প্রতিটি মানুষেরই ঘুমের দরকার। তবে অনেকেরই ঘুমের কোনো পাত্তা নেই। তাই তাদের দেখা দেয় নানা সমস্যা। এ ক্ষেত্রে প্রতিটি মানুষকেই নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ঘুমাতে হবে। তা হলেই সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব হবে। এবার আসুন জেনে নেওয়া যাক ঠিক কোন কোন উপায়ে সমস্যা থেকে বেরোনো যায়।
আপনি নিদ্রায় চলে গেলেন। ভাবতেই পারেন এবার গোটা শরীর শাটডাউন হয়ে গেল। তবে বাস্তবটা একেবারেই তা নয়।
ঘুমের মধ্যে আমাদের অনেক শারীরিক ও মানসিক প্রক্রিয়া চলতে থাকে। সেই প্রক্রিয়াগুলো হয় আমাদের অগোচরেই। তার পরই আমরা ভালো থাকতে পারি। সাত ঘণ্টা শান্তির ঘুম বাড়াতে পারে ইমিউনিটি! ঘুমের সময়ও শরীরে চলতে থাকে নানা কাজ। এ কাজটা আমরা বুঝতে পারি না। এ সময় শরীর নিজেকে সারিয়ে নিতে শুরু করে। যত খারাপ পদার্থ থাকে তা এক জায়গায় জমিয়ে রাখে বের করে দেবে বলে। আবার ঘুমের মধ্যে মানসিক অনেক কাজও চলতে থাকে। এ সময় মনের ভিতর থেকে যত অপ্রয়োজনীয় তথ্য বের করা হয়। তার পরই পরদিন আমরা ঠিকমতো কাজ করে উঠতে পারি।
নিয়মিত না ঘুমালে শরীরে দেখা দিতে শুরু করে একের পর এক সমস্যা। আপনার শরীর খারাপ পর্যন্ত হতে পারে। তাই প্রতিটি মানুষকে ঠিকমতো ঘুমাতে বলা হয়।