফুটবল এখন দক্ষিণ এশিয়ায় তলানিতে নেমেছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বসুন্ধরা কিংসের রাজিব হোসেনের একটি স্ট্যাটাস চোখে পড়েছে। তিনি লিখেছেন, ‘মালদ্বীপকে আগে ভয় লাগত। শেষ তিনটি ম্যাচ খেলেছি। জিতেছি ও ড্র করেছি। তাই চেষ্টা করব তাদের বিপক্ষে ভালো ফল অব্যাহত রাখতে। এককথায় জিততে। স্প্যানিশ কোচ হ্যাভিয়ের ক্যারবেরা চ্যালেঞ্জ এবং কঠিন সময় পার করছেন। গত সেপ্টেম্বরে ফিফা ফ্রেন্ডলিতে ভুটানের বিপক্ষে বাংলাদেশ একটি ম্যাচ হেরেছে এবং একটিতে জিতেছে। এতে জাতীয় দলের র্যাংকিংয়ে অবনমিত হয়েছে। কথা উঠেছে খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স এবং কোচের ভূমিকা নিয়ে। র্যাংকিংয়ে অগ্রগতি নেই। খেলোয়াড়দের  মাঠের পারফরম্যান্সে নেই ধারাবাহিকতা। বাফুফের নতুন কমিটি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব নিয়েছে। নতুন কমিটি দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশের মাটিতে মালদ্বীপের বিপক্ষে দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ। নতুন সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে এই দুটি ম্যাচের গুরুত্ব আলাদা। সবাই অপেক্ষা করছেন পুরুষ জাতীয় দলের মাঠের পারফরম্যান্স দেখার জন্য। কোচ বলেছেন দুটি ম্যাচেই জিততে চান। জিততে হলে তো মাঠে খেলেই জিততে হবে। নারী জাতীয় দল পর পর দুবার দক্ষিণ এশিয়ার নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা জিতেছেন। এটি অবশ্যই পুরুষ দলের জন্য অনুপ্রেরণা। বসুন্ধরা কিংসের মাঠে জাতীয় দল লড়বে মালদ্বীপের বিপক্ষে। খুব কাছ থেকে স্বাগতিক দলের খেলোয়াড়রা দর্শকদের সমর্থন পাবেন। যেটা অন্য ভেন্যুতে সম্ভব হয় না। জাতীয় দলে অর্ধেকের বেশি খেলোয়াড় বসুন্ধরা কিংসের। তারা সবাই এই ভেন্যুতে খেলে অভ্যস্ত। এটি অবশ্যই বড় অ্যাডভানটেজ।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, এআইপিএস এশিয়া, আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন এবং প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সর্বশেষ খবর
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা
ফিলাডেলফিয়ায় বৈশাখী মেলা

৮ মিনিট আগে | পরবাস

উইলিয়ামসের সেঞ্চুরির পরেও হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে
উইলিয়ামসের সেঞ্চুরির পরেও হারের শঙ্কায় জিম্বাবুয়ে

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার
ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের
হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল
ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন
ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম