শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৬, বুধবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৮ আপডেট:

কুয়েতে দেশীয় পণ্য সম্প্রসারণে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া এক বাংলাদেশির গল্প

মঈন উদ্দিন সরকার সুমন, কুয়েত
অনলাইন ভার্সন
কুয়েতে দেশীয় পণ্য সম্প্রসারণে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া এক বাংলাদেশির গল্প

মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম তেল সমৃদ্ধ ধনী দেশ কুয়েত। দেশটির দক্ষিণে সৌদি আরব ও উত্তরে ইরাকবেষ্টিত শেখ শাসিত রাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র। রাজধানীর নাম মাদিনাত আল-কুয়েত বা কুয়েত সিটি। প্রায় ১৮ হাজার বর্গকিলোমিটার আয়তনের দেশটিতে বিশ্বের সব দেশের প্রবাসী রয়েছে। দেশটির জনসংখ্যার অনুপাতে প্রয়োজনীয় সকল পণ্য অন্য দেশ থেকে আমদানি করে থাকে। মিসর, সিরিয়া, ভারতীয়, ফিলিপাইন, পাকিস্তানিসহ বাংলাদেশের প্রবাসীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। বর্তমানে প্রায় তিন লাখের উপরে প্রবাসী বাংলাদেশি কুয়েতে আছেন। 

স্বাদের দিকে বাংলাদেশ, ভারত প্রায় সমান হওয়ায় ভারতীয় পণ্য যেমন অন্য দেশিদের পাশাপাশি বাংলাদেশিরা পছন্দ করেন তেমনি বাংলাদেশি পণ্যগুলো ভারতীয়দের কাছেও বেশ পছন্দের। কুয়েতের বাজারের চাহিদা অনুযায়ী অনেক প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ী চেষ্টা করে যাচ্ছেন বাংলাদেশি পণ্য কুয়েতের বাজারে সম্প্রসারণের মাধ্যমে নিজ ব্যবসা ও দেশের পণ্যের বাজারজাত করণে। একই সঙ্গে এসব পণ্য কুয়েতের মত একটি উম্মুক্ত বাজারে সুনামের সহিত টিকে থাকতে আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন কিছু বাংলাদেশি। তথ্য নিয়ে জানতে পারি এই ব্যবসায়ীরা অনেকে কোন না কোন কোম্পানি বা কুয়েতির মালিকানায় ভিসা নিয়ে কর্মী হিসেবে কুয়েত আসেন। নিজ মেধা, সততা আর কঠোর পরিশ্রমে তারা আজ প্রতিষ্ঠিত। বাংলাদেশের বিভিন্ন ব্রান্ডের পণ্য কুয়েতের বাজারে এনে এখন নিজেরাই এক একজন ব্রান্ড হিসেবে পরিচিতি লাভ করে চলেছেন। তারা অন্য লাখো প্রবাসীর মতো নয়, তাদের অগ্রগতি অন্য সাধারণ প্রবাসীদের জন্য এগিয়ে যাওয়ার পথ পদর্শক হিসেবে কাজ করবে। মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম (৩৮) তেমনই একজন।

বন্ধু মহলে মুফতি (বাংলাদেশে কাওমি মাদ্রসা থেকে ইসলামী আইনের উপরে সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করলে তাকে মুফতি উপাধি দেয়া হয়) উপাদিতে সম্মান করেই ডাকে সবাই।  পিতা মুহাম্মদ সুলতান আলী পেশায় একজন কৃষক, দেশের বাড়ি বরিশালের পিরোজপুর জেলার কাউখালী থানার বেকুটিয়া গ্রামে। মাদ্রসা দারুল উলোম মিরপুর থেকে দাওরাই হাদিস (মাস্টার্স সমমান) শেষ করে ইসলামী আইনের উপর সর্বোচ্চ ডিগ্রী (মুফতি) শিক্ষা অর্জন করেন। এরপর কিছুদিন দেশে একটি মাদ্রাসায় শিক্ষকতা করেন। ২০০৫ সালে কুয়েতে আসেন। এক কুয়েতি মালিকের অধীনে দুই বছর চালক হিসেবে কাজ করেন। ইচ্ছা থাকলে ঠেকায় কে। ওই দুই বছর চালক হিসেবে কাজ করার সুবাধে বিভিন্ন স্থানের পরিচিতি ও মার্কেটের অবস্থান সম্পর্কে ভালই অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। সেখান থেকে বের হয়ে একটি কোম্পনিতে সেল্সম্যান এর চাকরি নেন। মার্কেটিং সম্পর্কে ভালো অভিজ্ঞতা থাকায় নিয়োগ পান বাংলাদেশি একটি কোম্পানির কুয়েত ম্যানেজার হিসেবে। দীর্ঘ সাত বছর একটানা সেখানে কাজ করে বাংলাদেশি পণ্য কুয়েতের বাজারে সম্প্রসারণে বেশ এগিয়ে যান। পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা অর্জন করেন কুয়েত এর বাজার ও চাহিদা সম্পর্কে। পূর্ব থেকেই  ব্যবসা করার চিন্তা ছিলো মাথায়। অভিজ্ঞতা আর পুঁজি না থাকায় শুরুতে বেশ বেগ পোহাতে হয়েছে। প্রায় ৯/১০ বছর চাকরি করে এক দিকে জমিয়েছেন পুঁজি অন্য দিকে অর্জন করেছেন অভিজ্ঞতা-এই নিয়ে শুরু করেন ব্যবসা। প্রথমেই বাংলাদেশি একটি ফুড কুয়েতে এনে বাজারজাত শুরু করেন। আস্তে আস্তে ব্যবসার পরিধি বাড়তে থাকে। একে এক বাংলাদেশ থেকে আনতে থাকেন বিভিন্ন পণ্য। শুধু এতেই সীমাবদ্ধ নেই, এখন ২০১৫ সাল থেকে তার কোম্পানি আল মাহাসিল এর নিজস্ব মাহাসিল ব্রান্ডে বিভিন্ন স্পাইসি মসল্লা যেমন হলুদ, ধনিয়া, তেজপাতা, মুড়ি, সরিষার তৈল ও কারী পাওডারসহ বেশ কিছু আইটেম এখন কুয়েত ও ইরাকে বেশ চলছে বলে জানান এই তরুণ ব্যবসায়ী মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম।

সরেজমিনে ব্যবসায়ী শহিদুলের ফরওয়ানিয়াস্থ বিশাল গোডাউন ঘুরে দেখা যায়, এক বিশাল বিল্ডিং এর নিচে ৯৫০০ স্কয়ার ফিট পুরোটা জুড়েই তার স্টোর, যেখানে বিভিন্ন পণ্যে পরিপূর্ণ। একদিকে ব্যবসার পরিধি বৃদ্ধি, অন্যদিকে বাংলাদেশি পণ্য বিদেশের বাজারে সম্প্রসারণে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। অনেক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়েই বলা যায়। অনেক সমস্যার কথাও বলেছেন তিনি। বাংলাদেশকে বিশ্বের বাজারে তাল মিলিয়ে চলতে আরো সহনশীল ও উদ্যোগী হতে হবে বলে মনে করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ থেকে একটি পণ্য কুয়েতে আসতে প্রায় তিন মাস সময় লেগে যায়, যা পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে এক থেকে দেড় মাসেই চলে আসে। 

তিনি জানান, কুয়েতে ব্যবসা উম্মুক্ত, যে যেই ব্যবসা করতে চান সরকারের নিয়ম অনুযায়ী করতে পারেন। এখানে কোন সিন্ডিকেট চক্র না থাকায় সব সময় বাজারে প্রতিযোগিতা লেগে থাকে। প্রতিনিয়ত কোন না কোন মার্কেটে প্রমোশন চলতেই থাকে। বাংলাদেশি পণ্যের মান নিয়ে বলতে গেলে তিনি জানান, বাংলাদেশি পণ্যের মান অনেক ভালো। তবে উন্নত প্যাকিং এর কারণে পূর্বে বাজার ধরতে অনেক হিমশিম খেতে হয়েছে। তারাও (বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা) এখন বাজারের সাথে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন কৌশল অবলম্ভন করছেন। তাঁর এখানে বাংলাদেশিসহ ইন্ডিয়া ও মিসরের লোকজন কাজ করেন। তিনি বংলাদেশি কর্মীদের প্রতি বেশি প্রশংসিত, কারণ হিসেবে বলেন, বাংলাদেশের পণ্য একমাত্র বাংলাদেশিরাই মর্যাদা বেশি দেবেন। তিনি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, বাংলাদেশ থেকে কিছু অভিজ্ঞ বিক্রয়কর্মী আনার ব্যাপারে । ভিসা (বিশেষ অনুমতি) জটিলতা এখানে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ কারণে সে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কিছুটা বিলম্বিত হচ্ছে। 

বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানিকৃত তাঁর পণ্যগুলি কুয়েতের বাজারে অনেকটা পরিচিত থাকলেও মুফতি মোহাম্মদ শহিদুল ইসলামকে অনেকই চেনেন না। নীরবে নিভৃতে ব্যবসা করে যাচ্ছেন তিনি, নিজের অতীতের কথা মনে করেন, গরিব দুঃখী মানুষের সেবা করার আশা ব্যক্ত করেন। সততা, নিষ্ঠা আর কঠোর পরিশ্রম করলে আল্লাহ অবশ্যই ভাগ্য পরিবর্তন করবেন বলে বিশ্বাস করেন তিনি। 


বিডি-প্রতিদিন/২৯ আগস্ট, ২০১৮/মাহবুব

এই বিভাগের আরও খবর
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কানাডায় জমকালো আয়োজনে সম্পন্ন হলো সোর্ডস ব্রাদারহুড কাপ
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
কুয়েত প্রবাসীদের জন্য স্বস্তির খবর দিল বাংলাদেশ বিমান
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
‘সাহাবাদের আদর্শেই জাতির পরিবর্তন সম্ভব’
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
স্পেনে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
টরন্টোয় ‘প্রাচ্য প্রতিচ্য নাট্য’ দলের যাত্রা শুরু
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যালামনাই এসোসিয়েশন ক্যালগেরি শাখার গালা নাইট
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় আইসিইউতে কুমিল্লার তিন শিক্ষার্থী
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় আইসিইউতে কুমিল্লার তিন শিক্ষার্থী
মালয়েশিয়ায় নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
মালয়েশিয়ায় নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
মালয়েশিয়ায় ইউপিএম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় ইউপিএম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
ফোবানা আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেল হোপ ফাউন্ডেশন
ফোবানা আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেল হোপ ফাউন্ডেশন
সর্বশেষ খবর
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে পাকিস্তানি পেসার
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরে পাকিস্তানি পেসার

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ভবন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ভবন থেকে পড়ে কিশোরের মৃত্যু

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচির সমর্থনে মিছিল
বাগেরহাটে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচির সমর্থনে মিছিল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
খাগড়াছড়িতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মহিলা দলের ৪৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেপালি কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
নেপালি কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীরা পেল বাইসাইকেল
চাঁদপুরে কৃতি শিক্ষার্থীরা পেল বাইসাইকেল

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎসবমুখর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চলছে ডাকসু নির্বাচন : ডিসি মাসুদ
উৎসবমুখর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে চলছে ডাকসু নির্বাচন : ডিসি মাসুদ

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অনিয়মের অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য
অনিয়মের অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে : ঢাবি উপাচার্য

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য সরকারের জরুরি পরামর্শ
নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য সরকারের জরুরি পরামর্শ

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের বাইরে বের না হওয়ার নির্দেশ
নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের বাইরে বের না হওয়ার নির্দেশ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামার ঘর থেকে ভাগনির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মামার ঘর থেকে ভাগনির ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি
১৬ বছর হলেই এনআইডি দেবে ইসি

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৫০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৫০ মামলা

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

নেপালে হোটেলবন্দি বাংলাদেশ দল, দেশে ফেরা নিয়ে শঙ্কা
নেপালে হোটেলবন্দি বাংলাদেশ দল, দেশে ফেরা নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণে জড়িতদের শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিংড়া জাতীয় উদ্যানে যাচ্ছে ৭ ফুট লম্বা অজগর
সিংড়া জাতীয় উদ্যানে যাচ্ছে ৭ ফুট লম্বা অজগর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় গণছুটিতে পল্লী বিদ্যুতের ৫১ কর্মী, ভোগান্তি চরমে
কোটালীপাড়ায় গণছুটিতে পল্লী বিদ্যুতের ৫১ কর্মী, ভোগান্তি চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব
বিশ্ব ফিজিওথেরাপি দিবস : সুস্থ বার্ধক্যে ফিজিওথেরাপির গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না
হারানো বা নষ্ট হওয়ার কারণে এনআইডি তুলতে জিডি লাগবে না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে গোলচত্বরের দাবিতে মানববন্ধন
মানিকগঞ্জে গোলচত্বরের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, নিরাপত্তা শঙ্কায় ত্রিভুবন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল
বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, নিরাপত্তা শঙ্কায় ত্রিভুবন বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আইনজীবী নিহত
কুষ্টিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় আইনজীবী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার
চাঁদপুরে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে অস্থিরতায় বাতিল ম্যাচ, আজই দেশে ফিরছে বাংলাদেশ দল
নেপালে অস্থিরতায় বাতিল ম্যাচ, আজই দেশে ফিরছে বাংলাদেশ দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে মন্ত্রিসভায় রদবদল, ৫ মন্ত্রী বরখাস্ত
ইন্দোনেশিয়ায় ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে মন্ত্রিসভায় রদবদল, ৫ মন্ত্রী বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম
ডাকসু নির্বাচন : ভোট দিয়ে যা বললেন সাদিক কায়েম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)
বিমানবন্দরে হামলার পর ইসরায়েলে নিরাপত্তা নিয়ে অজানা শঙ্কা (ভিডিও)

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ
ডাকসু নির্বাচনে আগেই ভোট দেওয়া ছিল সাদিক-ফরহাদের নামে, অভিযোগ এবং ক্ষোভ প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি
ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত এক পোলিং অফিসারকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ
পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে নির্বাচন কমিশন : এস এম ফরহাদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার
পুলিশের ৫৯ কর্মকর্তা হলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে ১৯ জন নিহতের দায় নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদত্যাগ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নজরে ডাকসু ভোট
এক নজরে ডাকসু ভোট

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা
নুরাল পাগলার দরবারের ভক্ত নিহতের ঘটনায় ৪ হাজার জনকে আসামি করে মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল
ডাকসু নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন করে গণতন্ত্রের দ্বার উন্মোচন হবে : আবিদুল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির
ঢাবির কিছু শিক্ষক শিবিরের ভাষায় কথা বলছেন : নাছির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা
ভালো সাড়া পাচ্ছি, জয়ের ব্যাপারে আমি আশাবাদী : উমামা ফাতেমা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার
রুশ বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ ৪ ইউক্রেনীয় সেনার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন
ডাকসু নির্বাচন : ছাত্রীদের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি
নেপালে সহিংস বিক্ষোভে জ্বলছে নেতা-মন্ত্রীদের বাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক
রেমিট্যান্সে আস্থা হারিয়েছে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে
স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু আইসিইউতে তিন মেয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!
এবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েও দুই বিভাগ এক হচ্ছে!

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম