শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ জুন, ২০২৪

দেশেই তৈরি বিশ্বমানের ফ্রিজ

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
দেশেই তৈরি বিশ্বমানের ফ্রিজ

এখন অত্যাধুনিক ও টেকসই স্মার্ট রেফ্রিজারেটর প্রস্তুত করে দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানিও করছে। এতে  একদিকে আমদানির প্রয়োজন কমায় বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হচ্ছে। আবার রপ্তানি হওয়ার কারণে উল্টো বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে দেশ। একই সঙ্গে রেফ্রিজারেটর কোম্পানিগুলো দেশের অভ্যন্তরে ব্যাপকভাবে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেছে...

 

একটা সময় ছিল রেফ্রিজারেটর ছিল এক ধরনের বিলাসী পণ্য। ধনী ও বণিক শ্রেণির লোকেরাই কেবল ব্যবহার করতেন রেফ্রিজারেটর। শুধু তাই নয়, সে সময় কেবল শহরবাসীর ঘরেই শোভা পেত এ পণ্যটি। খাবার ঠান্ডা ও সতেজ রাখতে রেফ্রিজারেটরের বিকল্প নেই। আবার দামও ছিল অনেক বেশি। সে অনুপাতে মানুষের রোজগার ছিল কম। ফলে গ্রামের মানুষকে তিন বেলাই আলাদাভাবে রান্না করতে হতো। আর শহরের মানুষের বাড়িতে ফ্রিজ থাকার সুবাদে একবার রান্না করেই তিন বেলা এমন কি পরের দিনও খেতে পারতেন। একই সঙ্গে কাঁচা শাকসবজি, ফলমূল, জ্যাম, জেলি টাটকা রাখতে ফ্রিজ ব্যবহার করতেন; যা গ্রামের মানুষের জন্য ছিল এক উচ্চাভিলাষী ও অবাস্তব চিন্তাভাবনা।

এখন আর চিত্র তেমন নেই। অবস্থা পাল্টে গেছে। প্রত্যন্ত গ্রাম ও শহর সবখানেই ফ্রিজের ব্যবহার হচ্ছে। শুধু রেফ্রিজারেটর নয়, স্মার্ট রেফ্রিজারেটরের ব্যবহারও বাড়ছে গ্রাম-শহর সবখানেই। মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বৃদ্ধি ও প্রযুক্তির উৎকর্ষের কারণে ঘরে ঘরে শোভা পাচ্ছে স্বস্তি ও স্বাচ্ছন্দ্যের রেফ্রিজারেটর। একসময় যখন চাহিদার পুরোটাই বিদেশ থেকে আমদানি করা হতো, সেখানে এখন দেশি ব্র্যান্ডের অত্যাধুনিক ফ্রিজই দেশের চাহিদা পূরণ করছে। এর পাশাপাশি বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে বাংলাদেশের তৈরি রেফ্রিজারেটর। বিদেশি ব্র্যান্ডগুলোকে পেছনে ফেলে দেশি কোম্পানি ওয়ালটন, র‌্যাংগ্স, যমুনা, কনকা, মিনিস্টারের আধিপত্য চলছে ফ্রিজের বাজারে। এ কোম্পানিগুলো ভিন্ন ব্র্যান্ডের ফ্রিজ উৎপাদন করছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুারো (ইপিবি)-এর তথ্যমতে, প্রতি বছর অভ্যন্তরীণ চাহিদার ৯০ শতাংশের বেশি পূরণ করছে দেশি প্রতিষ্ঠানগুলো। একই সঙ্গে সাফল্য আসছে রপ্তানিতেও। গত পাঁচ বছরে এ খাতে রপ্তানির গড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫২৩ শতাংশ।

এখন এমন একটা সময় আমরা পার করছি যখন জীবনের প্রতি মুহূর্তেই রেফ্রিজারেটর যেন অত্যাবশ্যকীয় পণ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। যত ছোট সংসার আর যত গহিন গ্রামেই বসবাস হোক না কেন, যেখানেই বিদ্যুৎ আছে সেখানেই পৌঁছে গেছে রেফ্রিজারেটর। এ পণ্যটির সুবাদে মানুষের শহর-গ্রামের সুযোগসুবিধা নিয়ে গেছে প্রায় শূন্যের কোঠায়। বিশেষ করে কর্মজীবী মানুষের জীবন করেছে আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্যময় ও সহজতর। যে পরিবারের গৃহকর্তা-গৃহকর্ত্রী দুজনই বাইরে কাজ করেন তাদের জীবনে এ রেফ্রিজারেটর এক দারুণ স্বাচ্ছন্দ্যের পণ্য। প্রতি বেলায় রান্না এবং বাজার না করেও টাটকা খাবার খাওয়ার উত্তম পন্থা এ রেফ্রিজারেটর। এমনকি প্রতিদিন রান্নারও প্রয়োজন হয় না। খাবার সংরক্ষণ ও সতেজ রাখতে রেফ্রিজারেটরের বিকল্প নেই।

রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ এখন প্রতিটি বাসাবাড়ির গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। স্মার্ট জীবনযাপনের অংশ হিসেবে ফ্রিজও এখন স্মার্ট বা আধুনিক। খাবারের গুণগত মান ঠিক রাখাই স্মার্ট ফ্রিজের অনন্য বৈশিষ্ট্য। এখন শুধু খাবার ঠান্ডা রাখার সুবিধাই নয়, ফ্রিজ বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে কি না, কম ভোল্টেজেও চলে কি না, বরফ জমে খাবারের গুণগত মান নষ্ট হয় কি না-এসব বিষয়ও বিবেচনায় রাখেন ক্রেতারা। দেশি কোম্পানিগুলো এখন অত্যাধুনিক ও টেকসই স্মার্ট রেফ্রিজারেটর প্রস্তুত করে দেশের চহিদা মিটিয়ে রপ্তানিও করছে। এতে একদিকে আমদানির প্রয়োজন কমায় বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হচ্ছে। আবার রপ্তানি হওয়ার কারণে উল্টো বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে দেশ। একই সঙ্গে রেফ্রিজারেটর কোম্পানিগুলো দেশের অভ্যন্তরে ব্যাপকভাবে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করেছে। একই সঙ্গে এ পণ্যের ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়ে নিজেদের অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে তুলছে বিপুলসংখ্যক মানুষ।

বর্তমানে প্রায় সব ব্র্যান্ডের ফ্রিজেই সবচেয়ে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। ফ্রিজের ‘হৃদয়’ (হার্ট) হচ্ছে কম্প্রেসার। আধুনিক ফ্রিজের কম্প্রেসার হচ্ছে ইনভার্টার প্রযুক্তিসমৃদ্ধ। ফ্রিজের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি হচ্ছে ইনভার্টার। ইনভার্টার থাকার কারণে ফ্রিজ হয় বিদ্যুৎসাশ্রয়ী। ফলে বিদ্যুৎ বিল অনেক কম আসে। আধুনিক ফ্রিজগুলোয় আরও রয়েছে স্মার্ট নিয়ন্ত্রণব্যবস্থা। রয়েছে ইন্টারনেট অব থিংস (আইওটি) প্রযুক্তি। অর্থাৎ ইন্টারনেটেও যুক্ত হতে পারে ফ্রিজ। ফ্রিজে রাখা খাবারদাবারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

আধুনিক রেফ্রিজারেটরে রয়েছে আরও কিছু বৈশিষ্ট্য। টুইন কুলিং প্লাস প্রযুক্তি থাকায় দুটি কুলিং ফ্যান ও দুটি ইভাপোরেটর কাজ করে। এতে দুর্গন্ধ ছড়ায় না, ৭০ শতাংশ আর্দ্রতা বজায় থাকে। রয়েছে স্মার্ট কনভারশন। ডিজিটাল ইনভার্টার প্রযুক্তির ফলে    ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়। আরও আছে ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধক, কুল প্যাক (সর্বোচ্চ ১২ ঘণ্টা ব্যাকআপ), কুল সিলেক্ট জোন বা ফ্লেক্স জোন, বিল্ট-ইন স্ট্যাবিলাইজার, ডোর অ্যালার্ম ও ডিওডোরাইজিং ফিল্টার।

এদিকে দুই দশক ধরে ফ্রিজের বাজার বেড়েছে দ্রুতগতিতে। মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি, গ্রামাঞ্চলে বিদ্যুতায়ন ও সহজ কিস্তিতে কেনার সুবিধা থাকায় দ্রুত বড় হচ্ছে এ বাজার। এ খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বর্তমানে দেশে ফ্রিজের বাজার ১০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। বছরে ৩২ থেকে ৩৫ লাখ ফ্রিজ বিক্রি হচ্ছে। দেশি কোম্পানিগুলোর উৎপাদিত ফ্রিজ দিয়েই অভ্যন্তরীণ চাহিদার বেশির ভাগ মিটছে। একই সঙ্গে দেশে উৎপাদিত ফ্রিজ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রপ্তানিও হচ্ছে। বিশ্বের অন্তত ৪০টি দেশে রপ্তানি হচ্ছে শুধু ওয়ালটনের তৈরি ফ্রিজ।

পবিত্র ঈদুল আজহা ঘিরে ফ্রিজের চাহিদা এরই মধ্যে বেড়েছে বলে জানান বিক্রেতারা। প্রতি বছর ৬০ শতাংশের বেশি ফ্রিজ দুই ঈদে বিক্রি হয়। তবে কোরবানির ঈদে ফ্রিজের চাহিদাটা একটু বেশিই থাকে। কারণ মানুষ কোরবানির পশুর মাংস ভালোভাবে সংরক্ষণে ফ্রিজ কিনে থাকেন। ঈদ মাথায় রেখে দেশি-বিদেশি কোম্পানিগুলোও ফ্রিজের নতুন নতুন মডেল সংযোজন করেছে।

ক্রেতা টানতে মূল্যছাড়সহ বিভিন্ন অফার দিয়েছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এবার ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি ফ্রিজ বিক্রির আশা করছেন খাত-সংশ্লিষ্টরা। উচ্চ ও মধ্যবিত্ত পরিবারে একাধিক ফ্রিজের ব্যবহার রয়েছে। এর বাইরে আবাসিক হোটেল, মোটেল, রিজর্ট, ফাইভ স্টার হোটেল-রেস্টুরেন্ট, সুপার শপ, ওষুধের দোকান, হাসপাতাল, অফিসসহ প্রায় সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানেই একাধিক ফ্রিজ ব্যবহৃত হচ্ছে।

দেশে এক যুগ আগে ফ্রিজের বার্ষিক চাহিদা ছিল ১০ লাখের মতো। তা এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ থেকে ৩৫ লাখে। গত দেড় দশকে সরকারের নীতিসহায়তা, দেশি বিভিন্ন শিল্পগোষ্ঠীর বিনিয়োগের কারণে বর্তমানে ৮০ থেকে ৮৫ শতাংশের বেশি মার্কেট শেয়ার দেশি ব্র্যান্ডগুলোর। দেশি-বিদেশি ১৩টি কোম্পানি দেশে ফ্রিজ উৎপাদন করে বাজারজাত করছে। বছরে ১৫ শতাংশ হারে ফ্রিজের বাজারে প্রবৃদ্ধি হচ্ছে।

দেশের শীর্ষস্থানীয় গৃহস্থালি পণ্য উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান আরএফএল গ্রুপ ২০১৩ সালে ‘ভিশন’ ব্র্যান্ড নামে ফ্রিজ উৎপাদন শুরু করে। সাশ্রয়ী মূল্যে আধুনিক প্রযুক্তির রেফ্রিজারেটর ভোক্তার হাতে পৌঁছে দিতে নরসিংদীর ডাঙ্গায় নিজস্ব কারখানায় এ পণ্যটির উৎপাদন শুরু হয়। কারখানায় বছরে ৬ লাখ ফ্রিজ উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে।

বাজারে শীর্ষে থাকা ওয়ালটন ২০০৮ সালে ফ্রিজের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে। ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠানটি ফ্রিজের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান কম্প্রেসার উৎপাদন শুরু করে। বর্তমানে দেশের পাশাপাশি রপ্তানি বাজারেও ভালো অবস্থান তৈরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। গত বছর ওয়ালটন ১ লাখের বেশি ফ্রিজ রপ্তানি করেছে। ফ্রিজের বাজারে আরও রয়েছে র‌্যাংগ্স ও যমুনা কোম্পানির নানা ব্র্যান্ড। এসব কোম্পানিও ঈদুল আজহা উপলক্ষে বিভিন্ন অফার ঘোষণা করেছে।

২০২১ সালে প্রকাশিত মার্কেটিং ওয়াচ বাংলাদেশ (এমডব্লিউবি)-এর গবেষণা বলেছে, ২০১০ সাল পর্যন্ত দেশের ফ্রিজের বাজার বিদেশি ব্র্যান্ডগুলো নিয়ন্ত্রণ করত। বর্তমানে দেশে ফ্রিজের বাজারের বেশির ভাগই দেশি ব্র্যান্ডের দখলে। এর মধ্যে এককভাবে দেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটনের দখলে অনেকখানি অংশ। বাকিগুলো মিনিস্টার, ভিশন, যমুনা, মার্সেলসহ অন্যদের দখলে। আর বিদেশি ব্র্যান্ডগুলোর মধ্যে সিঙ্গার, স্যামসাং, কনকা, শার্প, এলজি উল্লেখযোগ্য। এমডব্লিউবির এক জরিপে বলা হয়, দেশি-বিদেশি মিলে মোট ফ্রিজের চাহিদার ৯৫ শতাংশই দেশে উৎপাদন করা হয়। এর বাইরে বিদেশ থেকে সরাসরি আমদানি করা হয় ৫ শতাংশ।

দেশে রেফ্রিজারেটর উৎপাদনের প্রথম উদ্যোগ নেয় দেশি প্রতিষ্ঠান ওয়ালটন। তারপর একে একে যমুনা, মিনিস্টার, প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের ভিশন, ট্রান্সকম ও ওরিয়ন কারখানা স্থাপন করে। প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে দেশে ফ্রিজ উৎপাদনের কারখানা গড়ে তুলেছে স্যামসাং, সিঙ্গার, ওয়ার্লপুল, কনকাসহ বেশ কয়েকটি বিদেশি ব্র্যান্ড। অন্যদিকে দেশের ফ্রিজের বাজার একসময় আমদানিনির্ভর ছিল। সে নির্ভরতা থেকে বের হয়ে অভ্যন্তরীণ বাজার এখন প্রায় স্বয়ংসম্পূর্ণ। স্থানীয় বাজারের ৯০ শতাংশের বেশি চাহিদা পূরণ করছে দেশি প্রতিষ্ঠানগুলো। সাফল্য আসছে রপ্তানিতেও। গত পাঁচ বছরে রপ্তানির গড় প্রবৃদ্ধি ৫২৩ শতাংশ।

ইপিবির তথ্য অনুযায়ী, সদ্যবিদায়ী অর্থবছরে (২০২২-২৩) রেফ্রিজারেটর রপ্তানিতে আয় হয়েছে ১ কোটি ৫৮ লাখ ২৮ হাজার ৭৮৩ ডলার। দেশি মুদ্রায় প্রতি ডলার ১১৭ টাকা দরে ১৮৫ কোটি ১৯ লাখ ৬৭ হাজার ৬১১ টাকা। ২০১৮-১৯ অর্থবছরে এ আয় ছিল ৫ লাখ ৮২ হাজার ৮১১  ডলার। সে হিসেবে গত পাঁচ বছরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১ কোটি ৫৭ লাখ ৭০ হাজার ৫০২ মার্কিন ডলার। পাঁচ বছরে বার্ষিক গড় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৫২৩ শতাংশ।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার
জুভেন্টাসে পাড়ি জমালেন কানাডার রেকর্ড গোলস্কোরার

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার
তুরস্কে তিন বিরোধীদলীয় মেয়র গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি
হজে ৪৩ বাংলাদেশির মৃত্যু, দেশে ফিরেছেন ৬৬ হাজারের বেশি হাজি

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা
চাইলেই লুকানো যাবে ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে যুবকের লাশ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে ছয় অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা
হোসনি দালান থেকে তাজিয়া মিছিল শুরু, কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ
স্ত্রীকে হত্যা করে থানায় স্বামীর আত্মসমর্পণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়
মব সন্ত্রাস কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস
আগস্ট থেকে তেলের উৎপাদন বাড়াবে ওপেক প্লাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট
২৫ বছর পর পাকিস্তানে কার্যক্রম বন্ধ করলো মাইক্রোসফট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে কুয়াকাটায় ক্যারিয়ার ও মোটিভেশনাল বিষয়ক সেমিনার

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা
শাবিপ্রবিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাতীবান্ধায় হত্যা মামলায় চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত
খিলক্ষেতে কাভার্ডভ্যানচাপায় ২ পরিচ্ছন্নতা কর্মী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে নিহত ৭৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল
পুরান ঢাকায় সকাল ১০টায় বের হবে তাজিয়া মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
ইয়াবা কারবারি চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আশুরার দিনের ফজিলত
আশুরার দিনের ফজিলত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ
অস্ত্র হস্তান্তর করবে না হিজবুল্লাহ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক
অবৈধদের লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মালয়েশিয়ায় ১ হাজার নিয়োগকর্তা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে