শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৪, বুধবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৪

বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল উৎসব

ইকরামউজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় ফুটবল উৎসব

আধুনিক ফুটবলে ‘ফিফা ফ্রেন্ডলি’ ম্যাচের গুরুত্ব এখন প্রয়োজনীয়তা সচেতন মহলের অজানা নয়। ফিফা ‘উইন্ডোতে’ পরিকল্পিতভাবে এক দেশের সঙ্গে আরেক দেশ ম্যাচ খেলে। আর এতে উভয় দেশ চেষ্টা করে ফুটবলের অগ্রগতি এবং উন্নয়ন শতভাগ কাজে লাগাতে। বাংলায় ‘মিত্রভাবাপন্ন’ ম্যাচ বলা হলেও মাঠের লড়াইয়ে কিন্তু কোনো ছাড় নেই।

এর সঙ্গে যে জড়িয়ে আছে দেশের ভাবমূর্তি। ফুটবলের শক্তি প্রদর্শনী। ফুটবলের গরিমা। ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচের মাধ্যমে উভয় দেশের ফুটবল বিশেষজ্ঞরা পরখ করতে চেষ্টা করেন নিজ নিজ খেলোয়াড়ের দক্ষতা, সামর্থ্য দুর্বলতা এবং সম্ভাবনা। আর এই ‘আউট কাম’ নিয়ে পরবর্তী সময়ে কাজ করা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ইভেন্টে অংশ নেওয়ার আগে ফিফা ম্যাচকে প্রস্তুতি পর্ব হিসেবে দেখা হয়।

ইংল্যান্ডের সকার ম্যাগাজিনের অনলাইন ইস্যুতে গত আগস্টে ফুটবল লেখক জন বেরি লিখেছেন, ‘দুনিয়াজুড়ে দেশে দেশে ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচগুলো সব সময় কিশোর ও তরুণদের ভালো ফুটবল উপভোগের অভিজ্ঞতা দেয়। পাশাপাশি খেলার প্রতি তাদের উৎসাহ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর খেলাটা তো ২২৫ দেশের মাঠে মাঠে গড়ায়।’

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশে অভাবনীয় রাজনৈতিক পটপরিবর্তন ঘটেছে। নতুন সময় আর নতুন পরিস্থিতিতে দেশে আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশার জন্ম হয়েছে। কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের নতুন ‘গভর্নিং বডি’ কাউন্সিলরদের ভোট প্রয়োগের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছে। নতুন কমিটি দায়িত্বভারও গ্রহণ করেছে।

মানুষ আর পুরনো দিনে ফিরে যেতে চায় না। তারা ভাবছে বৃহত্তর পরিসরে নতুন বাস্তবতায় সুযোগ এসেছে খেলাটির ক্ষেত্রে বাস্তবধর্মী নতুন উদ্যোগ গ্রহণ করে আবার খেলাটিকে সাধারণের কাছে পৌঁছে দেওয়ার। আর এ জন্য দরকার ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করা। এটিও সবাই বুঝতে পারছেন, সব জঞ্জাল একসঙ্গে সাফ করা সম্ভব নয়। আর তাই অগ্রাধিকার নির্ণয় করে কাজ করতে হবে। গঠনতন্ত্র, আইন-কানুন পরিবর্তন-পরিবর্ধন-বাতিল এবং নতুন সংযোজন নিয়ে কাজ করলে অনেক সমস্যার সমাধান হতে সময় লাগবে না। অতীতে জেলাগুলোতে নিয়মিতভাবে ফুটবল লিগ এবং টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত না হওয়া সত্ত্বেও কোনো ধরনের কঠোর সাংগঠনিক ব্যবস্থা না নেওয়ার কারণ হলো ভোটব্যাংকের চিন্তা। জনস্বার্থে এই অপসংস্কৃতি থেকে বের হতে হবে। মানুষের চিন্তাশক্তি তো বেড়ে গেছে। মানুষ বুঝতে পারে ফুটবল সংস্কৃতি সঠিকভাবে চলছে না।

ঘটনাবহুল সময়ে ঢাকায় দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলার জন্য মালদ্বীপ জাতীয় ফুটবল দল এসেছে। তারা ১৩ ও ১৬ নভেম্বর দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ খেলবে বসুন্ধরা গ্রুপ কর্তৃক নির্মিত ফিফা এবং এএফসি কর্তৃক অনুমোদিত আধুনিক ‘কিংস অ্যারেনায়’। কোনো করপোরেট হাউস শুধু বাংলাদেশে নয়, দক্ষিণ এশিয়ার কোনো দেশেও ফুটবলের মানোন্নয়নে অগ্রগতি এবং দেশের ভাবমূর্তি বৃদ্ধির লক্ষ্যে দায়বদ্ধতা থেকে এ ধরনের প্রাইভেট অ্যারেনা ফুটবলপাগল মানুষদের উপহার দেয়নি। বসুন্ধরা গ্রুপের ক্লাব বসুন্ধরা কিংসের হোম ভেন্যু হলো কিংস অ্যারেনা। বাফুফে দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচের আয়োজন করবে কিংস অ্যারেনায়। যদি এই ভেন্যু না থাকত, তাহলে ঢাকায় ম্যাচ আয়োজন সম্ভব হতো না। ঢাকার বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের আধুনিকরণের কাজ শুরু হয়েছে সেই ২০২১ সালের আগস্ট মাসে। প্রথমে বাজেট হয়েছিল ৮৫ কোটি টাকা। এখন সেটি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫৮ কোটি টাকায়। প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ কাজ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন হবে না। অতএব আসন্ন প্রিমিয়ার লিগে এই ভেন্যু পাওয়া অনিশ্চিত।

মনে আছে, ২০২২ সালের জানুয়ারির এক পড়ন্ত বিকেলে বসুন্ধরা কিংসের প্রেসিডেন্ট মো. ইমরুল হাসান বলেছিলেন, ‘ইনশা আল্লাহ আমরা আমাদের লালিত স্বপ্ন পূরণ করতে সক্ষম হব। আগামী মাসের তৃতীয় সপ্তাহে প্রিমিয়ার লিগে কোনো দলের বিপক্ষে হোম ম্যাচ খেলার মাধ্যমে। এটি হবে আমাদের এবং দেশের ফুটবলের জন্য অনেক বড় বিষয়। আনুষ্ঠানিকভাবে অ্যারেনা উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন গ্রুপের ক্রীড়ানুরাগী চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। খেলাধুলার প্রতি তাঁর ব্যক্তিগত অনুরাগ ও ভালোবাসা এবং দেশের ফুটবলে ইতিবাচক ভূমিকা রাখার ক্ষেত্রে তাঁর এবং পরিবারের সদস্যদের ঐকান্তিকতার জন্যই সম্ভব হয়েছে বিশাল স্পোর্টস কমপ্লেক্সের মধ্যে আধুনিক অ্যারেনা নির্মাণ।’ স্বপ্নবাজ এই ব্যক্তিত্ব, গ্রুপের চেয়ারম্যান মনেপ্রাণে বিশ্বাস করেন সবাই মিলে এগিয়ে এলে ফুটবলের জন্য কাজ করলে অবশ্যই সম্ভব হবে দেশের ফুটবলের উত্তরণের পাশাপাশি আবার সুবর্ণময় সময়কে ফিরিয়ে আনা। আবার ফুটবল মাঠে ছুটে আসবে মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে খেলা উপভোগের জন্য।

ফুটবল ফেডারেশনের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচ বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানের মধ্যে ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩। খেলাটি গোলশূন্যভাবে শেষ হয়। এর পর থেকে ২০২৪ সালের ৬ জুন পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছে ৯টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ। এর মধ্যে বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের খেলাও আছে। মালদ্বীপ সর্বশেষ এই মাঠে খেলেছে ২০২৩-এর ১৭ অক্টোবর। সেই ম্যাচে বাংলাদেশ দল জিতেছিল ২-১ গোলে। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ জাতীয় দল মালদ্বীপের বিপক্ষে লড়েছে পাঁচবার। এর মধ্যে বাংলাদেশ জিতেছে দুবার আর মালদ্বীপ দুবার। আর একটি খেলা ১-১ গোলে ড্র হয়েছে।

একটি সময় ছিল বাংলাদেশ দলের সঙ্গে মালদ্বীপের ফুটবল শক্তির অনেক বেশি পার্থক্য ছিল। ১৯৮৪ সালে প্রথম দক্ষিণ এশীয় ফেডারেশন গেমসে (নেপালের কাঠমাণ্ডুতে) বাংলাদেশ মালদ্বীপকে পরাজিত করেছিল ৫-০ গোলে। এরপর দ্বিতীয় দক্ষিণ এশিয়া ফেডারেশন গেমস ঢাকায় (১৯৮৫ সালে) মালদ্বীপকে পরাজিত করেছে ৪-০ গোলে। ১৯৮৭ সালে কলকাতার গেমসে আবার ৪-০ গোলে। বাংলাদেশ ফুটবল দলের সেই দলগত শক্তি এখন আর নেই। মালদ্বীপ ফুটবলকে পরিকল্পিতভাবে লালন-পালন করে দারুণভাবে এগিয়ে গেছে। বাংলাদেশ জাতীয় দল মালদ্বীপের জাতীয় দলের বিপক্ষে এখন খেলায় নামার আগে বিভিন্ন চিন্তা মাথায় আসে। ফিফার র্যাংকিংয়ে বাংলাদেশের তুলনায় মালদ্বীপ এগিয়ে আছে। বাংলাদেশের ফুটবল এখন দক্ষিণ এশিয়ায় তলানিতে নেমেছে।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বসুন্ধরা কিংসের রাজিব হোসেনের একটি স্ট্যাটাস চোখে পড়েছে। তিনি লিখেছেন, ‘মালদ্বীপকে আগে ভয় লাগত। শেষ তিনটি ম্যাচ খেলেছি। জিতেছি ও ড্র করেছি। তাই চেষ্টা করব তাদের বিপক্ষে ভালো ফল অব্যাহত রাখতে। এককথায় জিততে। স্প্যানিশ কোচ হ্যাভিয়ের ক্যারবেরা চ্যালেঞ্জ এবং কঠিন সময় পার করছেন। গত সেপ্টেম্বরে ফিফা ফ্রেন্ডলিতে ভুটানের বিপক্ষে বাংলাদেশ একটি ম্যাচ হেরেছে এবং একটিতে জিতেছে। এতে জাতীয় দলের র্যাংকিংয়ে অবনমিত হয়েছে। কথা উঠেছে খেলোয়াড়দের পারফরম্যান্স এবং কোচের ভূমিকা নিয়ে। র্যাংকিংয়ে অগ্রগতি নেই। খেলোয়াড়দের  মাঠের পারফরম্যান্সে নেই ধারাবাহিকতা। বাফুফের নতুন কমিটি নির্বাচিত হয়ে দায়িত্ব নিয়েছে। নতুন কমিটি দায়িত্ব নেওয়ার পর দেশের মাটিতে মালদ্বীপের বিপক্ষে দুটি ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচ। নতুন সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে এই দুটি ম্যাচের গুরুত্ব আলাদা। সবাই অপেক্ষা করছেন পুরুষ জাতীয় দলের মাঠের পারফরম্যান্স দেখার জন্য। কোচ বলেছেন দুটি ম্যাচেই জিততে চান। জিততে হলে তো মাঠে খেলেই জিততে হবে। নারী জাতীয় দল পর পর দুবার দক্ষিণ এশিয়ার নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপে শিরোপা জিতেছেন। এটি অবশ্যই পুরুষ দলের জন্য অনুপ্রেরণা। বসুন্ধরা কিংসের মাঠে জাতীয় দল লড়বে মালদ্বীপের বিপক্ষে। খুব কাছ থেকে স্বাগতিক দলের খেলোয়াড়রা দর্শকদের সমর্থন পাবেন। যেটা অন্য ভেন্যুতে সম্ভব হয় না। জাতীয় দলে অর্ধেকের বেশি খেলোয়াড় বসুন্ধরা কিংসের। তারা সবাই এই ভেন্যুতে খেলে অভ্যস্ত। এটি অবশ্যই বড় অ্যাডভানটেজ।

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক, সাবেক সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, এআইপিএস এশিয়া, আজীবন সদস্য বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন এবং প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

৩৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

৩৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে